হাসান আজিজুল হক
সৃজন নেশায় গদ্যের মত্তসাগরে
মিরাজ মোহাইমেন
ষাটের দশকে বাংলাদেশের ছোটগল্পের জমিন ঊর্বর হয়ে ওঠে একদল প্রতিভাবান শিল্পযোদ্ধার হাতে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, হাসান আজিজুল হক, আহমদ ছফা, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, হাসনাত আবদুল হাই, শওকত আলী, আবদুল মান্নান সৈয়দ, বুলবন ওসমান, আবদুশ শাকুর, রাহাত খান, সেলিনা হোসেন, নাজমুল আলম, সাইয়িদ আতীকুল্লাহ, রিজিয়া রহমান, মাফরুহা চৌধুরী, রাবেয়া খাতুন, মাহবুব তালুকদার প্রমুখ কথাশিল্পী। দ্রোহী মনোভাব, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ নৈঃসঙ্গ-বেদনা, মনোবিকৃতি, সমাজের নানারকম অসঙ্গতি, গ্রাম-বাংলার মানুষের শোষণ, বঞ্চনা, হাহাকার, কষ্ট, শহুরে সন্ত্রাস, যাপিতজীবনের রূঢ়বাস্তবতা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, এন্টি রোমান্টিক চেতনা, প্রতীকী ও পরাবাস্তববাদী নিরীক্ষা প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় ষাটের দশকের গল্পে। এভাবেই বলছেন সাহিত্য সমালোচকরা।
এ কথা এখন প্রমাণসিদ্ধ- হাসান আজিজুল হক ভাঙছেন, গড়ছেন-নির্মাণনেশায় বুদ হয়ে; আর আছেন তিনি যথার্থ স্থানেই। আছেন গদ্যের সমুদ্রগাহনে মত্ত। এভাবেই চলছে তার পথ চলা। প্রস্তুত হতে হতে এমন এক স্থানে নিজেকে তিনি স্থাপন করেছেন, যেখানে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিতার স্থানটি সয়ংক্রিয়ভাবে দখলে নিয়ে নিয়েছেন। এটা ঠিক, আধুনিকতার বিভিন্ন উপাদানকে একসূত্রে গাঁথার কৌশল রপ্ত করেই হাসান আজিজুল হক গল্প লেখায় হাত দিয়েছিলেন।
গল্পের চরিত্র নির্বাচনে রয়েছে তার রাজনৈতিক চেতনা। তার গল্পের অধিকাংশ চরিত্র নিজেদের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারঙ্গম। গল্পের দৃশ্যপট বর্ণনাগুণে পাঠকের চোখে বেশ জীবন্ত হয়ে ওঠে। এ কারণেই ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পগ্রন্থ বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাঠকের নজরবন্দী হন।
“এখন নির্দয় শীতকাল, ঠাণ্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।”
আলোচ্য গল্পগ্রন্থের নাম গল্পটি শুরু হয়েছে ঠিক এভাবে। গল্পকারের পর্যবেক্ষণ তীক্ষ্ণ, উপস্থাপনা অভিনব। গ্রামীণ জীবন ও গ্রামের প্রকৃতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকলে ‘চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়’ এ রকম বর্ণনা দেওয়া সম্ভব হতো না। তার ভাষা চমৎকার এবং গল্প বলার ঢং স্বকীয় মহিমায় সমুজ্জ্বল। তার এ গল্প ষাটের দশকের পূর্ব-পাকিস্তানের গ্রামীণ জীবনকে অবলম্বন করে গড়ে উঠেছে কিনা সে বিষয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে চাইলে তুলতে পারেন। তবে গল্পটির কাহিনী বিধৃত হয়েছে তখনকার পরিবেশে।
গ্রামের তিনজন তরুণের মধ্যে ইনাম স্কুলের ছাত্র হলেও পড়ালেখায় তার মোটেও আগ্রহ নেই। আর অপর দু’জন ফেকু ও সুহাস বেকার। সুযোগ পেলে তারা পকেট মারে, চুরি-চামারিও করে। এই তিনজন তরুণ এক শীতের রাতে বের হয় এক বৃদ্ধের বাড়ির উদ্দেশে। ফেকুর কাঁধে একটি রেডিও, তাতে একটি প্রেমের গান বেজে চলেছে। ইনামের ধমকে সেটাকে তার বন্ধ করে দিতে হয়। ইনাম মুসলমান আর অপর দু’জন হিন্দু। এটা বুঝতে সাহায্য করে ইনামের উক্তি, তোদের মা কালীর দিব্যি, কাল দিয়ে দেবানে।’
গল্পে গ্রাম, বন-জঙ্গল গাঢ়ভাবে বর্ণিত হয়েছে। প্রবল অভিঘাতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তিনটি যুবকের লক্ষ্যহীন নৈরাশ্যে ভরা ভবিষ্যৎকে। গল্পের পাঠক-পাঠিকাদের কাছে শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন রয়ে গেছে, যুবক তিনটি গ্রামের প্রান্ত সীমার ঐ বৃদ্ধের কাছে কেন গিয়েছিল?
পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব-পাকিস্তানে আগত এক উদ্বাস্তু বৃদ্ধের শোচনীয় জীবনের ছবি আঁকতে গিয়ে আলোচ্য গল্পে মূল্যবোধের অবক্ষয় এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা বর্বরোচিত এবং অসহ্য। টাকা আয় করার জন্য একজন পিতার এহেন দুষ্কর্ম থেকে ধর্মের বিধান তাকে নিরস্ত্র করতে পারছে না! লোকটি নাস্তিক হলেও ধর্মনিরপেক্ষ নীতির মানদণ্ডে বিচার করলেও সে এমন জঘন্য কাজ করতে পারে না। ভারত বিভাগের পর পাকিস্তানে এসে বৃদ্ধ যে করবী গাছ রোপণ করে তা ফুলের জন্য নয়, ফলের জন্য, যার ফল তিক্ত এবং বিষাক্ত। তেমনি মেয়েটি যে অর্থ যোগাচ্ছে তাও তিক্ত এবং বিষাক্ত। দুঃখ-যন্ত্রণায় জর্জর বৃদ্ধের জীবন ও যুবকদের লক্ষ্যহীনতা ও নৈরাশ্যকে আড়াল করার কোনো চেষ্টা গল্পকার করেননি। অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সঙ্গে লেখক একটি নিষ্করুণ সন্ধ্যার বর্ণনা দিয়েছেন। বিভিন্ন অনুচ্ছেদে বিশেষ বিশেষ বর্ণনায়, সংলাপে এবং চরিত্র চিত্রণে গল্পকার অত্যন্ত সূক্ষ্ম কৌশল ও সুচিন্তিত রচনাশৈলীর আশ্রয় নিয়ে তার প্রতিবাদকে অব্যর্থ করে তুলেছেন।
অবশ্য ইজাজ হোসেন বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই দাবি করেছেন যে, “আমরা এই চর্ম চক্ষে আজও পর্যন্ত দেখিনি ‘উদ্বাস্তু’ কোনো মানুষের এমন ধারাহীন পরিণতি কোথাও ঘটেছে।”
লক্ষ্যণীয় বিষয় হচ্ছে, আনিসুজ্জামান তাকে একজন বড় গল্পকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তার দৃষ্টিকে অন্তর্ভেদী বলেছেন, যা শানিত হয়েছে বামপন্থী বোধে। বিশ্বাস মার খেয়েছে কিন্তু তাকে ছেড়ে যায়নি। জীবনকে নিয়ে তার স্বপ্ন, ক্রোধ এবং পরিহাস গল্পে-উপন্যাসে ভাষা পেয়েছে। ওয়াহিদুল হক তার বাগ্মীতার প্রশংসা করতে গিয়ে অভিজ্ঞতাকে হৃদয় গহনের তীব্রতম বেদনার বোধে রূপান্তর করার ক্ষমতার কথা বলেছেন। তার উচ্চারণের মধ্যে মননের উদ্ভাসন দেখেছেন।
সনৎ কুমার সাহা তার প্রথম পর্বের পর্যবেক্ষণকে গভীরতর বলেছেন দ্বিতীয় পর্বের তুলনায়। তিনি শকুন, আত্মজা ও একটি করবী গাছ, আমৃত্যু আজীবন, নামের গল্পগুলোর উল্লেখ করে বলেছেন, বাস্তবের ভেতর থেকে গল্পগুলো তৈরি হয়ে বেরিয়ে এসেছে। হাসানের গল্পের পরিমণ্ডল তার ভাষায়, নিষ্করুণ অথচ বেদনাময়। সে বেদনা বিশ্ব প্রকৃতিতে নির্ণিমেষ ছড়িয়ে পড়ে, আমরাও তাতে একাত্ম হই। তার ভাষা নির্বাচনে কোনো খাদ থাকে না। প্রত্যয় ও প্রতিজ্ঞায় বিরোধ থাকে না এতটুকু। তুচ্ছ জীবনের হাহাকার ও সংগ্রাম মানুষের বেঁচে থাকার মূল সত্যকে স্পর্শ করে। স্থান ও কালের সীমা অতিক্রম করে গল্পের আভা দূর দিগন্তে প্রসারিত হয়। হাসানের সাম্প্রতিক গল্পপাঠে অতৃপ্ত সনৎ কুমার তৃপ্তি খুঁজে পান তার মননশীল রচনায়। তার প্রবন্ধের ধারালো সতেজ ও অন্তর্ভেদী ভাষায় অভিভূত তিনি।
হায়াৎ মামুদ বলেন, আশ্চর্য! হাসান এত লিখলেন কবে, কখন কীভাবে? তাহলে আড্ডা দিলেন কখন? আমি মেলাতে পারি না। আমরা গৌড়জন বিলক্ষণ জানি। আর, তার মতো বলন-কথন, সেই-বা কজনের ললাট লিপি! কী আনুষ্ঠানিক মঞ্চে, সভা-সমিতিতে কি ঘরোয়া রাজউজির মারা-আড্ডায় তার তুলনা তিনি নিজেই। সর্বত্র বাজিমাত। অনায়াস সাধ্য, অচর্চিত, স্বতোৎসারিত, অদম্য, নিনাদিত শব্দপ্রস্রবণ। আমার চেনা চৌহদ্দীদতে বাকশিল্প, কথা মধুময়, মানুষ দু’চারজন আছেন বৈকি, সকলেই নিজ নিজ ধরনের স্বাতন্ত্রিক, কিন্তু সেখানেও হাসান বিশিষ্ট।
হাসান তাঁর ঋজু ও তেজি চেহারা নিজে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁর যাবতীয় কাহিনী পরম্পরায়, গল্পে কি উপন্যাসে, এমনকি প্রবন্ধরাজিতেও। আমাদের মতো দুর্মুখ বন্ধুদের ধরতাই বুলি-হাসান বড়ো অলস, লেখেন কম, এই অভিযোগ এখন অবধি তাঁর সঙ্গি। আমাদের সঙ্গে কাতারে দাড়াবেন, আমি জানি, কাগজের (লিটল ম্যাগ ও দৈনিক সংবাদপত্র ইত্যাদি) সম্পাদকবৃন্দ ও প্রকাশককুল; তাঁরা জানেন এই মানুষটির হাত থেকে লেখা আদায় করা কতখানি কাঠখড় পোড়ানোর ব্যাপার।
সরল-যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ করলে অঙ্কের ফল দাঁড়ায়, তিনি অতি প্রজ নন। আসলেই কি তাই? নাকি আমাদের চতুষ্পার্শ্বে নিরন্তর প্রায়-অপাঠ্য রচনার যে প্লাবন তার ঘূর্ণি ভুলিয়ে দিয়েছে তৌলের হিসাবজ্ঞান? স্বল্পপ্রজ হলে- কিংবা হয়তো তা-ই , তাতে কী হীরকদুতিময় এত সব রচনা কী করে সম্ভব হল! অবশ্য এমনও ঘটতে পারে- একই সঙ্গে প্রচুর অথচ অত্যুত্তম লেখা প্রায় সোনার পাথরবাটি নির্মাণ।
হাসান আজিজুল হক অর্ধশতাব্দীব্যাপী সাহিত্য সৃষ্টিতে অলসভাবে ব্যাপৃত। তিনি আমাদের এ দেশেই শুধু নন, সাম্প্রতিক বঙ্গ সাহিত্যে উজ্জ্বলতম কথা সাহিত্যিকদের অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন। তাঁর রচনা, চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে -সমাজ ও সাহিত্য উভয় ক্ষেত্রেই-বিদ্বজ্জনের রচনা দু’ বাংলাতেই বহুকাল যাবৎ প্রকাশিত হয়ে আসছে। রসগ্রাহী ছাত্র-শিক্ষক অনেকেই তাঁদের গবেষণার যোগ্য হিসেবে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে গ্রহণ করেছেন, আমি জানি।
ইজাজ হোসেন এই কৃতী কথাশিল্পীর গল্পসম্ভারের ‘হীরক দ্যুতি’ উদ্ধার করার পর একটা চমৎকার কথা বলেছেন। কথাটি হচ্ছে, দেশ কালের অন্তরশায়িত যে ঘটনাসমূহ রাজনীতির, অর্থনীতির, সামাজিকতার কোল ঘেঁষে জন্মলাভ করে, সেগুলিকে তিনি তুলে এনে তাঁর মেধা-সিঞ্চিত কৃতিত্বে অপরূপ করে আমাদের সামনে ছেড়ে দিয়েছেন।
জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম। গভীর ও জটিল কথা সহজ করে বলার ভেতর নিহিত থাকে ভালো গদ্য লেখার রহস্য।
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, সহজ কথা যায় না বলা সহজে। বুদ্ধদেব বসুর মতে, সহজ করে লেখাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ। গদ্যের এই সহজ কিন্তু গভীরতা একসময় জার্মান গদ্যে ছিল না বলে শোপেনহওয়ার আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, 'জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম।
লেখক : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া