মাতৃভাষা বিষয়ে দরদী চিন্তার সূত্রমুখ

সৈয়দা কানিজ সুলতানা
এইভাবে অর্থাৎ কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের হাত ধরে বর্তমান নিবন্ধের মুখবন্ধ শুরু করা গেল। আর তা হচ্ছে এইরূপ— তিনি তাঁর মাতৃভাষা ও সাহিত্য প্রবন্ধে বলছেন, “ভাব ও চিন্তা যেমন ভাষার জন্মদান করে, ভাষাও তেমনি চিন্তাকে নিয়ন্ত্রিত, সুসম্বন্ধ ও শৃঙ্খলিত করে। ভাষা ভিন্ন ভাবা যায় না। একটুখানি অনুধাবন করিলেই দেখিতে পাওয়া যায় যে, কোন একটা ভাষা মনে মনে আবৃত্তি করিয়াই চিন্তা করে— যেখানে ভাষা নাই, সেখানে চিন্তাও নাই। আবার এইমাত্র বলিয়াছি, পুরাতন নিয়মকে উপেক্ষা করিয়া, পুরাতনের উপর পা না ফেলিয়া নূতনে যাওয়া যায় না— আবার ভাষা ছাড়া সুসম্বন্ধ চিন্তাও হয় না— তাহা হইলে এই দাঁড়ায় বাঙ্গালী বাংলা ছাড়া চিন্তা করিতে পারে না, ইংরাজ ইংরাজী ছাড়া ভাবিতে পারে না। তাহার পক্ষে মাতৃভাষা ভিন্ন যথার্থ চিন্তা যেমন অসম্ভব, বাঙ্গালীর পক্ষেও তেমনি। তা তিনি যত বড় ইংরাজী-জানা মানুষই হউন। বাংলা ভাষা ছাড়া স্বাধীন, মৌলিক বড় চিন্তা কোনোমতেই সম্ভব হইবে না।”
তিনি আরও একটু এগিয়ে গিয়ে বলছেন, “যে ভাষায় প্রথম মা বলিতে শিখিয়াছি, যে ভাষা দিয়া প্রথম এটা ওটা সেটা চিনিয়াছি, যে ভাষায় প্রথমে ‘কেন’ প্রশ্ন করিতে শিখিয়াছি, সেই ভাষার সাহায্য ভিন্ন ভাবুক, চিন্তাশীল কর্মী হইবার আশা করা আর পাগলামী করা এক। তাই যে কথা পূর্বে বলিয়াছি তাহারি পুনরাবৃত্তি করিয়া বলিতেছি, পরভাষায় যত বড় দখলই থাক, তাহাতে ঐ চলা-বলা-খাওয়া, নিমন্ত্রণ রক্ষা, টাকা রোজগার পর্যন্তই হয়, এর বেশী হয় না, হইতে পারে না।”
এই সব কথার সূত্র ধরে এ কথা বলতেই হচ্ছে যে, পয়লা নম্বরে আমাদের ওপর ফরজ হয়ে পড়েছে মাতৃভাষার স্বরূপ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া ও তার প্রতি দরদী মনটাকে শাণিত করা। বছর বছর এ নিয়ে এন্তার লেখালেখি হচ্ছে, কিন্তু এর ফজিলৎ অনায়াসে হাওয়ায়ই মিশে যাচ্ছে। ফলে ইংরেজি জানা মানুষের কদরটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি ভাষা বিষয়ক চেতনায় ঘুণ ধরা সূত্রমুখ এমনভাবে প্রস্ফুটিত হচ্ছে, তাতে করে সকল ক্ষেত্রে বাংলার কদর সঠিকভাবে কবে যে নিরূপিত হবে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না।
এই বেদনা মাতৃভাষাপ্রেমী ও সাহিত্যিকেরা পরম্পরায় বহন করে যাচ্ছে। ইন্টারনেট ঘাটলেই দেখা যাচ্ছে এই জাতীয় বহু সাহিত্যিকের মনবেদনা সমন্বিত লেখার সাক্ষাৎ ঘটছে। এই ভাষার লেখককূল ও চিন্তাশীল ব্যক্তিরা আফসোস করছেন বহুকালব্যাপী। যখন পরাধীনতার শৃঙ্খল ছিল তখনও যে দুর্ভাবনা বাসা বেধে ছিল, আজ স্বাধীন সময়েও একই নিরাশা মাকড়সার জাল বুনে চলেছে। ক্ষণকাল আগে আবুল কাশেম ফজলুল হক তাঁর এক নিবন্ধে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে উল্লেখ করেছেন সুদূর শিক্ষা ব্যবস্থার গলদই এর কারণ বলে। তিনি সেখানে দেখানোর চেষ্টা করেছেন এই দেশে যে, শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান তা দিয়ে মাতৃভাষার গুরুত্ব সমভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। যারা ধনী তারা তাদের লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে, মধ্যবিত্তরা পড়ছেন সাধারণ স্কুলে, আর গরিব মানুষের লেখা-পড়া চলছে মাদরাসাগুলোতে। শিক্ষার যখন এই বারোয়ারি অবস্থা তখন প্রকৃত পক্ষে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। ভবিষ্যতে জাতির যে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হতে যাচ্ছে তা ওই ইংরেজি জানা অলাদের হাতেই যেতে বসেছে। তারাই আজ অফিস আদালত সবখানে দৌর্দণ্ড দাপট দেখাচ্ছে। তাহলে ঘটনা যা ঘটে যাচ্ছে বা ঘটমান তা হলো বছর বছর ভাষা আন্দোলনের মাস ফিরে আসবে আর এ জাতীয় বয়ান চলতে থাকবে। কিন্তু জাতির ভাষা বিষয়ক গভীর সঙ্কট রয়েই যাবে। এ কারণে অগ্রসর চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে ভাবা দরকার। মিডিয়ার দোনোমনো জগতেও যে হালদশা তাতে, সংস্কৃতির যে সঙ্কট ঘণীভূত হচ্ছে তা আমাদের এক নিরাশার সমুদ্র যাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমরা যেহেতু আশাবাদী তাই আশার ছলনে ১৯২৮ সালের একটি নিবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে পাঠককূলের কাছে নতুন আশার সঞ্চার করতে চাই। যদিও এ জাতীয় প্রচুর লেখার সাথে পাঠকরা পরিচিত তথাপি নিবন্ধের স্বার্থে মানানসই হিসেবেই এটা পেশ করতে চাই।
ওই সালে পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলার বসীরহাটে অনুষ্ঠিত সাহিত্য সম্মেলনে নির্ধারিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে মওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী একটি অভিভাষণ প্রদান করেন। যতটুকুন জানা যায়, সাহিত্য, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য এবং বাংলা ভাষার অন্তর্গত রূপ ও সমস্যা বিষয়ে ইসলামাবাদী সম্ভবত দ্বিতীয় আর কোনো নিবন্ধ রচনা করেননি। আকস্মিকভাবেই এই রচনাটি তাকে অল্প সময়ের ব্যবধানে লিপিবদ্ধ করতে হয়েছিল। নিবেদন অংশে তাই তিনি এভাবে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন- “শরীয়তে ওজুর স্থলে তৈয়ম্মমের ব্যবস্থা আছে, তদ্রূপ আমাকেও যোগ্য পাত্ররূপ পানির অভাবে ‘তৈয়ম্মম’ রূপে সভাপরিচালনের গুরুকার্য নির্বাহ করিতে হইবে।… এ জন্য আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ দিব অথবা আপনাদের বিরুদ্ধে আমাকে অনধিকার চর্চায় বাধ্য করার হেতুতে সাহিত্য-সেবীদের বিচারাদালতে অভিযোগ উপস্থিত করিব, তাহাই ভাবিতেছি।”
এর পর তিনি মাতৃভাষার স্বরূপ বিষয়ে বয়ান দিতে গিয়ে বলেন, “মাতৃক্রোড়ে থাকিতেই শিশু আধআধ-স্বরে স্বভাবের প্রেরণার মুখে যে কথা ব্যক্ত করে, তাহাই মানুষের মাতৃভাষা। এই হিসেবে বাংলা বাঙ্গালার পৌণে-ষোল-আনা লোকের মাতৃভাষা। ইহাতে হিন্দু মোছলমানের কোন পার্থক্য নাই। ঢাকা, কলিকাতা, মোর্শেদাবাদ ও চট্টগ্রাম টাউনের মোছলমানের মাতৃভাষা বিকৃত উর্দ্দু ও বাংলায় মিশ্রিত হইয়া গেলেও তাহারা উভয় ভাষাতেই মনোভাব প্রকাশ করিতে অভ্যস্থ বরং তাহাদের সংসার-জীবনের প্রত্যেক স্তরেই তাঁহারা উর্দ্দু অপেক্ষা বাংলার অধিকতর মুখাপেক্ষী। খাতা-পত্র, দলিল-দস্তাবেজ ও পত্র-ব্যবহার সমস্তই তাঁহাদিগকে বাংলাতেই করিতে হয়। সুতরাং বাংলা যে তাঁহাদেরও মাতৃভাষা ইহাতে দ্বিমত হইতে পারে না।”
মওলানা সাহেবের সেই অভিভাষণ আজও আমাদেরকে ভাবিত করে। মাতৃভাষার উন্নতি কীভাবে হবে সে বিষয়ে উৎসাহ যোগাতে সে দিন বলেছিলেন তার গুরুত্ব আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। তিনি তার অভিভাষণের এই অংশে বলেন, “মাতৃভাষার উন্নতি মাতৃভাষার উৎকর্ষ সাধন ব্যতীত কোনো জাতি উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে পারে না, ইহা অবিসম্বাদিত সত্য। সভ্য-জগতের ইতিহাস আলোচনা করিলে প্রমাণিত হয়, জগতে এমন কোনো জাতির দৃষ্টান্ত দেখিতে পাওয়া যায় না, যাহারা মাতৃভাষার সাহায্য ব্যতীত উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে সক্ষম হইয়াছে। আরব জাতি বিজয়ীবেশে পারস্যে প্রবেশ করিয়া দীর্ঘকাল রাজত্ব করিয়াছে সত্য, পারস্য-সাহিত্যে তাহারা আরবি-প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে বিস্তার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, তাহাও সত্য, কিন্তু ইহা সত্ত্বেও তদ্দেশীয় মাতৃভাষার পরিবর্ত্তে সেখানে তাঁহারা আরবি-সাহিত্য প্রবর্ত্তিত করিতে পারেন নাই। বরং মোছলমান আমলে পার্শী-সাহিত্যের যে অসাধারণ উন্নতি হইয়াছিল, অতীত ইতিহাসে তাহার তুলনা খুঁজিয়া পাওয়া যায় না। তুর্কীরা আরব দেশে আসিয়া এছলামের নিকট আত্ম-সমর্পণ করিয়াছিল, আরবি ধর্ম্ম ও আরবি-সাহিত্য তাহাদের হৃদয়ে ও মস্তিষ্কে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল, কিন্তু তাই বলিয়া তুর্কীদের মাতৃভাষা তুর্কী মুছিয়া যায় নাই। বরং তুর্কীরা বিগত ৬০০ বৎসরব্যাপীয়া নিজেদের মাতৃভাষা তুর্কীর সাহায্যেই তিনটা মহাদেশ জুড়িয়া রাজ্য-শাসন করিতে সমর্থ হইয়াছেন। ভারতবর্ষের দৃষ্টান্ত আরও উজ্জ্বল। আরব আমল হইতে মোগল পাঠান মোছলমান শাসনবর্গের আমলদারীর প্রায় হাজার বৎসরকাল শাসক সম্প্রদায়ের মাতৃভাষা ছিল আরবি, তুর্কী ও পার্শী, কিন্তু তাহাদের সেই ভাষা ও ভাষার প্রভাব ভারতের প্রাদেশিক বা মাতৃভাষার স্থান অধিকার করিতে পারে নাই। ভারতের হিন্দী, গুরুমুখী, গুজরাটী, তেলেঙ্গী, বাঙ্গালা, আসামী ও উড়িয়া ভাষা প্রভৃতি আজও এ দেশে অক্ষুণ্ন আছে। ইংরাজ আমলেও সেই অবস্থা বিদ্যমান, রাজ-ভাষা ইংরেজি প্রাদেশিক ভাষার প্রভাব নষ্ট করিতে পারে নাই।
রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষা অভিন্ন হইলে দেশের ও জাতির উন্নতির পথ যে রূপ সুগম হয়, বিভিন্নাবস্থায় সে রূপ হইতে পারে না। আরবেরা আরব দেশে, তুর্কীরা তুরস্কে, পার্সীরা পারস্যে যে রূপ রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষাকে অভিন্ন রূপে লাভ করিয়া জাতীয় উন্নতি ও অভ্যুত্থানের পথ সুগম করার সুযোগ পাইয়াছিলেন, সে রূপ সৌভাগ্য মোছলেম জগতের অন্যত্র ঘটে নাই। বাঙ্গলার মোছলমান সংখ্যা প্রায় তিন কোটী, এত অধিক মোছলমান-তুরস্কে, আরবে, পারস্যে ও মিছর প্রভৃতি একা কোনো মোছলমান রাজ্যেই নাই। ভারতের অন্য কোনো প্রদেশেও এত মোছলমানের বাস নাই, কিন্তু বাঙ্গলার মোছলমান যে রূপ উন্নতির সকল স্তরে অতি নিম্নে নিপতিত, এরূপ দৃষ্টান্ত আর কোথায়ও দৃষ্ট হয় না। শিক্ষায়, জ্ঞান চর্চায়, অধিকারের বেলায় আমরা সর্ব্বাপেক্ষা পশ্চাৎপদ। যুক্ত-প্রদেশে শতকরা ১৫ জন মাত্র মোছলমান, কিন্তু সেখানে মোছলমানগণের জাতীয় গৌরবের অনেক নিদর্শন বিরাজমান আছে। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, লক্ষ্ণৌ ও দেওবন্দের আরবি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান। মোছলমানের প্রেস, পুস্তকালয়, পুস্তক-প্রকাশের ব্যবস্থা এবং দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যার প্রতি লক্ষ্য করিলে শতকরা ৮৫ জন অমোছলমানের তুলনায় তাহাদেরই প্রাধান্য লক্ষিত হয়। রাজকর্ম্ম, সম্বণ্ধীয় স্বায়ত্ত-শাসন ও ব্যবস্থাপক সভাতেও তাঁহারা শতকরা ৩৩টী স্থান অধিকার করিয়া আছেন। পঞ্জাবের মোছলমানগণ সংখ্যায় কম নহে, বরং কিঞ্চিৎ অধিক। তাঁহারা শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলেজ এবং জাতীয় জীবনের প্রধান সম্বল প্রেস-স্থান ও সংবাদ-পত্র প্রচারে প্রতিবেশীদিগকে অতিক্রম করিয়া গিয়াছেন।”
সেই উনিশ শ’আঠাশ সালেও যে বয়ান আমরা লক্ষ্য করি, যা পরবর্তীকালের ভাষা আন্দোলনের স্রোতধারায় শামিল হয়েছে— তা একালেও সমপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। মাতৃভাষার প্রতি দরদহীনে আমরা কখনই আমরা প্রগতির দিকে যেতে পারি না। আমরা ভালো করে সমঝে নেওয়া দরকার। একালে বিষয়টি বোঝা আরও সহজতর হয়েছে আমাদের জন্য। আর ভাষার প্রতি দরদী মনটাকে মাতৃভাষা প্রেমের দিকে ধাবিত করা দরকার। এই ভাবনাটা কীভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে, সর্বস্তরে বাংলা চালু করা যাবে— সেই ভাবনা সঞ্চার করণে রাষ্ট্রের পাশা-পাশি প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বিষয়টি ফরজে আইন হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ বিষয়টি সবার দিক থেকে সমভাবে প্রযোজিত হওয়া দরকার। মনে তাই উচ্চারণ করি- “যারে অজ্ঞান তুই/ যারে ফিরে ঘরে,/মাতৃভাষা রূপখানি পূর্ণ মণি জলে।”
লেখিকা : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
