পোস্টকলোনিয়াল ভাষা ও মধুসূদন
ড. পাবলো শাহি
মহাকবির ওঙ্কার বঙ্গকবিতাবিদ্যার ধারাবাহিকতা ও অহঙ্কারের সঙ্গে যুক্ত। উহ্যত, এই ধারণা তাঁর কবিতা ও কাব্যভাবনাকে বুঝতে সাহায্য করে একদিকে যেমন অন্যদিকে ‘কলোনি’ বা জবরদখল-এর ইতিবৃত্ত তাঁর পদ ও পদ্যের খোলনোলচেকে দূরাগত পরিবর্তন ঘটায়। ভাষা যেমন ধ্বনির ইউনিটে জাতির মেনোফেস্টকে তুলে ধরে, তেমনি দেশ যদি হয় কলোনির অংশ সে ক্ষেত্রে ভাষার বদল হতে থাকে কলোনি কায়দায়। কেননা, কলোনিয়ালিজম ভাষা সময় অর্থাৎ কালখণ্ডকে প্রভাবিত করে। সে কারণে মহাকবি মধুসূদন ইংরেজি ভাষার কোড ইশারা দখল করে সাম্রাজ্যবাদের মনোভূমির কেন্দ্রে নিজের বোধ-শাখাকে স্থাপন করতে চেয়েছিলেন। তাঁর ইংরেজ হবার ইচ্ছা, ইংরেজি ভাষার 'Captive Ladie' লেখা, বঙ্কিমের Rajmohan`s wife উপন্যাসের প্রয়াস, রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক ক্রিয়াভিত্তিক ভাষা ছেড়ে প্রতীকী ভাষা গ্রহণ-- সেই একই প্রক্রিয়ার ক্রমসম্প্রসারিত (পোস্টকলোনিয়াল ভাষা) রূপ। আর তার পরিণতিতে পঞ্চপাণ্ডবের হাতে এসে দাঁড়ায় ত্রিশ দশকের ক্লিশে কেরানীপদ্য। মূলতঃ বাংলাভাষা, মধুসূদন এবং কলোনিয়ালিজম-- এই তিনটি বিষয়ের একটি যোগসূত্র আছে।
যে কালখণ্ডের পাটাতনে মধুসূদন জীবনকে উচ্চমার্গে উপস্থাপনের কৃৎকৌশল অর্জন করতে চেয়েছিলেন-- তা স্বাভাবিক, কেননা জীবন দখলের জন্য দখলকারীদের সংস্কৃতি আয়ত্ব করা অর্থাৎ সাম্রাজ্যবাদের কেন্দ্রে নিজেকে স্থাপন করতে চাওয়া মধুসূদনের জন্য অস্বাভাবিক নয়? কিন্তু মহাকবি এই কাজটি করলেন ভারতীয় পুরাণকে ব্যবহার করে। কেননা, তার পোশাক বদল হলেও অন্তরে থেকে গেছে যশোরের খেজুরের রস।
ফলতঃ ঘটল দু’ধরণের ঘটনা। মধুসূদনের কাব্যের শরীর থাকল ভারতীয় কিন্তু চোখ হয়ে উঠল ইউরোপীয়। কনফ্লীক্টের বীজ এখানে উপ্ত (ফিলোসফি ও কনটেন্ট বিভক্ত হয়ে) রইল। সারা জীবনই সেই বীজ তিনি বহন করলেন। বাবার সঙ্গে দ্বন্দ্ব, বেহিশেবী জীবন, হেনিরিয়েটার আত্মত্যাগ, বিদ্যাসাগরের কবির প্রতি সহমর্মিতা-- এভাবেই মহাকবির জীবন মহাকবিতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়। আর এপিটাফে রচিত হয় সেই বাণী--
‘দাঁড়াও, পথিক-বর, জন্ম যদি তব
বঙ্গে! তিষ্ট ক্ষণকাল! এ সমাধিস্থলে’
অথচ এই কবিই ইউরোপিয়ান হতে গিয়ে নিজেকে এভাবে উপস্থাপন করেছিলেন যে, ‘ধান গাছে কি তক্তা হয়-- সেই কবিই যখন ফিরল তাঁর প্রীতি প্রণমহি বঙ্গমাতার আঁকুতিতে পূর্ণ হয়ে উঠল।
‘সতত, হে নদ, তুমি পড় মোর মনে।
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে;’
শিল্পের প্রতি তাঁর ডেডিকেশন যেন বীরবাহুর জন্মভূমি রক্ষা হেতু লড়াইয়ের মতো। কেননা, মধুকবি বাংলা কাব্যকে, বাংলা ভাষার শব্দ ভাণ্ডারকে দিলেন যা, তা পরবর্তীকালে পরিণত হল মেনফেস্টোর মতো; অর্থাৎ আমাদের জীবনে প্রবাহিত হল পোস্টকলোনিয়াল একসেন্ট। মিল্টনীয় সনেট নয় তাই মহাকবি লিখলেন চতুর্দশপদী পদ, আর ডিভাইন অফ কমেডির মতো ব্যাপ্তিতে মেঘনাদবধ কাব্য।
এবে, পুরাণে ঢাকা ভারতীয় কাব্য শরীরে শিল্পচাতুর্যতার চাবিশব্দে তিনি পরালেন ইউরোপীয় রাজ-ঐশ্বর্য। ফলে, ডিরোজীওর হাতে তৈরি তাঁর বিদ্রোহী মন, যা রাবণকে করে তুলল ‘গ্রাণ্ডফেলো’। বাংলার ইসথেটিকসে সে কারণে কলোনিয়ালিজমের প্রবেশ-- ইতিহাস ও জীবনধারার মধ্যে সত্য হয়ে উঠল। তথাকথিত আধুনিকতার কূটবাক্যে পাল্টে গেল ভাব ও ভাবনা, ভাংচুর হল বোধশাখাগুলি, গ্রহণ ও বর্জনে তৈরি হল নোতুন ফিলোসফি অথবা কনফ্লিক্ট। এই ঘেরাটোপে থেকেও মহাকবি, মহান কবি হয়ে উঠলেন। উঠতে হল তাকে জীবন দিয়ে-- বাঙালীকে ও বাংলাকে ভালোবেসে। আর বিনির্মাণ করলেন বাংলা কবিতা ও নাটক যেমন, তাঁর জীবনকেও তেমনি-- এক ঋজু ঐশ্বর্যে। তাই মহাকবির কবিতা ‘ধানের শিষের মতো নতজানু হয়ে’ স্বাগত জানালো না; বরং উদ্ধত হল ভিখারী রাঘবদের প্রতি। আর মহাকাব্যের মহাজীবনের স্বপ্নে বাঙালীকে নেটিভতত্ত্বের বিরুদ্ধে ঘটতকচের মতো ভিমের গদা হাতে দাঁড়াতে শিখাল।
‘দাসেরে রেখ মনে’-- মহাকবির চরিত্র সেই গোড়া থেকে এই প্রত্যয় ও এর বিপরীত কনফ্লিক্ট ছিল? সে জন্য তিনি যেমন প্যারিসের রাস্তায় রাজাকে ফুল দিতে দাঁড়াতে পারেন, তেমনি সচেতনভাবে লেখায় ব্যবহার করলেন না সিপাহী বিদ্রোহীর মতো ঘটনা; তারপরও নীলদর্পন অনুবাদ করে জানি না কোন দায়ভার তিনি মুক্ত হতে চেয়েছিলেন?
পৃথিবীর সকল ঔপনিবেশিক ইতিহাসে দেখা যায়-- দখলদারী দখলকৃত মানুষের ইতিহাসকে জয়পরাজয়ের গর্তে পুঁতে ফেলে। এখানেও তাই হল; ফলতঃ, ভারতের অর্থনীতির ইতিবৃত্ত যার নাম হতে পারত ‘বাৎসায়েনের অর্থশাস্ত্র’ তাকে প্রচার করা হল ‘বাৎসায়নের কামসূত্র’ হিশেবে, পৌরাণিক কাহিনী যা প্রকৃত অর্থে ভারতের ইতিহাস তাকে উপস্থাপন করা হল অপাঠ্যবিদ্যা হিশেবে, পুঁথি সাহিত্যকে নেগলেট করা হল বটতলার সাহিত্য নাম দিয়ে। বাউল, ফোককালচারকে ব্যাগডেটেট বলে উড়িয়ে দেওয়া হল অর্থাৎ কলোনির এক খিচুড়িপাকানো সংস্কৃতি তুলে ধরা হল আমাদের পাতে। এতকিছুর পরও ঔপনিবেশিকতার মধ্যগগণের কালখণ্ডের ফসল মধুসূদন। এইসব ভাষা নির্ণয়ক ও সামূহিক ঐতিহাসিক যতিচিহ্নগুলি এড়িয়ে মহাকবিকে চিহ্নিত করা যায় না। যায় না তাঁর কবিতার মর্মমূলকে শিকড় গজানো। কাজেই মহাকবির কলোনিয়াল ভাষা-ভাব, বাংলা সাহিত্যের অভিনব শিল্প-নৃবিজ্ঞান এলাকা তৈরি করে? যা থেকে পোস্টকলোনিয়াল ভাষার বীজ এভাবে আমাদের মগজে পুঁতে দেন মহাকবি; আর তিনি সমস্ত ঘটনা-দুর্ঘটনার দুর্বিপাকে-- হয়ে ওঠেন বাংলাসাহিত্যের প্রথম দ্রষ্টা, অদ্বিতীয় সন্ত।
পাবলো শাহি : কবি ও গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সেন্টমার্টিনে প্লাস্টিক বর্জ্য: বিপরিতমুখী বক্তব্য
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া