মাতৃভাষা বিষয়ে দরদী চিন্তার সূত্রমুখ

সৈয়দা কানিজ সুলতানা
এইভাবে অর্থাৎ কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের হাত ধরে বর্তমান নিবন্ধের মুখবন্ধ শুরু করা গেল। আর তা হচ্ছে এইরূপ— তিনি তাঁর মাতৃভাষা ও সাহিত্য প্রবন্ধে বলছেন, “ভাব ও চিন্তা যেমন ভাষার জন্মদান করে, ভাষাও তেমনি চিন্তাকে নিয়ন্ত্রিত, সুসম্বন্ধ ও শৃঙ্খলিত করে। ভাষা ভিন্ন ভাবা যায় না। একটুখানি অনুধাবন করিলেই দেখিতে পাওয়া যায় যে, কোন একটা ভাষা মনে মনে আবৃত্তি করিয়াই চিন্তা করে— যেখানে ভাষা নাই, সেখানে চিন্তাও নাই। আবার এইমাত্র বলিয়াছি, পুরাতন নিয়মকে উপেক্ষা করিয়া, পুরাতনের উপর পা না ফেলিয়া নূতনে যাওয়া যায় না— আবার ভাষা ছাড়া সুসম্বন্ধ চিন্তাও হয় না— তাহা হইলে এই দাঁড়ায় বাঙ্গালী বাংলা ছাড়া চিন্তা করিতে পারে না, ইংরাজ ইংরাজী ছাড়া ভাবিতে পারে না। তাহার পক্ষে মাতৃভাষা ভিন্ন যথার্থ চিন্তা যেমন অসম্ভব, বাঙ্গালীর পক্ষেও তেমনি। তা তিনি যত বড় ইংরাজী-জানা মানুষই হউন। বাংলা ভাষা ছাড়া স্বাধীন, মৌলিক বড় চিন্তা কোনোমতেই সম্ভব হইবে না।”
তিনি আরও একটু এগিয়ে গিয়ে বলছেন, “যে ভাষায় প্রথম মা বলিতে শিখিয়াছি, যে ভাষা দিয়া প্রথম এটা ওটা সেটা চিনিয়াছি, যে ভাষায় প্রথমে ‘কেন’ প্রশ্ন করিতে শিখিয়াছি, সেই ভাষার সাহায্য ভিন্ন ভাবুক, চিন্তাশীল কর্মী হইবার আশা করা আর পাগলামী করা এক। তাই যে কথা পূর্বে বলিয়াছি তাহারি পুনরাবৃত্তি করিয়া বলিতেছি, পরভাষায় যত বড় দখলই থাক, তাহাতে ঐ চলা-বলা-খাওয়া, নিমন্ত্রণ রক্ষা, টাকা রোজগার পর্যন্তই হয়, এর বেশী হয় না, হইতে পারে না।”
এই সব কথার সূত্র ধরে এ কথা বলতেই হচ্ছে যে, পয়লা নম্বরে আমাদের ওপর ফরজ হয়ে পড়েছে মাতৃভাষার স্বরূপ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া ও তার প্রতি দরদী মনটাকে শাণিত করা। বছর বছর এ নিয়ে এন্তার লেখালেখি হচ্ছে, কিন্তু এর ফজিলৎ অনায়াসে হাওয়ায়ই মিশে যাচ্ছে। ফলে ইংরেজি জানা মানুষের কদরটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি ভাষা বিষয়ক চেতনায় ঘুণ ধরা সূত্রমুখ এমনভাবে প্রস্ফুটিত হচ্ছে, তাতে করে সকল ক্ষেত্রে বাংলার কদর সঠিকভাবে কবে যে নিরূপিত হবে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না।
এই বেদনা মাতৃভাষাপ্রেমী ও সাহিত্যিকেরা পরম্পরায় বহন করে যাচ্ছে। ইন্টারনেট ঘাটলেই দেখা যাচ্ছে এই জাতীয় বহু সাহিত্যিকের মনবেদনা সমন্বিত লেখার সাক্ষাৎ ঘটছে। এই ভাষার লেখককূল ও চিন্তাশীল ব্যক্তিরা আফসোস করছেন বহুকালব্যাপী। যখন পরাধীনতার শৃঙ্খল ছিল তখনও যে দুর্ভাবনা বাসা বেধে ছিল, আজ স্বাধীন সময়েও একই নিরাশা মাকড়সার জাল বুনে চলেছে। ক্ষণকাল আগে আবুল কাশেম ফজলুল হক তাঁর এক নিবন্ধে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে উল্লেখ করেছেন সুদূর শিক্ষা ব্যবস্থার গলদই এর কারণ বলে। তিনি সেখানে দেখানোর চেষ্টা করেছেন এই দেশে যে, শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান তা দিয়ে মাতৃভাষার গুরুত্ব সমভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। যারা ধনী তারা তাদের লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে, মধ্যবিত্তরা পড়ছেন সাধারণ স্কুলে, আর গরিব মানুষের লেখা-পড়া চলছে মাদরাসাগুলোতে। শিক্ষার যখন এই বারোয়ারি অবস্থা তখন প্রকৃত পক্ষে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। ভবিষ্যতে জাতির যে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হতে যাচ্ছে তা ওই ইংরেজি জানা অলাদের হাতেই যেতে বসেছে। তারাই আজ অফিস আদালত সবখানে দৌর্দণ্ড দাপট দেখাচ্ছে। তাহলে ঘটনা যা ঘটে যাচ্ছে বা ঘটমান তা হলো বছর বছর ভাষা আন্দোলনের মাস ফিরে আসবে আর এ জাতীয় বয়ান চলতে থাকবে। কিন্তু জাতির ভাষা বিষয়ক গভীর সঙ্কট রয়েই যাবে। এ কারণে অগ্রসর চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে ভাবা দরকার। মিডিয়ার দোনোমনো জগতেও যে হালদশা তাতে, সংস্কৃতির যে সঙ্কট ঘণীভূত হচ্ছে তা আমাদের এক নিরাশার সমুদ্র যাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমরা যেহেতু আশাবাদী তাই আশার ছলনে ১৯২৮ সালের একটি নিবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে পাঠককূলের কাছে নতুন আশার সঞ্চার করতে চাই। যদিও এ জাতীয় প্রচুর লেখার সাথে পাঠকরা পরিচিত তথাপি নিবন্ধের স্বার্থে মানানসই হিসেবেই এটা পেশ করতে চাই।
ওই সালে পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলার বসীরহাটে অনুষ্ঠিত সাহিত্য সম্মেলনে নির্ধারিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে মওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী একটি অভিভাষণ প্রদান করেন। যতটুকুন জানা যায়, সাহিত্য, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য এবং বাংলা ভাষার অন্তর্গত রূপ ও সমস্যা বিষয়ে ইসলামাবাদী সম্ভবত দ্বিতীয় আর কোনো নিবন্ধ রচনা করেননি। আকস্মিকভাবেই এই রচনাটি তাকে অল্প সময়ের ব্যবধানে লিপিবদ্ধ করতে হয়েছিল। নিবেদন অংশে তাই তিনি এভাবে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন- “শরীয়তে ওজুর স্থলে তৈয়ম্মমের ব্যবস্থা আছে, তদ্রূপ আমাকেও যোগ্য পাত্ররূপ পানির অভাবে ‘তৈয়ম্মম’ রূপে সভাপরিচালনের গুরুকার্য নির্বাহ করিতে হইবে।… এ জন্য আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ দিব অথবা আপনাদের বিরুদ্ধে আমাকে অনধিকার চর্চায় বাধ্য করার হেতুতে সাহিত্য-সেবীদের বিচারাদালতে অভিযোগ উপস্থিত করিব, তাহাই ভাবিতেছি।”
এর পর তিনি মাতৃভাষার স্বরূপ বিষয়ে বয়ান দিতে গিয়ে বলেন, “মাতৃক্রোড়ে থাকিতেই শিশু আধআধ-স্বরে স্বভাবের প্রেরণার মুখে যে কথা ব্যক্ত করে, তাহাই মানুষের মাতৃভাষা। এই হিসেবে বাংলা বাঙ্গালার পৌণে-ষোল-আনা লোকের মাতৃভাষা। ইহাতে হিন্দু মোছলমানের কোন পার্থক্য নাই। ঢাকা, কলিকাতা, মোর্শেদাবাদ ও চট্টগ্রাম টাউনের মোছলমানের মাতৃভাষা বিকৃত উর্দ্দু ও বাংলায় মিশ্রিত হইয়া গেলেও তাহারা উভয় ভাষাতেই মনোভাব প্রকাশ করিতে অভ্যস্থ বরং তাহাদের সংসার-জীবনের প্রত্যেক স্তরেই তাঁহারা উর্দ্দু অপেক্ষা বাংলার অধিকতর মুখাপেক্ষী। খাতা-পত্র, দলিল-দস্তাবেজ ও পত্র-ব্যবহার সমস্তই তাঁহাদিগকে বাংলাতেই করিতে হয়। সুতরাং বাংলা যে তাঁহাদেরও মাতৃভাষা ইহাতে দ্বিমত হইতে পারে না।”
মওলানা সাহেবের সেই অভিভাষণ আজও আমাদেরকে ভাবিত করে। মাতৃভাষার উন্নতি কীভাবে হবে সে বিষয়ে উৎসাহ যোগাতে সে দিন বলেছিলেন তার গুরুত্ব আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। তিনি তার অভিভাষণের এই অংশে বলেন, “মাতৃভাষার উন্নতি মাতৃভাষার উৎকর্ষ সাধন ব্যতীত কোনো জাতি উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে পারে না, ইহা অবিসম্বাদিত সত্য। সভ্য-জগতের ইতিহাস আলোচনা করিলে প্রমাণিত হয়, জগতে এমন কোনো জাতির দৃষ্টান্ত দেখিতে পাওয়া যায় না, যাহারা মাতৃভাষার সাহায্য ব্যতীত উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে সক্ষম হইয়াছে। আরব জাতি বিজয়ীবেশে পারস্যে প্রবেশ করিয়া দীর্ঘকাল রাজত্ব করিয়াছে সত্য, পারস্য-সাহিত্যে তাহারা আরবি-প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে বিস্তার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, তাহাও সত্য, কিন্তু ইহা সত্ত্বেও তদ্দেশীয় মাতৃভাষার পরিবর্ত্তে সেখানে তাঁহারা আরবি-সাহিত্য প্রবর্ত্তিত করিতে পারেন নাই। বরং মোছলমান আমলে পার্শী-সাহিত্যের যে অসাধারণ উন্নতি হইয়াছিল, অতীত ইতিহাসে তাহার তুলনা খুঁজিয়া পাওয়া যায় না। তুর্কীরা আরব দেশে আসিয়া এছলামের নিকট আত্ম-সমর্পণ করিয়াছিল, আরবি ধর্ম্ম ও আরবি-সাহিত্য তাহাদের হৃদয়ে ও মস্তিষ্কে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল, কিন্তু তাই বলিয়া তুর্কীদের মাতৃভাষা তুর্কী মুছিয়া যায় নাই। বরং তুর্কীরা বিগত ৬০০ বৎসরব্যাপীয়া নিজেদের মাতৃভাষা তুর্কীর সাহায্যেই তিনটা মহাদেশ জুড়িয়া রাজ্য-শাসন করিতে সমর্থ হইয়াছেন। ভারতবর্ষের দৃষ্টান্ত আরও উজ্জ্বল। আরব আমল হইতে মোগল পাঠান মোছলমান শাসনবর্গের আমলদারীর প্রায় হাজার বৎসরকাল শাসক সম্প্রদায়ের মাতৃভাষা ছিল আরবি, তুর্কী ও পার্শী, কিন্তু তাহাদের সেই ভাষা ও ভাষার প্রভাব ভারতের প্রাদেশিক বা মাতৃভাষার স্থান অধিকার করিতে পারে নাই। ভারতের হিন্দী, গুরুমুখী, গুজরাটী, তেলেঙ্গী, বাঙ্গালা, আসামী ও উড়িয়া ভাষা প্রভৃতি আজও এ দেশে অক্ষুণ্ন আছে। ইংরাজ আমলেও সেই অবস্থা বিদ্যমান, রাজ-ভাষা ইংরেজি প্রাদেশিক ভাষার প্রভাব নষ্ট করিতে পারে নাই।
রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষা অভিন্ন হইলে দেশের ও জাতির উন্নতির পথ যে রূপ সুগম হয়, বিভিন্নাবস্থায় সে রূপ হইতে পারে না। আরবেরা আরব দেশে, তুর্কীরা তুরস্কে, পার্সীরা পারস্যে যে রূপ রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষাকে অভিন্ন রূপে লাভ করিয়া জাতীয় উন্নতি ও অভ্যুত্থানের পথ সুগম করার সুযোগ পাইয়াছিলেন, সে রূপ সৌভাগ্য মোছলেম জগতের অন্যত্র ঘটে নাই। বাঙ্গলার মোছলমান সংখ্যা প্রায় তিন কোটী, এত অধিক মোছলমান-তুরস্কে, আরবে, পারস্যে ও মিছর প্রভৃতি একা কোনো মোছলমান রাজ্যেই নাই। ভারতের অন্য কোনো প্রদেশেও এত মোছলমানের বাস নাই, কিন্তু বাঙ্গলার মোছলমান যে রূপ উন্নতির সকল স্তরে অতি নিম্নে নিপতিত, এরূপ দৃষ্টান্ত আর কোথায়ও দৃষ্ট হয় না। শিক্ষায়, জ্ঞান চর্চায়, অধিকারের বেলায় আমরা সর্ব্বাপেক্ষা পশ্চাৎপদ। যুক্ত-প্রদেশে শতকরা ১৫ জন মাত্র মোছলমান, কিন্তু সেখানে মোছলমানগণের জাতীয় গৌরবের অনেক নিদর্শন বিরাজমান আছে। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, লক্ষ্ণৌ ও দেওবন্দের আরবি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান। মোছলমানের প্রেস, পুস্তকালয়, পুস্তক-প্রকাশের ব্যবস্থা এবং দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যার প্রতি লক্ষ্য করিলে শতকরা ৮৫ জন অমোছলমানের তুলনায় তাহাদেরই প্রাধান্য লক্ষিত হয়। রাজকর্ম্ম, সম্বণ্ধীয় স্বায়ত্ত-শাসন ও ব্যবস্থাপক সভাতেও তাঁহারা শতকরা ৩৩টী স্থান অধিকার করিয়া আছেন। পঞ্জাবের মোছলমানগণ সংখ্যায় কম নহে, বরং কিঞ্চিৎ অধিক। তাঁহারা শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলেজ এবং জাতীয় জীবনের প্রধান সম্বল প্রেস-স্থান ও সংবাদ-পত্র প্রচারে প্রতিবেশীদিগকে অতিক্রম করিয়া গিয়াছেন।”
সেই উনিশ শ’আঠাশ সালেও যে বয়ান আমরা লক্ষ্য করি, যা পরবর্তীকালের ভাষা আন্দোলনের স্রোতধারায় শামিল হয়েছে— তা একালেও সমপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। মাতৃভাষার প্রতি দরদহীনে আমরা কখনই আমরা প্রগতির দিকে যেতে পারি না। আমরা ভালো করে সমঝে নেওয়া দরকার। একালে বিষয়টি বোঝা আরও সহজতর হয়েছে আমাদের জন্য। আর ভাষার প্রতি দরদী মনটাকে মাতৃভাষা প্রেমের দিকে ধাবিত করা দরকার। এই ভাবনাটা কীভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে, সর্বস্তরে বাংলা চালু করা যাবে— সেই ভাবনা সঞ্চার করণে রাষ্ট্রের পাশা-পাশি প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বিষয়টি ফরজে আইন হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ বিষয়টি সবার দিক থেকে সমভাবে প্রযোজিত হওয়া দরকার। মনে তাই উচ্চারণ করি- “যারে অজ্ঞান তুই/ যারে ফিরে ঘরে,/মাতৃভাষা রূপখানি পূর্ণ মণি জলে।”
লেখিকা : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:

- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- "গণহত্যার বিচার না হলে আরও ভয়ংকর রূপে ফিরবে ফ্যাসিবাদ"
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- "আগের চেয়ে সুস্থবোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালেদা জিয়া"
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাম বেড়েছে মুরগির, স্থিতিশীল সবজি
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১৭ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- বোর্ড পরিচালকদেরকে একহাত নিলেন তামিম
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত : শফিকুর রহমান
- আবরার হত্যা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- "দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি ওয়াশিংটনের গোলামি করার জন্য নয়"
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- "সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ"
- "অন্ধকার দিনগুলোতেও সাংবাদিকরা সত্যের সন্ধানে অবিচল থেকেছেন"
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত
- কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহ্বান রাশেদ মাকসুদের
- জাতীয় দলের জন্য নতুন নির্বাচক নিয়োগ দেবে বিসিবি
- শঙ্কা সত্যি করে বিদায় ম্যাক্সওয়েলের
- পাকিস্তান আকাশসীমা বন্ধ করায় এয়ার ইন্ডিয়ার ৬০ কোটি ডলার ক্ষতির আশঙ্কা
- ৪-৫ মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- ফজলুর রহমানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে না সরকার : শফিকুল আলম
- জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিন : বরিশালে রিজভী
- বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের হাই অ্যালার্ট
- বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
