প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম;হাঁসফাস করছেন মধ্য ও নিম্নবিত্ত
.jpg)
মাহি হাসান, দ্য রিপোর্ট: প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে নিত্যপণ্যের দাম । বেতন বা মজুরি না বাড়ায় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির মাশুল গুণতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের, হাঁসফাস করছেন তারা। বাজারকে সামলানোর কোন উপায়ই এখন কাজে আসছে না। আসছে রোজায় পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়ার আতঙ্কে আছেন সাধারণ মানুষ। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ,ডলারের উচ্চ মূল্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানীর মূল্য বৃদ্ধি এবং পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারার কারণকেই মূলত নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। বিপরীতে কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নেতাদের মতে ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতায় দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত জরিপ করে বাংলাদেশের নিম্ন আয়ের মানুষের আয়-ব্যয় নিয়ে। এতে দেখা গেছে, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ বাবদ খরচ বাড়ায় সামগ্রিকভাবে জীবনযাপনের খরচ বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি বিপদে আছেন ৫৩ শতাংশ মানুষ।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫৩ শতাংশ মানুষ পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে জীবনযাপন ও খাদ্য বাবদ খরচ কমিয়েছে, তারা টিকে থাকতে তিনটি উপায় বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে ২৮ শতাংশ পরিবার বাকিতে খাবার কিনছে। ৫৩ শতাংশ ঋণ করছে, ১৫ শতাংশ তাদের সঞ্চয় বা জমানো টাকা ভেঙে প্রতিদিনের খরচের জোগান দিচ্ছে। বাকি ৪ শতাংশ পরিবার জমি বিক্রি করছে বা অন্যত্র চলে গিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। সার্বিকভাবে মাত্র ১৩ শতাংশ পরিবার সরকারি-বেসরকারি সহায়তা পাচ্ছে। জরিপে দেখা গেছে, একজন মানুষের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম যতটা খাবার দরকার, তার দাম এক বছরে ১২ শতাংশ বেড়েছে। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম খাবার কেনা বাবদ মাসে মাথাপিছু খরচ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩৯ টাকা, যা উপার্জন করা সাধারণের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ডব্লিউএফপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য ৬৮ শতাংশ মানুষের জন্য গভীর দুশ্চিন্তার বিষয়। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চালের দাম এক বছরে বেড়েছে ১১ শতাংশ। আর কোভিড সংক্রমণের আগের সময় অর্থাৎ ২০২০ এর মার্চের আগের তুলনায় বেড়েছে ৬১ শতাংশ।
বাজারের পরিস্থিতি জানতে রাজধানীর মালিবাগ,কাওরান বাজার,মৌলভীবাজার ঘুরেছে দ্য রিপোর্টের এ প্রতিবেদক। বাজারে দাম বাড়ছে না এমন পণ্য খুঁজে পাওয়া যায় নি। রাজধানীর রামপুরায় পরিবার নিয়ে থাকেন ইসহাক মিয়া । একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নাইট গার্ডের কাজ করেন। বেতন পান ১৭ হাজার ৫০০ টাকা। ৫ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে থাকতেন পুর্ব রামপুরার একটা ভাড়া বাসায় এক রুম নিয়ে । বাকি ১২ হাজার টাকা দিয়ে দুই সন্তান নিয়ে ভালোই চলতে পারতেন । এর মধ্য এক সন্তানের বয়স ১৪ বছর। ভর্তি করিয়েছিলেন স্কুলে। পড়াশুনাও করছিলো। কিন্তু এই বছরের শুরুতে স্কুলে আর বেতন দিতে পারেন নি। পড়াশুনা বাদ দিয়ে ছেলেকে এক বাড়ির দারোয়ান হিসেবে কাজে পাঠিয়েছেন। ইসহাক মিয়ার সাথে গিত শনিবার বাজারে কথা হচ্ছিলো এই প্রতিবেদকের । আক্ষেপ করে বাজারের ব্যাগ থেকে দেখালেন মুরগি কিনতে এসে নিয়ে যাচ্ছেন মুরগির পা ও চামড়া। জানালেন তার দুই সন্তানকে আগে প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে ডিম খাওয়াতেন। সেটাও এখন বাদ দিয়েছেন। কোন রকমে ডাল ভাত খেতে পারলে এখন খুশি। ইসহাক মিয়াই নয় শুধু। দেশের একটি বিশাল গোষ্ঠীকে এখন এই ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হচ্ছে । নওশের আলী নামে এক রিকশাচালক দ্য রিপোর্টকে জানালেন ,তিনি যে মেসে থাকেন সেখানে দুই মাস আগে দুই বেলা খাওয়া বাবদ প্রতিদিন ১০০ টাকা দিতে হতো। গত মাস থেকে ১২০ টাকা দিতে হয়েছে। চলতি মাস থেকে প্রতিদিন ১৪০ টাকা দিতে হচ্ছে। দুই মাসের ব্যবধানে তার প্রতিদিন দুই বেলা খাবার খরচ বেড়েছে ৪০ টাকা।অর্থাৎ, মাসে প্রায় ১২০০ টাকা দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার আয় বেড়েছে কি? এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাড়ার তো প্রশ্নই আসে না উল্টো কমেছে। যেখানে রিকশা রাখেন গ্যারেজ ভাড়া বেড়েছে। সারাদিন রিকশা চালানোর মাঝে কোথায় চা-বিস্কুট-পানি যা খাচ্ছেন সবই অতিরিক্ত দামে । সকালের নাস্তা আর দিনভর চা বিস্কুটের জন্য প্রতিদিনের খরচ ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ -৬০ টাকায় দাড়িয়েছে। কোন ভাবেই পরিস্থিতি সামলে উঠতে পারছেন না বলে জানা চল্লিশোর্ধ এই রিকশাচালক। ঢাকার জ্যামের কারণে বেশী ভাড়া টানতে পারেন না। সময়ে কুলায় না, রাস্তায় আটকে থাকতে থাকতে সময় পেরিয়ে যায়। ফলে রিকশা ভাড়া বাড়লেও দিন শেষে তার আয় বাড়ছে না। শুধু নিম্নবিত্তই নয় ,মধ্যবিত্তকেও পড়তে হচ্ছে চরম বিপদে। দেশের সরকারি একটি ব্যাংকের মধ্যম সারির এক কর্মকর্তা আক্ষেপ করে বললেন, প্রায় ত্রিশ বছর ধরে ঢাকায় বসবাস করছি। কিন্তু এমন বাজে পরিস্থিতির মুখে পড়িনি কখনো। ২২ হাজার টাকা বাসা দিয়ে থেকে আগে অন্তত সপ্তাহে একদিন বাসায় ভালো খাবার (পোলাও,গরু) খাওয়া যেতো। কিন্তু এখন মুরগিই খাওয়ার সুযোগ হয় না। আর পেরে উঠছেন না বলে জানান তিনি । রাজধানীর মালিবাগ বাজারে বাজার করতে আসা এই ব্যাক্তি সংসার চালানোর এ করুণ বর্ণনা দিচ্ছিলেন।
বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান চাল । সেই চালের দাম গত ৪-৫ মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৭-৮ টাকা। গত সেপ্টেম্বরে সরু চাল বিক্রি হতো ৮৮-৯০ টাকায় যা এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮৯- ৯০ টাকায় । মাঝারি চাল ৫৬ থেকে ৫৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । মসুর ডাল ১২০ টাকা থেকে লাফিয়ে উঠতে উঠতে এখন ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চিনি ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে , কখনো ১২০ তে উঠেছে। এই চিনি গত ৬ মাস আগে বিক্রি হতো ৮৫ টাকায় । প্রায় ৩০ টাকা বেড়েছে। ঢাকা শহরে বসবাসরত বিশাল জনগোষ্ঠীর বড় অংশ পুষ্টি নিশ্চিতে ডিম এবং ব্রয়লার মুরগির উপর নির্ভরশীল । কিন্তু গত কয়েকদিনে ডিম আর ব্রয়লার মুরগির দাম নাগালের বাইরে। ব্রয়লার মুরগি এখন ঢাকার প্রায় সব বাজারেই বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায় যা ১৫০-১৬০ টাকায় গত সেপ্টেম্বর- অক্টোবরেই পাওয়া যেতো। এক ডজন ডিম গত সপ্তাহে বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে । যদিও বর্তমানে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।গত বছর সেপ্টেম্বরে ১১৫-১২০ টাকা ছিলো ডিমের ডজন।
গুড়োদুধের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক মাস ধরে । আবুল খায়ের গ্রুপের মার্কস ব্র্যান্ডের গুঁড়োদুধের দর এক মাসে চারবার বাড়ানো হলো । চার দফায় ২৮০ টাকা কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে মার্কসের। শনিবার কোম্পানিটি একদিনে কেজিপ্রতি ২০ টাকা বাড়িয়েছে গুঁড়ো দুধের দাম। মেঘনা গ্রুপের সুপার পিওর গুঁড়ো দুধের দাম এক মাস আগেও প্রতি কেজি ৬৯০ টাকা ছিল। বর্তমানে তা ৮৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । তরল দুধের প্রায় প্রতিটি কোম্পানিই প্রায় লিটারে বিক্রি হতো ৮০ টাকা বা এর আশেপাশে এখন যা ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ।লবন প্রায় বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়।
আটা ময়দার দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক রকম। গত ৬ মাস আগে কেজি প্যাকেটের আটা পাওয়া যেতো ৫০ টাকায়। বর্তমানে তা কিনতে গুণতে হচ্ছে ৬৮ টাকা। ৬০ টাকায় ময়দা এখন ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রোজার পণ্য হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত এক মাসে ছোলার দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় উঠেছে। মাসখানেক আগেও প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। আর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত বছরের এই সময়ে বাজারে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আর এক মাসে আগে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া আজোয়া খেজুর এখন ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইরানি মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। এই খেজুরের দাম এক মাস আগেও ছিল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি। সৌদি মরিয়ম খেজুরের দামও বেড়েছে। এটির দাম কেজিতে ১০০ টাকা বেড়েছে। এখন ৯০০ টাকার আশপাশে ঘুরছে।
এদিকে নিত্য পণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টয়লেট্রিজ আইটেম । এগুলোর দাম যেনো নীরবে বাড়ছে। বৈশ্বিক সংকটের কথা বলে কোনো ঘোষণা ছাড়াই নিত্যব্যবহার্য পণ্য সাবান, টুথপেস্ট, পাউডার, ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পুসহ সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। ৬ মাসের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম ১০ থেকে ১২০-১৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে । অনেক কোম্পানি দাম না কমিয়ে পরিমান কমিয়ে ভিন্ন মোড়কে বিক্রি করছে।
তথ্য অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম লাক্স সাবানের দাম ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৫ টাকা। লাইফবয় ১০০ গ্রাম সাবানের দাম ৩২ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫০ টাকা। বেড়েছে সব ধরনের ডিটারজেন্টের দাম। হুইল কাপড় কাচার সাবানের দাম ১৮ টাকা থেকে বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে। ১৩০ টাকার হুইল ডিটারজেন্টের দাম এখন ১৬৫ টাকা। আর ১৫০ টাকার হুইল রিন পাউডারের দাম বেড়ে ২১০ টাকা হয়েছে। ৫০০ গ্রাম ভিমবার লিকুইড বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ১৭৫ গ্রাম রিফিল ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫ টাকা। বোতলজাত লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ৮৫ টাকা থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা হয়েছে। আর ডেটল হ্যান্ডওয়াশের দাম ৭০ টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ টাকা হয়েছে।
সানসিল্কের ৩০০ গ্রামের শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। অন্যদিকে ডাভ শ্যাম্পু ৩২০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫০ টাকা হয়েছে। আর ৩ টাকা দামের সব মিনিপ্যাক শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪ টাকা করা হয়েছে। ৯০ টাকার ক্লোজআপ টুথপেস্টের দাম বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।১০০ গ্রামের পেপসোডেন্ট ৭৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা কিনতে হচ্ছে ১০০ টাকায়। হারপিক ৭৫০ এমএল কিনতে ক্রেতাকে ১৫০ টাকা গুনতে হচ্ছে, আগে যা ছিল ১২০ টাকা।
এদিকে দরবৃদ্ধির দায় নিজেদের কাঁধে নিতে নারাজ ব্যবসায়িরা। তারা বলছেন আমদানি করতে হয় এমন সব পণ্যের এলসি ঠিক মতো এখনো খুলতে পারছেন না। রাজধানীর অন্যতম বড় পাইকারী মার্কেট পুরান ঢাকার মৌলভিবাজার। এই বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী মোহাম্মদ বশির উদ্দিন মনে করেন, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতির মূল কারণ। দ্য রিপোর্টকে বলেন,যে ধারায় পণ্যের দাম বাড়ছে এমনবস্থায় রোজায় যে বাড়বে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই । ঋণপত্র বা এলসি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক এলসি খোলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন "যতদিন ডলারের দাম ১০০ টাকার নিচে না আসবে ততদিন বাজারদর স্বাভাবিক হবে না"। এই ব্যবসায়ী আরও বলেন "ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধে অনেক পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না। অন্য জায়গায় থেকে আমদানি করায় খরচ বেড়ে যাছে । একারণে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে।"
কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, "গত বছরের তুলনায় এবার সব ধরণের পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতা আরও বেড়েছে। তিনি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় স্বল্পআয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে।"
(দ্য রিপোর্ট,মাহা/ টিআইএম/ ০৬-০৩-২৩)
পাঠকের মতামত:

- ইসলামী ব্যাংকের ইফতার বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন
- পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন
- উখিয়ায় পাহাড় কাটতে গিয়ে মাটি চাপা পড়ে তিন শ্রমিক নিহত
- চট্টগ্রামে ঝুম বৃষ্টি,ম্যাচ শুরু শঙ্কা
- মেসির আর্জেন্টিনার কাছে শীর্ষস্থান হারাচ্ছে ব্রাজিল
- সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৪ বাংলাদেশির মৃত্যু
- তারেক ও জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ৯ এপ্রিল
- বেলা বাড়ার সাথে বাড়ে যানজট
- সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ
- মামলা হওয়ার পরই সাংবাদিক শামসুজ্জামান গ্রেপ্তার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- আমরা অনেকের চেয়ে ভালো আছি: কাদের
- ভূমিসংক্রান্ত সেবা পেতে আর হয়রানি হতে হবে না: প্রধানমন্ত্রী
- সিএমএসএফ তহবিল থেকে ঋণ পাবে বিনিয়োগকারীরা
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ডিএসই নতুন চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা
- সরকারি হাসপাতালে ভিজিট নিয়ে রোগী দেখবেন চিকিৎসকরা
- কুরাকাওর বিরুদ্ধে যেমন হতে পারে আর্জেন্টিনার একাদশ
- আশরাফুলের রেকর্ড নিজের করে নিলেন ম্যাশ
- মেক্সিকো অভিবাসন কেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৩৭ জন নিহত
- এক পরিবার থেকে তিনজনের বেশি ব্যাংক পরিচালক হতে পারবে না
- সূচকের সাথে কমেছে লেনদেন
- তীব্র যানজটে নাকাল নগরবাসী
- বিক্ষোভের মুখে বিচার ব্যবস্থার সংস্কার থেকে সাময়িক পিছু হটলেন নেতানিয়াহু
- পদ্মা সেতুতে প্রথম ট্রেন চলবে ২৫শে জুন
- অস্ত্র মামলায় রিজেন্ট সাহেদের জামিন স্থগিত
- তদন্তে কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : র্যাব
- সেন্টমার্টিন থেকে সাত লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
- কূটকৌশলের জন্য বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি: সিইসি
- দলীয়করণের কারনে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চরম অবনতি : ড. খন্দকার মোশাররফ
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- তাসকিনের বিধ্বংসী বোলিংয়ে আইরিশদের বিরুদ্ধে ২২ রানের জয়
- রমজান মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স
- ইসি আমন্ত্রন দিলে সংলাপে যাবো : রওশন এরশাদ
- রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিদেশীদের আগ্রহ বাড়ছে:তথ্যমন্ত্রী
- অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলদাররা গণতন্ত্রের সবক দেয়: প্রধানমন্ত্রী
- আবার বাড়লো হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
- বিএনপির কারণেই গণতন্ত্র বারবার হোঁচট খেয়েছে:ওবায়দুল কাদের
- সরকার ফের হত্যা-গুম-খুনের সংস্কৃতি চালু করেছে: মির্জা ফখরুল
- পুঁজিবাজারের লেনদেনের সময় পরিবর্তন
- মাশরাফির পাঁচ উইকেট,মোহামাডানকে গুড়িয়ে দিল রুপগঞ্জ
- যে দেশে ব্যক্তীগত গাড়ি ফেলে সবাই চড়ছেন গণপরিবহনে
- রমজান মাসে ওমরাহ পালনে সৌদির নতুন নির্দেশনা
- কাপ্তানবাজারের আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে হানিফ ফ্লাইওভার
- রাশিয়া চীন কোন সামরিক জোট তৈরি করছে না:পুতিন
- আইরিশদের বিপক্ষে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা
- রমজানের প্রথম কর্মদিবসে নগরীতে তীব্র যানজট
- আজ থেকে নতুন সময়সূচিতে চলছে ব্যাংক-অফিস
- বড় ঝুঁকিতে বিশ্ব অর্থনীতি,আইএমএফের আগাম সতর্কতা
- তিন বইয়ের জন্য সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত বঙ্গবন্ধু
- বাংলাদেশের অনেক অর্জনের মধ্যে একটি হচ্ছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন: জাতিসংঘ
- বাংলাদেশের অনেক অর্জনের মধ্যে একটি হচ্ছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন: জাতিসংঘ
- স্বাধীনতা দিবসে একসাথে কেক কেটেছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- সোমবার ব্যাংক অফিস চলবে নতুন নিয়মে
- অজানা এক মুক্তিযোদ্ধার গল্প
- পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েনের ঘোষণা পুতিনের
- সারা দেশে স্বাধীনতা দিবস পালিত
- লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার শপথ নিয়েছি : মির্জা ফখরুল
- স্বাধীনতা দিবসে গুগলে উড়ছে লাল সবুজ পতাকা
- স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল
- বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনার চেস্টা চলছে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- গণহত্যা দিবস নিয়ে পাকিস্তানিদের ভাষায় কথা বলছে বিএনপি:ওবায়দুল কাদের
- স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আজ ৫৩তম মহান স্বাধীনতা দিবস
- জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের গুপ্তচর ছিলেন:তথ্যমন্ত্রী
- রমজানের গুরুত্বপূর্ণ চার আমল
- এবার শত শিশু শিল্পী নিয়ে জয় বাংলা গাইবেন পার্থ-নিশিতা
- দেশের বিভিন্ন স্থানে শিলাবৃষ্টি হতে পারে
- স্বাধীনতা দিবসে মাঠে নামছেন সাবেক ক্রিকেটেররা
- রাহুলের সংসদ সদস্য পদ বাতিলের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল
- ২৩ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে এডিবি
- গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপিকে আমন্ত্রণের সিদ্ধান্ত হঠাৎ করে হয়নি: ইসি আহসান
- আরাভ খান আটক হয়েছে এমন তথ্য নেই : আইজিপি
- জনগণকে চূড়ান্তভাবে ক্ষমতাহীন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- রোববার পুঁজিবাজার বন্ধ
- আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা শুরু
- স্বাধীনতা দিবসে গুগলে উড়ছে লাল সবুজ পতাকা
- আইরিশদের ১০ উইকেটে হারিয়ে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ
- মোদিকে নিয়ে মন্তব্যের দায়ে রাহুল গান্ধীর দুই বছরের সাজা
- অজানা এক মুক্তিযোদ্ধার গল্প
- আফগানিস্তানের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
- রমজানের প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতে হচ্ছে বাড়তি দামে
- ইউরো বাছাইয়ের আগে বড় দুঃসংবাদ ডাচ শিবিরে
- আজ বিশ্ব আবহাওয়া দিবস
- মুরগির বাজারে স্বস্তি ফিরছে
- বগুড়ার আলোচিত সেই বিচারককে প্রত্যাহার
- অসুস্থ শামীম ওসমান,হাসপাতালে ভর্তি
- কাল থেকে ১৯০ টাকা কেজিতে ব্রয়লার মুরগি
- লংকা বাংলার ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- জন্মদিনে ক্যান্সার ফাউন্ডেশন চালু করলেন সাকিব
- ভোটারকে এক ক্লিকে সব তথ্য জানাতে চায় ইসি
- মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
- সাকিবের জন্মদিন জানেন না পাপন
- পবিত্র রমজান মাসে আত্মসংযমের মাধ্যমে আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটে : প্রধানমন্ত্রী
- রুনিকে ছাড়িয়ে এশিয়ার সেরা কেইন
- দেশে যক্ষ্মায় প্রতিদিন ১০০ জনের বেশি মৃত্যু হয়
- রমজানের গুরুত্বপূর্ণ চার আমল
- সিরিয়ায় মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ১১
- রহমত উল্লাহর বিরদ্ধে মামলা করলেন শাকিব
- ২৩ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে এডিবি
- পুতিন গ্রেফতার হলে যুদ্ধ লেগে যাবে : মেডভেড
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
