হাসান আজিজুল হক
সৃজন নেশায় গদ্যের মত্তসাগরে

মিরাজ মোহাইমেন
ষাটের দশকে বাংলাদেশের ছোটগল্পের জমিন ঊর্বর হয়ে ওঠে একদল প্রতিভাবান শিল্পযোদ্ধার হাতে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, হাসান আজিজুল হক, আহমদ ছফা, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, হাসনাত আবদুল হাই, শওকত আলী, আবদুল মান্নান সৈয়দ, বুলবন ওসমান, আবদুশ শাকুর, রাহাত খান, সেলিনা হোসেন, নাজমুল আলম, সাইয়িদ আতীকুল্লাহ, রিজিয়া রহমান, মাফরুহা চৌধুরী, রাবেয়া খাতুন, মাহবুব তালুকদার প্রমুখ কথাশিল্পী। দ্রোহী মনোভাব, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ নৈঃসঙ্গ-বেদনা, মনোবিকৃতি, সমাজের নানারকম অসঙ্গতি, গ্রাম-বাংলার মানুষের শোষণ, বঞ্চনা, হাহাকার, কষ্ট, শহুরে সন্ত্রাস, যাপিতজীবনের রূঢ়বাস্তবতা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, এন্টি রোমান্টিক চেতনা, প্রতীকী ও পরাবাস্তববাদী নিরীক্ষা প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় ষাটের দশকের গল্পে। এভাবেই বলছেন সাহিত্য সমালোচকরা।
এ কথা এখন প্রমাণসিদ্ধ- হাসান আজিজুল হক ভাঙছেন, গড়ছেন-নির্মাণনেশায় বুদ হয়ে; আর আছেন তিনি যথার্থ স্থানেই। আছেন গদ্যের সমুদ্রগাহনে মত্ত। এভাবেই চলছে তার পথ চলা। প্রস্তুত হতে হতে এমন এক স্থানে নিজেকে তিনি স্থাপন করেছেন, যেখানে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিতার স্থানটি সয়ংক্রিয়ভাবে দখলে নিয়ে নিয়েছেন। এটা ঠিক, আধুনিকতার বিভিন্ন উপাদানকে একসূত্রে গাঁথার কৌশল রপ্ত করেই হাসান আজিজুল হক গল্প লেখায় হাত দিয়েছিলেন।
গল্পের চরিত্র নির্বাচনে রয়েছে তার রাজনৈতিক চেতনা। তার গল্পের অধিকাংশ চরিত্র নিজেদের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারঙ্গম। গল্পের দৃশ্যপট বর্ণনাগুণে পাঠকের চোখে বেশ জীবন্ত হয়ে ওঠে। এ কারণেই ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পগ্রন্থ বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাঠকের নজরবন্দী হন।
“এখন নির্দয় শীতকাল, ঠাণ্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।”
আলোচ্য গল্পগ্রন্থের নাম গল্পটি শুরু হয়েছে ঠিক এভাবে। গল্পকারের পর্যবেক্ষণ তীক্ষ্ণ, উপস্থাপনা অভিনব। গ্রামীণ জীবন ও গ্রামের প্রকৃতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকলে ‘চাঁদ ফুঁটে আছে নারকেল গাছের মাথায়’ এ রকম বর্ণনা দেওয়া সম্ভব হতো না। তার ভাষা চমৎকার এবং গল্প বলার ঢং স্বকীয় মহিমায় সমুজ্জ্বল। তার এ গল্প ষাটের দশকের পূর্ব-পাকিস্তানের গ্রামীণ জীবনকে অবলম্বন করে গড়ে উঠেছে কিনা সে বিষয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে চাইলে তুলতে পারেন। তবে গল্পটির কাহিনী বিধৃত হয়েছে তখনকার পরিবেশে।
গ্রামের তিনজন তরুণের মধ্যে ইনাম স্কুলের ছাত্র হলেও পড়ালেখায় তার মোটেও আগ্রহ নেই। আর অপর দু’জন ফেকু ও সুহাস বেকার। সুযোগ পেলে তারা পকেট মারে, চুরি-চামারিও করে। এই তিনজন তরুণ এক শীতের রাতে বের হয় এক বৃদ্ধের বাড়ির উদ্দেশে। ফেকুর কাঁধে একটি রেডিও, তাতে একটি প্রেমের গান বেজে চলেছে। ইনামের ধমকে সেটাকে তার বন্ধ করে দিতে হয়। ইনাম মুসলমান আর অপর দু’জন হিন্দু। এটা বুঝতে সাহায্য করে ইনামের উক্তি, তোদের মা কালীর দিব্যি, কাল দিয়ে দেবানে।’
গল্পে গ্রাম, বন-জঙ্গল গাঢ়ভাবে বর্ণিত হয়েছে। প্রবল অভিঘাতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তিনটি যুবকের লক্ষ্যহীন নৈরাশ্যে ভরা ভবিষ্যৎকে। গল্পের পাঠক-পাঠিকাদের কাছে শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন রয়ে গেছে, যুবক তিনটি গ্রামের প্রান্ত সীমার ঐ বৃদ্ধের কাছে কেন গিয়েছিল?
পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব-পাকিস্তানে আগত এক উদ্বাস্তু বৃদ্ধের শোচনীয় জীবনের ছবি আঁকতে গিয়ে আলোচ্য গল্পে মূল্যবোধের অবক্ষয় এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা বর্বরোচিত এবং অসহ্য। টাকা আয় করার জন্য একজন পিতার এহেন দুষ্কর্ম থেকে ধর্মের বিধান তাকে নিরস্ত্র করতে পারছে না! লোকটি নাস্তিক হলেও ধর্মনিরপেক্ষ নীতির মানদণ্ডে বিচার করলেও সে এমন জঘন্য কাজ করতে পারে না। ভারত বিভাগের পর পাকিস্তানে এসে বৃদ্ধ যে করবী গাছ রোপণ করে তা ফুলের জন্য নয়, ফলের জন্য, যার ফল তিক্ত এবং বিষাক্ত। তেমনি মেয়েটি যে অর্থ যোগাচ্ছে তাও তিক্ত এবং বিষাক্ত। দুঃখ-যন্ত্রণায় জর্জর বৃদ্ধের জীবন ও যুবকদের লক্ষ্যহীনতা ও নৈরাশ্যকে আড়াল করার কোনো চেষ্টা গল্পকার করেননি। অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সঙ্গে লেখক একটি নিষ্করুণ সন্ধ্যার বর্ণনা দিয়েছেন। বিভিন্ন অনুচ্ছেদে বিশেষ বিশেষ বর্ণনায়, সংলাপে এবং চরিত্র চিত্রণে গল্পকার অত্যন্ত সূক্ষ্ম কৌশল ও সুচিন্তিত রচনাশৈলীর আশ্রয় নিয়ে তার প্রতিবাদকে অব্যর্থ করে তুলেছেন।
অবশ্য ইজাজ হোসেন বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই দাবি করেছেন যে, “আমরা এই চর্ম চক্ষে আজও পর্যন্ত দেখিনি ‘উদ্বাস্তু’ কোনো মানুষের এমন ধারাহীন পরিণতি কোথাও ঘটেছে।”
লক্ষ্যণীয় বিষয় হচ্ছে, আনিসুজ্জামান তাকে একজন বড় গল্পকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তার দৃষ্টিকে অন্তর্ভেদী বলেছেন, যা শানিত হয়েছে বামপন্থী বোধে। বিশ্বাস মার খেয়েছে কিন্তু তাকে ছেড়ে যায়নি। জীবনকে নিয়ে তার স্বপ্ন, ক্রোধ এবং পরিহাস গল্পে-উপন্যাসে ভাষা পেয়েছে। ওয়াহিদুল হক তার বাগ্মীতার প্রশংসা করতে গিয়ে অভিজ্ঞতাকে হৃদয় গহনের তীব্রতম বেদনার বোধে রূপান্তর করার ক্ষমতার কথা বলেছেন। তার উচ্চারণের মধ্যে মননের উদ্ভাসন দেখেছেন।
সনৎ কুমার সাহা তার প্রথম পর্বের পর্যবেক্ষণকে গভীরতর বলেছেন দ্বিতীয় পর্বের তুলনায়। তিনি শকুন, আত্মজা ও একটি করবী গাছ, আমৃত্যু আজীবন, নামের গল্পগুলোর উল্লেখ করে বলেছেন, বাস্তবের ভেতর থেকে গল্পগুলো তৈরি হয়ে বেরিয়ে এসেছে। হাসানের গল্পের পরিমণ্ডল তার ভাষায়, নিষ্করুণ অথচ বেদনাময়। সে বেদনা বিশ্ব প্রকৃতিতে নির্ণিমেষ ছড়িয়ে পড়ে, আমরাও তাতে একাত্ম হই। তার ভাষা নির্বাচনে কোনো খাদ থাকে না। প্রত্যয় ও প্রতিজ্ঞায় বিরোধ থাকে না এতটুকু। তুচ্ছ জীবনের হাহাকার ও সংগ্রাম মানুষের বেঁচে থাকার মূল সত্যকে স্পর্শ করে। স্থান ও কালের সীমা অতিক্রম করে গল্পের আভা দূর দিগন্তে প্রসারিত হয়। হাসানের সাম্প্রতিক গল্পপাঠে অতৃপ্ত সনৎ কুমার তৃপ্তি খুঁজে পান তার মননশীল রচনায়। তার প্রবন্ধের ধারালো সতেজ ও অন্তর্ভেদী ভাষায় অভিভূত তিনি।
হায়াৎ মামুদ বলেন, আশ্চর্য! হাসান এত লিখলেন কবে, কখন কীভাবে? তাহলে আড্ডা দিলেন কখন? আমি মেলাতে পারি না। আমরা গৌড়জন বিলক্ষণ জানি। আর, তার মতো বলন-কথন, সেই-বা কজনের ললাট লিপি! কী আনুষ্ঠানিক মঞ্চে, সভা-সমিতিতে কি ঘরোয়া রাজউজির মারা-আড্ডায় তার তুলনা তিনি নিজেই। সর্বত্র বাজিমাত। অনায়াস সাধ্য, অচর্চিত, স্বতোৎসারিত, অদম্য, নিনাদিত শব্দপ্রস্রবণ। আমার চেনা চৌহদ্দীদতে বাকশিল্প, কথা মধুময়, মানুষ দু’চারজন আছেন বৈকি, সকলেই নিজ নিজ ধরনের স্বাতন্ত্রিক, কিন্তু সেখানেও হাসান বিশিষ্ট।
হাসান তাঁর ঋজু ও তেজি চেহারা নিজে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁর যাবতীয় কাহিনী পরম্পরায়, গল্পে কি উপন্যাসে, এমনকি প্রবন্ধরাজিতেও। আমাদের মতো দুর্মুখ বন্ধুদের ধরতাই বুলি-হাসান বড়ো অলস, লেখেন কম, এই অভিযোগ এখন অবধি তাঁর সঙ্গি। আমাদের সঙ্গে কাতারে দাড়াবেন, আমি জানি, কাগজের (লিটল ম্যাগ ও দৈনিক সংবাদপত্র ইত্যাদি) সম্পাদকবৃন্দ ও প্রকাশককুল; তাঁরা জানেন এই মানুষটির হাত থেকে লেখা আদায় করা কতখানি কাঠখড় পোড়ানোর ব্যাপার।
সরল-যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ করলে অঙ্কের ফল দাঁড়ায়, তিনি অতি প্রজ নন। আসলেই কি তাই? নাকি আমাদের চতুষ্পার্শ্বে নিরন্তর প্রায়-অপাঠ্য রচনার যে প্লাবন তার ঘূর্ণি ভুলিয়ে দিয়েছে তৌলের হিসাবজ্ঞান? স্বল্পপ্রজ হলে- কিংবা হয়তো তা-ই , তাতে কী হীরকদুতিময় এত সব রচনা কী করে সম্ভব হল! অবশ্য এমনও ঘটতে পারে- একই সঙ্গে প্রচুর অথচ অত্যুত্তম লেখা প্রায় সোনার পাথরবাটি নির্মাণ।
হাসান আজিজুল হক অর্ধশতাব্দীব্যাপী সাহিত্য সৃষ্টিতে অলসভাবে ব্যাপৃত। তিনি আমাদের এ দেশেই শুধু নন, সাম্প্রতিক বঙ্গ সাহিত্যে উজ্জ্বলতম কথা সাহিত্যিকদের অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন। তাঁর রচনা, চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে -সমাজ ও সাহিত্য উভয় ক্ষেত্রেই-বিদ্বজ্জনের রচনা দু’ বাংলাতেই বহুকাল যাবৎ প্রকাশিত হয়ে আসছে। রসগ্রাহী ছাত্র-শিক্ষক অনেকেই তাঁদের গবেষণার যোগ্য হিসেবে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে গ্রহণ করেছেন, আমি জানি।
ইজাজ হোসেন এই কৃতী কথাশিল্পীর গল্পসম্ভারের ‘হীরক দ্যুতি’ উদ্ধার করার পর একটা চমৎকার কথা বলেছেন। কথাটি হচ্ছে, দেশ কালের অন্তরশায়িত যে ঘটনাসমূহ রাজনীতির, অর্থনীতির, সামাজিকতার কোল ঘেঁষে জন্মলাভ করে, সেগুলিকে তিনি তুলে এনে তাঁর মেধা-সিঞ্চিত কৃতিত্বে অপরূপ করে আমাদের সামনে ছেড়ে দিয়েছেন।
জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম। গভীর ও জটিল কথা সহজ করে বলার ভেতর নিহিত থাকে ভালো গদ্য লেখার রহস্য।
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, সহজ কথা যায় না বলা সহজে। বুদ্ধদেব বসুর মতে, সহজ করে লেখাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ। গদ্যের এই সহজ কিন্তু গভীরতা একসময় জার্মান গদ্যে ছিল না বলে শোপেনহওয়ার আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, 'জটিল বিষয়কে আরও জটিল করে বলাতে যেমন কোনো কৃতিত্ব নেই, তেমনি সহজ বিষয়কে জটিল করে বলার মধ্যেও তা নেই। জটিল বিষয়কে সহজ করে বলাটাই প্রকৃত গদ্য লেখকের কাজ। আমাদের বাংলা ভাষায় এ কাজটি যে ক’জনের হাতে সাধিত হয় বা হয়েছে বা হচ্ছে, হাসান আজিজুল হক তাঁদের অন্যতম।
লেখক : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:

- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
