মাইকেল মধুসূদন দত্ত
বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রবর্তক
leads.jpg)
বীরেন মুখার্জী
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ধীর, অলস ও একমাত্রিক জীবন-যাত্রার তাল-ছন্দ ভেঙে বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহ ও সংগ্রামের সূচনা করেন কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। উনিশ শতকের প্রথমভাগে বেঙ্গল নবজাগরণের সূচনালগ্নে, অকুণ্ঠচিত্তে নবজাগরণের ধর্ম স্বীকার করলেন রাজা রামমোহন রায় আর পণ্ডিত বিদ্যাসাগর হয়ে উঠলেন মানবমন্ত্রে সঞ্জীবিত। অপরদিকে ডিরোজিও সত্য-সুন্দর দার্শনিক ব্যাখ্যা দিয়ে নবজাগরণে সক্রিয়দের অন্তর্লোকে জ্বেলে দিলেন তীব্র আলো। এদের অন্যতম ঋত্বিক হিসেবে মধুসূদন দত্ত তেজ ও বীর্যের সম্মিলন ঘটিয়ে কাব্য রচনায় ব্রতী হলেন। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সাহিত্যের মেলবন্ধন ঘটিয়ে সমৃদ্ধ করে তুললেন বাংলা সাহিত্যভাণ্ডার। বলা যায়, অহল্যা উদ্ধারের মতো নির্জীব বাংলা সাহিত্যকে সব ধরনের কূপমণ্ডুকতা থেকে উদ্ধার করে তাতে প্রাণসঞ্চার করেন তিনি। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ‘যুগত্রাতা’ হিসেবে তাকে তাই সহজেই শনাক্ত করা যায়। তার বিদ্রোহ আদর্শিক অর্থেই। কারণ নিরুত্তাপ, নিস্তরঙ্গ দেশী বাংলা ভাষায় তিনি যোগ করেছেন অদৃষ্টপূর্ণ আলো, হৃদয়ের অভাবনীয় তাপ আর আন্তর্জাতিকতার ঢেউ। একমাত্র মধুসূদন দত্তই অবলীলায় শিল্পের জন্য শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা চর্চা করেছেন।
উনিশ শতকের অবিভক্ত বাংলায় পাশ্চাত্য ভাষা, সাহিত্য ও রাজনীতির প্রভাব সমাজ-সাহিত্যে ব্যাপক আলোড়ন তোলে। পাশ্চাত্য সাহিত্য-সমাজের ভাবাদর্শের সঙ্গে বাঙালীর সামাজিক, রাজনীতিক, ধর্ম ও সাহিত্যাদর্শ সাংঘর্ষিক হওয়া সত্ত্বেও প্রকৃতিপ্রদত্ত শক্তি, প্রতিভা এবং অসাধারণ আত্মপ্রত্যয় নিয়ে সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটাতে এগিয়ে আসেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। এ নবীন কবি বিদেশী সাহিত্য থেকে নানা উপকরণ সংগ্রহ করে মাতৃভাষাকে পরিপুষ্ট করলেন, গাম্ভীর্য ও ভাববৈচিত্র্যে বাংলাভাষাকে সমৃদ্ধ করে তুলতে সচেষ্ট হলেন। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে এটাই বোঝাতে সক্ষম হলেন যে, বাংলাভাষায় কেবল ‘বাঁশির মৃদুমধুর গুঞ্জরণ’ অথবা ‘বেণু-বীণানিক্কণ’ ধ্বনিত হয় না, প্রতিভাবান লেখকের হাতে এ ভাষা প্রস্ফুটিত পুষ্পের মতো ফুটে ওঠে।” তিনি প্রমাণ করেছেন ‘বাংলাভাষা নির্জীব নয়, সজীব ভাবধারার বাহন হতে পারে, দৃঢ়তা ও সম্ভাব্যতায়। বাংলা ভাষা যে-কোনো উন্নত ভাষার সমকক্ষ।’ তার সমকালে বাংলা গদ্যের শক্তি আবিষ্কার করেন রামমোহন, বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার এবং পরে বঙ্কিমচন্দ্র; আর মধুসূদন আবিষ্কার করেন বাংলা কাব্য-সাহিত্যের অন্তর্নিহিত শক্তি।
মাইকেলের এই আবিষ্কারের মূলে ছিল পশ্চিমের শক্তিশালী শিক্ষা ও সভ্যতার সংঘাত যা নব্যশিক্ষিত বাঙালী যুবকদের চেতনায় নবযুগের উন্মেষ ঘটায়। এটি ছিল সাহস, সংস্কারমুক্ত ও বন্ধন ছিন্ন করার যুগ। মধুসূদন দত্ত এই যুগের ধর্মে আকৃষ্ট হয়ে তার ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। যে কারণে ইংরেজ বা ইউরোপীয় শিক্ষা তাকে প্রভাবান্বিত করলেও বাঙালী সত্তা তার মন থেকে মুছে ফেলতে পারেনি। বিদেশী শিক্ষা ও সভ্যতার মূল ভাবাদর্শ যেমন রাজা রামমোহন রায় গ্রহণ করেছিলেন তেমনি একইভাবে সেই আদর্শের সঙ্গে বাঙালী মতাদর্শের সম্মিলনে তিনি ‘বাংলা কাব্যে’ অভাবনীয় যুগান্তর ঘটালেন। হোমার-মিলটন থেকে কাব্যরস সংগ্রহ করে রচনা করলেন বাংলা সাহিত্যে অমর কাব্যকর্ম।
আধুনিক বাংলা কাব্য রচনায় ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’ মাইকেল মধুসূদনের অমর কীর্তি। তার ছন্দ সৃষ্টি শুধু যে ভাষা ও ছন্দের একটা আমূল পরিবর্তনই এনে দিল তা নয়, এই নির্মিতির সঙ্গে বাংলা সাহিত্যে গুপ্তযুগেরও অবসান সূচিত হয় বলে কাব্যবোদ্ধারা মনে করেন। তিনি গ্রিক মিথ ও মহাকাব্য এবং ভারতীয় পুরাণের সংমিশ্রণে রচনা করলেন সম্পূর্ণ আধুনিক ধারার মহাকাব্য ‘মেঘনাদবধ’। এই মহাকাব্য কবি প্রতিভার পূর্ণ বিকাশের সাক্ষ্যবহন করছে। তার অমিত্রাক্ষর ছন্দেরও পূর্ণ পরিণতি ঘটে এই মহাকাব্যের মধ্য দিয়ে। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছন্দমুক্তি নিয়ে কঠোর তপস্যা করেছিলেন। ছন্দমুক্তি সম্পর্কে তার দৃঢ়তা ও প্রত্যয় ধরা পড়ে ‘তিলোত্তমাসম্ভব কাব্যে’র উৎসর্গপত্র মঙ্গলাচরণে। নতুন এ ছন্দ ব্যবহারের কৈফিয়ৎ হিসেবে তিনি লেখেন ‘আমার বিলক্ষণ প্রতীতি হতেছে যে, এমন কোনো সময় অবশ্যই উপস্থিত হবে, যখন এ দেশের সর্বসাধারণ জনগণ, ভগবতী বাগদেবীর চরণ হতে, মিত্রাক্ষর স্বরূপ নিগড় ভগ্ন দেখে চরিতার্থ হবেন।’ আধুনিক কাব্য সাহিত্যের বর্তমানের রূপ-ঐশ্বর্য কবির এই ভবিষ্যদ্বাণীর সফলতারই সাক্ষ্যবাহী হিসেবে পাঠকের অন্তরে জেগে থাকে।
প্রকৃতির নেপথ্যে বিধানই যুগ-পরিবর্তনে নেপথ্য ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির কার্য কখনো অসম্পূর্ণ থাকে না, প্রকৃতির এটাই নিয়ম। মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন না করলেও অন্য কেউ হয়তো নিশ্চয়ই এটি করতেন। কিন্তু মধুসূদনের প্রতিভার অন্যতম উপাদান ছিল বৈপ্লবিক মনীষা, তাই দুঃসাধ্য সাধন তার পক্ষেই সম্ভব হয়েছিল। একটি জাতির ইতিহাসে যখন নতুন যুগের অভ্যুদয় ঘটে তখন অনেকেই এটি স্বীকার করতে চান না। মাইকেলের ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটেছিল। বিদ্যাসাগর, প্যারীচরণ সরকারের মতো পণ্ডিতরাও প্রথমে ভাষার এ বিপ্লবকে স্বীকার করতে ইতস্তত করেছিলেন। তবে পরবর্তীকালে বঙ্কিমচন্দ্র, হেমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, শ্রীঅরবিন্দ প্রমুখ বিশিষ্ট মনীষী মধুসূদনের অমিত্রাক্ষর ছন্দ-প্রবর্তনের প্রচেষ্টার ব্যাপক প্রশংসা করেন। মধুসূদন সৃষ্ট ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’র উদ্ভাবনা মধুসূদনকে যেমন যশের অধিকারী করেছে, তেমনি বাংলা সাহিত্যে বেজে উঠেছিল ছন্দের এক নব অভিযানের দুন্দুভি। কবি সমালোচক বুদ্ধদেব বসু লিখেছিলেন “মাইকেলের যতি স্থাপনের বৈচিত্র্যই বাংলা-ছন্দের ভূত-ঝাড়ানো জাদুমন্ত্র। কী অসহ্য ছিল ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল’-র একঘেঁয়েমি, আর তার পাশে কী আশ্চর্য মাইকেলের যথেচ্ছ-যতির উর্মিলতা। যতিপাতের এ বৈচিত্র্যের সঙ্গে সঙ্গেই যে ছন্দের প্রবহমানতা এসে অন্তহীন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিল।”
অমিত্রাক্ষর ছন্দের মতো, মধুসূদন ‘চতুর্দশপদী’ কবিতার প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া গীতিকবিতা, পত্রকাব্য, নাটক, রোমান্টিকতা, ভাষা ও ছন্দ নির্মাণে তিনি ছিলেন আধুনিক। সাহিত্যজীবনের শুরুতে বিদেশী অর্থাৎ ইংরেজি ভাষার প্রতি তার আগ্রহ তৈরি হলেও মাতৃভাষা বাংলাকেই আকুল আবেগে তিনি জড়িয়ে ধরেছেন। এ ভাষাকে নতুন গতিপথে চালনা করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মাতৃভাষার প্রতি তার মমতা কত গভীরে প্রোথিত। ‘বঙ্গভাষা’ শীর্ষক সনেটে তিনি স্বীকার করেছেন ‘মাতৃভাষা রূপ খনি পূর্ণ মনিজালে।’ মধুসূদনের প্রতিটি চতুর্দশপদী কবিতার পঙক্তিতে বাংলা ভাষা, দেশ, বাংলার প্রকৃতি ও বাঙালী ঐতিহ্যের প্রতি আনুগত্যের ইঙ্গিত বহন করে। ‘সাংসারিক জ্ঞান’ শীর্ষক চতুর্দশপদীতে কাব্যপ্রীতির পরিণতি ও তার প্রতিক্রিয়া তিনি ব্যক্ত করেছেন এভাবে ‘কি কাজ বাজায়ে বীণা, কি কাজ জাগায়ে/সুমধুর প্রতিধ্বনি কাব্যের কাননে?/কি কাজ গরজে ঘন কাব্যের গগণে/মেঘরূপে, মনোরূপ ময়ূরে নাচায়ে?’ জীবনের অন্তহীন জটিলতা, জাগতিক টানাপড়েন আর আত্মসঙ্কটই কবিকে বাধ্য করেছে ‘কবি’র মতো প্রশ্নশীল সনেট রচনায়; যেখানে তিনি প্রকৃত কবির স্বভাব নির্ণয়ের চেষ্টা করেছেন। তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘কে কবি কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,/শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,/সেই কি সে যম-দমী?’ আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন, ‘সেই কবি মোর মতে, কল্পনাসুন্দরী/ যার মনঃ কমলেতে পাতেন আসন,/অস্তগামী-ভানু-প্রভাব-সদৃশ বিতরি/ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ কিরণ।’ এই কবিতার প্রথম সর্গ আধুনিক কাব্য সমালোচকেরা ‘কবিতার সংজ্ঞা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তবে নির্দ্ধিধায় বলা যায়, মধুসূদন দত্ত বাংলা কবিতাকে মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছেন। ‘একই সঙ্গে তিনি ধ্রুপদী ও আধুনিক ধারার কাব্যচর্চা করেছেন। এই ধ্রুপদী আধুনিকতার সব রকম বৈশিষ্ট্যই যেমন মহাকাব্যে, তেমনি তার সনেটগুচ্ছেও অস্তিত্বমান।’ বলা যায় মধুসূদন সৃষ্ট সব সাহিত্যকর্মই আধুনিক। মধ্যযুগের বাংলা পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দের শৃংখলে বন্দী বাংলা কবিতাকে মুক্ত করে তার উপর অমিত্রাক্ষরের (blank verse) বন্যাপ্রবাহ ছিল যেমন কবির নতুন সৃষ্টি, তেমনি সব ধরনের সাম্প্রদায়িকতা ও অপশক্তির বিরুদ্ধে তার শক্ত অবস্থান নির্ণয় করা যায়, ‘বুড়ো শালিখের ঘাড়ে রো’ ইত্যাদি প্রহসনমূলক রচনার মধ্য দিয়ে। অথচ তিনি যখন ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যে রাবণের কণ্ঠে ঘোষণা দেন ‘জন্মভূমি রক্ষাহেতু কে ডরে মরিতে?/যে ডরে ভীরু সে মূঢ় শতধিক তারে’; তখন এ উচ্চারণ শুধু একজন পরাক্রমশালী লঙ্কেশ্বর রাবণের থাকে না হয়ে ওঠে এক দেশপ্রেমিক ভাগ্য বিড়ম্বিত কবির বাস্তবতা।
১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ী গ্রামে ‘বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগ-প্রবর্তক’ এই কবি জন্মগ্রহণ করেন। আধুনিক ছন্দ সৃষ্টি ছাড়াও অন্তর্জীবন এবং অন্তরঙ্গ ভাবজগতের যে পরিচয় বিধৃত আছে তার সাহিত্যকর্মে, সে জন্যই তিনি সাহিত্যের আকাশে চিরদিন জেগে থাকবেন।
বীরেন মুখার্জী : কবি, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক।
পাঠকের মতামত:

- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
