অজানা এক মুক্তিযোদ্ধার গল্প

আজ ২৬ মার্চ, ৫৩তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। স্বাধীনতার ঘোষণা এবং মুক্তিযুদ্ধের সূচনার এ সময়টি জাতি নিবিড় আবেগের সঙ্গে স্মরণ করে।রাজধানীসহ সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে মহান স্বাধীনতা দিবস। একই সঙ্গে বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতি স্মরণ করছে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের। এমনই এক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম। পেয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানি স্বাক্ষরিত মুক্তিযোদ্ধা সনদ।
যদিও পরে সেই সনদ হারিয়ে যাওয়ায় আর আবেদন করেননি। ফলে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নামও উঠেনি। যুদ্ধের আগে এবং পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে অসংখ্য বার দেখা করেছেন আব্দুর রহিম। বঙ্গবন্ধুর খুব কাছ থেকে আওয়ামী লীগের একজন সংগঠক হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন নিবিড়ভাবে। তিনি ছিলেন পাকিস্তান রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার। মুক্তিযুদ্ধের সময় তোফায়েল আহমেদ, ড.কামাল হোসেন সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতি রয়েছে তাঁর। একাত্তুর সালে বয়স ছিল চল্লিশ। আজ বিরানব্বই বছর বয়সে মনে করতে পারেন না অনেক কিছু। তবে ২৫ মার্চের সেই ভয়ংকর স্মৃতির কথা এখনো মনে আছে। সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ ছিল না তেমন, তখনকার ঢাকা শহর থেকে চার মাইল দূরে তাঁর নিজ বাড়ি সবুজবাগে আশ্রয় নেওয়া হাজার হাজার আশ্রয়প্রার্থীকে থাকা-খাওয়ার সব ব্যবস্থা করেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প গঠন ও তাদের নয় মাস পর্যন্ত থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। সে সময় ডেমরা কায়েতপাড়া এলাকায় আশ্রয় নেওয়া মানুষের কাছে আব্দুর রহিম ঠিকাদার ছিলেন জনদরদী এক নেতার নাম। অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে নানাভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। আমরা সবসময় শুনি সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের গল্প । চলুন আজ শুনি মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধে রসদ যোগানো এক যোদ্ধার গল্প।কথার শুরুতেই দেশের মানুষের প্রতি স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানান আব্দুর রহিম। স্বাধীনতার এই দিনে আব্দুর রহিম ঠিকাদারের সাথে কথা বলেছেন দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু। সঙ্গে ছিলেন স্টাফ রিপোর্টার মাহি হাসান।
দ্য রিপোর্ট : স্বাধীনতার বয়স ৫২ পেরিয়েছে আজ। কেমন লাগছে আপনার ?
আব্দুর রহিম : খুবই সুখের এক অনুভূতি আমার। আমার মতো মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া মানুষদের জন্য দিনটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
দ্য রিপোর্ট : যুদ্ধের সময় কী ছিল আপনার কর্মকাণ্ড?
আব্দুর রহিম : আমি ছিলাম রেলওয়ের ঠিকাদার। মোটামুটি ভালো বিত্তবান ছিলাম। সে কারণেই মুক্তিযোদ্ধাসহ আশ্রয় নেওয়া সাধারণ মানুষের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমাদের প্রভাব ছিল গ্রামে। তৎকালীন সবুজবাগ থানার বেগুনবাড়ি গ্রামের আমার বাড়িটা হয়ে উঠেছিল মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প । তাদের সব ধরনের সাহায্য করেছি। নয় মাস তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। যুদ্ধের পুরোটা সময় গ্রামের প্রতিটি পরিবারকে সময়টা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি।
দ্য রিপোর্ট : ২৫ মার্চ ভয়ংকর সেই রাতে আপনি কোথায় ছিলেন ? কেমন ছিল সেই রাত?
আব্দুর রহিম : সেদিন আমি আমার মাদারটেকের পাকা বাড়িতে রাতে বন্ধুদের আড্ডা শেষে ঘরে ঢুকেছি। কিছুক্ষণ আগে আড্ডা ছেড়ে যাওয়া আমার এক বিয়াইয়ের ডাকে দরজা খুলি। খুলতেই সে জানালো চারদিকে গুলাগুলি শুরু হয়েছে। ছাদে উঠে দেখি রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবিরত গুলি হচ্ছে। আগুনের গোলা যেন আমাদের দিকে ছুটে আসছে। সারারাত বোমা আর গুলির শব্দ শুনতে পেলাম। ভয়ংকর ছিল সেই রাত । ছাব্বিশে মার্চ দিনে ঢাকা শহর ছেড়ে লোকজন আমাদের গ্রামের দিকে আসতে শুরু করলো। ছাব্বিশে মার্চ রাতেও ভয়াবহ অবস্থা। কিছুদিন পরে সবুজবাগ থানার বেগুনবাড়িতে নিজেরই গ্রামে চলে যাই । সেখানে দলে দলে শহুরের লোকজন নারী পুরুষ শিশু আশ্রয় নিতে শুরু করে। সেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যে কাজ শুরু করি। প্রতিটি বাড়িতে চার পাঁচজন করে যুবককে পাহারায় নিয়োগ করি, যাতে নারী বা শিশু কিশোরীদের কোনো ক্ষতি না হয়।
দ্য রিপোর্ট : মুক্তিযুদ্ধের আগে বা পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্যে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আপনার ?
আব্দুর রহিম : অসংখ্যবার । বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হবার সাত দিনে আগেও দেখা করেছি। রুটিন করেই সকাল বিকাল ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বরে যাওয়া হতো। আমরা চারজন যেতাম। আমি সহ আমার আরো তিন বন্ধু। এলাকায় আমরা আওয়ামী লীগের সংগঠক ছিলাম। বঙ্গবন্ধু তখন প্রায়ই ডেমরার দিকে আসতেন। নানা সাংগঠনিক কার্যক্রমে তখন দেখা ও কথা হতো। অনেকবারই তাঁর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছে ।
দ্য রিপোর্ট : ১৯৭১ সালে যুদ্ধ শুরুর আগে বঙ্গবন্ধু কি বলতেন ? কিভাবে আপনাদের দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন ?
আব্দুর রহিম : বঙ্গবন্ধু তখন বলতেন "এই আর কিছুদিন পর আমাদের অধিকার আমরা ফিরে পাবো। তোদের নিজেদের যা আছে তা দিয়ে হলেও দাবি আদায় করবো। যা কিছু বিসর্জন দেয়া লাগবে দিবি। তোরা প্রস্তুতি নে ।এই ধরনের নানা কথা বলে আমাদের সাহস যোগাতেন । আমরা তো অস্থির হয়ে পড়েছিলাম।
দ্য রিপোর্ট : ৭ মার্চ কোথায় ছিলেন? রেসকোর্স ময়দানে সেই ভাষণ শুনেছিলেন ?
আব্দুর রহিম : অবশ্যই। আমরা তো মিছিল নিয়ে গেছিলাম। যদিও সেদিন স্টেজে যেতে পারিনি। এতো মানুষ আগে একসাথে আমি কখনো দেখিনি। পিছনে দাঁড়িয়ে শুনার সৌভাগ্য হয়েছিল। সেদিনই আমরা প্রথম পেয়েছিলাম দিক নির্দেশনা। সেদিন তো তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, বলেছিলেন এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতা সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।
দ্য রিপোর্ট: স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে এখন নানা ধরনের তর্ক-বিতর্ক শোনা যাচ্ছে। আপনার মত কী ?
আব্দুর রহিম: স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা আমরা পেয়েছিলাম ৭ মার্চ। সেদিনই আমরা শুনেছিলাম "তোমাদের যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাকো। মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিব। এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম "। একথার মাধ্যমেই আমরা নির্দেশনা পেয়েছিলাম যুদ্ধের। এরপরে ২৫শ মার্চ ভয়ংকর রাতের পরে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন বলে শুনেছি। তবে নিজে সে ঘোষণা শুনিনি। মানুষের মুখে শোনা ।
দ্য রিপোর্ট: আপনি বলেছিলেন আপনার মুক্তিযোদ্ধা সনদ ছিল। কোন সেক্টর কমান্ডার থেকে সে সনদ আপনি হাতে পেয়েছিলেন ?
আব্দুর রহিম: আমি মেজর এ টি এম হায়দার সাহেবের কাছ থেকে পেয়েছিলাম । যিনি দুই নম্বর সেক্টরের সহ অধিনায়ক, পরবর্তীতে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন । সেখানে এম এ জি ওসমানী সাহেবের স্বাক্ষর ছিল। সেটা হারিয়ে গেছে । আমার মেয়ে একদিন স্কুলে নিয়ে গিয়েছিল। সে হারিয়ে ফেলে। আমি আর সে সার্টিফিকেট তুলিনি। চেষ্টাও করিনি। আমি সার্টিফিকেট দিয়ে কী করবো? আমার তো ধান্ধা নেই।
দ্য রিপোর্ট: মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময় কেমন চলেছে দেশ?
আব্দুর রহিম: মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশদ্রোহী কিছু মানুষ সুযোগে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়। ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন সোনার বাংলা গড়তে । কাজ শুরু করেছিলেন কিন্তু শেষ করে যেতে পারেননি।
দ্য রিপোর্ট: ৫২ বছর আগে দেশ নিয়ে কী ভেবেছিলেন এবং ৫২ বছর পর কী দেখছেন?
আব্দুর রহিম: দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এতো কিছু বলতে পারিনা । আমি শুধু চাই দেশ ভালো থাকুক । আমার মতো মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছে তাঁরা ভালো থাকুক।
দ্য রিপোর্ট : আমাদের সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আব্দুর রহিম: আপনাদেরও ধন্যবাদ।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ মাহা/২৬ মার্চ,২০২৩)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
সম্পাদকীয় এর সর্বশেষ খবর
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
সম্পাদকীয় - এর সব খবর
