সাত খুনের নেপথ্য কারিগররা কী অচেনাই রয়ে যাবে?

সাতটি জলজ্যন্ত মানুষকে গুম ও খুন করে ফেলার সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত শুধু তারাই আইনের আওতায় আসলেন। গুম ও খুন করে লাপাত্তা করে দেওয়ার মতো সাহস, ‘ক্ষমতা’ ও পরিকল্পনা করার জন্য নূর হোসেন এবং তারেক সাঈদদের যারা উপযুক্ত করে তুলেছেন তাদের পরিচয় তো আমরা দেশবাসী পেলাম না। বৈচারিক আদালতের কাঠগড়ায় নেপথ্য কারিগরদের উঠানো কঠিন। তাই কমিশন গঠন করে গডফাদারদের পরিচয় প্রকাশ করা জরুরি। নইলে নূর হোসেনদের পর তুফানদের আবির্ভাব ঘটতে থাকবে।
নূর হোসেন সিনেমার কোনো চরিত্র নন, যে আড়াই ঘন্টা পর ভুলে গেলেও চলবে। বাস্তবে তিনি তার বাবা-মা কিংবা পরিবারের কোনো সদস্যের খুনের বদলা নিতে সাত খুনের পরিকল্পনা করেন নি। স্থানীয় পর্যায়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আছে এই খুনীর। সেই রাজনীতিতে তার গুরু রয়েছেন। গুরুর ওপরও গুরু আছেন। তাদের আস্কারাতেই সাত খুনের পরিকল্পনাকারী হিসেবে আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলেন, একথা বললে অত্যুক্তি হবে না। এর আগেও একের পর এক খুন বা খুনের মতো ঘটনা ঘটিয়ে পার না পাওয়া কোনো সুস্থ মানুষ কী একজন জনপ্রতিনিধি ও নামকরা আইনজীবীসহ সাতটি মানুষকে দিনে দুপুরে তুলে নিয়ে খুনের পরিকল্পনা করে ফেলতে পারেন?
অন্যদিকে তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ সেনাবাহিনী ও র্যাবের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ও তার অধীনস্ত দুই কর্মকর্তাসহ র্যাবের অন্য খুনীদের বন্দুক থেকে অসাবধানতায় গুলি বের হয়ে সাতটি লোক খুন হয়ে যান নি। বিশেষ এই বাহিনীটির কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিচার বর্হিভূত হত্যাকান্ড ও গুমের অভিযোগ আগে থেকেই করে আসছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সাত খুনের ঘটনায় জড়ানোর মাধ্যমে সেটির প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেশবাসী দেখল। নূর হোসেনের যেমন রাজনৈতিক গুরু আছে তেমনি তারেকদের মতো খুনীদেরও ক্ষমতাবান গুরু আছেন। যারা তাদেরকে ওই ধরণের ঘটনা ঘটানোর পরও বাচিঁয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। ওই ধরণের কোনো আশ্বাসের জায়গা না থাকলে আইন, বিচার ও শাস্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকার পরও একটি প্রশিক্ষিত বাহিনীর কেউ কী সাত-সাতটি জ্যন্ত মানুষকে টাকার বিনিময়ে হত্যার দায়িত্ব নিতে পারে?
প্রশ্ন হচ্ছে নূর হোসেনের এবং তারেকদের গুরু কারা? এই প্রশ্নের সুরাহা না করতে পারলে ভবিষ্যতে সাত খুনের মতো বা তার চেয়ে বড় ঘটনা ঘটবে না, সে নিশ্চয়তা কে দিতে পারেন? এজন্যই নেপথ্য কারিগরদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করে বিচারের আওতায় আনা উচিত। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে এটা সহজেই সম্ভব। সাত খুন ঘটনার পর থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যত গুরুত্ব দিয়ে খবর বের হয়েছে সেসব বিষয় অনুসন্ধান করলে সহজেই নেপথ্য কারিগরদের ধরা যায়। লোমহর্ষক সেই ঘটনার অন্তত খবরগুলো যারা নিয়মিত পড়েছেন তাদের সবার মনে নেপথ্য কারিগরদের একটি ছবি পরিষ্কার হয়েছে বলে মনে হয়। তাদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিহ্নিত করতে বাধা কোথায়?
সাধারণ মানুষের বিবেকের কাঠগড়া দিয়ে পাঁচ বছরে একবার জনপ্রতিনিধিদের আঘাত করা যায়। কিন্তু সমাজে আইনের শাসন কায়েম করতে হলে তার নিরন্তর চর্চা রাখতে হয়। ক্ষমতাশালীরা আইনের উর্ধ্বে নন, তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হয়। আর তা প্রমাণ না করতে পারলে সেই সমাজে সাত খুন হয়। আমাদের ওই ধরণের ঘাটতি ছিল বলেই সাত খুন হয়েছে। এখন আপাত বিচারে দোষীরা বৈচারিক প্রক্রিয়ায় আসলেও নেপথ্য কারিগরদের না আনতে পারলে ভবিষ্যতে ‘২১ খুন’ হবে।
যাতে একুশ খুন না হয় তার জন্য নূর হোসেন ও তারেক সাঈদের গুরু শ্রেণীর মুখোশ উন্মোচন দরকার। গুরু কারা? নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে স্থানীয় একজন সংসদ সদস্যের সঙ্গে টেলিফোনে তাকে বাচাঁনোর আকুতি জানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে তারেক সাঈদের ঠিক নিচের পদে থেকে যে দুই র্যাবের কর্মকর্তা প্রত্যক্ষভাবে খুনের ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের মুখেই গুরুর কথা এসেছে। আরিফ হোসেন ও মাসুদ রানা আদালতে বলেছেন, শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য হিসেবে তারা তাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার (তারেক সাঈদের) নির্দেশ পালন করেছেন মাত্র। আরিফ এবং রানার গুরু যদি তারেক হন। আর তারেক যদি বাহিনীটির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা না হন তাহলে নিশ্চয় তারেকেরও উর্ধতন রয়েছেন। কিন্তু নূর হোসেনের মতো তারেকের গুরু বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত সরাসরি পাওয়া যায় না। এসব বিষয় পরিষ্কার করতেই কমিশন গঠন জরুরী। গুটি কয়েক অসাধু ব্যক্তির জন্য জীবন বাজি রেখে জঙ্গি দমনে কাজ করা র্যাবের মতো দক্ষ একটি বাহিনীর বদনাম হবে কেন?
সাত খুনে প্রশাসনিকভাবে তারেকের উপরের কারও সম্পৃক্ততা ছিল কিনা তদন্তে সেটা আসেনি। কিন্তু সাত খুনই তো র্যাব সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশের প্রথম এবং শেষ ঘটনা নয়। এর আগে কোনো অনিয়মের ছাড় যদি তারেকরা না পেতেন তাহলে কী সাত খুনের প্রজেক্টে হাত দেওয়ার সাহস তারেকরা পেত? এমন প্রশ্ন সহজেই উঠানো যায়, কারণ সাত খুনের পর কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জসহ তারেকের সাবেক কয়েকটি কর্মস্থলে হুমকি দিয়ে দাবিকৃত টাকা না পাওয়ার কারণে অপরহণ ও খুনের অভিযোগ উঠেছে তারেকের বিরুদ্ধে, মামলাও হয়েছে। মনে করলাম তারেক সাঈদের চেয়ে উপরের কোনো কর্মকর্তা সাত খুন সম্পর্কে জানতেন না। কিন্তু তারেকের উর্ধস্থানীয়রা যখন তারেকদের মতো কর্মকর্তাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল রাখতে ব্যর্থ হলেন তখনও কী তাদের দায় বর্তায় না? কী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা? তারেকদের গ্রেফতার করতে আদালতকে নির্দেশ দিতে হয়েছিল।
২৯ এপ্রিল ২০১৪। পরের দিন আমার ডে-অফ। যথারীতি একটি ‘সাপ্তাহিক ঘুম দিবসের’ প্রস্তুতি ছিল মনে মনে। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগেই দ্য রিপোর্টের তৎকালীন প্রধান প্রতিবেদক এম এ কে জিলানী ভাইয়ের ফোন। সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু ভাইয়ের নির্দেশ, ডে-অফ বাতিল। যেতে হবে (ওই সময়ের) আতঙ্কের শহর নারায়ণগঞ্জে। আওয়ামী লীগ বিটে কাজ করি। খুন-খারাবির খবর সংগ্রহে যাওয়ার কথা আমার না। তারপরও অফিসের সিদ্ধান্ত। খবর সংগ্রহের জন্য প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে যাওয়া।
চারদিনের মধ্যে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ব্রেকিং নিউজটি প্রকাশিত হয়। যদিও নতুন পোর্টাল হওয়ায় জনসাধারণের কাছে তেমনভাবে পৌঁছায় নি। তবে, গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত অনেকেই দ্য রিপোর্টের কৃতিত্ব জানতেন। ব্যাক্তিগতভাবে অনেকে বাহবা দিয়েছেন আমাকে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমানের প্রশংসা মনে থাকবে। যদিও শেষ পর্যন্ত তার হুমকির সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল সাত জন গুম হন। নারায়ণগঞ্জে পা রাখি ৩০ এপ্রিল। টানা ১৯ দিন ছিলাম। ৩ মে নূর হোসেন ও র্যাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যে এই গুমের ঘটনায় জড়িত সেটি গুম ও খুন হওয়া প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামের বরাত দিয়ে আমরা প্রকাশ করেছিলাম। দ্য রিপোর্টে ওই সাক্ষাৎকার দেখে পরের দিন (৪ মে) সকালে শামীম ওসমান গাড়ি পাঠিয়ে নজরুলের শ্বশুরকে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া মোড়ে অবস্থিত ‘নারায়ণগঞ্জ রাইফেল ক্লাব’ নিয়ে আসেন। সেদিন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির ডাকে হরতাল পালিত হচ্ছিল।
ওই দিন নারায়ণগঞ্জের রাস্তায় দু-একটি সাইকেল এবং গণমাধ্যমের গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন চোখে পড়েনি। ঢাকা থেকে প্রায় সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সাত খুনের রিপোর্ট কাভার করছিলেন। ওইদিন পূর্ব নির্ধারিত কোনো কর্মসূচি না থাকায় ঢাকা থেকে যাওয়া প্রায় সব গণমাধ্যম কর্মী চাষাড়া মোড়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ততক্ষণে রাইফেল ক্লাবে আসা নজরুলের শ্বশুরের সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে গণমাধ্যমকর্মীদের খবর পাঠান শামীম ওসমান। শহীদুল ইসলামকে শামীম ওসমান বলেন, ‘গতকাল দ্য রিপোর্টকে যেসব কথা বলছেন ওই কথাগুলো সব চ্যানেলে বলেন।’ এরপরই বড় আকারে চাউর হয় সাত খুনের রহস্য।
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলায় হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন। নিম্ন-আদালতে ২৬ জনের ফাঁসির রায় হয়েছিল। হাইকোর্ট ১৫ জনের ফাঁসি বহাল রেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার উদ্যোগেই উচ্চ আদালতে মামলাটির প্রথম ধাপ তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয়েছে, সামনে রয়েছে আপিল ও রিভিয়ের ধাপ। চাঞ্চল্যকর এই মামলার মূল কূশীলবদের আইনের আওতায় আনতেও হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ভারত থেকে নূর হোসেনকে ফিরিয়ে এনে সরকারও নিজেদের আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছে। বাকি ধাপগুলোও ভালোয় ভালোয় পার হোক। সেই সঙ্গে উন্মোচন হোক নূর হোসেন ও তারেক সাঈদদের গডফাদারদের পরিচয়।
স্বাধীনতার পর অঞ্চলভিত্তিক গডফাদারদের পরিচয় দেশবাসী জানেন। তাদের অনেকেই এখন অতীত অথবা নিভু নিভু পর্যায়ে আছে। কিন্তু ডিজিটাল যুগে কৌশল বদলে অনেক নীরব গডফাদার গড়ে উঠেছেন। তাদের নির্মূল করতে হবে। না হয় একুশ শতকের নতুন চ্যালেঞ্জ মোকবেলা করে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি) অর্জন কঠিনতর হয়ে পড়বে।
লেখক : সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:

- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
