কীভাবে এবং কেন পাকিস্তানের সাহায্যে এগিয়ে এল রাশিয়া?
সিরাজুল ইসলাম, তেহরান থেকে : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তান বিষয়ক যে নতুন নীতি ঘোষণা করেছেন তা যে পাকিস্তানকে টার্গেট করেই করা হয়েছে পাক সরকারের সামরিক ও বেসামরিক কর্তাদের সেকথা বুঝতে মোটেই বাকি নেই। এটা যেমন বুঝেছেন রাওয়ালপিন্ডির সেনা কর্মকর্তারা তেমনি বুঝতে পেরেছেন ইসলামাবাদের বেসামরিক কর্তৃপক্ষ। এমনকী এই দুই তরফ থেকে এমন আশংকাও উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে না যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরো বড় কিছু করতে পারেন।
গত ২১ আগস্ট ট্রাম্প নজিরহীনভাবে যে আফগান নীতি ঘোষণা করেছেন তাতে পাকিস্তানকে তিনি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে পাকিস্তান এখন সহযোগিতা করছে না বরং তারা সন্ত্রাসীদেরকে মদদ দিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেছেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসীদের অভায়রণ্যে পরিণত হয়েছে; তিনি একথাও বলেছেন যে, সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে পাকিস্তানের ভূমিকা সন্তোষজনক নয় বরং এক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আফগান নীতি ঘোষণার সময় ট্রাম্প পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন। অনেকে ধারণা করছেন, শাস্তিমূলক ব্যবস্থার মধ্যে থাকতে পারে- সামরিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। কেউ কউ বলছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সীমিত পরিসরে সামরিক হামলাও করতে পারে আমেরিকা।
ডোনাল্ড ট্রাম্প তার আফগান নীতি ঘোষণার মাধ্যমে পাক সরকারকে নতুন মিত্র বেছে নিতে বাধ্য করেছেন। ট্রাম্পের বক্তব্যের পর খুব দ্রুত যে দেশটি পাকিস্তানের পাশে ছুটে এসেছে সেটা হচ্ছে পুতিনের রাশিয়া। ট্রাম্পের আফগান নীতির বিষয়েও মস্কো নিজের রিজার্ভশনের কথা জানিয়েছে। শুধু তাই নয়, ওয়াশিংটনকে হুঁশিয়ার করে মস্কো বলেছে, পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে মারাত্মক আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হতে পারে যা আফগানিস্তানের জন্য নেতিবাচক পরিণতি বয়ে আনবে।
একই ধরনের বিবৃতি দিয়েছে চীন। অবশ্য, চীন হচ্ছে পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অনিবার্য কৌশলগত মিত্র এবং তার কাছ থেকে এ ধরনের বিবৃতি আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মস্কো? মস্কোর ভূমিকা এখানে অনেক বড় কিছু,অনেক বেশি গুরুত্ববহ। এখানে বড় ব্যাপারটা হচ্ছে- ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার পরপরই রাশিয়ার এগিয়ে আসা। একে পাকিস্তানের কূটনৈতিক পদক্ষেপের গুরুত্বপূর্ণ সফলতা বলে মনে করা হচ্ছে। পাকিস্তানের সরকারি কর্মকর্তারাও একই কথা বলছেন। পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সাংবাদিক কামরান ইউসুফ জানিয়েছেন সে কথা।
পাকিস্তানের ওই কর্মকর্তা জানান, আফগান বিষয়ক নতুন নীতি ঘোষণার পরপরই ইসলামাবাদ মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করে। পাকিস্তান কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে রাশিয়াকে জানায় যে, জটিল এই পরিস্থিতিতে তাদের মস্কোর সমর্থন প্রয়োজন।
পাকিস্তানের এ অনুরোধে রাশিয়া ইসলামাবাদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে রাজি হয়।অথচ শীতলযুদ্ধের সময় রাশিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের ছিল চরম বৈরিতা। বলা যায় মার্কিন বলয়ের দেশ হিসেবে রাশিয়ার জন্য পাকিস্তান ছিল শীর্ষ বৈরী দেশ।
ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার দু দিন পর ঘটেছে বেশ বড় ঘটনা। আফগানিস্তানে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত জামির কাবুলভ ওই দিন বলেন, “আলোচনার ক্ষেত্রে পাকিস্তান হচ্ছে এ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।” কাবুলভ আরো বলেন, পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে এ অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে এবং আফগানিস্তানের জন্য নেতিবাচক ফল বয়ে আনবে।
রাশিয়ার এমন বক্তব্যের পর পাকিস্তানের ওই কর্মকর্তা বলেন, “এটা কেবলমাত্র শুরু। আপনারা আগামী সপ্তাহগুলোতে এমন আরো অনেক ঘটনা দেখবেন।” তিনি দাবি করেছেন, আঞ্চলিক ঘটনা প্রবাহের ভেতরে পাকিস্তান অলস বসে নেই।
ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার পরপরই পাকিস্তান কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে। এ তৎপরতার মূল লক্ষ্য হচ্ছে আফগান সংকটের সমাধানের জন্য ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। এর অংশ হিসেবে পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী খাজা আসিফ ট্রাম্পের বক্তব্যের পরপরই চীন, ইরান ও তুরস্ক সফর করেছেন। এসব সফরকে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রণালয় সফল বলে উল্লেখ করেছে। মন্ত্রণালয় দাবি করছে-খাজা আসিফের সফরে মতৈক্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই মতৈক্যের প্রধান দর্শন হচ্ছে-শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে আফগান সংকটের কোনো সমাধান হবে না;রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই কেবল সমাধান আসতে পারে। অর্থাৎ মার্কিন নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত চিন্তা করছে পাকিস্তান যা কিছুদিন আগেও কল্পনা করা ছিল দুষ্কর।
গত কয়েক বছর ধরে ইসলামাবাদ ও মস্কোর মধ্যে ধীরে ধীরে সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে দুই দেশ শীতল যুদ্ধের সময়কার মতপার্থক্যের কবরদিয়েছে এবং পরিবর্তনশীল ভূ-রাজনৈতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতিতে নিজেদের ভুলত্রুটি সংশোধন করে এক কাতারে ঠাঁই করে নিচ্ছে।এমন সময় এ সেতুবন্ধন তৈরি হচ্ছে যখন আঞ্চলিক রাজনীতিতে পাকিস্তান অনেকটা কোণঠাসা এবং আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের দ্বারা সমালোচিত। ইসলামাবাদ দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন চাপ মোকাবেলার জন্য রাশিয়ার সঙ্গে এমন উষ্ণ সম্পর্ক তৈরিরচেষ্টা করে আসছিল। সে কারণে মার্কিন চাপ সত্ত্বেও সিরিয়া যুদ্ধে কথিত আন্তর্জাতিক জোটে যোগ দেয় নি ইসলামাবাদ; সৌদি চাপে যোগ দেয় নি ইয়েমেন যুদ্ধে। সর্বশেষ সৌদি ও মার্কিন সরকার যৌথভাবে চাপ সৃষ্টি করে কথিত ইসলামি সামরিক জোটে যোগ দেয়ার জন্য। সেখানেও পাকিস্তান অত্যন্ত কৌশলী অবস্থান নিয়েছে এবং এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে জোটে যোগ দেয়ার ঘোষণা দেয় নি। আর এখন কার্যত সে জোট তো মারাই গেছে।
রাশিয়াও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পাকিস্তানকে দারুনভাবে শেল্টার দিয়েছে। ২০১৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের উরি সামরিক ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার কয়েকদিন পর পাকিস্তান ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। ভারতের অব্যাহত চাপ ও প্রচারণা সত্ত্বেও রাশিয়া ওই মহড়া বাতিল করে নি তখন। তারও আগে ভারতে অনুষ্ঠিত ব্রিক্স সম্মলেনের চূড়ান্ত ঘোষণায় পাকিস্তান-বিরোধী বক্তব্য থাকায় সে ঘোষণায় সই করতে রাজি হন নি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সঙ্গত কারণে ব্রিক্সের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য চীনও বেঁকে বসে তাতে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে ইসলামাবাদের কাছে রুশ সামরিক হেলিকপ্টার বিক্রির মধ্যদিয়ে। চিরকালীন মার্কিন বলয়ের দেশ পাকিস্তান ওই হেলিকপ্টার পাবে তা সামরিক ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছে বছর তিনেক আগেও নিতান্তই কল্পনার বিষয় ছিল। কিন্তু এখন তা একদমই বাস্তব। আঞ্চলিক ঘটনাপ্রবাহ যেভাবে এগুচ্ছে তাতে দিনে দিনে সে বাস্তবতা আরো বেশি প্রস্ফুটিত হয়ে উঠবে এবং রুশ-চীন-পাকিস্তান জোরালো আর্থ-রাজনৈতিক ও সামরিক বলয় গড়ে উঠবে। সে বলয়ে থাকতে পারে আঞ্চলিক আরেক প্রভাবশালী দেশ ইরান। থাকতে পারে ইরাক, তুরস্ক, সিরিয়া, কাতার ও লেবানন। এমন বলয় গড়ে উঠলে কার্যত মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার বিরাট অংশে মার্কিনিদের পা রাখার জায়গা থাকবে না। তাতে আমেরিকার আঞ্চলিক দুই মিত্র ইসরাইল ও সৌদি আরব সমূহ বিপদে পড়বে।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
পাঠকের মতামত:
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা