মধুসূদনের কবিতা পাঠের অনিবার্য নিমন্ত্রণ
মিরাজ মোহাইমেন
ফিরে আসল মাইকেল মধুসূদনের জন্মদিন। এর মানে হচ্ছে অন্তত কিছুদিন মধুসূদনকে নিয়ে কবিতাপ্রেমীদের মন উচাটন হবে। ব্যাপকভাবে পঠিত হবে তার সৃজনরাজ্য। সেখানে আমিও স্বেচ্ছা-নিমন্ত্রিত। ক’দিন বাদে আবার তাঁকে নিয়ে আলোচনার পশরা ফুরিয়ে আসবে। এভাবেই একটা জোয়ার ভাটার টান অবধারিতভাবে অব্যাহত। প্রারম্ভ ও যবনিকা ব্যতিরেকে কোনোকিছুই হয় না,- এ প্রত্যয় সৃদৃঢ় আমাদের। বুকে হাত রেখে বলতে পারি, আমাদের তরুণরা যেভাবে মধুসূদনকে নিয়ে চর্চা করে, তাতে মধুসূদনকে যথার্থ মূল্যায়ন করা হয় না। এ কারণে দু’টি কবিতাসমেত নিবেদনের ডালি নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হয়েছি। কবি যেভাবে কবিতা রচনা করেন তা নিয়ে এন্তার আলোচনা রয়েছে। আমরা সে-দিকে যাব না। অন্য একদিন এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোকপাতের সুযোগ থাকছে। মূল কথা পাড়ার আগে আসুন কবিতা দু’টি পড়ে নিই এবং সদর দরোজা দিয়ে প্রবেশ করি আলোচনায়।
১. আমাদের পঠিতব্য সামনের প্রথম কবিতাটি হচ্ছে-
মিত্রাক্ষর
বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,
লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে
মিত্রাক্ষররূপ বেড়ি! কত ব্যথা লাগে
পর’ যবে এ নিগড় কোমল চরণে–
স্মরিলে হৃদয় মোর জ্বলি উঠে রাগে
ছিল না কি ভাবধন, কহ, লো ললনে,
মনের ভাণ্ডারে তার, যে মিথ্যা সোহাগে
ভুলাতে তোমারে দিল এ তুচ্ছ ভূষণে?
কি কাজ রঞ্জনে রাঙি কমলের দলে?
নিজরূপে শশিকলা উজ্জ্বল আকাশে!
কি কাজ পবিত্রি’ মন্ত্রে জাহ্নবীর জলে?
কি কাজ সুগন্ধ ঢালি পারিজাত-বাসে?
প্রকৃত কবিতা রূপী কবিতার বলে,–
চীন-নারী-সম পদ কেন লৌহ ফাঁসে?
-যেকালে এ কবিতা রচনা করেছেন মাইকেল মধুসূদন, সেকালে কবিতায় বেড়ি দেওয়া অব্যাহত ছিল। এই বেড়িটা মূলত পয়ারের। তখন কেউ পদ রচনা করলে অবশ্যই তাকে লিখতে হতো পয়ারের বিধিবদ্ধ নিয়মে। আর এটাতে ভাব প্রকাশ যথার্থভাবে প্রতিফলিত হতো না। প্রতি পদের শেষে অন্তমিল বা মিত্রাক্ষর হতে হবেই এমন বিধিবদ্ধ নিয়ম নিয়ে তাঁর যাবতীয় শ্লেষ বর্তমান কবিতায়। চীনা নারীদের পায়ে যেমন লৌহজুতা পরিধান করানো হতো- সেরূপ নিয়মের যাঁতাকলে কবিতার ভাবকে যেন শাসন করা হতো। এই নিয়মের নিগড় তাঁকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। তারই চূড়ান্ত ফল ফ্রিভার্স চিন্তা। যেটা অমিত্রাক্ষর রূপে চিহ্নিত হল- সেদিকে ঝোঁক নিয়ে তার পরীক্ষা সম্পন্ন করলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবিতার প্রয়োজনেই ছন্দ শাসিত হবে- এই আপ্ত বাক্যের ফলাফল মেঘনাদবধ মহাকাব্য। ছন্দের প্রয়োজনে কবিতা নয়। এখানে এভাবেই প্রমাণ করা হল কবিতার ইতিহাস টেকনিকের ইতিহাস। তিনি প্রকৃতপক্ষে স্বভাবকবি নন, কবিতাকে তিনি নির্মাণ করেছেন সচেতন প্রয়াসে। তার সৃজন ডালি এ কথারই সাক্ষ্য দেবে ব্যাপকভাবে। ভাষা নদী স্রোতের মতো বহমান। এ ভাষার গতিপথকে রোধ করা বাঞ্ছনীয় নয়। প্রতিবন্ধকতা তাই কবিকে ক্ষেপিয়ে তোলে বলেই উচ্চারণ করেন- বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,/লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে/মিত্রাক্ষররূপে বেড়ি!- যিনি ভাষাকে প্রথম তৈয়ার করেছিলেন তিনি কি মিত্রাক্ষরের বেড়ি দিয়েই এটা গড়ে ছিলেন (?) এই জিজ্ঞাসা তৎকালের প্রচলিত কবিতার কৃৎকৌশল নিয়ে। কেননা ভালো ইংরেজি জানার কারণে তিনি ইংরেজি কবিতা পড়েছেন অনেক, লক্ষ্য করেছেন ওই ভাষার কবিতা ও কবিকুলের ইতিহাস। পরে মিল্টনে আরক্ত হয়ে ঝুঁকে পড়লেন ফ্রি ভার্সে পদ রচনায়। তিনি প্রকৃত পক্ষে বিপ্লবী। একটা চূড়ান্ত বিপ্লব সাধন করলেন তিনি এভাবে। মুক্তি দিলেন বাঙলা কবিতাকে বেড়ি থেকে। পরবর্তীকালের কবিরা তাঁর এই সাহসে স্পর্ধিত হয়েছে, কবিতা রচনার একটা নতুন রাস্তা খুঁজে পেয়েছেন। এখানেই মধুসূদনের সার্থকতা। একথা স্মরণযোগ্য-- যে-কোনো সাহিত্য ও শিল্প আন্দোলনের পিছনে কোনো দেশ ও জাতির অনিবার্য ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাটা বিরাজ করে যা নতুন স্বপ্ন, নতুন চেতনা ও নতুন বুদ্ধিবৃত্তির সূচনা করে, যার উত্তাপে নতুন কবিতা ও সাহিত্যের জন্ম হয়৷ এগুলো আকাশ থেকে পড়ে না, অথবা কাউকে বা কোনো গোষ্ঠীকে বিখ্যাত করার জন্য এমনি-এমনি এসে হাজির হয় না৷ বাংলাদেশের কবিতার ইতিহাস তাই বলে৷ কবিতার পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে তাই কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছেন,
“আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে৷
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে৷”
বাংলা ভাষার মাধুর্য, তার লালিত্য মাইকেলকে মুগ্ধ করে বলেই, এর লিরিক্যাল এটিটিউট পছন্দসই বলেই তিনি এর প্রযত্নের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এ কারণে এক বিতাতেই শুধু নয়, অসংখ্য কবিতায় তিনি তুলে এনেছেন সঙ্গীতের কথা৷ এই সঙ্গীত শব্দটা মাইকেল মধুসূদন দত্তর অনেক প্রিয় ছিল৷ তিনি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ীতে জন্মগ্রহণের মধ্য দিয়ে যে সঙ্গীতযাত্রা করেছিলেন তা আজো আমাদের কবিতাকে সম্মৃদ্ধ করেছে৷ ঊনিশ শতকের একজন বাঙালী কবি হিসেবে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার সীমানা ছাড়িয়ে বহুপথ পাড়ি দিয়েছিলেন৷ তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জনক ছিলেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে কবিতায় বৈচিত্র্য তুলে আনা৷ তা না হলে আমাদের কবিতা পড়ে থাকত অন্ধকারের আড়ালে৷ বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রচলন করার জন্যও তিনি বিখ্যাত৷ ‘কপোতাক্ষ নদ’ তাঁর বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা৷ যে কবিতায় তিনি জীবনের সঙ্গীতকে তুলে এনেছেন পরম মমতায়। এই আধুনিক কবির কবিতায় সঙ্গীত এসেছে ছন্দিত মায়াবী আলোয়৷ অসাধারণ একজন কবি৷ বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টির এবং সে নতুন ধারাকে পুঁজি করে এগিয়ে যাবার জয়গান তিনি গেয়ে গেছেন৷ এখানেই তরুণের জন্যে রয়েছে লুক্কায়িত সাহস।
২. এই পর্বে আমাদের দ্বিতীয় কবিতাটি হচ্ছে-
কবি
কে কবি— কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,
শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,
সেই কি সে যম-দমী? তার শিরোপরি
শোভে কি অক্ষয় শোভা যশের রতন?
সেই কবি মোর মতে, কল্পনা সুন্দরী
যার মনঃ-কমলেতে পাতেন আসন,
অস্তগামি-ভানু-প্রভা-সদৃশ বিতরি
ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ-কিরণ।
আনন্দ, আক্ষেপ ক্রোধ, যার আজ্ঞা মানে
অরণ্যে কুসুম ফোটে যার ইচ্ছা-বলে;
নন্দন-কানন হতে যে সুজন আনে
পারিজাত কুসুমের রম্য পরিমলে;
মরুভূমে— তুষ্ট হয়ে যাহার ধেয়ানে
বহে জলবতী নদী মৃদু কলকলে!
মাইকেল মধুসূদন দত্ত আধুনিক বাংলা সাহিত্যের এক ক্ষণজন্মা কবি৷ প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সাহিত্য রসের অপরূপ সমন্বয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্রধারার সৃষ্টি করেছেন৷ আধুনিক ভাবনায় পরিশীলিত কবিসত্তায় যেমন দেশপ্রেম, মানবিকতা, নারীর স্বাতন্ত্র্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তেমনি সামাজিক বৈষম্য নিরসনের আহ্বান অত্যন্ত জোরালো৷ মহাকবির স্বতন্ত্র কাব্যরীতি, বিষয়বস্তু ও দৃষ্টিভঙ্গি আজও আমাদের কাছে সমান প্রাসঙ্গিক৷ অমর কাব্যকীর্তির জন্য তিনি বাঙালীর হৃদয়ে চির অম্লান হয়ে থাকবেন৷ কবিতার অনন্য স্রোতস্বিনী সুখ গড়ে চলা কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাই ওই কবিতায় কবির সংজ্ঞা প্রযুক্ত করেছেন। ‘শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন’- এই কাজটি কম কঠিন কাজ নয়। জীবনানন্দ দাশে যার একটা ব্যাখ্যা পাওয়া যায়-‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। এই ‘কেউ কেউ’য়ের মধ্যে প্রবেশ করতে কত না জীবনপাত করতে হয়েছে অসংখ্য কবিকে। প্রকৃত কবিই চিহ্ণিত করতে পারেন- প্রকৃত কবিতার পথ। ভাবের সংসারে সুবর্ণ কিরণ ছড়াতে না পারলে কবির জীবনে সার্থকতা থাকে না। কবির কাজটা আসলে কী সেই মতামত প্রতিফলিত হয়েছে বর্তমান কবিতাটিতে। কবিতার করণ-কৌশল যুতসই-ভাবে আয়ত্ত করেই চরণসমূহ প্রস্ফুটিত করেছেন। মাইকেল একটা দুঃসাহস, একটা বিস্ময়ের নাম।
তাঁর কর্মযজ্ঞ অবশ্যই তাঁকে বাংলা কবিতায় অনিবার্য করে রাখবে। তরুণের সামনে আরও অনেককাল আদর্শ হয়ে থাকবেন এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়। কেননা বাংলা কবিতায় তাঁর দার্ঢ্য গুণ সঞ্চারের প্রয়াস বৃথা যায় নি । এ প্রয়াসে পরবর্তীকালে যুক্ত হয়েছেন কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩), যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (১৮৮৭-১৯৫৪), মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২), সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০)। এ ধারাকে সার্থক করে তুলেছেন কবি ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪) এবং কবি আজীজুল হক, আবদুল মান্নান সৈয়দ প্রমুখ এই ধারারই কবি।
লেখক : প্রাবন্ধিক ও আলোচক।
পাঠকের মতামত:
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের