ট্রাফিক ভবনে মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার
শওকতকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল নান্নুর!
পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকেই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল কথিত কবিরাজ নান্নু মুন্সি! সে জন্য একটি কবর খোঁড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কবরে শওকতকে সাধনায় বসিয়ে তাকে হত্যা করা হবে। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় জনশূন্য স্থান পায়নি সে। পরবর্তী সময়ে ট্রাফিক পুলিশ ব্যারাকের ছাদকে সাধনার স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। শওকতকে হত্যা করতে গিয়ে কবিরাজ নিজেই খুন হন। তদন্ত সংস্থার একাধিক সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে মঙ্গলবার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার আগেই রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পারিবারিক কলহ ও আর্থিক লেনদেনকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনাটি তদন্ত করতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক), উপ-পুলিশ কমিশনার (মতিঝিল) ও ডিবির একজন সহকারী কমিশনার। গ্রেফতারকৃত কনস্টেবল শওকত পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) গাড়ি চালক ছিলেন। তার স্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দিন আগে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর দ্য রিপোর্টকে বলেন, ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে উদ্ধার হওয়ার নান্নু মুন্সি পুলিশ কনেস্টবল শওকত হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। ঘটনাক্রমে এবং শক্তিতে শওকতের সঙ্গে পেরে ওঠেনি কবিরাজ নান্নু মুন্সি। হত্যার পরে শওকত ফেঁসে যেতে পারে- এমন চিন্তা থেকেই নিহতের মস্তক কেটে পুকুরে ফেলে দেয়। প্রাথমিকভাবে কথাগুলো শওকত স্বীকার করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
জ্বিনের বাদশা হাজির হওয়ার কথা ছিল
ডিবি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া শওকতের তথ্য অনুসারে, কবিরাজ নান্নু মুন্সি রাত সাড়ে ১০টায় ট্রাফিক ব্যারাকে আসে। নিজ কাজে ট্রাফিক ভবনের পুলিশ সদস্যরা ব্যস্ত। প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে শওকত ও কবিরাজ নান্নু। মধ্যরাতে ট্রাফিক ভবনের ছাদে সাধনায় বসবে শওকত। জ্বিনের বাদশা হাজির হবে। তার মাধ্যমে ভারত থেকে একটি গাছ আনা হবে। এ গাছের বদৌলতে নিজের বউকে ফিরে পাবেন শওকত। আর বউকে পেলেই ফিরে পাবেন তার সম্পদ।
গোয়েন্দা পুলিশের উপ- কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর বলেন, পরিকল্পনা অনুসারে মধ্যরাতে কাগজ বিছিয়ে শওকত ও কবিরাজ সাধনায় বসেন। সাধনার মূল বিষয় ছিল- নির্ভুলভাবে টানা আড়াই শ’ বার সুরা ফাতেহা পাঠ করতে হবে। এভাবে ৩০ বার সূরা ফাতেহা পাঠ শেষে জিনের বাদশা হাজির হবে।
তিনি আরও বলেন, সাধণার জন্য সর্বপ্রথম একটি কবর খোড়ার প্রস্তাব দেয় কবিরাজ নান্নু। কবরের ভেতর বসে শওকতকে ওই নিয়মে সূরা ফাতেহা পাঠ করতে বলা হয়। কিন্তু ঢাকায় কবর খুঁড়ে, তার ভেতরে বসে সূরা ফাতেহা পাঠ করা সম্ভব নয়। ফলে তারা ছাদে বসে সাধনা শুরু করে।
যেভাবে হত্যার ঘটনা ঘটে
ডিবি সূত্র জানায়, ছাদের উপর শওকত সূরা ফাতেহা পাঠ শুরু করেন। প্রতি ১০০ বার ফাতেহা পাঠ শেষ হলে দড়িতে গিরা দেন নান্নু। অন্তত ৫০০ শ’ বার পাঠ করা হলেও প্রতিবার ভুল হচ্ছে বলে দাবি করেন নান্নু। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। হঠাৎ করে কবিরাজ নান্নু কনস্টেবল শওকতের জামার কলার ধরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এ সময় শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এক পর্যায়ে শওকত তার কোমর থেকে ছুরি বের করে নান্নুর পেটে আঘাত করে। পরবর্তীতে হাত ও পেটের বিভিন্ন স্থানে একাধিক আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আশরাফুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শওকত জানিয়েছেন- কবিরাজ নান্নু পুলিশ ব্যারাকে শওকতের কাছে দীর্ঘদিন যাওয়া-আসা করেছে। অনেকেই তাকে চিনত। হত্যার পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার আশঙ্কায় শওকত নান্নুন মাথা কেটে বিছিন্ন করে। এরপর তা কাগজে পেঁচিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেয়।
মাথার জন্য সারা দিন অভিযান
মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের পরে বেশ বেগ পেতে হয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিবি) ও মতিঝিল বিভাগের পুলিশ সদস্যদের। মস্তক উদ্ধার করা না হলে ঘটনার রহস্য উদ্ধার সম্ভব নয় বলে দাবি করে তদন্ত কর্মকর্তারা। বুধবার সকাল থেকে ডিবি ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। দুপুরের দিকে অভিযান সফল হয়। শওকতকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে শওকত স্বীকার করেন মস্তক রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম মস্তক উদ্ধার অভিযানে ডিবির পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরা শওকতকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান শুরু করে। তিনজন ডুবুরি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে তল্লাশি শুরু করে। প্রথমে দুই ডুবুরি ৩ ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়ে ব্যর্থ হন। অবশেষে ৩ নম্বর ডুবুরি তল্লাশি চালিয়ে সফল হন এবং মাথা উদ্ধার করেন।
বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়েছিল নান্নু
নান্নু মুন্সি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশে যোগ দিতে তিনি ঢাকায় আসেন। ঢাকায় থাকার স্থান হিসেবে ট্রাফিক ভবন ছিল নান্নুর নির্ধারিত স্থান। এর আগেও একাধিকবার সেখানে অবস্থান করেছেন নান্নু।
ডিবির উপ-পুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, নান্নু ছিলেন কথিত কবিরাজ। তিন বছর আগেই নান্নুর সঙ্গে এক ব্যক্তির মাধ্যমে শওকতের পরিচয় হয়। পরিচয়ের কারণ ছিল শওকত ও তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় সুসম্পর্ক তৈরি করা। শওকত সম্প্রতি জাতিসংঘ মিশন থেকে বেশ কিছু টাকার মালিক হয়। তার অধিকাংশ সম্পদের মালিক ছিলেন স্ত্রী।
তিনি বলেন, দেশে আসার পর শওকতের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্কছেদ হয়। স্ত্রীর সঙ্গে সু-সম্পর্কের বন্ধন তৈরির জন্য কবিরাজ নান্নু একাধিক দফায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা নেয়। এ টাকার বিনিময়ে কোনো ফল পওয়া যায়নি। কয়েকদিন আগে নান্নুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকায় এসে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিবেন, একই সঙ্গে শওকতের সমস্যা সমাধানের একটি সুরাহা করবেন বলে কথা দেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর আরও বলেন, নান্নু ১৯ জানুয়ারি ঢাকায় এসে শওকতের ব্যারাকে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশ শেষে আবার ব্যারাকে ফিরে যান। এ সময় তাদের মধ্যে একাধিকবার কথা হয়। এ সময় শওকতের কাছে নান্নুর কথা-বার্তা সন্দেহজনক মনে হয়। সন্দেহ থেকে ঘটনার দিন রাতে শওকত ছাদে যাওয়ার সময় মিশন থেকে আসার সময় সঙ্গে আনা সুদর্শন ছুরি সঙ্গে নিয়ে যান। ওই ছুরি দিয়ে নান্নুকে আঘাত করেন ও পরে মাথা বিছিন্ন করেন। ছুরিটি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার আবারও ছুরি উদ্ধারে ডুবুরি তল্লাশি চালানো হবে।
জিজ্ঞাসাবাদে ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
ট্রাফিক ছাদে নান্নুকে জবাই করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করবে তদন্ত কর্মকর্ত। এ ঘটনায় আরও কারা জড়িত এবং হত্যার আসল রহস্য কী সেসব তথ্য উদ্ধার করার জন্যই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, ট্রাফিক ভবনের ছাদে উদ্ধার হওয়া লাশের রহস্য আশি ভাগ উদঘাটন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত প্রধান ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। শওকতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বৃহস্পতিবার সকালে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কে কার কাছে টাকা পাবে
হত্যার ঘটনার রহস্য উদঘাটন করেছে তদন্ত কর্মকর্তারা। হত্যার নেপথ্যে আর্থিক লেনদেন কাজ করেছে তাও নিশ্চিত হয়েছে। তবে কে কার কাছে টাকা পাবেন সে রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। নিহত কবিরাজ নান্নুর কাছে পুলিশ কনস্টেবল শওকত টাকা পাবেন? নাকি শওকতের কাছে নান্নু টাকা পাবেন এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, কবিরাজি করার জন্য শওকত নিজের জমানো টাকা নান্নুকে দিয়ে কোনো ফল পাননি। এ কারণে হত্যা করা হয় নান্নুকে। নান্নুর ভাই হাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্টকে বলেন, তিন বছর আগে নান্নু বেড়াতে ঢাকায় যায়। এ সময় শওকতের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বন্ধুত্ব। আর তা থেকে শওকত অনেকবার নান্নুদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেছে। এক পর্যায়ে নান্নু একটি চাকরির আসায় শওকতকে বেশ কিছু টাকা দেন। দীর্ঘদিন গেলেও চাকরি দেননি, টাকাও ফেরত দেননি। এ জন্য নান্নু মাঝে মধ্যে ঢাকায় আসতেন।
খবর দেখে লাশ শনাক্ত
গণমাধ্যমে খবর দেখেই নান্নুর লাশ শনাক্ত করে তার পরিবারের সদস্যরা। বুধবার সকাল ১০টার দিকে জয়নাল নামের এক স্বজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশের গায়ে থাকা কাপড় দেখে লাশ শনাক্ত করেন। জয়নাল আবেদীন জানান, ট্রাফিক ভবনের ছাদে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে- শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দেখে তাদের সন্দেহ হয়। কারণ নান্নু মুন্সি গত রবিবার একজন কনস্টেবলের সঙ্গে দেখা করার কথা বলে ঢাকায় এসেছিলেন। তার বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায়।
(দ্য রিপোর্ট/ কেজেএন/ এইচএসএম/এনআই/জানুয়ারি ২২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার