ট্রাফিক ভবনে মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার
শওকতকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল নান্নুর!

পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকেই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল কথিত কবিরাজ নান্নু মুন্সি! সে জন্য একটি কবর খোঁড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কবরে শওকতকে সাধনায় বসিয়ে তাকে হত্যা করা হবে। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় জনশূন্য স্থান পায়নি সে। পরবর্তী সময়ে ট্রাফিক পুলিশ ব্যারাকের ছাদকে সাধনার স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। শওকতকে হত্যা করতে গিয়ে কবিরাজ নিজেই খুন হন। তদন্ত সংস্থার একাধিক সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে মঙ্গলবার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার আগেই রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পারিবারিক কলহ ও আর্থিক লেনদেনকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনাটি তদন্ত করতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক), উপ-পুলিশ কমিশনার (মতিঝিল) ও ডিবির একজন সহকারী কমিশনার। গ্রেফতারকৃত কনস্টেবল শওকত পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) গাড়ি চালক ছিলেন। তার স্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দিন আগে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর দ্য রিপোর্টকে বলেন, ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে উদ্ধার হওয়ার নান্নু মুন্সি পুলিশ কনেস্টবল শওকত হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। ঘটনাক্রমে এবং শক্তিতে শওকতের সঙ্গে পেরে ওঠেনি কবিরাজ নান্নু মুন্সি। হত্যার পরে শওকত ফেঁসে যেতে পারে- এমন চিন্তা থেকেই নিহতের মস্তক কেটে পুকুরে ফেলে দেয়। প্রাথমিকভাবে কথাগুলো শওকত স্বীকার করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
জ্বিনের বাদশা হাজির হওয়ার কথা ছিল
ডিবি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া শওকতের তথ্য অনুসারে, কবিরাজ নান্নু মুন্সি রাত সাড়ে ১০টায় ট্রাফিক ব্যারাকে আসে। নিজ কাজে ট্রাফিক ভবনের পুলিশ সদস্যরা ব্যস্ত। প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে শওকত ও কবিরাজ নান্নু। মধ্যরাতে ট্রাফিক ভবনের ছাদে সাধনায় বসবে শওকত। জ্বিনের বাদশা হাজির হবে। তার মাধ্যমে ভারত থেকে একটি গাছ আনা হবে। এ গাছের বদৌলতে নিজের বউকে ফিরে পাবেন শওকত। আর বউকে পেলেই ফিরে পাবেন তার সম্পদ।
গোয়েন্দা পুলিশের উপ- কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর বলেন, পরিকল্পনা অনুসারে মধ্যরাতে কাগজ বিছিয়ে শওকত ও কবিরাজ সাধনায় বসেন। সাধনার মূল বিষয় ছিল- নির্ভুলভাবে টানা আড়াই শ’ বার সুরা ফাতেহা পাঠ করতে হবে। এভাবে ৩০ বার সূরা ফাতেহা পাঠ শেষে জিনের বাদশা হাজির হবে।
তিনি আরও বলেন, সাধণার জন্য সর্বপ্রথম একটি কবর খোড়ার প্রস্তাব দেয় কবিরাজ নান্নু। কবরের ভেতর বসে শওকতকে ওই নিয়মে সূরা ফাতেহা পাঠ করতে বলা হয়। কিন্তু ঢাকায় কবর খুঁড়ে, তার ভেতরে বসে সূরা ফাতেহা পাঠ করা সম্ভব নয়। ফলে তারা ছাদে বসে সাধনা শুরু করে।
যেভাবে হত্যার ঘটনা ঘটে
ডিবি সূত্র জানায়, ছাদের উপর শওকত সূরা ফাতেহা পাঠ শুরু করেন। প্রতি ১০০ বার ফাতেহা পাঠ শেষ হলে দড়িতে গিরা দেন নান্নু। অন্তত ৫০০ শ’ বার পাঠ করা হলেও প্রতিবার ভুল হচ্ছে বলে দাবি করেন নান্নু। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। হঠাৎ করে কবিরাজ নান্নু কনস্টেবল শওকতের জামার কলার ধরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এ সময় শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এক পর্যায়ে শওকত তার কোমর থেকে ছুরি বের করে নান্নুর পেটে আঘাত করে। পরবর্তীতে হাত ও পেটের বিভিন্ন স্থানে একাধিক আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আশরাফুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শওকত জানিয়েছেন- কবিরাজ নান্নু পুলিশ ব্যারাকে শওকতের কাছে দীর্ঘদিন যাওয়া-আসা করেছে। অনেকেই তাকে চিনত। হত্যার পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার আশঙ্কায় শওকত নান্নুন মাথা কেটে বিছিন্ন করে। এরপর তা কাগজে পেঁচিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেয়।
মাথার জন্য সারা দিন অভিযান
মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের পরে বেশ বেগ পেতে হয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিবি) ও মতিঝিল বিভাগের পুলিশ সদস্যদের। মস্তক উদ্ধার করা না হলে ঘটনার রহস্য উদ্ধার সম্ভব নয় বলে দাবি করে তদন্ত কর্মকর্তারা। বুধবার সকাল থেকে ডিবি ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। দুপুরের দিকে অভিযান সফল হয়। শওকতকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে শওকত স্বীকার করেন মস্তক রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম মস্তক উদ্ধার অভিযানে ডিবির পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরা শওকতকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান শুরু করে। তিনজন ডুবুরি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে তল্লাশি শুরু করে। প্রথমে দুই ডুবুরি ৩ ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়ে ব্যর্থ হন। অবশেষে ৩ নম্বর ডুবুরি তল্লাশি চালিয়ে সফল হন এবং মাথা উদ্ধার করেন।
বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়েছিল নান্নু
নান্নু মুন্সি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশে যোগ দিতে তিনি ঢাকায় আসেন। ঢাকায় থাকার স্থান হিসেবে ট্রাফিক ভবন ছিল নান্নুর নির্ধারিত স্থান। এর আগেও একাধিকবার সেখানে অবস্থান করেছেন নান্নু।
ডিবির উপ-পুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, নান্নু ছিলেন কথিত কবিরাজ। তিন বছর আগেই নান্নুর সঙ্গে এক ব্যক্তির মাধ্যমে শওকতের পরিচয় হয়। পরিচয়ের কারণ ছিল শওকত ও তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় সুসম্পর্ক তৈরি করা। শওকত সম্প্রতি জাতিসংঘ মিশন থেকে বেশ কিছু টাকার মালিক হয়। তার অধিকাংশ সম্পদের মালিক ছিলেন স্ত্রী।
তিনি বলেন, দেশে আসার পর শওকতের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্কছেদ হয়। স্ত্রীর সঙ্গে সু-সম্পর্কের বন্ধন তৈরির জন্য কবিরাজ নান্নু একাধিক দফায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা নেয়। এ টাকার বিনিময়ে কোনো ফল পওয়া যায়নি। কয়েকদিন আগে নান্নুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকায় এসে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিবেন, একই সঙ্গে শওকতের সমস্যা সমাধানের একটি সুরাহা করবেন বলে কথা দেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর আরও বলেন, নান্নু ১৯ জানুয়ারি ঢাকায় এসে শওকতের ব্যারাকে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশ শেষে আবার ব্যারাকে ফিরে যান। এ সময় তাদের মধ্যে একাধিকবার কথা হয়। এ সময় শওকতের কাছে নান্নুর কথা-বার্তা সন্দেহজনক মনে হয়। সন্দেহ থেকে ঘটনার দিন রাতে শওকত ছাদে যাওয়ার সময় মিশন থেকে আসার সময় সঙ্গে আনা সুদর্শন ছুরি সঙ্গে নিয়ে যান। ওই ছুরি দিয়ে নান্নুকে আঘাত করেন ও পরে মাথা বিছিন্ন করেন। ছুরিটি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার আবারও ছুরি উদ্ধারে ডুবুরি তল্লাশি চালানো হবে।
জিজ্ঞাসাবাদে ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
ট্রাফিক ছাদে নান্নুকে জবাই করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করবে তদন্ত কর্মকর্ত। এ ঘটনায় আরও কারা জড়িত এবং হত্যার আসল রহস্য কী সেসব তথ্য উদ্ধার করার জন্যই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, ট্রাফিক ভবনের ছাদে উদ্ধার হওয়া লাশের রহস্য আশি ভাগ উদঘাটন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত প্রধান ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। শওকতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বৃহস্পতিবার সকালে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কে কার কাছে টাকা পাবে
হত্যার ঘটনার রহস্য উদঘাটন করেছে তদন্ত কর্মকর্তারা। হত্যার নেপথ্যে আর্থিক লেনদেন কাজ করেছে তাও নিশ্চিত হয়েছে। তবে কে কার কাছে টাকা পাবেন সে রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। নিহত কবিরাজ নান্নুর কাছে পুলিশ কনস্টেবল শওকত টাকা পাবেন? নাকি শওকতের কাছে নান্নু টাকা পাবেন এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, কবিরাজি করার জন্য শওকত নিজের জমানো টাকা নান্নুকে দিয়ে কোনো ফল পাননি। এ কারণে হত্যা করা হয় নান্নুকে। নান্নুর ভাই হাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্টকে বলেন, তিন বছর আগে নান্নু বেড়াতে ঢাকায় যায়। এ সময় শওকতের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বন্ধুত্ব। আর তা থেকে শওকত অনেকবার নান্নুদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেছে। এক পর্যায়ে নান্নু একটি চাকরির আসায় শওকতকে বেশ কিছু টাকা দেন। দীর্ঘদিন গেলেও চাকরি দেননি, টাকাও ফেরত দেননি। এ জন্য নান্নু মাঝে মধ্যে ঢাকায় আসতেন।
খবর দেখে লাশ শনাক্ত
গণমাধ্যমে খবর দেখেই নান্নুর লাশ শনাক্ত করে তার পরিবারের সদস্যরা। বুধবার সকাল ১০টার দিকে জয়নাল নামের এক স্বজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশের গায়ে থাকা কাপড় দেখে লাশ শনাক্ত করেন। জয়নাল আবেদীন জানান, ট্রাফিক ভবনের ছাদে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে- শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দেখে তাদের সন্দেহ হয়। কারণ নান্নু মুন্সি গত রবিবার একজন কনস্টেবলের সঙ্গে দেখা করার কথা বলে ঢাকায় এসেছিলেন। তার বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায়।
(দ্য রিপোর্ট/ কেজেএন/ এইচএসএম/এনআই/জানুয়ারি ২২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- নার্স ও মিডওয়াইফদের শাহবাগ অবরোধ
- পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত
- সাম্যের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে যা বললেন বড় ভাই সাগর
- হাইকোর্টে জামিন পেলেন ডা. জুবাইদা রহমান
- সাম্য হত্যা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি
- আহত ৩৮ জন ঢামেকে, কাকরাইল না ছাড়ার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
- সাম্য হত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
- ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
- "দেশের অর্থনীতি পাল্টাতে চট্টগ্রাম বন্দরই আমাদের ভরসা"
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
- গাজাজুড়ে বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত অন্তত ৮১
- পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত ও পাকিস্তানের
- ঝড়বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- রাবাদাকে রেখেই ফাইনালের দল দিল দক্ষিণ আফ্রিকা
- পাকিস্তান সফর নিয়ে সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিবি
- মোদির সময় ফুরিয়ে এসেছে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ঢাবি ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় দুইজন আটক
- দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর: প্রধান উপদেষ্টা
- চট্টগ্রাম বন্দরে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
- বিক্ষোভের মুখে মেজাজ হারালেন ঢাবি ভিসি, ‘মার বেটা আমাকে, মার’
- ছাত্রদলের বিক্ষোভ, ঢাবি ভিসির পদত্যাগ দাবি
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাবি ছাত্রদল নেতা খুন
- বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৮ জনকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর
- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
- নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জামায়াত আমিরের বার্তা
- চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ফোরামের
- ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
- ভয়াবহ বন্যায় কঙ্গোয় ৬২ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ৫০
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, ঢাকায় ৩৯.৯ ডিগ্রি
- যে আইনে আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি
- নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
- শেয়ারবাজার যেন লুটেরাদের আড্ডাখানা না হয় : ড. ইউনূস
- আবদুল হামিদের বিদেশ যাওয়া তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি
- সন্ত্রাসবিরোধী আইন: ‘সত্তার কার্যক্রম’ নিষিদ্ধের বিধান অনুমোদন
- আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল
- আবারও কমল সোনার দাম
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা
- ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে’ রাজি পাকিস্তান-ভারত: ট্রাম্প
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- সকল বিপ্লবী বীরকে অভিনন্দন : ডা. শফিকুর রহমান
- পারিবারিক অনুষ্ঠানে গেলেন খালেদা জিয়া
- আ.লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে উল্লাস
- ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত হবে: আইন উপদেষ্টা
- পতিতদের পুনর্বাসন চায় না জনগণ : তারেক রহমান
- বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ভারতের মাঠে প্রথমার্ধে এগিয় থেকেও জয় পায়নি যুবারা
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- "সরকার হয়তো স্বৈরাচারের সহযোগীদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রও তৈরি করতে চাচ্ছে"
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- পারিবারিক অনুষ্ঠানে গেলেন খালেদা জিয়া
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আ.লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে উল্লাস
- আবারও কমল সোনার দাম
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- সকল বিপ্লবী বীরকে অভিনন্দন : ডা. শফিকুর রহমান
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
