মাস্টারদা সূর্য সেন

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ভারতীয় উপ-মহাদেশের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা সূর্য সেন ১৯৩৪ সালের ১৩ জানুয়ারি নিহত হন। তিনি মাস্টারদা নামে পরিচিত ছিলেন।
সূর্য সেন ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। রাজমনি সেন এবং শশী বালা সেনের দুই ছেলে ও চার মেয়ের মধ্যে তিনি চতুর্থ। শৈশবে পিতা-মাতাকে হারিয়ে কাকা গৌরমনি সেনের কাছে মানুষ হন।
তিনি ছেলেবেলা থেকেই পড়ালেখায় মনোযোগী, ধর্মনিষ্ট ও গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন। তার লেখাপড়ার শুরু দয়াময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯১২ সালে চট্টগ্রামের নন্দনকাননের হরিশদত্তের ন্যাশনাল স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করেন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এফএ পাস করেন। ১৯১৮ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পাস করেন।
বিএ পাসের পর চট্টগ্রামে ফিরে ব্রাহ্ম সমাজের প্রধান আচার্য্য হরিশ দত্তের জাতীয় স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। অসহযোগ আন্দোলনের সময় বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে গেলে তিনি দেওয়ানবাজারের উমাতারা উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে অংকের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। শিক্ষকতা করার কারণে তিনি ‘মাস্টারদা’ হিসেবে পরিচিত হন।
১৯১৬ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজের ছাত্র থাকাকালে সূর্য সেন অধ্যাপক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর সান্নিধ্যে আসেন। তিনি যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সূর্য সেনকে তিনি বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষা দেন। ১৯১৮ সালে শিক্ষাজীবন শেষে চট্টগ্রামে ফিরে বিপ্লবী দলে যোগ দেন। ৪৯নং বেঙ্গল রেজিমেন্টের নগেন্দ্রনাথ সেন ১৯১৮ সালে চট্টগ্রামে এসে সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী ও চারুবিকাশ দত্তের সঙ্গে দেখা করেন। পরে অনুরূপ সেন, চারুবিকাশ দত্ত, অম্বিকা চক্রবর্তী, নগেন্দ্রনাথ সেন প্রমুখদের সঙ্গে নিয়ে চট্টগ্রামে গোপন বিপ্লবী দল গঠন করা হয়। সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী তখন চট্টগ্রাম শহরের দেওয়ানবাজার দেওয়ানজী পুকুরপাড়ে ‘সাম্য আশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করে ওখানে থাকেন। সেখানে বিপ্লবীরা জমায়েত হতো। পরবর্তীতে চারুবিকাশ দত্ত তার সহকর্মীদের নিয়ে ‘অনুশীলন’ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। অন্যদিকে ‘যুগান্তর’ দলের সভাপতি ছিলেন মাস্টারদা। এভাবে চট্টগ্রামেও বাঙলার অন্যান্য জেলার মতো দুটি বিপ্লবী দল গড়ে উঠে।
১৯২০ সালে মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে অনেক বিপ্লবী যোগ দেন। গান্ধীজীর অনুরোধে বিপ্লবীরা এক বছরের জন্য কর্মসূচি বন্ধ রাখেন। সূর্য সেনও অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯২২ সালে অসহযোগ প্রত্যাহার হলে বিপ্লবী দলগুলো আবার সক্রিয় হয়ে উঠে।
সে সময় চট্টগ্রাম কোর্টের ট্রেজারি থেকে পাহাড়তলীর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কারখানার শ্রমিক ও কর্মচারীদের বেতন নিয়ে যাওয়া হতো। ১৯২৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর টাইগারপাসের মোড়ে গুপ্ত সমিতির সদস্যরা বেতনের ১৭ হাজার টাকার বস্তা ছিনতাই করে। এর দুই সপ্তাহ পর গোপন বৈঠককালে পুলিশ বিপ্লবীদের আস্তানায় হানা দিলে খণ্ডযুদ্ধ হয়, যা ‘নাগরখানা পাহাড় খণ্ডযুদ্ধ’ নামে পরিচিত। এতে গ্রেফতার হন সূর্য সেন ও অম্বিকা চক্রবর্তী।
পরে সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী মামলা থেকে ছাড়া পেয়ে যান। গ্রেফতারের পর নির্যাতনের কারণে কলকাতা পুলিশ কমিশনার টেগার্টকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে বিপ্লবীরা। পরিকল্পনা ফাঁস হওয়ায় ১৯২৪ সালে ২৫ অক্টোবর গ্রেফতার হন গণেশ ঘোষ, নির্মল সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিংসহ আরও কয়েকজন। ১৯২৬ সালের ৮ অক্টোবর সূর্য সেন কলকাতার ওয়েলিংটন স্ট্রিটে গ্রেফতার হন। তাকে মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলে রাখা হয়। পরে বোম্বের রত্নগিরি ও বেলগাঁও জেলে পাঠানো হয়। ১৯২৮ সালের শেষভাগে সূর্য সেন ও গণেশ ঘোষ ছাড়া পান।
১৯২৮ সালে কলকাতার পার্ক সার্কাসে নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটির বার্ষিক অধিবেশনে চট্টগ্রাম থেকে যোগ দেন সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিং, নির্মল সেন, লোকনাথ বল, তারকেশ্বর দস্তিদার প্রমুখ। সেখানে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের সঙ্গে সূর্য সেনের বৈঠক হয়। ১৯২৯ সালে সূর্য সেন চট্টগ্রাম জেলা কংগ্রেসের সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৩০ সালে সশস্ত্র বিপ্লবের রূপরেখায় ঠিক করা হয় শুধু শহর না, গ্রাম ও কক্সবাজার থেকে বিপ্লবী নেওয়া হবে। আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলের নাম পরিবর্তন করা হয়- ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি, চিটাগাং ব্রাঞ্চ। দলকে কয়েক ভাগ করা হয়। সূর্য সেনের দলের সদস্য সংখ্যা ছিল ৩৫ জন।
ওই বছর ১৮ এপ্রিল রাত ১০টায় চারটি বাড়ি থেকে চারটি দল আক্রমণের জন্য বের হয়। আগে থেকে রেললাইনের ফিসপ্লেট খুলে নিলে চট্টগ্রাম সমগ্র দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্য দল চট্টগ্রামের নন্দনকাননে টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ অফিস আক্রমণ করে। আরেকটি দল পাহাড়তলীর রেলওয়ে অস্ত্রাগার দখল করে। সর্বশেষে দামপাড়ায় পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে নেয়। এ আক্রমণে অংশ নেওয়া বিপ্পবীরা দামপাড়া পুলিশ লাইনে সমবেত হয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। মিলিটারি কায়দায় কুচকাওয়াজ করে সূর্য সেনকে সংবর্ধনা দেয়। তিনি অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার গঠনের ঘোষণা দেন।
চট্টগ্রাম সম্পূর্ণভাবে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত ছিল চার দিন। এদিকে মাস্টারদাসহ ছয়জন শীর্ষস্থানীয় বিপ্লবীকে ধরার জন্য ইংরেজ সরকার ৫ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ২২ এপ্রিল জালালাবাদ পাহাড়ে (চট্টগ্রাম সেনানিবাসের পাহাড়) বিপ্লবীদের ওপর ইংরেজ সৈন্যরা আক্রমণ করে। দুই ঘণ্টার যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০-১০০ এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন নিহত হন।
এরপর বিপ্লবীরা আত্মগোপন করেন। ১৯৩২ সালের মার্চের মধ্যে সূর্য সেনের অনেক সঙ্গীর কারাদণ্ড ও নির্বাসন হয়। এ রায়ের পর সূর্য সেনকে ধরার জন্য পটিয়া এবং গোমদন্ডীতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ৫ হাজার টাকার বদলে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ১৯৩২ সালের ১৩ জুন রাত ৯টায় পটিয়ার ধলঘাট গ্রামে সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে তাকে ধরার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন ক্যামেরনকে গুলি করে সূর্য সেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও কল্পনা দত্ত পালিয়ে যান কিন্তু নির্মল সেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। তার পরিকল্পনায় ২৩ সেপ্টেম্বর ইউরোপীয় ক্লাবে প্রীতিলতার নেতৃত্বে হামলা হয়। এতে ৫৩ জন ইংরেজ হতাহত হয়। গুলিতে আহত প্রীতিলতা পটাসিয়াম সায়নোসাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
১৯৩৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভার বাড়িতে বৈঠককালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী বাড়িটি ঘিরে ফেলে। গুলিবিনিময় করে কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত ও সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে অস্ত্রসহ ধরা পড়েন সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেন। পুলিশ তার হাতে লেখা অর্ধসমাপ্ত আত্মজীবনীর খাতা উদ্ধার করে। সেই খাতার ওপর লেখা ছিল ‘বিজয়া’। বিচারের সময় একে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেনকে প্রথমে জেলা গোয়েন্দা সদর দফতর, পরে কোর্ট হয়ে চট্টগ্রাম জেলে নেওয়া হয়। ১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবীরা জেল থেকে সূর্য সেনকে মুক্ত করার জন্য কয়েকবার চেষ্টা চালায়। প্রতিবারই তাদের পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়।
১৯৩৩ সালের ১৫ জুন শুরু হওয়া মামলায় কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করা হয়। আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা ছাড়া তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগের প্রত্যক্ষ প্রমাণ উপস্থাপন করা যায়নি। ১৯৩৩ সালের ১৪ আগস্ট রায় ঘোষণা করা হয়। ট্রাইব্যুনালে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়। কল্পনা দত্তকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়। পরে তাদের পক্ষে কলকাতা হাইকোর্টে আপিলের আবেদন করা হয়। ১৪ নভেম্বর হাইকোর্ট আগের দণ্ড বহাল রাখে।
১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি মধ্যরাতে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। কিন্তু সূর্য সেন এবং তারকেশ্বর দস্তিদারের ওপর ব্রিটিশ সেনারা অত্যাচার করে। হাতুড়ি দিয়ে দাঁত ও হাড় ভেঙ্গে দেয়। মৃতদেহ দুটির বুকে লোহা বেঁধে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়।
সূর্য সেন স্বাধীনতাকে একমাত্র তপস্যা হিসেবে নিয়েছিলেন। কিন্তু আত্মীয়দের অনুরোধে ১৯১৯ সালে তিনি পুষ্প দত্তকে বিয়ে করেন। ফুলশয্যার দিনে বৌদিকে বলেছিলেন, স্বপ্নে দেখেছেন স্ত্রী সহবাসে তার মৃত্যু অনিবার্য। সে দিনই বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে আসেন। এরপর মুমূর্ষু স্ত্রীকে দেখানোর জন্য ১৯২৬ সালে পুলিশি পাহারায় রত্নগিরি জেল থেকে চট্টগ্রাম আনা হয়, তখন পুষ্প দত্তের আয়ু নিঃশেষিত।
(দ্য রিপোর্ট/ওএস/ডব্লিউ/শাহ/জানুয়ারি ১৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
এই দিনে এর সর্বশেষ খবর
এই দিনে - এর সব খবর
