সাত খুনের নেপথ্য কারিগররা কী অচেনাই রয়ে যাবে?
সাতটি জলজ্যন্ত মানুষকে গুম ও খুন করে ফেলার সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত শুধু তারাই আইনের আওতায় আসলেন। গুম ও খুন করে লাপাত্তা করে দেওয়ার মতো সাহস, ‘ক্ষমতা’ ও পরিকল্পনা করার জন্য নূর হোসেন এবং তারেক সাঈদদের যারা উপযুক্ত করে তুলেছেন তাদের পরিচয় তো আমরা দেশবাসী পেলাম না। বৈচারিক আদালতের কাঠগড়ায় নেপথ্য কারিগরদের উঠানো কঠিন। তাই কমিশন গঠন করে গডফাদারদের পরিচয় প্রকাশ করা জরুরি। নইলে নূর হোসেনদের পর তুফানদের আবির্ভাব ঘটতে থাকবে।
নূর হোসেন সিনেমার কোনো চরিত্র নন, যে আড়াই ঘন্টা পর ভুলে গেলেও চলবে। বাস্তবে তিনি তার বাবা-মা কিংবা পরিবারের কোনো সদস্যের খুনের বদলা নিতে সাত খুনের পরিকল্পনা করেন নি। স্থানীয় পর্যায়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আছে এই খুনীর। সেই রাজনীতিতে তার গুরু রয়েছেন। গুরুর ওপরও গুরু আছেন। তাদের আস্কারাতেই সাত খুনের পরিকল্পনাকারী হিসেবে আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলেন, একথা বললে অত্যুক্তি হবে না। এর আগেও একের পর এক খুন বা খুনের মতো ঘটনা ঘটিয়ে পার না পাওয়া কোনো সুস্থ মানুষ কী একজন জনপ্রতিনিধি ও নামকরা আইনজীবীসহ সাতটি মানুষকে দিনে দুপুরে তুলে নিয়ে খুনের পরিকল্পনা করে ফেলতে পারেন?
অন্যদিকে তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ সেনাবাহিনী ও র্যাবের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ও তার অধীনস্ত দুই কর্মকর্তাসহ র্যাবের অন্য খুনীদের বন্দুক থেকে অসাবধানতায় গুলি বের হয়ে সাতটি লোক খুন হয়ে যান নি। বিশেষ এই বাহিনীটির কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিচার বর্হিভূত হত্যাকান্ড ও গুমের অভিযোগ আগে থেকেই করে আসছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সাত খুনের ঘটনায় জড়ানোর মাধ্যমে সেটির প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেশবাসী দেখল। নূর হোসেনের যেমন রাজনৈতিক গুরু আছে তেমনি তারেকদের মতো খুনীদেরও ক্ষমতাবান গুরু আছেন। যারা তাদেরকে ওই ধরণের ঘটনা ঘটানোর পরও বাচিঁয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। ওই ধরণের কোনো আশ্বাসের জায়গা না থাকলে আইন, বিচার ও শাস্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকার পরও একটি প্রশিক্ষিত বাহিনীর কেউ কী সাত-সাতটি জ্যন্ত মানুষকে টাকার বিনিময়ে হত্যার দায়িত্ব নিতে পারে?
প্রশ্ন হচ্ছে নূর হোসেনের এবং তারেকদের গুরু কারা? এই প্রশ্নের সুরাহা না করতে পারলে ভবিষ্যতে সাত খুনের মতো বা তার চেয়ে বড় ঘটনা ঘটবে না, সে নিশ্চয়তা কে দিতে পারেন? এজন্যই নেপথ্য কারিগরদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করে বিচারের আওতায় আনা উচিত। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে এটা সহজেই সম্ভব। সাত খুন ঘটনার পর থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যত গুরুত্ব দিয়ে খবর বের হয়েছে সেসব বিষয় অনুসন্ধান করলে সহজেই নেপথ্য কারিগরদের ধরা যায়। লোমহর্ষক সেই ঘটনার অন্তত খবরগুলো যারা নিয়মিত পড়েছেন তাদের সবার মনে নেপথ্য কারিগরদের একটি ছবি পরিষ্কার হয়েছে বলে মনে হয়। তাদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিহ্নিত করতে বাধা কোথায়?
সাধারণ মানুষের বিবেকের কাঠগড়া দিয়ে পাঁচ বছরে একবার জনপ্রতিনিধিদের আঘাত করা যায়। কিন্তু সমাজে আইনের শাসন কায়েম করতে হলে তার নিরন্তর চর্চা রাখতে হয়। ক্ষমতাশালীরা আইনের উর্ধ্বে নন, তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হয়। আর তা প্রমাণ না করতে পারলে সেই সমাজে সাত খুন হয়। আমাদের ওই ধরণের ঘাটতি ছিল বলেই সাত খুন হয়েছে। এখন আপাত বিচারে দোষীরা বৈচারিক প্রক্রিয়ায় আসলেও নেপথ্য কারিগরদের না আনতে পারলে ভবিষ্যতে ‘২১ খুন’ হবে।
যাতে একুশ খুন না হয় তার জন্য নূর হোসেন ও তারেক সাঈদের গুরু শ্রেণীর মুখোশ উন্মোচন দরকার। গুরু কারা? নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে স্থানীয় একজন সংসদ সদস্যের সঙ্গে টেলিফোনে তাকে বাচাঁনোর আকুতি জানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে তারেক সাঈদের ঠিক নিচের পদে থেকে যে দুই র্যাবের কর্মকর্তা প্রত্যক্ষভাবে খুনের ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের মুখেই গুরুর কথা এসেছে। আরিফ হোসেন ও মাসুদ রানা আদালতে বলেছেন, শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য হিসেবে তারা তাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার (তারেক সাঈদের) নির্দেশ পালন করেছেন মাত্র। আরিফ এবং রানার গুরু যদি তারেক হন। আর তারেক যদি বাহিনীটির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা না হন তাহলে নিশ্চয় তারেকেরও উর্ধতন রয়েছেন। কিন্তু নূর হোসেনের মতো তারেকের গুরু বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত সরাসরি পাওয়া যায় না। এসব বিষয় পরিষ্কার করতেই কমিশন গঠন জরুরী। গুটি কয়েক অসাধু ব্যক্তির জন্য জীবন বাজি রেখে জঙ্গি দমনে কাজ করা র্যাবের মতো দক্ষ একটি বাহিনীর বদনাম হবে কেন?
সাত খুনে প্রশাসনিকভাবে তারেকের উপরের কারও সম্পৃক্ততা ছিল কিনা তদন্তে সেটা আসেনি। কিন্তু সাত খুনই তো র্যাব সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশের প্রথম এবং শেষ ঘটনা নয়। এর আগে কোনো অনিয়মের ছাড় যদি তারেকরা না পেতেন তাহলে কী সাত খুনের প্রজেক্টে হাত দেওয়ার সাহস তারেকরা পেত? এমন প্রশ্ন সহজেই উঠানো যায়, কারণ সাত খুনের পর কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জসহ তারেকের সাবেক কয়েকটি কর্মস্থলে হুমকি দিয়ে দাবিকৃত টাকা না পাওয়ার কারণে অপরহণ ও খুনের অভিযোগ উঠেছে তারেকের বিরুদ্ধে, মামলাও হয়েছে। মনে করলাম তারেক সাঈদের চেয়ে উপরের কোনো কর্মকর্তা সাত খুন সম্পর্কে জানতেন না। কিন্তু তারেকের উর্ধস্থানীয়রা যখন তারেকদের মতো কর্মকর্তাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল রাখতে ব্যর্থ হলেন তখনও কী তাদের দায় বর্তায় না? কী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা? তারেকদের গ্রেফতার করতে আদালতকে নির্দেশ দিতে হয়েছিল।
২৯ এপ্রিল ২০১৪। পরের দিন আমার ডে-অফ। যথারীতি একটি ‘সাপ্তাহিক ঘুম দিবসের’ প্রস্তুতি ছিল মনে মনে। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগেই দ্য রিপোর্টের তৎকালীন প্রধান প্রতিবেদক এম এ কে জিলানী ভাইয়ের ফোন। সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু ভাইয়ের নির্দেশ, ডে-অফ বাতিল। যেতে হবে (ওই সময়ের) আতঙ্কের শহর নারায়ণগঞ্জে। আওয়ামী লীগ বিটে কাজ করি। খুন-খারাবির খবর সংগ্রহে যাওয়ার কথা আমার না। তারপরও অফিসের সিদ্ধান্ত। খবর সংগ্রহের জন্য প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে যাওয়া।
চারদিনের মধ্যে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ব্রেকিং নিউজটি প্রকাশিত হয়। যদিও নতুন পোর্টাল হওয়ায় জনসাধারণের কাছে তেমনভাবে পৌঁছায় নি। তবে, গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত অনেকেই দ্য রিপোর্টের কৃতিত্ব জানতেন। ব্যাক্তিগতভাবে অনেকে বাহবা দিয়েছেন আমাকে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমানের প্রশংসা মনে থাকবে। যদিও শেষ পর্যন্ত তার হুমকির সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল সাত জন গুম হন। নারায়ণগঞ্জে পা রাখি ৩০ এপ্রিল। টানা ১৯ দিন ছিলাম। ৩ মে নূর হোসেন ও র্যাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যে এই গুমের ঘটনায় জড়িত সেটি গুম ও খুন হওয়া প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামের বরাত দিয়ে আমরা প্রকাশ করেছিলাম। দ্য রিপোর্টে ওই সাক্ষাৎকার দেখে পরের দিন (৪ মে) সকালে শামীম ওসমান গাড়ি পাঠিয়ে নজরুলের শ্বশুরকে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া মোড়ে অবস্থিত ‘নারায়ণগঞ্জ রাইফেল ক্লাব’ নিয়ে আসেন। সেদিন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির ডাকে হরতাল পালিত হচ্ছিল।
ওই দিন নারায়ণগঞ্জের রাস্তায় দু-একটি সাইকেল এবং গণমাধ্যমের গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন চোখে পড়েনি। ঢাকা থেকে প্রায় সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সাত খুনের রিপোর্ট কাভার করছিলেন। ওইদিন পূর্ব নির্ধারিত কোনো কর্মসূচি না থাকায় ঢাকা থেকে যাওয়া প্রায় সব গণমাধ্যম কর্মী চাষাড়া মোড়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ততক্ষণে রাইফেল ক্লাবে আসা নজরুলের শ্বশুরের সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে গণমাধ্যমকর্মীদের খবর পাঠান শামীম ওসমান। শহীদুল ইসলামকে শামীম ওসমান বলেন, ‘গতকাল দ্য রিপোর্টকে যেসব কথা বলছেন ওই কথাগুলো সব চ্যানেলে বলেন।’ এরপরই বড় আকারে চাউর হয় সাত খুনের রহস্য।
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলায় হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন। নিম্ন-আদালতে ২৬ জনের ফাঁসির রায় হয়েছিল। হাইকোর্ট ১৫ জনের ফাঁসি বহাল রেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার উদ্যোগেই উচ্চ আদালতে মামলাটির প্রথম ধাপ তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয়েছে, সামনে রয়েছে আপিল ও রিভিয়ের ধাপ। চাঞ্চল্যকর এই মামলার মূল কূশীলবদের আইনের আওতায় আনতেও হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ভারত থেকে নূর হোসেনকে ফিরিয়ে এনে সরকারও নিজেদের আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছে। বাকি ধাপগুলোও ভালোয় ভালোয় পার হোক। সেই সঙ্গে উন্মোচন হোক নূর হোসেন ও তারেক সাঈদদের গডফাদারদের পরিচয়।
স্বাধীনতার পর অঞ্চলভিত্তিক গডফাদারদের পরিচয় দেশবাসী জানেন। তাদের অনেকেই এখন অতীত অথবা নিভু নিভু পর্যায়ে আছে। কিন্তু ডিজিটাল যুগে কৌশল বদলে অনেক নীরব গডফাদার গড়ে উঠেছেন। তাদের নির্মূল করতে হবে। না হয় একুশ শতকের নতুন চ্যালেঞ্জ মোকবেলা করে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি) অর্জন কঠিনতর হয়ে পড়বে।
লেখক : সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড
- বছরের শুরুতেই উত্তরে জেঁকে বসেছে শীত, ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন
- আরও বাজারমুখী হলো ডলারের দাম
- "আ.লীগ আমলে ক্যাম্পাসগুলোকে অস্ত্রাগার বানানো হয়েছিল"
- বিদায়ী বছরে আস্থার সংকটে ভুগেছে পুঁজিবাজার
- সিলেটকে হারিয়ে রংপুরের টানা দ্বিতীয় জয়
- ক্রীড়াঙ্গনে কবে কোন খেলা, একনজরে দেখে নিন
- দ্বিকক্ষ আইনসভার সুপারিশ: কোন মডেলে যাবে বাংলাদেশ?
- আজ থেকে ২২ দিন সব কোচিং সেন্টার বন্ধ
- নতুন বছরের ১ম দিন বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০৯ কোটি
- রাজধানীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে শিশুসহ দগ্ধ ৫
- মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
- আগামীতে বাণিজ্য মেলা হবে দেশজুড়ে : প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইটে দগ্ধ ২ শিশু
- সচিবালয়ে আগুনের প্রাথমিক প্রতিবেদন: তদন্তে যা উঠে এলো
- নতুন প্রত্যাশার নবযাত্রা বাংলাদেশের
- আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের রেডিসন ব্লু ঢাকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
- ব্যাংক ও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
- নববর্ষে আতশবাজি বন্ধে কাজ করবে ভ্রাম্যমাণ আদালত
- চাকরিতে আবেদন ফি ৫০-২০০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি
- রমজানে সরবরাহে এক কোটি ৯০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের উদ্যোগ
- ভোর থেকেই শহীদ মিনারে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
- আজ বিকেলে বৈষম্যবিরোধীদের ‘মার্চ ফর ইউনিটি’
- "অন্তর্বর্তী সরকার ‘জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশ করবে"
- ভোটের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে: তারেক রহমান
- ফ্রিজ-এসি-টিভিতে সেরা ব্র্যান্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করল ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- রঙের বিপিএল বিবর্ণ হওয়ার শঙ্কা নিয়ে শুরুর অপেক্ষায়
- নির্ধারিত সফটওয়্যার ছাড়া ১ মে থেকে লেনদেন বন্ধ
- গাজায় নিহত আরও ৩০, প্রাণহানি ছাড়াল ৪৫ হাজার ৫০০
- চলে গেলেন নোবেলজয়ী সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার
- একদিন এগিয়ে ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করবে ২৫ ক্যাডার
- দখল নয়, ইসলামী ব্যাংক মায়ের কোলে ফিরেছে : জামায়াতের আমির
- ১০ বছর পর উপস্থাপক ফারুকী হত্যা মামলায় চার্জশিট দাখিল
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
- প্রবাসী বাংলাদেশিদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘জুলাই বিপ্লবের’ ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের সম্পৃক্ততা নেই: প্রেস সচিব
- ফ্রিজ, এসি, টিভিতে সেরা ব্র্যান্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করল ওয়ালটন
- টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ইসলামী ব্যাংকের ৪০০তম শাখা উদ্বোধন
- বাড়তে পারে রাতের তাপমাত্রা
- পাকিস্তান ও আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, পাকিস্তানের ১৯ সেনা নিহত
- ধলেশ্বরী টোলপ্লাজায় ৬ জনের মৃত্যু: এবার বাসমালিক গ্রেপ্তার
- পুঁজিবাজারে আশঙ্কাজনক হারে কমেছে বিদেশি বিও হিসাব
- "ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের বৈঠক গোপনীয় নয়"
- জানুয়ারিতে বৃহত্তর পরিসরে আলোচনার পরিকল্পনা: মাহফুজ
- দেউলিয়ার পথে থাকা ১০ ব্যাংক ঘুরে দাঁড়িয়েছে: গভর্নর
- সচিবালয়ে প্রবেশ পাসের বিশেষ সেল গঠন
- ৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনারে কী হতে যাচ্ছে?
- ৩১ ডিসেম্বর ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশ হবে: জাতীয় নাগরিক কমিটি
- দক্ষিণ কোরিয়ায় অবতরণের সময় বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৪৭
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ইসলামী ব্যাংকের বঙ্গবাজার উপশাখা উদ্বোধন
- কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
- মিজানুর রহমান আজহারীর আসার খবরে কক্সবাজারে মানুষের ঢল
- ফারুককে বলেছেন সুজন, ‘জাতীয় দলে কোচিংয়ের জন্য তৈরি আছি’
- ১৭ বছর পর সিলেটে শুরু হচ্ছে জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
- ইংরেজি নববর্ষে আতশবাজি-পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান
- এ বছর হচ্ছে না বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক
- গাজায় হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
- "উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী"
- সপ্তাহ ব্যবধানে আলু ও পেঁয়াজের দাম কমল
- সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত : প্রধান উপদেষ্টা
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে আলু ও পেঁয়াজের দাম কমল
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- ৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনারে কী হতে যাচ্ছে?
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রবাসী বাংলাদেশিদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- গাজায় হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
- মিজানুর রহমান আজহারীর আসার খবরে কক্সবাজারে মানুষের ঢল
- ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত : প্রধান উপদেষ্টা
- ৩১ ডিসেম্বর ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশ হবে: জাতীয় নাগরিক কমিটি
- এ বছর হচ্ছে না বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক
- সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- ইংরেজি নববর্ষে আতশবাজি-পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান
- কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- চাকরিতে আবেদন ফি ৫০-২০০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি
- ফারুককে বলেছেন সুজন, ‘জাতীয় দলে কোচিংয়ের জন্য তৈরি আছি’
- ইসলামী ব্যাংকের বঙ্গবাজার উপশাখা উদ্বোধন
- ১৭ বছর পর সিলেটে শুরু হচ্ছে জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
- ধলেশ্বরী টোলপ্লাজায় ৬ জনের মৃত্যু: এবার বাসমালিক গ্রেপ্তার
- জানুয়ারিতে বৃহত্তর পরিসরে আলোচনার পরিকল্পনা: মাহফুজ