সক্ষমতা বাড়ালে নতুন পথে প্রশাসন

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:কর্মস্থলে বিভিন্ন ধরনের সেবাপ্রার্থী ফেস করা ছাড়াও সামাজিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কীভাবে মানুষের সঙ্গে আচরণ করতে হবে, একজন কর্মকর্তা কী বলতে পারেন, কতটুকু বলতে পারেন, তার সঙ্গে কী কী আচরণ যায়, এমনকি তিনি কোন স্থানে কী ধরনের পোশাক পরবেন-সেসব বিষয়েও অনেকের মধ্যে ব্যত্যয় দেখা যাচ্ছে।
বিশেষ করে একজন কর্মকর্তা যখন গুরুত্বপূর্ণ পদ বা দায়িত্ব পালন করেন, তখন তিনি আর নিজের থাকেন না। তিনি হয়ে যান, সমাজ, রাষ্ট্র এবং জনগণের। অর্থাৎ ব্যক্তি থেকে নিজেকে প্রতিষ্ঠান হিসাবে আবিষ্কার করা। সমাজের বিভিন্ন পেশার সেলিব্রেটিদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এ ধরনের ব্যক্তিরা চাইলেই যা ইচ্ছা তাই বলতে কিংবা করতে পারেন না।
অথচ ডিসি এবং ইউএনওর মতো অফিসিয়াল সেলিব্রেটিদের কেউ কেউ গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে সাম্প্রতিক সময়ে অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ করেছেন। যা শুধু অসদাচরণ নয়, তাদের নেতিবাচক কর্মকাণ্ড গোটা প্রশাসনকে বিব্রত করছে।
ফলে এটা বলা যায়, চাকরিজীবনের শুরু থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মকর্তাদের যেসব প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, তা হয় যথেষ্ট নয়, অথবা দায়িত্ববোধ ও নৈতিকতা শেখাতে নতুন করে প্রশিক্ষণ কারিকুলাম চালু করতে হবে।
সূত্রগুলো বলছে, এ ধরনের বাস্তব কিছু সমস্যা ও প্রেক্ষাপটকে সামনে রেখে নীতিনির্ধারকরা প্রশাসনের সামনে নতুন মিশন ও ভিশন দাঁড় করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এরই মধ্যে দক্ষতা বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়ে বাস্তবসম্মত পলিসি প্রণয়ন করা হবে। একই সঙ্গে কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন ধাপে প্রশিক্ষক ও বিশেষজ্ঞ বক্তা তৈরির মতো সিদ্ধান্ত হয়েছে। এজন্য বিভিন্ন পেশায় দেশের খ্যাতনামা ব্যক্তিদেরও আউটসোর্সিং করে আমন্ত্রিত বক্তার তালিকা অনুমোদন দেওয়া হবে।
ইতোমধ্যে প্রাথমিক কাজও শুরু করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রধান উদ্দেশ্য-পলিসি প্রণয়নে গবেষণাধর্মী কাজ এবং অভিজ্ঞতা আদান-প্রদান করা। পর্যায়ক্রমে আরও কয়েকটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে।
মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, প্রশাসনের সামনে নানামুখী বিভিন্ন সমস্যা ও সীমাবদ্ধতার মধ্যে সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। প্রথমত, উচ্চশিক্ষিত কর্মকর্তার কোনো ঘাটতি না থাকলেও প্রবলভাবে দক্ষতার ঘাটতি রয়েছে। অর্থাৎ যেসব স্থানে যে ধরনের দক্ষ লোক প্রয়োজন, তা নেই। দ্বিতীয়ত, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শিক্ষাজীবনে যা শিখে এসেছেন, এর বেশির ভাগ কর্মজীবনে আসে কাজে লাগছে না।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, উল্লেখযোগ্য সমস্যাগুলোর সমাধানে প্রথম পর্যায়ে চারটি উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এগুলো হলো-রিসোর্স পার্সন পুল গঠন, প্রশিক্ষণ পুল নীতিমালা প্রণয়ন, উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স চালু এবং পলিসি প্রণয়নে খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ক্যারিয়ার প্ল্যানিং ও প্রশিক্ষণ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সহিদুল্ল্যাহ বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে মানবসম্পদের দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে। যিটি সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছে জাপান ও সিঙ্গাপুরসহ আরও কয়েকটি দেশ। তাদের অন্য কোনো সম্পদ তেমন নেই। তারা শুধু মানবসম্পদকে দক্ষ করেই উন্নতির শিখরে পৌঁছে গেছে।’
তিনি বলেন, এজন্য আমরা সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছি দক্ষ জনবল তৈরির ওপর। এক্ষেত্রে সফল হলে আমাদের উন্নয়নের গুণগত মান যেমন বাড়বে, তেমনই আমরা আরও উন্নত জাতিতে পরিণত হতে পারব। বিশেষ করে দেশের চাহিদা পূরণ করে বিপুলসংখ্যক দক্ষ জনশক্তি বিদেশে পাঠানো সম্ভব হবে। এর ফলে আরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব।
রিসোর্স পার্সন পুল : এ উদ্যোগের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে। পুলের জন্য নির্বাচিত হওয়া ১০০ কর্মকর্তাকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে আনা হবে। আপাতত প্রশাসন ক্যাডার থেকে নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত নিয়মকানুন জানিয়ে শিগগিরই বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য ক্যাডার থেকেও নেওয়া হবে। হার্ভার্ড ১৬৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চশিক্ষা মানের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ খ্যাতি রয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নির্ধারিত বিষয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে বিশেষভাবে দক্ষ করা হবে।
প্রশিক্ষণ পুল নীতিমালা : এই পুলের নীতিমালায় জুনিয়র ক্যাটাগরিতে উপসচিব পর্যন্ত একটি স্তর এবং উপসচিব থেকে তদূর্ধ্ব পর্যায়ে আরও একটি স্তর থাকবে। এর বাইরে থাকবেন গ্রেড-১-এ থাকা কর্মকর্তা। এছাড়া সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে খ্যাতি অর্জনকারী বিশেষ ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে এই পুলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। একজন কর্মকর্তা তার পারদর্শিতার মধ্যে তিনটি বিষয়ে অপশন দিতে পারবেন। বিষয়গুলোর ওপর প্রেজেনটেশনও দিতে হবে। সেখান থেকে অধিকতর যোগ্যদের বাছাই করে প্রশিক্ষণ তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।
এছাড়া উপসচিব ও যুগ্মসচিব পর্যায়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করা হচ্ছে। যারা গণমাধ্যম ফেস করাসহ বিশেষ কিছু বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় প্রশিক্ষণ কাউন্সিলের পরবর্তী সভায় এ বিষয়সহ আরও কয়েকটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে।
উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স : সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কাজের বিষয়ে দক্ষ কর্মকর্তা তৈরি করতে দেশে ৩ মাস এবং বিদেশে ১ মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রতিটি প্রশিক্ষণের শুরুতে মোটিভেশনাল পর্ব থাকবে। যেখানে দেশের বিখ্যাত আইকনরা বক্তব্য দেবেন। কর্মকর্তারা যাতে সংশ্লিষ্ট বিষয় ছাড়াও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন, সেসব বিষয় নিয়েও সেখানে আলোচনা হবে। তবে এ প্রশিক্ষণের সবচেয়ে বড় দিক হলো কর্মকর্তারা যাতে অবকাঠামোগত সব ধরনের কারিগরি কাজের ত্রুটি ধরতে পারেন, সে বিষয়ে তাদের দক্ষ করে তোলা। এর ফলে কোনো ঠিকাদার রড, সিমেন্ট কিংবা কার্পেটিংয়ের কাজে ফাঁকি দিলে প্রশাসনে কর্মরত কর্মকর্তারাও টেকনিক্যালি সহজে তা চিহ্নিত করতে পারবেন।
সমঝোতা স্মারক চুক্তি : ভবিষ্যতে প্রশাসন সংস্কারে কিংবা গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা, আইন ও বিধিমালা তৈরির ক্ষেত্রে আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে গবেষণা চালানো হবে। এজন্য যুক্ত করা হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথিতযশা শিক্ষকদের। যাতে পর্যাপ্ত ও বাস্তবভিত্তিক গবেষণার ফলে সবকিছু যথাযথভাবে কার্যকর করা যায়। মন্ত্রণালয় ও বিভাগভিত্তিক কাজের বিপরীতে দক্ষতার চাহিদা প্রস্তুত করা হবে। এজন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দিয়ে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছে জানতে চাওয়া হবে, কোন কোন বিষয়ে কী ধরনের দক্ষ কর্মকর্তা প্রয়োজন। এরপর সে অনুযায়ী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির বিদ্যমান সব কারিকুলাম নতুন করে ঢেলে সাজানো হবে। এছাড়া ছাত্রজীবন থেকে এ ধরনের দক্ষ লোক তৈরি করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও চিঠি দেওয়া হবে। যাতে বিদ্যমান বাস্তবতার নিরিখে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের সিলেবাসে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে পারে। সার্বিক বিষয়ে ৩০ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক বিষয় আছে; কিন্তু ভূমি ব্যবস্থাপনার বিষয় নেই। অথচ যত সমস্যা ভূমি নিয়ে। মাঠপর্যায়ের ভূমি অফিস থেকে শুরু করে আদালতপাড়ায় বিস্তর মামলা ভূমি নিয়ে। ফলে মাঠের বিদ্যমান সমস্যার আলোকে এ বিষয়ে আমাদের অনার্স ও মাস্টার্সে পড়তে হবে। অপরদিকে এখন তো সবচেয়ে মূল্যবান বিষয় হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এবং আইটিসংক্রান্ত একাধিক বিষয়। সেজন্য এসব বিষয় সমন্বয় করে নতুনভাবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনার্স ও মাস্টার্স খোলা দরকার।
তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলোয় ছোটবেলা থেকে ধাপে ধাপে শিক্ষার্থীদের মেধাকে ফিল্টার করে তার ভবিষ্যৎ গড়ার বিষয় ও কর্মজীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। যাদের মেধা একটু কম কিংবা যাদের আর্থিক সামর্থ্য নেই, দ্রুত আয়-রোজগারে যেতে হবে, তাদের পাঠানো হয় ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ে। বাকি মেধাবীদের দিয়ে উচ্চশিক্ষাসহ গবেষণার কাজ করানো হয়।
অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, আমাদের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণলব্ধ বেশির ভাগ জ্ঞান কাজে লাগে না। দেশে ফিরে যে থিসিস পেপার জমা দেওয়া হয়, তা অনেকাংশে একটা কাগুজে পেপার ছাড়া আর কিছু নয়। বেশির ভাগ কর্মকর্তা ওই প্রশিক্ষণে সেভাবে মনোনিবেশ করেন না। এছাড়া দেশে আসার পর কাজে প্রয়োগ করার সুযোগ থাকে না অনেকের। শুধু কর্মকর্তার পিডিএস-এ শোভা পায়।
তিনি জানান, আমাদের প্রশিক্ষণের ট্রেডগুলো সব পুরোনো। এখন বেশি করে দরকার আইটি সেক্টর ও ডিজিটাল মার্কেটিং সংক্রান্ত পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণ। এছাড়া বাস্তবভিত্তিক আরও অনেক নতুন কাজ সৃষ্টি হয়েছে। এজন্য বাস্তব কাজের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের কী ধরনের দক্ষতার ঘাটতি রয়েছে, তা চিহ্নিত করে দেশ ও বিদেশের প্রশিক্ষণ সিলেবাস পরিবর্তন করা হচ্ছে। দক্ষতার ঘাটতিগুলো জানতে শিগগির প্রত্যেক মন্ত্রণালয় ও বিভাগে চিঠি দেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এরপর তৈরি হবে প্রশিক্ষণের নতুন সিলেবাস বা বিষয়।
পাঠকের মতামত:

- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
