প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিভাজনের ঊর্ধে

মক্কায় যখন মুসলিমদেরকে প্রথম নামাজের আদেশ দেওয়া হয়, তারা পূর্বদিকে জেরুজালেমের দিকে ফিরেই নামাজ আদায় করেছিল। ৬২২ হিজরীতে মুহাম্মদ (সা.) মদীনায় হিজরত করার পর প্রায় দেড় বছর ধরে এভাবেই চলে আসছিল। পরে তাদেরকে মক্কায় কা‘বার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করতে আদেশ দেওয়া হয়। আজও তারা সেদিকে ফিরেই নামাজ আদায় করছে। নামাজের এই দিকবদল নিয়ে লোকেরা যখন প্রশ্ন করেছিল, আল্লাহ তখন কুর’আনে তাদের উত্তর দিয়েছেন এই বলে যে, “পূর্ব-পশ্চিম আল্লাহরই। যেদিকেই ফেরো, সেদিকেই তোমরা আল্লাহকে খুঁজে পাবে। আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ (সূরা বাকারা, ২:১১৫)।” সপ্তম শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীগুলোতে আজকের মতো “প্রাচ্য” এবং “পাশ্চাত্য” বলতে আমরা যা বুঝি তা বুঝানো হত না। ইসলামের অনুসারীদের জন্য কা‘বা পূর্বদিকে অবস্থিত না। মুসলিম ও ইহুদিদের জন্য জেরুজালেমের ব্যাপারেও একই কথা খাটে। কোনো ভৌগলিক সীমারেখা দিয়ে এসব পবিত্র জায়গাগুলোকে সীমাবদ্ধ করা যায় না। পূর্ব-পশ্চিমের উর্ধে এগুলো মানুষের জন্য নামাজ ও বরকতের কেন্দ্রবিন্দু।
আধুনিকতার উত্থানের পূর্বে, ইসলামের সর্বজনীন ভাষা পৃথিবীকে বোঝার জন্য প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য এরকম কোন সাংস্কৃতিক বিভাজন তৈরী করেনি। পূর্ব-পশ্চিম সবই আল্লাহর। এর মানে একটাই: বাস্তবতার এমন এক পর্যায় আছে, যা পূর্ব-পশ্চিম, উত্তর-দক্ষিণকে ছাড়িয়ে যায়। জ্ঞানের সন্ধানে মুসলিম ‘আলেম, বিজ্ঞানী ও দার্শনিকেরা সারা পৃথিবী চষে বেড়িয়েছেন। জ্ঞান নিয়েছেন গ্রিক, ভারতীয়, চাইনিজ, আফ্রিকান, সাসানিদ, ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং অন্যান্যদের কাছ থেকে। প্রাচীন লোকবিদ্যাগুলো ছেঁকে যেগুলোকে তারা প্রয়োজনীয় ও উপকারী মনে করেছেন সেখান থেকে সেগুলো নিয়েছেন। ধর্ম, বর্ণ বা ভৌগলিক অবস্থানের ভিত্তিতে গৎ বাঁধা সরলীকরণ, বৈষম্য বা হেয় করার প্রবণতা ছিল না।
আল-কিনদিকে বিবেচনা করা হয় প্রথম মুসলিম দার্শনিক হিসেবে। জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে তিনি তাঁর ঋণ স্বীকার করেছেন এই বলে যে, “[আমি তাঁদের সবার কাছে ঋণী,] যারা আমার পূর্বে এসেছেন এবং মানবকল্যাণের জন্য জ্ঞান রেখে গেছেন।” পরবর্তী চিন্তাবিদেরা প্রাচীন গ্রিক ও গ্রিক দর্শন, চাইনিজ জ্ঞানসাধক এবং ভারতীয় বিজ্ঞানীদের কাজের উপর ক্রিটিকাল পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু এগুলোকে “প্রাচ্যের” বা “পাশ্চাত্যের” এভাবে অভিহিত করেননি। তাদের নৃতাত্ত্বিক ও ধর্মীয় পরিচয়কে অগ্রাহ্য করে, তাঁরা এই সকল জ্ঞানী ব্যক্তিদের সৃষ্টিকর্মের উপকারী দিকগুলোর উপর নজর দিয়েছেন। বর্তমানে মুসলিমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সার্বজনীন দৃষ্টিভঙ্গি হারিয়ে ফেলেছে এবং বাইনারি চিন্তার ফাঁদে পা দিয়েছে। প্রাচ্যের প্রশংসা কিংবা পাশ্চাত্যের নিন্দায় তারা হারিয়ে বসেছে কোনো সিরিয়াস বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা এবং পাণ্ডিত্যপূর্ণ কাজের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থেকে। বাইনারি চিন্তা আমাদের অন্তরকে ঢেকে রাখে এবং সৃষ্টি করে বিভ্রান্তি, দূরত্ব আর অজ্ঞতা।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, উপরে আমরা যে আয়াতটি উদ্ধৃত করেছি তা মধ্যযুগে এবং এর পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ইউরোপীয় চিন্তাবিদদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। জার্মান কবি গ্যোথে পূর্ব-পশ্চিমের বিভাজন কাটিয়ে ওঠার জন্য উপরের আয়াতটি উল্লেখ করেন এবং তাঁর একটি কবিতার বইয়ের নামকরণ করেছেন “West-östlicher Diwan” বা পূর্ব-পশ্চিম দিওয়ান। ১৮ শতকের একজন বিখ্যাত অস্ট্রিয়ান ঐতিহাসিক ও প্রাচ্যবিদ জোসেফ হামার-পার্গস্টল (Joseph Hummer-Purgstall)-এর মনে এই আয়াতের ভাবার্থ এতটাই ছাপ ফেলেছিল যে, তিনি তাঁর বিভিন্ন কর্মে এর উদ্ধৃতি দিতেন। তবে তিনি একটা বেশ নাটকীয় কাজও করেছেন। তাঁর সমাধিপ্রস্তরে এ আয়াতটি খোদাই করে রেখে দিয়েছেন।
ট্র্যাডিশনাল মুসলিম স্কলারদের প্রাচ্যদেশীয় হিসেবে অভিহিত করাটা একটু অদ্ভূত ঠেকবে। বর্তমানে যাকে মধ্যপ্রাচ্য বলা হয়, ইব্ন সিনা সেখানকার বাসিন্দা ছিলেন বলে তিনি যেমন প্রাচ্যের দার্শনিক হয়ে যাননি; তেমনি ইব্ন রুশদ আন্দালুসিয়ায়—বর্তমানে যার নাম স্পেন—সেখানে ছিলেন বলে তিনি পশ্চিমা দার্শনিক হয়ে যাননি।
প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য এসব আধুনিক ক্যাটাগরি। ১৮ শতক থেকে এগুলো মুসলিম এবং নন-মুসলিমদের চিন্তাভাবনাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। গুচ্ছ গুচ্ছ সমজাতীয় বিশ্বাস, মনোভাব ও দৃষ্টিভঙ্গিসহ এগুলো পরিণত হয়েছে এমন ক্যাটাগরিতে যার ঐতিহাসিক ভিত্তি নাই। এগুলো থেকে পারস্পরিক বোঝাপড়ায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। মুসলিমদের এ থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। রাজনৈতিক অবিচার, সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ অথবা অর্থনৈতিক শোষণ মোকাবিলায় তাদেরকে দায়িত্ব-জ্ঞানহীন সরলীকরণ ও অগভীর শ্রেণিবদ্ধকরণ এড়াতে হবে। সুবিচার, সমতা ও মর্যদার জন্য অধিকারচ্যুত ও বঞ্চিত বোধগুলোকে গঠনমূলক ডিসকোর্সের দিকে ধাবিত করতে হবে। “আমরা বনাম ওরা” এ ধরনের অবস্থান ক্ষতিকর। সেটা আমেরিকা, ইউরোপ বা মুসলিম যাদের থেকেই আসুক।
মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে “পাশ্চাত্যবাদ”-এর (Occidentalism) ফাঁদে না পড়ে ইউরো-কেন্দ্রিকতা থেকে বেরিয়ে আসা। এর মানে হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদের সমালোচনা হাজির করতে হবে কিন্তু তাই বলে নিজের দুর্বলতাকে ঢেকে রাখা যাবে না। অর্থাৎ অন্যকে দোষারোপ করার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং আত্ম-সমালোচনাকে ভয় করলে চলবে না। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে আধুনিক সময়ে যারা প্রাচ্য-পাশ্চাত্য শ্রেণীকরণকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, তাদের মধ্যে যে গুটিকয়েক মুসলিম ইনটেলেকচুয়াল ছিলেন প্রয়াত আলিয়া ইজ্জেতবেগোভিচ (Alija Izzetbegovic) তাদের অন্যতম। তাঁর বই “ইসলাম বিটউইন ইস্ট অ্যান্ড ওয়েস্ট”-এ প্রাচ্য কিংবা পাশ্চাত্য কাউকে হেয় প্রতিপন্ন না করে এসবের উর্ধে ইসলামকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
অনেক মুসলিম ‘আলিম ও চিন্তাবিদেরাও এ ধরনের কাজ করেছেন। সায়্যিদ হুসাইন নাসের, তারিক রমাদান, হামযা ইউসুফ, টিমোথি উইন্টার (আবদুল হাকিম মুরাদ), সায়্যিদ নাকিব আল-আত্তাস, খালিদ আবু আল-ফাদ্ল, ইংরিদ ম্যাটসন এবং এরকম আর অগণতি বিজ্ঞ ব্যক্তিরা আছেন যারা কোনো ধরনের ভ্রান্তি সৃষ্টি ছাড়াই ইসলামি শাস্ত্র ও আধুনিক বিশ্বের উপর ক্রিটিকালি পড়াশোনায় নিমগ্ন। প্রচারমাধ্যম যেখানে আইএসআইএসের হত্যাযজ্ঞের বিজ্ঞাপন নিয়ে ব্যস্ত, এই স্কলাররা তখন প্রজ্ঞা ও ধৈর্যের সঙ্গে কাজ করে মধ্যপন্থা অক্ষুণ্ণ রাখছেন। কারণ, তাঁরা ভাবেন পূর্ব-পশ্চিম সবই আল্লাহর।
মুসলিম সমাজগুলোকে ভীতসন্ত্রস্ত মনোভাব এবং নিজেদেরকে সবসময় বলির পাঠা ভাবা—এ ধরনের মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যা বর্তমান বিশ্ব ও এখানে তাদের অবস্থান নিয়ে তাদের চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করছে। চরম জুলুম আর অবিচারের সম্মুখীন হয়েও জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও ধৈর্য ও নৈতিকতার উপর নিজেদের ভিত্তি নির্মাণ করা উচিত। অন্য কাউকে প্রশ্নবিদ্ধ করার পূর্বে মুসলিমদের উচিত প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিভাজন থেকে সরে আসা। কেননা, এটা কেবল বুদ্ধিবৃত্তিক অলসতা ও নৈতিক দুর্বলতা ছাড়া আর কিছুই দেয়নি।
[ড. ইব্রাহিম কালিন : বর্তমান যুগের অন্যতম মুসলিম চিন্তাবিদ ও দার্শনিক। তাঁর জন্ম সাবেক উসমানিয়া খেলাফতের প্রাণকেন্দ্র তুরস্কে। তিনি দর্শন শাস্ত্রে পড়াশোনা করেন। পিএইচডি ডিগ্রিও নেন দর্শন শাস্ত্রে। তাঁর ‘পিএইচডি’র সন্দর্ভের শিরোনাম ছিল “Knowledge as Appropriation: Sadr al-Din al-Shirazi (Mulla Sadra) on the Unification of the Intellect and the Intelligible”। তাঁর পিএইচডি অ্যাডভাইসরি বোর্ডে বর্তমান যুগের শ্রেষ্ঠ মুসলিম দার্শনিকদের অন্যতম ড. সাইয়্যেদ হোসাইন নাসেরও ছিলেন। ড. ইব্রাহিম কালিন বর্তমানে তুরস্কের প্রেসিডেণ্টের বিশেষ উপদেষ্টা। এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপ-নিম্নসচিব, প্রধানমন্ত্রীর সিনিয়র উপদেষ্টা ও সরকারী কূটনীতির পরিচালক ছিলেন। তিনি জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের “প্রিন্স আল-ওয়ালিদ সেন্টার ফর মুসলিম-খ্রিস্টিয়ান আন্ডারস্টান্ডিং” এর একজন সম্মানিত ফেলো। শিক্ষকতা জীবনে তিনি অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন। তিনি অনেক বইয়ের রিভিউ লিখেছেন, লিখেছেন অনেক গবেষণা প্রবন্ধ। বর্তমানে তিনি Daily Sabah পত্রিকায় নিয়মিত কলাম লেখেন। তাঁর ভাষাদক্ষতার আওতায় আছে আরবি, ফারসি, তুর্কি ও উসমানী তুর্কি। এছাড়াও তিনি ইংরেজি ও ফরাসি ভাষায় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন।]
সূত্র: সঞ্চারণ
পাঠকের মতামত:

- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- এক বছরে অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হলেও কমেছে অর্থপাচার-লুটপাট
- নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
- যারা আবার একাত্তরে ফিরতে চান, তারা চব্বিশের বাস্তবতাকে অস্বীকার করছেন: নাহিদ
- গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৫ জন গ্রেপ্তার
- যুগপৎ সঙ্গীদের দেওয়া কমিটমেন্ট থেকে সরবে না বিএনপি : তারেক রহমান
- গাজায় একদিনে নিহত ৭২, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৬০ হাজার ৩০০
- ঢাবির হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে : উপাচার্য
- আল-আরাফাহ্ ব্যাংক অফিসে চাকরিচ্যুতদের হামলা, আহত ১৫
- পুঁজিবাজার আধুনিকায়নে কাজ করবে এডিবি ও বিএসইসি
- ইস্তাম্বুলে জরুরি অবতরণ করলো বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট
- সুখবর পেল বাংলাদেশের মেয়েরা
- কক্সবাজারে যাওয়া ছিল নীরব প্রতিবাদ: হাসনাত আবদুল্লাহ
- সংস্কার কমিশনের ১৬ সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
- রমজানের আগেই নির্বাচন, তফসিল ডিসেম্বরের শুরুতে
- গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
- ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৪০৮
- সাবেক সিইসিসহ ১০ নির্বাচন কমিশনারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- দেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন হবে না: সালাহউদ্দিন
- ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ-আহতদের তালিকা সতর্কতার সঙ্গে হয়েছে’
- তারুণ্যের উৎসবে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বর্ণাঢ্য র্যালি
- ৮৬৪ কর্মকর্তাকে নিয়মিত করেছে আল-আরাফাহ ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- বিএসইসির বিনিয়োগ শিক্ষা লিংক জাতীয় তথ্য বাতায়নে যুক্ত
- গাজায় খাদ্যবাহী ট্রাক উল্টে কমপক্ষে ২০ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত বহু
- সানিয়া মির্জার অন্তর্ভুক্তি ‘মাইলফলক’ হবে
- দ.আফ্রিকাকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- "জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছে তাদেরকে যেন ভুলে না যাই"
- হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
- বিজয় র্যালির কারণে যানজট-ভোগান্তিতে দুঃখ প্রকাশ বিএনপির
- আমরা একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: মির্জা ফখরুল
- তফসিলের আগে এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঐক্যবদ্ধ থাকুন, মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের দোদুল্যমানতা কেটে গেছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের ওপর ‘উল্লেখযোগ্য’ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
- ওমান প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত
- জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বিএনপি
- ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৩ ফিলিস্তিনি, ভয়াবহ আকার ধারণ করছে দুর্ভিক্ষ
- ইসলামী ব্যাংকের নবনিযুক্ত এমডি’র সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- কক্সবাজারে এনসিপির ৪ শীর্ষ নেতা, পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের গুঞ্জন
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- আ.লীগের গুম-খুন ও লুটপাটের বিচার করা হবে
- পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের খবরকে ‘গুজব’ বললেন পাটওয়ারী
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
- শেষ দিনের রোমাঞ্চের অপেক্ষায় ওভাল টেস্ট
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- "৭ ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল অর্থনীতি খাতে অবস্থান দৃঢ় করতে চায় বাংলাদেশ"
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাদ, তালিকা প্রকাশ
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- গণহত্যার বিচারসহ এনসিপির ২৪ দফা ইশতেহারে আরও যা আছে
- পরিণত বাংলাদেশে মানুষ বিভেদ চায় না: তারেক রহমান
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ছাত্রদল-এনসিপিসহ ৩ সংগঠনের সমাবেশ রোববার, ঢাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- ২০ শতাংশ শুল্ক ভারসাম্যপূর্ণ: বিজিএমইএ
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- পিআর ভোটের জন্য কেউ জুলাইয়ে জীবন দেয়নি: মেজর হাফিজ
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
