মধুসূদনের কবিতা পাঠের অনিবার্য নিমন্ত্রণ
মিরাজ মোহাইমেন
ফিরে আসল মাইকেল মধুসূদনের জন্মদিন। এর মানে হচ্ছে অন্তত কিছুদিন মধুসূদনকে নিয়ে কবিতাপ্রেমীদের মন উচাটন হবে। ব্যাপকভাবে পঠিত হবে তার সৃজনরাজ্য। সেখানে আমিও স্বেচ্ছা-নিমন্ত্রিত। ক’দিন বাদে আবার তাঁকে নিয়ে আলোচনার পশরা ফুরিয়ে আসবে। এভাবেই একটা জোয়ার ভাটার টান অবধারিতভাবে অব্যাহত। প্রারম্ভ ও যবনিকা ব্যতিরেকে কোনোকিছুই হয় না,- এ প্রত্যয় সৃদৃঢ় আমাদের। বুকে হাত রেখে বলতে পারি, আমাদের তরুণরা যেভাবে মধুসূদনকে নিয়ে চর্চা করে, তাতে মধুসূদনকে যথার্থ মূল্যায়ন করা হয় না। এ কারণে দু’টি কবিতাসমেত নিবেদনের ডালি নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হয়েছি। কবি যেভাবে কবিতা রচনা করেন তা নিয়ে এন্তার আলোচনা রয়েছে। আমরা সে-দিকে যাব না। অন্য একদিন এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোকপাতের সুযোগ থাকছে। মূল কথা পাড়ার আগে আসুন কবিতা দু’টি পড়ে নিই এবং সদর দরোজা দিয়ে প্রবেশ করি আলোচনায়।
১. আমাদের পঠিতব্য সামনের প্রথম কবিতাটি হচ্ছে-
মিত্রাক্ষর
বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,
লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে
মিত্রাক্ষররূপ বেড়ি! কত ব্যথা লাগে
পর’ যবে এ নিগড় কোমল চরণে–
স্মরিলে হৃদয় মোর জ্বলি উঠে রাগে
ছিল না কি ভাবধন, কহ, লো ললনে,
মনের ভাণ্ডারে তার, যে মিথ্যা সোহাগে
ভুলাতে তোমারে দিল এ তুচ্ছ ভূষণে?
কি কাজ রঞ্জনে রাঙি কমলের দলে?
নিজরূপে শশিকলা উজ্জ্বল আকাশে!
কি কাজ পবিত্রি’ মন্ত্রে জাহ্নবীর জলে?
কি কাজ সুগন্ধ ঢালি পারিজাত-বাসে?
প্রকৃত কবিতা রূপী কবিতার বলে,–
চীন-নারী-সম পদ কেন লৌহ ফাঁসে?
-যেকালে এ কবিতা রচনা করেছেন মাইকেল মধুসূদন, সেকালে কবিতায় বেড়ি দেওয়া অব্যাহত ছিল। এই বেড়িটা মূলত পয়ারের। তখন কেউ পদ রচনা করলে অবশ্যই তাকে লিখতে হতো পয়ারের বিধিবদ্ধ নিয়মে। আর এটাতে ভাব প্রকাশ যথার্থভাবে প্রতিফলিত হতো না। প্রতি পদের শেষে অন্তমিল বা মিত্রাক্ষর হতে হবেই এমন বিধিবদ্ধ নিয়ম নিয়ে তাঁর যাবতীয় শ্লেষ বর্তমান কবিতায়। চীনা নারীদের পায়ে যেমন লৌহজুতা পরিধান করানো হতো- সেরূপ নিয়মের যাঁতাকলে কবিতার ভাবকে যেন শাসন করা হতো। এই নিয়মের নিগড় তাঁকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। তারই চূড়ান্ত ফল ফ্রিভার্স চিন্তা। যেটা অমিত্রাক্ষর রূপে চিহ্নিত হল- সেদিকে ঝোঁক নিয়ে তার পরীক্ষা সম্পন্ন করলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবিতার প্রয়োজনেই ছন্দ শাসিত হবে- এই আপ্ত বাক্যের ফলাফল মেঘনাদবধ মহাকাব্য। ছন্দের প্রয়োজনে কবিতা নয়। এখানে এভাবেই প্রমাণ করা হল কবিতার ইতিহাস টেকনিকের ইতিহাস। তিনি প্রকৃতপক্ষে স্বভাবকবি নন, কবিতাকে তিনি নির্মাণ করেছেন সচেতন প্রয়াসে। তার সৃজন ডালি এ কথারই সাক্ষ্য দেবে ব্যাপকভাবে। ভাষা নদী স্রোতের মতো বহমান। এ ভাষার গতিপথকে রোধ করা বাঞ্ছনীয় নয়। প্রতিবন্ধকতা তাই কবিকে ক্ষেপিয়ে তোলে বলেই উচ্চারণ করেন- বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,/লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে/মিত্রাক্ষররূপে বেড়ি!- যিনি ভাষাকে প্রথম তৈয়ার করেছিলেন তিনি কি মিত্রাক্ষরের বেড়ি দিয়েই এটা গড়ে ছিলেন (?) এই জিজ্ঞাসা তৎকালের প্রচলিত কবিতার কৃৎকৌশল নিয়ে। কেননা ভালো ইংরেজি জানার কারণে তিনি ইংরেজি কবিতা পড়েছেন অনেক, লক্ষ্য করেছেন ওই ভাষার কবিতা ও কবিকুলের ইতিহাস। পরে মিল্টনে আরক্ত হয়ে ঝুঁকে পড়লেন ফ্রি ভার্সে পদ রচনায়। তিনি প্রকৃত পক্ষে বিপ্লবী। একটা চূড়ান্ত বিপ্লব সাধন করলেন তিনি এভাবে। মুক্তি দিলেন বাঙলা কবিতাকে বেড়ি থেকে। পরবর্তীকালের কবিরা তাঁর এই সাহসে স্পর্ধিত হয়েছে, কবিতা রচনার একটা নতুন রাস্তা খুঁজে পেয়েছেন। এখানেই মধুসূদনের সার্থকতা। একথা স্মরণযোগ্য-- যে-কোনো সাহিত্য ও শিল্প আন্দোলনের পিছনে কোনো দেশ ও জাতির অনিবার্য ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাটা বিরাজ করে যা নতুন স্বপ্ন, নতুন চেতনা ও নতুন বুদ্ধিবৃত্তির সূচনা করে, যার উত্তাপে নতুন কবিতা ও সাহিত্যের জন্ম হয়৷ এগুলো আকাশ থেকে পড়ে না, অথবা কাউকে বা কোনো গোষ্ঠীকে বিখ্যাত করার জন্য এমনি-এমনি এসে হাজির হয় না৷ বাংলাদেশের কবিতার ইতিহাস তাই বলে৷ কবিতার পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে তাই কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছেন,
“আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে৷
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে৷”
বাংলা ভাষার মাধুর্য, তার লালিত্য মাইকেলকে মুগ্ধ করে বলেই, এর লিরিক্যাল এটিটিউট পছন্দসই বলেই তিনি এর প্রযত্নের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এ কারণে এক বিতাতেই শুধু নয়, অসংখ্য কবিতায় তিনি তুলে এনেছেন সঙ্গীতের কথা৷ এই সঙ্গীত শব্দটা মাইকেল মধুসূদন দত্তর অনেক প্রিয় ছিল৷ তিনি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ীতে জন্মগ্রহণের মধ্য দিয়ে যে সঙ্গীতযাত্রা করেছিলেন তা আজো আমাদের কবিতাকে সম্মৃদ্ধ করেছে৷ ঊনিশ শতকের একজন বাঙালী কবি হিসেবে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার সীমানা ছাড়িয়ে বহুপথ পাড়ি দিয়েছিলেন৷ তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জনক ছিলেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে কবিতায় বৈচিত্র্য তুলে আনা৷ তা না হলে আমাদের কবিতা পড়ে থাকত অন্ধকারের আড়ালে৷ বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রচলন করার জন্যও তিনি বিখ্যাত৷ ‘কপোতাক্ষ নদ’ তাঁর বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা৷ যে কবিতায় তিনি জীবনের সঙ্গীতকে তুলে এনেছেন পরম মমতায়। এই আধুনিক কবির কবিতায় সঙ্গীত এসেছে ছন্দিত মায়াবী আলোয়৷ অসাধারণ একজন কবি৷ বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টির এবং সে নতুন ধারাকে পুঁজি করে এগিয়ে যাবার জয়গান তিনি গেয়ে গেছেন৷ এখানেই তরুণের জন্যে রয়েছে লুক্কায়িত সাহস।
২. এই পর্বে আমাদের দ্বিতীয় কবিতাটি হচ্ছে-
কবি
কে কবি— কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,
শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,
সেই কি সে যম-দমী? তার শিরোপরি
শোভে কি অক্ষয় শোভা যশের রতন?
সেই কবি মোর মতে, কল্পনা সুন্দরী
যার মনঃ-কমলেতে পাতেন আসন,
অস্তগামি-ভানু-প্রভা-সদৃশ বিতরি
ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ-কিরণ।
আনন্দ, আক্ষেপ ক্রোধ, যার আজ্ঞা মানে
অরণ্যে কুসুম ফোটে যার ইচ্ছা-বলে;
নন্দন-কানন হতে যে সুজন আনে
পারিজাত কুসুমের রম্য পরিমলে;
মরুভূমে— তুষ্ট হয়ে যাহার ধেয়ানে
বহে জলবতী নদী মৃদু কলকলে!
মাইকেল মধুসূদন দত্ত আধুনিক বাংলা সাহিত্যের এক ক্ষণজন্মা কবি৷ প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সাহিত্য রসের অপরূপ সমন্বয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্রধারার সৃষ্টি করেছেন৷ আধুনিক ভাবনায় পরিশীলিত কবিসত্তায় যেমন দেশপ্রেম, মানবিকতা, নারীর স্বাতন্ত্র্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তেমনি সামাজিক বৈষম্য নিরসনের আহ্বান অত্যন্ত জোরালো৷ মহাকবির স্বতন্ত্র কাব্যরীতি, বিষয়বস্তু ও দৃষ্টিভঙ্গি আজও আমাদের কাছে সমান প্রাসঙ্গিক৷ অমর কাব্যকীর্তির জন্য তিনি বাঙালীর হৃদয়ে চির অম্লান হয়ে থাকবেন৷ কবিতার অনন্য স্রোতস্বিনী সুখ গড়ে চলা কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাই ওই কবিতায় কবির সংজ্ঞা প্রযুক্ত করেছেন। ‘শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন’- এই কাজটি কম কঠিন কাজ নয়। জীবনানন্দ দাশে যার একটা ব্যাখ্যা পাওয়া যায়-‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। এই ‘কেউ কেউ’য়ের মধ্যে প্রবেশ করতে কত না জীবনপাত করতে হয়েছে অসংখ্য কবিকে। প্রকৃত কবিই চিহ্ণিত করতে পারেন- প্রকৃত কবিতার পথ। ভাবের সংসারে সুবর্ণ কিরণ ছড়াতে না পারলে কবির জীবনে সার্থকতা থাকে না। কবির কাজটা আসলে কী সেই মতামত প্রতিফলিত হয়েছে বর্তমান কবিতাটিতে। কবিতার করণ-কৌশল যুতসই-ভাবে আয়ত্ত করেই চরণসমূহ প্রস্ফুটিত করেছেন। মাইকেল একটা দুঃসাহস, একটা বিস্ময়ের নাম।
তাঁর কর্মযজ্ঞ অবশ্যই তাঁকে বাংলা কবিতায় অনিবার্য করে রাখবে। তরুণের সামনে আরও অনেককাল আদর্শ হয়ে থাকবেন এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়। কেননা বাংলা কবিতায় তাঁর দার্ঢ্য গুণ সঞ্চারের প্রয়াস বৃথা যায় নি । এ প্রয়াসে পরবর্তীকালে যুক্ত হয়েছেন কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩), যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (১৮৮৭-১৯৫৪), মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২), সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০)। এ ধারাকে সার্থক করে তুলেছেন কবি ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪) এবং কবি আজীজুল হক, আবদুল মান্নান সৈয়দ প্রমুখ এই ধারারই কবি।
লেখক : প্রাবন্ধিক ও আলোচক।
পাঠকের মতামত:
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০