দ্রব্যমূল্য সহনীয় থাকেনি
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার আগে যে কয়টি উল্লেখযোগ্য নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল তার মধ্যে অন্যতম চমক ছিল দ্রব্যমূল্য বিষয়ে। বিদায়ী সরকারের সময়ে কেমন ছিল দ্রব্যমূল্য ? ইশতেহারে উল্লেখিত প্রতিশ্রুতির সঙ্গে খুব বেশি মিল পাওয়া যায়নি বাজারে।
ইশতেহারে উল্লেখ্য, দ্রব্যমূল্যের দুঃসহ চাপ প্রশমনের লক্ষ্যে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমিয়ে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে স্থিতিশীল রাখার ব্যবস্থা করা হবে। দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে সময়মতো আমদানির সুবন্দোবস্ত, বাজার পর্যবেক্ষণসহ বহুমুখী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভোক্তাদের স্বার্থে ভোগ্যপণ্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গড়ে তোলা হবে। সর্বোপরি সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য সৃষ্টি করে দ্রব্যমূল্য কমানো হবে ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
উল্লেখিত নির্বাচনী ওয়াদার সঙ্গে মহাজোট সরকারের সময়ে বিদ্যমান থাকা দ্রব্যমূল্যের সামঞ্জস্য পাওয়া যায় না। ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে দায়িত্ব গ্রহণ করে এই সরকার। তখন মোটা চালের সর্বনিম্ন দাম ছিল ২৫ থেকে ২৮ টাকার মধ্যে। বর্তমানে একই ধরনের চালের দাম রয়েছে সর্বনিম্ন ৩৫ টাকা। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে ট্রাকসেলের মাধ্যমে ২৪ টাকা দরে চাল বিক্রি করে থাকে টিসিবি।
ইশতেহারে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখিত ডাল ও তেলের দাম আরও বেশি হারে বেড়েছে। সবশেষ সময়ে পেঁয়াজের ঝাজে বাজারে অস্থির অবস্থা চলছে। পাঁচ বছর আগে প্রতি কেজি ডালের দাম ছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে। বর্তমানে প্রতি কেজি ডালের দাম ১১৫ থেকে ১২০ টাকা। প্রতি লিটার তেলের দাম ছিল ৮০ থেকে ৯৮ টাকার মধ্যে। এই সময়ে একই পরিমাণ তেল কিনতে লাগে ১১৬ টাকার বেশি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক আবু আহমেদ দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘সরকার তার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। এমনকি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতেও অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। দ্রব্যমূল্য কমেনি। বরং বেড়েছে।’
পাচঁ বছর অতিবাহিত হয়েছে। পণ্যের দাম কিছুটা বাড়া কি যুক্তিসঙ্গত নয়? উত্তরে আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় বলেছিল কালোবাজারি, সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো হয়েছে। তাহলে সরকার ক্ষমতায় গিয়ে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে কেন মূল্য কমাতে পারল না?
তার মতে, উল্টো এই সরকারের আমলে বিদেশে অনেক পণ্যের দাম কমেছে কিন্তু আমাদের বাজারে দাম কমেনি। এ সব কারণে উপকৃত হয়েছে সরকারের সমর্থনপুষ্ট একটি অংশ। সাধারণ মানুষের কোনো উপকার হয়নি।
মজুতদারি ও মুনাফাখোরি সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেওয়া ও চাঁদাবাজি বন্ধ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি সরকার। উল্টো অর্থমন্ত্রীসহ সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল ব্যক্তি দ্রব্যমূল্য বাড়ার জন্য মজুতদারি, সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজিকে দায়ী করেছেন। যদিও বিরোধী দলে থাকাকালীন এরাই অভিযোগ করতেন হাওয়া ভবনের সিন্ডিকেটে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে খোদ অর্থমন্ত্রী ‘এক শ্রেণীর’ সিন্ডিকেটের কথা বলেছেন।
ইশতেহারে ভোক্তাদের স্বার্থে ‘ভোগ্যপণ্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ’ গড়ে তোলার কাজটিও করতে পারেনি সরকার। কনজিউমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর ভূইয়া দ্য রিপোর্টকে বলেন, সরকার তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেনি। সম্প্রতি পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। চালের দামও চড়া।
প্রথম অগ্রাধিকারে বিশ্বমন্দার প্রভাব থেকে দেশের অর্থনীতিকে রক্ষার বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও উল্লেখ ছিল। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভালো অবস্থান বজায় রেখেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এই অবস্থার জন্য সরকারের গ্রহণ করা বিশেষ কোনো পদক্ষেপ কাজ করেছে কি না?
জানতে চাইলে অধ্যাপক আবু আহমেদ দ্য রিপোর্টকে বলেন, অর্থনৈতিক মন্দার বছর ধরা হয় ২০০৬, ২০০৭ ও ২০০৮ কে। তাও শেষের দুই বছর মন্দার প্রকোপ ক্রমশ কমে আসে। এই হিসেবে বর্তমান সরকারকে তেমন কোনো মন্দা অবস্থা মোকাবেলা করতে হয়নি। এ ছাড়া মন্দার সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি তেমন সমস্যার সম্মুখীন হয়নি।
তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে পাশ্চাত্য অর্থনীতির বিস্তর ফারাক। লক্ষ্য করবেন মন্দার সময়েও আমাদের পোশাক রফতানি না কমে বরং বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দ্রব্যমূল্য কমেছে। যা এক হিসেবে বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক হিসেবে কাজ করেছে। তাই এই ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে কৃতিত্ব দাবি করার কিছু নেই।
দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির বিষয়টি মোকাবেলায় সরকারের পক্ষ থেকে মানুষের আয় বাড়ার কথা বড় করে বলা হয়েছে। মাথাপিছু আয় বাড়লেও মূল্যস্ফীতির চাপ সেই আয়ের অংশকে খেয়ে ফেলেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী বর্তমান সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার সময় মূল্যস্ফীতির হার ছিল প্রায় সাত শতাংশ। বর্তমান সময়ে এই হার প্রায় নয় শতাংশ। মাঝের বছরগুলোতে মূল্যস্ফীতির হার আরও উদ্বেগজনক অবস্থানে গিয়েছিল।
বিগত সংসদ নির্বাচনের পূর্বে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কম দামে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের ওয়াদা ছিল চোখে পড়ার মতো। মানুষ সে সব কথায় আকৃষ্টও হয়েছিল।
আওয়ামী লীগের ঘোষিত নির্বাচনী ইশতেহারেও দ্রব্যমূল্য বিশেষ গুরুত্ব পায়। ইশতেহারে পাঁচটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। সেগুলোর মধ্যে সর্বাগ্রে স্থান পায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি। মেয়াদ শেষে সেই আশা পূরণ করতে পারেনি সরকার। উল্টো সরকারকে দ্রব্যমূল্য নিয়ে অনেকবারই বিব্রত হতে হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/বিকে/এসবি/রা/এনআই/জানুয়ারি ০৮, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০