ন্যাটো জোট থেকে সত্যিই বেরিয়ে যাবে তুরস্ক?

মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটের মধ্যে নতুন করে টানাপড়েন দেখা দিয়েছে এবং তা বেশ শক্তভাবে শুরু হয়েছে। এই টানাপড়েন চলছে প্রধানত তুরস্ককে নিয়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে যে, এই জোট থেকে তুরস্ক বের হয়ে যেতে পারে। তুরস্ক যদি ন্যাটো জোট থেকে বের হয়ে যায় তাহলে ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই জোটের সূতার পাক খুলতে শুরু করবে এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যকার বন্ধন আলগা হয়ে যাবে। পরিণতিতে জোট ভেঙেও যেতে পারে। কারণ ইউরোপের দেশগুলো ন্যাটো জোট নিয়ে এখন আর আগের মতো সন্তুষ্ট নেই।
৬৮ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো জোটের জন্ম হয়। প্রথমে ১২টি দেশ নিয়ে এ জোট যাত্রা শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠার তিন বছর পর জোটে নতুন সদস্য নিয়ে এর বিস্তৃতি বাড়ানো হয়। জোটের পরিসর বাড়ে তুরস্ক ও গ্রিসের যোগদানের মধ্যদিয়ে। ন্যাটো জোটে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাধর তিন দেশ আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। শুধু তাই নয়, এ তিনটি দেশ পরমাণু অস্ত্রের অধিকারীও বটে। যাহোক, তুরস্ক হচ্ছে- ন্যাটো জোটের একমাত্র মুসলিম সদস্য এবং অবশ্যই অনেক পুরনো সদস্য দেশ। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে তুরস্ক রয়েছে আজ ৬৫ বছর। এর মধ্যে দেশটি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত জোটের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- এ জোটে তুরস্ক ততটা মর্যাদার অধিকারী নয়, যতটা মর্যাদা অন্য সদস্য দেশগুলোকে দেয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি খানিক পরিষ্কার হবে। সেটা হচ্ছে- তুরস্কে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে বেশ কয়েকবার এবং ধারণা করার অনেক কারণ রয়েছে যে, এসব সামরিক অভ্যুত্থানের পেছনে আমেরিকাসহ ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিধর দেশগুলোর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সারা বিশ্বে যত সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে তার প্রতিটি ঘটনায় আমেরিকার সরাসরি কিংবা পরোক্ষ সর্থন ছিল বলে একটা ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থানগুলোর বিষয়েও সে ধারণা বর্তমান। তুর্কি নাগরিক ওসমান ওলচে যখন ন্যাটো জোটের মহাসচিব হন তখন তুরস্কে সেনাশাসক ক্ষমতায়। ফলে, সে ধারণা আরো জোরদার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে তুরস্কে যে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার পেছনে আমেরিকার সরাসরি হাত রয়েছে বলে মনে করেন প্রেসিডেন্ট এরদোগানসহ তুর্কি নেতারা। এছাড়া, সিরিয়া লড়াইয়ে আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের অনেক দেশের সঙ্গে ছিল তুরস্ক। কিন্তু আমেরিকা সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদেরকে সমর্থন ও অস্ত্র দিচ্ছে যা তুরস্কের কাছে মোটেই পছন্দ নয়। সিরিয়ায় তৎপরতা কুর্দি গেরিলাদেরকে তুরস্ক শত্রু মনে করে এবং তুরস্কে তৎপর কুর্দি গেরিলা গোষ্ঠী পিকেকে’র সঙ্গে সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদের সম্পর্ক রয়েছে বলে আংকারা অভিযোগ করে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তুরস্কের স্বার্থ না দেখে আমেরিকা তার নিজের ও ইসরাইলের স্বার্থ দেখতে ব্যস্ত বলে মনে করছে তুরস্ক। কুর্দি গেরিলাদেরকে ক্ষমতায়ন করে সিরিয়ায় দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা করছে আমেরিকা যা তুরস্কের জন্য চরম বিপদের কারণ হবে। এছাড়া ইরাক, ইরান ও সিরিয়ায় আলাদা কুর্দি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন জোরদার করবে। ফলে, কুর্দি ইস্যুতে আমেরিকার সঙ্গে তুরস্কের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এরদোগান এখন সম্ভবত পরিষ্কার করে বুঝে গেছেন যে, “আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্রুর দরকার নেই।”
যে ন্যাটো জোটের সঙ্গে তুরস্কের দীর্ঘ ৬৫ বছরের সম্পর্ক সেই সারথীর সঙ্গে আজকাল সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি যে কারণে ন্যাটো সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তা হলো- নরওয়েতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক ন্যাটোর মহড়ায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা কামাল আতাতুর্কের নাম ও ছবি শত্রু তালিকায় রাখা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ১৭ নভেম্বর মহড়া থেকে ৪০ জন তুর্কি সেনাকে দেশে ফেরত আনার নির্দেশ দেন এরদোগান। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্কের প্রথম দিককার ভূমিকা আর বর্তমানের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সিরিয়া ইস্যুতে প্রথম দিকে এরদোগানের নেতৃত্বাধীন তুরস্ক উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো, আমেরিকা, সৌদি আরব ও ইসরাইলের কাতারে ছিল। কিন্তু ইরান ও রাশিয়ার কূটনৈতিক উদ্যোগের পর তুরস্ক ধীরে ধীরে সে অবস্থান থেকে সরে এসেছে এবং এখন সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা প্রদানকারী তিন দেশের একটি হলো তুরস্ক। অন্য দু দেশ ইরান ও রাশিয়া।
ন্যাটোর মহড়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার পর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সিনিয়র উপদেষ্টা ও পেট্রিয়টিক পার্টির চেয়াম্যান ইউনুস সোনার ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্য পদের বিষয়টি নতুন করে মূল্যায়ন করার জন্য দেশটির জাতীয় সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি রাশিয়ার বার্তা সংস্থা স্পুৎনিককে খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্কের বেরিয়ে আসাটা নিশ্চিত, তা ঠেকানো যাবে না। এছাড়া, ২০ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের শীর্ষ পর্যায়ের আরকে উপদেষ্টা ইয়ালচিন তোপচু জাতীয় সংসদের সদস্যদের প্রতি ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্যপদের বিষয়টি নতুন করে ভাবার আহ্বান জানান।
স্পুৎনিককে ইউনুস সোনার বলেন, ন্যাটো জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ভাবা হচ্ছে এবং তুরস্ক এরইমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তিনি জানান, ইরাকের কুর্দিস্তানে সাম্প্রতিক গণভোটের যে বিরোধিতা করেছে তুরস্ক তা ন্যাটো জোটের কাঠামোর ভেতরে থেকে করা হয় নি বরং ইরান, রাশিয়া ও ইরাকের সঙ্গে মিলে করা হয়েছে। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্ক বর্তমানে যে অবস্থান নিয়েছে তাও ন্যাটোর সঙ্গে মানানসই নয় বলে জানান ইউনুস সোনার।
ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েনের আরেকটি উদাহরণ তুলে ধরেছেন তুরস্কের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, প্রকৃত সত্য হচ্ছে- কাতার ইস্যুতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার মূলে রয়েছে মার্কিন প্রেসক্রিপশনে মুসলিম ন্যাটো গড়ার পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান। সৌদি নেতৃত্বে একটি সুন্নি সামরিক জোট গঠনের জন্য আমেরিকা এই পরিকল্পনা প্রণয়ণ করে এবং তুরস্ক তা মেনে নেয় নি। বরং এর বিপরীতে গিয়ে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তুরস্ক।
সোনার জোর দিয়ে বলেন, যদিও তুরস্ক এখনো ন্যাটোর সদস্য দেশ হিসেবে রয়েছে তবে তার পররাষ্ট্রনীতি ন্যাটোর সঙ্গে মিল রেখে নির্ধারিত হচ্ছে না। তিনি বলেন, শুধু ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হচ্ছে তাই নয় বরং তুর্কি সামরিক বাহিনী থেকে ন্যাটোপন্থি লোকজনকে বের করে দেয়া হচ্ছে যা নিয়ে আমেরিকার বার বার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোনার বলেন, নরওয়েতে মহড়ার সময় প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও কামাল আতাতুর্কের ছবি শত্রু তালিকায় রাখা কোনো সাধারণ ঘটনা নয় এবং এটা ছোটখাটো ভুল নয় বরং এ ঘটনার মধ্যদিয়ে ন্যাটো ও তুরস্কের মধ্যকার দূরত্ব ফুটে উঠেছে। তিনি জানিয়েছন, ন্যাটো জোটে থাকার পক্ষে তুরস্কে এখন খুব কম মানুষের সমর্থন পাওয়া যাবে। তুরস্কে এখন রাজনৈতিক আবহাওয়া এমন যে, আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সঙ্গে সহযোগিতা করার বিরোধী সবাই। তুরস্কের প্রেট্রিয়টিক পার্টির প্রধান বলেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্ক বেরিয়ে গেলে এ জোট পতনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ন্যাটো জোট ছেড়ে কোথায় যাবে তুরস্ক? দেশটি কী একাকি থাকবে? না, তেমন কোনো কারণ নেই বরং তুরস্ক ন্যাটো জোট ছেড়ে সাংহাই সহযোগিতা পরিষদে যোগ দিতে পারে এবং সেখানেই দেশটি বেশি লাভ খুঁজে পাবে বলে মনে করছে। সে লাভ হবে দুপক্ষের জন্যই। ইউনুস সোনার মনে করেন, ন্যাটো জোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে তুরস্ক ইউরেশিয়া কাঠামোয় যোগ দিলে ইউরেশিয়াকে নতুন মাত্রায় পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারবে আংকারা।
ইউনুস সোনার বলছেন, ন্যাটো জোট থেকে শুধুমাত্র তুরস্কই বেরিয়ে আসার চিন্তা করছে না বরং ইউরোপের বেশকিছু দেশ একই চিন্তা করছে। এরইমধ্যে এসব দেশ ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পথ চলতে শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউরোপের দেশগুলো নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করেছে। ইউনুস সোনার জানান, ইরান ইস্যুতে আমেরিকার অবস্থানে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি চরম উদ্বিগ্ন। পাশাপাশি ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের কার্যক্রমে কিছু সদস্য দেশ উদ্বিগ্ন। তিনি দাবি করেন, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য ভবিষ্যতে এসব দেশ তুরস্কের পথ অনুসরণ করবে। ফলে, যে ন্যাটো জোট আমেরিকা তৈরি করেছিল সেই জোটে আমেরিকা একাই থাকবে। সোনার মনে করেন, তুরস্কের বেরিয়ে যাওয়াটা ন্যাটো জোটে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথ উন্মুক্ত করে দেবে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ২৬, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- এক বছরে অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হলেও কমেছে অর্থপাচার-লুটপাট
- নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
- যারা আবার একাত্তরে ফিরতে চান, তারা চব্বিশের বাস্তবতাকে অস্বীকার করছেন: নাহিদ
- গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৫ জন গ্রেপ্তার
- যুগপৎ সঙ্গীদের দেওয়া কমিটমেন্ট থেকে সরবে না বিএনপি : তারেক রহমান
- গাজায় একদিনে নিহত ৭২, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৬০ হাজার ৩০০
- ঢাবির হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে : উপাচার্য
- আল-আরাফাহ্ ব্যাংক অফিসে চাকরিচ্যুতদের হামলা, আহত ১৫
- পুঁজিবাজার আধুনিকায়নে কাজ করবে এডিবি ও বিএসইসি
- ইস্তাম্বুলে জরুরি অবতরণ করলো বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট
- সুখবর পেল বাংলাদেশের মেয়েরা
- কক্সবাজারে যাওয়া ছিল নীরব প্রতিবাদ: হাসনাত আবদুল্লাহ
- সংস্কার কমিশনের ১৬ সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
- রমজানের আগেই নির্বাচন, তফসিল ডিসেম্বরের শুরুতে
- গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
- ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৪০৮
- সাবেক সিইসিসহ ১০ নির্বাচন কমিশনারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- দেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন হবে না: সালাহউদ্দিন
- ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ-আহতদের তালিকা সতর্কতার সঙ্গে হয়েছে’
- তারুণ্যের উৎসবে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বর্ণাঢ্য র্যালি
- ৮৬৪ কর্মকর্তাকে নিয়মিত করেছে আল-আরাফাহ ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- বিএসইসির বিনিয়োগ শিক্ষা লিংক জাতীয় তথ্য বাতায়নে যুক্ত
- গাজায় খাদ্যবাহী ট্রাক উল্টে কমপক্ষে ২০ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত বহু
- সানিয়া মির্জার অন্তর্ভুক্তি ‘মাইলফলক’ হবে
- দ.আফ্রিকাকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- "জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছে তাদেরকে যেন ভুলে না যাই"
- হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
- বিজয় র্যালির কারণে যানজট-ভোগান্তিতে দুঃখ প্রকাশ বিএনপির
- আমরা একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: মির্জা ফখরুল
- তফসিলের আগে এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঐক্যবদ্ধ থাকুন, মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের দোদুল্যমানতা কেটে গেছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের ওপর ‘উল্লেখযোগ্য’ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
- ওমান প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত
- জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বিএনপি
- ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৩ ফিলিস্তিনি, ভয়াবহ আকার ধারণ করছে দুর্ভিক্ষ
- ইসলামী ব্যাংকের নবনিযুক্ত এমডি’র সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- কক্সবাজারে এনসিপির ৪ শীর্ষ নেতা, পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের গুঞ্জন
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- আ.লীগের গুম-খুন ও লুটপাটের বিচার করা হবে
- পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের খবরকে ‘গুজব’ বললেন পাটওয়ারী
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
- শেষ দিনের রোমাঞ্চের অপেক্ষায় ওভাল টেস্ট
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- "৭ ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল অর্থনীতি খাতে অবস্থান দৃঢ় করতে চায় বাংলাদেশ"
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাদ, তালিকা প্রকাশ
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- গণহত্যার বিচারসহ এনসিপির ২৪ দফা ইশতেহারে আরও যা আছে
- পরিণত বাংলাদেশে মানুষ বিভেদ চায় না: তারেক রহমান
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ছাত্রদল-এনসিপিসহ ৩ সংগঠনের সমাবেশ রোববার, ঢাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- ২০ শতাংশ শুল্ক ভারসাম্যপূর্ণ: বিজিএমইএ
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- পিআর ভোটের জন্য কেউ জুলাইয়ে জীবন দেয়নি: মেজর হাফিজ
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
