হোসেনউদ্দীন হোসেনের কবিতা : অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
সাইদ হাফিজ
কথাসাহিত্যিক হিসাবে সমধিক খ্যাত হয়ে থাকলেও হোসেনউদ্দীন হোসেন আপদমস্তক কবি - মাটিবর্তি মানুষের কবি। লেখালেখি শুরু করেন গত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে এবং কবিতায় হাতেখড়ি দিয়েই তিনি সাহিত্যের খাতা খোলেন। কবিতা হয়ে ওঠে তার ভাব প্রকাশের একান্ত শিল্পমাধ্যম। মুক্তিযুদ্ধের পর তার কাব্যচর্চায় ছেদ ঘটে; শুরু হয় প্রবন্ধ, ছোটগল্প ও উপন্যাস লেখার কাজ। গদ্যকে শিল্পমাধ্যম হিসেবে বেছে নিলেও কবিতা তাকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। এই ভাবনাগুলোকে তিনি আবার রূপ দিতে শুরু করেন কবিতায়। দুই বাংলার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলেও সময়ের আবর্তনে তাদের মধ্যে অনেক কবিতাই হারিয়ে গেছে। যেগুলো পাওয়া গেছে সেগুলো নিয়ে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। সংখ্যায় অল্প হলেও চেতনা ও বোধের গভীরতায় তার কবিতা শক্তিশালী; কল্পনা ও বাস্তবতার শৈল্পিক বুননে তৈরি জীবন্ত কাব্যপ্রতিমা। তার কবিতা অনায়াসলব্ধ, কষ্টকল্পনাহীন, অব্যর্থ লক্ষ্যভেদী।
বিষয় বৈচিত্র্যের দিক দিয়ে তাঁর কবিতায় প্রেম-প্রকৃতি, সময়-সমকাল, সমাজ-রাজনীতি, ইতিহাস, বিনষ্টি ও মৃত্যু চেতনা ইত্যাদি বিষয়গুলো অবস্থান অনুযায়ী স্থান দখল করে আছে। তবে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ এই নাম করণের মধ্যে কবির যে বিশেষ প্রবণতা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তা হোলো ‘মৃত্যু চেতনা’। আপাত প্রবীণ এই প্রাণবন্ত কবি প্রকৃতির প্রশস্থ প্রান্তর আঁকড়ে প্রাণের পিপাসা জানিয়েছেন কবিতায় কবিতায়।
এই আছি। এই নেই। মাটি হয়ে যাবে, থাকবে না ছায়াও।
কে কবে এসেছিলো জানবে না কেউ
থাকবে না রক্ত মাংস। মুছে যাবে নাম।
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
বাংলার চিরযৌবনা প্রকৃতিকে কবি ভালবেসেছেন একান্ত মগ্নতায়। এই প্রকৃতিপরায়ণতা তাকে প্রকারন্তরে ব্যথিত করেছে আসন্ন বিচ্ছেদের আশঙ্কায়। প্রকৃতির নিয়মকে নিষ্ঠুরতার তকমা না দিয়ে, আসা-যাওয়াকে সহজাত প্রক্রিয়া বলে মেনে নিলেও তার সহজ স্বীকারোক্তিই যেন তার অজান্তেই বিচ্ছেদ বিরহে বেদনার্ত পাখির গান হয়ে উঠেছে।
এই গ্রামে, এই পথে; তরুছায়া দীঘল মাঠের
সবুজ ঘাসের বুকে আর আমি রাখবো না চরণ কখনো।
শে. বি. আ., পৃ.-৯
যে সৃষ্টির নেপথ্যে ত্যাগের মহিমা থাকে না সে সৃষ্টি অসাড়। ত্যাগ এবং বিনয়; জ্ঞানের এই প্রধান সর্ত দুটি মানুষকে শিল্পের দিকে ধাবিত করে। প্রকৃত শিল্পীকে তাই ধ্যানী হতে হয়; ত্যাগী হতে হয়। হোসেনউদ্দীন হোসেন ত্যাগী শিল্পী। শিল্পকে ভালোবেসে তিনি ত্যাগ করেছেন শাহরিক জীবনের নিশ্চিত সাফল্য ও অনিবার্য খ্যাতি। রাজধানী কেন্দ্রিক মরিচিকাময় নাগরিক জীবনের মোহকে কিল মেরে ভেঙে দিয়ে অস্তিত্বের নিগূঢ় শেকড়াশ্রয়ী মানুষের কাতারে স্থায়ী আবাস গেড়েছেন। নগরের ক্রমাগত হাতছানিকে রীতি মতো বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বেছে নিয়েছেন বাপ-দাদার চিরায়ত খামার বাড়ি; লাঙ্গল কাঁধে ছুটে গেছেন ফসলি মাঠে; শস্যবীজ বুনে নিষ্ফলা মাঠে প্রাণের অনুরণন ঘটিয়েছেন। এ-কর্মে কবির লজ্জা নেই বরং নিজের সরলতাই হয়ে উঠেছে কবির ইতিবাচক অহংকার।
সোনাদানা নিয়ে ওগো করিনে কারবার
শস্যবীজ বুনি আমি এটাই অহঙ্কার
শে. বি. আ., পৃ.-৭৪
কবির নগরবিমুখতার স্পষ্ট কারণ তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তার কবিতায়। নিসর্গ প্রেমে দেউলিয়া এই কবির আর যেন কোথাও যাওার উপায় নেই। গ্রামের বুনো ঘাস, খড়কুটো আর লতাপাতা দিয়ে গড়া একটুখানি আশ্রয় কবিকে বেঁধে রেখেছে মাতৃ স্নেহের পরম মমতায়। ঘাসের সাথে যার মন বিনিময় হয় তার কি যান্ত্রিক জীবনের যানজট ভালো লাগে?
দূরবর্তী নগর তাকে ডাকে
গ্রামের জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে কোথাও ইচ্ছে করে না যেতে
...
কে যেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়েছে ঘাসে ঘাসে সারা মাঠময়
নিসর্গ দাঁড়িয়ে রয়েছে কী মোহন পরিবেশে
কেন যাবো এই জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে ওই দূর নগরে
শে. বি. আ., পৃ.-১০
নগরবিমুখতা কবিকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। সবাই যেখানে ঊর্ধ্বশ্বাসে নগরের দিকে ছুটছে সেখানে তিনি কি পশ্চাদ পদ? না, কবি তা মনে করেন না; তিনি মোটেও হতাশ নন। সবাই খ্যাতি আর সাফল্যের মোহে ছুটলেও কবি জানেন তা কতটা মেকি ও ক্ষণস্থায়ী। তাই কবি আপাত অন্ধকারে আছেন এ-কথা মানলেও নিজেকে কপট, তেলবাজ, চাটুকার ও মিথ্যাচারীদের দলভূক্ত করতে চাননি। কারণ কবিকে নিজের বিবেকের আদালতে দাঁড়াতে হয়। সেখানে নিজেই নিজের মুখোমুখি হন এবং সন্ধেহাতীত ভাবে কবির জয় হয়।
তবুও পদ্মা পার হচ্ছে পাখি
আমিই কেবল অন্ধকারে থাকি
বলবে না কেউ আমাকে মিথ্যাচারি
আমাকেই আমি রক্ষা করতে পারি
শে. বি. আ., পৃ.-১২
বাংলা সাহিত্যে জীবনানন্দ দাশের গায়ে ‘প্রকৃতির কবি’ লেবেল আটা থাকলেও, ‘প্রকৃতির কবি কোন কবি নন?’ বুদ্ধদেব বসুর এমন প্রশ্ন অমূলক নয়। কারণ প্রকৃত কবি মাত্রই প্রকৃতির কবি। হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রকৃতি তার কবিতায় একটি অনন্য চরিত্র নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। জীবনানন্দের প্রকৃতি ও হোসেনের প্রকৃতির মধ্যে মোটাদাগের পার্থক্য বিদ্যমান। হোসেনের প্রকৃতি দৃশ্যমান, অনায়াসলব্ধ, বাস্তবিক চিরায়ত বাংলার রেখাচিত্র। অপর দিকে জীবনানন্দ দাশের প্রকৃতি কাল্পনিক, থিওরিটিকাল ও চরম হাইপোথিটিকাল। এ-প্রশ্ন শুনে দাশপ্রেমিরা আহত হলেও সত্য যে, দাশ মশায় তাঁর কবিতায় যে প্রকৃতিকে তুলে এনেছেন তা কি আদৌ বাংলার প্রকৃত রূপ? আবহমান বাংলার নানা উপকরণ মহৎ শিল্পীর মহিমায় কাব্যরূপ দিলেও তত্ত্ব ও ইজমের কচলাকচলিতে তাঁর প্রকৃতি হয়ে উঠেছে দুর্বোধ্য। ‘পাখির নীড়ের মতো চোখ’ কোন কালে কারও ছিল কি না আমার জানা নেই। একথা ভুলে যায়নি যে, সাহিত্যের বাস্তবতা ও জীবনের বাস্তবতা এক নয়। কবি তাঁর কল্পনার রাজ্যে স্বাধীন, মত্ত হাতির মতো দাপিয়ে বেড়াতে পারেন আকাশ, পাতাল সমস্তই। তারপরও সাহিত্যের সাথে জীবনের সামঞ্জস্য বিধান করাটাও তো জরুরী। অবশ্য এ-জন্য কবির চেয়ে কবির সময়ই অনেক বেশি দায়বদ্ধ।
হোসেনউদ্দীন হোসেন ইজমতাড়িত কবি নন। কবিতা তাঁর অবসরের আন্তরিক প্রেম। তাঁর কবিতায় প্রেম ও প্রকৃতি যেনো সহোদর যমজ বোনের মতো হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে আছে। একটি থেকে আরেকটিকে আলাদা করতে গেলেই কবিতার প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দেয়।
এখন বসন্ত সময় নেই তার যৌবনের তুল
সাঁওতালী মেয়ে যায় (সবজির ঝুড়ি কাঁখে)
চুলে গুঁজে আফিমের ফুল।
শে. বি. আ., পৃ.-৪২
হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতা পড়তে পড়তে অবচেতনেই এলিয়টের কথা মনে আসে; মনে আসে তাঁর ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর কথা। বিশ্বসাহিত্যের এমন কোন মাস্টার পিস নেই যা হোসেনের নজরস্থ হয় নি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’ও যে বাদ পড়েনি এ-কথা নিশ্চয় আর বলার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু গর্ব করার বিষয় প্রকৃতি প্রসঙ্গে তিনি এলিয়ট কিংবা অন্যদের দ্বারা মোটেও প্রভাবিত হননি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর প্রকৃতি ধূসর, মরুময়, প্রাণহীন। পাশ্চাত্যের পোড়ো জমি মানে অনুর্বর মরা ক্ষেত, যেখানে আগাছাও ঠিকমতো জন্মাতে পারে না। অপর দিকে ভূ-প্রাকৃতিক ভাবে বাংলা এমন এক ভৌগলিক অবস্থানে অবস্থিত যেখানকার মাটি উর্বর। এতটাই উর্বর যে, অনাবাদী জমিও একেবারে ফেলনা নয়; প্রেমিকার হৃদয় হরণের জন্য ভরে ওঠে সোনালী খড়ে।
দিতে পারি দানপত্র হরিত কাগজে লিখে
একখণ্ড অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
শে. বি. আ., পৃ.-৭১
বিষয়ের পাশাপাশি কবিতার দেহসৌষ্ঠব নির্মাণেও কবি সমান মনযোগী। একান্ত ঘরোয়া ও স্বাস্থকর শব্দ দিয়ে কবিতার অবয়ব সাজিয়েছেন। অকারণ শব্দ নিয়ে মুচড়ামুচড়ি করেননি কোথাও। কবি যে শিশুর মতো সরল ও নিষ্পাপ তা তাঁর কবিতা পড়লে অনুধাবন করা যায়। কবিতায় অহেতুক পাণ্ডিত্ব দেখানোর মধ্যে তিনি কবির সততা খুঁজে পান না। সরলতাই যেন তাঁর কবিতার প্রধান অলঙ্কার। বাক্য ব্যাবহারের ক্ষেত্রে তিনি প্রয়োজন অনুসারে দীর্ঘ ও ছোট বাক্য ব্যবহার করেছেন; বিষয় অনুসারে কবিতার আকৃতির ক্ষেত্রেও তিনি তেমন রীতিই অনুসরন করেছেন। অলঙ্কার ব্যবহারের বেলায়ও তিনি স্বাচ্ছন্দ্যে বাংলা অলঙ্কার শাস্ত্রকে অনুসরণ করেছেন। তাঁর কবিতায় ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য অলঙ্কার সমূহ নিচে তুলে ধরা হোলো:
উপমা:
পড়ে আছে ছায়া পোষমানা বিড়ালের মতো বৃক্ষের তোলে
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
আকাশে ধবল গাভীর মত চরে বেড়াচ্ছে ছেঁড়াছেঁড়া মেঘ
শে. বি. আ., পৃ.-২০
বুক দুটো তার পদ্মের মতো খাড়া
শে. বি. আ., পৃ.-২৯
বাঘের ছালের মতো ডোরাকাটা শয়তানের শাল
শে. বি. আ., পৃ.-৩০
আকাশে লকেটের মতো ঝুলে ছিল চাঁদ।
শে. বি. আ., পৃ.-৪৭
চিত্রকল্প:
এই রাতে মরা চাঁদ
হলুদ রুমাল উড়োয় মাধবীর মাথার ওপরে
জ্যোৎস্নার দেহের মাংস খসে পড়ে
ঝরে পড়ে হাড়
শে. বি. আ., পৃ.-৪৯
প্রতিক:
পুবের দরোজা খুলে হামাগুড়ি দিচ্ছে লাল বল
লাল বল গড়ায়ে গড়ায়ে যাবে আরও পশ্চিমে
শে. বি. আ., পৃ.-১৫
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ইজমের দাসত্ব না করলেও শিল্পের বাণিমূর্তি নির্মাণে অবচেতন ভাবেই তার কবিতায় কিছু ইজমের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সেগুলো ঠিক তত্ত্ব হিসেবে না এসে অনেকটা শিল্পসহায়ক হিসেবে কাজ করেছে। কোথাও কোথাও তিনি জড়বস্তুতে অনুভূতি আরোপ করেছেন যা এক্সপ্রেশিনিজমের পর্যায়ে পড়ে।
সন্ধ্যা নেমে আসছে ধীর পায়ে – অতি ধীর পায়ে
নিঃশব্দ নির্জন হয়ে উঠছে পড়ন্ত বিকেলের সারামাঠ
শে. বি. আ., পৃ.-২৫
কখনো কখনো বাস্তবতাকে প্রকাশ করেছেন উদ্ভট কল্পনার মধ্যদিয়ে। এই পরাবাস্তববাদী চেতনার মধ্যে লুকিয়ে আছে অধিবাস্তববাদী চেতনার আভাস।
পুড়ে পুড়ে ভস্ম হয় ভয়ংকর ড্রাগনের শ্বাসে
পৃথিবীর সব কটি মাংসল সবুজ যুবতী।
শে. বি. আ., পৃ.-৩
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
ভোরের বাতাসে ভাসে তার আর্তনাদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
গীতিময়তা কবিতার অন্যতম গুণ। তার কবিতায় এক বিশেষ ধরণের সাংগীতিক মাধুর্য আছে। কবিতা পড়তে গেলে বারবার একটা সুর পাঠককে পথভ্রষ্ট করে। মনে হয় গভীর রাতে কোনো দূর গায়ে কোনো এক অপরিচিতা চিকন মিহি সুরে কী একটা গাইছে, কিন্তু সে গানের ভাষা উদ্ধার করা যাচ্ছে না; অথবা সে সুর যেন কোনো বিধবার প্রথম যৌবনে সন্তান হারানোর বিলাপ।
আর কোনোদিন তারা উঠবেনা জেগে
ফিরে পাবে নাকো তারা জীবনের সাধ
বাতাসে কান্না ঝরে গভীর উদ্বেগে
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
আমাদের ঠোঁটের ফাঁকে চাপা পড়ে যে কথাগুলো নিয়ত অব্যক্ত থেকেই মার খেয়ে যায়, কবি তার ঐশ্বরিক জীবনীশক্তি দিয়ে কবিতার আশ্রয়ে তাদের প্রাণ দান করেন। কবি তাই স্রষ্টার দোসর, জ্ঞানীকুল শিরোমণি। হোসেনউদ্দীন হোসেন কবিতায় যে বাঁশি বাজিয়েছেন তা স্পর্শ করেছে মানব বোধের অমোঘ বাণ বেঁধার বিন্দুকে। কবিতার প্রেম আর প্রেমের কবিতা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। কবিতার এই যাদুস্পর্শ ছড়িয়ে পড়ুক - সকল প্রাণে, সকল গানে।
লেখক: প্রাবন্ধিক ও কবি
পাঠকের মতামত:
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা