হোসেনউদ্দীন হোসেনের কবিতা : অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই

সাইদ হাফিজ
কথাসাহিত্যিক হিসাবে সমধিক খ্যাত হয়ে থাকলেও হোসেনউদ্দীন হোসেন আপদমস্তক কবি - মাটিবর্তি মানুষের কবি। লেখালেখি শুরু করেন গত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে এবং কবিতায় হাতেখড়ি দিয়েই তিনি সাহিত্যের খাতা খোলেন। কবিতা হয়ে ওঠে তার ভাব প্রকাশের একান্ত শিল্পমাধ্যম। মুক্তিযুদ্ধের পর তার কাব্যচর্চায় ছেদ ঘটে; শুরু হয় প্রবন্ধ, ছোটগল্প ও উপন্যাস লেখার কাজ। গদ্যকে শিল্পমাধ্যম হিসেবে বেছে নিলেও কবিতা তাকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। এই ভাবনাগুলোকে তিনি আবার রূপ দিতে শুরু করেন কবিতায়। দুই বাংলার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলেও সময়ের আবর্তনে তাদের মধ্যে অনেক কবিতাই হারিয়ে গেছে। যেগুলো পাওয়া গেছে সেগুলো নিয়ে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। সংখ্যায় অল্প হলেও চেতনা ও বোধের গভীরতায় তার কবিতা শক্তিশালী; কল্পনা ও বাস্তবতার শৈল্পিক বুননে তৈরি জীবন্ত কাব্যপ্রতিমা। তার কবিতা অনায়াসলব্ধ, কষ্টকল্পনাহীন, অব্যর্থ লক্ষ্যভেদী।
বিষয় বৈচিত্র্যের দিক দিয়ে তাঁর কবিতায় প্রেম-প্রকৃতি, সময়-সমকাল, সমাজ-রাজনীতি, ইতিহাস, বিনষ্টি ও মৃত্যু চেতনা ইত্যাদি বিষয়গুলো অবস্থান অনুযায়ী স্থান দখল করে আছে। তবে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ এই নাম করণের মধ্যে কবির যে বিশেষ প্রবণতা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তা হোলো ‘মৃত্যু চেতনা’। আপাত প্রবীণ এই প্রাণবন্ত কবি প্রকৃতির প্রশস্থ প্রান্তর আঁকড়ে প্রাণের পিপাসা জানিয়েছেন কবিতায় কবিতায়।
এই আছি। এই নেই। মাটি হয়ে যাবে, থাকবে না ছায়াও।
কে কবে এসেছিলো জানবে না কেউ
থাকবে না রক্ত মাংস। মুছে যাবে নাম।
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
বাংলার চিরযৌবনা প্রকৃতিকে কবি ভালবেসেছেন একান্ত মগ্নতায়। এই প্রকৃতিপরায়ণতা তাকে প্রকারন্তরে ব্যথিত করেছে আসন্ন বিচ্ছেদের আশঙ্কায়। প্রকৃতির নিয়মকে নিষ্ঠুরতার তকমা না দিয়ে, আসা-যাওয়াকে সহজাত প্রক্রিয়া বলে মেনে নিলেও তার সহজ স্বীকারোক্তিই যেন তার অজান্তেই বিচ্ছেদ বিরহে বেদনার্ত পাখির গান হয়ে উঠেছে।
এই গ্রামে, এই পথে; তরুছায়া দীঘল মাঠের
সবুজ ঘাসের বুকে আর আমি রাখবো না চরণ কখনো।
শে. বি. আ., পৃ.-৯
যে সৃষ্টির নেপথ্যে ত্যাগের মহিমা থাকে না সে সৃষ্টি অসাড়। ত্যাগ এবং বিনয়; জ্ঞানের এই প্রধান সর্ত দুটি মানুষকে শিল্পের দিকে ধাবিত করে। প্রকৃত শিল্পীকে তাই ধ্যানী হতে হয়; ত্যাগী হতে হয়। হোসেনউদ্দীন হোসেন ত্যাগী শিল্পী। শিল্পকে ভালোবেসে তিনি ত্যাগ করেছেন শাহরিক জীবনের নিশ্চিত সাফল্য ও অনিবার্য খ্যাতি। রাজধানী কেন্দ্রিক মরিচিকাময় নাগরিক জীবনের মোহকে কিল মেরে ভেঙে দিয়ে অস্তিত্বের নিগূঢ় শেকড়াশ্রয়ী মানুষের কাতারে স্থায়ী আবাস গেড়েছেন। নগরের ক্রমাগত হাতছানিকে রীতি মতো বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বেছে নিয়েছেন বাপ-দাদার চিরায়ত খামার বাড়ি; লাঙ্গল কাঁধে ছুটে গেছেন ফসলি মাঠে; শস্যবীজ বুনে নিষ্ফলা মাঠে প্রাণের অনুরণন ঘটিয়েছেন। এ-কর্মে কবির লজ্জা নেই বরং নিজের সরলতাই হয়ে উঠেছে কবির ইতিবাচক অহংকার।
সোনাদানা নিয়ে ওগো করিনে কারবার
শস্যবীজ বুনি আমি এটাই অহঙ্কার
শে. বি. আ., পৃ.-৭৪
কবির নগরবিমুখতার স্পষ্ট কারণ তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তার কবিতায়। নিসর্গ প্রেমে দেউলিয়া এই কবির আর যেন কোথাও যাওার উপায় নেই। গ্রামের বুনো ঘাস, খড়কুটো আর লতাপাতা দিয়ে গড়া একটুখানি আশ্রয় কবিকে বেঁধে রেখেছে মাতৃ স্নেহের পরম মমতায়। ঘাসের সাথে যার মন বিনিময় হয় তার কি যান্ত্রিক জীবনের যানজট ভালো লাগে?
দূরবর্তী নগর তাকে ডাকে
গ্রামের জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে কোথাও ইচ্ছে করে না যেতে
...
কে যেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়েছে ঘাসে ঘাসে সারা মাঠময়
নিসর্গ দাঁড়িয়ে রয়েছে কী মোহন পরিবেশে
কেন যাবো এই জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে ওই দূর নগরে
শে. বি. আ., পৃ.-১০
নগরবিমুখতা কবিকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। সবাই যেখানে ঊর্ধ্বশ্বাসে নগরের দিকে ছুটছে সেখানে তিনি কি পশ্চাদ পদ? না, কবি তা মনে করেন না; তিনি মোটেও হতাশ নন। সবাই খ্যাতি আর সাফল্যের মোহে ছুটলেও কবি জানেন তা কতটা মেকি ও ক্ষণস্থায়ী। তাই কবি আপাত অন্ধকারে আছেন এ-কথা মানলেও নিজেকে কপট, তেলবাজ, চাটুকার ও মিথ্যাচারীদের দলভূক্ত করতে চাননি। কারণ কবিকে নিজের বিবেকের আদালতে দাঁড়াতে হয়। সেখানে নিজেই নিজের মুখোমুখি হন এবং সন্ধেহাতীত ভাবে কবির জয় হয়।
তবুও পদ্মা পার হচ্ছে পাখি
আমিই কেবল অন্ধকারে থাকি
বলবে না কেউ আমাকে মিথ্যাচারি
আমাকেই আমি রক্ষা করতে পারি
শে. বি. আ., পৃ.-১২
বাংলা সাহিত্যে জীবনানন্দ দাশের গায়ে ‘প্রকৃতির কবি’ লেবেল আটা থাকলেও, ‘প্রকৃতির কবি কোন কবি নন?’ বুদ্ধদেব বসুর এমন প্রশ্ন অমূলক নয়। কারণ প্রকৃত কবি মাত্রই প্রকৃতির কবি। হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রকৃতি তার কবিতায় একটি অনন্য চরিত্র নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। জীবনানন্দের প্রকৃতি ও হোসেনের প্রকৃতির মধ্যে মোটাদাগের পার্থক্য বিদ্যমান। হোসেনের প্রকৃতি দৃশ্যমান, অনায়াসলব্ধ, বাস্তবিক চিরায়ত বাংলার রেখাচিত্র। অপর দিকে জীবনানন্দ দাশের প্রকৃতি কাল্পনিক, থিওরিটিকাল ও চরম হাইপোথিটিকাল। এ-প্রশ্ন শুনে দাশপ্রেমিরা আহত হলেও সত্য যে, দাশ মশায় তাঁর কবিতায় যে প্রকৃতিকে তুলে এনেছেন তা কি আদৌ বাংলার প্রকৃত রূপ? আবহমান বাংলার নানা উপকরণ মহৎ শিল্পীর মহিমায় কাব্যরূপ দিলেও তত্ত্ব ও ইজমের কচলাকচলিতে তাঁর প্রকৃতি হয়ে উঠেছে দুর্বোধ্য। ‘পাখির নীড়ের মতো চোখ’ কোন কালে কারও ছিল কি না আমার জানা নেই। একথা ভুলে যায়নি যে, সাহিত্যের বাস্তবতা ও জীবনের বাস্তবতা এক নয়। কবি তাঁর কল্পনার রাজ্যে স্বাধীন, মত্ত হাতির মতো দাপিয়ে বেড়াতে পারেন আকাশ, পাতাল সমস্তই। তারপরও সাহিত্যের সাথে জীবনের সামঞ্জস্য বিধান করাটাও তো জরুরী। অবশ্য এ-জন্য কবির চেয়ে কবির সময়ই অনেক বেশি দায়বদ্ধ।
হোসেনউদ্দীন হোসেন ইজমতাড়িত কবি নন। কবিতা তাঁর অবসরের আন্তরিক প্রেম। তাঁর কবিতায় প্রেম ও প্রকৃতি যেনো সহোদর যমজ বোনের মতো হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে আছে। একটি থেকে আরেকটিকে আলাদা করতে গেলেই কবিতার প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দেয়।
এখন বসন্ত সময় নেই তার যৌবনের তুল
সাঁওতালী মেয়ে যায় (সবজির ঝুড়ি কাঁখে)
চুলে গুঁজে আফিমের ফুল।
শে. বি. আ., পৃ.-৪২
হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতা পড়তে পড়তে অবচেতনেই এলিয়টের কথা মনে আসে; মনে আসে তাঁর ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর কথা। বিশ্বসাহিত্যের এমন কোন মাস্টার পিস নেই যা হোসেনের নজরস্থ হয় নি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’ও যে বাদ পড়েনি এ-কথা নিশ্চয় আর বলার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু গর্ব করার বিষয় প্রকৃতি প্রসঙ্গে তিনি এলিয়ট কিংবা অন্যদের দ্বারা মোটেও প্রভাবিত হননি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর প্রকৃতি ধূসর, মরুময়, প্রাণহীন। পাশ্চাত্যের পোড়ো জমি মানে অনুর্বর মরা ক্ষেত, যেখানে আগাছাও ঠিকমতো জন্মাতে পারে না। অপর দিকে ভূ-প্রাকৃতিক ভাবে বাংলা এমন এক ভৌগলিক অবস্থানে অবস্থিত যেখানকার মাটি উর্বর। এতটাই উর্বর যে, অনাবাদী জমিও একেবারে ফেলনা নয়; প্রেমিকার হৃদয় হরণের জন্য ভরে ওঠে সোনালী খড়ে।
দিতে পারি দানপত্র হরিত কাগজে লিখে
একখণ্ড অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
শে. বি. আ., পৃ.-৭১
বিষয়ের পাশাপাশি কবিতার দেহসৌষ্ঠব নির্মাণেও কবি সমান মনযোগী। একান্ত ঘরোয়া ও স্বাস্থকর শব্দ দিয়ে কবিতার অবয়ব সাজিয়েছেন। অকারণ শব্দ নিয়ে মুচড়ামুচড়ি করেননি কোথাও। কবি যে শিশুর মতো সরল ও নিষ্পাপ তা তাঁর কবিতা পড়লে অনুধাবন করা যায়। কবিতায় অহেতুক পাণ্ডিত্ব দেখানোর মধ্যে তিনি কবির সততা খুঁজে পান না। সরলতাই যেন তাঁর কবিতার প্রধান অলঙ্কার। বাক্য ব্যাবহারের ক্ষেত্রে তিনি প্রয়োজন অনুসারে দীর্ঘ ও ছোট বাক্য ব্যবহার করেছেন; বিষয় অনুসারে কবিতার আকৃতির ক্ষেত্রেও তিনি তেমন রীতিই অনুসরন করেছেন। অলঙ্কার ব্যবহারের বেলায়ও তিনি স্বাচ্ছন্দ্যে বাংলা অলঙ্কার শাস্ত্রকে অনুসরণ করেছেন। তাঁর কবিতায় ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য অলঙ্কার সমূহ নিচে তুলে ধরা হোলো:
উপমা:
পড়ে আছে ছায়া পোষমানা বিড়ালের মতো বৃক্ষের তোলে
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
আকাশে ধবল গাভীর মত চরে বেড়াচ্ছে ছেঁড়াছেঁড়া মেঘ
শে. বি. আ., পৃ.-২০
বুক দুটো তার পদ্মের মতো খাড়া
শে. বি. আ., পৃ.-২৯
বাঘের ছালের মতো ডোরাকাটা শয়তানের শাল
শে. বি. আ., পৃ.-৩০
আকাশে লকেটের মতো ঝুলে ছিল চাঁদ।
শে. বি. আ., পৃ.-৪৭
চিত্রকল্প:
এই রাতে মরা চাঁদ
হলুদ রুমাল উড়োয় মাধবীর মাথার ওপরে
জ্যোৎস্নার দেহের মাংস খসে পড়ে
ঝরে পড়ে হাড়
শে. বি. আ., পৃ.-৪৯
প্রতিক:
পুবের দরোজা খুলে হামাগুড়ি দিচ্ছে লাল বল
লাল বল গড়ায়ে গড়ায়ে যাবে আরও পশ্চিমে
শে. বি. আ., পৃ.-১৫
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ইজমের দাসত্ব না করলেও শিল্পের বাণিমূর্তি নির্মাণে অবচেতন ভাবেই তার কবিতায় কিছু ইজমের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সেগুলো ঠিক তত্ত্ব হিসেবে না এসে অনেকটা শিল্পসহায়ক হিসেবে কাজ করেছে। কোথাও কোথাও তিনি জড়বস্তুতে অনুভূতি আরোপ করেছেন যা এক্সপ্রেশিনিজমের পর্যায়ে পড়ে।
সন্ধ্যা নেমে আসছে ধীর পায়ে – অতি ধীর পায়ে
নিঃশব্দ নির্জন হয়ে উঠছে পড়ন্ত বিকেলের সারামাঠ
শে. বি. আ., পৃ.-২৫
কখনো কখনো বাস্তবতাকে প্রকাশ করেছেন উদ্ভট কল্পনার মধ্যদিয়ে। এই পরাবাস্তববাদী চেতনার মধ্যে লুকিয়ে আছে অধিবাস্তববাদী চেতনার আভাস।
পুড়ে পুড়ে ভস্ম হয় ভয়ংকর ড্রাগনের শ্বাসে
পৃথিবীর সব কটি মাংসল সবুজ যুবতী।
শে. বি. আ., পৃ.-৩
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
ভোরের বাতাসে ভাসে তার আর্তনাদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
গীতিময়তা কবিতার অন্যতম গুণ। তার কবিতায় এক বিশেষ ধরণের সাংগীতিক মাধুর্য আছে। কবিতা পড়তে গেলে বারবার একটা সুর পাঠককে পথভ্রষ্ট করে। মনে হয় গভীর রাতে কোনো দূর গায়ে কোনো এক অপরিচিতা চিকন মিহি সুরে কী একটা গাইছে, কিন্তু সে গানের ভাষা উদ্ধার করা যাচ্ছে না; অথবা সে সুর যেন কোনো বিধবার প্রথম যৌবনে সন্তান হারানোর বিলাপ।
আর কোনোদিন তারা উঠবেনা জেগে
ফিরে পাবে নাকো তারা জীবনের সাধ
বাতাসে কান্না ঝরে গভীর উদ্বেগে
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
আমাদের ঠোঁটের ফাঁকে চাপা পড়ে যে কথাগুলো নিয়ত অব্যক্ত থেকেই মার খেয়ে যায়, কবি তার ঐশ্বরিক জীবনীশক্তি দিয়ে কবিতার আশ্রয়ে তাদের প্রাণ দান করেন। কবি তাই স্রষ্টার দোসর, জ্ঞানীকুল শিরোমণি। হোসেনউদ্দীন হোসেন কবিতায় যে বাঁশি বাজিয়েছেন তা স্পর্শ করেছে মানব বোধের অমোঘ বাণ বেঁধার বিন্দুকে। কবিতার প্রেম আর প্রেমের কবিতা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। কবিতার এই যাদুস্পর্শ ছড়িয়ে পড়ুক - সকল প্রাণে, সকল গানে।
লেখক: প্রাবন্ধিক ও কবি
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
