সাক্ষাৎকারে ড. হাছান মাহমুদ
‘আমরা ওয়াক ওভার পেয়েছি’

ড. হাছান মাহমুদ এমপি। প্রচার সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। সাবেক মন্ত্রী, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়। গত সরকারের একমাত্র মন্ত্রী যিনি প্রতিমন্ত্রী থেকে মন্ত্রিত্বে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। সম্প্রতি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তবে বাদ পড়েছেন মন্ত্রিসভা থেকে। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে তার দলীয় প্রধানের ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দ্য রিপোর্টের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
নির্বাচন শেষে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কিছুটা দূর হলেও আশঙ্কার কথা বলছেন অনেকে। এই বিষয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি-জামায়াতের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি নির্বাচনের আগে এবং পরে সাধারণ মানুষের অনেক ক্ষতি করেছে। কোনো সভ্য দেশে এমনটা হতে পারে না।
এখন স্থিতিশীলতা এসেছে। বর্তমান সরকার এর ধারবাহিকতা রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আশা করি বিএনপি এসব হটকারী কার্যক্রম থেকে সরে আসবে।
কিন্তু নির্বাচন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা তো পিছু ছাড়ছে না- এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের রেফারি নির্বাচন কমিশন। তারা সব দলকে খেলায় ডেকেছেন। বিএনপি তাতে আসেনি। আমরা ওয়াক ওভার পেয়েছি।
-এতে কি গণতন্ত্রের সৌন্দর্য থাকে?
ড. হাছান বলেন, গণতন্ত্রের সৌন্দর্য রক্ষা শুধু এক দলের দায়িত্ব নয়। তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল সেই দায়িত্ব পালন করেনি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বরং গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছে। বিএনপি নির্বাচনে এলে ১৫৩ আসনে আমরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে পারতাম না।
বিরোধী দলসহ সরকার গঠন প্রসঙ্গে পাকিস্তানের উদাহরণ টেনে আওয়ামী লীগের এই প্রচার সম্পাদক বলেন, পিপিপি সরকারে নওয়াজ শরীফের দলও অংশ নিয়েছিল।
পাকিস্তান কি আমাদের জন্য মডেল হতে পারে, হওয়া উচিত? জবাবে তিনি বলেন, আমি উপমহাদেশের একটি দেশের উদারহরণ দিলাম। পাকিস্তান আমাদের উদাহরণ হওয়া উচিত নয়। পৃথিবীর অন্যান্য অনেক দেশে এমন সরকার গঠন হয়েছে আগে।
-কোন দেশে হয়েছিল?
আমি সুনির্দিষ্টভাবে সময় বলতে পারছি না। তবে বৃটেন, ইটালিতে এ রকম সরকার গঠন হয়েছিল। বিএনপি নির্বাচনে এলে তাদেরও মন্ত্রিসভায় নেওয়ার উদ্যোগ নিতাম আমরা।
তার মানে আপনারা আগে থেকেই ‘জয়ী’ ভাবছিলেন নিজেদের?-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মহাজোট সরকার দেশকে যে উন্নয়ন-অগ্রগতি উপহার দিয়েছে তাতে জয়ের ‘আশা’ আমরা করতেই পারি। বর্তমান মন্ত্রিসভা অত্যন্ত উদ্যমী। জননেত্রীর নেতৃত্বে দেশ আরও এগিয়ে যাবে।
গত মন্ত্রিসভায় ছিলেন। এবার বাদ পড়ার কারণ কী বলে মনে করেন? হাছান মাহমুদ বলেন, আমি দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছি। সব মন্ত্রিসভায় থাকতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এবার প্রধানমন্ত্রী দল ও সরকারের মধ্যে দূরত্ব রেখেছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের সেই পথ দেখিয়ে গিয়েছেন। দলের আদর্শ বাস্তবায়নের জন্যই সরকার গঠন হয়। তাই দল ও সরকার যেন একে অপরের মধ্যে ঢুকে না পড়ে।
কিন্তু আপনাদের দলের প্রধান দু’জন উভয় জায়গাতেই আছেন, তাই নয় কি?-এ প্রশ্নের উত্তরে এই সংসদ সদস্য বলেন, দেখুন, দুটি প্রতিষ্ঠানের (সরকার ও দল) মধ্যে সঠিক সম্পর্ক রাখারও কিন্তু প্রয়োজন আছে। সেইদিক বিবেচনায় হয়তো প্রধানমন্ত্রী এই রকম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মধ্যে নেতিবাচক কিছু নেই। সরকার ও দলের সু-সম্পর্ক থাকাও গুরুত্বপূর্ণ।
বিগত নির্বাচনে আপনার হলফনামায় প্রকাশিত সম্পদের বিবরণী নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে কি বলবেন? ড. হাছান বলেন, ভুল ও আংশিক তথ্য প্রকাশ হত্যার চেয়েও জঘন্য কাজ। একজন মানুষের দীর্ঘদিনের গড়ে ওঠা ইমেজ ভুলভাবে ব্যাখ্যার মাধ্যমে ক্ষতি করা ঠিক না।
-কি ধরনের ভুল ব্যাখ্যা হয়েছে?
সঠিক হিসেব করলে দেখা যাবে আমার সম্পদের চেয়ে দেনার পরিমাণ বেশি।
-কিভাবে?
২০০৮ সালে আমার বাবা জীবিত ছিলেন। তখন বাবার কোনো সম্পত্তি আমার নামে ছিল না। ২০১১ সালে আমার বাবা মারা যান। এখন আমি উত্তরাধিকার সূত্রে অনেক সম্পত্তির মালিক হয়েছি। কিছু পত্রিকায় এ সব না জেনেই প্রতিবেদন করেছে। অনেকে লিমিটেড কোম্পানির শেয়ারকে অস্থাবর সম্পত্তি দেখিয়েছে। এটা ঠিক না। বেশিরভাগ প্রার্থী এ সব হিসাব দেননি। আমি স্বচ্ছতার জন্য দিয়েছি। কিন্তু ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আমার ব্যক্তিগত ঋণ ১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। ব্যবসায়িক ঋণ প্রায় ৬ কোটি টাকা। এ সবের হিসেব কেউ ঠিকভাবে দেননি।
আলাপকালে ড. হাছান মাহমুদ তার সময়ে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অনেক অর্জনের কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব পালনকালে ইন্টারন্যাশনাল গ্রিন অ্যাওয়ার্ড, আর্থ অ্যাওয়ার্ড, উপকূলীয় বনাঞ্চলের কারণে জাতিসংঘ পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছি।
কিন্তু আপনার দায়িত্বকালেই রামপালের মতো বিতর্কিত একটি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এই বিষয়ে হাছান বলেন, রামপাল নিয়ে অযথাই বিতর্ক তৈরি করা হয়েছে। জার্মানিতে দেখা একটি কয়লা খনি পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, সেখানে ঘনবসতি ও বনের পাশে কয়লা বিদ্যুৎ হয়েছে। আমাদের সুন্দরবন থেকে রামপালের দূরত্ব ১২ কিলোমিটারের বেশি। এতে কোনো সমস্যা হবে না।
আমি দায়িত্ব নেওয়ার সময় দেশে বনভূমির পরিমাণ ছিল ৯.৫ শতাংশ, দায়িত্ব ছাড়ার সময় ১৩.২ শতাংশ রেখে এসেছি। এটা আমাদের হিসেব নয়, ইউএস ফরেস্ট্রি বিভাগ ও বাংলাদেশ বন বিভাগের যৌথ সমীক্ষা। অন্যদিকে আমার দায়িত্ব নেওয়ার সময় বছরে গাছের চারা লাগানো হতো ৪ কোটি। সর্বশেষ ১২ কোটির ওপর গাছের চারা রোপণ করেছি আমরা।
জাতীয় পরিবেশ পদক চালু করার বিষয়ে ড. হাছান বলেন, আমরাই প্রথম পরিবেশ পদক চালু করি। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনসহ (বাপা) একটি পত্রিকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা আমাদের বেশি সমালোচনা করেন তাদেরই পুরস্কৃত করেছি। একই সঙ্গে যারা কোনোদিন পুরস্কারের আবেদন তো দূরের কথা চিন্তাই করতো না তাদেরও পুরস্কার দিয়েছি। তাদের মধ্যে ১০ হাজার গাছ লাগানো একজন ভিক্ষুক এবং একজন বীজ সংরক্ষণকারী সাধারণ কৃষক পুরস্কার পেয়েছেন।
আপনি ইটিপি’র (তরল বর্জ্য পরিশোধনাগার) বহুল ব্যবহার নিশ্চিতের কথা বললেন। প্রশ্ন হচ্ছে কারখানাতে এ যন্ত্র বসানো হলেও কম ব্যবহারের অভিযোগ বেশি। জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, এই অভিযোগ আমরাও পেয়েছি। এর সত্যতাও আছে। যন্ত্রটির ব্যবহার নিশ্চিতের জন্য যথেষ্ট জনবল নেই। তবে ইটিপি পরিচালনা মনিটরিংয়ের জন্য নতুন একটি যন্ত্র বসানোর দরকার। যদিও সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারিনি।
আপনার পক্ষ থেকে নতুন মন্ত্রীর প্রতি কী পরামর্শ থাকবে? সাবেক এই বনমন্ত্রী বলেন, এখনকার মন্ত্রী অনেক অভিজ্ঞ। তিনি ভালো চালাবেন। তারপরও আমার সময়ে নেওয়া একটি উদ্যোগের কথা বলব। পলিথিনের ব্যবহার রোধে রিসাইক্লিংয়ের একটি উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে প্লাস্টিকের বোতলের মতো পলিথিনও রাস্তায় দেখা যাবে না। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারলে নগরবাসী অনেক ভোগান্তি থেকে রক্ষা পাবেন। দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাবে পরিবেশ।
(দ্য রিপোট/বিকে/এইচএসএম/এনআই/জানুয়ারি ২২, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
