ওয়ান ইলেভেনের অজানা কথা-৩
নেপথ্যে কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ ও দুই সম্পাদক
ওয়ান-ইলেভেনের সেনা সমর্থিত বেসামরিক সরকার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সত্যি সত্যিই মাইনাস করতে চেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার শেখ হাসিনাকে বিদেশে পাঠানোর পর সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলো খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে। এই চেষ্টা সফল হলে তৎকালীন সেনা প্রধান মইন উ আহমেদের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হত। তবে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেন খালেদা জিয়া। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনা যাতে দেশে ফিরতে পারেন সে জন্য বিভিন্ন চেষ্টা চালাতে থাকেন। তবে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন।
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারী জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন রচিত ‘জরুরি আইনের সরকারের দুই বছর (২০০৭-২০০৮)’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে দলটির অপর স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ প্রধান অতিথি ছিলেন। অনুষ্ঠানে ওয়ান-ইলেভেনের স্মৃতিচারণ করে মওদুদ বলেন, দুই নেত্রীকে মাইনাস করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে চেয়েছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সময়ের সেনা প্রধান মইন উ আহমেদ। “একদিন আমাকে রাত ২টায় চোখ বেঁধে নিয়ে বলা হয়, এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ চাই। আমি বললাম, এটা অসম্ভব। তখন তারা বললেন, দুই নেত্রীকে দেশ থেকে বের করে দেব। মাইনাস করব। দেশে শূন্যতা সৃষ্টি হলেই তখন আমাদের সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ মইন উ আহমেদ হবেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু আমি তাদের এ প্রস্তাবে রাজি হইনি। কার্যত ওয়ান-ইলেভেন ছিল দেশকে ব্যর্থ করার এক গভীর ষড়যন্ত্র। মইন শুধু রাজনীতিবিদদের সঙ্গেই নন, দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
মওদুদ বলেন, “ওয়ান-ইলেভেন সরকারের পরিকল্পনাই ছিল ভিন্ন। এজন্য তারা নির্বাচনের দিকে না গিয়ে মইনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য একটি রাজনৈতিক সংস্কার করতে চায়। একদিকে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে অভিযান অন্যদিকে তাদের ছিল দেশের নেতৃত্ব নেওয়ার খায়েশ।”
আগে থেকেই আঁচ করা গিয়েছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি : বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাবস্থায়ই গুঞ্জন ছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তাদের ঘনিষ্ঠরা এমনটা আভাসও দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে জানানো হয়েছিলো ১২ জানুয়ারির মধ্যে মার্শাল ল’ হবে। তাকে বলা হয়েছিলো- বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোকে গ্রেফতার করা হবে, মইনুল রোডের বাসভবন তছনছ করে ফেলা হবে। তবে শেখ হাসিনাকেও যে গ্রেফতার করা হবে তা তাকে জানানো হয়নি।
এদিকে সেনা সমর্থিত ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনের কারিগর ছিলেন এই দেশেরই কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ। দেশের যেসব ব্যর্থ রাজনীতিবিদদের নাম আলোচনায় ছিলো তারা হলেন, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সভাপতি ডা: বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপি’র চেয়ারম্যান কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ দীর্ঘদিন থেকে থার্ড ফোর্সকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নানান প্রচারনা ও ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছিলেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একটি অংশ এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পাঁচ বছরে বিএনপি সরকারের পুরো সুবিধা ভোগ করে সেই সরকারের বিদায়ের আগে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির দলে ঘটা করে যোগদানের ঘটনাতো সবাই দেখেছেন। ড. কামাল হোসেন ২০০৫ থেকে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
রাজনীতির বাইরে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনে দুটি পত্রিকার নামকরা সম্পাদকও ছিলেন বলে প্রচার ছিলো। তবে অবশ্য তারা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তারা শুধু দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাই নয়-শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার চেষ্টায় আদাজল খেয়ে নেমেছিলেন। তারা যে তত্ত্বের সেঁকোবিষ দেশের মানুষকে গেলাতে চেয়েছিলেন তার অপর নাম মাইনাস টু-থিওরি বা ফর্মুলা। এই তত্ত্বের সর্বনাশা ঝড়ে গোটা দেশের রাজনীতিতে নেমে এসেছিল ঘনঘোর এক অশুভ ছায়া। মাইনাস টু ফর্মুলার এই দুই প্রবক্তা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে সেনাতন্ত্রের পক্ষে কোমর বেঁধে নেমেছিলেন। ব্যাপারটা এমন দাড়িয়েছিল যে, তারা হয়ে উঠেছিলেন ‘মোর ক্যাথলিক দ্যান দ্য পোপ’। তাদের সম্পাদিত পত্রিকায় প্রকাশিত মন্তব্য প্রতিবেদনে, নিবন্ধে, আলোচনায় বারবার এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে খালেদা-হাসিনার থাকার কোনো যৌক্তিকতা আর নেই; গণতন্ত্র, দেশ, দেশবাসী তাদের হাতে নিরাপদ নয়।
তাদের কলমের খোঁচায় শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে বিচারের দোষী সাব্যস্ত হবার আগেই দুর্নীতিবাজ বলে প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন দিনের পর দিন। এই দুই মহারথীর উস্কানির সুবাদে সেনা সমর্থিত নতজানু তত্ত্বাবধায়ক সরকার মামলায় জড়িয়ে দুই নেত্রীকে জেলখানায় পর্যন্ত পাঠায়।
শুধু মামলা দিয়ে জেলেখানায় ঢোকানো নয়- দেশের দুই শীর্ষ দলের কিছু নেতাকে টোপ দিয়ে হাত করে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে। একনায়ক বলে গালাগাল করে মাইনাস করারও অপপ্রয়াস করা হয়েছে। তাদের এই অপপ্রয়াসকে আইয়ুব খানের তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রের আরেক নিকৃষ্ট সংস্করণ বললে বরং কম বলা হয়।
শুধু কাগজে-কলমেই নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গায়ে যাতে কাঁটার আঁচড় না লাগে সরকার পরিচালনা করতে পারে সেজন্য সরকারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ডেইলি স্টারের একজন পদস্থ নির্বাহী কর্মকর্তাকে। দুটি বছর তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুণগান করে কাটিয়েছেন। দুই সম্পাদক রাজনীতিবিদ ও দেশবাসীকে দেখাতে চেয়েছে তারা কতো শক্তিশালী।
দেশের প্রধান দুইটি দলের প্রধান দুই নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য তাদের বন্দি করে রেখে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলা সফল হয়নি, উল্টো গণতন্ত্রকামী মানুষের রোষের মুখে তারাই বাংলাদেশের মাটি থেকে মাইনাস হয়ে গেছেন। সেদিন জনগণ মতাদর্শের দৃষ্টিতে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের নেত্রী এবং বেগম খালেদা জিয়াকে বিএনপির নেত্রী হিসেবে দেখেনি, দেখেছিল গণতন্ত্রের প্রতীক রূপে। ২০০১-এর নির্বাচনের পর খালেদা জিয়া যে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সরকার গঠন করেছিলেন, তারা ছিল ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলার নিরব সমর্থক।
ওয়ান-ইলেভেনের পর ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহজোট সরকার। দেশে ফিরে আসে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র ফিরে আসলেও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন বন্ধ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। তারা এও বলেছেন যে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।
ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো : ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো। সে সময় উভয় দলের নেতারা পরষ্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই একটি চাঁদাবাজি মামলায় শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করে সংসদ ভবন এলাকার একটি বাড়িতে কারাবন্দি অবস্থায় রাখে।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পর খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর চেষ্টা চালাতে থাকে। ওয়ান-ইলেভেনের সামরিক জান্তা সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বেগম জিয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন- সন্তান নাকি দেশ? খালেদা জিয়া উত্তরে বলেছিলেন-দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো আর আরেক সন্তানকে ইলেকট্রিক শক দিয়ে ব্রেন ড্যামেজ করে দেওয়া হলো। এরপর আবার খালেদা জিয়া জিজ্ঞাসা করা হলো-আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন, এই দেশ আমার মা, এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহর কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানের মাঝে। এরপর ২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধেও সেনা সমর্থিত সরকার দুর্নীতির দায়ে একটি মামলা করে। ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়াকে তার ক্যান্টনমেন্টের বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয় এবং একই দিন সংসদ ভবন এলাকার দ্বিতীয় সাব-জেলে বন্দি করা হয়। ১১ মাস কারাগারে থাকার পর ২০০৮ সালের ১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়েছিলেন। অন্যদিকে ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান খালেদা জিয়া।
আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে বাধাদান ও গ্রেফতারের দিন টেনে-হিঁচড়ে যেভাবে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় তা টিভির পর্দায় দেখে দেশের মানুষের আবেগ সহানুভূতি তার দিকেই ঝুঁকেছে। তখন এ বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার পক্ষে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেন তার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান। শুধু তাই নয়, বিবৃতিতে শেখ হাসিনার মুক্তিও দাবি করা হয়। সে সময় মানসিক দূরত্ব না কমলেও নিজেদের স্বার্থে একে অপরের কাছে এসেছিলেন দুই দলের নেতারা। ওয়ান-ইলেভেনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাকুঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুখোমুখি হলে একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি গরুর মাংস রান্না করে খালেদা জিয়ার জন্য পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়া সে মাংস পাননি বলে জানিয়েছিলেন।
ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের ব্যর্থতার কারণ : ওয়ান-ইলেভেনের সরকার রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, নির্বাচনী ও সাংবিধানিক ব্যাপক সংস্কারে স্বপ্ন দেখিয়ে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করেছিলো। পরবর্তীতে দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী থেকে তৃণমূলকর্মী ও ব্যবসায়ীদের ছাড়াও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে ধরে ধরে কারাগারে পাঠায়। তাছাড়া তাদের সামাজিক মান-সম্মান বিনষ্ট, এমনকি স্ত্রী-সন্তানদেরকে নাজেহাল করে জনমত দূরে ঠেলে দেয়।
দলে দুই নেত্রীর অবস্থান সুসংহত হয়েছে : আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিতে দলীয় সংস্কার করার উদ্যোগ নিয়েছিল ওয়ান-ইলেভেনের সরকার। তাদের ভাষায় রাজনীতি ক্লিন বা পরিষ্কার রাখার জন্যই ছিল সে চেষ্টা। এ জন্য দল দুইটির কিছু সিনিয়র নেতাদের নিয়ে সংস্কার প্রস্তাবও দেয়া হয়। তথাকথিত রাজনৈতিক সংস্কার চেষ্টা ব্যর্থ হবার কারণে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এবং দলের ভেতরে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার অবস্থান আরও সংহত হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের পর দল দুইটি কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের ভেতরে এক ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা করে। শীর্ষ নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করার রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয় এর মাধ্যমে।
লেখক: সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- বিচার না হলে বিপিএল ছাড়ার হুমকি বরিশাল মালিকের
- জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
- আর্জেন্টিনা থেকে এল ৫০ হাজার টন গম
- হঠাৎ-ই স্কোয়াড থেকে সরানো হলো বুমরাহকে, বাড়ছে শঙ্কা
- গাজা উপত্যকা দখল করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- উত্তরবঙ্গের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ ঘোষণা
- আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
- শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস
- বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
- হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ
- কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘‘বেস্ট ব্যাংকিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ঢাকা ক্যাপিটালস টিমের সদস্যরা
- ইসলামী ব্যাংকের সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- সৌদি আরবের জ্বালানি বহির্ভূত খাতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ঢাকায় ফিরছেন মুশতাক
- বাংলাদেশ ব্যাংকে গোপন ৩০০ লকারের সন্ধান, যে কোনো সময় অভিযান
- যুক্তরাজ্যের আদলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ার রূপরেখা দিলো বিএনপি
- ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করা প্রয়োজন’
- পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না
- পাচার সম্পদ পুনরুদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- "৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব প্রকাশ করা হবে"
- বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- ছয় মাসে লোকসানে ৬ কোম্পানি
- সরস্বতী পূজা আজ
- আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- ঢাকা ছাড়ছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা
- যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ: বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শেষ আজ
- "দাবির মুখে সরকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে না সরকার"
- আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- তিতুমীর কলেজ ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- দাবি পূরণের আশ্বাসে যমুনার সামনে থেকে চলে গেলেন আহতরা
- সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ হলে স্বৈরাচার সুযোগ পাবে: তারেক রহমান
- শীতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ, এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৫৬ কোটি টাকা
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- পারিশ্রমিক না পাওয়ায় হোটেল ছাড়েননি রাজশাহীর ক্রিকেটাররা
- নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান
- কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তন, সরে গেলো নৌকা
- বর্ষার আগে ঢাকার ১৯ খালে প্রবাহ ফেরাতে পারব: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
- ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হলো টঙ্গীর তুরাগ তীর
- ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ফখরুল-খসরু
- মহাখালীতে সড়ক অবরোধ, ‘ব্লকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি শিথিল
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"