বাড়ছে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট
এক বছরে নিষ্পত্তির তিনগুণ মামলা হাইকোর্টে
হাইকোর্ট বিভাগে বাড়ছে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট। গত বছর (২০১৬ সালে) হাইকোর্টে যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে, দায়ের হয়েছে তার চেয়েও তিনগুণ। এ অবস্থায় কনডেম সেলে থাকা আসামিদের দিন কাটাতে হচ্ছে এক অজানা আশঙ্কার মধ্যে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৩১ (২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘দায়রা জজ অথবা অতিরিক্ত দায়রা জজ আইনে অনুমোদিত যে কোনো দণ্ড দিতে পারেন; তবে এই রূপ কোনো জজ মৃত্যু দণ্ডাজ্ঞা প্রদান করলে তা হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে হতে হবে।’
ফলে দায়রা আদালতে দেওয়া মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হলে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়। আইনের এই বিধানটিই ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) হিসেবে পরিচিত।
একজন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাকে আলাদা সেলে রাখা হয়। যেটি কনডেম সেল হিসেবে পরিচিত। বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর আসামি আপিল না করলে হাইকোর্ট বিভাগের সিদ্ধান্তের পূর্ব পর্যন্ত সেখানেই দিনাতিপাত করতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগে কেউ খালাস পেলেও সেই রায় পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে এসব আসামিকে সেসময় পর্যন্ত কারাবরণ করতে হয়।
এতে একদিকে যেমন দোষী ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রাপ্তি বিলম্বিত হয়, তেমনি দোষ প্রমাণ না হলে একজন নির্দোষ ব্যক্তিকেও দীর্ঘ সময় কারাবরণ করতে হয়।
ডেথ রেফারেন্স মামলার রায় পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত অনেকেরই এই দণ্ড হাইকোর্টে এসে বহাল থাকে না। অনেকে আবার খালাস পান আপিল বিভাগ থেকেও। তাই দায়রা আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামি উচ্চ আদালতে খালাস পেলেও তার জীবন থেকে বড় একটা সময় পার হয়ে যায় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠেই।
বিগত বছরে চাঞ্চল্যকর বেশ কয়েকটি মামলায় দেখা যায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অনেক আসামিই ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে খালাস পেয়েছেন। ২০০৪ সালে গাজীপুরের সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যার ঘটনা ঘটে। এই মামলায় ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল বিচারিক আদালত ২৮ আসামির ২২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন।
ঘটনার এক যুগ পর ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ জুন হাইকোর্টে মৃত্যুদণ্ড বহাল রয়েছে মাত্র ছয় জনের। পূর্বের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে খালাস পেয়েছেন সাতজন। আর মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে আরও সাতজনকে। বাকি দুজন আপিল চলাকালে মারা গেছেন।
২০০০ সালে কলেজছাত্রী বুশরা হত্যার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় হওয়া মামলায় ২০০৩ সালে বিচারিক আদালত তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে ২০০৭ সালে হাইকোর্ট একজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছিলেন এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। পরে গত বছর ১৫ নভেম্বর আপিল বিভাগ থেকে সব আসামিই খালাস পান।
ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের মেয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী শাজনীন তাসনিম রহমান ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হন ১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ২০০৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর বিচারিক আদালত ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শেষে ২০০৬ সালের ১০ জুলাই হাইকোর্ট পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন, খালাস পান একজন। আপিল শুনানি শেষে এই মামলায় ২০১৬ সালের ২ আগস্ট একজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে বাকিদের খালাস দেন আপিল বিভাগ।
এভাবে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বহু আসামি ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে হাইকোর্ট থেকে খালাস বা লঘুদণ্ড পেয়েছেন। তাই ডেথ রেফারেন্স শুনানি যতই বিলম্বিত হয়, ততই ভুক্তভোগী ও আসামি উভয়পক্ষের উৎকণ্ঠা বৃদ্ধি পায়।
হাইকোর্টে বর্তমানে রাজধানী পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় একটি স্পেশাল বেঞ্চে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি হচ্ছে। তাই অন্য মামলাগুলো নিষ্পত্তিতে কিছুটা চাপ পড়ছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও হাইকোর্টের আরও তিনটি ডেথ রেফারেন্স শুনানি হয়।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আগের বছরগুলোর তুলনায় গত বছরে ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির হার কমেছে। সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে পাওয়া তথ্য মতে, ২০১৬ সালে ৪৮ ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। অপরদিকে মামলা দায়ের হয়েছে ১৬১টি।
তাই ৪১১টি অনিষ্পন্ন মামলা নিয়ে বছর শুরু হলেও বছর শেষে ডেথ রেফারেন্স মামলা সংখ্যা দাঁড়ায় ৫২৪টি। মামলা বৃদ্ধির এই হার অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে জট আরও বাড়বে বলে আশঙ্ক প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। কনডেম সেলে থাকা প্রতীক্ষিত মানুষের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে দিন দিন।
সুপ্রিম কোর্টের চেষ্টা সত্ত্বেও চলতি বছর এই নিষ্পেত্তির হার বাড়া নিয়ে খুব একটা আশাবাদী হতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার সাব্বির ফয়েজ দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, ‘বিডিআর এর মামলা নিয়ে একটি বেঞ্চ ব্যস্ত থাকা, বিচারক স্বল্পতা, পেপার বুক তৈরিতে বিলম্ব, নিজস্ব প্রেস না থাকা ও জনবলের ঘাটতির কারণে মামলা জট বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধান করা না গেলে মামলা নিষ্পত্তি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়াটা কঠিন।’
ডেথ রেফারেন্স মামলা জট বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘মানুষ বাড়লে অপরাধ বাড়বে, তাতে মামলা বাড়াটাও স্বাভাবিক। তবে মামলা বৃদ্ধির তুলনায় উচ্চ আদালতে বিচারক বাড়েনি। তাই মামলা জটও বাড়ছে।’
তবে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডের পরিমাণ বাড়াকেও এজন্য দায় দিচ্ছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘তথ্য-প্রমাণ যথাযথভাবে পর্যালোচনা করে সতর্কতার সঙ্গে ফাঁসির আদেশ দেওয়া উচিত। একজনকে হত্যার জন্য দেখা যায় এখন ১০ জনের ফাঁসি হচ্ছে। এগুলোর দণ্ড অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স হিসেবে আসে। এসব মামলা নিষ্পত্তি করতে উচ্চ আদালতে বিচারক সংখ্যাও খুবই কম। তাই মামলা জট বাড়ছে। আর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বছরের পর বছর কনডেম সেলে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এ জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে অধস্তন আদালতের বিচারকদের সতর্ক হওয়া উচিত।’
এদিকে মামলা বৃদ্ধি পাওয়াটাকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। ডেথ রেফারেন্সে মামলা জট বৃদ্ধিতে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো দায় আছে বলেও মনে করেন না তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘বিশ্বের সব দেশেই একই অবস্থা। স্বাভাবিক নিয়মই নিষ্পত্তির তুলনায় মামলা দায়েরের সংখ্যা বেশি হয়। আর ডেথ রেফারেন্স তো অনেক সেন্সেটিভ মামলা। কাউকে তো আর কচুকাটা করা যাবে না।’
এখতিয়ারসম্পন্ন বেঞ্চ সংখ্যা বাড়ালে ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তির হার বাড়বে কিনা, জানতে চাইলে মাহবুবে আলম বলেছেন, ‘বেঞ্চ বৃদ্ধির বিষয়টা তো প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার। এ ছাড়া শুধু বেঞ্চ বাড়ালেই তো হবে না, দক্ষ বিচারপতিও তো লাগবে।’
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তিতে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো করণীয় রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ তার কাজ যথা নিয়মেই করে যাচ্ছে।’
ডেথ রেফারেন্স মামলার এই চাপ বৃদ্ধির কারণে অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার বিচার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। যার মধ্যে সিলেটের শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলার শুনানি শেষে রায়ের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। খুলনার শিশু রাকিব হাওলাদার হত্যা, পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান দম্পতি হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্সও শুনানির জন্য তালিকায় রয়েছে। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করা হয়েছে বিশ্বজিত হত্যা মামলাতেও। নারায়ণগঞ্জের সাত খুন মামলার ডেথ রেফারেন্স অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরি হচ্ছে।
(দ্য রিপোর্ট/কেআই/জেডটি/এনআই/মার্চ ১৫, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ইসরাইলের যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাবে যা যা আছে
- সুন্দরবন প্রবেশে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শুরুর আগে যা জানতে পারেন
- ফাইনালে রিয়ালের গোলপোস্ট সামলাবেন কোর্তোয়া
- ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের ত্রাণ বিতরণে যাচ্ছে আ.লীগ
- ঢাকাসহ যেসব জেলায় আজ বৃষ্টি হতে পারে
- মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের বিষয়ে যা জানালো রাষ্ট্রদূত
- মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৪ কোটি ডলার
- সারাদেশে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু
- আনার হত্যায় অভিযুক্ত সিয়াম নেপালে আটক: ডিবিপ্রধান
- এইচএসসি পরীক্ষা ৩০ জুন থেকেই শুরু: ঢাকা শিক্ষা বোর্ড
- এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্লোভেনিয়া
- জাতীয় দলে নতুন মুখ সুজন, ফিরলেন মোরসালিন
- গাজায় আগ্রাসন বন্ধ হলে পূর্ণাঙ্গ চুক্তি করতে প্রস্তুত হামাস
- "আমার একমাত্র দুঃখ বাজওয়াকে বিশ্বাস করা"
- র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- ঘূর্ণিঝড় রেমাল: সুন্দরবনে ১০০ বন্যপ্রাণীর মৃতদেহ উদ্ধার
- প্রধানমন্ত্রীর নতুন প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান
- চলতি মাসে ডেঙ্গুতে ১১ জনের মৃত্যু
- জ্বালানি তেলের দাম আবারও বাড়লো
- দোষী সাব্যস্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প, সাজা ঘোষণা ১১ জুলাই
- এসএসসি পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১১ জুন
- ঈদযাত্রায় একদিন একটু কষ্ট হোক না : ওবায়দুল কাদের
- "জিয়ার আদর্শ ধারণ করে কাজ করতে পারলে স্বাধীনতা ফিরে পাবো"
- রিমালে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- কোরবানির পরদিন সূর্য উদয়ের আগেই বর্জ্য অপসারণের নির্দেশনা
- শতভাগ সফলতা নিয়েই দেশে ফিরেছি: ডিবি হারুন
- বাংলাদেশকে পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করাই সরকারের লক্ষ্য: ফখরুল
- ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট দ্রুত মেরামতে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভাঙতে পারে যেসব রেকর্ড
- মেসির গোলের পরেও হারলো মায়ামি
- পরিকল্পনা ছাড়া গাজা যুদ্ধ জিততে পারবেনা ইসরাইল: ব্লিঙ্কেন
- জমি কেনার অনুমতি পেল ব্র্যাক ব্যাংক
- পুঁজিবাজারের মন্দা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
- বাংলাদেশিদের জন্য ১২ ক্যাটাগরির ভিসা চালু করেছে ওমান
- জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী আজ
- বাড্ডায় ভবনে বিস্ফোরণ, নিহত ১
- বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের তাগিদ ভারতের
- তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
- ৬৬% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে মিনিস্টার রেফ্রিজারেটর
- আজ রেমালে ক্ষতিগ্রস্থ কলাপাড়া পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইসহ তিনজনের ভোট বর্জন
- যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ২৮
- প্রকাশ্যে তুফানের প্রথম গান
- তদন্তাধীন মামলা নিয়ে গণমাধ্যমে বক্তব্য বন্ধে আইনি নোটিশ
- পাঁচ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় পরিবেশ পদক
- নরসিংদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা
- সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশপ্রধান ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- "২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত ও সমৃদ্ধ"
- জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহায়তার আহবান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- পানির দাম বাড়ালো ঢাকা ওয়াসা, কার্যকর ১ জুলাই থেকে
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল স্পেন-নরওয়ে
- রাফার কেন্দ্রস্থল দখলে নিল ইসরাইল
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ডিএসই'র পাঁচ প্রস্তাব
- সরকারের সময় শেষ হয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- অপরাধী হলে অপরাধের জন্য শাস্তি পেতেই হবে: কাদের
- ঘূর্ণিঝড়-কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকারের অপকর্মের বিচার একদিন হবে: রিজভী
- " এমপি আনারের মরদেহ সম্পর্কে সরকারের কাছে তথ্য নেই"
- সাবেক আইজিপি বেনজীরকে দুদকে তলব
- সেপটিক ট্যাংক থেকে মিললো এমপি আনারের দেহাংশ
- খালেদা জিয়ার বাসায় মৌসুমী ফল পাঠালো জামায়াত
- আনারের লাশ কিমা করে টয়লেটে ফ্ল্যাশ করা হয়: ডিবিপ্রধান
- নিউইয়র্কে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে যোগ দেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ঝুঁকিতে ৩২ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
- রিমালের প্রভাবে বৃষ্টিপাতে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা
- "ওরে পানি, এতো পানি সিডরের রাইতেও আয় নাই"
- ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বিদ্যুৎহীন এক কোটি ৩১ লাখ গ্রাহক
- রিমালের তাণ্ডবে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, নিহত ছাড়ালো ৩৬০০০
- স্ত্রী ও মেয়েসহ বেনজীরের সব বিও হিসাব অবরুদ্ধ
- পাপুয়া নিউগিনিতে ভূমিধস: ২ হাজার মানুষ মাটির নিচে
- সাবেক আইজিপি বেনজীরকে দুদকে তলব
- সেপটিক ট্যাংক থেকে মিললো এমপি আনারের দেহাংশ
- পরিকল্পনা ছাড়া গাজা যুদ্ধ জিততে পারবেনা ইসরাইল: ব্লিঙ্কেন
- ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইসহ তিনজনের ভোট বর্জন
- অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডায় গেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আনারের লাশ কিমা করে টয়লেটে ফ্ল্যাশ করা হয়: ডিবিপ্রধান
- ৬৬% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে মিনিস্টার রেফ্রিজারেটর
- " এমপি আনারের মরদেহ সম্পর্কে সরকারের কাছে তথ্য নেই"
- বাংলাদেশিদের জন্য ১২ ক্যাটাগরির ভিসা চালু করেছে ওমান
- বার্নাব্যুতে ক্রুসের বিদায় রাঙ্গাতে পারলোনা রিয়াল
- সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশপ্রধান ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- স্ত্রী ও মেয়েসহ বেনজীরের সব বিও হিসাব অবরুদ্ধ
- একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির আবেদন চলছে, যেভাবে করবেন আবেদন
- ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ঝুঁকিতে ৩২ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
- বাংলাদেশি যুবক আশিকের বিশ্ব রেকর্ড
- আজ রেমালে ক্ষতিগ্রস্থ কলাপাড়া পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- রিমালের তাণ্ডবে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে
- দুর্যোগ মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- সারা দেশে ৩ লাখ ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন
- শীর্ষ স্টক ব্রোকারেজ স্বীকৃতি পেলো শান্তা সিকিউরিটিজ
- শতভাগ সফলতা নিয়েই দেশে ফিরেছি: ডিবি হারুন
- প্রতিবাদী মানুষের জীবনের নিরাপত্তা চরম সংকটাপন্ন: মির্জা ফখরুল
- ১০ উইকেটের রেকর্ড জয়ে বাংলাদেশের স্বস্তি
- নরসিংদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা
- ২১৭ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি