ট্রাফিক ভবনে মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার
শওকতকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল নান্নুর!

পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকেই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল কথিত কবিরাজ নান্নু মুন্সি! সে জন্য একটি কবর খোঁড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কবরে শওকতকে সাধনায় বসিয়ে তাকে হত্যা করা হবে। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় জনশূন্য স্থান পায়নি সে। পরবর্তী সময়ে ট্রাফিক পুলিশ ব্যারাকের ছাদকে সাধনার স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। শওকতকে হত্যা করতে গিয়ে কবিরাজ নিজেই খুন হন। তদন্ত সংস্থার একাধিক সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে মঙ্গলবার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার আগেই রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পারিবারিক কলহ ও আর্থিক লেনদেনকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনাটি তদন্ত করতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক), উপ-পুলিশ কমিশনার (মতিঝিল) ও ডিবির একজন সহকারী কমিশনার। গ্রেফতারকৃত কনস্টেবল শওকত পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) গাড়ি চালক ছিলেন। তার স্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দিন আগে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর দ্য রিপোর্টকে বলেন, ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে উদ্ধার হওয়ার নান্নু মুন্সি পুলিশ কনেস্টবল শওকত হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। ঘটনাক্রমে এবং শক্তিতে শওকতের সঙ্গে পেরে ওঠেনি কবিরাজ নান্নু মুন্সি। হত্যার পরে শওকত ফেঁসে যেতে পারে- এমন চিন্তা থেকেই নিহতের মস্তক কেটে পুকুরে ফেলে দেয়। প্রাথমিকভাবে কথাগুলো শওকত স্বীকার করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
জ্বিনের বাদশা হাজির হওয়ার কথা ছিল
ডিবি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া শওকতের তথ্য অনুসারে, কবিরাজ নান্নু মুন্সি রাত সাড়ে ১০টায় ট্রাফিক ব্যারাকে আসে। নিজ কাজে ট্রাফিক ভবনের পুলিশ সদস্যরা ব্যস্ত। প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে শওকত ও কবিরাজ নান্নু। মধ্যরাতে ট্রাফিক ভবনের ছাদে সাধনায় বসবে শওকত। জ্বিনের বাদশা হাজির হবে। তার মাধ্যমে ভারত থেকে একটি গাছ আনা হবে। এ গাছের বদৌলতে নিজের বউকে ফিরে পাবেন শওকত। আর বউকে পেলেই ফিরে পাবেন তার সম্পদ।
গোয়েন্দা পুলিশের উপ- কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর বলেন, পরিকল্পনা অনুসারে মধ্যরাতে কাগজ বিছিয়ে শওকত ও কবিরাজ সাধনায় বসেন। সাধনার মূল বিষয় ছিল- নির্ভুলভাবে টানা আড়াই শ’ বার সুরা ফাতেহা পাঠ করতে হবে। এভাবে ৩০ বার সূরা ফাতেহা পাঠ শেষে জিনের বাদশা হাজির হবে।
তিনি আরও বলেন, সাধণার জন্য সর্বপ্রথম একটি কবর খোড়ার প্রস্তাব দেয় কবিরাজ নান্নু। কবরের ভেতর বসে শওকতকে ওই নিয়মে সূরা ফাতেহা পাঠ করতে বলা হয়। কিন্তু ঢাকায় কবর খুঁড়ে, তার ভেতরে বসে সূরা ফাতেহা পাঠ করা সম্ভব নয়। ফলে তারা ছাদে বসে সাধনা শুরু করে।
যেভাবে হত্যার ঘটনা ঘটে
ডিবি সূত্র জানায়, ছাদের উপর শওকত সূরা ফাতেহা পাঠ শুরু করেন। প্রতি ১০০ বার ফাতেহা পাঠ শেষ হলে দড়িতে গিরা দেন নান্নু। অন্তত ৫০০ শ’ বার পাঠ করা হলেও প্রতিবার ভুল হচ্ছে বলে দাবি করেন নান্নু। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। হঠাৎ করে কবিরাজ নান্নু কনস্টেবল শওকতের জামার কলার ধরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এ সময় শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এক পর্যায়ে শওকত তার কোমর থেকে ছুরি বের করে নান্নুর পেটে আঘাত করে। পরবর্তীতে হাত ও পেটের বিভিন্ন স্থানে একাধিক আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আশরাফুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শওকত জানিয়েছেন- কবিরাজ নান্নু পুলিশ ব্যারাকে শওকতের কাছে দীর্ঘদিন যাওয়া-আসা করেছে। অনেকেই তাকে চিনত। হত্যার পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার আশঙ্কায় শওকত নান্নুন মাথা কেটে বিছিন্ন করে। এরপর তা কাগজে পেঁচিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেয়।
মাথার জন্য সারা দিন অভিযান
মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের পরে বেশ বেগ পেতে হয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিবি) ও মতিঝিল বিভাগের পুলিশ সদস্যদের। মস্তক উদ্ধার করা না হলে ঘটনার রহস্য উদ্ধার সম্ভব নয় বলে দাবি করে তদন্ত কর্মকর্তারা। বুধবার সকাল থেকে ডিবি ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। দুপুরের দিকে অভিযান সফল হয়। শওকতকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে শওকত স্বীকার করেন মস্তক রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম মস্তক উদ্ধার অভিযানে ডিবির পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরা শওকতকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান শুরু করে। তিনজন ডুবুরি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে তল্লাশি শুরু করে। প্রথমে দুই ডুবুরি ৩ ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়ে ব্যর্থ হন। অবশেষে ৩ নম্বর ডুবুরি তল্লাশি চালিয়ে সফল হন এবং মাথা উদ্ধার করেন।
বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়েছিল নান্নু
নান্নু মুন্সি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশে যোগ দিতে তিনি ঢাকায় আসেন। ঢাকায় থাকার স্থান হিসেবে ট্রাফিক ভবন ছিল নান্নুর নির্ধারিত স্থান। এর আগেও একাধিকবার সেখানে অবস্থান করেছেন নান্নু।
ডিবির উপ-পুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, নান্নু ছিলেন কথিত কবিরাজ। তিন বছর আগেই নান্নুর সঙ্গে এক ব্যক্তির মাধ্যমে শওকতের পরিচয় হয়। পরিচয়ের কারণ ছিল শওকত ও তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় সুসম্পর্ক তৈরি করা। শওকত সম্প্রতি জাতিসংঘ মিশন থেকে বেশ কিছু টাকার মালিক হয়। তার অধিকাংশ সম্পদের মালিক ছিলেন স্ত্রী।
তিনি বলেন, দেশে আসার পর শওকতের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্কছেদ হয়। স্ত্রীর সঙ্গে সু-সম্পর্কের বন্ধন তৈরির জন্য কবিরাজ নান্নু একাধিক দফায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা নেয়। এ টাকার বিনিময়ে কোনো ফল পওয়া যায়নি। কয়েকদিন আগে নান্নুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকায় এসে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিবেন, একই সঙ্গে শওকতের সমস্যা সমাধানের একটি সুরাহা করবেন বলে কথা দেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর আরও বলেন, নান্নু ১৯ জানুয়ারি ঢাকায় এসে শওকতের ব্যারাকে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশ শেষে আবার ব্যারাকে ফিরে যান। এ সময় তাদের মধ্যে একাধিকবার কথা হয়। এ সময় শওকতের কাছে নান্নুর কথা-বার্তা সন্দেহজনক মনে হয়। সন্দেহ থেকে ঘটনার দিন রাতে শওকত ছাদে যাওয়ার সময় মিশন থেকে আসার সময় সঙ্গে আনা সুদর্শন ছুরি সঙ্গে নিয়ে যান। ওই ছুরি দিয়ে নান্নুকে আঘাত করেন ও পরে মাথা বিছিন্ন করেন। ছুরিটি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার আবারও ছুরি উদ্ধারে ডুবুরি তল্লাশি চালানো হবে।
জিজ্ঞাসাবাদে ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
ট্রাফিক ছাদে নান্নুকে জবাই করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করবে তদন্ত কর্মকর্ত। এ ঘটনায় আরও কারা জড়িত এবং হত্যার আসল রহস্য কী সেসব তথ্য উদ্ধার করার জন্যই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, ট্রাফিক ভবনের ছাদে উদ্ধার হওয়া লাশের রহস্য আশি ভাগ উদঘাটন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত প্রধান ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। শওকতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বৃহস্পতিবার সকালে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কে কার কাছে টাকা পাবে
হত্যার ঘটনার রহস্য উদঘাটন করেছে তদন্ত কর্মকর্তারা। হত্যার নেপথ্যে আর্থিক লেনদেন কাজ করেছে তাও নিশ্চিত হয়েছে। তবে কে কার কাছে টাকা পাবেন সে রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। নিহত কবিরাজ নান্নুর কাছে পুলিশ কনস্টেবল শওকত টাকা পাবেন? নাকি শওকতের কাছে নান্নু টাকা পাবেন এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, কবিরাজি করার জন্য শওকত নিজের জমানো টাকা নান্নুকে দিয়ে কোনো ফল পাননি। এ কারণে হত্যা করা হয় নান্নুকে। নান্নুর ভাই হাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্টকে বলেন, তিন বছর আগে নান্নু বেড়াতে ঢাকায় যায়। এ সময় শওকতের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বন্ধুত্ব। আর তা থেকে শওকত অনেকবার নান্নুদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেছে। এক পর্যায়ে নান্নু একটি চাকরির আসায় শওকতকে বেশ কিছু টাকা দেন। দীর্ঘদিন গেলেও চাকরি দেননি, টাকাও ফেরত দেননি। এ জন্য নান্নু মাঝে মধ্যে ঢাকায় আসতেন।
খবর দেখে লাশ শনাক্ত
গণমাধ্যমে খবর দেখেই নান্নুর লাশ শনাক্ত করে তার পরিবারের সদস্যরা। বুধবার সকাল ১০টার দিকে জয়নাল নামের এক স্বজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশের গায়ে থাকা কাপড় দেখে লাশ শনাক্ত করেন। জয়নাল আবেদীন জানান, ট্রাফিক ভবনের ছাদে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে- শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দেখে তাদের সন্দেহ হয়। কারণ নান্নু মুন্সি গত রবিবার একজন কনস্টেবলের সঙ্গে দেখা করার কথা বলে ঢাকায় এসেছিলেন। তার বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায়।
(দ্য রিপোর্ট/ কেজেএন/ এইচএসএম/এনআই/জানুয়ারি ২২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
