প্রাকৃত আবেগের শিল্পায়ন

মইনুদ্দীন খালেদ : [সোহেল প্রাণনের শিল্পাঙ্গন আর্ট গ্যালারিতে গেল বছরের এপ্রিল মাসে তৃতীয় একক চিত্র প্রদর্শনী উপলক্ষ্যে একটি স্যুভেনির বের হয়। তাতে খ্যাতিমনা শিল্পসমালোচক মইনুদ্দীন খালেদ একটি নিবন্ধ লেখেন। যেখানে সোহেলের চিত্রকলার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে দৃকপতা করা হয়েছে। লেখাটির গুরুত্ব বিবেচনায় এখানে পত্রস্থ করা হলো। লেখাটি পাঠে সোহলের চিত্রদর্শন সম্পর্কে সম্মক ধারণা পাওয়া যাবে। বি.স]
এখানে জীবন মানে শ্যামলী-পরিধির মাঝে দাঁড়িয়ে নিসর্গ-যাপন। কুল কুল জল, নিতল শীতল জল,স্বচ্ছ জল,আঁধার-মগ্ন জল; বস্তুত আকাশ,বৃক্ষ,লতা-গুল্ম,পাতা-পতঙ্গ আর বিচিত্র প্রাণের ঘ্রাণের কুহক আমাদের জীবনের মানে বিশদ ভাষায় বুঝিয়ে দেয়। একনিষ্ঠ শ্রমী চাষাও এখানে জীবনের মানে অন্বেষণ করে। দেহ ঘাম ঝরে, তবুও বাউল বা মারফতির সুরে রহস্যলোক উন্মোচন করে। দাওয়ায় ধান ভানে যে নারী সে-ও আলাপে-বিলাপে অনন্তকে স্পর্শ করতে চায়; জীবনের অর্থ তালাশ করে। প্রাণীর বুনো ঘ্রাণ, আদিম-অরণ্যের পুরাতাত্ত্বিক অভিব্যক্তি, ঋতুর-আবর্তে ফুল-ফসলের ঘ্রাণের নবায়নে বার-বার আমরা বিমুগ্ধতার বেষ্টনে আত্মসমর্পণ করি। এই স্বপ্নলোক বা আর্কেডিয়ার মধ্যে নিজেকে অনুভব করতে চেয়েছেন তরুণ চিত্রকর সোহেল প্রাণন। সৃজনের আয়োজনে আমরা পঞ্চেন্দ্রিয় জাগর করে আরাধনাশীল হয়ে পড়ে; হৃদ সাগরে মহ-মান হই। চাক্ষুষ উপরিতল তখন ইশারা মাত্র। মন তখন ডুবুরি-বস্তুর অতলান্তিকতার রহস্য ভেদ করতে চায়। কোনো শিল্পই একা একজন মানুষ সৃষ্টি করে না। তার রক্তবীজে জন্ম-জন্মান্তরের বহু হৃদয়ের বার্তা থাকে। তাই কোনো শিল্পই পরম্পরা বিছিন্ন নয়। এই বাংলার অনাদি নিসর্গের মায়াপথে হেঁটে আরও অনেক যুগের শিল্পীর মত শিল্পসৃজনে মনোনিবেশ করেছেন প্রাণন। তার চিত্রকলার বিষয় বাংলার প্রকৃতি, মানুষের মুখ, জনবীবনের কর্মিষ্ঠ ও অলসায়িত রূপ।
নদী,খাল, বাড়ির আঙ্গিনা, প্রাঙ্গণ, মাঠ, প্রাণনের পর্যবেক্ষণের বিশেষ দিক। প্রকৃতির সঙ্গে আত্মিক যোগাযোরেগ সাক্ষী এসব ছবি। আজন্মের সম্পর্কের কারণে প্রকৃতির থেকে সৃষ্টির যে প্রণোদনা আসে তার একটা বিশেষ রূপ আছে। এই রূপে শিল্পায়িত সুন্দরের অন্তরালে শিল্পীর মরমী ভাবনা যুক্ত থাকে। প্রকৃতি আমাদের অপার রহস্যের পথে টেনে নিয়ে যায়। একটা অতীন্দ্রিয় আবেশের ছাপ আছে প্রাণনের ছবিতে। আশৈশব সৌন্দর্যমুগ্ধতার কারণে ওই রহস্যের স্তর স্পর্শ করতে পেরেছে এই তরুণ। নিত্য বিকশিত ও রূপান্তরিত প্রকৃতিকে তারাই নিবিড়ভাবে পাঠ করতে পারে যারা ওই প্রকৃতির কাছে আগন্তুক নয়-যারা শিল্পের অনুশীলনের জন্য নিয়ম বেঁধে নিসর্গ দর্শনে আসে না। প্রাণন গ্রামলগ্ন যশোর শহর ও বৃহত্তর খুলনার প্রকৃতি ও প্রকৃতিনিষ্ঠ মানুষের ও প্রাণীকুলের স্বভাব শৈশব থেকে শুরু করে আজও পাঠ করে চলেছেন। নাড়ীর টানে আঁতুড় আবাসে তিনি বার বার ফিরে আসতেই চান না শুধু, বরং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের ভাবনা তার মনে কাজ করে। যশোরের গ্রামই তার শান্তির নিরালা নীড়। ওখানে আবাসিত হওয়াই তার স্বপ্ন। এখানেই আমাদের গ্রামদৃশ্যপ্রধান রিয়ালিজমের সঙ্গে পশ্চিমের রিয়ালিজমের পার্থক্য। দু’পক্ষই সত্যনিষ্ঠ থাকতে চায়। প্রকৃতির যে অভিব্যক্তি আমাদের চোখের কাছে পরিচিত তা-ই আঁকেন। তবে পশ্চিমের রিয়ালিজমের থাকে জ্যামিতির জোরে বিশেষ প্রত্যক্ষতা আর পূর্বদেশের গ্রামলগ্ন শিল্পীরা সেই জ্যামিতি ছাপিয়ে অনির্বচনীয় মনোবেগ উজিয়ে প্রকাশ করেন।
তার প্রাণনের ছবিতে যে বিধুরতা আছে, আছে আলো-আঁধারির বুনট তার কারণ গ্রামে বসবাসের স্মৃতির সংক্রমণ। তিনি একদা যা দেখেছেন তার রূপ দ্রুত বদলে যাচ্ছে। এই বদলে-যাওয়া প্রাণনের স্মৃতিকাতর মন মেনে নিতে চায় না। তিনি সেই দূরের সরলা জীবন প্রত্যাশা করেন। নাঈভ বা সরলা স্বভাবকে লালন করেই গ্রামের মানুষের একজন হয়ে পল্লিবাংলাকে রূপায়িত করেছেন শিল্পী। সরল মনের ভাবনা যে তার নিসর্গ-দৃশ্যই শুধু পরিদৃশ্যমান তা নয়, তার মানুষী অভিব্যক্তিগুলোর মুখেও ওই রূপ চোখে পড়ে। তিনি আমাদের দেখাতে চান মানুষ, প্রকৃতি ও অন্যান্য প্রাণীর পারস্পারিক সম্পর্কের যাদু। আসলে এই সম্পর্ক সূত্রটাই জীয়ন কাঠি-জীবনকে সদর্থক সুখের দোলায় বাঁচিয়ে রাখে। তাই মানুষ ও পশুর মিতালি, পক্ষিযুগল ইত্যাদি এঁকে সেই মায়া-ডোর প্রতিপন্ন করেছেন প্রাণন। কখনও প্রকৃতি ও মানুষী রূপ অভিন্ন সত্তায় উত্তীর্ণ। ঘননীলের আবেশে বিজাড়িত প্রকৃতির মধ্যে বসে থাকা ছবিটিতে যে নারী আছে সে যেন নিজেই প্রকৃতি-মাতা। এখানে প্রকৃতিকে অনাদি টোটেম বিশ্বাসীদের মত পূজনীয় মনে করেছেন শিল্পী।
মায়া ও স্মৃতির টানেই প্রাণন একটা পরিত্যক্ত রেল স্টেশন বা পতিত বাড়ি শিল্পায়িত করার জন্য আকর্ষণ বোধ করেন। কখনো টলটলে জলের প্রতি, কখনো বা ভাঙ্গন-জর্জর কোনো কাঠামোর দিকে মনোনিবেশ করে আবেগ খলবলিয়ে প্রকাশ করেছেন প্রাণন। দুঃখবোধ ও জীবনের অসুখি রূপ আঁকার প্রতি তার আকর্ষণ নেই বললে চলে। নাঈভ বা সরলা স্বভাবের শিল্পীমনের কাছে পৃথিবীর মহামানবেরা বিশেষ অভিব্যক্তি পেয়ে থাকে। প্রাণনের মধ্যেও কাজ করেছে সেই বোধ। প্রকৃতি যেমন তার মনোমুকুর, সৃজন পথের মহাজনরাও তার কাছে দর্শন বিশেষ। তাদের মুখে সৃজনধর্মের সূত্রে যে অভিব্যক্তি আছে তা নিরীক্ষণ করেছেন প্রাণন। মাইকেল মধুসূদন, সুলতান, ফ্রিদা কালো, চে গেভারা, লুই আই কান, ভ্যানগঘ, উত্তম, সুচিত্রা, ববিতা প্রমুখ মানুষের চোখ ও মুখের ভঙ্গি পাঠ করেছেন শিল্পী। এই মানুষেরাও আইকন বা প্রতিমা। এঁরা আধুনিক মানুষের পূজনীয় দেবতা। এই মহাজনরা প্রাণনের অন্তরে বিরাজ করেন। কখনো সামান্য রেখার টানে, কখনো আবার অবিশ্রাম রেখার প্রয়োগে এই আধুনিক দেবোপম মহামানবদের চারিত্র্য-বৈশিষ্ট্য নিরুপণ করেছেন তিনি। পূজারীর মন পূজনীয়র সঙ্গে অভিনাত্মা অনুভব করে। এটা অবশ্য আত্মরূপমুগ্ধতারই নামান্তর। প্রাণনের চে-র টুপি পরে বাউলের মত লম্বা চুল রেখে আত্মপ্রতিকৃতি এঁকেছেন। মানবদরদি আদর্শে যে শিল্পী উদ্বুদ্ধ থাকতে চান তারই প্রমাণ তার আত্মপ্রতিকৃতি।
স্বভাবকবির মত স্বভাব শিল্পীর বৈশিষ্ট্যে পরিকীর্ণ প্রাণনের কাজ। শিল্পে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেও একাডেমী বা কোনো গুরুর ধারার অনুবর্তী হতে চাননি এই তরুণ। নিজের অমল আবেগ উজিয়ে প্রকাশ করে স্বাতন্ত্র্য সন্ধান করেছেন শিল্পী । তবে আবেগের বিচরণ সুগম করার জন্য পটচিত্রের ললিত রেখায় তিনি নির্ভরতা খুঁজেছেন। তা ছাড়া কৌতুক রসের পরিবেশনে কোনো কোনো ইমেজ অদ্ভুতদর্শন হয়ে উঠেছে। ফ্যান্টাসির প্রতি আকর্ষণও তার সরল আবেগী মনেরই স্মারক। প্রাণন এভাবে শিল্পের নানা মাত্রা অনুভব করতে চেয়েছেন।
(দ্য রিপোর্ট/এজে/আগস্ট ২১, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
