লেবাননে হিজবুল্লাহর উত্থান এবং সৌদির আত্মরক্ষা
গত ২৬ নভেম্বর আমেরিকার প্রভাবশালী পত্রিকা দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্টে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে লেবাননের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর উত্থান ও সৌদি আরবের নেতিবাচক রাজনীতির নানা দিক নিয়ে অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী একটি প্রতিবদেন তুলে ধরেছেন লেবাননে ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক এরিন কানিংহাম এবং তুরস্কের প্রতিনিধি লুইজা লাভলাক। প্রতিবেদনটি এরইমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে। লেখার বিষয়বস্তুতে আমি নিজেও মুগ্ধ। এ কারণে চলতি সপ্তাহে মৌলিক কোনো কলাম না লিখে ওয়াশিংটন পোস্টের লেখাটি অনুবাদ করে পাঠকদের জন্য তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। আশা করি হিজবুল্লাহ ও সৌদি আরবের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যাবে। হিজবুল্লাহ আজকে যে শক্তি অর্জন করেছে তার কারণও পরিষ্কার হবে। চলুন মূল প্রতিবেদনে যাওয়া যাক।……
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার কারণে হিজবুল্লাহর ওপর কয়েকটি আরব দেশ চাপ বাড়ালেও লেবাননের শিয়া গেরিলা সংগঠনটি আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে, লেবাননের সীমানার বাইরেও সামরিক শক্তি মোতায়েন করেছে এবং দেশের ভেতরে রাজনৈতিক সংকট সাফল্যজনকভাবে অতিক্রম করছে।
যখন মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে, যখন সিরিয়া থেকে ইয়েমেন পর্যন্ত সংঘাত জোরদার হয়েছে তখন এ সংগঠনের এমন উত্থান হয়েছে। সৌদি আরব হিজবুল্লাহকে ইরানের অত্যন্ত শক্তিশালী প্রতিনিধি মনে করে এবং সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে হিজবুল্লাহ আন্দোলনকে কোণঠাসা করতে সৌদি আরব সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তবে লেবাননের প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরির পদত্যাগের ঘটনা হিজবুল্লাহর শক্তিশালী অবস্থানকে স্পষ্ট করেছে অনেক বেশি।
মার্কিন ও লেবাননের সরকারি কর্মকর্তাদের বক্তব্য অনুসারে, হারিরিকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে সৌদি আরব এবং লেবাননের জোট সরকার ভেঙে দেয়ার চেষ্টা করেছে যে সরকারে হিজবুল্লাহরও মন্ত্রী রয়েছেন। সৌদি আরব আশা করেছিল- এ পদক্ষেপে ইরানের অবস্থান দুর্বল হবে এবং শিয়া গেরিলা সংগঠনটির বিরুদ্ধে আগ্রাসী পদক্ষেপের পথ সহজ হবে।
কিন্তু এর বিপরীতে, লেবাননের নেতারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সমর্থন দেন এবং হিজবুল্লাহকে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠাকারী শক্তি বলে তার প্রতিও তারা সমর্থন ঘোষণা করেন। পদত্যাগের পর দেশে ফিরে সাদ হারির ঘোষণা দিয়েছেন যে, তিনি তার পদত্যাগপত্র স্থগিত করছেন এবং তিনি লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিশেল আউনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
এখন হিজবুল্লাহ তার রাজনৈতিক ও সামরিক দক্ষতা এবং লেবাননে বিশাল সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এই ঘটনা থেকে লাভ তোলার পথে রয়েছে। দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর শক্ত অবস্থান রয়েছে এবং ইসরাইলি সেনাদের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য সেখানেই এ সংগঠনের জন্ম হয়েছিল। সেই দক্ষিণ লেবাননে, সিরিয়ার যুদ্ধক্ষেত্রে সবখানেই হিজবুল্লাহ এখন ক্রমবর্ধমান শক্তি, হিজবুল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করার মতো শক্তি অনেকেরই নেই।
ক্যারেঞ্জি মিডল ইস্ট সেন্টারের অনাবাসিক বিশেষজ্ঞ রাফায়েল লেফেভরে বলছেন, “সৌদি সরকার আশা করেছিল হারিরির পদত্যাগ একটি বৈদ্যুতিক তরঙ্গ সৃষ্টি করবে; এর ফলে লেবাননের মন্ত্রিসভা দ্রুতই বিলুপ্ত হবে এবং হিজবুল্লাহ ও তার মিত্র মন্ত্রীরা মন্ত্রিপরিষদ ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো থেকে পদত্যাগ করবেন। কিন্তু অবশ্যই তা ঘটে নি।”
তিনে বলেন, ইরান সমর্থিত দামেস্ক সরকারের সঙ্গে মিলে সিরিয়ায় উগ্রবাদী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরুর পর হিজবুল্লাহ অনেক বেশি শক্তিশালী হয়েছে। এবং “লেবাননের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রাণকেন্দ্রে এর প্রভাব এখন নিশ্চয় যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি”।
লেবানন হচ্ছে মাত্র ৬০ লাখ জনসংখ্যার একটি জাতি। দেশটির প্রধান ধর্মীয় গ্রুপগুলোর মধ্যে ক্ষমতা ভাগাভাগির মাধ্যমে শাসনকার্য পরিচালিত হয়। গ্রুপগুলো হলো- খ্রিস্টান, সুন্নি ও শিয়া মুসলিম। লেবাননের প্রধানমন্ত্রী হন সুন্নি মুসলিম, জাতীয় সংসদের স্পিকার হন শিয়া এবং প্রেসিডেন্ট হন খ্রিস্টান সম্প্রদায় থেকে। লেবাননের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও স্পিকার দুজনই হিজবুল্লাহর ঘনিষ্ঠ। লেবাননের জাতীয় সংসদে হিজবুল্লাহর ১১টি আসন এবং দুজন মন্ত্রী রয়েছেন।
কিন্তু এই সংগঠন লেবাননের আনুষ্ঠানিক শক্তির বাইরে থেকেও শক্তি সঞ্চয় করেছে, শক্তি সঞ্চয়ের সে উৎস হচ্ছে সামাজিক সেবা। হিজবুল্লাহ যেমন রাজনীতির ‘কিংমেকার’ তেমনি সামাজিক কর্মকাণ্ডেও এগিয়ে। তাদের হাতে রয়েছে রাষ্ট্রীয় শক্তির নিয়ন্ত্রণের বাইরের সামরিক শক্তি, রয়েছে ইরানের সমর্থন।
হিজবুল্লাহর শক্তি লেবাননের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতাকে ম্লান করে দেয়। এর সামাজিক সেবাকার্যক্রম স্কুল থেকে স্বেচ্ছাসেবা, প্রযুক্তিগত সহায়তা থেকে কৃষি- সবখানে বিস্তৃত। তাদের এই সামাজিক সেবাগুলো শিয়াসহ অন্য সব সম্প্রদায়কে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে।
অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ইরাক, লেবানন ও সিরিয়া প্রকল্পের পরিচালক হেইকো উয়িম্মেন বলেন, “হিজবুল্লাহর সক্ষমতা যদিও ‘রাষ্ট্রের মধ্যে রাষ্ট্র’র মতো তারপরও এরাই হচ্ছে লেবাননে বিকল্প সবকিছুর যোগানদাতা।”
তিনি বলেন, “সংকটের সময়, যখন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল তখন হিজবুল্লাহ দেশের জনগণকে যে সেবা দিয়েছে সেটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে তারা যেমন তাদের সম্প্রদায়ের মাঝে দৃঢ় সম্পর্ক স্থাপন করেছে তেমনি অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ভেতরে নিজেদের নিরাপদ অবস্থান গড়ে তুলেছে।”
ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য গেরিলা শক্তি হিসেবে হিজবুল্লাহর জন্ম হয়েছিল। দক্ষিণ লেবাননের জন্ম নেয়া এ সংগঠনটি সে কঠিন লড়াই করেছে ১৯৮৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত। হিজবুল্লাহর ভয়াবহ আক্রমণে দিশেহারা হয়ে ইসরাইল তার সেনাদেরকে লেবাননের ভূখণ্ড থেকে প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়। ২০০৬ সালে ইসরাইলের সঙ্গে আরেকটি যুদ্ধ করেছে হিজবুল্লাহ। যদিও সে যুদ্ধে ঠিক সেভাবে জয় পরাজয় নির্ধারিত হয় নি তবে সে যুদ্ধ হিজবুল্লাহকে প্রতিরোধী শক্তির মর্যাদা দিয়েছে। কিন্তু সিরিয়া যুদ্ধে এ সংগঠনটি দেশীয় সীমারেখা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক সংগঠনের মর্যাদা অর্জন করেছে, যুদ্ধ করেছে আঞ্চলিক বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে।
রাফায়েল লেফেভরে বলছেন, “সিরিয়ায় হিজবুল্লাহ শত শত যোদ্ধা হারিয়েছে কিন্তু আরো বহু নতুন যোদ্ধা রিক্রুট করেছে এবং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে যা হিজবুল্লাহকে প্যারা-মিলিটারি থেকে প্রকৃত মিনি-আর্মির সক্ষমতা দিয়েছে। আগে হিজবুল্লাহ গেরিলা যুদ্ধ করত এখন তাতে সীমাবদ্ধ নেই।”
রাফায়েল বলেন, “হিজবুল্লাহর এখন নিজস্ব ট্যাংক ডিভিশন এবং স্পেশাল অপারেশন্স ইউনিট রয়েছে যারা সিরিয়া ও রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে যুদ্ধ করছে এবং শত্রু কবলিত এলাকায় জটিল যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এ সংগঠন ইরান থেকে নগদ অর্থ ও অস্ত্র পায়। এই ইরানই হিজবুল্লাহকে গড়ে তুলেছে।”
সিরিয়া-লেবানন সীমান্তে হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা লেবাননের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে উগ্র সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালায়। লেবাননী সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান চালানো হলেও সেনাবাহিনী পেছনের কাতারেই ছিল।
হিজবুল্লাহর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মোহাম্মাদ ওবেইদ বলেন, “যখন লেবাননের সরকার তার দায়িত্ব পালন করে না তখন হিজবুল্লাহ দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে বাধ্য। জনগণকে রক্ষার জন্য কাউকে না কাউকে এগিয়ে আসতেই হবে।”
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযানগুলোর মাধ্যমে লেবাননের আরসাল ও কালামুন শহর থেকে হিজবুল্লাহ ও দেশটির সামরিক বাহিনী আল-কায়েদা এবং আইএস সন্ত্রাসীদের বহিষ্কার করতে সক্ষম হয়। ওবেইদ বলেন, “এই সমন্বয়ের অর্থ এই নয় যে, হিজবুল্লাহ লেবাননের সামরিক বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করছে। কিন্তু কাজটা লেবাননের সেনাবাহিনীর জন্য মোটেই সহজ ছিল না।….এবং হিজবুল্লাহ সবখানেই আছে।”
জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও, বিশেষ করে বহু লেবাননী নাগরিক যখন সৌদি তৎপরতাকে আগ্রাসন হিসেবে দেখছেন তখন হিজবল্লাহকে পুরো জাতির সমর্থন পেতে হবে। সংগঠনটি এরইমধ্যে লেবাননের সব সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য ত্রাণকর্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে এবং সরকারের ভেতরে ও বাইরে সুন্নি মিত্রদের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করছে।
হারির যিনি একজন সুন্নি তিনি দীর্ঘদিন ধরে হিজবুল্লাহর প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু তিনি যখন গত ৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেন তখন হিজবুল্লাহ মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ সৌদি সরকারকে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, সৌদি সরকার হারিরিকে আটক করেছে। প্রধানমন্ত্রী হারিরিকে অবিলম্বে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যও তিনি রিয়াদের প্রতি আহ্বান জানান।
উয়িম্মেন বলেন, “হিজবুল্লাহ নিশ্চয় সুন্নি মিত্র চায়। সামগ্রকিভাবে এই সংগঠনের তৎপরতা অন্তত বাহ্যিকভাবে সাম্প্রদায়িক নয়।”
এরইমধ্যে, এমনকি লেবাননের যেসব নাগরিক যারা বলেন যে, তারা হিজবুল্লাহর সঙ্গে জড়িত নন তারাও এই সংগঠনের উৎসাহী সমর্থকে পরিণত হয়েছেন।
বিলাল বালুত নামে দক্ষিণ লেবাননের একজন অর্থ সংগ্রহকারী এজেন্ট বলেন, “বহু মানুষ আছেন যারা রাজনৈতিক কারণে হিজবুল্লাহকে সমর্থন করেন কিন্তু বহু মানুষ আছেন যারা মনে করেন হিজবুল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করছে; সে কারণে তারা হিজবুল্লাহকে সমর্থন করেন।” বিলাল বলেন, “লেবাননের সেনারা যতটা পারছে ততটা আমাদেরকে সেবা দিচ্ছে কিন্তু হিজবুল্লাহর বহু সেনা আছে।”
তিনি বলেন, “যখন আপনি জনপ্রিয়তার শক্তি পাবেন তখন আপনি রাজনৈতিক শক্তিও পাবেন। এবং হিজবুল্লাহ প্রতিদিনই সেই সমর্থন পাচ্ছে এবং শক্তিশালী হচ্ছে।”
অনুবাদক : সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০