ওয়ান ইলেভেনের অজানা কথা-৩
নেপথ্যে কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ ও দুই সম্পাদক

ওয়ান-ইলেভেনের সেনা সমর্থিত বেসামরিক সরকার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সত্যি সত্যিই মাইনাস করতে চেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার শেখ হাসিনাকে বিদেশে পাঠানোর পর সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলো খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে। এই চেষ্টা সফল হলে তৎকালীন সেনা প্রধান মইন উ আহমেদের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হত। তবে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেন খালেদা জিয়া। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনা যাতে দেশে ফিরতে পারেন সে জন্য বিভিন্ন চেষ্টা চালাতে থাকেন। তবে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন।
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারী জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন রচিত ‘জরুরি আইনের সরকারের দুই বছর (২০০৭-২০০৮)’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে দলটির অপর স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ প্রধান অতিথি ছিলেন। অনুষ্ঠানে ওয়ান-ইলেভেনের স্মৃতিচারণ করে মওদুদ বলেন, দুই নেত্রীকে মাইনাস করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে চেয়েছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সময়ের সেনা প্রধান মইন উ আহমেদ। “একদিন আমাকে রাত ২টায় চোখ বেঁধে নিয়ে বলা হয়, এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ চাই। আমি বললাম, এটা অসম্ভব। তখন তারা বললেন, দুই নেত্রীকে দেশ থেকে বের করে দেব। মাইনাস করব। দেশে শূন্যতা সৃষ্টি হলেই তখন আমাদের সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ মইন উ আহমেদ হবেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু আমি তাদের এ প্রস্তাবে রাজি হইনি। কার্যত ওয়ান-ইলেভেন ছিল দেশকে ব্যর্থ করার এক গভীর ষড়যন্ত্র। মইন শুধু রাজনীতিবিদদের সঙ্গেই নন, দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
মওদুদ বলেন, “ওয়ান-ইলেভেন সরকারের পরিকল্পনাই ছিল ভিন্ন। এজন্য তারা নির্বাচনের দিকে না গিয়ে মইনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য একটি রাজনৈতিক সংস্কার করতে চায়। একদিকে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে অভিযান অন্যদিকে তাদের ছিল দেশের নেতৃত্ব নেওয়ার খায়েশ।”
আগে থেকেই আঁচ করা গিয়েছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি : বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাবস্থায়ই গুঞ্জন ছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তাদের ঘনিষ্ঠরা এমনটা আভাসও দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে জানানো হয়েছিলো ১২ জানুয়ারির মধ্যে মার্শাল ল’ হবে। তাকে বলা হয়েছিলো- বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোকে গ্রেফতার করা হবে, মইনুল রোডের বাসভবন তছনছ করে ফেলা হবে। তবে শেখ হাসিনাকেও যে গ্রেফতার করা হবে তা তাকে জানানো হয়নি।
এদিকে সেনা সমর্থিত ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনের কারিগর ছিলেন এই দেশেরই কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ। দেশের যেসব ব্যর্থ রাজনীতিবিদদের নাম আলোচনায় ছিলো তারা হলেন, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সভাপতি ডা: বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপি’র চেয়ারম্যান কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ দীর্ঘদিন থেকে থার্ড ফোর্সকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নানান প্রচারনা ও ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছিলেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একটি অংশ এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পাঁচ বছরে বিএনপি সরকারের পুরো সুবিধা ভোগ করে সেই সরকারের বিদায়ের আগে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির দলে ঘটা করে যোগদানের ঘটনাতো সবাই দেখেছেন। ড. কামাল হোসেন ২০০৫ থেকে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
রাজনীতির বাইরে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনে দুটি পত্রিকার নামকরা সম্পাদকও ছিলেন বলে প্রচার ছিলো। তবে অবশ্য তারা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তারা শুধু দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাই নয়-শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার চেষ্টায় আদাজল খেয়ে নেমেছিলেন। তারা যে তত্ত্বের সেঁকোবিষ দেশের মানুষকে গেলাতে চেয়েছিলেন তার অপর নাম মাইনাস টু-থিওরি বা ফর্মুলা। এই তত্ত্বের সর্বনাশা ঝড়ে গোটা দেশের রাজনীতিতে নেমে এসেছিল ঘনঘোর এক অশুভ ছায়া। মাইনাস টু ফর্মুলার এই দুই প্রবক্তা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে সেনাতন্ত্রের পক্ষে কোমর বেঁধে নেমেছিলেন। ব্যাপারটা এমন দাড়িয়েছিল যে, তারা হয়ে উঠেছিলেন ‘মোর ক্যাথলিক দ্যান দ্য পোপ’। তাদের সম্পাদিত পত্রিকায় প্রকাশিত মন্তব্য প্রতিবেদনে, নিবন্ধে, আলোচনায় বারবার এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে খালেদা-হাসিনার থাকার কোনো যৌক্তিকতা আর নেই; গণতন্ত্র, দেশ, দেশবাসী তাদের হাতে নিরাপদ নয়।
তাদের কলমের খোঁচায় শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে বিচারের দোষী সাব্যস্ত হবার আগেই দুর্নীতিবাজ বলে প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন দিনের পর দিন। এই দুই মহারথীর উস্কানির সুবাদে সেনা সমর্থিত নতজানু তত্ত্বাবধায়ক সরকার মামলায় জড়িয়ে দুই নেত্রীকে জেলখানায় পর্যন্ত পাঠায়।
শুধু মামলা দিয়ে জেলেখানায় ঢোকানো নয়- দেশের দুই শীর্ষ দলের কিছু নেতাকে টোপ দিয়ে হাত করে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে। একনায়ক বলে গালাগাল করে মাইনাস করারও অপপ্রয়াস করা হয়েছে। তাদের এই অপপ্রয়াসকে আইয়ুব খানের তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রের আরেক নিকৃষ্ট সংস্করণ বললে বরং কম বলা হয়।
শুধু কাগজে-কলমেই নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গায়ে যাতে কাঁটার আঁচড় না লাগে সরকার পরিচালনা করতে পারে সেজন্য সরকারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ডেইলি স্টারের একজন পদস্থ নির্বাহী কর্মকর্তাকে। দুটি বছর তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুণগান করে কাটিয়েছেন। দুই সম্পাদক রাজনীতিবিদ ও দেশবাসীকে দেখাতে চেয়েছে তারা কতো শক্তিশালী।
দেশের প্রধান দুইটি দলের প্রধান দুই নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য তাদের বন্দি করে রেখে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলা সফল হয়নি, উল্টো গণতন্ত্রকামী মানুষের রোষের মুখে তারাই বাংলাদেশের মাটি থেকে মাইনাস হয়ে গেছেন। সেদিন জনগণ মতাদর্শের দৃষ্টিতে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের নেত্রী এবং বেগম খালেদা জিয়াকে বিএনপির নেত্রী হিসেবে দেখেনি, দেখেছিল গণতন্ত্রের প্রতীক রূপে। ২০০১-এর নির্বাচনের পর খালেদা জিয়া যে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সরকার গঠন করেছিলেন, তারা ছিল ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলার নিরব সমর্থক।
ওয়ান-ইলেভেনের পর ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহজোট সরকার। দেশে ফিরে আসে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র ফিরে আসলেও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন বন্ধ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। তারা এও বলেছেন যে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।
ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো : ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো। সে সময় উভয় দলের নেতারা পরষ্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই একটি চাঁদাবাজি মামলায় শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করে সংসদ ভবন এলাকার একটি বাড়িতে কারাবন্দি অবস্থায় রাখে।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পর খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর চেষ্টা চালাতে থাকে। ওয়ান-ইলেভেনের সামরিক জান্তা সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বেগম জিয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন- সন্তান নাকি দেশ? খালেদা জিয়া উত্তরে বলেছিলেন-দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো আর আরেক সন্তানকে ইলেকট্রিক শক দিয়ে ব্রেন ড্যামেজ করে দেওয়া হলো। এরপর আবার খালেদা জিয়া জিজ্ঞাসা করা হলো-আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন, এই দেশ আমার মা, এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহর কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানের মাঝে। এরপর ২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধেও সেনা সমর্থিত সরকার দুর্নীতির দায়ে একটি মামলা করে। ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়াকে তার ক্যান্টনমেন্টের বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয় এবং একই দিন সংসদ ভবন এলাকার দ্বিতীয় সাব-জেলে বন্দি করা হয়। ১১ মাস কারাগারে থাকার পর ২০০৮ সালের ১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়েছিলেন। অন্যদিকে ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান খালেদা জিয়া।
আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে বাধাদান ও গ্রেফতারের দিন টেনে-হিঁচড়ে যেভাবে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় তা টিভির পর্দায় দেখে দেশের মানুষের আবেগ সহানুভূতি তার দিকেই ঝুঁকেছে। তখন এ বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার পক্ষে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেন তার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান। শুধু তাই নয়, বিবৃতিতে শেখ হাসিনার মুক্তিও দাবি করা হয়। সে সময় মানসিক দূরত্ব না কমলেও নিজেদের স্বার্থে একে অপরের কাছে এসেছিলেন দুই দলের নেতারা। ওয়ান-ইলেভেনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাকুঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুখোমুখি হলে একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি গরুর মাংস রান্না করে খালেদা জিয়ার জন্য পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়া সে মাংস পাননি বলে জানিয়েছিলেন।
ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের ব্যর্থতার কারণ : ওয়ান-ইলেভেনের সরকার রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, নির্বাচনী ও সাংবিধানিক ব্যাপক সংস্কারে স্বপ্ন দেখিয়ে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করেছিলো। পরবর্তীতে দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী থেকে তৃণমূলকর্মী ও ব্যবসায়ীদের ছাড়াও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে ধরে ধরে কারাগারে পাঠায়। তাছাড়া তাদের সামাজিক মান-সম্মান বিনষ্ট, এমনকি স্ত্রী-সন্তানদেরকে নাজেহাল করে জনমত দূরে ঠেলে দেয়।
দলে দুই নেত্রীর অবস্থান সুসংহত হয়েছে : আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিতে দলীয় সংস্কার করার উদ্যোগ নিয়েছিল ওয়ান-ইলেভেনের সরকার। তাদের ভাষায় রাজনীতি ক্লিন বা পরিষ্কার রাখার জন্যই ছিল সে চেষ্টা। এ জন্য দল দুইটির কিছু সিনিয়র নেতাদের নিয়ে সংস্কার প্রস্তাবও দেয়া হয়। তথাকথিত রাজনৈতিক সংস্কার চেষ্টা ব্যর্থ হবার কারণে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এবং দলের ভেতরে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার অবস্থান আরও সংহত হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের পর দল দুইটি কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের ভেতরে এক ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা করে। শীর্ষ নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করার রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয় এর মাধ্যমে।
লেখক: সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:

- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
