মধুসূদনের কবিতা পাঠের অনিবার্য নিমন্ত্রণ

মিরাজ মোহাইমেন
ফিরে আসল মাইকেল মধুসূদনের জন্মদিন। এর মানে হচ্ছে অন্তত কিছুদিন মধুসূদনকে নিয়ে কবিতাপ্রেমীদের মন উচাটন হবে। ব্যাপকভাবে পঠিত হবে তার সৃজনরাজ্য। সেখানে আমিও স্বেচ্ছা-নিমন্ত্রিত। ক’দিন বাদে আবার তাঁকে নিয়ে আলোচনার পশরা ফুরিয়ে আসবে। এভাবেই একটা জোয়ার ভাটার টান অবধারিতভাবে অব্যাহত। প্রারম্ভ ও যবনিকা ব্যতিরেকে কোনোকিছুই হয় না,- এ প্রত্যয় সৃদৃঢ় আমাদের। বুকে হাত রেখে বলতে পারি, আমাদের তরুণরা যেভাবে মধুসূদনকে নিয়ে চর্চা করে, তাতে মধুসূদনকে যথার্থ মূল্যায়ন করা হয় না। এ কারণে দু’টি কবিতাসমেত নিবেদনের ডালি নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হয়েছি। কবি যেভাবে কবিতা রচনা করেন তা নিয়ে এন্তার আলোচনা রয়েছে। আমরা সে-দিকে যাব না। অন্য একদিন এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোকপাতের সুযোগ থাকছে। মূল কথা পাড়ার আগে আসুন কবিতা দু’টি পড়ে নিই এবং সদর দরোজা দিয়ে প্রবেশ করি আলোচনায়।
১. আমাদের পঠিতব্য সামনের প্রথম কবিতাটি হচ্ছে-
মিত্রাক্ষর
বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,
লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে
মিত্রাক্ষররূপ বেড়ি! কত ব্যথা লাগে
পর’ যবে এ নিগড় কোমল চরণে–
স্মরিলে হৃদয় মোর জ্বলি উঠে রাগে
ছিল না কি ভাবধন, কহ, লো ললনে,
মনের ভাণ্ডারে তার, যে মিথ্যা সোহাগে
ভুলাতে তোমারে দিল এ তুচ্ছ ভূষণে?
কি কাজ রঞ্জনে রাঙি কমলের দলে?
নিজরূপে শশিকলা উজ্জ্বল আকাশে!
কি কাজ পবিত্রি’ মন্ত্রে জাহ্নবীর জলে?
কি কাজ সুগন্ধ ঢালি পারিজাত-বাসে?
প্রকৃত কবিতা রূপী কবিতার বলে,–
চীন-নারী-সম পদ কেন লৌহ ফাঁসে?
-যেকালে এ কবিতা রচনা করেছেন মাইকেল মধুসূদন, সেকালে কবিতায় বেড়ি দেওয়া অব্যাহত ছিল। এই বেড়িটা মূলত পয়ারের। তখন কেউ পদ রচনা করলে অবশ্যই তাকে লিখতে হতো পয়ারের বিধিবদ্ধ নিয়মে। আর এটাতে ভাব প্রকাশ যথার্থভাবে প্রতিফলিত হতো না। প্রতি পদের শেষে অন্তমিল বা মিত্রাক্ষর হতে হবেই এমন বিধিবদ্ধ নিয়ম নিয়ে তাঁর যাবতীয় শ্লেষ বর্তমান কবিতায়। চীনা নারীদের পায়ে যেমন লৌহজুতা পরিধান করানো হতো- সেরূপ নিয়মের যাঁতাকলে কবিতার ভাবকে যেন শাসন করা হতো। এই নিয়মের নিগড় তাঁকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। তারই চূড়ান্ত ফল ফ্রিভার্স চিন্তা। যেটা অমিত্রাক্ষর রূপে চিহ্নিত হল- সেদিকে ঝোঁক নিয়ে তার পরীক্ষা সম্পন্ন করলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবিতার প্রয়োজনেই ছন্দ শাসিত হবে- এই আপ্ত বাক্যের ফলাফল মেঘনাদবধ মহাকাব্য। ছন্দের প্রয়োজনে কবিতা নয়। এখানে এভাবেই প্রমাণ করা হল কবিতার ইতিহাস টেকনিকের ইতিহাস। তিনি প্রকৃতপক্ষে স্বভাবকবি নন, কবিতাকে তিনি নির্মাণ করেছেন সচেতন প্রয়াসে। তার সৃজন ডালি এ কথারই সাক্ষ্য দেবে ব্যাপকভাবে। ভাষা নদী স্রোতের মতো বহমান। এ ভাষার গতিপথকে রোধ করা বাঞ্ছনীয় নয়। প্রতিবন্ধকতা তাই কবিকে ক্ষেপিয়ে তোলে বলেই উচ্চারণ করেন- বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,/লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে/মিত্রাক্ষররূপে বেড়ি!- যিনি ভাষাকে প্রথম তৈয়ার করেছিলেন তিনি কি মিত্রাক্ষরের বেড়ি দিয়েই এটা গড়ে ছিলেন (?) এই জিজ্ঞাসা তৎকালের প্রচলিত কবিতার কৃৎকৌশল নিয়ে। কেননা ভালো ইংরেজি জানার কারণে তিনি ইংরেজি কবিতা পড়েছেন অনেক, লক্ষ্য করেছেন ওই ভাষার কবিতা ও কবিকুলের ইতিহাস। পরে মিল্টনে আরক্ত হয়ে ঝুঁকে পড়লেন ফ্রি ভার্সে পদ রচনায়। তিনি প্রকৃত পক্ষে বিপ্লবী। একটা চূড়ান্ত বিপ্লব সাধন করলেন তিনি এভাবে। মুক্তি দিলেন বাঙলা কবিতাকে বেড়ি থেকে। পরবর্তীকালের কবিরা তাঁর এই সাহসে স্পর্ধিত হয়েছে, কবিতা রচনার একটা নতুন রাস্তা খুঁজে পেয়েছেন। এখানেই মধুসূদনের সার্থকতা। একথা স্মরণযোগ্য-- যে-কোনো সাহিত্য ও শিল্প আন্দোলনের পিছনে কোনো দেশ ও জাতির অনিবার্য ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাটা বিরাজ করে যা নতুন স্বপ্ন, নতুন চেতনা ও নতুন বুদ্ধিবৃত্তির সূচনা করে, যার উত্তাপে নতুন কবিতা ও সাহিত্যের জন্ম হয়৷ এগুলো আকাশ থেকে পড়ে না, অথবা কাউকে বা কোনো গোষ্ঠীকে বিখ্যাত করার জন্য এমনি-এমনি এসে হাজির হয় না৷ বাংলাদেশের কবিতার ইতিহাস তাই বলে৷ কবিতার পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে তাই কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছেন,
“আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে৷
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে৷”
বাংলা ভাষার মাধুর্য, তার লালিত্য মাইকেলকে মুগ্ধ করে বলেই, এর লিরিক্যাল এটিটিউট পছন্দসই বলেই তিনি এর প্রযত্নের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এ কারণে এক বিতাতেই শুধু নয়, অসংখ্য কবিতায় তিনি তুলে এনেছেন সঙ্গীতের কথা৷ এই সঙ্গীত শব্দটা মাইকেল মধুসূদন দত্তর অনেক প্রিয় ছিল৷ তিনি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ীতে জন্মগ্রহণের মধ্য দিয়ে যে সঙ্গীতযাত্রা করেছিলেন তা আজো আমাদের কবিতাকে সম্মৃদ্ধ করেছে৷ ঊনিশ শতকের একজন বাঙালী কবি হিসেবে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার সীমানা ছাড়িয়ে বহুপথ পাড়ি দিয়েছিলেন৷ তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জনক ছিলেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে কবিতায় বৈচিত্র্য তুলে আনা৷ তা না হলে আমাদের কবিতা পড়ে থাকত অন্ধকারের আড়ালে৷ বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রচলন করার জন্যও তিনি বিখ্যাত৷ ‘কপোতাক্ষ নদ’ তাঁর বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা৷ যে কবিতায় তিনি জীবনের সঙ্গীতকে তুলে এনেছেন পরম মমতায়। এই আধুনিক কবির কবিতায় সঙ্গীত এসেছে ছন্দিত মায়াবী আলোয়৷ অসাধারণ একজন কবি৷ বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টির এবং সে নতুন ধারাকে পুঁজি করে এগিয়ে যাবার জয়গান তিনি গেয়ে গেছেন৷ এখানেই তরুণের জন্যে রয়েছে লুক্কায়িত সাহস।
২. এই পর্বে আমাদের দ্বিতীয় কবিতাটি হচ্ছে-
কবি
কে কবি— কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,
শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,
সেই কি সে যম-দমী? তার শিরোপরি
শোভে কি অক্ষয় শোভা যশের রতন?
সেই কবি মোর মতে, কল্পনা সুন্দরী
যার মনঃ-কমলেতে পাতেন আসন,
অস্তগামি-ভানু-প্রভা-সদৃশ বিতরি
ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ-কিরণ।
আনন্দ, আক্ষেপ ক্রোধ, যার আজ্ঞা মানে
অরণ্যে কুসুম ফোটে যার ইচ্ছা-বলে;
নন্দন-কানন হতে যে সুজন আনে
পারিজাত কুসুমের রম্য পরিমলে;
মরুভূমে— তুষ্ট হয়ে যাহার ধেয়ানে
বহে জলবতী নদী মৃদু কলকলে!
মাইকেল মধুসূদন দত্ত আধুনিক বাংলা সাহিত্যের এক ক্ষণজন্মা কবি৷ প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সাহিত্য রসের অপরূপ সমন্বয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্রধারার সৃষ্টি করেছেন৷ আধুনিক ভাবনায় পরিশীলিত কবিসত্তায় যেমন দেশপ্রেম, মানবিকতা, নারীর স্বাতন্ত্র্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তেমনি সামাজিক বৈষম্য নিরসনের আহ্বান অত্যন্ত জোরালো৷ মহাকবির স্বতন্ত্র কাব্যরীতি, বিষয়বস্তু ও দৃষ্টিভঙ্গি আজও আমাদের কাছে সমান প্রাসঙ্গিক৷ অমর কাব্যকীর্তির জন্য তিনি বাঙালীর হৃদয়ে চির অম্লান হয়ে থাকবেন৷ কবিতার অনন্য স্রোতস্বিনী সুখ গড়ে চলা কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাই ওই কবিতায় কবির সংজ্ঞা প্রযুক্ত করেছেন। ‘শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন’- এই কাজটি কম কঠিন কাজ নয়। জীবনানন্দ দাশে যার একটা ব্যাখ্যা পাওয়া যায়-‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। এই ‘কেউ কেউ’য়ের মধ্যে প্রবেশ করতে কত না জীবনপাত করতে হয়েছে অসংখ্য কবিকে। প্রকৃত কবিই চিহ্ণিত করতে পারেন- প্রকৃত কবিতার পথ। ভাবের সংসারে সুবর্ণ কিরণ ছড়াতে না পারলে কবির জীবনে সার্থকতা থাকে না। কবির কাজটা আসলে কী সেই মতামত প্রতিফলিত হয়েছে বর্তমান কবিতাটিতে। কবিতার করণ-কৌশল যুতসই-ভাবে আয়ত্ত করেই চরণসমূহ প্রস্ফুটিত করেছেন। মাইকেল একটা দুঃসাহস, একটা বিস্ময়ের নাম।
তাঁর কর্মযজ্ঞ অবশ্যই তাঁকে বাংলা কবিতায় অনিবার্য করে রাখবে। তরুণের সামনে আরও অনেককাল আদর্শ হয়ে থাকবেন এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়। কেননা বাংলা কবিতায় তাঁর দার্ঢ্য গুণ সঞ্চারের প্রয়াস বৃথা যায় নি । এ প্রয়াসে পরবর্তীকালে যুক্ত হয়েছেন কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩), যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (১৮৮৭-১৯৫৪), মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২), সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০)। এ ধারাকে সার্থক করে তুলেছেন কবি ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪) এবং কবি আজীজুল হক, আবদুল মান্নান সৈয়দ প্রমুখ এই ধারারই কবি।
লেখক : প্রাবন্ধিক ও আলোচক।
পাঠকের মতামত:

- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
