মাস্টারদা সূর্য সেন
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ভারতীয় উপ-মহাদেশের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা সূর্য সেন ১৯৩৪ সালের ১৩ জানুয়ারি নিহত হন। তিনি মাস্টারদা নামে পরিচিত ছিলেন।
সূর্য সেন ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। রাজমনি সেন এবং শশী বালা সেনের দুই ছেলে ও চার মেয়ের মধ্যে তিনি চতুর্থ। শৈশবে পিতা-মাতাকে হারিয়ে কাকা গৌরমনি সেনের কাছে মানুষ হন।
তিনি ছেলেবেলা থেকেই পড়ালেখায় মনোযোগী, ধর্মনিষ্ট ও গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন। তার লেখাপড়ার শুরু দয়াময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯১২ সালে চট্টগ্রামের নন্দনকাননের হরিশদত্তের ন্যাশনাল স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করেন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এফএ পাস করেন। ১৯১৮ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পাস করেন।
বিএ পাসের পর চট্টগ্রামে ফিরে ব্রাহ্ম সমাজের প্রধান আচার্য্য হরিশ দত্তের জাতীয় স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। অসহযোগ আন্দোলনের সময় বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে গেলে তিনি দেওয়ানবাজারের উমাতারা উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে অংকের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। শিক্ষকতা করার কারণে তিনি ‘মাস্টারদা’ হিসেবে পরিচিত হন।
১৯১৬ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজের ছাত্র থাকাকালে সূর্য সেন অধ্যাপক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর সান্নিধ্যে আসেন। তিনি যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সূর্য সেনকে তিনি বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষা দেন। ১৯১৮ সালে শিক্ষাজীবন শেষে চট্টগ্রামে ফিরে বিপ্লবী দলে যোগ দেন। ৪৯নং বেঙ্গল রেজিমেন্টের নগেন্দ্রনাথ সেন ১৯১৮ সালে চট্টগ্রামে এসে সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী ও চারুবিকাশ দত্তের সঙ্গে দেখা করেন। পরে অনুরূপ সেন, চারুবিকাশ দত্ত, অম্বিকা চক্রবর্তী, নগেন্দ্রনাথ সেন প্রমুখদের সঙ্গে নিয়ে চট্টগ্রামে গোপন বিপ্লবী দল গঠন করা হয়। সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী তখন চট্টগ্রাম শহরের দেওয়ানবাজার দেওয়ানজী পুকুরপাড়ে ‘সাম্য আশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করে ওখানে থাকেন। সেখানে বিপ্লবীরা জমায়েত হতো। পরবর্তীতে চারুবিকাশ দত্ত তার সহকর্মীদের নিয়ে ‘অনুশীলন’ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। অন্যদিকে ‘যুগান্তর’ দলের সভাপতি ছিলেন মাস্টারদা। এভাবে চট্টগ্রামেও বাঙলার অন্যান্য জেলার মতো দুটি বিপ্লবী দল গড়ে উঠে।
১৯২০ সালে মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে অনেক বিপ্লবী যোগ দেন। গান্ধীজীর অনুরোধে বিপ্লবীরা এক বছরের জন্য কর্মসূচি বন্ধ রাখেন। সূর্য সেনও অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯২২ সালে অসহযোগ প্রত্যাহার হলে বিপ্লবী দলগুলো আবার সক্রিয় হয়ে উঠে।
সে সময় চট্টগ্রাম কোর্টের ট্রেজারি থেকে পাহাড়তলীর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কারখানার শ্রমিক ও কর্মচারীদের বেতন নিয়ে যাওয়া হতো। ১৯২৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর টাইগারপাসের মোড়ে গুপ্ত সমিতির সদস্যরা বেতনের ১৭ হাজার টাকার বস্তা ছিনতাই করে। এর দুই সপ্তাহ পর গোপন বৈঠককালে পুলিশ বিপ্লবীদের আস্তানায় হানা দিলে খণ্ডযুদ্ধ হয়, যা ‘নাগরখানা পাহাড় খণ্ডযুদ্ধ’ নামে পরিচিত। এতে গ্রেফতার হন সূর্য সেন ও অম্বিকা চক্রবর্তী।
পরে সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী মামলা থেকে ছাড়া পেয়ে যান। গ্রেফতারের পর নির্যাতনের কারণে কলকাতা পুলিশ কমিশনার টেগার্টকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে বিপ্লবীরা। পরিকল্পনা ফাঁস হওয়ায় ১৯২৪ সালে ২৫ অক্টোবর গ্রেফতার হন গণেশ ঘোষ, নির্মল সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিংসহ আরও কয়েকজন। ১৯২৬ সালের ৮ অক্টোবর সূর্য সেন কলকাতার ওয়েলিংটন স্ট্রিটে গ্রেফতার হন। তাকে মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলে রাখা হয়। পরে বোম্বের রত্নগিরি ও বেলগাঁও জেলে পাঠানো হয়। ১৯২৮ সালের শেষভাগে সূর্য সেন ও গণেশ ঘোষ ছাড়া পান।
১৯২৮ সালে কলকাতার পার্ক সার্কাসে নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটির বার্ষিক অধিবেশনে চট্টগ্রাম থেকে যোগ দেন সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিং, নির্মল সেন, লোকনাথ বল, তারকেশ্বর দস্তিদার প্রমুখ। সেখানে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের সঙ্গে সূর্য সেনের বৈঠক হয়। ১৯২৯ সালে সূর্য সেন চট্টগ্রাম জেলা কংগ্রেসের সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৩০ সালে সশস্ত্র বিপ্লবের রূপরেখায় ঠিক করা হয় শুধু শহর না, গ্রাম ও কক্সবাজার থেকে বিপ্লবী নেওয়া হবে। আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলের নাম পরিবর্তন করা হয়- ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি, চিটাগাং ব্রাঞ্চ। দলকে কয়েক ভাগ করা হয়। সূর্য সেনের দলের সদস্য সংখ্যা ছিল ৩৫ জন।
ওই বছর ১৮ এপ্রিল রাত ১০টায় চারটি বাড়ি থেকে চারটি দল আক্রমণের জন্য বের হয়। আগে থেকে রেললাইনের ফিসপ্লেট খুলে নিলে চট্টগ্রাম সমগ্র দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্য দল চট্টগ্রামের নন্দনকাননে টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ অফিস আক্রমণ করে। আরেকটি দল পাহাড়তলীর রেলওয়ে অস্ত্রাগার দখল করে। সর্বশেষে দামপাড়ায় পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে নেয়। এ আক্রমণে অংশ নেওয়া বিপ্পবীরা দামপাড়া পুলিশ লাইনে সমবেত হয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। মিলিটারি কায়দায় কুচকাওয়াজ করে সূর্য সেনকে সংবর্ধনা দেয়। তিনি অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার গঠনের ঘোষণা দেন।
চট্টগ্রাম সম্পূর্ণভাবে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত ছিল চার দিন। এদিকে মাস্টারদাসহ ছয়জন শীর্ষস্থানীয় বিপ্লবীকে ধরার জন্য ইংরেজ সরকার ৫ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ২২ এপ্রিল জালালাবাদ পাহাড়ে (চট্টগ্রাম সেনানিবাসের পাহাড়) বিপ্লবীদের ওপর ইংরেজ সৈন্যরা আক্রমণ করে। দুই ঘণ্টার যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০-১০০ এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন নিহত হন।
এরপর বিপ্লবীরা আত্মগোপন করেন। ১৯৩২ সালের মার্চের মধ্যে সূর্য সেনের অনেক সঙ্গীর কারাদণ্ড ও নির্বাসন হয়। এ রায়ের পর সূর্য সেনকে ধরার জন্য পটিয়া এবং গোমদন্ডীতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ৫ হাজার টাকার বদলে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ১৯৩২ সালের ১৩ জুন রাত ৯টায় পটিয়ার ধলঘাট গ্রামে সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে তাকে ধরার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন ক্যামেরনকে গুলি করে সূর্য সেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও কল্পনা দত্ত পালিয়ে যান কিন্তু নির্মল সেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। তার পরিকল্পনায় ২৩ সেপ্টেম্বর ইউরোপীয় ক্লাবে প্রীতিলতার নেতৃত্বে হামলা হয়। এতে ৫৩ জন ইংরেজ হতাহত হয়। গুলিতে আহত প্রীতিলতা পটাসিয়াম সায়নোসাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
১৯৩৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভার বাড়িতে বৈঠককালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী বাড়িটি ঘিরে ফেলে। গুলিবিনিময় করে কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত ও সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে অস্ত্রসহ ধরা পড়েন সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেন। পুলিশ তার হাতে লেখা অর্ধসমাপ্ত আত্মজীবনীর খাতা উদ্ধার করে। সেই খাতার ওপর লেখা ছিল ‘বিজয়া’। বিচারের সময় একে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেনকে প্রথমে জেলা গোয়েন্দা সদর দফতর, পরে কোর্ট হয়ে চট্টগ্রাম জেলে নেওয়া হয়। ১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবীরা জেল থেকে সূর্য সেনকে মুক্ত করার জন্য কয়েকবার চেষ্টা চালায়। প্রতিবারই তাদের পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়।
১৯৩৩ সালের ১৫ জুন শুরু হওয়া মামলায় কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করা হয়। আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা ছাড়া তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগের প্রত্যক্ষ প্রমাণ উপস্থাপন করা যায়নি। ১৯৩৩ সালের ১৪ আগস্ট রায় ঘোষণা করা হয়। ট্রাইব্যুনালে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়। কল্পনা দত্তকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়। পরে তাদের পক্ষে কলকাতা হাইকোর্টে আপিলের আবেদন করা হয়। ১৪ নভেম্বর হাইকোর্ট আগের দণ্ড বহাল রাখে।
১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি মধ্যরাতে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। কিন্তু সূর্য সেন এবং তারকেশ্বর দস্তিদারের ওপর ব্রিটিশ সেনারা অত্যাচার করে। হাতুড়ি দিয়ে দাঁত ও হাড় ভেঙ্গে দেয়। মৃতদেহ দুটির বুকে লোহা বেঁধে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়।
সূর্য সেন স্বাধীনতাকে একমাত্র তপস্যা হিসেবে নিয়েছিলেন। কিন্তু আত্মীয়দের অনুরোধে ১৯১৯ সালে তিনি পুষ্প দত্তকে বিয়ে করেন। ফুলশয্যার দিনে বৌদিকে বলেছিলেন, স্বপ্নে দেখেছেন স্ত্রী সহবাসে তার মৃত্যু অনিবার্য। সে দিনই বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে আসেন। এরপর মুমূর্ষু স্ত্রীকে দেখানোর জন্য ১৯২৬ সালে পুলিশি পাহারায় রত্নগিরি জেল থেকে চট্টগ্রাম আনা হয়, তখন পুষ্প দত্তের আয়ু নিঃশেষিত।
(দ্য রিপোর্ট/ওএস/ডব্লিউ/শাহ/জানুয়ারি ১৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএসইসির আলোচনা সভা
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- বিজয়ের দিনে এলো আরেকটি জয়
- বিজয়ের দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ২০২৫ সালের শেষ অথবা ’২৬-এর প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন: ড. ইউনূস
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- বিজয় দিবস নিয়ে মোদির পোস্ট: কড়া প্রতিবাদ আসিফ নজরুলের
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন