‘আমার সতীর্থ সেলিম’
ইসহাক ফারুকী, দ্য রিপোর্ট : নাট্যচার্য সেলিম আল দীনের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী মঙ্গলবার। রাজধানীর কল্যাণপুরে সেলিম আল দীনের একজন বন্ধু থাকেন। তার উদ্দেশে যাওয়া; যেতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। বাসার দরজার কড়া নাড়তেই সুঠাম দেহের যে প্রবীণ ব্যক্তিটি বেরিয়ে এলেন তিনি আতিকুল ইসলাম। ইনি সেলিম আল দীনের সহপাঠী ছিলেন। পরিচয়পর্ব শেষে বাসার ভেতরে বসে চলে দীর্ঘ আলাপচারিতা।
আতিকুল ইসলামের আরেকটি পরিচয় তিনি বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি জানান, ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ভর্তি হন। থাকতেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ হলের (বর্তমান সূর্য সেন হল) সাউথ হাউসে। মঞ্চ নাটক, পড়ালেখা, রাজনীতি ও আড্ডায় মুখর ছিলেন তিনি। তার সঙ্গে সে সময় সেলিম আল দীনের সখ্য গড়ে ওঠে।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ’৬৭-৬৮ সালের কথা। আমরা আসকার ইবনে শাইখ, বিধায়ক ভট্টাচার্য, কল্যাণ মিত্র, মুনীর চৌধুরীর নাটক করি। তখন তুমুল নাট্য আন্দোলন চলছে। আব্দুল্লাহ আল মামুন, নাজমুল হুদা বাচ্চুরাও এ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। আসকার ইবনে শাইখের নির্দেশনায় নাট্যচর্চা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রতিদিন ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের তিনতলায় নাটকের মহড়া করতাম, দায়িত্ব সব বাচ্চু ভাইয়ের (নাজমুল হুদা বাচ্চু) হাতে। সেলিম তখন নাটক করত না। মহড়া থেকে বের হলেই ওকে দেখতাম- দাঁড়িয়ে আছে। আমরা বের হলেই ও বলত, তোরা এ সব কি নাটক করস? এ সব তো নাটকই না। তা হলে নাটক কোনগুলো জানতে চাইলে সে বলত, পরে জানবি। তখন আমাদের শিক্ষক মুনীর চৌধুরীকে আমরা অনেক মানি। তার নাটকও আমাদের কাছে বিশাল কিছু। মুনীর স্যারের ‘কবর’ নাটকটি নিয়ে সেলিম বলত, এটা কোনো নাটকই না। জিজ্ঞেস করতাম, তুই কোনো নাটক করিস না, পড়িস না, তুই নাটকের কী বুঝবি? ও বলত, সেটা পরে জানতে পারবি। আসলে তখন ও নিজের মধ্যে নিজেকে এতটা গুটিয়ে রেখেছিল যে, কেউ বুঝতে পারেনি, ওর মধ্যে কী ঘটছে?’
কথার ফাঁকে গরম গরম পুরি; পেঁয়াজু চলে এল। খেতে বললেন। এরপর ঋজু ভঙ্গিতে আবারও বলতে শুরু করলেন, ‘সেলিম আল দীনকে আমরা তখন মূল্যায়ন করতে পারিনি। সেলিমের নাটক স্বাধীনতার পরেই প্রস্ফুটিত হয়। তাই আমার মনে হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সময়টা ছিল তার প্রস্তুতিকাল। একটা অন্তর্মুখিনতা কাজ করছিল তার মধ্যে। আপন জগতে বিচরণ করত সে। যেন কোনো কিছুকে ভেঙে নতুন কিছু তৈরি করার প্রত্যয় নিচ্ছে।’
এ কথাটুকু বলেই চুপ মেরে গেলেন আতিকুল ইসলাম। যেন পুরোনো বন্ধুকে মনে করে স্মৃতির পর্দাটা সরিয়ে নিচ্ছেন। হুট করে বললেন, ‘ও একটু অগোছালো ছিল। কখনও চুল আচড়াতে দেখিনি। কাঠপেন্সিল দিয়ে কাগজে কী সব লিখত। হয়ত নাটকের সংলাপ বা চরিত্র-কখনও প্রকাশ করেনি। এতটাই আনমনা ছিল যে, কেউ ডাকলে প্রথমবার সাড়া পেত না।’
জিজ্ঞেস করলাম, আপনারা তো অনেক নামকরা শিক্ষক পেয়েছিলেন। উত্তরে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমরা আসলে অনেক ভালো শিক্ষক পেয়েছি। আব্দুল হাই, আহমেদ শরীফ, আনিসুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম, আনোয়ার পাশা, ওয়াকিল আহমেদ, নীলিমা ইব্রাহিম, মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, মাহমুদা বেগম ও মুনীর চৌধুরী।’
এবার বললাম, ‘সেলিম স্যারকে নিয়ে আরও কিছু জানতে চাই।’ একগাল হেসে বললেন, ‘সে জন্যেই তো এসেছ। তাই না? শোনো, ১৯৬৮ সালের কথা। আমি তখন কল্যাণ মিত্রের কুয়াশা কান্না নাটকের মহড়ায়। বিকেল ৪টায় গুণ (কবি নির্মলেন্দু গুণ) আর হাসান (কবি আবুল হাসান) এসে বলল, দোস্ত মার্টিন লুথার কিং-কে তো মেরে ফেলা হয়েছে। আমরা রেডিওতে শুনলাম। কথাটি শোনার পর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। জিন্নাহ হলের চায়ের দোকানে বসে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ‘মার্টিন লুথার কিং-কে কবিতাগুচ্ছ’ শিরোনামে বই বের করব। সেলিমও পাশে ছিল। সবাই মিলে কবিতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমাকে সম্পাদক ও বেবী মওদুদকে প্রকাশক বানানো হল। ২ ঘণ্টার মধ্যে কবিতা লিখে ১০০ টাকা নিয়ে আমি, গুণ আর হাসান বাংলাবাজারে চলে গেলাম। তখন তো এত কিছু ছিল না। হ্যান্ড কম্পোজ করে ভোর চারটার মধ্যে ৫০০ কপি বই বের করলাম। সকাল আটটায় চেয়ারম্যান স্যারের (আব্দুল হাই) রুমে গেলাম। তার সামনে ছিল মর্নিং নিউজ। আমাদের বই দেখালাম। তিনি পত্রিকায় দেখলেন মার্টিন লুথার কিং নিহত, পাশে আমাদের বই। প্রচণ্ড অবাক হয়ে জানতে চাইলেন কীভাবে করলাম। সব ঘটনা বলার পর তিনি খুশি হয়ে আমাদের ১০ টাকা দিলেন।’ এ কথা বলার পর আতিকুল ইসলাম বললেন, ‘দেখ কী অবস্থা, সেলিমকে নিয়ে বলতে গিয়ে কত কী বলে ফেললাম।’
ঠিকই আছে এমন ভাব নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ‘উনার সঙ্গে কী নিয়ে বেশি আলোচনা হত?’ তিনি নড়েচড়ে বসলেন, ‘আমরা পড়াশোনা নিয়েই বেশি আলোচনা করতাম। কে কী বই পড়েছে, কতটুকু জেনেছি, এ সব আর কী? তা ছাড়া পারিবারিক বিষয়েও আলোচনা হত, তবে খুব কম। সে সব বিষয় নাই-বা বলি। তবে এটুকু বলতে পারি, আমার সঙ্গে যতটা না মিশত, অন্য অনেকের সঙ্গে সে সময় বেশি মিশতে দেখেছি ওকে। কেন মিশত, জানি না।’
বাঙালির আড্ডার অকৃত্রিম বন্ধু চা এল। কাপে চুমুক দিয়েই তিনি বললেন, ’৭৫ এর শেষের দিক। মহিলা সমিতিতে ওর সঙ্গে দেখা হল। আমাকে দেখেই বলল, আমি একটা দল করেছি। নাটক করছি। তুই আমার সঙ্গে কাজ করবি নাকি? আমি তখন বললাম, সে পাঠ অনেক আগেই চুকে গেছে বন্ধু। আমি এ সব থেকে সরে এসেছি। এরপর আরও অনেকবার দেখা হয়েছে। তবে নাটক দেখা, কথা বলা, এ সব আর কী?’
কাপের চা শেষ হতেই বললেন, ‘১৯৯৬-৯৭ সালের কথা। আমরা যারা ১৯৬৭-১৯৭১ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, তাদের নিয়ে একটি সংগঠন করি। ‘সতীর্থ ৬৭-৭১’ নাম দিয়েছিলাম। তখন ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওখানে গেলাম। ওকে বললাম, সতীর্থ সম্মেলন করব। তুই থাকবি এখানে। ও রাজি হয়। যদিও দু’টি সম্মেলনে ও আসতে পেরেছিল। একটি সপ্তম পুনর্মিলনী আরেকটি নবম পুনর্মিলনী। কিন্তু আরেক সতীর্থ শেখ হাসিনা (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী) একবারও আসতে পারেননি। দাওয়াতের তালিকায় ড. কাজী দীন মহম্মদ, অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী, বেবী মওদুদ, ফখরুল আবেদীন, কাজী রোজী, সেলিনা হোসেন, নূহ আলম লেলিন, নির্মলেন্দু গুণ, খ ম আব্দুল আউয়াল, হীরাফুল ফেরদৌসিসহ আরও অনেকে। তো, সপ্তম পুনর্মিলনী হয় হীরাফুল ফেরদৌসির বাসায় ১৯৯৮ সালের ৫ জুন। ওর হাজব্যান্ড মো. মনিরুজ্জামান তখন বাংলাদেশ রাইফেলস স্কুল অ্যান্ড কলেজের (বর্তমান বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ রাইফেলস স্কুল অ্যান্ড কলেজ) অধ্যক্ষ। ওখানে এসেছিল সেলিম। আমরা প্রায় ৫০-৫৫ জন হাজির ছিলাম সে দিন। সবাই মজা করেছি।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাননি কখনও জানতে চাইলে উৎসাহভরে আতিকুল ইসলাম বললেন, ‘প্রায়ই যেতাম। আমাকে নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস দেখাত। ওদের সঙ্গে পরিচয়ও করিয়ে দিত। তারপর একসময় আমাকে নিয়ে বের হত। কথা বলতে বলতে ঘাসের ওপর হাঁটতে হাঁটতে ইটের টুকরোতে কিক দিত, আনমনাও হয়ে যেত। ঠিক বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের মতো। আমরা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলাপ করতাম। একবার যখন শুনলাম যে ও অসুস্থ। তখন খ ম আব্দুল আউয়ালকে (তখন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পাবলিকেশন-এ ছিল) নিয়ে গেলাম। আমার কথা শুনে দেয়াল ধরে ধরে দেখা করতে এল। আমি বললাম, তুই উঠে এলি কেন? ও বলল, তুই এসেছিস, আর আমি আসব না?’
আতিকুল ইসলামের চোখটা আরও গাঢ় হয়ে গেল। পরিবেশটা যেন ধূসর হয়ে উঠল। প্রশ্ন করলাম, স্যারের মৃত্যুর আগে দেখা হয়নি?
কথাটা যেন ঠিক তার বুকের মধ্যে গিয়ে আঘাত করল। একটু ভেবে বললেন, ‘সম্ভবত সেলিম মারা যাবার ৬ মাস আগের কথা। দেখা হয়েছিল তার সঙ্গে আমার। ব্যক্তিগত আলাপের ফাঁকে বলেছিল, তার শেষ নাটকটির কথা।’
এরপর আর কোনো কথা আছে কিনা সেটা ভাববার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেল। আতিকুল ইসলামের ব্যাচমেট, হলমেট, সতীর্থ সেলিম আল দীনের কথা শুনে নাট্যাচার্যের ‘নিমজ্জন’ নাটকের সংলাপ মনে পড়ল-‘পাঠ করো নতুন কালের গ্রন্থ। চলো মানুষ। চলো নতুন ভাবনাভূমিতে নব্যকালের নিশ্চিত গ্রহভূমিতে।’ এরপর উঠতে হল।
(দ্য রিপোর্ট/আইএফ/এইচএসএম/সা/জানুয়ারি ১৪, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- ২-১ গোলের জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা চলছেই, নিহত আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- বিএনপিকে যারা থামাতে গেছে, তারাই ধ্বংস হয়েছে : আমীর খসরু
- "নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায়"
- ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরো ৮ প্রাণ, মৃত্যু ছাড়াল ৪ শ’
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেপ্তার
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- রান্নার ঝামেলা দূর করে সময় বাঁচাতে মিনিস্টার মিক্সার গ্রাইন্ডার
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- শ্রীলঙ্কায় পার্লামেন্টের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
- গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ৭ দাবি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- টাকা পাচার মামলায় ফালুসহ ৩ জনকে অব্যাহতি
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
- উপদেষ্টাদের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরলেন আহতরা
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের