বাংলাদেশে তাবলীগের প্রসার

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : আল্লাহ্ তা‘আলার বাণী : আমি মানব ও জিন জাতিকে সৃষ্টি করেছি আমার ইবাদতের উদ্দেশ্যে। আর এ ইবাদতের অর্থ হচ্ছে প্রাপ্ত বয়স্ক ও জ্ঞান হওয়ার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সকল কাজ আল্লাহর হুকুম ও রাসূলের আদর্শানুযায়ী করা। তাবলীগ জামায়াত সংশ্লিষ্টরা মনে করেন সমগ্র জীবনকে ইবাদতে রূপান্তরিত করার জন্য কোনো না কোনোভাবে এর সাথে সম্পৃক্ত থাকা প্রতিটি মুসলিমের দায়িত্ব কর্তব্য।
আর এটা সব সময় সম্ভব না হলেও মুরব্বীগণ নিম্ন পদ্ধতি অনুসরণ করার উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। সাধারণত : আলেমদের ক্ষেত্রে জীবনে এক বছর সর্বজনসাধারণের জন্য চারমাস ( তিন চিল্লা) চল্লিশ দিন ( এক চিল্লা ) প্রতি মাসে তিন দিন থেকে দশ দিন। সপ্তাহে কম পক্ষে দুটি গাশত, দৈনিক দুটি তা‘লীম ও পরামর্শ এবং সপ্তাহে বৃহস্পতিবার ( জুমআ রাত্র) অন্তত : এক রাত শবগুজারী করা।
বর্তমানে কওমী ছাত্ররা দাওরায়ে হাদীস শেষে এক বছর, জনসাধারণের অনেকেই বছরে তিন চিল্লা বা এক চিল্লা তাবলীগ জামাআতে সময় লাগান। আবার কেউ কেউ তাবলীগের মুরব্বীদের অনুমতি নিয়ে সমগ্র জীবন তাবলীগের কাজে ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেন। এটাকে জীবন চিল্লা বলা হয়্ তবে এ সকল ব্যক্তির সময় কিভাবে ব্যয় করা হবে তা মুরব্বীদের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে। দেশের প্রধান মারকাযে এদের তালিকা সংরক্ষিত থাকে। মুরব্বীগণ যে কোন সময়ে এদেরকে যে কোন তাবলীগী কাজে নিয়োজিত করতে পারেন।এ ক্ষেত্রে সংসারের দায়িত্ব পালন বিষয়েও বিশেষ লক্ষ্য রাখা হয়। এ ছাড়া কোন ব্যক্তি ইচ্ছা করলে তাাঁর জীবনের চার ভাগের এক ভাগ, তিন ভাগের এক ভাগ বা দু ভাগের এক ভাগ ইত্যাদি নিয়মে তাবলীগেরকাজে সময় লাগাবার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। কোন ব্যক্তি জীবনের অর্ধেক সময় তাবলীগের কাজ করার অর্থ হচ্ছে ছয় মাস তাবলীগের কাজ করা, বাকী ছয় মাস ব্যক্তিগত পারিবারিক কাজ করা। এটি একাধারে বা বিভিন্ন সময় পার্ট পার্ট হতে পারে।
তাবলীগের মুরব্বীগণ এ নীতির উপর জোর দিয়ে থাকেন যে, সময় যে ভাবেই বের করা হোক তা যেন আন্তরিকাত ও খুলুসিয়াতের সাথে সম্পন্ন হয়্ কোন ক্রমেই তা যেন দুনিয়ার স্বার্থে ব্যয় না হয়।
আল্লাহর রাস্তায় জামায়াতের প্রতিদিনের আমল সমূহ
আল্লাহর রাস্তায় জামায়াত হচ্ছে যারা তিন দিন, সাত দিন বা দশ দিন , চল্লিশ দিন এক চিল্লা, ধারাবাহিকভাবে তিন চিল্লা এবং এক বছর তাবলীগের কাজে জামায়াত বদ্ধভাবে বেরিয়ে পড়ে। আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার আগে সফরের প্রয়োজনীয় সামগ্রীসহ শুরার সাথী অথবা অন্যকোন অভিজ্ঞ উলামায়ে কোরাম হেদায়েত পেশ করেন। অত:পর দুআর পর মোছাফা করে জীম্মাদারের নির্দেশ মোতাবেক জামায়াতের যে কোন একজন নিজেদের আগমনের উদ্যেশ্য বর্ণনা করে। অত:পর মছনুন দুআ পড়ে ও যিকিরের সাথে মসজিদে প্রবেশ করে। মসজিদে প্রথম কাজ মাশওয়ারা বা পরামর্শ করা। পরামর্শের ক্ষেত্রে এর ফজীলত , উদ্দেশ্য আদব, পদ্ধতি, বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হয়্ পরামর্শের ভিত্তিতে নিন্ম বর্ণিত কার্যক্রম ও সময় মোতাবেক আমল সমূহের দায়িত্ব বন্টন করা হয়:
১.খেদমত করা। জামায়াতের সকল সাথীর মধ্য থেকে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদেরকে রান্ন বান্নার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দুই তিন জনও সাথী খেদমত করে থাকে। দুপুর থেকে সকাল পর্যন্ত সাথীদ্বয় খেদমত করে থাকে। খেদমতের সাথীদের নামও ডায়েরীতে লেখা হয়।
২. তা‘লীম দেয়া। সকাল নয় টা থেকে বার টা পর্যন্ত তা‘লীম ও তা‘লীমী গাস্ত এবং খুসুসী গাস্ত করে।
৩. বার টার পর থেকে যোহরের সালাতের প্রস্তুতি, যোহর নামাজ শেষে পাঁচ মিনিটের জন্য মুসল্লীদেরকে নিয়ে তা‘লীম করে । দ্বি-প্রহরের খাবার এবং বিশ্রাম তিন টা পর্যন্ত চলতে থাকে।
৪. সাড়ে তিনটা থেকে আরম্ভ হয় তা‘লীম আসর পর্যন্ত। ফাযায়েলে আমাল , ফাযায়েলে সাদাকাত থেকে তা‘লীম করে থাকে।
৫. আসরের নামাজের পর এলান, গাস্তের গুরুত্ব, ফজীলাত, আদব ও তারতীব বয়ান করা হয়্ অল্প সমযে গাস্তের বয়ানের পর উমুমী গাস্ত করে।
৬. মাগরিব সালাতের পর বয়ানের এলান বা ঘোষণা এবং ছয় উছুলের উপরে বয়ান করে। বয়ানের পর তাশকীল বা আল্লাহর রাস্তায় যাওয়ার জন্য সময় চাওয়া হয়। সময় দানে সম্মতিদের নাম ঠিকানাসহ তালিকা প্রস্তুত করা হয়।
৭. এশার সালাতের পর হেকায়েতে সাহাবা এবং হায়াতুস সাহাবা পাঠ করে। কিছু সময়ের জন্য নিম্নের যে কোন একটি বিষয় সম্পর্কে পরস্পরের মধ্যে আলোচনা করে । থাকে। যেমন : মসজিদের আদব, তাহারাত, পানাহার, নিদ্রা, তা‘লীম, ব্যক্তিগত আমল, গাস্ত এর পদ্ধতি খেদমত দাওয়াত ও তাবলীগ করে থাকে।
৮. রাত্রের খাবারের পর ব্যক্তিগত মামুলাত সম্পন্ন করে প্রত্যেক সাথী নিজের ব্যাপারে মুহাসাবা বা আমলের হিসাব নিকাস করে।
৯. অত:পর তাহাজ্জুদ পড়ার নিয়্যতে রাত্রের কিছু অংশ বিশ্রাম নিয়ে থাকে।
১০. ফজর নামাজ সমান্তে একজন পুরাতন বা নতুন সাথী ছয় উসুলের উপর কথা বলে বয়ানের পর জামায়াতের ও এলাকার সাথী মিলে কিছু সময় মহল্লার মধ্যে গাশ্ত করে।
(দ্য রিপোর্ট/একেএম/জানুয়ারি ৩১,১৪)
পাঠকের মতামত:

- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
- মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় ইআবি ভিসির শোক
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
ধর্ম এর সর্বশেষ খবর
ধর্ম - এর সব খবর
