মাস্টারদা সূর্য সেন

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ভারতীয় উপ-মহাদেশের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা সূর্য সেন ১৯৩৪ সালের ১৩ জানুয়ারি নিহত হন। তিনি মাস্টারদা নামে পরিচিত ছিলেন।
সূর্য সেন ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। রাজমনি সেন এবং শশী বালা সেনের দুই ছেলে ও চার মেয়ের মধ্যে তিনি চতুর্থ। শৈশবে পিতা-মাতাকে হারিয়ে কাকা গৌরমনি সেনের কাছে মানুষ হন।
তিনি ছেলেবেলা থেকেই পড়ালেখায় মনোযোগী, ধর্মনিষ্ট ও গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন। তার লেখাপড়ার শুরু দয়াময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯১২ সালে চট্টগ্রামের নন্দনকাননের হরিশদত্তের ন্যাশনাল স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করেন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এফএ পাস করেন। ১৯১৮ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পাস করেন।
বিএ পাসের পর চট্টগ্রামে ফিরে ব্রাহ্ম সমাজের প্রধান আচার্য্য হরিশ দত্তের জাতীয় স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। অসহযোগ আন্দোলনের সময় বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে গেলে তিনি দেওয়ানবাজারের উমাতারা উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে অংকের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। শিক্ষকতা করার কারণে তিনি ‘মাস্টারদা’ হিসেবে পরিচিত হন।
১৯১৬ সালে বহররমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজের ছাত্র থাকাকালে সূর্য সেন অধ্যাপক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর সান্নিধ্যে আসেন। তিনি যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সূর্য সেনকে তিনি বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষা দেন। ১৯১৮ সালে শিক্ষাজীবন শেষে চট্টগ্রামে ফিরে বিপ্লবী দলে যোগ দেন। ৪৯নং বেঙ্গল রেজিমেন্টের নগেন্দ্রনাথ সেন ১৯১৮ সালে চট্টগ্রামে এসে সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী ও চারুবিকাশ দত্তের সঙ্গে দেখা করেন। পরে অনুরূপ সেন, চারুবিকাশ দত্ত, অম্বিকা চক্রবর্তী, নগেন্দ্রনাথ সেন প্রমুখদের সঙ্গে নিয়ে চট্টগ্রামে গোপন বিপ্লবী দল গঠন করা হয়। সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী তখন চট্টগ্রাম শহরের দেওয়ানবাজার দেওয়ানজী পুকুরপাড়ে ‘সাম্য আশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করে ওখানে থাকেন। সেখানে বিপ্লবীরা জমায়েত হতো। পরবর্তীতে চারুবিকাশ দত্ত তার সহকর্মীদের নিয়ে ‘অনুশীলন’ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। অন্যদিকে ‘যুগান্তর’ দলের সভাপতি ছিলেন মাস্টারদা। এভাবে চট্টগ্রামেও বাঙলার অন্যান্য জেলার মতো দুটি বিপ্লবী দল গড়ে উঠে।
১৯২০ সালে মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে অনেক বিপ্লবী যোগ দেন। গান্ধীজীর অনুরোধে বিপ্লবীরা এক বছরের জন্য কর্মসূচি বন্ধ রাখেন। সূর্য সেনও অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯২২ সালে অসহযোগ প্রত্যাহার হলে বিপ্লবী দলগুলো আবার সক্রিয় হয়ে উঠে।
সে সময় চট্টগ্রাম কোর্টের ট্রেজারি থেকে পাহাড়তলীর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কারখানার শ্রমিক ও কর্মচারীদের বেতন নিয়ে যাওয়া হতো। ১৯২৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর টাইগারপাসের মোড়ে গুপ্ত সমিতির সদস্যরা বেতনের ১৭ হাজার টাকার বস্তা ছিনতাই করে। এর দুই সপ্তাহ পর গোপন বৈঠককালে পুলিশ বিপ্লবীদের আস্তানায় হানা দিলে খণ্ডযুদ্ধ হয়, যা ‘নাগরখানা পাহাড় খণ্ডযুদ্ধ’ নামে পরিচিত। এতে গ্রেফতার হন সূর্য সেন ও অম্বিকা চক্রবর্তী।
পরে সূর্য সেন এবং অম্বিকা চক্রবর্তী মামলা থেকে ছাড়া পেয়ে যান। গ্রেফতারের পর নির্যাতনের কারণে কলকাতা পুলিশ কমিশনার টেগার্টকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে বিপ্লবীরা। পরিকল্পনা ফাঁস হওয়ায় ১৯২৪ সালে ২৫ অক্টোবর গ্রেফতার হন গণেশ ঘোষ, নির্মল সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিংসহ আরও কয়েকজন। ১৯২৬ সালের ৮ অক্টোবর সূর্য সেন কলকাতার ওয়েলিংটন স্ট্রিটে গ্রেফতার হন। তাকে মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলে রাখা হয়। পরে বোম্বের রত্নগিরি ও বেলগাঁও জেলে পাঠানো হয়। ১৯২৮ সালের শেষভাগে সূর্য সেন ও গণেশ ঘোষ ছাড়া পান।
১৯২৮ সালে কলকাতার পার্ক সার্কাসে নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটির বার্ষিক অধিবেশনে চট্টগ্রাম থেকে যোগ দেন সূর্য সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিং, নির্মল সেন, লোকনাথ বল, তারকেশ্বর দস্তিদার প্রমুখ। সেখানে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের সঙ্গে সূর্য সেনের বৈঠক হয়। ১৯২৯ সালে সূর্য সেন চট্টগ্রাম জেলা কংগ্রেসের সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৩০ সালে সশস্ত্র বিপ্লবের রূপরেখায় ঠিক করা হয় শুধু শহর না, গ্রাম ও কক্সবাজার থেকে বিপ্লবী নেওয়া হবে। আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলের নাম পরিবর্তন করা হয়- ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি, চিটাগাং ব্রাঞ্চ। দলকে কয়েক ভাগ করা হয়। সূর্য সেনের দলের সদস্য সংখ্যা ছিল ৩৫ জন।
ওই বছর ১৮ এপ্রিল রাত ১০টায় চারটি বাড়ি থেকে চারটি দল আক্রমণের জন্য বের হয়। আগে থেকে রেললাইনের ফিসপ্লেট খুলে নিলে চট্টগ্রাম সমগ্র দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্য দল চট্টগ্রামের নন্দনকাননে টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ অফিস আক্রমণ করে। আরেকটি দল পাহাড়তলীর রেলওয়ে অস্ত্রাগার দখল করে। সর্বশেষে দামপাড়ায় পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে নেয়। এ আক্রমণে অংশ নেওয়া বিপ্পবীরা দামপাড়া পুলিশ লাইনে সমবেত হয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। মিলিটারি কায়দায় কুচকাওয়াজ করে সূর্য সেনকে সংবর্ধনা দেয়। তিনি অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার গঠনের ঘোষণা দেন।
চট্টগ্রাম সম্পূর্ণভাবে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত ছিল চার দিন। এদিকে মাস্টারদাসহ ছয়জন শীর্ষস্থানীয় বিপ্লবীকে ধরার জন্য ইংরেজ সরকার ৫ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ২২ এপ্রিল জালালাবাদ পাহাড়ে (চট্টগ্রাম সেনানিবাসের পাহাড়) বিপ্লবীদের ওপর ইংরেজ সৈন্যরা আক্রমণ করে। দুই ঘণ্টার যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০-১০০ এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন নিহত হন।
এরপর বিপ্লবীরা আত্মগোপন করেন। ১৯৩২ সালের মার্চের মধ্যে সূর্য সেনের অনেক সঙ্গীর কারাদণ্ড ও নির্বাসন হয়। এ রায়ের পর সূর্য সেনকে ধরার জন্য পটিয়া এবং গোমদন্ডীতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ৫ হাজার টাকার বদলে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ১৯৩২ সালের ১৩ জুন রাত ৯টায় পটিয়ার ধলঘাট গ্রামে সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে তাকে ধরার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন ক্যামেরনকে গুলি করে সূর্য সেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও কল্পনা দত্ত পালিয়ে যান কিন্তু নির্মল সেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। তার পরিকল্পনায় ২৩ সেপ্টেম্বর ইউরোপীয় ক্লাবে প্রীতিলতার নেতৃত্বে হামলা হয়। এতে ৫৩ জন ইংরেজ হতাহত হয়। গুলিতে আহত প্রীতিলতা পটাসিয়াম সায়নোসাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
১৯৩৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভার বাড়িতে বৈঠককালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী বাড়িটি ঘিরে ফেলে। গুলিবিনিময় করে কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত ও সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে অস্ত্রসহ ধরা পড়েন সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেন। পুলিশ তার হাতে লেখা অর্ধসমাপ্ত আত্মজীবনীর খাতা উদ্ধার করে। সেই খাতার ওপর লেখা ছিল ‘বিজয়া’। বিচারের সময় একে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেনকে প্রথমে জেলা গোয়েন্দা সদর দফতর, পরে কোর্ট হয়ে চট্টগ্রাম জেলে নেওয়া হয়। ১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবীরা জেল থেকে সূর্য সেনকে মুক্ত করার জন্য কয়েকবার চেষ্টা চালায়। প্রতিবারই তাদের পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়।
১৯৩৩ সালের ১৫ জুন শুরু হওয়া মামলায় কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করা হয়। আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা ছাড়া তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগের প্রত্যক্ষ প্রমাণ উপস্থাপন করা যায়নি। ১৯৩৩ সালের ১৪ আগস্ট রায় ঘোষণা করা হয়। ট্রাইব্যুনালে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়। কল্পনা দত্তকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়। পরে তাদের পক্ষে কলকাতা হাইকোর্টে আপিলের আবেদন করা হয়। ১৪ নভেম্বর হাইকোর্ট আগের দণ্ড বহাল রাখে।
১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি মধ্যরাতে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। কিন্তু সূর্য সেন এবং তারকেশ্বর দস্তিদারের ওপর ব্রিটিশ সেনারা অত্যাচার করে। হাতুড়ি দিয়ে দাঁত ও হাড় ভেঙ্গে দেয়। মৃতদেহ দুটির বুকে লোহা বেঁধে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়।
সূর্য সেন স্বাধীনতাকে একমাত্র তপস্যা হিসেবে নিয়েছিলেন। কিন্তু আত্মীয়দের অনুরোধে ১৯১৯ সালে তিনি পুষ্প দত্তকে বিয়ে করেন। ফুলশয্যার দিনে বৌদিকে বলেছিলেন, স্বপ্নে দেখেছেন স্ত্রী সহবাসে তার মৃত্যু অনিবার্য। সে দিনই বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে আসেন। এরপর মুমূর্ষু স্ত্রীকে দেখানোর জন্য ১৯২৬ সালে পুলিশি পাহারায় রত্নগিরি জেল থেকে চট্টগ্রাম আনা হয়, তখন পুষ্প দত্তের আয়ু নিঃশেষিত।
(দ্য রিপোর্ট/ওএস/ডব্লিউ/শাহ/জানুয়ারি ১৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ক্যানসার শনাক্ত
- আগামী ২৭ থেকে ৩০ মে’র মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
- বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
- কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
- সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবস্থান
- ভারতের নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোলে আটকা পণ্যবাহী শতাধিক ট্রাক
- দেশে এক বছরে বেকারের সংখ্যা ২৭ লাখ ৩০ হাজার: বিবিএস
- পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত আইজিপি (গ্রেড-২) হলেন ১২ পুলিশ কর্মকর্তা
- নির্বাচন কমিশন প্রস্তুতি শুরু করেছে: ইসি মাছউদ
- ডিসেম্বরে কেন, আগস্ট-অক্টোবরেই নির্বাচন হতে পারে: আমীর খসরু
- বিশেষ বিসিএসে ৫০০ ডেন্টাল সার্জন নিয়োগের দাবি, শাহবাগে মানববন্ধন
- গণভোটের প্রস্তাব জামায়াতের
- এনবিআর বিলুপ্ত অধ্যাদেশ বাতিল না করা পর্যন্ত কলম বিরতি চলবে
- অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে জরুরি সাক্ষাৎ, কী ঘটছে বিএসইসির চেয়ারম্যানের ভাগ্যে?
- টাইব্রেকারে হৃদয় ভাঙল বাংলাদেশের
- ম্যাচ কমানোর শর্তে পাকিস্তান সফরে যেতে রাজি লিটনরা
- নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ
- নেদারল্যান্ডসে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ১ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
- ‘নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই, তবে জুনের পর নয়’
- পারভেজের সেঞ্চুরিতে আমিরাতকে হারাল বাংলাদেশ
- পুঁজিবাজারের উন্নয়নে অংশীজনদের সঙ্গে বিএসইসি’র মতবিনিময়
- আবার বাড়ল স্বর্ণের দাম
- রায়ের সমালোচনাকারীরা আদালত অবমাননা করছেন: ইশরাক
- সেনানিবাস ঘিরে ‘নাশকতার পরিকল্পনা’, বরখাস্ত সৈনিকসহ গ্রেপ্তার ৩
- গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২০০, ঘরছাড়া ৩ লাখ
- ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
- পরিবারসহ এনসিপি নেতা আখতারকে হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি
- ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনকে ফোন করবেন ট্রাম্প
- "করিডোর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়"
- ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
- জাতীয় নির্বাচনে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী করার দাবি
- ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে বাধা কোথায়: নজরুল ইসলাম খান
- ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ, আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব হলেন যারা
- জনগণের সমর্থনেই আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে : প্রেস সচিব
- পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
- জবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার
- তথ্য উপদেষ্টার ওপর বোতল নিক্ষেপ: একজন ডিবি হেফাজতে
- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক, জনমনে আতঙ্ক
- নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
- ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ রয়েছে: রিজভী
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় লিভ টু আপিল শুনানি ২৬ মে
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভ্রাম্যমাণ দোকান গুঁড়িয়ে দিল ডিএনসিসি
- গ্রেডভিত্তিক ১০ থেকে ২০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার সুপারিশ
- পূর্ণ দিবস ধর্মঘট ঘোষণা, ঢাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক ভবনে তালা
- "গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন"
- দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাটডাউন ঘোষণা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
- নার্স ও মিডওয়াইফদের শাহবাগ অবরোধ
- পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত
- সাম্যের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে যা বললেন বড় ভাই সাগর
- হাইকোর্টে জামিন পেলেন ডা. জুবাইদা রহমান
- সাম্য হত্যা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি
- আহত ৩৮ জন ঢামেকে, কাকরাইল না ছাড়ার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
- সাম্য হত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
- ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
- "দেশের অর্থনীতি পাল্টাতে চট্টগ্রাম বন্দরই আমাদের ভরসা"
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
- গাজাজুড়ে বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত অন্তত ৮১
- পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত ও পাকিস্তানের
- ঝড়বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- রাবাদাকে রেখেই ফাইনালের দল দিল দক্ষিণ আফ্রিকা
- পাকিস্তান সফর নিয়ে সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিবি
- মোদির সময় ফুরিয়ে এসেছে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ঢাবি ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় দুইজন আটক
- দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর: প্রধান উপদেষ্টা
- চট্টগ্রাম বন্দরে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
- বিক্ষোভের মুখে মেজাজ হারালেন ঢাবি ভিসি, ‘মার বেটা আমাকে, মার’
- ছাত্রদলের বিক্ষোভ, ঢাবি ভিসির পদত্যাগ দাবি
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাবি ছাত্রদল নেতা খুন
- বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৮ জনকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর
- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- আহত ৩৮ জন ঢামেকে, কাকরাইল না ছাড়ার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
- জবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার
- বিক্ষোভের মুখে মেজাজ হারালেন ঢাবি ভিসি, ‘মার বেটা আমাকে, মার’
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
- ঝড়বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাবি ছাত্রদল নেতা খুন
- সাম্য হত্যা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি
- ছাত্রদলের বিক্ষোভ, ঢাবি ভিসির পদত্যাগ দাবি
- দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর: প্রধান উপদেষ্টা
- পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত ও পাকিস্তানের
- হাইকোর্টে জামিন পেলেন ডা. জুবাইদা রহমান
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভ্রাম্যমাণ দোকান গুঁড়িয়ে দিল ডিএনসিসি
- দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাটডাউন ঘোষণা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
- গ্রেডভিত্তিক ১০ থেকে ২০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার সুপারিশ
- সাম্যের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে যা বললেন বড় ভাই সাগর
- পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত
- নার্স ও মিডওয়াইফদের শাহবাগ অবরোধ
- ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ রয়েছে: রিজভী
- নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
- জনগণের সমর্থনেই আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে : প্রেস সচিব
- ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
- গাজাজুড়ে বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত অন্তত ৮১
- পাকিস্তান সফর নিয়ে সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিবি
- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক, জনমনে আতঙ্ক
- চট্টগ্রাম বন্দরে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
এই দিনে এর সর্বশেষ খবর
এই দিনে - এর সব খবর
