মধুসূদনের কবিতা পাঠের অনিবার্য নিমন্ত্রণ

মিরাজ মোহাইমেন
ফিরে আসল মাইকেল মধুসূদনের জন্মদিন। এর মানে হচ্ছে অন্তত কিছুদিন মধুসূদনকে নিয়ে কবিতাপ্রেমীদের মন উচাটন হবে। ব্যাপকভাবে পঠিত হবে তার সৃজনরাজ্য। সেখানে আমিও স্বেচ্ছা-নিমন্ত্রিত। ক’দিন বাদে আবার তাঁকে নিয়ে আলোচনার পশরা ফুরিয়ে আসবে। এভাবেই একটা জোয়ার ভাটার টান অবধারিতভাবে অব্যাহত। প্রারম্ভ ও যবনিকা ব্যতিরেকে কোনোকিছুই হয় না,- এ প্রত্যয় সৃদৃঢ় আমাদের। বুকে হাত রেখে বলতে পারি, আমাদের তরুণরা যেভাবে মধুসূদনকে নিয়ে চর্চা করে, তাতে মধুসূদনকে যথার্থ মূল্যায়ন করা হয় না। এ কারণে দু’টি কবিতাসমেত নিবেদনের ডালি নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হয়েছি। কবি যেভাবে কবিতা রচনা করেন তা নিয়ে এন্তার আলোচনা রয়েছে। আমরা সে-দিকে যাব না। অন্য একদিন এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোকপাতের সুযোগ থাকছে। মূল কথা পাড়ার আগে আসুন কবিতা দু’টি পড়ে নিই এবং সদর দরোজা দিয়ে প্রবেশ করি আলোচনায়।
১. আমাদের পঠিতব্য সামনের প্রথম কবিতাটি হচ্ছে-
মিত্রাক্ষর
বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,
লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে
মিত্রাক্ষররূপ বেড়ি! কত ব্যথা লাগে
পর’ যবে এ নিগড় কোমল চরণে–
স্মরিলে হৃদয় মোর জ্বলি উঠে রাগে
ছিল না কি ভাবধন, কহ, লো ললনে,
মনের ভাণ্ডারে তার, যে মিথ্যা সোহাগে
ভুলাতে তোমারে দিল এ তুচ্ছ ভূষণে?
কি কাজ রঞ্জনে রাঙি কমলের দলে?
নিজরূপে শশিকলা উজ্জ্বল আকাশে!
কি কাজ পবিত্রি’ মন্ত্রে জাহ্নবীর জলে?
কি কাজ সুগন্ধ ঢালি পারিজাত-বাসে?
প্রকৃত কবিতা রূপী কবিতার বলে,–
চীন-নারী-সম পদ কেন লৌহ ফাঁসে?
-যেকালে এ কবিতা রচনা করেছেন মাইকেল মধুসূদন, সেকালে কবিতায় বেড়ি দেওয়া অব্যাহত ছিল। এই বেড়িটা মূলত পয়ারের। তখন কেউ পদ রচনা করলে অবশ্যই তাকে লিখতে হতো পয়ারের বিধিবদ্ধ নিয়মে। আর এটাতে ভাব প্রকাশ যথার্থভাবে প্রতিফলিত হতো না। প্রতি পদের শেষে অন্তমিল বা মিত্রাক্ষর হতে হবেই এমন বিধিবদ্ধ নিয়ম নিয়ে তাঁর যাবতীয় শ্লেষ বর্তমান কবিতায়। চীনা নারীদের পায়ে যেমন লৌহজুতা পরিধান করানো হতো- সেরূপ নিয়মের যাঁতাকলে কবিতার ভাবকে যেন শাসন করা হতো। এই নিয়মের নিগড় তাঁকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। তারই চূড়ান্ত ফল ফ্রিভার্স চিন্তা। যেটা অমিত্রাক্ষর রূপে চিহ্নিত হল- সেদিকে ঝোঁক নিয়ে তার পরীক্ষা সম্পন্ন করলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবিতার প্রয়োজনেই ছন্দ শাসিত হবে- এই আপ্ত বাক্যের ফলাফল মেঘনাদবধ মহাকাব্য। ছন্দের প্রয়োজনে কবিতা নয়। এখানে এভাবেই প্রমাণ করা হল কবিতার ইতিহাস টেকনিকের ইতিহাস। তিনি প্রকৃতপক্ষে স্বভাবকবি নন, কবিতাকে তিনি নির্মাণ করেছেন সচেতন প্রয়াসে। তার সৃজন ডালি এ কথারই সাক্ষ্য দেবে ব্যাপকভাবে। ভাষা নদী স্রোতের মতো বহমান। এ ভাষার গতিপথকে রোধ করা বাঞ্ছনীয় নয়। প্রতিবন্ধকতা তাই কবিকে ক্ষেপিয়ে তোলে বলেই উচ্চারণ করেন- বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,/লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে/মিত্রাক্ষররূপে বেড়ি!- যিনি ভাষাকে প্রথম তৈয়ার করেছিলেন তিনি কি মিত্রাক্ষরের বেড়ি দিয়েই এটা গড়ে ছিলেন (?) এই জিজ্ঞাসা তৎকালের প্রচলিত কবিতার কৃৎকৌশল নিয়ে। কেননা ভালো ইংরেজি জানার কারণে তিনি ইংরেজি কবিতা পড়েছেন অনেক, লক্ষ্য করেছেন ওই ভাষার কবিতা ও কবিকুলের ইতিহাস। পরে মিল্টনে আরক্ত হয়ে ঝুঁকে পড়লেন ফ্রি ভার্সে পদ রচনায়। তিনি প্রকৃত পক্ষে বিপ্লবী। একটা চূড়ান্ত বিপ্লব সাধন করলেন তিনি এভাবে। মুক্তি দিলেন বাঙলা কবিতাকে বেড়ি থেকে। পরবর্তীকালের কবিরা তাঁর এই সাহসে স্পর্ধিত হয়েছে, কবিতা রচনার একটা নতুন রাস্তা খুঁজে পেয়েছেন। এখানেই মধুসূদনের সার্থকতা। একথা স্মরণযোগ্য-- যে-কোনো সাহিত্য ও শিল্প আন্দোলনের পিছনে কোনো দেশ ও জাতির অনিবার্য ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাটা বিরাজ করে যা নতুন স্বপ্ন, নতুন চেতনা ও নতুন বুদ্ধিবৃত্তির সূচনা করে, যার উত্তাপে নতুন কবিতা ও সাহিত্যের জন্ম হয়৷ এগুলো আকাশ থেকে পড়ে না, অথবা কাউকে বা কোনো গোষ্ঠীকে বিখ্যাত করার জন্য এমনি-এমনি এসে হাজির হয় না৷ বাংলাদেশের কবিতার ইতিহাস তাই বলে৷ কবিতার পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে তাই কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছেন,
“আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে৷
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে৷”
বাংলা ভাষার মাধুর্য, তার লালিত্য মাইকেলকে মুগ্ধ করে বলেই, এর লিরিক্যাল এটিটিউট পছন্দসই বলেই তিনি এর প্রযত্নের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এ কারণে এক বিতাতেই শুধু নয়, অসংখ্য কবিতায় তিনি তুলে এনেছেন সঙ্গীতের কথা৷ এই সঙ্গীত শব্দটা মাইকেল মধুসূদন দত্তর অনেক প্রিয় ছিল৷ তিনি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ীতে জন্মগ্রহণের মধ্য দিয়ে যে সঙ্গীতযাত্রা করেছিলেন তা আজো আমাদের কবিতাকে সম্মৃদ্ধ করেছে৷ ঊনিশ শতকের একজন বাঙালী কবি হিসেবে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার সীমানা ছাড়িয়ে বহুপথ পাড়ি দিয়েছিলেন৷ তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জনক ছিলেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে কবিতায় বৈচিত্র্য তুলে আনা৷ তা না হলে আমাদের কবিতা পড়ে থাকত অন্ধকারের আড়ালে৷ বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রচলন করার জন্যও তিনি বিখ্যাত৷ ‘কপোতাক্ষ নদ’ তাঁর বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা৷ যে কবিতায় তিনি জীবনের সঙ্গীতকে তুলে এনেছেন পরম মমতায়। এই আধুনিক কবির কবিতায় সঙ্গীত এসেছে ছন্দিত মায়াবী আলোয়৷ অসাধারণ একজন কবি৷ বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টির এবং সে নতুন ধারাকে পুঁজি করে এগিয়ে যাবার জয়গান তিনি গেয়ে গেছেন৷ এখানেই তরুণের জন্যে রয়েছে লুক্কায়িত সাহস।
২. এই পর্বে আমাদের দ্বিতীয় কবিতাটি হচ্ছে-
কবি
কে কবি— কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,
শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,
সেই কি সে যম-দমী? তার শিরোপরি
শোভে কি অক্ষয় শোভা যশের রতন?
সেই কবি মোর মতে, কল্পনা সুন্দরী
যার মনঃ-কমলেতে পাতেন আসন,
অস্তগামি-ভানু-প্রভা-সদৃশ বিতরি
ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ-কিরণ।
আনন্দ, আক্ষেপ ক্রোধ, যার আজ্ঞা মানে
অরণ্যে কুসুম ফোটে যার ইচ্ছা-বলে;
নন্দন-কানন হতে যে সুজন আনে
পারিজাত কুসুমের রম্য পরিমলে;
মরুভূমে— তুষ্ট হয়ে যাহার ধেয়ানে
বহে জলবতী নদী মৃদু কলকলে!
মাইকেল মধুসূদন দত্ত আধুনিক বাংলা সাহিত্যের এক ক্ষণজন্মা কবি৷ প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সাহিত্য রসের অপরূপ সমন্বয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্রধারার সৃষ্টি করেছেন৷ আধুনিক ভাবনায় পরিশীলিত কবিসত্তায় যেমন দেশপ্রেম, মানবিকতা, নারীর স্বাতন্ত্র্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তেমনি সামাজিক বৈষম্য নিরসনের আহ্বান অত্যন্ত জোরালো৷ মহাকবির স্বতন্ত্র কাব্যরীতি, বিষয়বস্তু ও দৃষ্টিভঙ্গি আজও আমাদের কাছে সমান প্রাসঙ্গিক৷ অমর কাব্যকীর্তির জন্য তিনি বাঙালীর হৃদয়ে চির অম্লান হয়ে থাকবেন৷ কবিতার অনন্য স্রোতস্বিনী সুখ গড়ে চলা কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাই ওই কবিতায় কবির সংজ্ঞা প্রযুক্ত করেছেন। ‘শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন’- এই কাজটি কম কঠিন কাজ নয়। জীবনানন্দ দাশে যার একটা ব্যাখ্যা পাওয়া যায়-‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। এই ‘কেউ কেউ’য়ের মধ্যে প্রবেশ করতে কত না জীবনপাত করতে হয়েছে অসংখ্য কবিকে। প্রকৃত কবিই চিহ্ণিত করতে পারেন- প্রকৃত কবিতার পথ। ভাবের সংসারে সুবর্ণ কিরণ ছড়াতে না পারলে কবির জীবনে সার্থকতা থাকে না। কবির কাজটা আসলে কী সেই মতামত প্রতিফলিত হয়েছে বর্তমান কবিতাটিতে। কবিতার করণ-কৌশল যুতসই-ভাবে আয়ত্ত করেই চরণসমূহ প্রস্ফুটিত করেছেন। মাইকেল একটা দুঃসাহস, একটা বিস্ময়ের নাম।
তাঁর কর্মযজ্ঞ অবশ্যই তাঁকে বাংলা কবিতায় অনিবার্য করে রাখবে। তরুণের সামনে আরও অনেককাল আদর্শ হয়ে থাকবেন এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়। কেননা বাংলা কবিতায় তাঁর দার্ঢ্য গুণ সঞ্চারের প্রয়াস বৃথা যায় নি । এ প্রয়াসে পরবর্তীকালে যুক্ত হয়েছেন কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩), যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (১৮৮৭-১৯৫৪), মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২), সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০)। এ ধারাকে সার্থক করে তুলেছেন কবি ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪) এবং কবি আজীজুল হক, আবদুল মান্নান সৈয়দ প্রমুখ এই ধারারই কবি।
লেখক : প্রাবন্ধিক ও আলোচক।
পাঠকের মতামত:

- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- "গণহত্যার বিচার না হলে আরও ভয়ংকর রূপে ফিরবে ফ্যাসিবাদ"
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- "আগের চেয়ে সুস্থবোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালেদা জিয়া"
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাম বেড়েছে মুরগির, স্থিতিশীল সবজি
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১৭ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- বোর্ড পরিচালকদেরকে একহাত নিলেন তামিম
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত : শফিকুর রহমান
- আবরার হত্যা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- "দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি ওয়াশিংটনের গোলামি করার জন্য নয়"
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- "সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ"
- "অন্ধকার দিনগুলোতেও সাংবাদিকরা সত্যের সন্ধানে অবিচল থেকেছেন"
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত
- কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহ্বান রাশেদ মাকসুদের
- জাতীয় দলের জন্য নতুন নির্বাচক নিয়োগ দেবে বিসিবি
- শঙ্কা সত্যি করে বিদায় ম্যাক্সওয়েলের
- পাকিস্তান আকাশসীমা বন্ধ করায় এয়ার ইন্ডিয়ার ৬০ কোটি ডলার ক্ষতির আশঙ্কা
- ৪-৫ মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- ফজলুর রহমানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে না সরকার : শফিকুল আলম
- জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিন : বরিশালে রিজভী
- বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের হাই অ্যালার্ট
- বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
