প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম;হাঁসফাস করছেন মধ্য ও নিম্নবিত্ত
.jpg)
মাহি হাসান, দ্য রিপোর্ট: প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে নিত্যপণ্যের দাম । বেতন বা মজুরি না বাড়ায় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির মাশুল গুণতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের, হাঁসফাস করছেন তারা। বাজারকে সামলানোর কোন উপায়ই এখন কাজে আসছে না। আসছে রোজায় পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়ার আতঙ্কে আছেন সাধারণ মানুষ। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ,ডলারের উচ্চ মূল্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানীর মূল্য বৃদ্ধি এবং পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারার কারণকেই মূলত নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। বিপরীতে কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নেতাদের মতে ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতায় দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত জরিপ করে বাংলাদেশের নিম্ন আয়ের মানুষের আয়-ব্যয় নিয়ে। এতে দেখা গেছে, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ বাবদ খরচ বাড়ায় সামগ্রিকভাবে জীবনযাপনের খরচ বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি বিপদে আছেন ৫৩ শতাংশ মানুষ।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫৩ শতাংশ মানুষ পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে জীবনযাপন ও খাদ্য বাবদ খরচ কমিয়েছে, তারা টিকে থাকতে তিনটি উপায় বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে ২৮ শতাংশ পরিবার বাকিতে খাবার কিনছে। ৫৩ শতাংশ ঋণ করছে, ১৫ শতাংশ তাদের সঞ্চয় বা জমানো টাকা ভেঙে প্রতিদিনের খরচের জোগান দিচ্ছে। বাকি ৪ শতাংশ পরিবার জমি বিক্রি করছে বা অন্যত্র চলে গিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। সার্বিকভাবে মাত্র ১৩ শতাংশ পরিবার সরকারি-বেসরকারি সহায়তা পাচ্ছে। জরিপে দেখা গেছে, একজন মানুষের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম যতটা খাবার দরকার, তার দাম এক বছরে ১২ শতাংশ বেড়েছে। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম খাবার কেনা বাবদ মাসে মাথাপিছু খরচ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩৯ টাকা, যা উপার্জন করা সাধারণের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ডব্লিউএফপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য ৬৮ শতাংশ মানুষের জন্য গভীর দুশ্চিন্তার বিষয়। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চালের দাম এক বছরে বেড়েছে ১১ শতাংশ। আর কোভিড সংক্রমণের আগের সময় অর্থাৎ ২০২০ এর মার্চের আগের তুলনায় বেড়েছে ৬১ শতাংশ।
বাজারের পরিস্থিতি জানতে রাজধানীর মালিবাগ,কাওরান বাজার,মৌলভীবাজার ঘুরেছে দ্য রিপোর্টের এ প্রতিবেদক। বাজারে দাম বাড়ছে না এমন পণ্য খুঁজে পাওয়া যায় নি। রাজধানীর রামপুরায় পরিবার নিয়ে থাকেন ইসহাক মিয়া । একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নাইট গার্ডের কাজ করেন। বেতন পান ১৭ হাজার ৫০০ টাকা। ৫ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে থাকতেন পুর্ব রামপুরার একটা ভাড়া বাসায় এক রুম নিয়ে । বাকি ১২ হাজার টাকা দিয়ে দুই সন্তান নিয়ে ভালোই চলতে পারতেন । এর মধ্য এক সন্তানের বয়স ১৪ বছর। ভর্তি করিয়েছিলেন স্কুলে। পড়াশুনাও করছিলো। কিন্তু এই বছরের শুরুতে স্কুলে আর বেতন দিতে পারেন নি। পড়াশুনা বাদ দিয়ে ছেলেকে এক বাড়ির দারোয়ান হিসেবে কাজে পাঠিয়েছেন। ইসহাক মিয়ার সাথে গিত শনিবার বাজারে কথা হচ্ছিলো এই প্রতিবেদকের । আক্ষেপ করে বাজারের ব্যাগ থেকে দেখালেন মুরগি কিনতে এসে নিয়ে যাচ্ছেন মুরগির পা ও চামড়া। জানালেন তার দুই সন্তানকে আগে প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে ডিম খাওয়াতেন। সেটাও এখন বাদ দিয়েছেন। কোন রকমে ডাল ভাত খেতে পারলে এখন খুশি। ইসহাক মিয়াই নয় শুধু। দেশের একটি বিশাল গোষ্ঠীকে এখন এই ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হচ্ছে । নওশের আলী নামে এক রিকশাচালক দ্য রিপোর্টকে জানালেন ,তিনি যে মেসে থাকেন সেখানে দুই মাস আগে দুই বেলা খাওয়া বাবদ প্রতিদিন ১০০ টাকা দিতে হতো। গত মাস থেকে ১২০ টাকা দিতে হয়েছে। চলতি মাস থেকে প্রতিদিন ১৪০ টাকা দিতে হচ্ছে। দুই মাসের ব্যবধানে তার প্রতিদিন দুই বেলা খাবার খরচ বেড়েছে ৪০ টাকা।অর্থাৎ, মাসে প্রায় ১২০০ টাকা দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার আয় বেড়েছে কি? এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাড়ার তো প্রশ্নই আসে না উল্টো কমেছে। যেখানে রিকশা রাখেন গ্যারেজ ভাড়া বেড়েছে। সারাদিন রিকশা চালানোর মাঝে কোথায় চা-বিস্কুট-পানি যা খাচ্ছেন সবই অতিরিক্ত দামে । সকালের নাস্তা আর দিনভর চা বিস্কুটের জন্য প্রতিদিনের খরচ ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ -৬০ টাকায় দাড়িয়েছে। কোন ভাবেই পরিস্থিতি সামলে উঠতে পারছেন না বলে জানা চল্লিশোর্ধ এই রিকশাচালক। ঢাকার জ্যামের কারণে বেশী ভাড়া টানতে পারেন না। সময়ে কুলায় না, রাস্তায় আটকে থাকতে থাকতে সময় পেরিয়ে যায়। ফলে রিকশা ভাড়া বাড়লেও দিন শেষে তার আয় বাড়ছে না। শুধু নিম্নবিত্তই নয় ,মধ্যবিত্তকেও পড়তে হচ্ছে চরম বিপদে। দেশের সরকারি একটি ব্যাংকের মধ্যম সারির এক কর্মকর্তা আক্ষেপ করে বললেন, প্রায় ত্রিশ বছর ধরে ঢাকায় বসবাস করছি। কিন্তু এমন বাজে পরিস্থিতির মুখে পড়িনি কখনো। ২২ হাজার টাকা বাসা দিয়ে থেকে আগে অন্তত সপ্তাহে একদিন বাসায় ভালো খাবার (পোলাও,গরু) খাওয়া যেতো। কিন্তু এখন মুরগিই খাওয়ার সুযোগ হয় না। আর পেরে উঠছেন না বলে জানান তিনি । রাজধানীর মালিবাগ বাজারে বাজার করতে আসা এই ব্যাক্তি সংসার চালানোর এ করুণ বর্ণনা দিচ্ছিলেন।
বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান চাল । সেই চালের দাম গত ৪-৫ মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৭-৮ টাকা। গত সেপ্টেম্বরে সরু চাল বিক্রি হতো ৮৮-৯০ টাকায় যা এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮৯- ৯০ টাকায় । মাঝারি চাল ৫৬ থেকে ৫৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । মসুর ডাল ১২০ টাকা থেকে লাফিয়ে উঠতে উঠতে এখন ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চিনি ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে , কখনো ১২০ তে উঠেছে। এই চিনি গত ৬ মাস আগে বিক্রি হতো ৮৫ টাকায় । প্রায় ৩০ টাকা বেড়েছে। ঢাকা শহরে বসবাসরত বিশাল জনগোষ্ঠীর বড় অংশ পুষ্টি নিশ্চিতে ডিম এবং ব্রয়লার মুরগির উপর নির্ভরশীল । কিন্তু গত কয়েকদিনে ডিম আর ব্রয়লার মুরগির দাম নাগালের বাইরে। ব্রয়লার মুরগি এখন ঢাকার প্রায় সব বাজারেই বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায় যা ১৫০-১৬০ টাকায় গত সেপ্টেম্বর- অক্টোবরেই পাওয়া যেতো। এক ডজন ডিম গত সপ্তাহে বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে । যদিও বর্তমানে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।গত বছর সেপ্টেম্বরে ১১৫-১২০ টাকা ছিলো ডিমের ডজন।
গুড়োদুধের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক মাস ধরে । আবুল খায়ের গ্রুপের মার্কস ব্র্যান্ডের গুঁড়োদুধের দর এক মাসে চারবার বাড়ানো হলো । চার দফায় ২৮০ টাকা কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে মার্কসের। শনিবার কোম্পানিটি একদিনে কেজিপ্রতি ২০ টাকা বাড়িয়েছে গুঁড়ো দুধের দাম। মেঘনা গ্রুপের সুপার পিওর গুঁড়ো দুধের দাম এক মাস আগেও প্রতি কেজি ৬৯০ টাকা ছিল। বর্তমানে তা ৮৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । তরল দুধের প্রায় প্রতিটি কোম্পানিই প্রায় লিটারে বিক্রি হতো ৮০ টাকা বা এর আশেপাশে এখন যা ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ।লবন প্রায় বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়।
আটা ময়দার দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক রকম। গত ৬ মাস আগে কেজি প্যাকেটের আটা পাওয়া যেতো ৫০ টাকায়। বর্তমানে তা কিনতে গুণতে হচ্ছে ৬৮ টাকা। ৬০ টাকায় ময়দা এখন ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রোজার পণ্য হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত এক মাসে ছোলার দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় উঠেছে। মাসখানেক আগেও প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। আর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত বছরের এই সময়ে বাজারে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আর এক মাসে আগে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া আজোয়া খেজুর এখন ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইরানি মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। এই খেজুরের দাম এক মাস আগেও ছিল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি। সৌদি মরিয়ম খেজুরের দামও বেড়েছে। এটির দাম কেজিতে ১০০ টাকা বেড়েছে। এখন ৯০০ টাকার আশপাশে ঘুরছে।
এদিকে নিত্য পণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টয়লেট্রিজ আইটেম । এগুলোর দাম যেনো নীরবে বাড়ছে। বৈশ্বিক সংকটের কথা বলে কোনো ঘোষণা ছাড়াই নিত্যব্যবহার্য পণ্য সাবান, টুথপেস্ট, পাউডার, ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পুসহ সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। ৬ মাসের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম ১০ থেকে ১২০-১৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে । অনেক কোম্পানি দাম না কমিয়ে পরিমান কমিয়ে ভিন্ন মোড়কে বিক্রি করছে।
তথ্য অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম লাক্স সাবানের দাম ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৫ টাকা। লাইফবয় ১০০ গ্রাম সাবানের দাম ৩২ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫০ টাকা। বেড়েছে সব ধরনের ডিটারজেন্টের দাম। হুইল কাপড় কাচার সাবানের দাম ১৮ টাকা থেকে বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে। ১৩০ টাকার হুইল ডিটারজেন্টের দাম এখন ১৬৫ টাকা। আর ১৫০ টাকার হুইল রিন পাউডারের দাম বেড়ে ২১০ টাকা হয়েছে। ৫০০ গ্রাম ভিমবার লিকুইড বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ১৭৫ গ্রাম রিফিল ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫ টাকা। বোতলজাত লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ৮৫ টাকা থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা হয়েছে। আর ডেটল হ্যান্ডওয়াশের দাম ৭০ টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ টাকা হয়েছে।
সানসিল্কের ৩০০ গ্রামের শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। অন্যদিকে ডাভ শ্যাম্পু ৩২০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫০ টাকা হয়েছে। আর ৩ টাকা দামের সব মিনিপ্যাক শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪ টাকা করা হয়েছে। ৯০ টাকার ক্লোজআপ টুথপেস্টের দাম বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।১০০ গ্রামের পেপসোডেন্ট ৭৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা কিনতে হচ্ছে ১০০ টাকায়। হারপিক ৭৫০ এমএল কিনতে ক্রেতাকে ১৫০ টাকা গুনতে হচ্ছে, আগে যা ছিল ১২০ টাকা।
এদিকে দরবৃদ্ধির দায় নিজেদের কাঁধে নিতে নারাজ ব্যবসায়িরা। তারা বলছেন আমদানি করতে হয় এমন সব পণ্যের এলসি ঠিক মতো এখনো খুলতে পারছেন না। রাজধানীর অন্যতম বড় পাইকারী মার্কেট পুরান ঢাকার মৌলভিবাজার। এই বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী মোহাম্মদ বশির উদ্দিন মনে করেন, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতির মূল কারণ। দ্য রিপোর্টকে বলেন,যে ধারায় পণ্যের দাম বাড়ছে এমনবস্থায় রোজায় যে বাড়বে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই । ঋণপত্র বা এলসি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক এলসি খোলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন "যতদিন ডলারের দাম ১০০ টাকার নিচে না আসবে ততদিন বাজারদর স্বাভাবিক হবে না"। এই ব্যবসায়ী আরও বলেন "ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধে অনেক পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না। অন্য জায়গায় থেকে আমদানি করায় খরচ বেড়ে যাছে । একারণে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে।"
কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, "গত বছরের তুলনায় এবার সব ধরণের পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতা আরও বেড়েছে। তিনি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় স্বল্পআয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে।"
(দ্য রিপোর্ট,মাহা/ টিআইএম/ ০৬-০৩-২৩)
পাঠকের মতামত:

- দরপতনের শীর্ষে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ
- দর বাড়ার শীর্ষে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স
- লেনদেনের শীর্ষে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং
- ব্লক মার্কেটে ৫৫ কোটি টাকার লেনদেন
- নাম পরিবর্তন করবে ২ কোম্পানি
- বন্ড ইস্যু করবে ওয়ান ব্যাংক
- আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালসের লেনদেন শুরু কাল
- ইউনাইটেড ফিন্যান্স বি ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই দুই কোম্পানির
- ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালসের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- একটিভ ফাইন কেমিক্যালসের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ওয়াইম্যাক্স
- মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের
- ইমরানের অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেবেন কোরেশি
- চলতি বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন আজমত উল্লা
- ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ বেড়েছে
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন আজমত উল্লা
- নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সকল বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ
- স্বর্ণের দাম কমলো দেশের বাজারে
- রোহিঙ্গাদের ভরণপোষণে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস ওআইসির
- বিশ্বে মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গাজীপুরে আমরা হেরেছি কিন্তু গণতন্ত্রের জয় হয়েছে: কাদের
- সরকার দিশেহারা হয়ে গ্রেপ্তারের খেলায় মেতেছে: মির্জা ফখরুল
- আমার মা ও আমাদের পরিবার জন্মগতভাবে আওয়ামী লীগ: জাহাঙ্গীর
- জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আমরা আজও মেনে চলি: প্রধানমন্ত্রী
- বাজেটে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি: এফবিসিসিআই সভাপতি
- টাঙ্গাইলে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের ডিজিটাল বুথ উদ্বোধন
- মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
- শেষ শিরোপাও খোয়ালেন সিআর সেভেন
- ট্রাকের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেলো মাইক্রোবাস,নিহত ২
- বিকেলে আওয়ামী লীগের যৌথসভা
- সৌদি পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ১৩২ জন হজযাত্রী
- এরদোয়ানের ভাগ্য নির্ধারণ আজ
- ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি বেশি নিলে ব্যবস্থা: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকের পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী
- অনিয়ম পেশিশক্তি কঠোরভাবে দমন করবো:সিইসি
- থ্রি-ফোর পাস করা নারীর কাছে আওয়ামী লীগ ফেল করেছে: রিজভী
- দেশের মানুষ বিএনপির নাম শুনতেই চাচ্ছে না: সমাজকল্যাণমন্ত্রী
- এনআইডি থাকলে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা উচিত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পরামর্শক না নিলে বিদেশি ঋণ মেলে না: পরিকল্পনামন্ত্রী
- বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা পুনর্ব্যক্ত করেছে চীন
- আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছে: ড. খন্দকার মোশাররফ
- নতুন ভিসানীতি নিয়ে বিএনপির গলা বসে গেছে:কাদের
- ডিএসই বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশি বেড়েছে
- সরকারের সাথে বসতে চান ইমরান খান
- রেকর্ড মূল্যে আদা বিক্রি
- যাত্রাবাড়ীতে ককটেল বিস্ফোরণ,বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা
- মুম্বাইয়ের আশা ভেঙে ফাইনালে গুজরাট
- লা লিগা সহ টিভিতে আজকের খেলা
- ডেঙ্গু রোগীর ভিড় বাড়ছে হাসপাতালে
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৯ হাজার ১৪৯ জন হজযাত্রী
- গুচ্ছের সি ইউনিটের পরীক্ষা আজ
- করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট,সপ্তাহে ৬ কোটি সংক্রমণের শঙ্কা
- হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন নারী যাত্রী নিহত
- বিএনপির জনসমাবেশ আজ
- ঢাকা-বেইজিং বৈঠক আজ
- গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখানোর চেষ্টা করেছে সরকার: আমীর খসরু
- আইপিএলসহ টিভিতে আজকের খেলা
- সাকিবের এমন ছিটকে যাওয়া বড় ধাক্কা: বাশার
- জাপানে ছুরিকাঘাত ও বন্দুক হামলায় ৪ জন নিহত
- বিশ্বের দুর্দশাগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে জিম্বাবুয়ে
- গাজীপুরে নৌকার জয় হয়েছে, ব্যক্তির পরাজয়: জাহাঙ্গীর
- সবজির দাম কোনোভাবেই কমছে না
- গাজীপুর নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ
- বিএনপির জনসমাবেশ আজ
- যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতিতে বিএনপির দাবির প্রতিফলন: মির্জা ফখরুল
- সৌদি আরব পৌঁছেছেন ১৫ হাজার হজযাত্রী
- গাজীপুর সিটির নতুন মেয়র জায়েদা খাতুন
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বিএনপি আন্দোলনের নামে নাশকতা করবে : শাজাহান খান
- ১০১ কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে জায়েদা
- পাঁচদিনের রিমান্ডে বিএনপি নেতা চাঁদ
- গাজীপুর সিটির ভোটে সবাই সন্তুষ্ট: ইসি আলমগীর
- ভুল নীতির খেসারত দিচ্ছে পুঁজিবাজার
- মঙ্গলবার আমাকে গ্রেপ্তারের সম্ভাবনা ৮০ শতাংশ: ইমরান খান
- ধানমন্ডিতে সংঘর্ষ: রবিসহ অন্তত ১৫ নেতাকর্মী আটক
- পেঁয়াজের পরে অশান্ত আদা
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ অভিযান হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- করোনায় বিশ্বব্যাপী ২৮২ জনের মৃত্যু
- বিএনপি নেতা মজনু গ্রেপ্তার
- পরবর্তী মহামারি করোনার চেয়েও মারাত্মক: ডব্লিউএইচও
- সন্ধ্যার মধ্যে তিন জেলায় হবে বৃষ্টিসহ ঝোড়ো হাওয়া
- ইসরায়েলের সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র
- নির্বাচনে অনিয়মের দায়ে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা পেয়েছে যেসব দেশ
- সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৩৮৭৯ হজযাত্রী
- পেঁয়াজের ঝাঁঝে দিশেহারা ক্রেতা,আমদানির আভাস
- গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখানোর চেষ্টা করেছে সরকার: আমীর খসরু
- বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন চান জাতিসংঘ মহাসচিব
- যুক্তরাষ্ট্রের বিমানের সীমান্ত লঙ্ঘন ঠেকাতে যুদ্ধবিমান পাঠালো রাশিয়া
- বিআরটিএর ওয়েব সার্ভার হ্যাক করে কোটি টাকা আত্মসাৎ
- সরকারি চাকুরীজীবিদের জন্য সুখবর আসছে বাজেটে
- সাকিবের এমন ছিটকে যাওয়া বড় ধাক্কা: বাশার
- যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নীতি যথার্থ: খোকন
- আইসিসির পুরস্কার হাতে পেলেন মিরাজ
- সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাহিরে থাকতে হবে নির্বাচন ব্যবস্থা: জি এম কাদের
- বাখমুত দখলের দাবি রাশিয়ার,ইউক্রেন বলছে যুদ্ধ শেষ হয়নি
- গা বাঁচিয়ে খেলা সম্ভব নয়: তাসকিন
- ৮ জেলার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
