ন্যাটো জোট থেকে সত্যিই বেরিয়ে যাবে তুরস্ক?
মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটের মধ্যে নতুন করে টানাপড়েন দেখা দিয়েছে এবং তা বেশ শক্তভাবে শুরু হয়েছে। এই টানাপড়েন চলছে প্রধানত তুরস্ককে নিয়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে যে, এই জোট থেকে তুরস্ক বের হয়ে যেতে পারে। তুরস্ক যদি ন্যাটো জোট থেকে বের হয়ে যায় তাহলে ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই জোটের সূতার পাক খুলতে শুরু করবে এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যকার বন্ধন আলগা হয়ে যাবে। পরিণতিতে জোট ভেঙেও যেতে পারে। কারণ ইউরোপের দেশগুলো ন্যাটো জোট নিয়ে এখন আর আগের মতো সন্তুষ্ট নেই।
৬৮ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো জোটের জন্ম হয়। প্রথমে ১২টি দেশ নিয়ে এ জোট যাত্রা শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠার তিন বছর পর জোটে নতুন সদস্য নিয়ে এর বিস্তৃতি বাড়ানো হয়। জোটের পরিসর বাড়ে তুরস্ক ও গ্রিসের যোগদানের মধ্যদিয়ে। ন্যাটো জোটে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাধর তিন দেশ আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। শুধু তাই নয়, এ তিনটি দেশ পরমাণু অস্ত্রের অধিকারীও বটে। যাহোক, তুরস্ক হচ্ছে- ন্যাটো জোটের একমাত্র মুসলিম সদস্য এবং অবশ্যই অনেক পুরনো সদস্য দেশ। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে তুরস্ক রয়েছে আজ ৬৫ বছর। এর মধ্যে দেশটি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত জোটের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- এ জোটে তুরস্ক ততটা মর্যাদার অধিকারী নয়, যতটা মর্যাদা অন্য সদস্য দেশগুলোকে দেয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি খানিক পরিষ্কার হবে। সেটা হচ্ছে- তুরস্কে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে বেশ কয়েকবার এবং ধারণা করার অনেক কারণ রয়েছে যে, এসব সামরিক অভ্যুত্থানের পেছনে আমেরিকাসহ ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিধর দেশগুলোর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সারা বিশ্বে যত সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে তার প্রতিটি ঘটনায় আমেরিকার সরাসরি কিংবা পরোক্ষ সর্থন ছিল বলে একটা ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থানগুলোর বিষয়েও সে ধারণা বর্তমান। তুর্কি নাগরিক ওসমান ওলচে যখন ন্যাটো জোটের মহাসচিব হন তখন তুরস্কে সেনাশাসক ক্ষমতায়। ফলে, সে ধারণা আরো জোরদার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে তুরস্কে যে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার পেছনে আমেরিকার সরাসরি হাত রয়েছে বলে মনে করেন প্রেসিডেন্ট এরদোগানসহ তুর্কি নেতারা। এছাড়া, সিরিয়া লড়াইয়ে আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের অনেক দেশের সঙ্গে ছিল তুরস্ক। কিন্তু আমেরিকা সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদেরকে সমর্থন ও অস্ত্র দিচ্ছে যা তুরস্কের কাছে মোটেই পছন্দ নয়। সিরিয়ায় তৎপরতা কুর্দি গেরিলাদেরকে তুরস্ক শত্রু মনে করে এবং তুরস্কে তৎপর কুর্দি গেরিলা গোষ্ঠী পিকেকে’র সঙ্গে সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদের সম্পর্ক রয়েছে বলে আংকারা অভিযোগ করে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তুরস্কের স্বার্থ না দেখে আমেরিকা তার নিজের ও ইসরাইলের স্বার্থ দেখতে ব্যস্ত বলে মনে করছে তুরস্ক। কুর্দি গেরিলাদেরকে ক্ষমতায়ন করে সিরিয়ায় দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা করছে আমেরিকা যা তুরস্কের জন্য চরম বিপদের কারণ হবে। এছাড়া ইরাক, ইরান ও সিরিয়ায় আলাদা কুর্দি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন জোরদার করবে। ফলে, কুর্দি ইস্যুতে আমেরিকার সঙ্গে তুরস্কের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এরদোগান এখন সম্ভবত পরিষ্কার করে বুঝে গেছেন যে, “আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্রুর দরকার নেই।”
যে ন্যাটো জোটের সঙ্গে তুরস্কের দীর্ঘ ৬৫ বছরের সম্পর্ক সেই সারথীর সঙ্গে আজকাল সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি যে কারণে ন্যাটো সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তা হলো- নরওয়েতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক ন্যাটোর মহড়ায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা কামাল আতাতুর্কের নাম ও ছবি শত্রু তালিকায় রাখা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ১৭ নভেম্বর মহড়া থেকে ৪০ জন তুর্কি সেনাকে দেশে ফেরত আনার নির্দেশ দেন এরদোগান। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্কের প্রথম দিককার ভূমিকা আর বর্তমানের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সিরিয়া ইস্যুতে প্রথম দিকে এরদোগানের নেতৃত্বাধীন তুরস্ক উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো, আমেরিকা, সৌদি আরব ও ইসরাইলের কাতারে ছিল। কিন্তু ইরান ও রাশিয়ার কূটনৈতিক উদ্যোগের পর তুরস্ক ধীরে ধীরে সে অবস্থান থেকে সরে এসেছে এবং এখন সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা প্রদানকারী তিন দেশের একটি হলো তুরস্ক। অন্য দু দেশ ইরান ও রাশিয়া।
ন্যাটোর মহড়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার পর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সিনিয়র উপদেষ্টা ও পেট্রিয়টিক পার্টির চেয়াম্যান ইউনুস সোনার ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্য পদের বিষয়টি নতুন করে মূল্যায়ন করার জন্য দেশটির জাতীয় সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি রাশিয়ার বার্তা সংস্থা স্পুৎনিককে খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্কের বেরিয়ে আসাটা নিশ্চিত, তা ঠেকানো যাবে না। এছাড়া, ২০ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের শীর্ষ পর্যায়ের আরকে উপদেষ্টা ইয়ালচিন তোপচু জাতীয় সংসদের সদস্যদের প্রতি ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্যপদের বিষয়টি নতুন করে ভাবার আহ্বান জানান।
স্পুৎনিককে ইউনুস সোনার বলেন, ন্যাটো জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ভাবা হচ্ছে এবং তুরস্ক এরইমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তিনি জানান, ইরাকের কুর্দিস্তানে সাম্প্রতিক গণভোটের যে বিরোধিতা করেছে তুরস্ক তা ন্যাটো জোটের কাঠামোর ভেতরে থেকে করা হয় নি বরং ইরান, রাশিয়া ও ইরাকের সঙ্গে মিলে করা হয়েছে। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্ক বর্তমানে যে অবস্থান নিয়েছে তাও ন্যাটোর সঙ্গে মানানসই নয় বলে জানান ইউনুস সোনার।
ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েনের আরেকটি উদাহরণ তুলে ধরেছেন তুরস্কের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, প্রকৃত সত্য হচ্ছে- কাতার ইস্যুতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার মূলে রয়েছে মার্কিন প্রেসক্রিপশনে মুসলিম ন্যাটো গড়ার পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান। সৌদি নেতৃত্বে একটি সুন্নি সামরিক জোট গঠনের জন্য আমেরিকা এই পরিকল্পনা প্রণয়ণ করে এবং তুরস্ক তা মেনে নেয় নি। বরং এর বিপরীতে গিয়ে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তুরস্ক।
সোনার জোর দিয়ে বলেন, যদিও তুরস্ক এখনো ন্যাটোর সদস্য দেশ হিসেবে রয়েছে তবে তার পররাষ্ট্রনীতি ন্যাটোর সঙ্গে মিল রেখে নির্ধারিত হচ্ছে না। তিনি বলেন, শুধু ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হচ্ছে তাই নয় বরং তুর্কি সামরিক বাহিনী থেকে ন্যাটোপন্থি লোকজনকে বের করে দেয়া হচ্ছে যা নিয়ে আমেরিকার বার বার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোনার বলেন, নরওয়েতে মহড়ার সময় প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও কামাল আতাতুর্কের ছবি শত্রু তালিকায় রাখা কোনো সাধারণ ঘটনা নয় এবং এটা ছোটখাটো ভুল নয় বরং এ ঘটনার মধ্যদিয়ে ন্যাটো ও তুরস্কের মধ্যকার দূরত্ব ফুটে উঠেছে। তিনি জানিয়েছন, ন্যাটো জোটে থাকার পক্ষে তুরস্কে এখন খুব কম মানুষের সমর্থন পাওয়া যাবে। তুরস্কে এখন রাজনৈতিক আবহাওয়া এমন যে, আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সঙ্গে সহযোগিতা করার বিরোধী সবাই। তুরস্কের প্রেট্রিয়টিক পার্টির প্রধান বলেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্ক বেরিয়ে গেলে এ জোট পতনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ন্যাটো জোট ছেড়ে কোথায় যাবে তুরস্ক? দেশটি কী একাকি থাকবে? না, তেমন কোনো কারণ নেই বরং তুরস্ক ন্যাটো জোট ছেড়ে সাংহাই সহযোগিতা পরিষদে যোগ দিতে পারে এবং সেখানেই দেশটি বেশি লাভ খুঁজে পাবে বলে মনে করছে। সে লাভ হবে দুপক্ষের জন্যই। ইউনুস সোনার মনে করেন, ন্যাটো জোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে তুরস্ক ইউরেশিয়া কাঠামোয় যোগ দিলে ইউরেশিয়াকে নতুন মাত্রায় পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারবে আংকারা।
ইউনুস সোনার বলছেন, ন্যাটো জোট থেকে শুধুমাত্র তুরস্কই বেরিয়ে আসার চিন্তা করছে না বরং ইউরোপের বেশকিছু দেশ একই চিন্তা করছে। এরইমধ্যে এসব দেশ ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পথ চলতে শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউরোপের দেশগুলো নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করেছে। ইউনুস সোনার জানান, ইরান ইস্যুতে আমেরিকার অবস্থানে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি চরম উদ্বিগ্ন। পাশাপাশি ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের কার্যক্রমে কিছু সদস্য দেশ উদ্বিগ্ন। তিনি দাবি করেন, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য ভবিষ্যতে এসব দেশ তুরস্কের পথ অনুসরণ করবে। ফলে, যে ন্যাটো জোট আমেরিকা তৈরি করেছিল সেই জোটে আমেরিকা একাই থাকবে। সোনার মনে করেন, তুরস্কের বেরিয়ে যাওয়াটা ন্যাটো জোটে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথ উন্মুক্ত করে দেবে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ২৬, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০