কলা কথা
সোহেল প্রাণন :
[একজন আঁকিয়ের সৃজনপ্রক্রিয়ায় ঘটে যাওয়া পরিপার্শ্বকতার নিখুঁত বয়ান এটি। প্রাণন শুধু ছবি আঁকেন না, লেখেনও। তারই নজির চিত্রকলা বিষয়ক লেখা দুটি। লেখা দুটির মূল শিরোনাম কলা-১ ও কলা কথা-২। এখানে সমন্বিত করে একটি শিরোনামে লেখাটি পুনরায় ছাপা হলো।আউটডোরে ছবি আঁকতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় তা লেখাটিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বি.স]
এক.
সহজাত বিজ্ঞত্ব শিল্পের সাধ
শিল্পের অভিজ্ঞতা যেমন-স্ব-ভাবে আত্মগত তেমনি মানুষ-দর্প বোধের গুণ আলোক তো বটেই!
জীবন নদী যেমন তার প্রবাহ দ্বারা সকল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে আপন নিয়মে সংস্কার কর্ম সম্পূর্ণ করে, অনুরূপ শিল্পের সাধক আত্ম-মীমাংসার প্রয়োজনে তাবৎ প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে আত্মসিদ্ধি লাভে সমর্থক হন। পূর্ব-পুরুষের ন্যায় প্রাণনের এই বিজ্ঞত্ব নব্য পথের যাত্রা।
বোধগম্য নই বলে রেখার সরল ও জটিল স্বরূপ অনুসন্ধানে বের হয়েছিলাম কয়েক বছর আগে। রেখা বুঝতে গ্রামের পর গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছি। এবারের এই লেখনিতে সেই বিষয়গুলি “গল্পের কলা কথা”র মতো করে বলব। কেমন করে কেটেছিল সেই আনন্দঘন দিন।
মুক্ত পবনের দিন
কোন এক সকাল হতে শুরু হল সেই দিনের গল্প। রাত জাগা পাখি হলেও বেশ সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়া, সাথে দুজন-বন্ধু(কবি ও শিল্পী)আছেন। তাদেরও ইচ্ছে নিজ কর্মের অনুশীলন করার।।
বৃষ্টি-গরম মিশ্রিত দিন, হালকা বিলের বাতাস বইছে, আকাশ পরিষ্কার হইত… তবে থেকে থেকে শাদা ও নীল মেঘের উঁকি উঁকি খেলা মনকে মুগ্ধ করে রাখে। এবার স্নানের জন্যে পুকুর ঘাটে যাত্রা, শাণ বাধানো পুকুর ঘাটে সূর্যস্নান, জলস্নান ও উন্মাদ সাঁতার। আর মনে পড়া শিশুকালের গুণমুগ্ধ গল্প আরও কত কী…
কংক্রিটের দুয়ারে প্রবেশ ও পোশাক পরিবর্তন শেষে যাত্রা করলাম কর্মস্থলের খোঁজে। পথেই মিলে গেল পছন্দ মতো দৃশ্য। দুধারে বিল সংলগ্ন পথে দাঁড়িয়ে শুরু হল আঁকিবুঁকির কাজ, পেন্সিল ছাড়া তুলি-কালিতে রেখা রচনা। কাগজের জমিনে প্রবেশ করলো লেজ কাটা তালের ডোঙা। ডোঙার প্রান্তিক রেখা লেপনের পরে চোখে পড়ল ডোঙা চালক। এবার উপাই কি! রেখার উপর রেখার আচ্ছাদন। এ এক মহা চিন্তার ব্যাপার রেখার দুর্ঘটনা। অথচ চিত্র খানা শেষ হবার পর লক্ষ্য করলাম এই দুর্ঘটনা না ঘটলে রেখা হতে চিত্রে উত্তরণ লাভ করত না।
জিড়েন পর্বে লক্ষ্য করলাম একজন সাইকেলআরোহী দাঁড়িয়ে। ভাব বিনিময় শেষে যুক্ত হলেন শিল্পের রাজনীতিতে। তিনি প্রশ্ন করলেন সামাজিক রাজনীতির সাথে শিল্পের রাজনীতির যোগাযোগ আছে কি?প্রান্তিক মানুষ হলেও চিত্তে ও জ্ঞানে মহাকুমার। ইতিমধ্যে আমাদের আর এক জন আঁকিয়ে অবস্থান করছে এই পথ যেখানে শেষ- ঐ অন্য গ্রামের তিন রাস্তার মোড়ে।
জল তেষ্টা ও ক্ষুধা ক্ষুধা ভাব- এমনি সময় কবি বন্ধু বলে উঠলেন, ‘এই আমাদের কিছু খওয়া দরকার’। পাশেই এক দিদি-মার দোকানে মুড়ি চানাচুর কেনা এবং ভক্ষণ। বিল পরিশোধের পর দিদি-মা বললেন, ‘ও মণি তোমরা কারা? কন্তে আইছ? এনজিওর লোক নাকি?’ ‘- না গো দিদি-মা, আমরা এনজিওর লোক না। আমরা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখার লোক।’ -‘ঐ তো একই ব্যাপার এনজিওর লোকেরাও কত কিছু আঁইকে নিয়ে যায়...’ আমরা বুঝতে পারলাম এই দিদি-মার কাছে কোন ভাবেই আমরা বিশ্বাসী নই, হতেও পারবোনা। আবারও কর্ম যাত্রা শুরু। সাথে জুটে গেল স্কুল ফেরত কিছু ছেলে মেয়ের দল। তাদের হাত থেকে রক্ষা পাবার পর পুনরায় কাজে বসা। এবারে বিষয় পথে দাঁড়িয়ে পথ সহ পলের গাঁদাই হাঁসের দল। কবি বললেন, ‘বিষয় টা কঠিন বটে তবে রেখাতে জমে উঠছে বেশ!’ দ্বিতীয় চিত্রখানা আঁকা শেষে কবির প্রশংসা ছাড়া স্থানীয় মানুষের কোন মন্তব্য প্রকাশ পেলনা। অবশেষে তিন রাস্তার মোড়ে মিলিত হলাম তিন জনে। তখন দুপুর জড়িয়ে বিকাল আঁকা ছবি শেষ হয়েছে দুইখানা। উপস্থিত এই হাঁটের চেহারা ঠিক হাঁটের মতো না, কিছুটা আলস্য ও সৌখিন। একটা-দুটো কাঠের দোকান, বাকিরা মাটিতে মাদুর বিছিয়ে বেচাকেনা করেন।
নতুনভাবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে বেশি দেরি হয় না আঁকিয়েদের। তবে এখানকার লোকেরা একটু ভিন্ন আচরণ করে বুঝবার চেষ্টাই আছে। ক্ষুধায় পেটে চো চো। মিষ্টির দোকান খালি, মাছিদের এলোমেলো ঘোরাফেরা। অন্যদিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ল ছোট বড় মিলিয়ে তিনটি পাকা পেঁপে, দাম যানতে চাইলে বললেন ষাটটি টাকা পড়বে। বুঝতে পারলাম অচেনা ফুলে ধরেনা না ফল। যাই হোক সময়কে তো আর ফাঁকি দেওয়া যায় না। স্থানীয়দের সাথে আলাপ সহ নিজ কাজে মনযোগী হলাম বিষয় নির্বাচন করলাম পেঁপে বিক্রেতার দোকান ও পাশের পরিবেশ। কাজ শুরুর সাথে সাথে সম্পর্ক অতি সুমধুর হতে শুরু করেছে। লোকের ভিড়ও রমরমা পাশ থেকে কানে এলো কিছু কথা। …‘ও শিল্পী ভাই, আপনার ছবিতে শুধু বৌদি কে আঁকলে হবে না, দাঁড়ান দাদা কে-ও ডেকে আনি’…চিন্তাই পড়লাম ঘটনাটি বেশ রহস্যময়। আচ্ছা এলেই বোঝা যাবে কী তাদের বিশেষত্ব। অবশেষে দাদা এলেন এবং বৌদির গা-ঘেসে বসলেন চারিদিকে অলীক হাঁসির বন্যা বয়ে গেল বুঝতে পারলাম এই যুগল প্রেমিকের অতি জনপ্রিয়তা কিসে।সারা জীবন তারা ভালোবাসার স্বাদ নিয়ে বেঁচে থাকতে চান অন্য কিছুতে এ জীবন সার্থক করবে না তাদের। গল্পের ছন্দে আঁকা প্রায় শেষ কবি কে বললাম আপনিও দেখি রেখা চিত্রের বিষয়বস্তুতে নিজেকে উপস্থিত করলেন। এবার ফিরবার পালা বৌদি হাস্য উজ্জল চোখে বললেন দেখিত আমাদের ছবি, কিরকম আঁকলেন ওমা আমাদের চপ্পল জোড়াও ছবিতে উঠিয়ে দিয়েছে…
এবার শুরু হল খাতির-যত্ন তিনটি পেঁপেই কেটে আনা হল আমাদের উদ্দেশ্যে… অর্থ-বিহীন পুজনীয় অতিথি সেবা।।
প্রকৃতির আলো-আঁধার বাতাস-মাটি-জলে মিশ্রিত প্রাণের ভূগর্ভ। নিত্য পরিবর্তনের এক রহস্যময় মায়াবিদ্যা। যে কোন ইচ্ছা কল্পনা মূলত রেখা নির্ভর বস্তু মাধ্যমের হাতিয়ার স্বরূপ।আঁচড় কাটা শরীরে বা মননে,দাগ কাটা হৃদয়ে বা বিশ্বাসে, রেখা টানা নন্দনপটে এত কিছুর ভেতর দিয়ে মত প্রকাশের সূত্রপাত। ইতিহাসের অনুমান জ্ঞান, যেমন বিভেদ-সৃষ্টি করে তেমনি নতুন পথ তৈরিতে সম-সূচক সূচনার সাক্ষ্য রাখে। শাস্ত্রমতে শিশুকাল উর্বরা কাল যা সর্বদায় ধ্বনি-রেখা ও রঙের ভেতর আবিষ্ট। দৃশ্য জগতের সাথে চৈতন্যর মিথস্ক্রিয়ার ফলে উত্তর উত্তর অভিজ্ঞতায় নিজেকে বড় করে তোলা তার ফল হয় অন্ধের পথা হাটা জীবন আর হারাতে বসি চরিত্রের সভাবগুণ।
দুই
রন্ধ্রে বয়ন
আদিতে যে কারণেই পৃথিবীর জন্ম হয়ে থাক না কেন প্রকৃতির অংশ হয়ে প্রকৃতিকেই আলিঙ্গন করবে মানুষ।
স্যাঁতস্যাঁতে উঠোনে হাঁসের পায়ের ছাপ। মুরগির বাচ্চাগুলো কেবল মাত্র খুঁটে খাওয়া শিখেছে। একটি কন্যা শিশু গুড়গুড়িয়ে বাড়িময় সব কিছুকে মাতিয়ে রেখেছে। পলক পড়তেই চাইনা তবুও দেখা যখন হল, পরাণ ভরে দেখি। রান্নাঘরের কোণে দল বেধে ডুমুরের ঝোপ ও খেজুরের সারি। সূর্যলোকের কী দয়া সকালটা বেশ মিষ্টি ও হাসি খুশি! জালিডুমুর পাতায় লুটোপুটি খেলছে আলোর কণা। মাকড়শার জালে ফন্দি আঁটে রূপালী কিরণ রেখা।
হ্যাঁ আজকে সকালের কথা উজ্জ্বলাদের বাড়ির উঠোনে পাটিতে বসে আঁকার পালা।
-‘ও কাকু ফিড়ে দেব?’
-‘না, থাক পাটিতে বসেই আঁকার সুবিধা হবে।’
শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য, ব্যাখ্যাতেও-বিস্তার ফারাক তার অন্যতম কারণ দুটিশব্দের উপর নির্ভর করে- এক. সরলতা দুই. জটিলতা।পরিবেশ থেকেই যার সূত্রপাত। পরে গোত্রভুক্তশ্রেণিতে বিকাশ লাভ করে। মানুষ প্রকৃতি ও পরিবেশের সন্তান। তাই মুক্তবিহঙ্গ বৈ অচল হয় মানব জীবন।গাছ হয়তো স্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম নয়, তার ধর্ম আশ্রয় ও সেবা দান করে যাওয়া। কিন্তু বীজের ধর্ম তো উর্বরা ভূমিতে প্রাণের অঙ্কুরদগোমন ঘটানো। চারণ ভূমিতে বিচরণ না করলে তো শেকড়ের উৎসের অনুসন্ধান করা সম্ভব নয়।
তন্দ্রা ঘোরে কল্প আলাপ জাগতেই অনুভব করলাম আজকের কাগজটা খুব একটা সুবিধা হবে না, বেশ নরম, কালি দেওয়া মাত্রই চুষে নিচ্ছে, তবুও রেখার দৌড় শুরু। বাড়ির আঙিনায় গোয়াল ঘর, রান্নাঘর, শোবার ঘর, হাঁস মুরগির ঘর, গোলা ঘর, খড়ের গাঁদা আরও কত কী…
চোখের পলক অর্ধেক খোলা রেখে দেখলে অস্পষ্ট হয়। তেমনি চিন্তার ঘরে জানান দেয় বিন্যাস্ত নানা বস্তু ও আকার। আজকে বুঝি অবয়ব ধরবার পালা। বিজ্ঞজন ও পণ্ডিতের মতে আধুনিকতা নামক এই শব্দটি অবায়বকেই বিজ্ঞানে ও যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে থাকেন।
উঠোনে তুলশী পথ্য পুজো পার্বণের ছোট গাছ । দুটি পাতা মুখে দিলাম।একটি কাগজ কে অর্ধেক করে কেটে নেওয়া অংশে আজকের আঁকা চলছে। কাগজের মধ্যেকার মূল অংশ জুড়ে খড়ের গাদার অবয়ব বাকি জায়গাতে ঘরের অংশ। বাস্তব বিষয় হলেও বাস্তব আঙ্গিকের লক্ষণ এই চিত্রতে অনুপস্থিত।ব্যাবহৃত তুলিকার ডগা এক নম্বর হওয়াতে রেখার বুনট বেশ শক্ত হয়েছে। কিন্তু কাজের কিছু কিছু স্থানে নরম স্বভাব প্রয়োজন তখন ইচ্ছে দেখালাম পাতলা জলরঙের পরতে পরতে প্রলেপ লেপন। বেশ চোখে আরাম হচ্ছে এবার।
পশ্চিমাদের তৈরি শিল্পের ইতিহাসে দুঃখ আর যোগফলের গুণ বিচার। বঙ্গদেশের এই অংশে নীল সবুজের নিটোল জলে থাকে না কোন যোগফল, থাকেনা কোন দুঃখবোধ। এ যে ধ্যান সাধনের নেশার ঘোর, আধ্যাত্মিক এক রহস্যময় একাত্মার ভুবন।
উজ্জ্বলার হাতে একটি সানকি তাতে কলা মুড়ি ও জলের মগ।‘কাকু একটু খায়ে নেও’। একবার মনে হল বাড়ির উঠোনে গেড়ে বসলে এ ছাড়া উপায় কী! আসলে ঠিক তা নয়। মধুর সুকণ্ঠ!কী বিস্ময় এ শিশুর অতিথিসেবা!শিশু কন্যা হলেও তার মাতৃগুণে অবাক হতে হয়। এই সহজ জীবনের সুঘ্রাণ সহ্য করতে সক্ষম নই, জানতে শিখিনি এর ভেদ বিচার। বিমোহিত হই!গুণমুগ্ধ জীবনবিদ্যা সত্যতার দর্শন-সবই প্রকৃতির অপার লীলা।
প্রকৃতির আপন নির্মাণশৈলী ও প্রাণের অস্তিত্ব গোটা প্রাণিকুলের মধ্যে মানুষই প্রথম নিরীক্ষণের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন মত সৃষ্টিতে ইতিহাসের পাতাই সাক্ষ্য বহন করে আসছে। নানা বস্তুর নানা ধর্ম ও তাদের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে অলীক সব অবয়বের অবস্থানের প্রকাশ ঘটে।এমত অবস্থায় দৃশ্যত নন্দনের সাদৃশ্য রূপের অনুসন্ধানী আঁকিয়েগণ পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টিতে অবদান রাখেন। রসিকজনের সুধা মেটে অভিনবত্ব ও ভিন্নতার স্বাদে।
দৃশ্য প্রকৃতির যাকিছু দেখিনা কেন, সবই আলো আঁধারির বাতাস কল্পনা।বিন্দু সিন্দূর রঙের জলে ঠাণ্ডা গরম অনুভূতি। জীবন-আচার মধ্যাহ্নে-ঘরের চালে খড়ের রেখা, পাতারগুচ্ছে বৃত্ত রেখা, মাঝির গলায় সুরের রেখা,ধান শিশিরে মিলন রেখা, সরল গরল বক্র রেখা তবুও আঁকার ছন্দ থামেনা যে চৈ চৈ গুঞ্জনে।
লেখক: চিত্রকর
(দ্য রিপোর্ট/এজে/আগস্ট ১৯, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া