হাসান আজিজুল হক
সৃজন নেশায় গদ্যের মত্তসাগরে
মিরাজ মোহাইমেন
ষাটের দশকে বাংলাদেশের ছোটগল্পের জমিন ঊর্বর হয়ে ওঠে একদল প্রতিভাবান শিল্পযোদ্ধার হাতে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, হাসান আজিজুল হক, আহমদ ছফা, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, হাসনাত আবদুল হাই, শওকত আলী, আবদুল মান্নান সৈয়দ, বুলবন ওসমান, আবদুশ শাকুর, রাহাত খান, সেলিনা হোসেন, নাজমুল আলম, সাইয়িদ আতীকুল্লাহ, রিজিয়া রহমান, মাফরুহা চৌধুরী, রাবেয়া খাতুন, মাহবুব তালুকদার প্রমুখ কথাশিল্পী। দ্রোহী মনোভাব, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ নৈঃসঙ্গ-বেদনা, মনোবিকৃতি, সমাজের নানারকম অসঙ্গতি, গ্রাম-বাংলার মানুষের শোষণ, বঞ্চনা, হাহাকার, কষ্ট, শহুরে সন্ত্রাস, যাপিতজীবনের রূঢ়বাস্তবতা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, এন্টি রোমান্টিক চেতনা, প্রতীকী ও পরাবাস্তববাদী নিরীক্ষা প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় ষাটের দশকের গল্পে। এভাবেই বলছেন সাহিত্য সমালোচকরা।
এ কথা এখন প্রমাণসিদ্ধ- হাসান আজিজুল হক ভাঙছেন, গড়ছেন-নির্মাণনেশায় বুদ হয়ে; আর আছেন তিনি যথার্থ স্থানেই। আছেন গদ্যের সমুদ্রগাহনে মত্ত। এভাবেই চলছে তার পথ চলা। প্রস্তুত হতে হতে এমন এক স্থানে নিজেকে তিনি স্থাপন করেছেন, যেখানে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিতার স্থানটি সয়ংক্রিয়ভাবে দখলে নিয়ে নিয়েছেন। এটা ঠিক, আধুনিকতার বিভিন্ন উপাদানকে একসূত্রে গাঁথার কৌশল রপ্ত করেই হাসান আজিজুল হক গল্প লেখায় হাত দিয়েছিলেন।
গল্পের চরিত্র নির্বাচনে রয়েছে তার রাজনৈতিক চেতনা। তার গল্পের অধিকাংশ চরিত্র নিজেদের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারঙ্গম। গল্পের দৃশ্যপট বর্ণনাগুণে পাঠকের চোখে বেশ জীবন্ত হয়ে ওঠে। এ কারণেই ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পগ্রন্থ বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাঠকের নজরবন্দী হন।
“এখন নির্দয় শীতকাল, ঠাণ্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।”
আলোচ্য গল্পগ্রন্থের নাম গল্পটি শুরু হয়েছে ঠিক এভাবে। গল্পকারের পর্যবেক্ষণ তীক্ষ্ণ, উপস্থাপনা অভিনব। গ্রামীণ জীবন ও গ্রামের প্রকৃতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকলে ‘চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়’ এ রকম বর্ণনা দেওয়া সম্ভব হতো না। তার ভাষা চমৎকার এবং গল্প বলার ঢং স্বকীয় মহিমায় সমুজ্জ্বল। তার এ গল্প ষাটের দশকের পূর্ব-পাকিস্তানের গ্রামীণ জীবনকে অবলম্বন করে গড়ে উঠেছে কিনা সে বিষয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে চাইলে তুলতে পারেন। তবে গল্পটির কাহিনী বিধৃত হয়েছে তখনকার পরিবেশে।
গ্রামের তিনজন তরুণের মধ্যে ইনাম স্কুলের ছাত্র হলেও পড়ালেখায় তার মোটেও আগ্রহ নেই। আর অপর দু’জন ফেকু ও সুহাস বেকার। সুযোগ পেলে তারা পকেট মারে, চুরি-চামারিও করে। এই তিনজন তরুণ এক শীতের রাতে বের হয় এক বৃদ্ধের বাড়ির উদ্দেশে। ফেকুর কাঁধে একটি রেডিও, তাতে একটি প্রেমের গান বেজে চলেছে। ইনামের ধমকে সেটাকে তার বন্ধ করে দিতে হয়। ইনাম মুসলমান আর অপর দু’জন হিন্দু। এটা বুঝতে সাহায্য করে ইনামের উক্তি, তোদের মা কালীর দিব্যি, কাল দিয়ে দেবানে।’
গল্পে গ্রাম, বন-জঙ্গল গাঢ়ভাবে বর্ণিত হয়েছে। প্রবল অভিঘাতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তিনটি যুবকের লক্ষ্যহীন নৈরাশ্যে ভরা ভবিষ্যৎকে। গল্পের পাঠক-পাঠিকাদের কাছে শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন রয়ে গেছে, যুবক তিনটি গ্রামের প্রান্ত সীমার ঐ বৃদ্ধের কাছে কেন গিয়েছিল?
পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব-পাকিস্তানে আগত এক উদ্বাস্তু বৃদ্ধের শোচনীয় জীবনের ছবি আঁকতে গিয়ে আলোচ্য গল্পে মূল্যবোধের অবক্ষয় এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা বর্বরোচিত এবং অসহ্য। টাকা আয় করার জন্য একজন পিতার এহেন দুষ্কর্ম থেকে ধর্মের বিধান তাকে নিরস্ত্র করতে পারছে না! লোকটি নাস্তিক হলেও ধর্মনিরপেক্ষ নীতির মানদণ্ডে বিচার করলেও সে এমন জঘন্য কাজ করতে পারে না। ভারত বিভাগের পর পাকিস্তানে এসে বৃদ্ধ যে করবী গাছ রোপণ করে তা ফুলের জন্য নয়, ফলের জন্য, যার ফল তিক্ত এবং বিষাক্ত। তেমনি মেয়েটি যে অর্থ যোগাচ্ছে তাও তিক্ত এবং বিষাক্ত। দুঃখ-যন্ত্রণায় জর্জর বৃদ্ধের জীবন ও যুবকদের লক্ষ্যহীনতা ও নৈরাশ্যকে আড়াল করার কোনো চেষ্টা গল্পকার করেননি। অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সঙ্গে লেখক একটি নিষ্করুণ সন্ধ্যার বর্ণনা দিয়েছেন। বিভিন্ন অনুচ্ছেদে বিশেষ বিশেষ বর্ণনায়, সংলাপে এবং চরিত্র চিত্রণে গল্পকার অত্যন্ত সূক্ষ্ম কৌশল ও সুচিন্তিত রচনাশৈলীর আশ্রয় নিয়ে তার প্রতিবাদকে অব্যর্থ করে তুলেছেন।
অবশ্য ইজাজ হোসেন বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই দাবি করেছেন যে, “আমরা এই চর্ম চক্ষে আজও পর্যন্ত দেখিনি ‘উদ্বাস্তু’ কোনো মানুষের এমন ধারাহীন পরিণতি কোথাও ঘটেছে।”
লক্ষ্যণীয় বিষয় হচ্ছে, আনিসুজ্জামান তাকে একজন বড় গল্পকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তার দৃষ্টিকে অন্তর্ভেদী বলেছেন, যা শানিত হয়েছে বামপন্থী বোধে। বিশ্বাস মার খেয়েছে কিন্তু তাকে ছেড়ে যায়নি। জীবনকে নিয়ে তার স্বপ্ন, ক্রোধ এবং পরিহাস গল্পে-উপন্যাসে ভাষা পেয়েছে। ওয়াহিদুল হক তার বাগ্মীতার প্রশংসা করতে গিয়ে অভিজ্ঞতাকে হৃদয় গহনের তীব্রতম বেদনার বোধে রূপান্তর করার ক্ষমতার কথা বলেছেন। তার উচ্চারণের মধ্যে মননের উদ্ভাসন দেখেছেন।
সনৎ কুমার সাহা তার প্রথম পর্বের পর্যবেক্ষণকে গভীরতর বলেছেন দ্বিতীয় পর্বের তুলনায়। তিনি শকুন, আত্মজা ও একটি করবী গাছ, আমৃত্যু আজীবন, নামের গল্পগুলোর উল্লেখ করে বলেছেন, বাস্তবের ভেতর থেকে গল্পগুলো তৈরি হয়ে বেরিয়ে এসেছে। হাসানের গল্পের পরিমণ্ডল তার ভাষায়, নিষ্করুণ অথচ বেদনাময়। সে বেদনা বিশ্ব প্রকৃতিতে নির্ণিমেষ ছড়িয়ে পড়ে, আমরাও তাতে একাত্ম হই। তার ভাষা নির্বাচনে কোনো খাদ থাকে না। প্রত্যয় ও প্রতিজ্ঞায় বিরোধ থাকে না এতটুকু। তুচ্ছ জীবনের হাহাকার ও সংগ্রাম মানুষের বেঁচে থাকার মূল সত্যকে স্পর্শ করে। স্থান ও কালের সীমা অতিক্রম করে গল্পের আভা দূর দিগন্তে প্রসারিত হয়। হাসানের সাম্প্রতিক গল্পপাঠে অতৃপ্ত সনৎ কুমার তৃপ্তি খুঁজে পান তার মননশীল রচনায়। তার প্রবন্ধের ধারালো সতেজ ও অন্তর্ভেদী ভাষায় অভিভূত তিনি।
হায়াৎ মামুদ বলেন, আশ্চর্য! হাসান এত লিখলেন কবে, কখন কীভাবে? তাহলে আড্ডা দিলেন কখন? আমি মেলাতে পারি না। আমরা গৌড়জন বিলক্ষণ জানি। আর, তার মতো বলন-কথন, সেই-বা কজনের ললাট লিপি! কী আনুষ্ঠানিক মঞ্চে, সভা-সমিতিতে কি ঘরোয়া রাজউজির মারা-আড্ডায় তার তুলনা তিনি নিজেই। সর্বত্র বাজিমাত। অনায়াস সাধ্য, অচর্চিত, স্বতোৎসারিত, অদম্য, নিনাদিত শব্দপ্রস্রবণ। আমার চেনা চৌহদ্দীদতে বাকশিল্প, কথা মধুময়, মানুষ দু’চারজন আছেন বৈকি, সকলেই নিজ নিজ ধরনের স্বাতন্ত্রিক, কিন্তু সেখানেও হাসান বিশিষ্ট।
হাসান তাঁর ঋজু ও তেজি চেহারা নিজে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁর যাবতীয় কাহিনী পরম্পরায়, গল্পে কি উপন্যাসে, এমনকি প্রবন্ধরাজিতেও। আমাদের মতো দুর্মুখ বন্ধুদের ধরতাই বুলি-হাসান বড়ো অলস, লেখেন কম, এই অভিযোগ এখন অবধি তাঁর সঙ্গি। আমাদের সঙ্গে কাতারে দাড়াবেন, আমি জানি, কাগজের (লিটল ম্যাগ ও দৈনিক সংবাদপত্র ইত্যাদি) সম্পাদকবৃন্দ ও প্রকাশককুল; তাঁরা জানেন এই মানুষটির হাত থেকে লেখা আদায় করা কতখানি কাঠখড় পোড়ানোর ব্যাপার।
সরল-যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ করলে অঙ্কের ফল দাঁড়ায়, তিনি অতি প্রজ নন। আসলেই কি তাই? নাকি আমাদের চতুষ্পার্শ্বে নিরন্তর প্রায়-অপাঠ্য রচনার যে প্লাবন তার ঘূর্ণি ভুলিয়ে দিয়েছে তৌলের হিসাবজ্ঞান? স্বল্পপ্রজ হলে- কিংবা হয়তো তা-ই , তাতে কী হীরকদুতিময় এত সব রচনা কী করে সম্ভব হল! অবশ্য এমনও ঘটতে পারে- একই সঙ্গে প্রচুর অথচ অত্যুত্তম লেখা প্রায় সোনার পাথরবাটি নির্মাণ।
হাসান আজিজুল হক অর্ধশতাব্দীব্যাপী সাহিত্য সৃষ্টিতে অলসভাবে ব্যাপৃত। তিনি আমাদের এ দেশেই শুধু নন, সাম্প্রতিক বঙ্গ সাহিত্যে উজ্জ্বলতম কথা সাহিত্যিকদের অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন। তাঁর রচনা, চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে -সমাজ ও সাহিত্য উভয় ক্ষেত্রেই-বিদ্বজ্জনের রচনা দু’ বাংলাতেই বহুকাল যাবৎ প্রকাশিত হয়ে আসছে। রসগ্রাহী ছাত্র-শিক্ষক অনেকেই তাঁদের গবেষণার যোগ্য হিসেবে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে গ্রহণ করেছেন, আমি জানি।
ইজাজ হোসেন এই কৃতী কথাশিল্পীর গল্পসম্ভারের ‘হীরক দ্যুতি’ উদ্ধার করার পর একটা চমৎকার কথা বলেছেন। কথাটি হচ্ছে, দেশ কালের অন্তরশায়িত যে ঘটনাসমূহ রাজনীতির, অর্থনীতির, সামাজিকতার কোল ঘেঁষে জন্মলাভ করে, সেগুলিকে তিনি তুলে এনে তাঁর মেধা-সিঞ্চিত কৃতিত্বে অপরূপ করে আমাদের সামনে ছেড়ে দিয়েছেন।
জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম। গভীর ও জটিল কথা সহজ করে বলার ভেতর নিহিত থাকে ভালো গদ্য লেখার রহস্য।
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, সহজ কথা যায় না বলা সহজে। বুদ্ধদেব বসুর মতে, সহজ করে লেখাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ। গদ্যের এই সহজ কিন্তু গভীরতা একসময় জার্মান গদ্যে ছিল না বলে শোপেনহওয়ার আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, 'জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম।
লেখক : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএসইসির আলোচনা সভা
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- বিজয়ের দিনে এলো আরেকটি জয়
- বিজয়ের দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ২০২৫ সালের শেষ অথবা ’২৬-এর প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন: ড. ইউনূস
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- বিজয় দিবস নিয়ে মোদির পোস্ট: কড়া প্রতিবাদ আসিফ নজরুলের
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন