মাস্টারদা সূর্য সেন

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ভারতীয় উপ-মহাদেশের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা সূর্য সেন ১৯৩৪ সালের ১৩ জানুয়ারি নিহত হন। তিনি মাস্টারদা নামে পরিচিত ছিলেন।
সূর্য সেন ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। রাজমনি সেন এবং শশী বালা সেনের দুই ছেলে ও চার মেয়ের মধ্যে তিনি চতুর্থ। শৈশবে পিতা-মাতাকে হারিয়ে কাকা গৌরমনি সেনের কাছে মানুষ হন।
তিনি ছেলেবেলা থেকেই পড়ালেখায় মনোযোগী, ধর্মনিষ্ট ও গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন। তার লেখাপড়ার শুরু দয়াময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯১২ সালে চট্টগ্রামের নন্দনকাননের হরিশদত্তের ন্যাশনাল স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করেন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এফএ পাস করেন। ১৯১৮ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পাস করেন।
বিএ পাসের পর চট্টগ্রামে ফিরে ব্রাহ্ম সমাজের প্রধান আচার্য্য হরিশ দত্তের জাতীয় স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। অসহযোগ আন্দোলনের সময় বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে গেলে তিনি দেওয়ানবাজারের উমাতারা উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে অংকের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। শিক্ষকতা করার কারণে তিনি ‘মাস্টারদা’ হিসেবে পরিচিত হন।
১৯১৬ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজের ছাত্র থাকাকালে সূর্য সেন অধ্যাপক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর সান্নিধ্যে আসেন। তিনি যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সূর্য সেনকে তিনি বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষা দেন। ১৯১৮ সালে শিক্ষাজীবন শেষে চট্টগ্রামে ফিরে বিপ্লবী দলে যোগ দেন। ৪৯নং বেঙ্গল রেজিমেন্টের নগেন্দ্রনাথ সেন ১৯১৮ সালে চট্টগ্রামে এসে সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী ও চারুবিকাশ দত্তের সঙ্গে দেখা করেন। পরে অনুরূপ সেন, চারুবিকাশ দত্ত, অম্বিকা চক্রবর্তী, নগেন্দ্রনাথ সেন প্রমুখদের সঙ্গে নিয়ে চট্টগ্রামে গোপন বিপ্লবী দল গঠন করা হয়। সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী তখন চট্টগ্রাম শহরের দেওয়ানবাজার দেওয়ানজী পুকুরপাড়ে ‘সাম্য আশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করে ওখানে থাকেন। সেখানে বিপ্লবীরা জমায়েত হতো। পরবর্তীতে চারুবিকাশ দত্ত তার সহকর্মীদের নিয়ে ‘অনুশীলন’ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। অন্যদিকে ‘যুগান্তর’ দলের সভাপতি ছিলেন মাস্টারদা। এভাবে চট্টগ্রামেও বাঙলার অন্যান্য জেলার মতো দুটি বিপ্লবী দল গড়ে উঠে।
১৯২০ সালে মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে অনেক বিপ্লবী যোগ দেন। গান্ধীজীর অনুরোধে বিপ্লবীরা এক বছরের জন্য কর্মসূচি বন্ধ রাখেন। সূর্য সেনও অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯২২ সালে অসহযোগ প্রত্যাহার হলে বিপ্লবী দলগুলো আবার সক্রিয় হয়ে উঠে।
সে সময় চট্টগ্রাম কোর্টের ট্রেজারি থেকে পাহাড়তলীর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কারখানার শ্রমিক ও কর্মচারীদের বেতন নিয়ে যাওয়া হতো। ১৯২৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর টাইগারপাসের মোড়ে গুপ্ত সমিতির সদস্যরা বেতনের ১৭ হাজার টাকার বস্তা ছিনতাই করে। এর দুই সপ্তাহ পর গোপন বৈঠককালে পুলিশ বিপ্লবীদের আস্তানায় হানা দিলে খণ্ডযুদ্ধ হয়, যা ‘নাগরখানা পাহাড় খণ্ডযুদ্ধ’ নামে পরিচিত। এতে গ্রেফতার হন সূর্য সেন ও অম্বিকা চক্রবর্তী।
পরে সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী মামলা থেকে ছাড়া পেয়ে যান। গ্রেফতারের পর নির্যাতনের কারণে কলকাতা পুলিশ কমিশনার টেগার্টকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে বিপ্লবীরা। পরিকল্পনা ফাঁস হওয়ায় ১৯২৪ সালে ২৫ অক্টোবর গ্রেফতার হন গণেশ ঘোষ, নির্মল সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিংসহ আরও কয়েকজন। ১৯২৬ সালের ৮ অক্টোবর সূর্য সেন কলকাতার ওয়েলিংটন স্ট্রিটে গ্রেফতার হন। তাকে মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলে রাখা হয়। পরে বোম্বের রত্নগিরি ও বেলগাঁও জেলে পাঠানো হয়। ১৯২৮ সালের শেষভাগে সূর্য সেন ও গণেশ ঘোষ ছাড়া পান।
১৯২৮ সালে কলকাতার পার্ক সার্কাসে নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটির বার্ষিক অধিবেশনে চট্টগ্রাম থেকে যোগ দেন সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিং, নির্মল সেন, লোকনাথ বল, তারকেশ্বর দস্তিদার প্রমুখ। সেখানে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের সঙ্গে সূর্য সেনের বৈঠক হয়। ১৯২৯ সালে সূর্য সেন চট্টগ্রাম জেলা কংগ্রেসের সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৩০ সালে সশস্ত্র বিপ্লবের রূপরেখায় ঠিক করা হয় শুধু শহর না, গ্রাম ও কক্সবাজার থেকে বিপ্লবী নেওয়া হবে। আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলের নাম পরিবর্তন করা হয়- ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি, চিটাগাং ব্রাঞ্চ। দলকে কয়েক ভাগ করা হয়। সূর্য সেনের দলের সদস্য সংখ্যা ছিল ৩৫ জন।
ওই বছর ১৮ এপ্রিল রাত ১০টায় চারটি বাড়ি থেকে চারটি দল আক্রমণের জন্য বের হয়। আগে থেকে রেললাইনের ফিসপ্লেট খুলে নিলে চট্টগ্রাম সমগ্র দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্য দল চট্টগ্রামের নন্দনকাননে টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ অফিস আক্রমণ করে। আরেকটি দল পাহাড়তলীর রেলওয়ে অস্ত্রাগার দখল করে। সর্বশেষে দামপাড়ায় পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে নেয়। এ আক্রমণে অংশ নেওয়া বিপ্পবীরা দামপাড়া পুলিশ লাইনে সমবেত হয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। মিলিটারি কায়দায় কুচকাওয়াজ করে সূর্য সেনকে সংবর্ধনা দেয়। তিনি অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার গঠনের ঘোষণা দেন।
চট্টগ্রাম সম্পূর্ণভাবে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত ছিল চার দিন। এদিকে মাস্টারদাসহ ছয়জন শীর্ষস্থানীয় বিপ্লবীকে ধরার জন্য ইংরেজ সরকার ৫ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ২২ এপ্রিল জালালাবাদ পাহাড়ে (চট্টগ্রাম সেনানিবাসের পাহাড়) বিপ্লবীদের ওপর ইংরেজ সৈন্যরা আক্রমণ করে। দুই ঘণ্টার যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০-১০০ এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন নিহত হন।
এরপর বিপ্লবীরা আত্মগোপন করেন। ১৯৩২ সালের মার্চের মধ্যে সূর্য সেনের অনেক সঙ্গীর কারাদণ্ড ও নির্বাসন হয়। এ রায়ের পর সূর্য সেনকে ধরার জন্য পটিয়া এবং গোমদন্ডীতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ৫ হাজার টাকার বদলে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ১৯৩২ সালের ১৩ জুন রাত ৯টায় পটিয়ার ধলঘাট গ্রামে সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে তাকে ধরার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন ক্যামেরনকে গুলি করে সূর্য সেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও কল্পনা দত্ত পালিয়ে যান কিন্তু নির্মল সেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। তার পরিকল্পনায় ২৩ সেপ্টেম্বর ইউরোপীয় ক্লাবে প্রীতিলতার নেতৃত্বে হামলা হয়। এতে ৫৩ জন ইংরেজ হতাহত হয়। গুলিতে আহত প্রীতিলতা পটাসিয়াম সায়নোসাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
১৯৩৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভার বাড়িতে বৈঠককালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী বাড়িটি ঘিরে ফেলে। গুলিবিনিময় করে কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত ও সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে অস্ত্রসহ ধরা পড়েন সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেন। পুলিশ তার হাতে লেখা অর্ধসমাপ্ত আত্মজীবনীর খাতা উদ্ধার করে। সেই খাতার ওপর লেখা ছিল ‘বিজয়া’। বিচারের সময় একে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেনকে প্রথমে জেলা গোয়েন্দা সদর দফতর, পরে কোর্ট হয়ে চট্টগ্রাম জেলে নেওয়া হয়। ১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবীরা জেল থেকে সূর্য সেনকে মুক্ত করার জন্য কয়েকবার চেষ্টা চালায়। প্রতিবারই তাদের পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়।
১৯৩৩ সালের ১৫ জুন শুরু হওয়া মামলায় কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করা হয়। আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা ছাড়া তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগের প্রত্যক্ষ প্রমাণ উপস্থাপন করা যায়নি। ১৯৩৩ সালের ১৪ আগস্ট রায় ঘোষণা করা হয়। ট্রাইব্যুনালে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়। কল্পনা দত্তকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়। পরে তাদের পক্ষে কলকাতা হাইকোর্টে আপিলের আবেদন করা হয়। ১৪ নভেম্বর হাইকোর্ট আগের দণ্ড বহাল রাখে।
১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি মধ্যরাতে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। কিন্তু সূর্য সেন এবং তারকেশ্বর দস্তিদারের ওপর ব্রিটিশ সেনারা অত্যাচার করে। হাতুড়ি দিয়ে দাঁত ও হাড় ভেঙ্গে দেয়। মৃতদেহ দুটির বুকে লোহা বেঁধে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়।
সূর্য সেন স্বাধীনতাকে একমাত্র তপস্যা হিসেবে নিয়েছিলেন। কিন্তু আত্মীয়দের অনুরোধে ১৯১৯ সালে তিনি পুষ্প দত্তকে বিয়ে করেন। ফুলশয্যার দিনে বৌদিকে বলেছিলেন, স্বপ্নে দেখেছেন স্ত্রী সহবাসে তার মৃত্যু অনিবার্য। সে দিনই বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে আসেন। এরপর মুমূর্ষু স্ত্রীকে দেখানোর জন্য ১৯২৬ সালে পুলিশি পাহারায় রত্নগিরি জেল থেকে চট্টগ্রাম আনা হয়, তখন পুষ্প দত্তের আয়ু নিঃশেষিত।
(দ্য রিপোর্ট/ওএস/ডব্লিউ/শাহ/জানুয়ারি ১৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
এই দিনে এর সর্বশেষ খবর
এই দিনে - এর সব খবর
