কলা কথা
সোহেল প্রাণন :
[একজন আঁকিয়ের সৃজনপ্রক্রিয়ায় ঘটে যাওয়া পরিপার্শ্বকতার নিখুঁত বয়ান এটি। প্রাণন শুধু ছবি আঁকেন না, লেখেনও। তারই নজির চিত্রকলা বিষয়ক লেখা দুটি। লেখা দুটির মূল শিরোনাম কলা-১ ও কলা কথা-২। এখানে সমন্বিত করে একটি শিরোনামে লেখাটি পুনরায় ছাপা হলো।আউটডোরে ছবি আঁকতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় তা লেখাটিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বি.স]
এক.
সহজাত বিজ্ঞত্ব শিল্পের সাধ
শিল্পের অভিজ্ঞতা যেমন-স্ব-ভাবে আত্মগত তেমনি মানুষ-দর্প বোধের গুণ আলোক তো বটেই!
জীবন নদী যেমন তার প্রবাহ দ্বারা সকল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে আপন নিয়মে সংস্কার কর্ম সম্পূর্ণ করে, অনুরূপ শিল্পের সাধক আত্ম-মীমাংসার প্রয়োজনে তাবৎ প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে আত্মসিদ্ধি লাভে সমর্থক হন। পূর্ব-পুরুষের ন্যায় প্রাণনের এই বিজ্ঞত্ব নব্য পথের যাত্রা।
বোধগম্য নই বলে রেখার সরল ও জটিল স্বরূপ অনুসন্ধানে বের হয়েছিলাম কয়েক বছর আগে। রেখা বুঝতে গ্রামের পর গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছি। এবারের এই লেখনিতে সেই বিষয়গুলি “গল্পের কলা কথা”র মতো করে বলব। কেমন করে কেটেছিল সেই আনন্দঘন দিন।
মুক্ত পবনের দিন
কোন এক সকাল হতে শুরু হল সেই দিনের গল্প। রাত জাগা পাখি হলেও বেশ সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়া, সাথে দুজন-বন্ধু(কবি ও শিল্পী)আছেন। তাদেরও ইচ্ছে নিজ কর্মের অনুশীলন করার।।
বৃষ্টি-গরম মিশ্রিত দিন, হালকা বিলের বাতাস বইছে, আকাশ পরিষ্কার হইত… তবে থেকে থেকে শাদা ও নীল মেঘের উঁকি উঁকি খেলা মনকে মুগ্ধ করে রাখে। এবার স্নানের জন্যে পুকুর ঘাটে যাত্রা, শাণ বাধানো পুকুর ঘাটে সূর্যস্নান, জলস্নান ও উন্মাদ সাঁতার। আর মনে পড়া শিশুকালের গুণমুগ্ধ গল্প আরও কত কী…
কংক্রিটের দুয়ারে প্রবেশ ও পোশাক পরিবর্তন শেষে যাত্রা করলাম কর্মস্থলের খোঁজে। পথেই মিলে গেল পছন্দ মতো দৃশ্য। দুধারে বিল সংলগ্ন পথে দাঁড়িয়ে শুরু হল আঁকিবুঁকির কাজ, পেন্সিল ছাড়া তুলি-কালিতে রেখা রচনা। কাগজের জমিনে প্রবেশ করলো লেজ কাটা তালের ডোঙা। ডোঙার প্রান্তিক রেখা লেপনের পরে চোখে পড়ল ডোঙা চালক। এবার উপাই কি! রেখার উপর রেখার আচ্ছাদন। এ এক মহা চিন্তার ব্যাপার রেখার দুর্ঘটনা। অথচ চিত্র খানা শেষ হবার পর লক্ষ্য করলাম এই দুর্ঘটনা না ঘটলে রেখা হতে চিত্রে উত্তরণ লাভ করত না।
জিড়েন পর্বে লক্ষ্য করলাম একজন সাইকেলআরোহী দাঁড়িয়ে। ভাব বিনিময় শেষে যুক্ত হলেন শিল্পের রাজনীতিতে। তিনি প্রশ্ন করলেন সামাজিক রাজনীতির সাথে শিল্পের রাজনীতির যোগাযোগ আছে কি?প্রান্তিক মানুষ হলেও চিত্তে ও জ্ঞানে মহাকুমার। ইতিমধ্যে আমাদের আর এক জন আঁকিয়ে অবস্থান করছে এই পথ যেখানে শেষ- ঐ অন্য গ্রামের তিন রাস্তার মোড়ে।
জল তেষ্টা ও ক্ষুধা ক্ষুধা ভাব- এমনি সময় কবি বন্ধু বলে উঠলেন, ‘এই আমাদের কিছু খওয়া দরকার’। পাশেই এক দিদি-মার দোকানে মুড়ি চানাচুর কেনা এবং ভক্ষণ। বিল পরিশোধের পর দিদি-মা বললেন, ‘ও মণি তোমরা কারা? কন্তে আইছ? এনজিওর লোক নাকি?’ ‘- না গো দিদি-মা, আমরা এনজিওর লোক না। আমরা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখার লোক।’ -‘ঐ তো একই ব্যাপার এনজিওর লোকেরাও কত কিছু আঁইকে নিয়ে যায়...’ আমরা বুঝতে পারলাম এই দিদি-মার কাছে কোন ভাবেই আমরা বিশ্বাসী নই, হতেও পারবোনা। আবারও কর্ম যাত্রা শুরু। সাথে জুটে গেল স্কুল ফেরত কিছু ছেলে মেয়ের দল। তাদের হাত থেকে রক্ষা পাবার পর পুনরায় কাজে বসা। এবারে বিষয় পথে দাঁড়িয়ে পথ সহ পলের গাঁদাই হাঁসের দল। কবি বললেন, ‘বিষয় টা কঠিন বটে তবে রেখাতে জমে উঠছে বেশ!’ দ্বিতীয় চিত্রখানা আঁকা শেষে কবির প্রশংসা ছাড়া স্থানীয় মানুষের কোন মন্তব্য প্রকাশ পেলনা। অবশেষে তিন রাস্তার মোড়ে মিলিত হলাম তিন জনে। তখন দুপুর জড়িয়ে বিকাল আঁকা ছবি শেষ হয়েছে দুইখানা। উপস্থিত এই হাঁটের চেহারা ঠিক হাঁটের মতো না, কিছুটা আলস্য ও সৌখিন। একটা-দুটো কাঠের দোকান, বাকিরা মাটিতে মাদুর বিছিয়ে বেচাকেনা করেন।
নতুনভাবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে বেশি দেরি হয় না আঁকিয়েদের। তবে এখানকার লোকেরা একটু ভিন্ন আচরণ করে বুঝবার চেষ্টাই আছে। ক্ষুধায় পেটে চো চো। মিষ্টির দোকান খালি, মাছিদের এলোমেলো ঘোরাফেরা। অন্যদিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ল ছোট বড় মিলিয়ে তিনটি পাকা পেঁপে, দাম যানতে চাইলে বললেন ষাটটি টাকা পড়বে। বুঝতে পারলাম অচেনা ফুলে ধরেনা না ফল। যাই হোক সময়কে তো আর ফাঁকি দেওয়া যায় না। স্থানীয়দের সাথে আলাপ সহ নিজ কাজে মনযোগী হলাম বিষয় নির্বাচন করলাম পেঁপে বিক্রেতার দোকান ও পাশের পরিবেশ। কাজ শুরুর সাথে সাথে সম্পর্ক অতি সুমধুর হতে শুরু করেছে। লোকের ভিড়ও রমরমা পাশ থেকে কানে এলো কিছু কথা। …‘ও শিল্পী ভাই, আপনার ছবিতে শুধু বৌদি কে আঁকলে হবে না, দাঁড়ান দাদা কে-ও ডেকে আনি’…চিন্তাই পড়লাম ঘটনাটি বেশ রহস্যময়। আচ্ছা এলেই বোঝা যাবে কী তাদের বিশেষত্ব। অবশেষে দাদা এলেন এবং বৌদির গা-ঘেসে বসলেন চারিদিকে অলীক হাঁসির বন্যা বয়ে গেল বুঝতে পারলাম এই যুগল প্রেমিকের অতি জনপ্রিয়তা কিসে।সারা জীবন তারা ভালোবাসার স্বাদ নিয়ে বেঁচে থাকতে চান অন্য কিছুতে এ জীবন সার্থক করবে না তাদের। গল্পের ছন্দে আঁকা প্রায় শেষ কবি কে বললাম আপনিও দেখি রেখা চিত্রের বিষয়বস্তুতে নিজেকে উপস্থিত করলেন। এবার ফিরবার পালা বৌদি হাস্য উজ্জল চোখে বললেন দেখিত আমাদের ছবি, কিরকম আঁকলেন ওমা আমাদের চপ্পল জোড়াও ছবিতে উঠিয়ে দিয়েছে…
এবার শুরু হল খাতির-যত্ন তিনটি পেঁপেই কেটে আনা হল আমাদের উদ্দেশ্যে… অর্থ-বিহীন পুজনীয় অতিথি সেবা।।
প্রকৃতির আলো-আঁধার বাতাস-মাটি-জলে মিশ্রিত প্রাণের ভূগর্ভ। নিত্য পরিবর্তনের এক রহস্যময় মায়াবিদ্যা। যে কোন ইচ্ছা কল্পনা মূলত রেখা নির্ভর বস্তু মাধ্যমের হাতিয়ার স্বরূপ।আঁচড় কাটা শরীরে বা মননে,দাগ কাটা হৃদয়ে বা বিশ্বাসে, রেখা টানা নন্দনপটে এত কিছুর ভেতর দিয়ে মত প্রকাশের সূত্রপাত। ইতিহাসের অনুমান জ্ঞান, যেমন বিভেদ-সৃষ্টি করে তেমনি নতুন পথ তৈরিতে সম-সূচক সূচনার সাক্ষ্য রাখে। শাস্ত্রমতে শিশুকাল উর্বরা কাল যা সর্বদায় ধ্বনি-রেখা ও রঙের ভেতর আবিষ্ট। দৃশ্য জগতের সাথে চৈতন্যর মিথস্ক্রিয়ার ফলে উত্তর উত্তর অভিজ্ঞতায় নিজেকে বড় করে তোলা তার ফল হয় অন্ধের পথা হাটা জীবন আর হারাতে বসি চরিত্রের সভাবগুণ।
দুই
রন্ধ্রে বয়ন
আদিতে যে কারণেই পৃথিবীর জন্ম হয়ে থাক না কেন প্রকৃতির অংশ হয়ে প্রকৃতিকেই আলিঙ্গন করবে মানুষ।
স্যাঁতস্যাঁতে উঠোনে হাঁসের পায়ের ছাপ। মুরগির বাচ্চাগুলো কেবল মাত্র খুঁটে খাওয়া শিখেছে। একটি কন্যা শিশু গুড়গুড়িয়ে বাড়িময় সব কিছুকে মাতিয়ে রেখেছে। পলক পড়তেই চাইনা তবুও দেখা যখন হল, পরাণ ভরে দেখি। রান্নাঘরের কোণে দল বেধে ডুমুরের ঝোপ ও খেজুরের সারি। সূর্যলোকের কী দয়া সকালটা বেশ মিষ্টি ও হাসি খুশি! জালিডুমুর পাতায় লুটোপুটি খেলছে আলোর কণা। মাকড়শার জালে ফন্দি আঁটে রূপালী কিরণ রেখা।
হ্যাঁ আজকে সকালের কথা উজ্জ্বলাদের বাড়ির উঠোনে পাটিতে বসে আঁকার পালা।
-‘ও কাকু ফিড়ে দেব?’
-‘না, থাক পাটিতে বসেই আঁকার সুবিধা হবে।’
শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য, ব্যাখ্যাতেও-বিস্তার ফারাক তার অন্যতম কারণ দুটিশব্দের উপর নির্ভর করে- এক. সরলতা দুই. জটিলতা।পরিবেশ থেকেই যার সূত্রপাত। পরে গোত্রভুক্তশ্রেণিতে বিকাশ লাভ করে। মানুষ প্রকৃতি ও পরিবেশের সন্তান। তাই মুক্তবিহঙ্গ বৈ অচল হয় মানব জীবন।গাছ হয়তো স্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম নয়, তার ধর্ম আশ্রয় ও সেবা দান করে যাওয়া। কিন্তু বীজের ধর্ম তো উর্বরা ভূমিতে প্রাণের অঙ্কুরদগোমন ঘটানো। চারণ ভূমিতে বিচরণ না করলে তো শেকড়ের উৎসের অনুসন্ধান করা সম্ভব নয়।
তন্দ্রা ঘোরে কল্প আলাপ জাগতেই অনুভব করলাম আজকের কাগজটা খুব একটা সুবিধা হবে না, বেশ নরম, কালি দেওয়া মাত্রই চুষে নিচ্ছে, তবুও রেখার দৌড় শুরু। বাড়ির আঙিনায় গোয়াল ঘর, রান্নাঘর, শোবার ঘর, হাঁস মুরগির ঘর, গোলা ঘর, খড়ের গাঁদা আরও কত কী…
চোখের পলক অর্ধেক খোলা রেখে দেখলে অস্পষ্ট হয়। তেমনি চিন্তার ঘরে জানান দেয় বিন্যাস্ত নানা বস্তু ও আকার। আজকে বুঝি অবয়ব ধরবার পালা। বিজ্ঞজন ও পণ্ডিতের মতে আধুনিকতা নামক এই শব্দটি অবায়বকেই বিজ্ঞানে ও যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে থাকেন।
উঠোনে তুলশী পথ্য পুজো পার্বণের ছোট গাছ । দুটি পাতা মুখে দিলাম।একটি কাগজ কে অর্ধেক করে কেটে নেওয়া অংশে আজকের আঁকা চলছে। কাগজের মধ্যেকার মূল অংশ জুড়ে খড়ের গাদার অবয়ব বাকি জায়গাতে ঘরের অংশ। বাস্তব বিষয় হলেও বাস্তব আঙ্গিকের লক্ষণ এই চিত্রতে অনুপস্থিত।ব্যাবহৃত তুলিকার ডগা এক নম্বর হওয়াতে রেখার বুনট বেশ শক্ত হয়েছে। কিন্তু কাজের কিছু কিছু স্থানে নরম স্বভাব প্রয়োজন তখন ইচ্ছে দেখালাম পাতলা জলরঙের পরতে পরতে প্রলেপ লেপন। বেশ চোখে আরাম হচ্ছে এবার।
পশ্চিমাদের তৈরি শিল্পের ইতিহাসে দুঃখ আর যোগফলের গুণ বিচার। বঙ্গদেশের এই অংশে নীল সবুজের নিটোল জলে থাকে না কোন যোগফল, থাকেনা কোন দুঃখবোধ। এ যে ধ্যান সাধনের নেশার ঘোর, আধ্যাত্মিক এক রহস্যময় একাত্মার ভুবন।
উজ্জ্বলার হাতে একটি সানকি তাতে কলা মুড়ি ও জলের মগ।‘কাকু একটু খায়ে নেও’। একবার মনে হল বাড়ির উঠোনে গেড়ে বসলে এ ছাড়া উপায় কী! আসলে ঠিক তা নয়। মধুর সুকণ্ঠ!কী বিস্ময় এ শিশুর অতিথিসেবা!শিশু কন্যা হলেও তার মাতৃগুণে অবাক হতে হয়। এই সহজ জীবনের সুঘ্রাণ সহ্য করতে সক্ষম নই, জানতে শিখিনি এর ভেদ বিচার। বিমোহিত হই!গুণমুগ্ধ জীবনবিদ্যা সত্যতার দর্শন-সবই প্রকৃতির অপার লীলা।
প্রকৃতির আপন নির্মাণশৈলী ও প্রাণের অস্তিত্ব গোটা প্রাণিকুলের মধ্যে মানুষই প্রথম নিরীক্ষণের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন মত সৃষ্টিতে ইতিহাসের পাতাই সাক্ষ্য বহন করে আসছে। নানা বস্তুর নানা ধর্ম ও তাদের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে অলীক সব অবয়বের অবস্থানের প্রকাশ ঘটে।এমত অবস্থায় দৃশ্যত নন্দনের সাদৃশ্য রূপের অনুসন্ধানী আঁকিয়েগণ পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টিতে অবদান রাখেন। রসিকজনের সুধা মেটে অভিনবত্ব ও ভিন্নতার স্বাদে।
দৃশ্য প্রকৃতির যাকিছু দেখিনা কেন, সবই আলো আঁধারির বাতাস কল্পনা।বিন্দু সিন্দূর রঙের জলে ঠাণ্ডা গরম অনুভূতি। জীবন-আচার মধ্যাহ্নে-ঘরের চালে খড়ের রেখা, পাতারগুচ্ছে বৃত্ত রেখা, মাঝির গলায় সুরের রেখা,ধান শিশিরে মিলন রেখা, সরল গরল বক্র রেখা তবুও আঁকার ছন্দ থামেনা যে চৈ চৈ গুঞ্জনে।
লেখক: চিত্রকর
(দ্য রিপোর্ট/এজে/আগস্ট ১৯, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা