ট্রাফিক ভবনে মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার
শওকতকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল নান্নুর!
পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকেই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল কথিত কবিরাজ নান্নু মুন্সি! সে জন্য একটি কবর খোঁড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কবরে শওকতকে সাধনায় বসিয়ে তাকে হত্যা করা হবে। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় জনশূন্য স্থান পায়নি সে। পরবর্তী সময়ে ট্রাফিক পুলিশ ব্যারাকের ছাদকে সাধনার স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। শওকতকে হত্যা করতে গিয়ে কবিরাজ নিজেই খুন হন। তদন্ত সংস্থার একাধিক সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে মঙ্গলবার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার আগেই রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পারিবারিক কলহ ও আর্থিক লেনদেনকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনাটি তদন্ত করতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক), উপ-পুলিশ কমিশনার (মতিঝিল) ও ডিবির একজন সহকারী কমিশনার। গ্রেফতারকৃত কনস্টেবল শওকত পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) গাড়ি চালক ছিলেন। তার স্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দিন আগে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর দ্য রিপোর্টকে বলেন, ট্রাফিক পুলিশ ভবনের ছাদ থেকে উদ্ধার হওয়ার নান্নু মুন্সি পুলিশ কনেস্টবল শওকত হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। ঘটনাক্রমে এবং শক্তিতে শওকতের সঙ্গে পেরে ওঠেনি কবিরাজ নান্নু মুন্সি। হত্যার পরে শওকত ফেঁসে যেতে পারে- এমন চিন্তা থেকেই নিহতের মস্তক কেটে পুকুরে ফেলে দেয়। প্রাথমিকভাবে কথাগুলো শওকত স্বীকার করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
জ্বিনের বাদশা হাজির হওয়ার কথা ছিল
ডিবি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া শওকতের তথ্য অনুসারে, কবিরাজ নান্নু মুন্সি রাত সাড়ে ১০টায় ট্রাফিক ব্যারাকে আসে। নিজ কাজে ট্রাফিক ভবনের পুলিশ সদস্যরা ব্যস্ত। প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে শওকত ও কবিরাজ নান্নু। মধ্যরাতে ট্রাফিক ভবনের ছাদে সাধনায় বসবে শওকত। জ্বিনের বাদশা হাজির হবে। তার মাধ্যমে ভারত থেকে একটি গাছ আনা হবে। এ গাছের বদৌলতে নিজের বউকে ফিরে পাবেন শওকত। আর বউকে পেলেই ফিরে পাবেন তার সম্পদ।
গোয়েন্দা পুলিশের উপ- কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতব্বর বলেন, পরিকল্পনা অনুসারে মধ্যরাতে কাগজ বিছিয়ে শওকত ও কবিরাজ সাধনায় বসেন। সাধনার মূল বিষয় ছিল- নির্ভুলভাবে টানা আড়াই শ’ বার সুরা ফাতেহা পাঠ করতে হবে। এভাবে ৩০ বার সূরা ফাতেহা পাঠ শেষে জিনের বাদশা হাজির হবে।
তিনি আরও বলেন, সাধণার জন্য সর্বপ্রথম একটি কবর খোড়ার প্রস্তাব দেয় কবিরাজ নান্নু। কবরের ভেতর বসে শওকতকে ওই নিয়মে সূরা ফাতেহা পাঠ করতে বলা হয়। কিন্তু ঢাকায় কবর খুঁড়ে, তার ভেতরে বসে সূরা ফাতেহা পাঠ করা সম্ভব নয়। ফলে তারা ছাদে বসে সাধনা শুরু করে।
যেভাবে হত্যার ঘটনা ঘটে
ডিবি সূত্র জানায়, ছাদের উপর শওকত সূরা ফাতেহা পাঠ শুরু করেন। প্রতি ১০০ বার ফাতেহা পাঠ শেষ হলে দড়িতে গিরা দেন নান্নু। অন্তত ৫০০ শ’ বার পাঠ করা হলেও প্রতিবার ভুল হচ্ছে বলে দাবি করেন নান্নু। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। হঠাৎ করে কবিরাজ নান্নু কনস্টেবল শওকতের জামার কলার ধরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এ সময় শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এক পর্যায়ে শওকত তার কোমর থেকে ছুরি বের করে নান্নুর পেটে আঘাত করে। পরবর্তীতে হাত ও পেটের বিভিন্ন স্থানে একাধিক আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আশরাফুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শওকত জানিয়েছেন- কবিরাজ নান্নু পুলিশ ব্যারাকে শওকতের কাছে দীর্ঘদিন যাওয়া-আসা করেছে। অনেকেই তাকে চিনত। হত্যার পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার আশঙ্কায় শওকত নান্নুন মাথা কেটে বিছিন্ন করে। এরপর তা কাগজে পেঁচিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেয়।
মাথার জন্য সারা দিন অভিযান
মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের পরে বেশ বেগ পেতে হয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিবি) ও মতিঝিল বিভাগের পুলিশ সদস্যদের। মস্তক উদ্ধার করা না হলে ঘটনার রহস্য উদ্ধার সম্ভব নয় বলে দাবি করে তদন্ত কর্মকর্তারা। বুধবার সকাল থেকে ডিবি ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। দুপুরের দিকে অভিযান সফল হয়। শওকতকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে শওকত স্বীকার করেন মস্তক রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম মস্তক উদ্ধার অভিযানে ডিবির পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরা শওকতকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান শুরু করে। তিনজন ডুবুরি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে তল্লাশি শুরু করে। প্রথমে দুই ডুবুরি ৩ ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়ে ব্যর্থ হন। অবশেষে ৩ নম্বর ডুবুরি তল্লাশি চালিয়ে সফল হন এবং মাথা উদ্ধার করেন।
বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়েছিল নান্নু
নান্নু মুন্সি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশে যোগ দিতে তিনি ঢাকায় আসেন। ঢাকায় থাকার স্থান হিসেবে ট্রাফিক ভবন ছিল নান্নুর নির্ধারিত স্থান। এর আগেও একাধিকবার সেখানে অবস্থান করেছেন নান্নু।
ডিবির উপ-পুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, নান্নু ছিলেন কথিত কবিরাজ। তিন বছর আগেই নান্নুর সঙ্গে এক ব্যক্তির মাধ্যমে শওকতের পরিচয় হয়। পরিচয়ের কারণ ছিল শওকত ও তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় সুসম্পর্ক তৈরি করা। শওকত সম্প্রতি জাতিসংঘ মিশন থেকে বেশ কিছু টাকার মালিক হয়। তার অধিকাংশ সম্পদের মালিক ছিলেন স্ত্রী।
তিনি বলেন, দেশে আসার পর শওকতের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্কছেদ হয়। স্ত্রীর সঙ্গে সু-সম্পর্কের বন্ধন তৈরির জন্য কবিরাজ নান্নু একাধিক দফায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা নেয়। এ টাকার বিনিময়ে কোনো ফল পওয়া যায়নি। কয়েকদিন আগে নান্নুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকায় এসে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিবেন, একই সঙ্গে শওকতের সমস্যা সমাধানের একটি সুরাহা করবেন বলে কথা দেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর আরও বলেন, নান্নু ১৯ জানুয়ারি ঢাকায় এসে শওকতের ব্যারাকে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি বিএনপির সমাবেশ শেষে আবার ব্যারাকে ফিরে যান। এ সময় তাদের মধ্যে একাধিকবার কথা হয়। এ সময় শওকতের কাছে নান্নুর কথা-বার্তা সন্দেহজনক মনে হয়। সন্দেহ থেকে ঘটনার দিন রাতে শওকত ছাদে যাওয়ার সময় মিশন থেকে আসার সময় সঙ্গে আনা সুদর্শন ছুরি সঙ্গে নিয়ে যান। ওই ছুরি দিয়ে নান্নুকে আঘাত করেন ও পরে মাথা বিছিন্ন করেন। ছুরিটি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার আবারও ছুরি উদ্ধারে ডুবুরি তল্লাশি চালানো হবে।
জিজ্ঞাসাবাদে ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
ট্রাফিক ছাদে নান্নুকে জবাই করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত পুলিশ কনস্টেবল শওকত হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করবে তদন্ত কর্মকর্ত। এ ঘটনায় আরও কারা জড়িত এবং হত্যার আসল রহস্য কী সেসব তথ্য উদ্ধার করার জন্যই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, ট্রাফিক ভবনের ছাদে উদ্ধার হওয়া লাশের রহস্য আশি ভাগ উদঘাটন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত প্রধান ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। শওকতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বৃহস্পতিবার সকালে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কে কার কাছে টাকা পাবে
হত্যার ঘটনার রহস্য উদঘাটন করেছে তদন্ত কর্মকর্তারা। হত্যার নেপথ্যে আর্থিক লেনদেন কাজ করেছে তাও নিশ্চিত হয়েছে। তবে কে কার কাছে টাকা পাবেন সে রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। নিহত কবিরাজ নান্নুর কাছে পুলিশ কনস্টেবল শওকত টাকা পাবেন? নাকি শওকতের কাছে নান্নু টাকা পাবেন এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, কবিরাজি করার জন্য শওকত নিজের জমানো টাকা নান্নুকে দিয়ে কোনো ফল পাননি। এ কারণে হত্যা করা হয় নান্নুকে। নান্নুর ভাই হাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্টকে বলেন, তিন বছর আগে নান্নু বেড়াতে ঢাকায় যায়। এ সময় শওকতের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বন্ধুত্ব। আর তা থেকে শওকত অনেকবার নান্নুদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেছে। এক পর্যায়ে নান্নু একটি চাকরির আসায় শওকতকে বেশ কিছু টাকা দেন। দীর্ঘদিন গেলেও চাকরি দেননি, টাকাও ফেরত দেননি। এ জন্য নান্নু মাঝে মধ্যে ঢাকায় আসতেন।
খবর দেখে লাশ শনাক্ত
গণমাধ্যমে খবর দেখেই নান্নুর লাশ শনাক্ত করে তার পরিবারের সদস্যরা। বুধবার সকাল ১০টার দিকে জয়নাল নামের এক স্বজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশের গায়ে থাকা কাপড় দেখে লাশ শনাক্ত করেন। জয়নাল আবেদীন জানান, ট্রাফিক ভবনের ছাদে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে- শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দেখে তাদের সন্দেহ হয়। কারণ নান্নু মুন্সি গত রবিবার একজন কনস্টেবলের সঙ্গে দেখা করার কথা বলে ঢাকায় এসেছিলেন। তার বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায়।
(দ্য রিপোর্ট/ কেজেএন/ এইচএসএম/এনআই/জানুয়ারি ২২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- মিনিস্টার নিয়ে এসেছে হাম্বা অফার
- ভিকারুননিসার ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিল, অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ
- ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছেনা ঈদের আগে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গোটা বাংলাদেশ এখন কাঁটাতারের বেড়ায় আটকে আছে: রিজভী
- সূচকের পতন অব্যাহত
- সরকার রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দেশকে ফোকলা বানিয়েছে: মির্জা ফখরুল
- "ভিসানীতির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধানকে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি"
- "ভাইদের কোন লাইসেন্স ছিল প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মেনে নিব"
- সহযোগী কোম্পানি গঠনের অনুমতি পেয়েছে প্রাইম ব্যাংক
- এটিবিতে লেনদেনের নতুন নির্দেশনা বিএসইসির
- আইসিবি সিকিউরিটিজের শেয়ার ক্রয়ের সীমা বাড়লো
- গুজব ছড়ানো নিয়ে আবারও সতর্কতা জারি বিএসইসির
- জেড ক্যাটাগরিতে কোম্পানি স্থানান্তরে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
- ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ চায় না বিএসইসি
- "রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত নেই"
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে
- দিবালাকে ছাড়া কোপা খেলবে আর্জেন্টিনা
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩২ হাজার ৭১৯ জন হজযাত্রী
- ১২টা পর্যন্ত ১৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে: ইসি সচিব
- বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে জয় করলেন বাবর আলী
- বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানালেন লিটন দাস
- "বিএনপি জনগণকে ভয় পায় তাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে না"
- গাঁজায় যা হচ্ছে তা গণহত্যা না: বাইডেন
- ঢাকায় এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা
- হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত
- ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হাইকোর্ট
- যেভাবে তরুণ আইনজীবি থেকে ক্ষমতার সিংহাসনে রাইসি
- দ্বিতীয় দিনে আবারও সড়ক অবরোধ অটোরিকশা চালকদের
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর খবরে অস্থির তেলের বাজার
- "অটোরিকশা বন্ধের মধ্য দিয়ে গরিবের আহার কেড়ে নেয়া হয়েছে"
- খামেনির ঘনিষ্ঠ প্রেসিডেন্ট রাইসি সম্পর্কে যা জানা যায়
- রাঙামাটিতে ইউপিডিডিএফ'র অর্ধদিবস অবরোধ চলছে
- কোপা আমেরিকাতেও খেলা হচ্ছে না এদেরসনের
- টানা চার মৌসুম প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ম্যান সিটির
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩০ হাজার ৮১০ জন হজযাত্রী
- দেশের ১১টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আভাস
- মোহাম্মদ মোখবার হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
- প্রেসিডেন্ট রাইসির বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই
- ইরানের গণমাধ্যম বলছে, রাইসি নিহত হয়েছেন
- "ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে"
- আওয়ামী লীগ এখন পরগাছায় পরিণত হয়েছে: জিএম কাদের
- সোনার ভরি ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে
- "কিরগিজস্তানে কোন বাংলাদেশি ছাত্র গুরুতর আহত হয়নি"
- শিল্প খাত পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশটা এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ