ট্রাফিক ভবনে মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার
শওকতকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল নান্নুর!
পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকেই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল কথিত কবিরাজ নান্নু মুন্সি! সে জন্য একটি কবর খোঁড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কবরে শওকতকে সাধনায় বসিয়ে তাকে হত্যা করা হবে। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় জনশূন্য স্থান পায়নি সে। পরবর্তী সময়ে ট্রাফিক পুলিশ ব্যারাকের ছাদকে সাধনার স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। শওকতকে হত্যা করতে গিয়ে কবিরাজ নিজেই খুন হন। তদন্ত সংস্থার একাধিক সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে মঙ্গলবার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার আগেই রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পারিবারিক কলহ ও আর্থিক লেনদেনকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনাটি তদন্ত করতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক), উপ-পুলিশ কমিশনার (মতিঝিল) ও ডিবির একজন সহকারী কমিশনার। গ্রেফতারকৃত কনস্টেবল শওকত পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) গাড়ি চালক ছিলেন। তার স্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দিন আগে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর দ্য রিপোর্টকে বলেন, ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে উদ্ধার হওয়ার নান্নু মুন্সি পুলিশ কনেস্টবল শওকত হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। ঘটনাক্রমে এবং শক্তিতে শওকতের সঙ্গে পেরে ওঠেনি কবিরাজ নান্নু মুন্সি। হত্যার পরে শওকত ফেঁসে যেতে পারে- এমন চিন্তা থেকেই নিহতের মস্তক কেটে পুকুরে ফেলে দেয়। প্রাথমিকভাবে কথাগুলো শওকত স্বীকার করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
জ্বিনের বাদশা হাজির হওয়ার কথা ছিল
ডিবি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া শওকতের তথ্য অনুসারে, কবিরাজ নান্নু মুন্সি রাত সাড়ে ১০টায় ট্রাফিক ব্যারাকে আসে। নিজ কাজে ট্রাফিক ভবনের পুলিশ সদস্যরা ব্যস্ত। প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে শওকত ও কবিরাজ নান্নু। মধ্যরাতে ট্রাফিক ভবনের ছাদে সাধনায় বসবে শওকত। জ্বিনের বাদশা হাজির হবে। তার মাধ্যমে ভারত থেকে একটি গাছ আনা হবে। এ গাছের বদৌলতে নিজের বউকে ফিরে পাবেন শওকত। আর বউকে পেলেই ফিরে পাবেন তার সম্পদ।
গোয়েন্দা পুলিশের উপ- কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর বলেন, পরিকল্পনা অনুসারে মধ্যরাতে কাগজ বিছিয়ে শওকত ও কবিরাজ সাধনায় বসেন। সাধনার মূল বিষয় ছিল- নির্ভুলভাবে টানা আড়াই শ’ বার সুরা ফাতেহা পাঠ করতে হবে। এভাবে ৩০ বার সূরা ফাতেহা পাঠ শেষে জিনের বাদশা হাজির হবে।
তিনি আরও বলেন, সাধণার জন্য সর্বপ্রথম একটি কবর খোড়ার প্রস্তাব দেয় কবিরাজ নান্নু। কবরের ভেতর বসে শওকতকে ওই নিয়মে সূরা ফাতেহা পাঠ করতে বলা হয়। কিন্তু ঢাকায় কবর খুঁড়ে, তার ভেতরে বসে সূরা ফাতেহা পাঠ করা সম্ভব নয়। ফলে তারা ছাদে বসে সাধনা শুরু করে।
যেভাবে হত্যার ঘটনা ঘটে
ডিবি সূত্র জানায়, ছাদের উপর শওকত সূরা ফাতেহা পাঠ শুরু করেন। প্রতি ১০০ বার ফাতেহা পাঠ শেষ হলে দড়িতে গিরা দেন নান্নু। অন্তত ৫০০ শ’ বার পাঠ করা হলেও প্রতিবার ভুল হচ্ছে বলে দাবি করেন নান্নু। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। হঠাৎ করে কবিরাজ নান্নু কনস্টেবল শওকতের জামার কলার ধরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এ সময় শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এক পর্যায়ে শওকত তার কোমর থেকে ছুরি বের করে নান্নুর পেটে আঘাত করে। পরবর্তীতে হাত ও পেটের বিভিন্ন স্থানে একাধিক আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আশরাফুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শওকত জানিয়েছেন- কবিরাজ নান্নু পুলিশ ব্যারাকে শওকতের কাছে দীর্ঘদিন যাওয়া-আসা করেছে। অনেকেই তাকে চিনত। হত্যার পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার আশঙ্কায় শওকত নান্নুন মাথা কেটে বিছিন্ন করে। এরপর তা কাগজে পেঁচিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেয়।
মাথার জন্য সারা দিন অভিযান
মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের পরে বেশ বেগ পেতে হয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিবি) ও মতিঝিল বিভাগের পুলিশ সদস্যদের। মস্তক উদ্ধার করা না হলে ঘটনার রহস্য উদ্ধার সম্ভব নয় বলে দাবি করে তদন্ত কর্মকর্তারা। বুধবার সকাল থেকে ডিবি ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। দুপুরের দিকে অভিযান সফল হয়। শওকতকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে শওকত স্বীকার করেন মস্তক রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম মস্তক উদ্ধার অভিযানে ডিবির পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরা শওকতকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান শুরু করে। তিনজন ডুবুরি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে তল্লাশি শুরু করে। প্রথমে দুই ডুবুরি ৩ ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়ে ব্যর্থ হন। অবশেষে ৩ নম্বর ডুবুরি তল্লাশি চালিয়ে সফল হন এবং মাথা উদ্ধার করেন।
বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়েছিল নান্নু
নান্নু মুন্সি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশে যোগ দিতে তিনি ঢাকায় আসেন। ঢাকায় থাকার স্থান হিসেবে ট্রাফিক ভবন ছিল নান্নুর নির্ধারিত স্থান। এর আগেও একাধিকবার সেখানে অবস্থান করেছেন নান্নু।
ডিবির উপ-পুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, নান্নু ছিলেন কথিত কবিরাজ। তিন বছর আগেই নান্নুর সঙ্গে এক ব্যক্তির মাধ্যমে শওকতের পরিচয় হয়। পরিচয়ের কারণ ছিল শওকত ও তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় সুসম্পর্ক তৈরি করা। শওকত সম্প্রতি জাতিসংঘ মিশন থেকে বেশ কিছু টাকার মালিক হয়। তার অধিকাংশ সম্পদের মালিক ছিলেন স্ত্রী।
তিনি বলেন, দেশে আসার পর শওকতের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্কছেদ হয়। স্ত্রীর সঙ্গে সু-সম্পর্কের বন্ধন তৈরির জন্য কবিরাজ নান্নু একাধিক দফায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা নেয়। এ টাকার বিনিময়ে কোনো ফল পওয়া যায়নি। কয়েকদিন আগে নান্নুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকায় এসে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিবেন, একই সঙ্গে শওকতের সমস্যা সমাধানের একটি সুরাহা করবেন বলে কথা দেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর আরও বলেন, নান্নু ১৯ জানুয়ারি ঢাকায় এসে শওকতের ব্যারাকে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশ শেষে আবার ব্যারাকে ফিরে যান। এ সময় তাদের মধ্যে একাধিকবার কথা হয়। এ সময় শওকতের কাছে নান্নুর কথা-বার্তা সন্দেহজনক মনে হয়। সন্দেহ থেকে ঘটনার দিন রাতে শওকত ছাদে যাওয়ার সময় মিশন থেকে আসার সময় সঙ্গে আনা সুদর্শন ছুরি সঙ্গে নিয়ে যান। ওই ছুরি দিয়ে নান্নুকে আঘাত করেন ও পরে মাথা বিছিন্ন করেন। ছুরিটি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার আবারও ছুরি উদ্ধারে ডুবুরি তল্লাশি চালানো হবে।
জিজ্ঞাসাবাদে ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
ট্রাফিক ছাদে নান্নুকে জবাই করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করবে তদন্ত কর্মকর্ত। এ ঘটনায় আরও কারা জড়িত এবং হত্যার আসল রহস্য কী সেসব তথ্য উদ্ধার করার জন্যই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, ট্রাফিক ভবনের ছাদে উদ্ধার হওয়া লাশের রহস্য আশি ভাগ উদঘাটন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত প্রধান ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। শওকতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বৃহস্পতিবার সকালে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কে কার কাছে টাকা পাবে
হত্যার ঘটনার রহস্য উদঘাটন করেছে তদন্ত কর্মকর্তারা। হত্যার নেপথ্যে আর্থিক লেনদেন কাজ করেছে তাও নিশ্চিত হয়েছে। তবে কে কার কাছে টাকা পাবেন সে রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। নিহত কবিরাজ নান্নুর কাছে পুলিশ কনস্টেবল শওকত টাকা পাবেন? নাকি শওকতের কাছে নান্নু টাকা পাবেন এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, কবিরাজি করার জন্য শওকত নিজের জমানো টাকা নান্নুকে দিয়ে কোনো ফল পাননি। এ কারণে হত্যা করা হয় নান্নুকে। নান্নুর ভাই হাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্টকে বলেন, তিন বছর আগে নান্নু বেড়াতে ঢাকায় যায়। এ সময় শওকতের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বন্ধুত্ব। আর তা থেকে শওকত অনেকবার নান্নুদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেছে। এক পর্যায়ে নান্নু একটি চাকরির আসায় শওকতকে বেশ কিছু টাকা দেন। দীর্ঘদিন গেলেও চাকরি দেননি, টাকাও ফেরত দেননি। এ জন্য নান্নু মাঝে মধ্যে ঢাকায় আসতেন।
খবর দেখে লাশ শনাক্ত
গণমাধ্যমে খবর দেখেই নান্নুর লাশ শনাক্ত করে তার পরিবারের সদস্যরা। বুধবার সকাল ১০টার দিকে জয়নাল নামের এক স্বজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশের গায়ে থাকা কাপড় দেখে লাশ শনাক্ত করেন। জয়নাল আবেদীন জানান, ট্রাফিক ভবনের ছাদে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে- শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দেখে তাদের সন্দেহ হয়। কারণ নান্নু মুন্সি গত রবিবার একজন কনস্টেবলের সঙ্গে দেখা করার কথা বলে ঢাকায় এসেছিলেন। তার বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায়।
(দ্য রিপোর্ট/ কেজেএন/ এইচএসএম/এনআই/জানুয়ারি ২২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
- নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি
- গাড়ির গ্লাসে কালো পেপার লাগানো বন্ধের অনুরোধ
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন না : ফারুক
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- এ কে এস খান ফার্মাতে ডেনমার্কের ১২.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০০০ সেনা নিহত
- মালয়েশিয়ায় ৭১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- প্রায় অর্ধেক রান একাই করলেন নাঈম, তবু হারলো খুলনা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- রাতভর বিমানবন্দরে তল্লাশি, এবারও পাওয়া গেল না কিছু
- ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে
- দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে
- সাড়ে ১৫ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
- জুলাই নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যে
- পাচারের অর্থ ফেরাতে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সহায়তা কামনা
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার