হোসেনউদ্দীন হোসেনের কবিতা : অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
সাইদ হাফিজ
কথাসাহিত্যিক হিসাবে সমধিক খ্যাত হয়ে থাকলেও হোসেনউদ্দীন হোসেন আপদমস্তক কবি - মাটিবর্তি মানুষের কবি। লেখালেখি শুরু করেন গত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে এবং কবিতায় হাতেখড়ি দিয়েই তিনি সাহিত্যের খাতা খোলেন। কবিতা হয়ে ওঠে তার ভাব প্রকাশের একান্ত শিল্পমাধ্যম। মুক্তিযুদ্ধের পর তার কাব্যচর্চায় ছেদ ঘটে; শুরু হয় প্রবন্ধ, ছোটগল্প ও উপন্যাস লেখার কাজ। গদ্যকে শিল্পমাধ্যম হিসেবে বেছে নিলেও কবিতা তাকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। এই ভাবনাগুলোকে তিনি আবার রূপ দিতে শুরু করেন কবিতায়। দুই বাংলার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলেও সময়ের আবর্তনে তাদের মধ্যে অনেক কবিতাই হারিয়ে গেছে। যেগুলো পাওয়া গেছে সেগুলো নিয়ে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। সংখ্যায় অল্প হলেও চেতনা ও বোধের গভীরতায় তার কবিতা শক্তিশালী; কল্পনা ও বাস্তবতার শৈল্পিক বুননে তৈরি জীবন্ত কাব্যপ্রতিমা। তার কবিতা অনায়াসলব্ধ, কষ্টকল্পনাহীন, অব্যর্থ লক্ষ্যভেদী।
বিষয় বৈচিত্র্যের দিক দিয়ে তাঁর কবিতায় প্রেম-প্রকৃতি, সময়-সমকাল, সমাজ-রাজনীতি, ইতিহাস, বিনষ্টি ও মৃত্যু চেতনা ইত্যাদি বিষয়গুলো অবস্থান অনুযায়ী স্থান দখল করে আছে। তবে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ এই নাম করণের মধ্যে কবির যে বিশেষ প্রবণতা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তা হোলো ‘মৃত্যু চেতনা’। আপাত প্রবীণ এই প্রাণবন্ত কবি প্রকৃতির প্রশস্থ প্রান্তর আঁকড়ে প্রাণের পিপাসা জানিয়েছেন কবিতায় কবিতায়।
এই আছি। এই নেই। মাটি হয়ে যাবে, থাকবে না ছায়াও।
কে কবে এসেছিলো জানবে না কেউ
থাকবে না রক্ত মাংস। মুছে যাবে নাম।
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
বাংলার চিরযৌবনা প্রকৃতিকে কবি ভালবেসেছেন একান্ত মগ্নতায়। এই প্রকৃতিপরায়ণতা তাকে প্রকারন্তরে ব্যথিত করেছে আসন্ন বিচ্ছেদের আশঙ্কায়। প্রকৃতির নিয়মকে নিষ্ঠুরতার তকমা না দিয়ে, আসা-যাওয়াকে সহজাত প্রক্রিয়া বলে মেনে নিলেও তার সহজ স্বীকারোক্তিই যেন তার অজান্তেই বিচ্ছেদ বিরহে বেদনার্ত পাখির গান হয়ে উঠেছে।
এই গ্রামে, এই পথে; তরুছায়া দীঘল মাঠের
সবুজ ঘাসের বুকে আর আমি রাখবো না চরণ কখনো।
শে. বি. আ., পৃ.-৯
যে সৃষ্টির নেপথ্যে ত্যাগের মহিমা থাকে না সে সৃষ্টি অসাড়। ত্যাগ এবং বিনয়; জ্ঞানের এই প্রধান সর্ত দুটি মানুষকে শিল্পের দিকে ধাবিত করে। প্রকৃত শিল্পীকে তাই ধ্যানী হতে হয়; ত্যাগী হতে হয়। হোসেনউদ্দীন হোসেন ত্যাগী শিল্পী। শিল্পকে ভালোবেসে তিনি ত্যাগ করেছেন শাহরিক জীবনের নিশ্চিত সাফল্য ও অনিবার্য খ্যাতি। রাজধানী কেন্দ্রিক মরিচিকাময় নাগরিক জীবনের মোহকে কিল মেরে ভেঙে দিয়ে অস্তিত্বের নিগূঢ় শেকড়াশ্রয়ী মানুষের কাতারে স্থায়ী আবাস গেড়েছেন। নগরের ক্রমাগত হাতছানিকে রীতি মতো বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বেছে নিয়েছেন বাপ-দাদার চিরায়ত খামার বাড়ি; লাঙ্গল কাঁধে ছুটে গেছেন ফসলি মাঠে; শস্যবীজ বুনে নিষ্ফলা মাঠে প্রাণের অনুরণন ঘটিয়েছেন। এ-কর্মে কবির লজ্জা নেই বরং নিজের সরলতাই হয়ে উঠেছে কবির ইতিবাচক অহংকার।
সোনাদানা নিয়ে ওগো করিনে কারবার
শস্যবীজ বুনি আমি এটাই অহঙ্কার
শে. বি. আ., পৃ.-৭৪
কবির নগরবিমুখতার স্পষ্ট কারণ তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তার কবিতায়। নিসর্গ প্রেমে দেউলিয়া এই কবির আর যেন কোথাও যাওার উপায় নেই। গ্রামের বুনো ঘাস, খড়কুটো আর লতাপাতা দিয়ে গড়া একটুখানি আশ্রয় কবিকে বেঁধে রেখেছে মাতৃ স্নেহের পরম মমতায়। ঘাসের সাথে যার মন বিনিময় হয় তার কি যান্ত্রিক জীবনের যানজট ভালো লাগে?
দূরবর্তী নগর তাকে ডাকে
গ্রামের জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে কোথাও ইচ্ছে করে না যেতে
...
কে যেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়েছে ঘাসে ঘাসে সারা মাঠময়
নিসর্গ দাঁড়িয়ে রয়েছে কী মোহন পরিবেশে
কেন যাবো এই জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে ওই দূর নগরে
শে. বি. আ., পৃ.-১০
নগরবিমুখতা কবিকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। সবাই যেখানে ঊর্ধ্বশ্বাসে নগরের দিকে ছুটছে সেখানে তিনি কি পশ্চাদ পদ? না, কবি তা মনে করেন না; তিনি মোটেও হতাশ নন। সবাই খ্যাতি আর সাফল্যের মোহে ছুটলেও কবি জানেন তা কতটা মেকি ও ক্ষণস্থায়ী। তাই কবি আপাত অন্ধকারে আছেন এ-কথা মানলেও নিজেকে কপট, তেলবাজ, চাটুকার ও মিথ্যাচারীদের দলভূক্ত করতে চাননি। কারণ কবিকে নিজের বিবেকের আদালতে দাঁড়াতে হয়। সেখানে নিজেই নিজের মুখোমুখি হন এবং সন্ধেহাতীত ভাবে কবির জয় হয়।
তবুও পদ্মা পার হচ্ছে পাখি
আমিই কেবল অন্ধকারে থাকি
বলবে না কেউ আমাকে মিথ্যাচারি
আমাকেই আমি রক্ষা করতে পারি
শে. বি. আ., পৃ.-১২
বাংলা সাহিত্যে জীবনানন্দ দাশের গায়ে ‘প্রকৃতির কবি’ লেবেল আটা থাকলেও, ‘প্রকৃতির কবি কোন কবি নন?’ বুদ্ধদেব বসুর এমন প্রশ্ন অমূলক নয়। কারণ প্রকৃত কবি মাত্রই প্রকৃতির কবি। হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রকৃতি তার কবিতায় একটি অনন্য চরিত্র নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। জীবনানন্দের প্রকৃতি ও হোসেনের প্রকৃতির মধ্যে মোটাদাগের পার্থক্য বিদ্যমান। হোসেনের প্রকৃতি দৃশ্যমান, অনায়াসলব্ধ, বাস্তবিক চিরায়ত বাংলার রেখাচিত্র। অপর দিকে জীবনানন্দ দাশের প্রকৃতি কাল্পনিক, থিওরিটিকাল ও চরম হাইপোথিটিকাল। এ-প্রশ্ন শুনে দাশপ্রেমিরা আহত হলেও সত্য যে, দাশ মশায় তাঁর কবিতায় যে প্রকৃতিকে তুলে এনেছেন তা কি আদৌ বাংলার প্রকৃত রূপ? আবহমান বাংলার নানা উপকরণ মহৎ শিল্পীর মহিমায় কাব্যরূপ দিলেও তত্ত্ব ও ইজমের কচলাকচলিতে তাঁর প্রকৃতি হয়ে উঠেছে দুর্বোধ্য। ‘পাখির নীড়ের মতো চোখ’ কোন কালে কারও ছিল কি না আমার জানা নেই। একথা ভুলে যায়নি যে, সাহিত্যের বাস্তবতা ও জীবনের বাস্তবতা এক নয়। কবি তাঁর কল্পনার রাজ্যে স্বাধীন, মত্ত হাতির মতো দাপিয়ে বেড়াতে পারেন আকাশ, পাতাল সমস্তই। তারপরও সাহিত্যের সাথে জীবনের সামঞ্জস্য বিধান করাটাও তো জরুরী। অবশ্য এ-জন্য কবির চেয়ে কবির সময়ই অনেক বেশি দায়বদ্ধ।
হোসেনউদ্দীন হোসেন ইজমতাড়িত কবি নন। কবিতা তাঁর অবসরের আন্তরিক প্রেম। তাঁর কবিতায় প্রেম ও প্রকৃতি যেনো সহোদর যমজ বোনের মতো হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে আছে। একটি থেকে আরেকটিকে আলাদা করতে গেলেই কবিতার প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দেয়।
এখন বসন্ত সময় নেই তার যৌবনের তুল
সাঁওতালী মেয়ে যায় (সবজির ঝুড়ি কাঁখে)
চুলে গুঁজে আফিমের ফুল।
শে. বি. আ., পৃ.-৪২
হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতা পড়তে পড়তে অবচেতনেই এলিয়টের কথা মনে আসে; মনে আসে তাঁর ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর কথা। বিশ্বসাহিত্যের এমন কোন মাস্টার পিস নেই যা হোসেনের নজরস্থ হয় নি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’ও যে বাদ পড়েনি এ-কথা নিশ্চয় আর বলার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু গর্ব করার বিষয় প্রকৃতি প্রসঙ্গে তিনি এলিয়ট কিংবা অন্যদের দ্বারা মোটেও প্রভাবিত হননি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর প্রকৃতি ধূসর, মরুময়, প্রাণহীন। পাশ্চাত্যের পোড়ো জমি মানে অনুর্বর মরা ক্ষেত, যেখানে আগাছাও ঠিকমতো জন্মাতে পারে না। অপর দিকে ভূ-প্রাকৃতিক ভাবে বাংলা এমন এক ভৌগলিক অবস্থানে অবস্থিত যেখানকার মাটি উর্বর। এতটাই উর্বর যে, অনাবাদী জমিও একেবারে ফেলনা নয়; প্রেমিকার হৃদয় হরণের জন্য ভরে ওঠে সোনালী খড়ে।
দিতে পারি দানপত্র হরিত কাগজে লিখে
একখণ্ড অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
শে. বি. আ., পৃ.-৭১
বিষয়ের পাশাপাশি কবিতার দেহসৌষ্ঠব নির্মাণেও কবি সমান মনযোগী। একান্ত ঘরোয়া ও স্বাস্থকর শব্দ দিয়ে কবিতার অবয়ব সাজিয়েছেন। অকারণ শব্দ নিয়ে মুচড়ামুচড়ি করেননি কোথাও। কবি যে শিশুর মতো সরল ও নিষ্পাপ তা তাঁর কবিতা পড়লে অনুধাবন করা যায়। কবিতায় অহেতুক পাণ্ডিত্ব দেখানোর মধ্যে তিনি কবির সততা খুঁজে পান না। সরলতাই যেন তাঁর কবিতার প্রধান অলঙ্কার। বাক্য ব্যাবহারের ক্ষেত্রে তিনি প্রয়োজন অনুসারে দীর্ঘ ও ছোট বাক্য ব্যবহার করেছেন; বিষয় অনুসারে কবিতার আকৃতির ক্ষেত্রেও তিনি তেমন রীতিই অনুসরন করেছেন। অলঙ্কার ব্যবহারের বেলায়ও তিনি স্বাচ্ছন্দ্যে বাংলা অলঙ্কার শাস্ত্রকে অনুসরণ করেছেন। তাঁর কবিতায় ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য অলঙ্কার সমূহ নিচে তুলে ধরা হোলো:
উপমা:
পড়ে আছে ছায়া পোষমানা বিড়ালের মতো বৃক্ষের তোলে
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
আকাশে ধবল গাভীর মত চরে বেড়াচ্ছে ছেঁড়াছেঁড়া মেঘ
শে. বি. আ., পৃ.-২০
বুক দুটো তার পদ্মের মতো খাড়া
শে. বি. আ., পৃ.-২৯
বাঘের ছালের মতো ডোরাকাটা শয়তানের শাল
শে. বি. আ., পৃ.-৩০
আকাশে লকেটের মতো ঝুলে ছিল চাঁদ।
শে. বি. আ., পৃ.-৪৭
চিত্রকল্প:
এই রাতে মরা চাঁদ
হলুদ রুমাল উড়োয় মাধবীর মাথার ওপরে
জ্যোৎস্নার দেহের মাংস খসে পড়ে
ঝরে পড়ে হাড়
শে. বি. আ., পৃ.-৪৯
প্রতিক:
পুবের দরোজা খুলে হামাগুড়ি দিচ্ছে লাল বল
লাল বল গড়ায়ে গড়ায়ে যাবে আরও পশ্চিমে
শে. বি. আ., পৃ.-১৫
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ইজমের দাসত্ব না করলেও শিল্পের বাণিমূর্তি নির্মাণে অবচেতন ভাবেই তার কবিতায় কিছু ইজমের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সেগুলো ঠিক তত্ত্ব হিসেবে না এসে অনেকটা শিল্পসহায়ক হিসেবে কাজ করেছে। কোথাও কোথাও তিনি জড়বস্তুতে অনুভূতি আরোপ করেছেন যা এক্সপ্রেশিনিজমের পর্যায়ে পড়ে।
সন্ধ্যা নেমে আসছে ধীর পায়ে – অতি ধীর পায়ে
নিঃশব্দ নির্জন হয়ে উঠছে পড়ন্ত বিকেলের সারামাঠ
শে. বি. আ., পৃ.-২৫
কখনো কখনো বাস্তবতাকে প্রকাশ করেছেন উদ্ভট কল্পনার মধ্যদিয়ে। এই পরাবাস্তববাদী চেতনার মধ্যে লুকিয়ে আছে অধিবাস্তববাদী চেতনার আভাস।
পুড়ে পুড়ে ভস্ম হয় ভয়ংকর ড্রাগনের শ্বাসে
পৃথিবীর সব কটি মাংসল সবুজ যুবতী।
শে. বি. আ., পৃ.-৩
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
ভোরের বাতাসে ভাসে তার আর্তনাদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
গীতিময়তা কবিতার অন্যতম গুণ। তার কবিতায় এক বিশেষ ধরণের সাংগীতিক মাধুর্য আছে। কবিতা পড়তে গেলে বারবার একটা সুর পাঠককে পথভ্রষ্ট করে। মনে হয় গভীর রাতে কোনো দূর গায়ে কোনো এক অপরিচিতা চিকন মিহি সুরে কী একটা গাইছে, কিন্তু সে গানের ভাষা উদ্ধার করা যাচ্ছে না; অথবা সে সুর যেন কোনো বিধবার প্রথম যৌবনে সন্তান হারানোর বিলাপ।
আর কোনোদিন তারা উঠবেনা জেগে
ফিরে পাবে নাকো তারা জীবনের সাধ
বাতাসে কান্না ঝরে গভীর উদ্বেগে
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
আমাদের ঠোঁটের ফাঁকে চাপা পড়ে যে কথাগুলো নিয়ত অব্যক্ত থেকেই মার খেয়ে যায়, কবি তার ঐশ্বরিক জীবনীশক্তি দিয়ে কবিতার আশ্রয়ে তাদের প্রাণ দান করেন। কবি তাই স্রষ্টার দোসর, জ্ঞানীকুল শিরোমণি। হোসেনউদ্দীন হোসেন কবিতায় যে বাঁশি বাজিয়েছেন তা স্পর্শ করেছে মানব বোধের অমোঘ বাণ বেঁধার বিন্দুকে। কবিতার প্রেম আর প্রেমের কবিতা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। কবিতার এই যাদুস্পর্শ ছড়িয়ে পড়ুক - সকল প্রাণে, সকল গানে।
লেখক: প্রাবন্ধিক ও কবি
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া