ন্যাটো জোট থেকে সত্যিই বেরিয়ে যাবে তুরস্ক?
![ন্যাটো জোট থেকে সত্যিই বেরিয়ে যাবে তুরস্ক?](https://bangla.thereport24.com/article_images/2017/11/26/Turkey-Nato.jpg)
মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটের মধ্যে নতুন করে টানাপড়েন দেখা দিয়েছে এবং তা বেশ শক্তভাবে শুরু হয়েছে। এই টানাপড়েন চলছে প্রধানত তুরস্ককে নিয়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে যে, এই জোট থেকে তুরস্ক বের হয়ে যেতে পারে। তুরস্ক যদি ন্যাটো জোট থেকে বের হয়ে যায় তাহলে ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই জোটের সূতার পাক খুলতে শুরু করবে এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যকার বন্ধন আলগা হয়ে যাবে। পরিণতিতে জোট ভেঙেও যেতে পারে। কারণ ইউরোপের দেশগুলো ন্যাটো জোট নিয়ে এখন আর আগের মতো সন্তুষ্ট নেই।
৬৮ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো জোটের জন্ম হয়। প্রথমে ১২টি দেশ নিয়ে এ জোট যাত্রা শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠার তিন বছর পর জোটে নতুন সদস্য নিয়ে এর বিস্তৃতি বাড়ানো হয়। জোটের পরিসর বাড়ে তুরস্ক ও গ্রিসের যোগদানের মধ্যদিয়ে। ন্যাটো জোটে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাধর তিন দেশ আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। শুধু তাই নয়, এ তিনটি দেশ পরমাণু অস্ত্রের অধিকারীও বটে। যাহোক, তুরস্ক হচ্ছে- ন্যাটো জোটের একমাত্র মুসলিম সদস্য এবং অবশ্যই অনেক পুরনো সদস্য দেশ। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে তুরস্ক রয়েছে আজ ৬৫ বছর। এর মধ্যে দেশটি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত জোটের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- এ জোটে তুরস্ক ততটা মর্যাদার অধিকারী নয়, যতটা মর্যাদা অন্য সদস্য দেশগুলোকে দেয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি খানিক পরিষ্কার হবে। সেটা হচ্ছে- তুরস্কে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে বেশ কয়েকবার এবং ধারণা করার অনেক কারণ রয়েছে যে, এসব সামরিক অভ্যুত্থানের পেছনে আমেরিকাসহ ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিধর দেশগুলোর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সারা বিশ্বে যত সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে তার প্রতিটি ঘটনায় আমেরিকার সরাসরি কিংবা পরোক্ষ সর্থন ছিল বলে একটা ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থানগুলোর বিষয়েও সে ধারণা বর্তমান। তুর্কি নাগরিক ওসমান ওলচে যখন ন্যাটো জোটের মহাসচিব হন তখন তুরস্কে সেনাশাসক ক্ষমতায়। ফলে, সে ধারণা আরো জোরদার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে তুরস্কে যে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার পেছনে আমেরিকার সরাসরি হাত রয়েছে বলে মনে করেন প্রেসিডেন্ট এরদোগানসহ তুর্কি নেতারা। এছাড়া, সিরিয়া লড়াইয়ে আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের অনেক দেশের সঙ্গে ছিল তুরস্ক। কিন্তু আমেরিকা সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদেরকে সমর্থন ও অস্ত্র দিচ্ছে যা তুরস্কের কাছে মোটেই পছন্দ নয়। সিরিয়ায় তৎপরতা কুর্দি গেরিলাদেরকে তুরস্ক শত্রু মনে করে এবং তুরস্কে তৎপর কুর্দি গেরিলা গোষ্ঠী পিকেকে’র সঙ্গে সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদের সম্পর্ক রয়েছে বলে আংকারা অভিযোগ করে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তুরস্কের স্বার্থ না দেখে আমেরিকা তার নিজের ও ইসরাইলের স্বার্থ দেখতে ব্যস্ত বলে মনে করছে তুরস্ক। কুর্দি গেরিলাদেরকে ক্ষমতায়ন করে সিরিয়ায় দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা করছে আমেরিকা যা তুরস্কের জন্য চরম বিপদের কারণ হবে। এছাড়া ইরাক, ইরান ও সিরিয়ায় আলাদা কুর্দি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন জোরদার করবে। ফলে, কুর্দি ইস্যুতে আমেরিকার সঙ্গে তুরস্কের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এরদোগান এখন সম্ভবত পরিষ্কার করে বুঝে গেছেন যে, “আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্রুর দরকার নেই।”
যে ন্যাটো জোটের সঙ্গে তুরস্কের দীর্ঘ ৬৫ বছরের সম্পর্ক সেই সারথীর সঙ্গে আজকাল সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি যে কারণে ন্যাটো সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তা হলো- নরওয়েতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক ন্যাটোর মহড়ায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা কামাল আতাতুর্কের নাম ও ছবি শত্রু তালিকায় রাখা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ১৭ নভেম্বর মহড়া থেকে ৪০ জন তুর্কি সেনাকে দেশে ফেরত আনার নির্দেশ দেন এরদোগান। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্কের প্রথম দিককার ভূমিকা আর বর্তমানের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সিরিয়া ইস্যুতে প্রথম দিকে এরদোগানের নেতৃত্বাধীন তুরস্ক উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো, আমেরিকা, সৌদি আরব ও ইসরাইলের কাতারে ছিল। কিন্তু ইরান ও রাশিয়ার কূটনৈতিক উদ্যোগের পর তুরস্ক ধীরে ধীরে সে অবস্থান থেকে সরে এসেছে এবং এখন সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা প্রদানকারী তিন দেশের একটি হলো তুরস্ক। অন্য দু দেশ ইরান ও রাশিয়া।
ন্যাটোর মহড়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার পর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সিনিয়র উপদেষ্টা ও পেট্রিয়টিক পার্টির চেয়াম্যান ইউনুস সোনার ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্য পদের বিষয়টি নতুন করে মূল্যায়ন করার জন্য দেশটির জাতীয় সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি রাশিয়ার বার্তা সংস্থা স্পুৎনিককে খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্কের বেরিয়ে আসাটা নিশ্চিত, তা ঠেকানো যাবে না। এছাড়া, ২০ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের শীর্ষ পর্যায়ের আরকে উপদেষ্টা ইয়ালচিন তোপচু জাতীয় সংসদের সদস্যদের প্রতি ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্যপদের বিষয়টি নতুন করে ভাবার আহ্বান জানান।
স্পুৎনিককে ইউনুস সোনার বলেন, ন্যাটো জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ভাবা হচ্ছে এবং তুরস্ক এরইমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তিনি জানান, ইরাকের কুর্দিস্তানে সাম্প্রতিক গণভোটের যে বিরোধিতা করেছে তুরস্ক তা ন্যাটো জোটের কাঠামোর ভেতরে থেকে করা হয় নি বরং ইরান, রাশিয়া ও ইরাকের সঙ্গে মিলে করা হয়েছে। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্ক বর্তমানে যে অবস্থান নিয়েছে তাও ন্যাটোর সঙ্গে মানানসই নয় বলে জানান ইউনুস সোনার।
ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েনের আরেকটি উদাহরণ তুলে ধরেছেন তুরস্কের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, প্রকৃত সত্য হচ্ছে- কাতার ইস্যুতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার মূলে রয়েছে মার্কিন প্রেসক্রিপশনে মুসলিম ন্যাটো গড়ার পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান। সৌদি নেতৃত্বে একটি সুন্নি সামরিক জোট গঠনের জন্য আমেরিকা এই পরিকল্পনা প্রণয়ণ করে এবং তুরস্ক তা মেনে নেয় নি। বরং এর বিপরীতে গিয়ে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তুরস্ক।
সোনার জোর দিয়ে বলেন, যদিও তুরস্ক এখনো ন্যাটোর সদস্য দেশ হিসেবে রয়েছে তবে তার পররাষ্ট্রনীতি ন্যাটোর সঙ্গে মিল রেখে নির্ধারিত হচ্ছে না। তিনি বলেন, শুধু ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হচ্ছে তাই নয় বরং তুর্কি সামরিক বাহিনী থেকে ন্যাটোপন্থি লোকজনকে বের করে দেয়া হচ্ছে যা নিয়ে আমেরিকার বার বার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোনার বলেন, নরওয়েতে মহড়ার সময় প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও কামাল আতাতুর্কের ছবি শত্রু তালিকায় রাখা কোনো সাধারণ ঘটনা নয় এবং এটা ছোটখাটো ভুল নয় বরং এ ঘটনার মধ্যদিয়ে ন্যাটো ও তুরস্কের মধ্যকার দূরত্ব ফুটে উঠেছে। তিনি জানিয়েছন, ন্যাটো জোটে থাকার পক্ষে তুরস্কে এখন খুব কম মানুষের সমর্থন পাওয়া যাবে। তুরস্কে এখন রাজনৈতিক আবহাওয়া এমন যে, আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সঙ্গে সহযোগিতা করার বিরোধী সবাই। তুরস্কের প্রেট্রিয়টিক পার্টির প্রধান বলেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্ক বেরিয়ে গেলে এ জোট পতনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ন্যাটো জোট ছেড়ে কোথায় যাবে তুরস্ক? দেশটি কী একাকি থাকবে? না, তেমন কোনো কারণ নেই বরং তুরস্ক ন্যাটো জোট ছেড়ে সাংহাই সহযোগিতা পরিষদে যোগ দিতে পারে এবং সেখানেই দেশটি বেশি লাভ খুঁজে পাবে বলে মনে করছে। সে লাভ হবে দুপক্ষের জন্যই। ইউনুস সোনার মনে করেন, ন্যাটো জোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে তুরস্ক ইউরেশিয়া কাঠামোয় যোগ দিলে ইউরেশিয়াকে নতুন মাত্রায় পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারবে আংকারা।
ইউনুস সোনার বলছেন, ন্যাটো জোট থেকে শুধুমাত্র তুরস্কই বেরিয়ে আসার চিন্তা করছে না বরং ইউরোপের বেশকিছু দেশ একই চিন্তা করছে। এরইমধ্যে এসব দেশ ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পথ চলতে শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউরোপের দেশগুলো নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করেছে। ইউনুস সোনার জানান, ইরান ইস্যুতে আমেরিকার অবস্থানে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি চরম উদ্বিগ্ন। পাশাপাশি ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের কার্যক্রমে কিছু সদস্য দেশ উদ্বিগ্ন। তিনি দাবি করেন, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য ভবিষ্যতে এসব দেশ তুরস্কের পথ অনুসরণ করবে। ফলে, যে ন্যাটো জোট আমেরিকা তৈরি করেছিল সেই জোটে আমেরিকা একাই থাকবে। সোনার মনে করেন, তুরস্কের বেরিয়ে যাওয়াটা ন্যাটো জোটে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথ উন্মুক্ত করে দেবে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ২৬, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
![SMS Alert](https://bangla.thereport24.com/banner/Mobile_apps_1.jpg)
- বিচার না হলে বিপিএল ছাড়ার হুমকি বরিশাল মালিকের
- জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
- আর্জেন্টিনা থেকে এল ৫০ হাজার টন গম
- হঠাৎ-ই স্কোয়াড থেকে সরানো হলো বুমরাহকে, বাড়ছে শঙ্কা
- গাজা উপত্যকা দখল করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- উত্তরবঙ্গের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ ঘোষণা
- আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
- শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস
- বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
- হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ
- কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘‘বেস্ট ব্যাংকিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ঢাকা ক্যাপিটালস টিমের সদস্যরা
- ইসলামী ব্যাংকের সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- সৌদি আরবের জ্বালানি বহির্ভূত খাতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ঢাকায় ফিরছেন মুশতাক
- বাংলাদেশ ব্যাংকে গোপন ৩০০ লকারের সন্ধান, যে কোনো সময় অভিযান
- যুক্তরাজ্যের আদলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ার রূপরেখা দিলো বিএনপি
- ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করা প্রয়োজন’
- পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না
- পাচার সম্পদ পুনরুদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- "৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব প্রকাশ করা হবে"
- বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- ছয় মাসে লোকসানে ৬ কোম্পানি
- সরস্বতী পূজা আজ
- আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- ঢাকা ছাড়ছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা
- যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ: বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শেষ আজ
- "দাবির মুখে সরকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে না সরকার"
- আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- তিতুমীর কলেজ ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- দাবি পূরণের আশ্বাসে যমুনার সামনে থেকে চলে গেলেন আহতরা
- সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ হলে স্বৈরাচার সুযোগ পাবে: তারেক রহমান
- শীতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ, এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৫৬ কোটি টাকা
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- পারিশ্রমিক না পাওয়ায় হোটেল ছাড়েননি রাজশাহীর ক্রিকেটাররা
- নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান
- কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তন, সরে গেলো নৌকা
- বর্ষার আগে ঢাকার ১৯ খালে প্রবাহ ফেরাতে পারব: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
- ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হলো টঙ্গীর তুরাগ তীর
- ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ফখরুল-খসরু
- মহাখালীতে সড়ক অবরোধ, ‘ব্লকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি শিথিল
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
![](https://bangla.thereport24.com/images/icon_close.png)