একেএম মহিউদ্দীন
কবি ও কবিতা সম্পর্কে রাসূল (সা.)
যেকোনোভাবেই হোক, একটা বদ্ধমূল ধারণা সমাজে প্রোথিত করা হয়েছে- ইসলামের নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সাহিত্য সম্পর্কে খুবই নেতিবাচক ধারণা পোষণ করতেন। নবী মুহাম্মাদের (সা.) সাহিত্য বিষয়ক চিন্তা-ধারা নিয়ে অন্যান্য ভাষায় বহুবছর ধরেই অনেক গবেষণা হয়েছে, এখনও হচ্ছে। কিন্তু বাংলাতে এ সব নিয়ে তেমন উল্লেখযোগ্য কাজ না থাকায় আধুনিকমনস্ক মানুষের মধ্যে খুব স্বচ্ছ-ধারণা অনুপস্থিত। হালে এদেশে এ নিয়ে কম-বেশী লেখালেখির দরুন বিষয়টি সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ প্রবল হয়েছে। রাসূলের (সা.) সীরাত পাঠের মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে তিনি প্রকৃত পক্ষে কবিদের খুবই কাছের মানুষ ছিলেন। আর সে রকমই নজির আমরা এখানে উপস্থিত করছি। এ থেকেই প্রতিয়মান করা যাবে তিনি কবিদের কত আপন।
এটা ঠিক যে, প্রতিটি মুমীনের অন্তরেই তার প্রকৃত মাহবুব হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভক্তি, শ্রদ্ধা ও প্রীতি-ভালোবাসার সবোর্চ্চ স্থান দখল করে আছেন। কারণ তিনিই তো মুমীনের প্রকৃত প্রেমাস্পদ এবং মাহবুব, তাঁরই প্রেম-মাধুরী মুমীনের অন্তরে শক্তি সাহস যোগায়, জীবনী শক্তিহীন আত্মায় নবচেতনার সঞ্চার করে। মানুষ যখন আত্মমর্যাদা ও আত্মপরিচয় বিস্মৃত হয়ে অধঃপতনের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছিল, মানবতার এমনই এক দুর্দিনে বিশ্ব মানবের প্রকৃত সুহৃদ ও কল্যাণকামী, ত্রাণকর্তা ও মুক্তিদাতা হজরত মুহাম্মদ (সা.)মুক্তির জিয়নকাঠি নিয়ে আবির্ভূত হন। এ সত্য সমাজের সবখানেই প্রতিফলিত হয়েছিল। সাহিত্য নিয়ে তিনি তাঁর সুস্পষ্ট মনোভাব বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন সময়ে ব্যক্ত করেছেন। পাশাপাশি চিন্তা ও বিশ্বাসের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছেন।
এ কথা কারো পক্ষে অস্বীকারের সুযোগ নেই যে, সাম্রাজ্য, পদমর্যাদা ও ধন-সম্পদের প্রতি মহানবী (সা.)-এঁর কোনো প্রকার আসক্তি ছিল। অবশ্য তিনি মুসলমানদের স্বচ্ছল জীবনযাপনের প্রত্যাশী ছিলেন। তাতে অন্যদের মতো মুসলমানরা স্বাধীনভাবে তাঁদের বিশ্বাস ও চিন্তাধারা প্রকাশ করতে সক্ষম হবে। তিনি চাইতেন- মুসলমান, ইহুদী, খ্রিষ্টান সবাই এই স্বাধীনতা সমভাবে ভোগ করুক। অমুসলীম সম্প্রদায় যেমন তাদের চিন্তাধারার প্রতি অন্যদের আহ্বানের অধিকার ভোগ করছে, অনুরূপ মুসলমানরাও এই অধিকার দ্বারা উপকৃত হোক। কারণ স্বাধীনতার পৃষ্ঠপোষকতার দ্বারাই সত্য জয়লাভ করে থাকে। আর এর ফলে সারা বিশ্ব অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি লাভ করতে পারে।
অনিবার্যভাবে পরিলক্ষিত, কবিতায় যেমন ভালো দিক রয়েছে, তেমনিভাবে মন্দ দিকেরও নজির কম নয়। এ কারণে রাসূল (সা.) এ বিষয়ে দু’ধরনের মনোভাব ব্যক্ত হয়েছে। মন্দ ও অশ্লীল কবিতার প্রতি ছিল তাঁর বিরূপ মনোভাব। ফলে এগুলো শুনতে ও আবৃত্তি করতে স্বভাবতই তিনি নিরুৎসাহিত করেছেন, এগুলোর রচয়িতার ব্যাপারে তিনি বিরাগ-ধারণা পোষণ করেছেন। রাসূল(সা.)বলছেন, তোমাদের কারো পেটে (এমনি মন্দ) কবিতা থাকার চেয়ে সে পেটে পুঁজ জমে তা পঁচে যাওয়া অনেক উত্তম। হজরত আয়েশা (রা.) হাদিসটি শুনে বলেছিলেন, রাসূল (সা.) কবিতা দ্বারা ওই সমস্ত কবিতা বুঝিয়েছেন, যাতে তাঁর কুৎসা বর্ণিত হয়েছে। ইবন রাশীক তার উমদা গ্রন্থে এর ব্যাখ্যায় বলছেন, এখানে সেই ব্যক্তির কথা বলা হয়েছে যার অন্তরে কবিতা এমনভাবে বদ্ধমূল হবে এবং কবিতায় সে এমনভাবে মত্ত হয়ে যাবে যার ফলে কবিতা তাকে দীন থেকে গাফেল করে দিবে এবং সে কবিতা তাকে আল্লাহ্র জিকর, নামাজ ও কুরআন তিলাওয়াত থেকে বিরত রাখবে। আর এক্ষেত্রে শুধু কবিতাই নয় বরং যার ভূমিকা এ ধরনের তাই-ই নিষিদ্ধ। যেমন জুয়া খেলা। আর যেসব কবিতার ভূমিকা এ ধরনের নয় বরং তা সাহিত্য, কৌতুক ও নৈতিকতা শিক্ষা দেয় তাতে কোনো দোষ নেই।
সে কারণে দেখা যায়, খুলাফায়ে রাশেদীন, বহু উচ্চ পর্যায়ের সাহাবী, তাবেঈ, ফকীহ প্রমুখ কবিতা আবৃত্তি করেছেন। অপরদিকে ভালো কবিতা সম্পর্কে তিনি তাঁর ধারণা পোষণ করেছেন, কোথাও তার উচ্চসিত প্রশংসা করেছেন। কোথাও আগ্রহভারে আরও শুনতে চেয়েছেন, কোথাও সে সব কবিতা আবৃত্তি করতে সাহাবী কবিদের নির্দেশ দিয়েছেন, সে সব কবিতা বলতে বিভিন্নভাবে অনুপ্রাণিত করেছেন। কোথাও সে কবিদের প্রতি সমবেদনা ও সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন আবার কোথাও বা কবিকে পুরস্কৃত করেছেন আবার কখনো স্বয়ং নিজেই কবিতা আবৃত্তি করেছেন তার কিছু বিবরণ নিচে পেশ করা হল-
কবিতা সম্পর্কে তাঁর সাধারণ মনোভাব ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন যে, কবিতা তো এক ধরনের কথামালা। আর কথার মধ্যে যেগুলি উত্তম ও সুন্দর, কবিতার মধ্যেও সেগুলো উত্তম ও সুন্দর। আবার কথার মধ্যে যেগুলি খারাপ ও ঘৃণিত, কবিতার মধ্যেও সেগুলো খারাপ ও ঘৃণিত। ইমাম বুখারী আদাবুর মুফরাদে উদ্ধৃত করেন, রাসূল (সা.) বলেন, কবিতা কথার মতই। ভালো কথা যেমন সুন্দর ভালো কবিতাও তেমনি সুন্দর এবং মন্দ কবিতা মন্দ কথার মতই মন্দ। ইবন রাশীক তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ উমদায় উদ্ধৃত করছেন, কবিতা সুসমঞ্জস্য কথামালা। যে কবিতা সত্যনিষ্ঠ সে কবিতা সুন্দর। আর যে কবিতায় সত্যের অপলাপ হয়েছে সে কবিতায় কোনো মঙ্গল নেই।
অন্য এক হাদিসে বর্ণিত হচ্ছে- কবিতা তো বাক্য। আর বাক্যের মধ্যে খারাপও থাকে, ভালোও থাকে। এ ব্যাপারে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ হাদিস হলো: ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, একদা এক বেদুঈন রাসূল (সা.)-এঁর কাছে এসে আলাপ করতে লাগল। তার আলাপে বিমোহিত হয়ে রাসূল (সা.) বললেন, কোনো কোনো বর্ণনাতে যাদু রয়েছে। আর কোনো কোনো কবিতায় রয়েছে প্রকৃষ্ট জ্ঞানের কথা। এক বর্ণনায় আছে যে, আমর ইবনুল-আহতামের আলাপ যখন তাঁকে বিমোহিত করেছিল তখন উপর্যুক্ত উক্তি করার সাথে সাথে ছন্দবদ্ধভাবেও তিনি বলেছিলেন, আমি ভয় পাচ্ছি যে, তুমি যাদুকর হয়ে যাবে। কখনো বর্ণনাকারী হবে আর কখনো কবি হবে। হজরত উবাই ইবন কাব (রা.) থেকেও অনুরূপ বর্ণিত আছে।
এখানে আমরা পয়েন্ট আকারে কিছু তথ্য পরিবেশন করছি। ভবিষ্যতে সময় সুযোগমত এনিয়ে বিস্তারিত লেখার আগ্রহ রইল।
১. সচ্চরিত্রবান কবি-র উত্তম ও সুন্দর কবিতা শুনতে রাসূল (সা.) আনন্দবোধ করতেন। শারীদ আস্সাকাফি থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি একবার রাসূল (সা.)-এঁর পেছনে উটে আরোহণ করেছিলাম। পথিমধ্যে রাসূল (সা.) বললেন, তোমার কী উমাইয়া ইবন আবিস সাল্ত-এর কবিতা জানা আছে? আমি বললাম, হ্যাঁ, তিনি বললেন, আবৃত্তি কর। আমি একটা কবিতা আবৃত্তি করলে তিনি বললেন, আরও শুনাও। আর একটি আবৃত্তি করলে বললেন, আরও শুনাও। এমনি করে সে-দিন আমি একশোটি কবিতা আবৃত্তি করলাম।
এক বর্ণনায় আছে যে, কবিতা শুনে রাসূল (সা.) বলেছিলেন, এ ব্যক্তির জিহ্বা ঈমান এনেছে কিন্তু অন্তর কুফরী করেছে। উমাইয়া ইবন আবিস সালাত এর ন্যায় একজন মুশরিক কবির কবিতা শুনতেও তিনি বিমুখ হননি, বরং আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, কারণ হল সে কবিতার বিষয়বস্তু। এ থেকে বুঝা যায়, (ভালো) কবিতার প্রতি তাঁর কত আগ্রহ ও অনুরাগ ছিল।
মহিলা সাহাবী কবি হজরত খানসা (রা.) ইসলাম গ্রহণ করার সময় কবিতা বললেন, রাসূল (সা.) বললেন, আরও শুনাও হে খুনাস!
হজরত জাবির ইবন্ সামুরা (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা.)-এঁর সাথে একশোটিরও অধিক বৈঠকে বসেছি। বৈঠকে তাঁর সাহাবীগণ কবিতা আবৃত্তি করতেন। তাঁরা জাহেলী যুগের কোনো কোনো বিষয় নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করতেন (ঠাট্টা করতেন) আর রাসূল (সা.) তখন চুপ থাকতেন আবার কখনো তাদের হাসিতে যোগ দিতেন এবং মুচকি হাসতেন। এতে বুঝা যায়, রাসূল (সা.) বৈঠকে বসে সাহাবায়ে কিরামের আবৃত্তিকৃত অসংখ্য কবিতা শুনতেন এবং তাতে আনন্দ বোধ করতেন।
রাসূল (সা.) ক্ষেত্র বিশেষ সাহাবায়ে কিরামকে কবিতা বলতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং এ ব্যাপারে তাদেরকে সর্বতঃভাবে সহায়তা করেছেন। কুরায়শ কবিদের ব্যঙ্গাত্মক কবিতার জবাব কবিতার মাধ্যমে প্রদান করার জন্য হাস্সান ইবন ছাবিত, কাব ইবন মালিক ও আব্দুল্লাহ ইবন রাওয়াহা (রা.)-কে সরাসরি নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। আর সে জন্য তাদেরকে বিভিন্নরূপ সহযোগিতাও করেছেন।
রাসূল (সা.) সুন্দর ও পছন্দনীয় কবিতা আবৃত্তি করার জন্য সে কবিকে খুশী ও আনন্দের নিদর্শন স্বরূপ কিছু হাদিয়া বা পুরস্কার দিতেন। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে আনন্দের অতিশয্যে তিনি নিজের গায়ের চাদর পর্যন্ত কবিকে উপহার দিয়েছেন। একজন মুমীন কবি-র জন্য এরচেয়ে মর্যাদার আরকি হতে পারে! আব্বাস ইবন মিরদাস (রা.) রাসূল (সা.)-এঁর প্রশংসায় কবিতা আবৃত্তি করলে তিনি তাঁকে কাপড় দান করেন।
ইসলামের বিজয় কেতন যখন চারিদিকে উড়ছে সে সময় সাবআমুয়াল্লাক খ্যাত কবি যুহায়র ইবন আবী সুলমার পুত্র কাব ও বুজায়র ইসলাম সম্পর্কে জানতে রাসূল (সা.)-এঁর কাছে হাজির হবার জন্য বের হন। কিন্তু ভ্রাতা বুজায়র মদীনায় গিয়ে ইসলাম গ্রহণ কলরে কাব ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যঙ্গ করে কবিতা রচনা করেন। ফলে রাসূল (সা.) তার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেন। অবশেষে কাব রাসূল (সা.)-এঁর দরবারে হাজির হয়ে তওবা করে একটি কবিতা পড়ে শোনান। রাসূল (সা.) তার কবিতা শুনে এত খুশী হন যে, তাকে ক্ষমা করে তো দিলেনই উপরন্তু নিজের গায়ের পবিত্র চাদরখানী তাকে দিয়ে দিলেন। পরবর্তীকালে এ চাদরটি আমীর মুযাবিয়া (রা.) ত্রিশ হাজার দিরহাম দিয়ে কিনে নেন। মুসলিম খলিফারা রাজ্যাভিষেকের দিনে বরকতের জন্য চাদরটি পরিধান করতেন।
এভাবে সীরাত পঠনে অসংখ্য নজির পাওয়া যাবে যাতে আমরা দেখতে পাব, রাসূল (সা.) কবি ও কবিতার বিষয়ে খুবই ইতিবাচক ধারণা পোষণ করতেন। অযথাই বিতর্ক তৈরী করা হয়েছে যে, সাহিত্য তাঁর না পছন্দের বিষয় ছিল। কিছুকাল হল সৌদি আরবের বিশিষ্ট গবেষক ড. ওয়ালিদ কাস্সাব প্রমাণ হিসেবে রাসূলের চল্লিলশটি হাদিস হাজির করেছেন, যা কিনা সমস্তটাই সাহিত্য বিষয়ক। এ সব গবেষণাদি প্রমাণ করে, আমাদের মহানবী কবি-সাহিত্যিকদের বিষয়ে ইতিবাচক ছিলেন। আজ সেই দ্বীনের নবী মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাত ও জন্ম দিবসে আমরা তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
লেখক : সাংবাদিক, প্রাবন্ধিক ও পিএইচডি গবেষক
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০