‘নন্দিত-নিন্দিত’ এস কে সিনহা অধ্যায়ের সমাপ্তি
দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে একটি আলোচিত ইস্যুর আপাত অবসান হলো। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গ্রহণের মধ্য দিয়ে শেষ হলো একটি পর্ব। তবে সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উত্তরসূরি নিয়োগ সম্পন্ন হলে তার পদত্যাগের ফলে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে সেটাও পূরণ হবে।
এস কে সিনহা বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত নাম। ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে তার জন্ম। বাবা ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর শেখ হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এসকে সিনহা। আর ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি।
নিয়োগের পরই বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন ও মামলা জট কমানোর ব্যাপারে তৎপর হন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। উচ্চ আদালতের পাশাপাশি নিম্ন আদালতকেও ক্রমান্বয়ে কম্পিউটার সুবিধার আওতায় আনার ব্যবস্থা করেন। উচ্চ আদালতে চালু করেন অনলাইন দৈনন্দিত কার্যতালিকা। সুপ্রিম কোর্টে মামলার তথ্যও কম্পিউটারাইজড করা হয়।
অনলাইন কজলিস্ট ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বার্ষিক ক্যালেন্ডার, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির নামের তালিকা, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফি, সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নামের তালিকা, কেস সার্চ, কজলিস্ট অ্যাপস, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, বিভিন্ন নোটিস, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে যুক্ত হয়।
বিচারকদের অনলাইনে ছুটির ব্যবস্থা করতে একটি ই-এপ্লিকেশন সফটওয়্যারও তৈরি করা হয় বিচারপতি এসকে সিনহার আমলে। শুধু সুপ্রিম কোর্ট নয় পুরো বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সিলেটের ২০টি আদালতে ডিজিটাল এভিডেন্স রেকর্ডিং চালু হয়েছে। শিগগিরই দেশের ৬৪টি জেলার আদালতেও এ প্রকল্প চালু করার কথা বলা হয়েছিল। তাছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি ও জঙ্গিদের বিচার কাজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরিচালনার বিষয়টিও ভাবছিলেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
মামলা জট কমানোর ক্ষেত্রেও সবসময় গুরুত্ব আরোপ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পরই সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ কমানোর পাশাপাশি আপিল বিভাগের কর্মঘণ্টাও বৃদ্ধি করেন। তাছাড়া অধস্তন আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির উপর জোর দেন তিনি। ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতি এক বানীতে মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধির একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পর দুই মাসে মামলা নিস্পত্তি হয় ৮৩ হাজার ৯১, ২০০৮ সালে ৪ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫, ২০০৯ সালে ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৩৫, ২০১০ সালে ৭ লাখ ৯ হাজার ১১২, ২০১১ সালে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬২৮, ২০১২ সালে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৫২৩, ২০১৩ সালে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২২, ২০১৪ সালে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫৯ এবং ২০১৫ সালে ৮ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯৮টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে। তাছাড়া ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লাখ ৮২ হাজার ৮৫টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে।
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও ওই বিবৃতিতে তুলে ধরেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। তিনি বলেন, যেখানে ১০ লাখ মানুষের জন্য আমেরিকায় ১০৭ জন, কানাডায় ৭৫ জন, ইংল্যান্ডে ৫১ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৪১ জন ও ভারতে ১৮ জন বিচারক রয়েছেন। সেখানে বাংলাদেশে ১০ লক্ষ মানুষের জন্য মাত্র ১০ জন বিচারক রয়েছেন। নিম্ন আদালতে প্রেষণ ব্যতীত ১৩০০ বিচারক রয়েছেন, যাদের পক্ষে ২৭ লাখের বেশি মামলা নিস্পত্তি করা অসম্ভব। এ জন্য নতুন করে শূন্য পদে প্রায় ৪০০ বিচারক নিয়োগের কথা বলেন তিনি।
প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ছাড়াও বিচারক হিসেবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলা শুনানিতে ছিলেন এসকে সিনহা। যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল, পঞ্চম সংশোধনী মামলাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে অধিকাংশ মাশলায় মূখ্য ভুমিকা পালন করেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
বিচার বিভাগে গতি আনয়ন এবং ঐতিহাসিক ও সাংবিধানিক বিষয় নিষ্পত্তিতে যার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা, সেই এসকে সিনহার সঙ্গে হঠাৎ করেই রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। অবসরের পর রায় লেখা নিয়ে বিচারপতি এ এই এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে গত বছর জানুয়ারিতে বিতর্কে জড়িয়ে যান প্রধান বিচারপতি। ওই সময় দায়িত্ব গ্রহণের বর্ষপূর্তির দিনে এক বাণীতে বিচারপতি এসকে সিনহা বলেন, অবসরের পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
তার এই বক্তব্যের পর বিরোধী দল বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দেওয়া রায়কে অবৈধ বলে দাবি করতে থাকে। এই বিতর্কের পর থেকে বিচারপতি এসকে সিনহাকে নিয়ে সরকারের মধ্যে কিছু সন্দেহ দানা বাধতে থাকে। কারণ, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল সংক্রান্ত ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার রায়টি সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক অবসরের প্রায় ১৬ মাস পর স্বাক্ষর করেছিলেন। তাই প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রকারান্তরে সরকারের বিপক্ষে গিয়েছিল।
এরপর মাসদার হোসেন মামলার প্রেক্ষিতে অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন নিয়ে সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন শুরু হয় বিচারপতি এসকে সিনহার। অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে সংবিধানের ১১৬ নম্বর অনুচ্ছেদকে বিভিন্ন সময়ে ‘দ্বৈত শাসন’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
তবে চূড়ান্ত বিপত্তি ঘটে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত মামলার রায় নিয়ে। বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাস করা হয়। এরপর তা ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এ অবস্থায় সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয়জন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিল চলতি বছর ৩ জুলাই সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চ।
চলতি বছর ১ আগস্ট ওই মামলার ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে সমাজ, রাজনীতি ও ইতিহাস বিষয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেন তৎকালীন প্রধান প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। যার মধ্যে ‘কোনো একক ব্যক্তির নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়নি’- এমন পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরোক্ষভাবে অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তার বিরুদ্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই বক্তব্য আসে। ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বিচারপতি এসকে সিনহার পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এসব আলোচনা সমালোচনার মধ্যেই গত ৩ অক্টোবর এক মাসের ছুটিতে যান সাবেক এই প্রধান বিচারপতি। ছুটিতে থাকাকালীন সময়েই ১০ নভেম্বর পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়িয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় যান এসকে সিনহা। বিদেশ থেকেই গত ১০ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান বিচারপতি তিনি। সেই পদত্যাগপত্র সোমবার গৃহীত হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে বহুল আলোচিত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা অধ্যায়ের অবসান ঘটে।
একজন বিচারপতির এভাবে মেয়াদের আগেই পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন আইনবিদরা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পূর্ববর্তী মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ব্যারিস্টার ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সামরিক শাসনের সময় একজন বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ। এই একটি ইতিহাস আছে। তাছাড়া প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে পরবর্তীতে এভাবে পদত্যাগপত্র দাখিলের আর কোন নজির নেই।’
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ১৪, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা