কলা কথা

সোহেল প্রাণন :
[একজন আঁকিয়ের সৃজনপ্রক্রিয়ায় ঘটে যাওয়া পরিপার্শ্বকতার নিখুঁত বয়ান এটি। প্রাণন শুধু ছবি আঁকেন না, লেখেনও। তারই নজির চিত্রকলা বিষয়ক লেখা দুটি। লেখা দুটির মূল শিরোনাম কলা-১ ও কলা কথা-২। এখানে সমন্বিত করে একটি শিরোনামে লেখাটি পুনরায় ছাপা হলো।আউটডোরে ছবি আঁকতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় তা লেখাটিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বি.স]
এক.
সহজাত বিজ্ঞত্ব শিল্পের সাধ
শিল্পের অভিজ্ঞতা যেমন-স্ব-ভাবে আত্মগত তেমনি মানুষ-দর্প বোধের গুণ আলোক তো বটেই!
জীবন নদী যেমন তার প্রবাহ দ্বারা সকল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে আপন নিয়মে সংস্কার কর্ম সম্পূর্ণ করে, অনুরূপ শিল্পের সাধক আত্ম-মীমাংসার প্রয়োজনে তাবৎ প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে আত্মসিদ্ধি লাভে সমর্থক হন। পূর্ব-পুরুষের ন্যায় প্রাণনের এই বিজ্ঞত্ব নব্য পথের যাত্রা।
বোধগম্য নই বলে রেখার সরল ও জটিল স্বরূপ অনুসন্ধানে বের হয়েছিলাম কয়েক বছর আগে। রেখা বুঝতে গ্রামের পর গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছি। এবারের এই লেখনিতে সেই বিষয়গুলি “গল্পের কলা কথা”র মতো করে বলব। কেমন করে কেটেছিল সেই আনন্দঘন দিন।
মুক্ত পবনের দিন
কোন এক সকাল হতে শুরু হল সেই দিনের গল্প। রাত জাগা পাখি হলেও বেশ সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়া, সাথে দুজন-বন্ধু(কবি ও শিল্পী)আছেন। তাদেরও ইচ্ছে নিজ কর্মের অনুশীলন করার।।
বৃষ্টি-গরম মিশ্রিত দিন, হালকা বিলের বাতাস বইছে, আকাশ পরিষ্কার হইত… তবে থেকে থেকে শাদা ও নীল মেঘের উঁকি উঁকি খেলা মনকে মুগ্ধ করে রাখে। এবার স্নানের জন্যে পুকুর ঘাটে যাত্রা, শাণ বাধানো পুকুর ঘাটে সূর্যস্নান, জলস্নান ও উন্মাদ সাঁতার। আর মনে পড়া শিশুকালের গুণমুগ্ধ গল্প আরও কত কী…
কংক্রিটের দুয়ারে প্রবেশ ও পোশাক পরিবর্তন শেষে যাত্রা করলাম কর্মস্থলের খোঁজে। পথেই মিলে গেল পছন্দ মতো দৃশ্য। দুধারে বিল সংলগ্ন পথে দাঁড়িয়ে শুরু হল আঁকিবুঁকির কাজ, পেন্সিল ছাড়া তুলি-কালিতে রেখা রচনা। কাগজের জমিনে প্রবেশ করলো লেজ কাটা তালের ডোঙা। ডোঙার প্রান্তিক রেখা লেপনের পরে চোখে পড়ল ডোঙা চালক। এবার উপাই কি! রেখার উপর রেখার আচ্ছাদন। এ এক মহা চিন্তার ব্যাপার রেখার দুর্ঘটনা। অথচ চিত্র খানা শেষ হবার পর লক্ষ্য করলাম এই দুর্ঘটনা না ঘটলে রেখা হতে চিত্রে উত্তরণ লাভ করত না।
জিড়েন পর্বে লক্ষ্য করলাম একজন সাইকেলআরোহী দাঁড়িয়ে। ভাব বিনিময় শেষে যুক্ত হলেন শিল্পের রাজনীতিতে। তিনি প্রশ্ন করলেন সামাজিক রাজনীতির সাথে শিল্পের রাজনীতির যোগাযোগ আছে কি?প্রান্তিক মানুষ হলেও চিত্তে ও জ্ঞানে মহাকুমার। ইতিমধ্যে আমাদের আর এক জন আঁকিয়ে অবস্থান করছে এই পথ যেখানে শেষ- ঐ অন্য গ্রামের তিন রাস্তার মোড়ে।
জল তেষ্টা ও ক্ষুধা ক্ষুধা ভাব- এমনি সময় কবি বন্ধু বলে উঠলেন, ‘এই আমাদের কিছু খওয়া দরকার’। পাশেই এক দিদি-মার দোকানে মুড়ি চানাচুর কেনা এবং ভক্ষণ। বিল পরিশোধের পর দিদি-মা বললেন, ‘ও মণি তোমরা কারা? কন্তে আইছ? এনজিওর লোক নাকি?’ ‘- না গো দিদি-মা, আমরা এনজিওর লোক না। আমরা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখার লোক।’ -‘ঐ তো একই ব্যাপার এনজিওর লোকেরাও কত কিছু আঁইকে নিয়ে যায়...’ আমরা বুঝতে পারলাম এই দিদি-মার কাছে কোন ভাবেই আমরা বিশ্বাসী নই, হতেও পারবোনা। আবারও কর্ম যাত্রা শুরু। সাথে জুটে গেল স্কুল ফেরত কিছু ছেলে মেয়ের দল। তাদের হাত থেকে রক্ষা পাবার পর পুনরায় কাজে বসা। এবারে বিষয় পথে দাঁড়িয়ে পথ সহ পলের গাঁদাই হাঁসের দল। কবি বললেন, ‘বিষয় টা কঠিন বটে তবে রেখাতে জমে উঠছে বেশ!’ দ্বিতীয় চিত্রখানা আঁকা শেষে কবির প্রশংসা ছাড়া স্থানীয় মানুষের কোন মন্তব্য প্রকাশ পেলনা। অবশেষে তিন রাস্তার মোড়ে মিলিত হলাম তিন জনে। তখন দুপুর জড়িয়ে বিকাল আঁকা ছবি শেষ হয়েছে দুইখানা। উপস্থিত এই হাঁটের চেহারা ঠিক হাঁটের মতো না, কিছুটা আলস্য ও সৌখিন। একটা-দুটো কাঠের দোকান, বাকিরা মাটিতে মাদুর বিছিয়ে বেচাকেনা করেন।
নতুনভাবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে বেশি দেরি হয় না আঁকিয়েদের। তবে এখানকার লোকেরা একটু ভিন্ন আচরণ করে বুঝবার চেষ্টাই আছে। ক্ষুধায় পেটে চো চো। মিষ্টির দোকান খালি, মাছিদের এলোমেলো ঘোরাফেরা। অন্যদিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ল ছোট বড় মিলিয়ে তিনটি পাকা পেঁপে, দাম যানতে চাইলে বললেন ষাটটি টাকা পড়বে। বুঝতে পারলাম অচেনা ফুলে ধরেনা না ফল। যাই হোক সময়কে তো আর ফাঁকি দেওয়া যায় না। স্থানীয়দের সাথে আলাপ সহ নিজ কাজে মনযোগী হলাম বিষয় নির্বাচন করলাম পেঁপে বিক্রেতার দোকান ও পাশের পরিবেশ। কাজ শুরুর সাথে সাথে সম্পর্ক অতি সুমধুর হতে শুরু করেছে। লোকের ভিড়ও রমরমা পাশ থেকে কানে এলো কিছু কথা। …‘ও শিল্পী ভাই, আপনার ছবিতে শুধু বৌদি কে আঁকলে হবে না, দাঁড়ান দাদা কে-ও ডেকে আনি’…চিন্তাই পড়লাম ঘটনাটি বেশ রহস্যময়। আচ্ছা এলেই বোঝা যাবে কী তাদের বিশেষত্ব। অবশেষে দাদা এলেন এবং বৌদির গা-ঘেসে বসলেন চারিদিকে অলীক হাঁসির বন্যা বয়ে গেল বুঝতে পারলাম এই যুগল প্রেমিকের অতি জনপ্রিয়তা কিসে।সারা জীবন তারা ভালোবাসার স্বাদ নিয়ে বেঁচে থাকতে চান অন্য কিছুতে এ জীবন সার্থক করবে না তাদের। গল্পের ছন্দে আঁকা প্রায় শেষ কবি কে বললাম আপনিও দেখি রেখা চিত্রের বিষয়বস্তুতে নিজেকে উপস্থিত করলেন। এবার ফিরবার পালা বৌদি হাস্য উজ্জল চোখে বললেন দেখিত আমাদের ছবি, কিরকম আঁকলেন ওমা আমাদের চপ্পল জোড়াও ছবিতে উঠিয়ে দিয়েছে…
এবার শুরু হল খাতির-যত্ন তিনটি পেঁপেই কেটে আনা হল আমাদের উদ্দেশ্যে… অর্থ-বিহীন পুজনীয় অতিথি সেবা।।
প্রকৃতির আলো-আঁধার বাতাস-মাটি-জলে মিশ্রিত প্রাণের ভূগর্ভ। নিত্য পরিবর্তনের এক রহস্যময় মায়াবিদ্যা। যে কোন ইচ্ছা কল্পনা মূলত রেখা নির্ভর বস্তু মাধ্যমের হাতিয়ার স্বরূপ।আঁচড় কাটা শরীরে বা মননে,দাগ কাটা হৃদয়ে বা বিশ্বাসে, রেখা টানা নন্দনপটে এত কিছুর ভেতর দিয়ে মত প্রকাশের সূত্রপাত। ইতিহাসের অনুমান জ্ঞান, যেমন বিভেদ-সৃষ্টি করে তেমনি নতুন পথ তৈরিতে সম-সূচক সূচনার সাক্ষ্য রাখে। শাস্ত্রমতে শিশুকাল উর্বরা কাল যা সর্বদায় ধ্বনি-রেখা ও রঙের ভেতর আবিষ্ট। দৃশ্য জগতের সাথে চৈতন্যর মিথস্ক্রিয়ার ফলে উত্তর উত্তর অভিজ্ঞতায় নিজেকে বড় করে তোলা তার ফল হয় অন্ধের পথা হাটা জীবন আর হারাতে বসি চরিত্রের সভাবগুণ।
দুই
রন্ধ্রে বয়ন
আদিতে যে কারণেই পৃথিবীর জন্ম হয়ে থাক না কেন প্রকৃতির অংশ হয়ে প্রকৃতিকেই আলিঙ্গন করবে মানুষ।
স্যাঁতস্যাঁতে উঠোনে হাঁসের পায়ের ছাপ। মুরগির বাচ্চাগুলো কেবল মাত্র খুঁটে খাওয়া শিখেছে। একটি কন্যা শিশু গুড়গুড়িয়ে বাড়িময় সব কিছুকে মাতিয়ে রেখেছে। পলক পড়তেই চাইনা তবুও দেখা যখন হল, পরাণ ভরে দেখি। রান্নাঘরের কোণে দল বেধে ডুমুরের ঝোপ ও খেজুরের সারি। সূর্যলোকের কী দয়া সকালটা বেশ মিষ্টি ও হাসি খুশি! জালিডুমুর পাতায় লুটোপুটি খেলছে আলোর কণা। মাকড়শার জালে ফন্দি আঁটে রূপালী কিরণ রেখা।
হ্যাঁ আজকে সকালের কথা উজ্জ্বলাদের বাড়ির উঠোনে পাটিতে বসে আঁকার পালা।
-‘ও কাকু ফিড়ে দেব?’
-‘না, থাক পাটিতে বসেই আঁকার সুবিধা হবে।’
শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য, ব্যাখ্যাতেও-বিস্তার ফারাক তার অন্যতম কারণ দুটিশব্দের উপর নির্ভর করে- এক. সরলতা দুই. জটিলতা।পরিবেশ থেকেই যার সূত্রপাত। পরে গোত্রভুক্তশ্রেণিতে বিকাশ লাভ করে। মানুষ প্রকৃতি ও পরিবেশের সন্তান। তাই মুক্তবিহঙ্গ বৈ অচল হয় মানব জীবন।গাছ হয়তো স্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম নয়, তার ধর্ম আশ্রয় ও সেবা দান করে যাওয়া। কিন্তু বীজের ধর্ম তো উর্বরা ভূমিতে প্রাণের অঙ্কুরদগোমন ঘটানো। চারণ ভূমিতে বিচরণ না করলে তো শেকড়ের উৎসের অনুসন্ধান করা সম্ভব নয়।
তন্দ্রা ঘোরে কল্প আলাপ জাগতেই অনুভব করলাম আজকের কাগজটা খুব একটা সুবিধা হবে না, বেশ নরম, কালি দেওয়া মাত্রই চুষে নিচ্ছে, তবুও রেখার দৌড় শুরু। বাড়ির আঙিনায় গোয়াল ঘর, রান্নাঘর, শোবার ঘর, হাঁস মুরগির ঘর, গোলা ঘর, খড়ের গাঁদা আরও কত কী…
চোখের পলক অর্ধেক খোলা রেখে দেখলে অস্পষ্ট হয়। তেমনি চিন্তার ঘরে জানান দেয় বিন্যাস্ত নানা বস্তু ও আকার। আজকে বুঝি অবয়ব ধরবার পালা। বিজ্ঞজন ও পণ্ডিতের মতে আধুনিকতা নামক এই শব্দটি অবায়বকেই বিজ্ঞানে ও যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে থাকেন।
উঠোনে তুলশী পথ্য পুজো পার্বণের ছোট গাছ । দুটি পাতা মুখে দিলাম।একটি কাগজ কে অর্ধেক করে কেটে নেওয়া অংশে আজকের আঁকা চলছে। কাগজের মধ্যেকার মূল অংশ জুড়ে খড়ের গাদার অবয়ব বাকি জায়গাতে ঘরের অংশ। বাস্তব বিষয় হলেও বাস্তব আঙ্গিকের লক্ষণ এই চিত্রতে অনুপস্থিত।ব্যাবহৃত তুলিকার ডগা এক নম্বর হওয়াতে রেখার বুনট বেশ শক্ত হয়েছে। কিন্তু কাজের কিছু কিছু স্থানে নরম স্বভাব প্রয়োজন তখন ইচ্ছে দেখালাম পাতলা জলরঙের পরতে পরতে প্রলেপ লেপন। বেশ চোখে আরাম হচ্ছে এবার।
পশ্চিমাদের তৈরি শিল্পের ইতিহাসে দুঃখ আর যোগফলের গুণ বিচার। বঙ্গদেশের এই অংশে নীল সবুজের নিটোল জলে থাকে না কোন যোগফল, থাকেনা কোন দুঃখবোধ। এ যে ধ্যান সাধনের নেশার ঘোর, আধ্যাত্মিক এক রহস্যময় একাত্মার ভুবন।
উজ্জ্বলার হাতে একটি সানকি তাতে কলা মুড়ি ও জলের মগ।‘কাকু একটু খায়ে নেও’। একবার মনে হল বাড়ির উঠোনে গেড়ে বসলে এ ছাড়া উপায় কী! আসলে ঠিক তা নয়। মধুর সুকণ্ঠ!কী বিস্ময় এ শিশুর অতিথিসেবা!শিশু কন্যা হলেও তার মাতৃগুণে অবাক হতে হয়। এই সহজ জীবনের সুঘ্রাণ সহ্য করতে সক্ষম নই, জানতে শিখিনি এর ভেদ বিচার। বিমোহিত হই!গুণমুগ্ধ জীবনবিদ্যা সত্যতার দর্শন-সবই প্রকৃতির অপার লীলা।
প্রকৃতির আপন নির্মাণশৈলী ও প্রাণের অস্তিত্ব গোটা প্রাণিকুলের মধ্যে মানুষই প্রথম নিরীক্ষণের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন মত সৃষ্টিতে ইতিহাসের পাতাই সাক্ষ্য বহন করে আসছে। নানা বস্তুর নানা ধর্ম ও তাদের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে অলীক সব অবয়বের অবস্থানের প্রকাশ ঘটে।এমত অবস্থায় দৃশ্যত নন্দনের সাদৃশ্য রূপের অনুসন্ধানী আঁকিয়েগণ পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টিতে অবদান রাখেন। রসিকজনের সুধা মেটে অভিনবত্ব ও ভিন্নতার স্বাদে।
দৃশ্য প্রকৃতির যাকিছু দেখিনা কেন, সবই আলো আঁধারির বাতাস কল্পনা।বিন্দু সিন্দূর রঙের জলে ঠাণ্ডা গরম অনুভূতি। জীবন-আচার মধ্যাহ্নে-ঘরের চালে খড়ের রেখা, পাতারগুচ্ছে বৃত্ত রেখা, মাঝির গলায় সুরের রেখা,ধান শিশিরে মিলন রেখা, সরল গরল বক্র রেখা তবুও আঁকার ছন্দ থামেনা যে চৈ চৈ গুঞ্জনে।
লেখক: চিত্রকর
(দ্য রিপোর্ট/এজে/আগস্ট ১৯, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- "গণহত্যার বিচার না হলে আরও ভয়ংকর রূপে ফিরবে ফ্যাসিবাদ"
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- "আগের চেয়ে সুস্থবোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালেদা জিয়া"
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাম বেড়েছে মুরগির, স্থিতিশীল সবজি
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১৭ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- বোর্ড পরিচালকদেরকে একহাত নিলেন তামিম
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত : শফিকুর রহমান
- আবরার হত্যা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- "দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি ওয়াশিংটনের গোলামি করার জন্য নয়"
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- "সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ"
- "অন্ধকার দিনগুলোতেও সাংবাদিকরা সত্যের সন্ধানে অবিচল থেকেছেন"
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত
- কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহ্বান রাশেদ মাকসুদের
- জাতীয় দলের জন্য নতুন নির্বাচক নিয়োগ দেবে বিসিবি
- শঙ্কা সত্যি করে বিদায় ম্যাক্সওয়েলের
- পাকিস্তান আকাশসীমা বন্ধ করায় এয়ার ইন্ডিয়ার ৬০ কোটি ডলার ক্ষতির আশঙ্কা
- ৪-৫ মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- ফজলুর রহমানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে না সরকার : শফিকুল আলম
- জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিন : বরিশালে রিজভী
- বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের হাই অ্যালার্ট
- বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
