মাতৃভাষা বিষয়ে দরদী চিন্তার সূত্রমুখ
সৈয়দা কানিজ সুলতানা
এইভাবে অর্থাৎ কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের হাত ধরে বর্তমান নিবন্ধের মুখবন্ধ শুরু করা গেল। আর তা হচ্ছে এইরূপ— তিনি তাঁর মাতৃভাষা ও সাহিত্য প্রবন্ধে বলছেন, “ভাব ও চিন্তা যেমন ভাষার জন্মদান করে, ভাষাও তেমনি চিন্তাকে নিয়ন্ত্রিত, সুসম্বন্ধ ও শৃঙ্খলিত করে। ভাষা ভিন্ন ভাবা যায় না। একটুখানি অনুধাবন করিলেই দেখিতে পাওয়া যায় যে, কোন একটা ভাষা মনে মনে আবৃত্তি করিয়াই চিন্তা করে— যেখানে ভাষা নাই, সেখানে চিন্তাও নাই। আবার এইমাত্র বলিয়াছি, পুরাতন নিয়মকে উপেক্ষা করিয়া, পুরাতনের উপর পা না ফেলিয়া নূতনে যাওয়া যায় না— আবার ভাষা ছাড়া সুসম্বন্ধ চিন্তাও হয় না— তাহা হইলে এই দাঁড়ায় বাঙ্গালী বাংলা ছাড়া চিন্তা করিতে পারে না, ইংরাজ ইংরাজী ছাড়া ভাবিতে পারে না। তাহার পক্ষে মাতৃভাষা ভিন্ন যথার্থ চিন্তা যেমন অসম্ভব, বাঙ্গালীর পক্ষেও তেমনি। তা তিনি যত বড় ইংরাজী-জানা মানুষই হউন। বাংলা ভাষা ছাড়া স্বাধীন, মৌলিক বড় চিন্তা কোনোমতেই সম্ভব হইবে না।”
তিনি আরও একটু এগিয়ে গিয়ে বলছেন, “যে ভাষায় প্রথম মা বলিতে শিখিয়াছি, যে ভাষা দিয়া প্রথম এটা ওটা সেটা চিনিয়াছি, যে ভাষায় প্রথমে ‘কেন’ প্রশ্ন করিতে শিখিয়াছি, সেই ভাষার সাহায্য ভিন্ন ভাবুক, চিন্তাশীল কর্মী হইবার আশা করা আর পাগলামী করা এক। তাই যে কথা পূর্বে বলিয়াছি তাহারি পুনরাবৃত্তি করিয়া বলিতেছি, পরভাষায় যত বড় দখলই থাক, তাহাতে ঐ চলা-বলা-খাওয়া, নিমন্ত্রণ রক্ষা, টাকা রোজগার পর্যন্তই হয়, এর বেশী হয় না, হইতে পারে না।”
এই সব কথার সূত্র ধরে এ কথা বলতেই হচ্ছে যে, পয়লা নম্বরে আমাদের ওপর ফরজ হয়ে পড়েছে মাতৃভাষার স্বরূপ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া ও তার প্রতি দরদী মনটাকে শাণিত করা। বছর বছর এ নিয়ে এন্তার লেখালেখি হচ্ছে, কিন্তু এর ফজিলৎ অনায়াসে হাওয়ায়ই মিশে যাচ্ছে। ফলে ইংরেজি জানা মানুষের কদরটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি ভাষা বিষয়ক চেতনায় ঘুণ ধরা সূত্রমুখ এমনভাবে প্রস্ফুটিত হচ্ছে, তাতে করে সকল ক্ষেত্রে বাংলার কদর সঠিকভাবে কবে যে নিরূপিত হবে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না।
এই বেদনা মাতৃভাষাপ্রেমী ও সাহিত্যিকেরা পরম্পরায় বহন করে যাচ্ছে। ইন্টারনেট ঘাটলেই দেখা যাচ্ছে এই জাতীয় বহু সাহিত্যিকের মনবেদনা সমন্বিত লেখার সাক্ষাৎ ঘটছে। এই ভাষার লেখককূল ও চিন্তাশীল ব্যক্তিরা আফসোস করছেন বহুকালব্যাপী। যখন পরাধীনতার শৃঙ্খল ছিল তখনও যে দুর্ভাবনা বাসা বেধে ছিল, আজ স্বাধীন সময়েও একই নিরাশা মাকড়সার জাল বুনে চলেছে। ক্ষণকাল আগে আবুল কাশেম ফজলুল হক তাঁর এক নিবন্ধে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে উল্লেখ করেছেন সুদূর শিক্ষা ব্যবস্থার গলদই এর কারণ বলে। তিনি সেখানে দেখানোর চেষ্টা করেছেন এই দেশে যে, শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান তা দিয়ে মাতৃভাষার গুরুত্ব সমভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। যারা ধনী তারা তাদের লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে, মধ্যবিত্তরা পড়ছেন সাধারণ স্কুলে, আর গরিব মানুষের লেখা-পড়া চলছে মাদরাসাগুলোতে। শিক্ষার যখন এই বারোয়ারি অবস্থা তখন প্রকৃত পক্ষে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। ভবিষ্যতে জাতির যে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হতে যাচ্ছে তা ওই ইংরেজি জানা অলাদের হাতেই যেতে বসেছে। তারাই আজ অফিস আদালত সবখানে দৌর্দণ্ড দাপট দেখাচ্ছে। তাহলে ঘটনা যা ঘটে যাচ্ছে বা ঘটমান তা হলো বছর বছর ভাষা আন্দোলনের মাস ফিরে আসবে আর এ জাতীয় বয়ান চলতে থাকবে। কিন্তু জাতির ভাষা বিষয়ক গভীর সঙ্কট রয়েই যাবে। এ কারণে অগ্রসর চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে ভাবা দরকার। মিডিয়ার দোনোমনো জগতেও যে হালদশা তাতে, সংস্কৃতির যে সঙ্কট ঘণীভূত হচ্ছে তা আমাদের এক নিরাশার সমুদ্র যাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমরা যেহেতু আশাবাদী তাই আশার ছলনে ১৯২৮ সালের একটি নিবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে পাঠককূলের কাছে নতুন আশার সঞ্চার করতে চাই। যদিও এ জাতীয় প্রচুর লেখার সাথে পাঠকরা পরিচিত তথাপি নিবন্ধের স্বার্থে মানানসই হিসেবেই এটা পেশ করতে চাই।
ওই সালে পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলার বসীরহাটে অনুষ্ঠিত সাহিত্য সম্মেলনে নির্ধারিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে মওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী একটি অভিভাষণ প্রদান করেন। যতটুকুন জানা যায়, সাহিত্য, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য এবং বাংলা ভাষার অন্তর্গত রূপ ও সমস্যা বিষয়ে ইসলামাবাদী সম্ভবত দ্বিতীয় আর কোনো নিবন্ধ রচনা করেননি। আকস্মিকভাবেই এই রচনাটি তাকে অল্প সময়ের ব্যবধানে লিপিবদ্ধ করতে হয়েছিল। নিবেদন অংশে তাই তিনি এভাবে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন- “শরীয়তে ওজুর স্থলে তৈয়ম্মমের ব্যবস্থা আছে, তদ্রূপ আমাকেও যোগ্য পাত্ররূপ পানির অভাবে ‘তৈয়ম্মম’ রূপে সভাপরিচালনের গুরুকার্য নির্বাহ করিতে হইবে।… এ জন্য আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ দিব অথবা আপনাদের বিরুদ্ধে আমাকে অনধিকার চর্চায় বাধ্য করার হেতুতে সাহিত্য-সেবীদের বিচারাদালতে অভিযোগ উপস্থিত করিব, তাহাই ভাবিতেছি।”
এর পর তিনি মাতৃভাষার স্বরূপ বিষয়ে বয়ান দিতে গিয়ে বলেন, “মাতৃক্রোড়ে থাকিতেই শিশু আধআধ-স্বরে স্বভাবের প্রেরণার মুখে যে কথা ব্যক্ত করে, তাহাই মানুষের মাতৃভাষা। এই হিসেবে বাংলা বাঙ্গালার পৌণে-ষোল-আনা লোকের মাতৃভাষা। ইহাতে হিন্দু মোছলমানের কোন পার্থক্য নাই। ঢাকা, কলিকাতা, মোর্শেদাবাদ ও চট্টগ্রাম টাউনের মোছলমানের মাতৃভাষা বিকৃত উর্দ্দু ও বাংলায় মিশ্রিত হইয়া গেলেও তাহারা উভয় ভাষাতেই মনোভাব প্রকাশ করিতে অভ্যস্থ বরং তাহাদের সংসার-জীবনের প্রত্যেক স্তরেই তাঁহারা উর্দ্দু অপেক্ষা বাংলার অধিকতর মুখাপেক্ষী। খাতা-পত্র, দলিল-দস্তাবেজ ও পত্র-ব্যবহার সমস্তই তাঁহাদিগকে বাংলাতেই করিতে হয়। সুতরাং বাংলা যে তাঁহাদেরও মাতৃভাষা ইহাতে দ্বিমত হইতে পারে না।”
মওলানা সাহেবের সেই অভিভাষণ আজও আমাদেরকে ভাবিত করে। মাতৃভাষার উন্নতি কীভাবে হবে সে বিষয়ে উৎসাহ যোগাতে সে দিন বলেছিলেন তার গুরুত্ব আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। তিনি তার অভিভাষণের এই অংশে বলেন, “মাতৃভাষার উন্নতি মাতৃভাষার উৎকর্ষ সাধন ব্যতীত কোনো জাতি উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে পারে না, ইহা অবিসম্বাদিত সত্য। সভ্য-জগতের ইতিহাস আলোচনা করিলে প্রমাণিত হয়, জগতে এমন কোনো জাতির দৃষ্টান্ত দেখিতে পাওয়া যায় না, যাহারা মাতৃভাষার সাহায্য ব্যতীত উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে সক্ষম হইয়াছে। আরব জাতি বিজয়ীবেশে পারস্যে প্রবেশ করিয়া দীর্ঘকাল রাজত্ব করিয়াছে সত্য, পারস্য-সাহিত্যে তাহারা আরবি-প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে বিস্তার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, তাহাও সত্য, কিন্তু ইহা সত্ত্বেও তদ্দেশীয় মাতৃভাষার পরিবর্ত্তে সেখানে তাঁহারা আরবি-সাহিত্য প্রবর্ত্তিত করিতে পারেন নাই। বরং মোছলমান আমলে পার্শী-সাহিত্যের যে অসাধারণ উন্নতি হইয়াছিল, অতীত ইতিহাসে তাহার তুলনা খুঁজিয়া পাওয়া যায় না। তুর্কীরা আরব দেশে আসিয়া এছলামের নিকট আত্ম-সমর্পণ করিয়াছিল, আরবি ধর্ম্ম ও আরবি-সাহিত্য তাহাদের হৃদয়ে ও মস্তিষ্কে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল, কিন্তু তাই বলিয়া তুর্কীদের মাতৃভাষা তুর্কী মুছিয়া যায় নাই। বরং তুর্কীরা বিগত ৬০০ বৎসরব্যাপীয়া নিজেদের মাতৃভাষা তুর্কীর সাহায্যেই তিনটা মহাদেশ জুড়িয়া রাজ্য-শাসন করিতে সমর্থ হইয়াছেন। ভারতবর্ষের দৃষ্টান্ত আরও উজ্জ্বল। আরব আমল হইতে মোগল পাঠান মোছলমান শাসনবর্গের আমলদারীর প্রায় হাজার বৎসরকাল শাসক সম্প্রদায়ের মাতৃভাষা ছিল আরবি, তুর্কী ও পার্শী, কিন্তু তাহাদের সেই ভাষা ও ভাষার প্রভাব ভারতের প্রাদেশিক বা মাতৃভাষার স্থান অধিকার করিতে পারে নাই। ভারতের হিন্দী, গুরুমুখী, গুজরাটী, তেলেঙ্গী, বাঙ্গালা, আসামী ও উড়িয়া ভাষা প্রভৃতি আজও এ দেশে অক্ষুণ্ন আছে। ইংরাজ আমলেও সেই অবস্থা বিদ্যমান, রাজ-ভাষা ইংরেজি প্রাদেশিক ভাষার প্রভাব নষ্ট করিতে পারে নাই।
রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষা অভিন্ন হইলে দেশের ও জাতির উন্নতির পথ যে রূপ সুগম হয়, বিভিন্নাবস্থায় সে রূপ হইতে পারে না। আরবেরা আরব দেশে, তুর্কীরা তুরস্কে, পার্সীরা পারস্যে যে রূপ রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষাকে অভিন্ন রূপে লাভ করিয়া জাতীয় উন্নতি ও অভ্যুত্থানের পথ সুগম করার সুযোগ পাইয়াছিলেন, সে রূপ সৌভাগ্য মোছলেম জগতের অন্যত্র ঘটে নাই। বাঙ্গলার মোছলমান সংখ্যা প্রায় তিন কোটী, এত অধিক মোছলমান-তুরস্কে, আরবে, পারস্যে ও মিছর প্রভৃতি একা কোনো মোছলমান রাজ্যেই নাই। ভারতের অন্য কোনো প্রদেশেও এত মোছলমানের বাস নাই, কিন্তু বাঙ্গলার মোছলমান যে রূপ উন্নতির সকল স্তরে অতি নিম্নে নিপতিত, এরূপ দৃষ্টান্ত আর কোথায়ও দৃষ্ট হয় না। শিক্ষায়, জ্ঞান চর্চায়, অধিকারের বেলায় আমরা সর্ব্বাপেক্ষা পশ্চাৎপদ। যুক্ত-প্রদেশে শতকরা ১৫ জন মাত্র মোছলমান, কিন্তু সেখানে মোছলমানগণের জাতীয় গৌরবের অনেক নিদর্শন বিরাজমান আছে। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, লক্ষ্ণৌ ও দেওবন্দের আরবি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান। মোছলমানের প্রেস, পুস্তকালয়, পুস্তক-প্রকাশের ব্যবস্থা এবং দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যার প্রতি লক্ষ্য করিলে শতকরা ৮৫ জন অমোছলমানের তুলনায় তাহাদেরই প্রাধান্য লক্ষিত হয়। রাজকর্ম্ম, সম্বণ্ধীয় স্বায়ত্ত-শাসন ও ব্যবস্থাপক সভাতেও তাঁহারা শতকরা ৩৩টী স্থান অধিকার করিয়া আছেন। পঞ্জাবের মোছলমানগণ সংখ্যায় কম নহে, বরং কিঞ্চিৎ অধিক। তাঁহারা শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলেজ এবং জাতীয় জীবনের প্রধান সম্বল প্রেস-স্থান ও সংবাদ-পত্র প্রচারে প্রতিবেশীদিগকে অতিক্রম করিয়া গিয়াছেন।”
সেই উনিশ শ’আঠাশ সালেও যে বয়ান আমরা লক্ষ্য করি, যা পরবর্তীকালের ভাষা আন্দোলনের স্রোতধারায় শামিল হয়েছে— তা একালেও সমপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। মাতৃভাষার প্রতি দরদহীনে আমরা কখনই আমরা প্রগতির দিকে যেতে পারি না। আমরা ভালো করে সমঝে নেওয়া দরকার। একালে বিষয়টি বোঝা আরও সহজতর হয়েছে আমাদের জন্য। আর ভাষার প্রতি দরদী মনটাকে মাতৃভাষা প্রেমের দিকে ধাবিত করা দরকার। এই ভাবনাটা কীভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে, সর্বস্তরে বাংলা চালু করা যাবে— সেই ভাবনা সঞ্চার করণে রাষ্ট্রের পাশা-পাশি প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বিষয়টি ফরজে আইন হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ বিষয়টি সবার দিক থেকে সমভাবে প্রযোজিত হওয়া দরকার। মনে তাই উচ্চারণ করি- “যারে অজ্ঞান তুই/ যারে ফিরে ঘরে,/মাতৃভাষা রূপখানি পূর্ণ মণি জলে।”
লেখিকা : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা