সৌদি ও ইসরায়েলী মিত্রতা কতো দূর যেতে পারে?
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:
খুবই স্পর্শকাতর সম্পর্ক গড়ে উঠেছে ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের। মুলত মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ও শক্তি মোকাবেলায় দু’দেশের মধ্যে এক ধরনের সখ্যতা গড়ে উঠছে যা সৌদি আরবের জনগণ তথা মুসলিম বিশ্বে বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে।
তলে তলে এই দুটো দেশের মধ্যে কি হচ্ছে প্রায়শই তার কিছু ইঙ্গিত দিয়েছেন বিবিসির কূটনীতি ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস। তিনি লিখেছেন,গত সপ্তাহে ইসরায়েলের চিফ অফ স্টাফ জেনারেল গাদি আইজেনকট যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক একটি সৌদি সংবাদপত্র এলাফকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ইরানকে মোকাবেলায় তার দেশ সৌদি আরবের সাথে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময়ের জন্যেও প্রস্তুত রয়েছে।
"আমাদের মধ্যে স্বার্থের মিল রয়েছে ইরানি চক্র মোকাবেলার ব্যাপারে। আর এব্যাপারে আমরা সৌদি আরবের সাথেই আছি," বলেন তিনি।
এর কিছু দিন পর, প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের পর, সৌদি আরবের সাবেক এক বিচার-মন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল করিম ইসা, যিনি সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত, তিনি ইসরায়েলি একটি সংবাদপত্র দ্যা মারিভকে বলেছেন, "ইসলামের নামে কোন সহিংসতা বা সন্ত্রাসের কোথাও কোন যৌক্তিকতা নেই, এমনকি ইসরায়েলেও।"
আরব বিশ্বের ভেতর থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলার এরকম প্রকাশ্য নিন্দা খুব একটা দেখা যায় না।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সাবেক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও শীর্ষস্থানীয় সৌদি রাজকুমারদের সাথে সাম্প্রতিক দুটো বৈঠকের কথা উল্লেখ করেছেন। ওই বৈঠকে সৌদি রাজকুমাররা তাকে বলেছেন, "আপনারা তো আর আমাদের শত্রু নন।"
জনাথন মার্কাস লিখেছেন, এধরনের বার্তা তো আর দুর্ঘটনাবশত দেওয়া হয় না। এসব বার্তা দেওয়া হয় খুবই সতর্কভাবে। এসবের লক্ষ্য থাকে ইরানকে সতর্ক করা। এবং ইসরায়েলের সাথে গড়ে উঠা সম্পর্কের ব্যাপারে সৌদি আরবের লোকজনকে অবহিত করা।
ইরানেরহুমকি
কোনো এক পর্যায়ে এটি 'পরিস্থিতির কারণে সৃষ্ট জোট।' ইরাকে ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেনের শাসন ধ্বংস হওয়ার পর দেশটিতে 'সুন্নি আরব' কৌশলের পরিবর্তে 'শিয়া ইরান' কৌশল গুরুত্ব পেতে শুরু করে।
এর ফলে নতুন ইরাকে শিয়া রাজনৈতিক নেতৃত্ব আধিপত্য বিস্তার করতে থাকে। ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করে ইরানের সাথে। ফলে ইরাকি শিয়া মিলিশিয়ারা সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সরকারের পক্ষ হয়ে লড়াই করছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, আরব-ইসরায়েল সম্পর্কে পরিবর্তন ঘটেছে।
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে প্রেসিডেন্ট আসাদকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেয় ইরান, তার সাথে ছিলো রাশিয়ার সামরিক সহযোগিতা- এর ফলে পরিস্থিতি প্রেসিডেন্ট আসাদের অনুকূলে চলে আসে।
এর ফলে তেহরান থেকে ভূমধ্যসাগরীয় এলাকা পর্যন্ত একটি ইরানি করিডোর খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। অনেক সুন্নি নেতাই এটিকে দেখছেন আরব মধ্যপ্রাচ্যে বিদেশি পারস্য দেশের অনুপ্রবেশ হিসেবে।
একারণে ইরান ও সৌদি আরবের শত্রুতা শুধু কৌশলগত কারণেই নয়, ধর্মীয় কারণেও।
বর্তমানে সিরিয়ার যে পরিস্থিতি তাতে দেখা যাচ্ছে যে ইরান এবং লেবাননের হিযবুল্লাহ গ্রুপের মতো তার মিত্ররাই যুদ্ধে জয়লাভ করছে বলে মনে হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে সৌদি আরব ও ইসরায়েল এই দুটো দেশই নিজেদের সম্পর্ক আরো জোরালো করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে।
দুটো দেশেরই চেষ্টা হচ্ছে - ইরান যাতে কখনো পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে না পারে। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি প্রতিরোধে যে আন্তর্জাতিক চুক্তি হয়েছে তার ব্যাপারেও এই দুটো দেশ খুব একটা সন্তুষ্ট নয়। এছাড়াও উভয়েই মনে করে লেবাননের প্রশিক্ষিত ও সুসজ্জিত হিযবুল্লাহ গ্রুপ মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার কারণ হয়ে উঠেছে।
ট্রাম্পফ্যাক্টর
তবে সেখানে আরো অনেক কিছুই ঘটছে। এটা যে শুধু ইরানের উত্থান তা নয়। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও এখানে আছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেতৃত্বে নতুন যে প্রশাসন তার মধ্যপ্রাচ্য নীতি। তার সাথে আছে ‘আরব বসন্ত’ এবং সিরিয়ার ভয়াবহ যুদ্ধের মতো বিষয়ও।
প্রথমত ওয়াশিংটনের নতুন প্রশাসন নিয়ে সৌদি আরব ও ইসরায়েলের কোন অভিযোগ নেই। এ দুটো দেশই সফর করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং সেসময় তিনি ওই দুটো দেশের কৌশলগত পরিকল্পনাকে স্বাগতও জানিয়েছেন। আরো গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, তার এই সফরের সময় ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে তেহরানের সাথে শক্তিধর দেশগুলোর যে চুক্তি হয়েছে তারও কড়া সমালোচনা করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
শুধু তাই নয়, ওয়াশিংটন তার মধ্যপ্রাচ্যের মিত্রদের কাছে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্রও বিক্রি করছে।
বিবিসির জনাথন মার্কাস লিখছেন, তবে সহানুভূতি জানানো আর বাস্তবিক কৌশল সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। ইসরায়েল এবং সৌদি আরব দুটো দেশই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন ঠিকই কিন্তু দুটো দেশের সরকারই ভালো করে জানে যে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতি তাদের কাছ থেকে সরে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাব বিস্তারে তার দেশকে আরো সক্রিয় হতে হবে।
একই সাথে এটাও স্পষ্ট মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষীয়মাণ মার্কিন নীতি ও রাশিয়ার ফিরে আসার সাথে নতুন করে সামঞ্জস্য তৈরিতে কাজ করছে সৌদি আরব ও ইরান- এই দুটো দেশই।
ইসরায়েলিভীতি
এখানে আরো কিছু মৌলিক বিষয়ও কাজ করছে। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান একদিকে যেমন ইরানি শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন, তেমনি অন্যদিকে তিনি তার দেশকে আরো আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়েও নতুন এক কৌশল গ্রহণ করেছেন।
শেষের উদ্যোগটি এসেছে 'আরব বসন্ত' এবং 'ইসলামপন্থী সহিংসতার' হুমকির কারণে।
যুবরাজ সালমান মনে করেন, ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্যে মধ্যপ্রাচ্যে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। আর সেই পরিবর্তনের সূচনা ঘটাতে হবে নিজের ঘরেই। তিনি মনে করছেন, ইরানকে মোকাবেলা করার মতো সৌদি আরবের সংস্কারও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
বিবিসির সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস আরো লিখেছেন, সৌদি আরবের বহু মানুষের সাথে তার ব্যক্তিগত আলোচনায় মনে হয়েছে, যুবরাজ মোহাম্মদের এই সক্রিয় হয়ে উঠার একটা ঝুঁকিও আছে, ইসরায়েলও সেরকম মনে করে।
ইরানের প্রভাব বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ইসরায়েলও
সিরিয়ার যুদ্ধের ভয়াবহতা তারা একটু দূর থেকে দেখেছে। কোনো কোনো ইসরায়েলি মনে করে রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার যেন স্বাভাবিক একটি বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
ইসরায়েল সিরিয়াকে দেখে মধ্যপ্রাচ্যের ভবিষ্যতে বিষয়ে একটি 'ল্যাবরেটরি' বা পরীক্ষাগার হিসেবে। আর একারণে যুবরাজ সালমান যা কিছু করার চেষ্টা করছেন সেটাকে তারা ইতিবাচক হিসেবেই দেখছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ইসরায়েল ও সৌদি আরবের এই মিত্রতা কতো দূর পর্যন্ত যেতে পারে? এটাও নির্ভর করছে বহু কিছুর উপর। সৌদি আরবে সংস্কারের যেসব উদ্যোগ যুবরাজ নিয়েছেন সেগুলো কি সফল হবে? তিনি কি মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরবের প্রভাব বলয় আরো বাড়াতে পারবেন?
এই দুটো দেশের সম্পর্ককে যদি আরো উজ্জ্বল করতে হয় তাহলে তাকে ফিলিস্তিনের ব্যাপারে তাদেরকে কিছু অগ্রগতি ঘটাতে হবে। সৌদি আরব বহু দিন ধরেই বলে আসছে, রাষ্ট্র হিসেবে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেওয়ার আগে ফিলিস্তিনের ব্যাপারে ইসরায়েলকে কিছু একটা করতে হবে।
সেখানে অর্থপূর্ণ শান্তি প্রতিষ্ঠার আগে, যেখানে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা, সেরকম কিছু না হলে সৌদি আরব ও ইসরায়েলের সম্পর্ক একটা ছায়ার নিচেই থেকে যাবে।
পাঠকের মতামত:
- তিন পার্বত্য জেলায় সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান ড. ইউনূসের
- ৭ দিনের রিমান্ডে অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান
- দুর্গম পাহাড়ে সন্ত্রাসী আস্তানার সন্ধান, অস্ত্র-ড্রোন উদ্ধার
- ১৪৯ রানেই অলআউট বাংলাদেশ, ফলো-অন করায়নি ভারত
- খাগড়াছড়িতে সহিংসতায় নিহত ৩, আহত ৯
- বন্যার্তদের পুনর্বাসনে ২০ কোটি টাকা ব্যয় করবে বিএনপি
- আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া দেশের জন্য হুমকি: পরওয়ার
- বায়তুল মোকাররমে ফিরে এলেন আগের খতিব, দুপক্ষের সংঘর্ষ
- শেখ হাসিনা রেহানা জয়সহ ৩৮৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যার আরেক মামলা
- শিক্ষা-গণমাধ্যমসহ আরও কিছু সংস্কার কমিশনের পরিকল্পনা আছে : নাহিদ
- রাঙামাটিতে সংঘর্ষে একজন নিহত, দুই পার্বত্য জেলায় ১৪৪ ধারা জারি
- ভারতের মাটিতেও দুর্দান্ত হাসান
- হাসানের ফাইফারে চারশ’র আগেই থামল ভারত
- যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে বিচারককে গুলি করে হত্যা
- হাসিনার ভারতে ‘বৈধভাবে’ থাকার মেয়াদ শেষ
- প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন তিথি ও নাইম
- অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেফতার
- সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে
- আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা : পুলিশ সদর দপ্তর
- আজ থেকে ৭ দিনই চলবে মেট্রোরেল
- সবজি-মুরগির বাজার চড়া, আগের দামেই মাছ
- ধানমন্ডি সিকিউরিটেজের শাস্তি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত বিএসইসির
- ওয়ালটনের উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- খান ব্রাদার্সের মালিকানা নিচ্ছে বিএসবি এডুকেশন গ্রুপ
- এসকে ট্রিমসের অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব সচল
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনাপত্তিপত্র পেলো ইসলামী ব্যাংক
- ডিএসইতে ফের নতুন ২ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ
- নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য বাংলাদেশকে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো দেয়ার প্রতিশ্রুতি
- আল জাজিরার অনুসন্ধান, যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর সম্পদের পাহাড়
- আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমান ফের ৫ দিনের রিমান্ডে
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হচ্ছে না
- হাসিনাসহ সাবেক ৩ সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
- বাংলাদেশে রপ্তানি কমেছে ভারতের
- প্রবাসীরা ঘোষণা করলেন বিশ্বকাপ স্কোয়াড, কারণ জানালেন বাশার
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাংলাদেশ স্কোয়াড ঘোষণা
- হাসিনা সরকারের সদস্যদের সম্পদ তদন্তে ব্রিটেনকে অনুরোধ বাংলাদেশের
- সেনাবাহিনীর হাতে বিচারিক ক্ষমতার কারণ জানালেন জনপ্রশাসন সচিব
- এনআইডি সংশোধন: কর্মকর্তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনছে ইসি
- মেট্রোরেল বন্ধে যাত্রীদের ভোগান্তি
- জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা
- হাজার কোটি টাকা পাচার: সালমানসহ ২৮ জনের নামে মামলা
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- পুঁজিবাজারে পতন
- রাজনৈতিক দল গঠনের অভিপ্রায় নেই: আসিফ মাহমুদ
- ‘ওদের মজা নিতে দিন’ বাংলাদেশকে নিয়ে কেন এমন কথা রোহিতের
- বাংলাদেশকে আরও ২ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
- নির্মম হত্যাকাণ্ডগুলোর বিচার অগ্রাধিকার পাবে : তাজুল ইসলাম
- কোন স্ট্যাটাসে দিল্লিতে শেখ হাসিনা, জানে না অন্তর্বর্তী সরকার
- রাজনৈতিক চাপে সরকারি কর্মকর্তারা সঠিক তথ্য দিতে অসহায় ছিলেন: ড. দেবপ্রিয়
- ছাত্র-জনতার জনস্রোতে স্বৈরাচার হাসিনা ভেসে গেছে: মঈন খান
- ঢাকা শান্তিতে না থাকলে, দিল্লিও থাকতে পারবে না: সোহেল
- যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি সেটা যেন হেলায় চলে না যায়: মির্জা ফখরুল
- সংসদীয় সরকার ছাড়া কোন সংস্কার স্থায়ী হয় না : তারেক রহমান
- আশুলিয়ায় শ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারী নিহত
- ভারতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য খামেনির, ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি
- অনুশীলনে নেমে পড়লো বাংলাদেশ
- গতিশীল প্রবাসী আয় রিজার্ভের পতন ঠেকাচ্ছে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মির্জা আব্বাসকে হত্যাচেষ্টা: মেনন তিন দিনের রিমান্ডে
- ক্ষমতার পালাবদলের জন্য জনগণ গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়নি: আসিফ মাহমুদ
- ক্ষমতার পালাবদলের জন্য জনগণ গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়নি: আসিফ মাহমুদ
- শাহরিয়ার কবির, শ্যামল দত্ত ও মোজাম্মেল বাবুর ৭ দিনের রিমান্ড
- মাজার ভাঙা ফৌজদারি অপরাধের সমান: ফরহাদ মজহার
- বাংলাদেশের সঙ্গে আমরা স্থিতিশীল সম্পর্ক চাই : জয়শঙ্কর
- বিএনপির সমাবেশ ঘিরে পল্টন লোকে লোকারণ্য
- রূপালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশবান্ধব আর-২৯০ গ্যাসসমৃদ্ধ নতুন এসি আনলো ওয়ালটন
- কারাগারে আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী
- ক্রেতারা পাশে দাঁড়িয়েছে, এখন ঘুরে দাঁড়ানোর পালা: শ্রম সচিব
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ২২৮ জনের বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ
- মিডিয়ায় নয়, কাজে মনোযোগ দিতে হবে: আসিফ নজরুল
- সংবিধানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে পার্লামেন্ট: ফখরুল
- “আমি মনে করি, নতুন বাংলাদেশে আমি সুবিচার পাবো”
- ছুটির দিনেও আশুলিয়ায় চলছে ১৪০০ কারখানা
- সীমান্তে বিএসএফের হত্যা বন্ধে তিন বিশ্বনেতার কাছে ২০১ বিশিষ্টজনের খোলা চিঠি
- “আমি মনে করি, নতুন বাংলাদেশে আমি সুবিচার পাবো”
- ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু
- যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি সেটা যেন হেলায় চলে না যায়: মির্জা ফখরুল
- বাংলাদেশের সঙ্গে আমরা স্থিতিশীল সম্পর্ক চাই : জয়শঙ্কর
- আল জাজিরার অনুসন্ধান, যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর সম্পদের পাহাড়
- ঢাকা শান্তিতে না থাকলে, দিল্লিও থাকতে পারবে না: সোহেল
- চার সংস্থায় নতুন পরিচালক নিয়োগ
- অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৭৫ জনের মধ্যে ৪২২ জন বিএনপির: মির্জা ফখরুল
- দিল্লি হয়ে ঢাকায় ডোনাল্ড লু
- ভারতের উদ্দেশে দেশ ছাড়ল টাইগাররা
- রাষ্ট্র মেরামতের ভিত্তি হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : তারেক রহমান
- বাফুফের সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন না সালাউদ্দিন
- কেজিতে পেঁয়াজের দাম কমল ১৫ টাকা
- স্বৈরাচার সরকার ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল: ড. মঈন খান
- তিতাস গ্যাসের পরিচালক হলেন মানবজমিন সম্পাদক
- বাফুফের পরবর্তী সভাপতি হচ্ছেন তাবিথ!
- ছাত্রশক্তির কমিটি স্থগিত হলো যে কারণে
- সংসদীয় সরকার ছাড়া কোন সংস্কার স্থায়ী হয় না : তারেক রহমান
- সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ৫ দিনের রিমান্ডে
- ২ মাস পর ফিরেই মেসির জোড়া গোল
- ক্ষমতার পালাবদলের জন্য জনগণ গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়নি: আসিফ মাহমুদ
- রাজনৈতিক দল গঠনের অভিপ্রায় নেই: আসিফ মাহমুদ
- রোববার থেকে সব পোশাক কারখানা খোলা, অস্থিরতা হলে বন্ধ
- গতিশীল প্রবাসী আয় রিজার্ভের পতন ঠেকাচ্ছে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- দেশে সারের কোনো সংকট নেই: কৃষি উপদেষ্টা