মাতৃভাষা বিষয়ে দরদী চিন্তার সূত্রমুখ

সৈয়দা কানিজ সুলতানা
এইভাবে অর্থাৎ কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের হাত ধরে বর্তমান নিবন্ধের মুখবন্ধ শুরু করা গেল। আর তা হচ্ছে এইরূপ— তিনি তাঁর মাতৃভাষা ও সাহিত্য প্রবন্ধে বলছেন, “ভাব ও চিন্তা যেমন ভাষার জন্মদান করে, ভাষাও তেমনি চিন্তাকে নিয়ন্ত্রিত, সুসম্বন্ধ ও শৃঙ্খলিত করে। ভাষা ভিন্ন ভাবা যায় না। একটুখানি অনুধাবন করিলেই দেখিতে পাওয়া যায় যে, কোন একটা ভাষা মনে মনে আবৃত্তি করিয়াই চিন্তা করে— যেখানে ভাষা নাই, সেখানে চিন্তাও নাই। আবার এইমাত্র বলিয়াছি, পুরাতন নিয়মকে উপেক্ষা করিয়া, পুরাতনের উপর পা না ফেলিয়া নূতনে যাওয়া যায় না— আবার ভাষা ছাড়া সুসম্বন্ধ চিন্তাও হয় না— তাহা হইলে এই দাঁড়ায় বাঙ্গালী বাংলা ছাড়া চিন্তা করিতে পারে না, ইংরাজ ইংরাজী ছাড়া ভাবিতে পারে না। তাহার পক্ষে মাতৃভাষা ভিন্ন যথার্থ চিন্তা যেমন অসম্ভব, বাঙ্গালীর পক্ষেও তেমনি। তা তিনি যত বড় ইংরাজী-জানা মানুষই হউন। বাংলা ভাষা ছাড়া স্বাধীন, মৌলিক বড় চিন্তা কোনোমতেই সম্ভব হইবে না।”
তিনি আরও একটু এগিয়ে গিয়ে বলছেন, “যে ভাষায় প্রথম মা বলিতে শিখিয়াছি, যে ভাষা দিয়া প্রথম এটা ওটা সেটা চিনিয়াছি, যে ভাষায় প্রথমে ‘কেন’ প্রশ্ন করিতে শিখিয়াছি, সেই ভাষার সাহায্য ভিন্ন ভাবুক, চিন্তাশীল কর্মী হইবার আশা করা আর পাগলামী করা এক। তাই যে কথা পূর্বে বলিয়াছি তাহারি পুনরাবৃত্তি করিয়া বলিতেছি, পরভাষায় যত বড় দখলই থাক, তাহাতে ঐ চলা-বলা-খাওয়া, নিমন্ত্রণ রক্ষা, টাকা রোজগার পর্যন্তই হয়, এর বেশী হয় না, হইতে পারে না।”
এই সব কথার সূত্র ধরে এ কথা বলতেই হচ্ছে যে, পয়লা নম্বরে আমাদের ওপর ফরজ হয়ে পড়েছে মাতৃভাষার স্বরূপ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া ও তার প্রতি দরদী মনটাকে শাণিত করা। বছর বছর এ নিয়ে এন্তার লেখালেখি হচ্ছে, কিন্তু এর ফজিলৎ অনায়াসে হাওয়ায়ই মিশে যাচ্ছে। ফলে ইংরেজি জানা মানুষের কদরটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি ভাষা বিষয়ক চেতনায় ঘুণ ধরা সূত্রমুখ এমনভাবে প্রস্ফুটিত হচ্ছে, তাতে করে সকল ক্ষেত্রে বাংলার কদর সঠিকভাবে কবে যে নিরূপিত হবে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না।
এই বেদনা মাতৃভাষাপ্রেমী ও সাহিত্যিকেরা পরম্পরায় বহন করে যাচ্ছে। ইন্টারনেট ঘাটলেই দেখা যাচ্ছে এই জাতীয় বহু সাহিত্যিকের মনবেদনা সমন্বিত লেখার সাক্ষাৎ ঘটছে। এই ভাষার লেখককূল ও চিন্তাশীল ব্যক্তিরা আফসোস করছেন বহুকালব্যাপী। যখন পরাধীনতার শৃঙ্খল ছিল তখনও যে দুর্ভাবনা বাসা বেধে ছিল, আজ স্বাধীন সময়েও একই নিরাশা মাকড়সার জাল বুনে চলেছে। ক্ষণকাল আগে আবুল কাশেম ফজলুল হক তাঁর এক নিবন্ধে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে উল্লেখ করেছেন সুদূর শিক্ষা ব্যবস্থার গলদই এর কারণ বলে। তিনি সেখানে দেখানোর চেষ্টা করেছেন এই দেশে যে, শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান তা দিয়ে মাতৃভাষার গুরুত্ব সমভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। যারা ধনী তারা তাদের লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে, মধ্যবিত্তরা পড়ছেন সাধারণ স্কুলে, আর গরিব মানুষের লেখা-পড়া চলছে মাদরাসাগুলোতে। শিক্ষার যখন এই বারোয়ারি অবস্থা তখন প্রকৃত পক্ষে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। ভবিষ্যতে জাতির যে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হতে যাচ্ছে তা ওই ইংরেজি জানা অলাদের হাতেই যেতে বসেছে। তারাই আজ অফিস আদালত সবখানে দৌর্দণ্ড দাপট দেখাচ্ছে। তাহলে ঘটনা যা ঘটে যাচ্ছে বা ঘটমান তা হলো বছর বছর ভাষা আন্দোলনের মাস ফিরে আসবে আর এ জাতীয় বয়ান চলতে থাকবে। কিন্তু জাতির ভাষা বিষয়ক গভীর সঙ্কট রয়েই যাবে। এ কারণে অগ্রসর চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে ভাবা দরকার। মিডিয়ার দোনোমনো জগতেও যে হালদশা তাতে, সংস্কৃতির যে সঙ্কট ঘণীভূত হচ্ছে তা আমাদের এক নিরাশার সমুদ্র যাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমরা যেহেতু আশাবাদী তাই আশার ছলনে ১৯২৮ সালের একটি নিবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে পাঠককূলের কাছে নতুন আশার সঞ্চার করতে চাই। যদিও এ জাতীয় প্রচুর লেখার সাথে পাঠকরা পরিচিত তথাপি নিবন্ধের স্বার্থে মানানসই হিসেবেই এটা পেশ করতে চাই।
ওই সালে পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলার বসীরহাটে অনুষ্ঠিত সাহিত্য সম্মেলনে নির্ধারিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে মওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী একটি অভিভাষণ প্রদান করেন। যতটুকুন জানা যায়, সাহিত্য, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য এবং বাংলা ভাষার অন্তর্গত রূপ ও সমস্যা বিষয়ে ইসলামাবাদী সম্ভবত দ্বিতীয় আর কোনো নিবন্ধ রচনা করেননি। আকস্মিকভাবেই এই রচনাটি তাকে অল্প সময়ের ব্যবধানে লিপিবদ্ধ করতে হয়েছিল। নিবেদন অংশে তাই তিনি এভাবে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন- “শরীয়তে ওজুর স্থলে তৈয়ম্মমের ব্যবস্থা আছে, তদ্রূপ আমাকেও যোগ্য পাত্ররূপ পানির অভাবে ‘তৈয়ম্মম’ রূপে সভাপরিচালনের গুরুকার্য নির্বাহ করিতে হইবে।… এ জন্য আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ দিব অথবা আপনাদের বিরুদ্ধে আমাকে অনধিকার চর্চায় বাধ্য করার হেতুতে সাহিত্য-সেবীদের বিচারাদালতে অভিযোগ উপস্থিত করিব, তাহাই ভাবিতেছি।”
এর পর তিনি মাতৃভাষার স্বরূপ বিষয়ে বয়ান দিতে গিয়ে বলেন, “মাতৃক্রোড়ে থাকিতেই শিশু আধআধ-স্বরে স্বভাবের প্রেরণার মুখে যে কথা ব্যক্ত করে, তাহাই মানুষের মাতৃভাষা। এই হিসেবে বাংলা বাঙ্গালার পৌণে-ষোল-আনা লোকের মাতৃভাষা। ইহাতে হিন্দু মোছলমানের কোন পার্থক্য নাই। ঢাকা, কলিকাতা, মোর্শেদাবাদ ও চট্টগ্রাম টাউনের মোছলমানের মাতৃভাষা বিকৃত উর্দ্দু ও বাংলায় মিশ্রিত হইয়া গেলেও তাহারা উভয় ভাষাতেই মনোভাব প্রকাশ করিতে অভ্যস্থ বরং তাহাদের সংসার-জীবনের প্রত্যেক স্তরেই তাঁহারা উর্দ্দু অপেক্ষা বাংলার অধিকতর মুখাপেক্ষী। খাতা-পত্র, দলিল-দস্তাবেজ ও পত্র-ব্যবহার সমস্তই তাঁহাদিগকে বাংলাতেই করিতে হয়। সুতরাং বাংলা যে তাঁহাদেরও মাতৃভাষা ইহাতে দ্বিমত হইতে পারে না।”
মওলানা সাহেবের সেই অভিভাষণ আজও আমাদেরকে ভাবিত করে। মাতৃভাষার উন্নতি কীভাবে হবে সে বিষয়ে উৎসাহ যোগাতে সে দিন বলেছিলেন তার গুরুত্ব আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। তিনি তার অভিভাষণের এই অংশে বলেন, “মাতৃভাষার উন্নতি মাতৃভাষার উৎকর্ষ সাধন ব্যতীত কোনো জাতি উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে পারে না, ইহা অবিসম্বাদিত সত্য। সভ্য-জগতের ইতিহাস আলোচনা করিলে প্রমাণিত হয়, জগতে এমন কোনো জাতির দৃষ্টান্ত দেখিতে পাওয়া যায় না, যাহারা মাতৃভাষার সাহায্য ব্যতীত উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে সক্ষম হইয়াছে। আরব জাতি বিজয়ীবেশে পারস্যে প্রবেশ করিয়া দীর্ঘকাল রাজত্ব করিয়াছে সত্য, পারস্য-সাহিত্যে তাহারা আরবি-প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে বিস্তার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, তাহাও সত্য, কিন্তু ইহা সত্ত্বেও তদ্দেশীয় মাতৃভাষার পরিবর্ত্তে সেখানে তাঁহারা আরবি-সাহিত্য প্রবর্ত্তিত করিতে পারেন নাই। বরং মোছলমান আমলে পার্শী-সাহিত্যের যে অসাধারণ উন্নতি হইয়াছিল, অতীত ইতিহাসে তাহার তুলনা খুঁজিয়া পাওয়া যায় না। তুর্কীরা আরব দেশে আসিয়া এছলামের নিকট আত্ম-সমর্পণ করিয়াছিল, আরবি ধর্ম্ম ও আরবি-সাহিত্য তাহাদের হৃদয়ে ও মস্তিষ্কে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল, কিন্তু তাই বলিয়া তুর্কীদের মাতৃভাষা তুর্কী মুছিয়া যায় নাই। বরং তুর্কীরা বিগত ৬০০ বৎসরব্যাপীয়া নিজেদের মাতৃভাষা তুর্কীর সাহায্যেই তিনটা মহাদেশ জুড়িয়া রাজ্য-শাসন করিতে সমর্থ হইয়াছেন। ভারতবর্ষের দৃষ্টান্ত আরও উজ্জ্বল। আরব আমল হইতে মোগল পাঠান মোছলমান শাসনবর্গের আমলদারীর প্রায় হাজার বৎসরকাল শাসক সম্প্রদায়ের মাতৃভাষা ছিল আরবি, তুর্কী ও পার্শী, কিন্তু তাহাদের সেই ভাষা ও ভাষার প্রভাব ভারতের প্রাদেশিক বা মাতৃভাষার স্থান অধিকার করিতে পারে নাই। ভারতের হিন্দী, গুরুমুখী, গুজরাটী, তেলেঙ্গী, বাঙ্গালা, আসামী ও উড়িয়া ভাষা প্রভৃতি আজও এ দেশে অক্ষুণ্ন আছে। ইংরাজ আমলেও সেই অবস্থা বিদ্যমান, রাজ-ভাষা ইংরেজি প্রাদেশিক ভাষার প্রভাব নষ্ট করিতে পারে নাই।
রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষা অভিন্ন হইলে দেশের ও জাতির উন্নতির পথ যে রূপ সুগম হয়, বিভিন্নাবস্থায় সে রূপ হইতে পারে না। আরবেরা আরব দেশে, তুর্কীরা তুরস্কে, পার্সীরা পারস্যে যে রূপ রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষাকে অভিন্ন রূপে লাভ করিয়া জাতীয় উন্নতি ও অভ্যুত্থানের পথ সুগম করার সুযোগ পাইয়াছিলেন, সে রূপ সৌভাগ্য মোছলেম জগতের অন্যত্র ঘটে নাই। বাঙ্গলার মোছলমান সংখ্যা প্রায় তিন কোটী, এত অধিক মোছলমান-তুরস্কে, আরবে, পারস্যে ও মিছর প্রভৃতি একা কোনো মোছলমান রাজ্যেই নাই। ভারতের অন্য কোনো প্রদেশেও এত মোছলমানের বাস নাই, কিন্তু বাঙ্গলার মোছলমান যে রূপ উন্নতির সকল স্তরে অতি নিম্নে নিপতিত, এরূপ দৃষ্টান্ত আর কোথায়ও দৃষ্ট হয় না। শিক্ষায়, জ্ঞান চর্চায়, অধিকারের বেলায় আমরা সর্ব্বাপেক্ষা পশ্চাৎপদ। যুক্ত-প্রদেশে শতকরা ১৫ জন মাত্র মোছলমান, কিন্তু সেখানে মোছলমানগণের জাতীয় গৌরবের অনেক নিদর্শন বিরাজমান আছে। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, লক্ষ্ণৌ ও দেওবন্দের আরবি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান। মোছলমানের প্রেস, পুস্তকালয়, পুস্তক-প্রকাশের ব্যবস্থা এবং দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যার প্রতি লক্ষ্য করিলে শতকরা ৮৫ জন অমোছলমানের তুলনায় তাহাদেরই প্রাধান্য লক্ষিত হয়। রাজকর্ম্ম, সম্বণ্ধীয় স্বায়ত্ত-শাসন ও ব্যবস্থাপক সভাতেও তাঁহারা শতকরা ৩৩টী স্থান অধিকার করিয়া আছেন। পঞ্জাবের মোছলমানগণ সংখ্যায় কম নহে, বরং কিঞ্চিৎ অধিক। তাঁহারা শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলেজ এবং জাতীয় জীবনের প্রধান সম্বল প্রেস-স্থান ও সংবাদ-পত্র প্রচারে প্রতিবেশীদিগকে অতিক্রম করিয়া গিয়াছেন।”
সেই উনিশ শ’আঠাশ সালেও যে বয়ান আমরা লক্ষ্য করি, যা পরবর্তীকালের ভাষা আন্দোলনের স্রোতধারায় শামিল হয়েছে— তা একালেও সমপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। মাতৃভাষার প্রতি দরদহীনে আমরা কখনই আমরা প্রগতির দিকে যেতে পারি না। আমরা ভালো করে সমঝে নেওয়া দরকার। একালে বিষয়টি বোঝা আরও সহজতর হয়েছে আমাদের জন্য। আর ভাষার প্রতি দরদী মনটাকে মাতৃভাষা প্রেমের দিকে ধাবিত করা দরকার। এই ভাবনাটা কীভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে, সর্বস্তরে বাংলা চালু করা যাবে— সেই ভাবনা সঞ্চার করণে রাষ্ট্রের পাশা-পাশি প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বিষয়টি ফরজে আইন হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ বিষয়টি সবার দিক থেকে সমভাবে প্রযোজিত হওয়া দরকার। মনে তাই উচ্চারণ করি- “যারে অজ্ঞান তুই/ যারে ফিরে ঘরে,/মাতৃভাষা রূপখানি পূর্ণ মণি জলে।”
লেখিকা : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:

- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
