ক্রেতা-বিক্রেতা কেউই খুশি নন
জমে উঠেছে শীতবস্ত্রের বাজার

পৌষ মাস প্রায় শেষের দিকে। জেঁকে বসছে শীত। শীতকে মোকাবেলা করতে রাজধানী ঢাকার ফুটপাত ও বড় বড় শপিংমলগুলোতে গরম কাপড়ের পসরা নিয়ে বসেছেন দোকানিরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বিশেষ করে রাজধানীর ওয়াইজঘাট, সদরঘাট, গুলিস্তান, বঙ্গবাজার, মতিঝিল, নিউ মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স মার্কেটগুলোতে শীতবস্ত্রের মেলা বসেছে।
রাস্তার পাশে ফুটপাতে বসা হকাররা নানা রকম শব্দ বাক্যে দাম হাকিয়ে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেন। কর্মব্যস্ত মানুষ সারাদিনের কাজ শেষে আপন ঘরে ফেরার সময় এ সব কাপড়ের দোকানে ভিড় জমান। অনেকে আবার রকমারি শীতবস্ত্রের জন্য এলিফ্যান্ট রোড, বসুন্ধরা সিটিসহ রাজধানীর অভিজাত বিপণীতে কেনাকাটা করেন।
শীত যতই আসুক না কেন রাজনীতির গরমের প্রভাব শীতের বাজারেও পড়েছে। জেঁকে বসা শীতকে মোকাবেলার জন্য মানুষের যে আয়োজন তা নিয়েই দ্য রিপোর্টের আজকের প্রতিবেদন।
রাজধানীর পুরান ঢাকার ওয়াইজঘাটের ফুটপাতে নিম্নবিত্তদের জন্য বিশাল শীতবস্ত্রের সংগ্রহ নিয়ে বসেছে দোকানিরা। এখানে নিম্নবিত্তরাই কেনাকাটা করতে আসেন এমন নয়। শীত আসলে মধ্যবিত্তরাও ওয়াইজঘাটে আসতে ভুল করেন না। এখানকার দোকানগুলোতে যে সব শীতবস্ত্র পাওয়া যায় সেগুলো পুরাতন। তবে বেছে নিতে পারলে এখানেও বিভিন্ন দামী ব্র্যান্ডের ভালো শীতের পোশাক পাওয়া যায়।
ওয়াইজঘাটে ফুটপাতে বসা তরুণ দোকানি মৃদুল দ্য রিপোর্টকে বলেন, আমাদের এখানে প্রায় সব ধরনের শীতবস্ত্র পাওয়া যায়। তবে মেয়েদের থেকে ছেলেদের পোশাক বেশি পাওয়া যায়। হাতাকাটা জ্যাকেট, ফুল জ্যাকেট, ফুল সোয়েটার, মাফলার, স্কার্ফ, কান টুপি ইত্যাদি পাওয়া যায়। সাধারণত ১৫০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে জ্যাকেট ও ২০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে মাফলার, স্কার্ফ ও কান টুপি কিনতে পাওয়া যাবে। মেয়েদের সোয়েটার-জ্যাকেট ২০০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। এ ছাড়াও ছোট ছেলেমেয়েদের জ্যাকেট ও সোয়েটার ৬০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
সদরঘাটের দোকানদার চাঁন মিয়া দ্য রিপোর্টকে বলেন, ব্যবসা ভালো নাই ভাই। হরতাল-অবরোধের সময় এখানে তেমন কিছু না ঘটলেও, আশপাশের এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ অথবা গাড়িতে আগুন দিলে তার প্রভাব এখানে এসে পড়ে। দেখা যায় কিছু ঘটলে আতঙ্কে মানুষ দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। সে আতঙ্কে আমিও আমার দোকান কোনো রকমে গুছিয়ে দৌড় দেই। এই দৌড়াদৌড়ির মধ্যে ব্যবসা কীভাবে হয় বলেন?
শীতবস্ত্রের দর-দাম প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের কাছে কান টুপি ও মাফলারের দাম পড়বে ৫০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে। ছোটদের সোয়েটার, উলের পায়জামাসহ অন্যান্য গরম কাপড় ১৫০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। এ ছাড়াও বড়দের হাতাকাটা ও ফুলহাতা সোয়েটার ২০০ থেকে ৪০০ টাকা এবং মেয়েদের সোয়েটার ২০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
গুলিস্তানের জ্যাকেটের দোকানদার মুহাম্মদ রনি দ্য রিপোর্টকে বলেন, আমার দোকানের জ্যাকেটগুলোর দাম ৮০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে। কিন্তু দেশের যে পরিস্থিতি যাচ্ছে তাতে ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ। বিক্রি সাধারণ দিনের তুলনায় বর্তমানে অর্ধেকে নেমে এসেছে। শীতের সময়টাতেই আমাদের ব্যবসা হয়। অথচ হরতাল-অবরোধের জন্য শীতের এ কয় মাস পার হওয়ার পরও অন্যবছরের একমাসের আয়ও হয়নি।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এখন তো পুরো দোকানের সাটার তুলে ব্যবসা করছি। কিন্তু আগের অনেক হরতালে দোকান খুলতেই দেওয়া হয়নি। অনেক সময় এক সাটার খোলা রেখে দোকানদারি করেছি। জীবিকার তাগিতে আমরাই আতঙ্কের মধ্যে থেকে দোকানদারি করছি, তা হলে বোঝেন ক্রেতারা মার্কেটে কীভাবে আসবে।
গুলিস্তানের ফুটপাতের দোকানদার শাজাহান মিয়া দ্য রিপোর্টকে বলেন, আমার এখানে মেয়েদের সোয়েটার ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ও ছেলেদের হাতাকাটা ও ফুলহাতা সোয়েটার ২৫০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়।
এ ছাড়াও জ্যাকেট, সোয়েটার, ফুল হাতা শার্ট ও টি-শার্ট ব্যবসায়ীরা ‘বাইচ্ছা লন একশ’, ‘শীত দেইখা পাইকারি দামে’ ইত্যাদি শ্রুতি মধুর হাক-ডাকে ফুটপাত সরব করে রেখেছেন।
বঙ্গবাজারের দোকানদার তারেক হোসেন দ্য রিপোর্টকে বলেন, প্রায় সব ধরনের শীতবস্ত্রই আমাদের দোকানে পাওয়া যায়। তবে ছেলেদের জ্যাকেটের চাহিদা এখানে সবচেয়ে বেশি। বিভিন্ন মানের জ্যাকেট ৮০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে আমরা বিক্রি করি। ফুল হাতা টি-শার্ট ১৫০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে বিক্রি করে থাকি।
এ ছাড়াও পুরো বঙ্গবাজার ঘুরে দেখা যায়, মেয়েদের সোয়েটার, জ্যাকেট, টপস্ ইত্যাদি ১৫০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। ছোটদের সোয়েটার, জ্যাকেট, উলের পায়জামা, কানটুপি ইত্যাদি ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে, মতিঝিলে ‘খালি দুই শ’, খালি দুই শ’ বলে হাতা কাটা সোয়টার বিক্রি করতে দেখা যায় ফুটপাত দোকানদারদের। আবার দিলকুশার দিকে ভ্যানে করে জ্যাকেট, সোয়েটার, ফুল হাতা টি-শার্ট ও শার্ট বিক্রি করতে দেখা যায়। এ সব পণ্যের কোনোটির দামই ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকার উর্ধে নয়। গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, পল্টন ও মতিঝিল এলাকার কিছু দোকানে ব্লেজার বিক্রি করতে দেখা যায়। এগুলোর দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। আবার ফুটপাতে হালকা কম্বল বিক্রি হচ্ছে ২৪০-৫০০ টাকায়।
নিউ মার্কেটের দোকানদার সজিব দ্য রিপোর্টকে বলেন, ছেলেমেয়ে সকলের পোশাকই আমরা বিক্রি করে থাকি। ছেলেদের জ্যাকেটের দাম পড়বে ৮০০ টাকা থেকে ১৮০০ টাকার মধ্যে। মেয়েদের গরম কাপড়ের দাম পড়বে ৭০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে। এ ছাড়াও ফুল হাতা টি-শাট ও শার্ট ২০০ থেকে ৪৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
ক্রেতা আরিফ আরমান দ্য রিপোর্টকে বলেন, হরতাল-অবরোধের অজুহাতে বিক্রেতারা অধিক দাম আদায় করছেন। দেশের এমন পরিস্থিতিতে বার বার আসা সম্ভবও হচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
এলিফ্যান্ট রোডে ক্রেতাবিহীন দোকানে মুহাম্মদ শাহজাহান দ্য রিপোর্টকে বলেন, আমাদের দোকানে জ্যাকেটের দাম পড়বে ১২০০ থেকে ২০০০ টাকা, সোয়েটার ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা ও ব্লেজার ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা। এ দিকে হরতাল-অবরোধের তেমন ঘটনা না ঘটলেও ক্রেতারা তো আতঙ্কে মার্কেটে আসছে না।
সুবাস্তু আর্কেডে দোকানের বাইরে ক্রেতাদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন রনি ঘোষ। হঠাৎ দ্য রিপোর্টের প্রতিবেদককে ছবি তুলতে দেখে একটু নড়েচড়ে দাঁড়ালেন। কাছে গিয়ে শীতবস্ত্রের দর-দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ১৫০০ থেকে ৪০০০ টাকার মধ্যে জ্যাকেট, হাফ ও ফুল হাতা সোয়েটার ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকা ও ব্লেজার ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকার মধ্যে বিক্রি করে থাকি।
এ ছাড়াও এলিফ্যান্ট রোডের অন্যান্য দোকানগুলোতে ছোটদের শীতবস্ত্র ৫০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে কিনতে পাওয়া যাচ্ছে। মেয়েদের জ্যাকেট, টাইটস্, টপস্ ইত্যাদি ৬০০ টাকা থেকে ৩৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।
অভিযোগের সুরে ক্রেতা তাহিরা রুবি দ্য রিপোর্টকে বলেন, প্রতিবছরই শীতে নতুন নতুন ডিজাইনের পোশাক কেনা হয়। কিন্তু এবার দাম বেশি হওয়ায় একের অধিক পোশাক কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
গত বছরের শেষ দিক থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতায় এবারের ব্যবসায় খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। পণ্যের পর্যাপ্ত আমদানি থাকা সত্ত্বেও সে অনুযায়ী বিক্রি না থাকায় প্রতিনিয়ত লোকসান গুনতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। এদিকে ক্রেতাদের দাবি অন্যবারের তুলনায় এবার শীতবস্ত্রের দাম কিছুটা বেশি। অন্যদিকে, বিক্রেতারা জানাচ্ছেন বিক্রি কম থাকায় ক্ষতি পোষাতে লাভ বেশি করতে হচ্ছে।
(দ্য রিপোর্ট/এসআর/এসবি/সা/জানুয়ারি ০৯, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
