হাসান আজিজুল হক
সৃজন নেশায় গদ্যের মত্তসাগরে
মিরাজ মোহাইমেন
ষাটের দশকে বাংলাদেশের ছোটগল্পের জমিন ঊর্বর হয়ে ওঠে একদল প্রতিভাবান শিল্পযোদ্ধার হাতে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, হাসান আজিজুল হক, আহমদ ছফা, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, হাসনাত আবদুল হাই, শওকত আলী, আবদুল মান্নান সৈয়দ, বুলবন ওসমান, আবদুশ শাকুর, রাহাত খান, সেলিনা হোসেন, নাজমুল আলম, সাইয়িদ আতীকুল্লাহ, রিজিয়া রহমান, মাফরুহা চৌধুরী, রাবেয়া খাতুন, মাহবুব তালুকদার প্রমুখ কথাশিল্পী। দ্রোহী মনোভাব, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ নৈঃসঙ্গ-বেদনা, মনোবিকৃতি, সমাজের নানারকম অসঙ্গতি, গ্রাম-বাংলার মানুষের শোষণ, বঞ্চনা, হাহাকার, কষ্ট, শহুরে সন্ত্রাস, যাপিতজীবনের রূঢ়বাস্তবতা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, এন্টি রোমান্টিক চেতনা, প্রতীকী ও পরাবাস্তববাদী নিরীক্ষা প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় ষাটের দশকের গল্পে। এভাবেই বলছেন সাহিত্য সমালোচকরা।
এ কথা এখন প্রমাণসিদ্ধ- হাসান আজিজুল হক ভাঙছেন, গড়ছেন-নির্মাণনেশায় বুদ হয়ে; আর আছেন তিনি যথার্থ স্থানেই। আছেন গদ্যের সমুদ্রগাহনে মত্ত। এভাবেই চলছে তার পথ চলা। প্রস্তুত হতে হতে এমন এক স্থানে নিজেকে তিনি স্থাপন করেছেন, যেখানে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিতার স্থানটি সয়ংক্রিয়ভাবে দখলে নিয়ে নিয়েছেন। এটা ঠিক, আধুনিকতার বিভিন্ন উপাদানকে একসূত্রে গাঁথার কৌশল রপ্ত করেই হাসান আজিজুল হক গল্প লেখায় হাত দিয়েছিলেন।
গল্পের চরিত্র নির্বাচনে রয়েছে তার রাজনৈতিক চেতনা। তার গল্পের অধিকাংশ চরিত্র নিজেদের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারঙ্গম। গল্পের দৃশ্যপট বর্ণনাগুণে পাঠকের চোখে বেশ জীবন্ত হয়ে ওঠে। এ কারণেই ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পগ্রন্থ বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাঠকের নজরবন্দী হন।
“এখন নির্দয় শীতকাল, ঠাণ্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।”
আলোচ্য গল্পগ্রন্থের নাম গল্পটি শুরু হয়েছে ঠিক এভাবে। গল্পকারের পর্যবেক্ষণ তীক্ষ্ণ, উপস্থাপনা অভিনব। গ্রামীণ জীবন ও গ্রামের প্রকৃতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকলে ‘চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়’ এ রকম বর্ণনা দেওয়া সম্ভব হতো না। তার ভাষা চমৎকার এবং গল্প বলার ঢং স্বকীয় মহিমায় সমুজ্জ্বল। তার এ গল্প ষাটের দশকের পূর্ব-পাকিস্তানের গ্রামীণ জীবনকে অবলম্বন করে গড়ে উঠেছে কিনা সে বিষয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে চাইলে তুলতে পারেন। তবে গল্পটির কাহিনী বিধৃত হয়েছে তখনকার পরিবেশে।
গ্রামের তিনজন তরুণের মধ্যে ইনাম স্কুলের ছাত্র হলেও পড়ালেখায় তার মোটেও আগ্রহ নেই। আর অপর দু’জন ফেকু ও সুহাস বেকার। সুযোগ পেলে তারা পকেট মারে, চুরি-চামারিও করে। এই তিনজন তরুণ এক শীতের রাতে বের হয় এক বৃদ্ধের বাড়ির উদ্দেশে। ফেকুর কাঁধে একটি রেডিও, তাতে একটি প্রেমের গান বেজে চলেছে। ইনামের ধমকে সেটাকে তার বন্ধ করে দিতে হয়। ইনাম মুসলমান আর অপর দু’জন হিন্দু। এটা বুঝতে সাহায্য করে ইনামের উক্তি, তোদের মা কালীর দিব্যি, কাল দিয়ে দেবানে।’
গল্পে গ্রাম, বন-জঙ্গল গাঢ়ভাবে বর্ণিত হয়েছে। প্রবল অভিঘাতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তিনটি যুবকের লক্ষ্যহীন নৈরাশ্যে ভরা ভবিষ্যৎকে। গল্পের পাঠক-পাঠিকাদের কাছে শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন রয়ে গেছে, যুবক তিনটি গ্রামের প্রান্ত সীমার ঐ বৃদ্ধের কাছে কেন গিয়েছিল?
পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব-পাকিস্তানে আগত এক উদ্বাস্তু বৃদ্ধের শোচনীয় জীবনের ছবি আঁকতে গিয়ে আলোচ্য গল্পে মূল্যবোধের অবক্ষয় এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা বর্বরোচিত এবং অসহ্য। টাকা আয় করার জন্য একজন পিতার এহেন দুষ্কর্ম থেকে ধর্মের বিধান তাকে নিরস্ত্র করতে পারছে না! লোকটি নাস্তিক হলেও ধর্মনিরপেক্ষ নীতির মানদণ্ডে বিচার করলেও সে এমন জঘন্য কাজ করতে পারে না। ভারত বিভাগের পর পাকিস্তানে এসে বৃদ্ধ যে করবী গাছ রোপণ করে তা ফুলের জন্য নয়, ফলের জন্য, যার ফল তিক্ত এবং বিষাক্ত। তেমনি মেয়েটি যে অর্থ যোগাচ্ছে তাও তিক্ত এবং বিষাক্ত। দুঃখ-যন্ত্রণায় জর্জর বৃদ্ধের জীবন ও যুবকদের লক্ষ্যহীনতা ও নৈরাশ্যকে আড়াল করার কোনো চেষ্টা গল্পকার করেননি। অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সঙ্গে লেখক একটি নিষ্করুণ সন্ধ্যার বর্ণনা দিয়েছেন। বিভিন্ন অনুচ্ছেদে বিশেষ বিশেষ বর্ণনায়, সংলাপে এবং চরিত্র চিত্রণে গল্পকার অত্যন্ত সূক্ষ্ম কৌশল ও সুচিন্তিত রচনাশৈলীর আশ্রয় নিয়ে তার প্রতিবাদকে অব্যর্থ করে তুলেছেন।
অবশ্য ইজাজ হোসেন বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই দাবি করেছেন যে, “আমরা এই চর্ম চক্ষে আজও পর্যন্ত দেখিনি ‘উদ্বাস্তু’ কোনো মানুষের এমন ধারাহীন পরিণতি কোথাও ঘটেছে।”
লক্ষ্যণীয় বিষয় হচ্ছে, আনিসুজ্জামান তাকে একজন বড় গল্পকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তার দৃষ্টিকে অন্তর্ভেদী বলেছেন, যা শানিত হয়েছে বামপন্থী বোধে। বিশ্বাস মার খেয়েছে কিন্তু তাকে ছেড়ে যায়নি। জীবনকে নিয়ে তার স্বপ্ন, ক্রোধ এবং পরিহাস গল্পে-উপন্যাসে ভাষা পেয়েছে। ওয়াহিদুল হক তার বাগ্মীতার প্রশংসা করতে গিয়ে অভিজ্ঞতাকে হৃদয় গহনের তীব্রতম বেদনার বোধে রূপান্তর করার ক্ষমতার কথা বলেছেন। তার উচ্চারণের মধ্যে মননের উদ্ভাসন দেখেছেন।
সনৎ কুমার সাহা তার প্রথম পর্বের পর্যবেক্ষণকে গভীরতর বলেছেন দ্বিতীয় পর্বের তুলনায়। তিনি শকুন, আত্মজা ও একটি করবী গাছ, আমৃত্যু আজীবন, নামের গল্পগুলোর উল্লেখ করে বলেছেন, বাস্তবের ভেতর থেকে গল্পগুলো তৈরি হয়ে বেরিয়ে এসেছে। হাসানের গল্পের পরিমণ্ডল তার ভাষায়, নিষ্করুণ অথচ বেদনাময়। সে বেদনা বিশ্ব প্রকৃতিতে নির্ণিমেষ ছড়িয়ে পড়ে, আমরাও তাতে একাত্ম হই। তার ভাষা নির্বাচনে কোনো খাদ থাকে না। প্রত্যয় ও প্রতিজ্ঞায় বিরোধ থাকে না এতটুকু। তুচ্ছ জীবনের হাহাকার ও সংগ্রাম মানুষের বেঁচে থাকার মূল সত্যকে স্পর্শ করে। স্থান ও কালের সীমা অতিক্রম করে গল্পের আভা দূর দিগন্তে প্রসারিত হয়। হাসানের সাম্প্রতিক গল্পপাঠে অতৃপ্ত সনৎ কুমার তৃপ্তি খুঁজে পান তার মননশীল রচনায়। তার প্রবন্ধের ধারালো সতেজ ও অন্তর্ভেদী ভাষায় অভিভূত তিনি।
হায়াৎ মামুদ বলেন, আশ্চর্য! হাসান এত লিখলেন কবে, কখন কীভাবে? তাহলে আড্ডা দিলেন কখন? আমি মেলাতে পারি না। আমরা গৌড়জন বিলক্ষণ জানি। আর, তার মতো বলন-কথন, সেই-বা কজনের ললাট লিপি! কী আনুষ্ঠানিক মঞ্চে, সভা-সমিতিতে কি ঘরোয়া রাজউজির মারা-আড্ডায় তার তুলনা তিনি নিজেই। সর্বত্র বাজিমাত। অনায়াস সাধ্য, অচর্চিত, স্বতোৎসারিত, অদম্য, নিনাদিত শব্দপ্রস্রবণ। আমার চেনা চৌহদ্দীদতে বাকশিল্প, কথা মধুময়, মানুষ দু’চারজন আছেন বৈকি, সকলেই নিজ নিজ ধরনের স্বাতন্ত্রিক, কিন্তু সেখানেও হাসান বিশিষ্ট।
হাসান তাঁর ঋজু ও তেজি চেহারা নিজে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁর যাবতীয় কাহিনী পরম্পরায়, গল্পে কি উপন্যাসে, এমনকি প্রবন্ধরাজিতেও। আমাদের মতো দুর্মুখ বন্ধুদের ধরতাই বুলি-হাসান বড়ো অলস, লেখেন কম, এই অভিযোগ এখন অবধি তাঁর সঙ্গি। আমাদের সঙ্গে কাতারে দাড়াবেন, আমি জানি, কাগজের (লিটল ম্যাগ ও দৈনিক সংবাদপত্র ইত্যাদি) সম্পাদকবৃন্দ ও প্রকাশককুল; তাঁরা জানেন এই মানুষটির হাত থেকে লেখা আদায় করা কতখানি কাঠখড় পোড়ানোর ব্যাপার।
সরল-যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ করলে অঙ্কের ফল দাঁড়ায়, তিনি অতি প্রজ নন। আসলেই কি তাই? নাকি আমাদের চতুষ্পার্শ্বে নিরন্তর প্রায়-অপাঠ্য রচনার যে প্লাবন তার ঘূর্ণি ভুলিয়ে দিয়েছে তৌলের হিসাবজ্ঞান? স্বল্পপ্রজ হলে- কিংবা হয়তো তা-ই , তাতে কী হীরকদুতিময় এত সব রচনা কী করে সম্ভব হল! অবশ্য এমনও ঘটতে পারে- একই সঙ্গে প্রচুর অথচ অত্যুত্তম লেখা প্রায় সোনার পাথরবাটি নির্মাণ।
হাসান আজিজুল হক অর্ধশতাব্দীব্যাপী সাহিত্য সৃষ্টিতে অলসভাবে ব্যাপৃত। তিনি আমাদের এ দেশেই শুধু নন, সাম্প্রতিক বঙ্গ সাহিত্যে উজ্জ্বলতম কথা সাহিত্যিকদের অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন। তাঁর রচনা, চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে -সমাজ ও সাহিত্য উভয় ক্ষেত্রেই-বিদ্বজ্জনের রচনা দু’ বাংলাতেই বহুকাল যাবৎ প্রকাশিত হয়ে আসছে। রসগ্রাহী ছাত্র-শিক্ষক অনেকেই তাঁদের গবেষণার যোগ্য হিসেবে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে গ্রহণ করেছেন, আমি জানি।
ইজাজ হোসেন এই কৃতী কথাশিল্পীর গল্পসম্ভারের ‘হীরক দ্যুতি’ উদ্ধার করার পর একটা চমৎকার কথা বলেছেন। কথাটি হচ্ছে, দেশ কালের অন্তরশায়িত যে ঘটনাসমূহ রাজনীতির, অর্থনীতির, সামাজিকতার কোল ঘেঁষে জন্মলাভ করে, সেগুলিকে তিনি তুলে এনে তাঁর মেধা-সিঞ্চিত কৃতিত্বে অপরূপ করে আমাদের সামনে ছেড়ে দিয়েছেন।
জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম। গভীর ও জটিল কথা সহজ করে বলার ভেতর নিহিত থাকে ভালো গদ্য লেখার রহস্য।
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, সহজ কথা যায় না বলা সহজে। বুদ্ধদেব বসুর মতে, সহজ করে লেখাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ। গদ্যের এই সহজ কিন্তু গভীরতা একসময় জার্মান গদ্যে ছিল না বলে শোপেনহওয়ার আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, 'জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম।
লেখক : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- ৫ অ্যাসিস্ট ও এক গোলে মেসির জোড়া রেকর্ড
- ৩৯ বছর বয়সে রোনালদোর হ্যাটট্রিক, আল নাসেরের জয়
- "আত্রাই নদীতে বাংলাদেশের বাঁধ, পানি পাচ্ছেনা দক্ষিন দিনাজপুর"
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে আজ বন্ধ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
- পরিধি বাড়িয়ে আগুনে জ্বলছে সুন্দরবন, তদন্ত কমিটি
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেতে এই পারফরম্যান্সটার বিকল্প নেই: সাইফউদ্দিন
- নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় গ্রেপ্তার ৩
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- "মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে"
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে আরও ছয় দেশে
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে আ.লীগকে বিজেপির আমন্ত্রণ
- এপ্রিল মাসে প্রবাসী আয় ১৯০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার
- শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
- "চিকিৎসকদের কোনো প্রকার অবহেলা সহ্য করা হবে না"
- বিএনপির হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ: ওবায়দুল কাদের
- বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবেই: মির্জা ফখরুল
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- ইসলামে ন্যায্য মজুরি শ্রমিকের অধিকার
- সময়ের ঘোড়দৌড় ও একজন সাদা শ্রমিক
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কেন পহেলা মে শ্রমিক দিবস নয়
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- পাল্টে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণি: ভাবতে হবে নতুন করে
- রোদে পোড়া শ্রমিক জানে না মে দিবস কি
- কেন এতো মহান মে দিবস
- রক্তদাতারা মানবিক গুণের অধিকারী: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি