কলা কথা

সোহেল প্রাণন :
[একজন আঁকিয়ের সৃজনপ্রক্রিয়ায় ঘটে যাওয়া পরিপার্শ্বকতার নিখুঁত বয়ান এটি। প্রাণন শুধু ছবি আঁকেন না, লেখেনও। তারই নজির চিত্রকলা বিষয়ক লেখা দুটি। লেখা দুটির মূল শিরোনাম কলা-১ ও কলা কথা-২। এখানে সমন্বিত করে একটি শিরোনামে লেখাটি পুনরায় ছাপা হলো।আউটডোরে ছবি আঁকতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় তা লেখাটিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বি.স]
এক.
সহজাত বিজ্ঞত্ব শিল্পের সাধ
শিল্পের অভিজ্ঞতা যেমন-স্ব-ভাবে আত্মগত তেমনি মানুষ-দর্প বোধের গুণ আলোক তো বটেই!
জীবন নদী যেমন তার প্রবাহ দ্বারা সকল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে আপন নিয়মে সংস্কার কর্ম সম্পূর্ণ করে, অনুরূপ শিল্পের সাধক আত্ম-মীমাংসার প্রয়োজনে তাবৎ প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে আত্মসিদ্ধি লাভে সমর্থক হন। পূর্ব-পুরুষের ন্যায় প্রাণনের এই বিজ্ঞত্ব নব্য পথের যাত্রা।
বোধগম্য নই বলে রেখার সরল ও জটিল স্বরূপ অনুসন্ধানে বের হয়েছিলাম কয়েক বছর আগে। রেখা বুঝতে গ্রামের পর গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছি। এবারের এই লেখনিতে সেই বিষয়গুলি “গল্পের কলা কথা”র মতো করে বলব। কেমন করে কেটেছিল সেই আনন্দঘন দিন।
মুক্ত পবনের দিন
কোন এক সকাল হতে শুরু হল সেই দিনের গল্প। রাত জাগা পাখি হলেও বেশ সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়া, সাথে দুজন-বন্ধু(কবি ও শিল্পী)আছেন। তাদেরও ইচ্ছে নিজ কর্মের অনুশীলন করার।।
বৃষ্টি-গরম মিশ্রিত দিন, হালকা বিলের বাতাস বইছে, আকাশ পরিষ্কার হইত… তবে থেকে থেকে শাদা ও নীল মেঘের উঁকি উঁকি খেলা মনকে মুগ্ধ করে রাখে। এবার স্নানের জন্যে পুকুর ঘাটে যাত্রা, শাণ বাধানো পুকুর ঘাটে সূর্যস্নান, জলস্নান ও উন্মাদ সাঁতার। আর মনে পড়া শিশুকালের গুণমুগ্ধ গল্প আরও কত কী…
কংক্রিটের দুয়ারে প্রবেশ ও পোশাক পরিবর্তন শেষে যাত্রা করলাম কর্মস্থলের খোঁজে। পথেই মিলে গেল পছন্দ মতো দৃশ্য। দুধারে বিল সংলগ্ন পথে দাঁড়িয়ে শুরু হল আঁকিবুঁকির কাজ, পেন্সিল ছাড়া তুলি-কালিতে রেখা রচনা। কাগজের জমিনে প্রবেশ করলো লেজ কাটা তালের ডোঙা। ডোঙার প্রান্তিক রেখা লেপনের পরে চোখে পড়ল ডোঙা চালক। এবার উপাই কি! রেখার উপর রেখার আচ্ছাদন। এ এক মহা চিন্তার ব্যাপার রেখার দুর্ঘটনা। অথচ চিত্র খানা শেষ হবার পর লক্ষ্য করলাম এই দুর্ঘটনা না ঘটলে রেখা হতে চিত্রে উত্তরণ লাভ করত না।
জিড়েন পর্বে লক্ষ্য করলাম একজন সাইকেলআরোহী দাঁড়িয়ে। ভাব বিনিময় শেষে যুক্ত হলেন শিল্পের রাজনীতিতে। তিনি প্রশ্ন করলেন সামাজিক রাজনীতির সাথে শিল্পের রাজনীতির যোগাযোগ আছে কি?প্রান্তিক মানুষ হলেও চিত্তে ও জ্ঞানে মহাকুমার। ইতিমধ্যে আমাদের আর এক জন আঁকিয়ে অবস্থান করছে এই পথ যেখানে শেষ- ঐ অন্য গ্রামের তিন রাস্তার মোড়ে।
জল তেষ্টা ও ক্ষুধা ক্ষুধা ভাব- এমনি সময় কবি বন্ধু বলে উঠলেন, ‘এই আমাদের কিছু খওয়া দরকার’। পাশেই এক দিদি-মার দোকানে মুড়ি চানাচুর কেনা এবং ভক্ষণ। বিল পরিশোধের পর দিদি-মা বললেন, ‘ও মণি তোমরা কারা? কন্তে আইছ? এনজিওর লোক নাকি?’ ‘- না গো দিদি-মা, আমরা এনজিওর লোক না। আমরা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখার লোক।’ -‘ঐ তো একই ব্যাপার এনজিওর লোকেরাও কত কিছু আঁইকে নিয়ে যায়...’ আমরা বুঝতে পারলাম এই দিদি-মার কাছে কোন ভাবেই আমরা বিশ্বাসী নই, হতেও পারবোনা। আবারও কর্ম যাত্রা শুরু। সাথে জুটে গেল স্কুল ফেরত কিছু ছেলে মেয়ের দল। তাদের হাত থেকে রক্ষা পাবার পর পুনরায় কাজে বসা। এবারে বিষয় পথে দাঁড়িয়ে পথ সহ পলের গাঁদাই হাঁসের দল। কবি বললেন, ‘বিষয় টা কঠিন বটে তবে রেখাতে জমে উঠছে বেশ!’ দ্বিতীয় চিত্রখানা আঁকা শেষে কবির প্রশংসা ছাড়া স্থানীয় মানুষের কোন মন্তব্য প্রকাশ পেলনা। অবশেষে তিন রাস্তার মোড়ে মিলিত হলাম তিন জনে। তখন দুপুর জড়িয়ে বিকাল আঁকা ছবি শেষ হয়েছে দুইখানা। উপস্থিত এই হাঁটের চেহারা ঠিক হাঁটের মতো না, কিছুটা আলস্য ও সৌখিন। একটা-দুটো কাঠের দোকান, বাকিরা মাটিতে মাদুর বিছিয়ে বেচাকেনা করেন।
নতুনভাবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে বেশি দেরি হয় না আঁকিয়েদের। তবে এখানকার লোকেরা একটু ভিন্ন আচরণ করে বুঝবার চেষ্টাই আছে। ক্ষুধায় পেটে চো চো। মিষ্টির দোকান খালি, মাছিদের এলোমেলো ঘোরাফেরা। অন্যদিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ল ছোট বড় মিলিয়ে তিনটি পাকা পেঁপে, দাম যানতে চাইলে বললেন ষাটটি টাকা পড়বে। বুঝতে পারলাম অচেনা ফুলে ধরেনা না ফল। যাই হোক সময়কে তো আর ফাঁকি দেওয়া যায় না। স্থানীয়দের সাথে আলাপ সহ নিজ কাজে মনযোগী হলাম বিষয় নির্বাচন করলাম পেঁপে বিক্রেতার দোকান ও পাশের পরিবেশ। কাজ শুরুর সাথে সাথে সম্পর্ক অতি সুমধুর হতে শুরু করেছে। লোকের ভিড়ও রমরমা পাশ থেকে কানে এলো কিছু কথা। …‘ও শিল্পী ভাই, আপনার ছবিতে শুধু বৌদি কে আঁকলে হবে না, দাঁড়ান দাদা কে-ও ডেকে আনি’…চিন্তাই পড়লাম ঘটনাটি বেশ রহস্যময়। আচ্ছা এলেই বোঝা যাবে কী তাদের বিশেষত্ব। অবশেষে দাদা এলেন এবং বৌদির গা-ঘেসে বসলেন চারিদিকে অলীক হাঁসির বন্যা বয়ে গেল বুঝতে পারলাম এই যুগল প্রেমিকের অতি জনপ্রিয়তা কিসে।সারা জীবন তারা ভালোবাসার স্বাদ নিয়ে বেঁচে থাকতে চান অন্য কিছুতে এ জীবন সার্থক করবে না তাদের। গল্পের ছন্দে আঁকা প্রায় শেষ কবি কে বললাম আপনিও দেখি রেখা চিত্রের বিষয়বস্তুতে নিজেকে উপস্থিত করলেন। এবার ফিরবার পালা বৌদি হাস্য উজ্জল চোখে বললেন দেখিত আমাদের ছবি, কিরকম আঁকলেন ওমা আমাদের চপ্পল জোড়াও ছবিতে উঠিয়ে দিয়েছে…
এবার শুরু হল খাতির-যত্ন তিনটি পেঁপেই কেটে আনা হল আমাদের উদ্দেশ্যে… অর্থ-বিহীন পুজনীয় অতিথি সেবা।।
প্রকৃতির আলো-আঁধার বাতাস-মাটি-জলে মিশ্রিত প্রাণের ভূগর্ভ। নিত্য পরিবর্তনের এক রহস্যময় মায়াবিদ্যা। যে কোন ইচ্ছা কল্পনা মূলত রেখা নির্ভর বস্তু মাধ্যমের হাতিয়ার স্বরূপ।আঁচড় কাটা শরীরে বা মননে,দাগ কাটা হৃদয়ে বা বিশ্বাসে, রেখা টানা নন্দনপটে এত কিছুর ভেতর দিয়ে মত প্রকাশের সূত্রপাত। ইতিহাসের অনুমান জ্ঞান, যেমন বিভেদ-সৃষ্টি করে তেমনি নতুন পথ তৈরিতে সম-সূচক সূচনার সাক্ষ্য রাখে। শাস্ত্রমতে শিশুকাল উর্বরা কাল যা সর্বদায় ধ্বনি-রেখা ও রঙের ভেতর আবিষ্ট। দৃশ্য জগতের সাথে চৈতন্যর মিথস্ক্রিয়ার ফলে উত্তর উত্তর অভিজ্ঞতায় নিজেকে বড় করে তোলা তার ফল হয় অন্ধের পথা হাটা জীবন আর হারাতে বসি চরিত্রের সভাবগুণ।
দুই
রন্ধ্রে বয়ন
আদিতে যে কারণেই পৃথিবীর জন্ম হয়ে থাক না কেন প্রকৃতির অংশ হয়ে প্রকৃতিকেই আলিঙ্গন করবে মানুষ।
স্যাঁতস্যাঁতে উঠোনে হাঁসের পায়ের ছাপ। মুরগির বাচ্চাগুলো কেবল মাত্র খুঁটে খাওয়া শিখেছে। একটি কন্যা শিশু গুড়গুড়িয়ে বাড়িময় সব কিছুকে মাতিয়ে রেখেছে। পলক পড়তেই চাইনা তবুও দেখা যখন হল, পরাণ ভরে দেখি। রান্নাঘরের কোণে দল বেধে ডুমুরের ঝোপ ও খেজুরের সারি। সূর্যলোকের কী দয়া সকালটা বেশ মিষ্টি ও হাসি খুশি! জালিডুমুর পাতায় লুটোপুটি খেলছে আলোর কণা। মাকড়শার জালে ফন্দি আঁটে রূপালী কিরণ রেখা।
হ্যাঁ আজকে সকালের কথা উজ্জ্বলাদের বাড়ির উঠোনে পাটিতে বসে আঁকার পালা।
-‘ও কাকু ফিড়ে দেব?’
-‘না, থাক পাটিতে বসেই আঁকার সুবিধা হবে।’
শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য, ব্যাখ্যাতেও-বিস্তার ফারাক তার অন্যতম কারণ দুটিশব্দের উপর নির্ভর করে- এক. সরলতা দুই. জটিলতা।পরিবেশ থেকেই যার সূত্রপাত। পরে গোত্রভুক্তশ্রেণিতে বিকাশ লাভ করে। মানুষ প্রকৃতি ও পরিবেশের সন্তান। তাই মুক্তবিহঙ্গ বৈ অচল হয় মানব জীবন।গাছ হয়তো স্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম নয়, তার ধর্ম আশ্রয় ও সেবা দান করে যাওয়া। কিন্তু বীজের ধর্ম তো উর্বরা ভূমিতে প্রাণের অঙ্কুরদগোমন ঘটানো। চারণ ভূমিতে বিচরণ না করলে তো শেকড়ের উৎসের অনুসন্ধান করা সম্ভব নয়।
তন্দ্রা ঘোরে কল্প আলাপ জাগতেই অনুভব করলাম আজকের কাগজটা খুব একটা সুবিধা হবে না, বেশ নরম, কালি দেওয়া মাত্রই চুষে নিচ্ছে, তবুও রেখার দৌড় শুরু। বাড়ির আঙিনায় গোয়াল ঘর, রান্নাঘর, শোবার ঘর, হাঁস মুরগির ঘর, গোলা ঘর, খড়ের গাঁদা আরও কত কী…
চোখের পলক অর্ধেক খোলা রেখে দেখলে অস্পষ্ট হয়। তেমনি চিন্তার ঘরে জানান দেয় বিন্যাস্ত নানা বস্তু ও আকার। আজকে বুঝি অবয়ব ধরবার পালা। বিজ্ঞজন ও পণ্ডিতের মতে আধুনিকতা নামক এই শব্দটি অবায়বকেই বিজ্ঞানে ও যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে থাকেন।
উঠোনে তুলশী পথ্য পুজো পার্বণের ছোট গাছ । দুটি পাতা মুখে দিলাম।একটি কাগজ কে অর্ধেক করে কেটে নেওয়া অংশে আজকের আঁকা চলছে। কাগজের মধ্যেকার মূল অংশ জুড়ে খড়ের গাদার অবয়ব বাকি জায়গাতে ঘরের অংশ। বাস্তব বিষয় হলেও বাস্তব আঙ্গিকের লক্ষণ এই চিত্রতে অনুপস্থিত।ব্যাবহৃত তুলিকার ডগা এক নম্বর হওয়াতে রেখার বুনট বেশ শক্ত হয়েছে। কিন্তু কাজের কিছু কিছু স্থানে নরম স্বভাব প্রয়োজন তখন ইচ্ছে দেখালাম পাতলা জলরঙের পরতে পরতে প্রলেপ লেপন। বেশ চোখে আরাম হচ্ছে এবার।
পশ্চিমাদের তৈরি শিল্পের ইতিহাসে দুঃখ আর যোগফলের গুণ বিচার। বঙ্গদেশের এই অংশে নীল সবুজের নিটোল জলে থাকে না কোন যোগফল, থাকেনা কোন দুঃখবোধ। এ যে ধ্যান সাধনের নেশার ঘোর, আধ্যাত্মিক এক রহস্যময় একাত্মার ভুবন।
উজ্জ্বলার হাতে একটি সানকি তাতে কলা মুড়ি ও জলের মগ।‘কাকু একটু খায়ে নেও’। একবার মনে হল বাড়ির উঠোনে গেড়ে বসলে এ ছাড়া উপায় কী! আসলে ঠিক তা নয়। মধুর সুকণ্ঠ!কী বিস্ময় এ শিশুর অতিথিসেবা!শিশু কন্যা হলেও তার মাতৃগুণে অবাক হতে হয়। এই সহজ জীবনের সুঘ্রাণ সহ্য করতে সক্ষম নই, জানতে শিখিনি এর ভেদ বিচার। বিমোহিত হই!গুণমুগ্ধ জীবনবিদ্যা সত্যতার দর্শন-সবই প্রকৃতির অপার লীলা।
প্রকৃতির আপন নির্মাণশৈলী ও প্রাণের অস্তিত্ব গোটা প্রাণিকুলের মধ্যে মানুষই প্রথম নিরীক্ষণের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন মত সৃষ্টিতে ইতিহাসের পাতাই সাক্ষ্য বহন করে আসছে। নানা বস্তুর নানা ধর্ম ও তাদের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে অলীক সব অবয়বের অবস্থানের প্রকাশ ঘটে।এমত অবস্থায় দৃশ্যত নন্দনের সাদৃশ্য রূপের অনুসন্ধানী আঁকিয়েগণ পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টিতে অবদান রাখেন। রসিকজনের সুধা মেটে অভিনবত্ব ও ভিন্নতার স্বাদে।
দৃশ্য প্রকৃতির যাকিছু দেখিনা কেন, সবই আলো আঁধারির বাতাস কল্পনা।বিন্দু সিন্দূর রঙের জলে ঠাণ্ডা গরম অনুভূতি। জীবন-আচার মধ্যাহ্নে-ঘরের চালে খড়ের রেখা, পাতারগুচ্ছে বৃত্ত রেখা, মাঝির গলায় সুরের রেখা,ধান শিশিরে মিলন রেখা, সরল গরল বক্র রেখা তবুও আঁকার ছন্দ থামেনা যে চৈ চৈ গুঞ্জনে।
লেখক: চিত্রকর
(দ্য রিপোর্ট/এজে/আগস্ট ১৯, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- আবারো বিসিবি সভাপতি বদলের জোর গুঞ্জন
- অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
