‘নন্দিত-নিন্দিত’ এস কে সিনহা অধ্যায়ের সমাপ্তি
দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে একটি আলোচিত ইস্যুর আপাত অবসান হলো। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গ্রহণের মধ্য দিয়ে শেষ হলো একটি পর্ব। তবে সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উত্তরসূরি নিয়োগ সম্পন্ন হলে তার পদত্যাগের ফলে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে সেটাও পূরণ হবে।
এস কে সিনহা বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত নাম। ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে তার জন্ম। বাবা ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর শেখ হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এসকে সিনহা। আর ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি।
নিয়োগের পরই বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন ও মামলা জট কমানোর ব্যাপারে তৎপর হন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। উচ্চ আদালতের পাশাপাশি নিম্ন আদালতকেও ক্রমান্বয়ে কম্পিউটার সুবিধার আওতায় আনার ব্যবস্থা করেন। উচ্চ আদালতে চালু করেন অনলাইন দৈনন্দিত কার্যতালিকা। সুপ্রিম কোর্টে মামলার তথ্যও কম্পিউটারাইজড করা হয়।
অনলাইন কজলিস্ট ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বার্ষিক ক্যালেন্ডার, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির নামের তালিকা, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফি, সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নামের তালিকা, কেস সার্চ, কজলিস্ট অ্যাপস, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, বিভিন্ন নোটিস, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে যুক্ত হয়।
বিচারকদের অনলাইনে ছুটির ব্যবস্থা করতে একটি ই-এপ্লিকেশন সফটওয়্যারও তৈরি করা হয় বিচারপতি এসকে সিনহার আমলে। শুধু সুপ্রিম কোর্ট নয় পুরো বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সিলেটের ২০টি আদালতে ডিজিটাল এভিডেন্স রেকর্ডিং চালু হয়েছে। শিগগিরই দেশের ৬৪টি জেলার আদালতেও এ প্রকল্প চালু করার কথা বলা হয়েছিল। তাছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি ও জঙ্গিদের বিচার কাজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরিচালনার বিষয়টিও ভাবছিলেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
মামলা জট কমানোর ক্ষেত্রেও সবসময় গুরুত্ব আরোপ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পরই সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ কমানোর পাশাপাশি আপিল বিভাগের কর্মঘণ্টাও বৃদ্ধি করেন। তাছাড়া অধস্তন আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির উপর জোর দেন তিনি। ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতি এক বানীতে মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধির একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পর দুই মাসে মামলা নিস্পত্তি হয় ৮৩ হাজার ৯১, ২০০৮ সালে ৪ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫, ২০০৯ সালে ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৩৫, ২০১০ সালে ৭ লাখ ৯ হাজার ১১২, ২০১১ সালে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬২৮, ২০১২ সালে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৫২৩, ২০১৩ সালে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২২, ২০১৪ সালে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫৯ এবং ২০১৫ সালে ৮ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯৮টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে। তাছাড়া ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লাখ ৮২ হাজার ৮৫টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে।
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও ওই বিবৃতিতে তুলে ধরেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। তিনি বলেন, যেখানে ১০ লাখ মানুষের জন্য আমেরিকায় ১০৭ জন, কানাডায় ৭৫ জন, ইংল্যান্ডে ৫১ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৪১ জন ও ভারতে ১৮ জন বিচারক রয়েছেন। সেখানে বাংলাদেশে ১০ লক্ষ মানুষের জন্য মাত্র ১০ জন বিচারক রয়েছেন। নিম্ন আদালতে প্রেষণ ব্যতীত ১৩০০ বিচারক রয়েছেন, যাদের পক্ষে ২৭ লাখের বেশি মামলা নিস্পত্তি করা অসম্ভব। এ জন্য নতুন করে শূন্য পদে প্রায় ৪০০ বিচারক নিয়োগের কথা বলেন তিনি।
প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ছাড়াও বিচারক হিসেবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলা শুনানিতে ছিলেন এসকে সিনহা। যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল, পঞ্চম সংশোধনী মামলাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে অধিকাংশ মাশলায় মূখ্য ভুমিকা পালন করেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
বিচার বিভাগে গতি আনয়ন এবং ঐতিহাসিক ও সাংবিধানিক বিষয় নিষ্পত্তিতে যার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা, সেই এসকে সিনহার সঙ্গে হঠাৎ করেই রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। অবসরের পর রায় লেখা নিয়ে বিচারপতি এ এই এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে গত বছর জানুয়ারিতে বিতর্কে জড়িয়ে যান প্রধান বিচারপতি। ওই সময় দায়িত্ব গ্রহণের বর্ষপূর্তির দিনে এক বাণীতে বিচারপতি এসকে সিনহা বলেন, অবসরের পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
তার এই বক্তব্যের পর বিরোধী দল বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দেওয়া রায়কে অবৈধ বলে দাবি করতে থাকে। এই বিতর্কের পর থেকে বিচারপতি এসকে সিনহাকে নিয়ে সরকারের মধ্যে কিছু সন্দেহ দানা বাধতে থাকে। কারণ, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল সংক্রান্ত ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার রায়টি সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক অবসরের প্রায় ১৬ মাস পর স্বাক্ষর করেছিলেন। তাই প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রকারান্তরে সরকারের বিপক্ষে গিয়েছিল।
এরপর মাসদার হোসেন মামলার প্রেক্ষিতে অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন নিয়ে সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন শুরু হয় বিচারপতি এসকে সিনহার। অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে সংবিধানের ১১৬ নম্বর অনুচ্ছেদকে বিভিন্ন সময়ে ‘দ্বৈত শাসন’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
তবে চূড়ান্ত বিপত্তি ঘটে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত মামলার রায় নিয়ে। বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাস করা হয়। এরপর তা ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এ অবস্থায় সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয়জন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিল চলতি বছর ৩ জুলাই সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চ।
চলতি বছর ১ আগস্ট ওই মামলার ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে সমাজ, রাজনীতি ও ইতিহাস বিষয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেন তৎকালীন প্রধান প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। যার মধ্যে ‘কোনো একক ব্যক্তির নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়নি’- এমন পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরোক্ষভাবে অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তার বিরুদ্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই বক্তব্য আসে। ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বিচারপতি এসকে সিনহার পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এসব আলোচনা সমালোচনার মধ্যেই গত ৩ অক্টোবর এক মাসের ছুটিতে যান সাবেক এই প্রধান বিচারপতি। ছুটিতে থাকাকালীন সময়েই ১০ নভেম্বর পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়িয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় যান এসকে সিনহা। বিদেশ থেকেই গত ১০ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান বিচারপতি তিনি। সেই পদত্যাগপত্র সোমবার গৃহীত হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে বহুল আলোচিত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা অধ্যায়ের অবসান ঘটে।
একজন বিচারপতির এভাবে মেয়াদের আগেই পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন আইনবিদরা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পূর্ববর্তী মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ব্যারিস্টার ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সামরিক শাসনের সময় একজন বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ। এই একটি ইতিহাস আছে। তাছাড়া প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে পরবর্তীতে এভাবে পদত্যাগপত্র দাখিলের আর কোন নজির নেই।’
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ১৪, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তিন কর্মকর্তা নিহত
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- "শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ"
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- সকালে ৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফিল ছিল ৪২
- দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন: কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬৬ ফিলিস্তিনি নিহত
- রাশিয়ার হামলা ইউক্রেনকে পেছেনে ঠেলে দিচ্ছে: সেনাপ্রধান
- দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- ঋণের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ আইএমএফের
- ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- টিপু-প্রীতি হত্যার ঘটনায় আ.লীগের নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- "ভোটার ছাড়া ভোট, চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো"
- বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে উৎসব মনে করেন: ইসি আলমগীর
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯ বছর পরে ফিরছে ব্ল্যাক
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- দিনাজপুরে প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা, নিহত ১
- সারা দেশে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে
- এপ্রিলে কমেছে প্রবাসী আয়
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- সারাদেশে হিট স্ট্রোকে ১২ জনের মৃত্যু
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী
- চীনে টর্নেডোর তাণ্ডবে পাঁচজন নিহত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার
- পশু আমদানি করার কোনো পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- "সব সময় চাই বিচার বহির্ভূত কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটুক"
- লুটপাট লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদেরকে নিষেধাজ্ঞা: রিজভী
- "তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি থাকলে স্থানীয়ভাবে স্কুল বন্ধ"
- দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- কী করছেন হিট অফিসার
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা