‘নন্দিত-নিন্দিত’ এস কে সিনহা অধ্যায়ের সমাপ্তি

দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে একটি আলোচিত ইস্যুর আপাত অবসান হলো। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গ্রহণের মধ্য দিয়ে শেষ হলো একটি পর্ব। তবে সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উত্তরসূরি নিয়োগ সম্পন্ন হলে তার পদত্যাগের ফলে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে সেটাও পূরণ হবে।
এস কে সিনহা বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত নাম। ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে তার জন্ম। বাবা ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর শেখ হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এসকে সিনহা। আর ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি।
নিয়োগের পরই বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন ও মামলা জট কমানোর ব্যাপারে তৎপর হন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। উচ্চ আদালতের পাশাপাশি নিম্ন আদালতকেও ক্রমান্বয়ে কম্পিউটার সুবিধার আওতায় আনার ব্যবস্থা করেন। উচ্চ আদালতে চালু করেন অনলাইন দৈনন্দিত কার্যতালিকা। সুপ্রিম কোর্টে মামলার তথ্যও কম্পিউটারাইজড করা হয়।
অনলাইন কজলিস্ট ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বার্ষিক ক্যালেন্ডার, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির নামের তালিকা, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফি, সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নামের তালিকা, কেস সার্চ, কজলিস্ট অ্যাপস, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, বিভিন্ন নোটিস, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে যুক্ত হয়।
বিচারকদের অনলাইনে ছুটির ব্যবস্থা করতে একটি ই-এপ্লিকেশন সফটওয়্যারও তৈরি করা হয় বিচারপতি এসকে সিনহার আমলে। শুধু সুপ্রিম কোর্ট নয় পুরো বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সিলেটের ২০টি আদালতে ডিজিটাল এভিডেন্স রেকর্ডিং চালু হয়েছে। শিগগিরই দেশের ৬৪টি জেলার আদালতেও এ প্রকল্প চালু করার কথা বলা হয়েছিল। তাছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি ও জঙ্গিদের বিচার কাজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরিচালনার বিষয়টিও ভাবছিলেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
মামলা জট কমানোর ক্ষেত্রেও সবসময় গুরুত্ব আরোপ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পরই সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ কমানোর পাশাপাশি আপিল বিভাগের কর্মঘণ্টাও বৃদ্ধি করেন। তাছাড়া অধস্তন আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির উপর জোর দেন তিনি। ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতি এক বানীতে মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধির একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পর দুই মাসে মামলা নিস্পত্তি হয় ৮৩ হাজার ৯১, ২০০৮ সালে ৪ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫, ২০০৯ সালে ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৩৫, ২০১০ সালে ৭ লাখ ৯ হাজার ১১২, ২০১১ সালে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬২৮, ২০১২ সালে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৫২৩, ২০১৩ সালে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২২, ২০১৪ সালে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫৯ এবং ২০১৫ সালে ৮ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯৮টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে। তাছাড়া ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লাখ ৮২ হাজার ৮৫টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে।
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও ওই বিবৃতিতে তুলে ধরেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। তিনি বলেন, যেখানে ১০ লাখ মানুষের জন্য আমেরিকায় ১০৭ জন, কানাডায় ৭৫ জন, ইংল্যান্ডে ৫১ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৪১ জন ও ভারতে ১৮ জন বিচারক রয়েছেন। সেখানে বাংলাদেশে ১০ লক্ষ মানুষের জন্য মাত্র ১০ জন বিচারক রয়েছেন। নিম্ন আদালতে প্রেষণ ব্যতীত ১৩০০ বিচারক রয়েছেন, যাদের পক্ষে ২৭ লাখের বেশি মামলা নিস্পত্তি করা অসম্ভব। এ জন্য নতুন করে শূন্য পদে প্রায় ৪০০ বিচারক নিয়োগের কথা বলেন তিনি।
প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ছাড়াও বিচারক হিসেবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলা শুনানিতে ছিলেন এসকে সিনহা। যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল, পঞ্চম সংশোধনী মামলাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে অধিকাংশ মাশলায় মূখ্য ভুমিকা পালন করেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
বিচার বিভাগে গতি আনয়ন এবং ঐতিহাসিক ও সাংবিধানিক বিষয় নিষ্পত্তিতে যার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা, সেই এসকে সিনহার সঙ্গে হঠাৎ করেই রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। অবসরের পর রায় লেখা নিয়ে বিচারপতি এ এই এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে গত বছর জানুয়ারিতে বিতর্কে জড়িয়ে যান প্রধান বিচারপতি। ওই সময় দায়িত্ব গ্রহণের বর্ষপূর্তির দিনে এক বাণীতে বিচারপতি এসকে সিনহা বলেন, অবসরের পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
তার এই বক্তব্যের পর বিরোধী দল বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দেওয়া রায়কে অবৈধ বলে দাবি করতে থাকে। এই বিতর্কের পর থেকে বিচারপতি এসকে সিনহাকে নিয়ে সরকারের মধ্যে কিছু সন্দেহ দানা বাধতে থাকে। কারণ, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল সংক্রান্ত ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার রায়টি সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক অবসরের প্রায় ১৬ মাস পর স্বাক্ষর করেছিলেন। তাই প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রকারান্তরে সরকারের বিপক্ষে গিয়েছিল।
এরপর মাসদার হোসেন মামলার প্রেক্ষিতে অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন নিয়ে সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন শুরু হয় বিচারপতি এসকে সিনহার। অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে সংবিধানের ১১৬ নম্বর অনুচ্ছেদকে বিভিন্ন সময়ে ‘দ্বৈত শাসন’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
তবে চূড়ান্ত বিপত্তি ঘটে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত মামলার রায় নিয়ে। বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাস করা হয়। এরপর তা ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এ অবস্থায় সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয়জন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিল চলতি বছর ৩ জুলাই সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চ।
চলতি বছর ১ আগস্ট ওই মামলার ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে সমাজ, রাজনীতি ও ইতিহাস বিষয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেন তৎকালীন প্রধান প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। যার মধ্যে ‘কোনো একক ব্যক্তির নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়নি’- এমন পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরোক্ষভাবে অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তার বিরুদ্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই বক্তব্য আসে। ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বিচারপতি এসকে সিনহার পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এসব আলোচনা সমালোচনার মধ্যেই গত ৩ অক্টোবর এক মাসের ছুটিতে যান সাবেক এই প্রধান বিচারপতি। ছুটিতে থাকাকালীন সময়েই ১০ নভেম্বর পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়িয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় যান এসকে সিনহা। বিদেশ থেকেই গত ১০ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান বিচারপতি তিনি। সেই পদত্যাগপত্র সোমবার গৃহীত হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে বহুল আলোচিত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা অধ্যায়ের অবসান ঘটে।
একজন বিচারপতির এভাবে মেয়াদের আগেই পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন আইনবিদরা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পূর্ববর্তী মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ব্যারিস্টার ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সামরিক শাসনের সময় একজন বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ। এই একটি ইতিহাস আছে। তাছাড়া প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে পরবর্তীতে এভাবে পদত্যাগপত্র দাখিলের আর কোন নজির নেই।’
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ১৪, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- এক বছরে অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হলেও কমেছে অর্থপাচার-লুটপাট
- নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
- যারা আবার একাত্তরে ফিরতে চান, তারা চব্বিশের বাস্তবতাকে অস্বীকার করছেন: নাহিদ
- গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৫ জন গ্রেপ্তার
- যুগপৎ সঙ্গীদের দেওয়া কমিটমেন্ট থেকে সরবে না বিএনপি : তারেক রহমান
- গাজায় একদিনে নিহত ৭২, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৬০ হাজার ৩০০
- ঢাবির হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে : উপাচার্য
- আল-আরাফাহ্ ব্যাংক অফিসে চাকরিচ্যুতদের হামলা, আহত ১৫
- পুঁজিবাজার আধুনিকায়নে কাজ করবে এডিবি ও বিএসইসি
- ইস্তাম্বুলে জরুরি অবতরণ করলো বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট
- সুখবর পেল বাংলাদেশের মেয়েরা
- কক্সবাজারে যাওয়া ছিল নীরব প্রতিবাদ: হাসনাত আবদুল্লাহ
- সংস্কার কমিশনের ১৬ সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
- রমজানের আগেই নির্বাচন, তফসিল ডিসেম্বরের শুরুতে
- গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
- ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৪০৮
- সাবেক সিইসিসহ ১০ নির্বাচন কমিশনারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- দেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন হবে না: সালাহউদ্দিন
- ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ-আহতদের তালিকা সতর্কতার সঙ্গে হয়েছে’
- তারুণ্যের উৎসবে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বর্ণাঢ্য র্যালি
- ৮৬৪ কর্মকর্তাকে নিয়মিত করেছে আল-আরাফাহ ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- বিএসইসির বিনিয়োগ শিক্ষা লিংক জাতীয় তথ্য বাতায়নে যুক্ত
- গাজায় খাদ্যবাহী ট্রাক উল্টে কমপক্ষে ২০ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত বহু
- সানিয়া মির্জার অন্তর্ভুক্তি ‘মাইলফলক’ হবে
- দ.আফ্রিকাকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- "জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছে তাদেরকে যেন ভুলে না যাই"
- হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
- বিজয় র্যালির কারণে যানজট-ভোগান্তিতে দুঃখ প্রকাশ বিএনপির
- আমরা একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: মির্জা ফখরুল
- তফসিলের আগে এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঐক্যবদ্ধ থাকুন, মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের দোদুল্যমানতা কেটে গেছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের ওপর ‘উল্লেখযোগ্য’ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
- ওমান প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত
- জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বিএনপি
- ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৩ ফিলিস্তিনি, ভয়াবহ আকার ধারণ করছে দুর্ভিক্ষ
- ইসলামী ব্যাংকের নবনিযুক্ত এমডি’র সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- কক্সবাজারে এনসিপির ৪ শীর্ষ নেতা, পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের গুঞ্জন
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- আ.লীগের গুম-খুন ও লুটপাটের বিচার করা হবে
- পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের খবরকে ‘গুজব’ বললেন পাটওয়ারী
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
- শেষ দিনের রোমাঞ্চের অপেক্ষায় ওভাল টেস্ট
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- "৭ ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল অর্থনীতি খাতে অবস্থান দৃঢ় করতে চায় বাংলাদেশ"
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাদ, তালিকা প্রকাশ
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- গণহত্যার বিচারসহ এনসিপির ২৪ দফা ইশতেহারে আরও যা আছে
- পরিণত বাংলাদেশে মানুষ বিভেদ চায় না: তারেক রহমান
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ছাত্রদল-এনসিপিসহ ৩ সংগঠনের সমাবেশ রোববার, ঢাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- ২০ শতাংশ শুল্ক ভারসাম্যপূর্ণ: বিজিএমইএ
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- পিআর ভোটের জন্য কেউ জুলাইয়ে জীবন দেয়নি: মেজর হাফিজ
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
