লেবাননে হিজবুল্লাহর উত্থান এবং সৌদির আত্মরক্ষা

গত ২৬ নভেম্বর আমেরিকার প্রভাবশালী পত্রিকা দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্টে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে লেবাননের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর উত্থান ও সৌদি আরবের নেতিবাচক রাজনীতির নানা দিক নিয়ে অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী একটি প্রতিবদেন তুলে ধরেছেন লেবাননে ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক এরিন কানিংহাম এবং তুরস্কের প্রতিনিধি লুইজা লাভলাক। প্রতিবেদনটি এরইমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে। লেখার বিষয়বস্তুতে আমি নিজেও মুগ্ধ। এ কারণে চলতি সপ্তাহে মৌলিক কোনো কলাম না লিখে ওয়াশিংটন পোস্টের লেখাটি অনুবাদ করে পাঠকদের জন্য তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। আশা করি হিজবুল্লাহ ও সৌদি আরবের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যাবে। হিজবুল্লাহ আজকে যে শক্তি অর্জন করেছে তার কারণও পরিষ্কার হবে। চলুন মূল প্রতিবেদনে যাওয়া যাক।……
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার কারণে হিজবুল্লাহর ওপর কয়েকটি আরব দেশ চাপ বাড়ালেও লেবাননের শিয়া গেরিলা সংগঠনটি আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে, লেবাননের সীমানার বাইরেও সামরিক শক্তি মোতায়েন করেছে এবং দেশের ভেতরে রাজনৈতিক সংকট সাফল্যজনকভাবে অতিক্রম করছে।
যখন মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে, যখন সিরিয়া থেকে ইয়েমেন পর্যন্ত সংঘাত জোরদার হয়েছে তখন এ সংগঠনের এমন উত্থান হয়েছে। সৌদি আরব হিজবুল্লাহকে ইরানের অত্যন্ত শক্তিশালী প্রতিনিধি মনে করে এবং সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে হিজবুল্লাহ আন্দোলনকে কোণঠাসা করতে সৌদি আরব সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তবে লেবাননের প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরির পদত্যাগের ঘটনা হিজবুল্লাহর শক্তিশালী অবস্থানকে স্পষ্ট করেছে অনেক বেশি।
মার্কিন ও লেবাননের সরকারি কর্মকর্তাদের বক্তব্য অনুসারে, হারিরিকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে সৌদি আরব এবং লেবাননের জোট সরকার ভেঙে দেয়ার চেষ্টা করেছে যে সরকারে হিজবুল্লাহরও মন্ত্রী রয়েছেন। সৌদি আরব আশা করেছিল- এ পদক্ষেপে ইরানের অবস্থান দুর্বল হবে এবং শিয়া গেরিলা সংগঠনটির বিরুদ্ধে আগ্রাসী পদক্ষেপের পথ সহজ হবে।
কিন্তু এর বিপরীতে, লেবাননের নেতারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সমর্থন দেন এবং হিজবুল্লাহকে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠাকারী শক্তি বলে তার প্রতিও তারা সমর্থন ঘোষণা করেন। পদত্যাগের পর দেশে ফিরে সাদ হারির ঘোষণা দিয়েছেন যে, তিনি তার পদত্যাগপত্র স্থগিত করছেন এবং তিনি লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিশেল আউনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
এখন হিজবুল্লাহ তার রাজনৈতিক ও সামরিক দক্ষতা এবং লেবাননে বিশাল সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এই ঘটনা থেকে লাভ তোলার পথে রয়েছে। দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর শক্ত অবস্থান রয়েছে এবং ইসরাইলি সেনাদের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য সেখানেই এ সংগঠনের জন্ম হয়েছিল। সেই দক্ষিণ লেবাননে, সিরিয়ার যুদ্ধক্ষেত্রে সবখানেই হিজবুল্লাহ এখন ক্রমবর্ধমান শক্তি, হিজবুল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করার মতো শক্তি অনেকেরই নেই।
ক্যারেঞ্জি মিডল ইস্ট সেন্টারের অনাবাসিক বিশেষজ্ঞ রাফায়েল লেফেভরে বলছেন, “সৌদি সরকার আশা করেছিল হারিরির পদত্যাগ একটি বৈদ্যুতিক তরঙ্গ সৃষ্টি করবে; এর ফলে লেবাননের মন্ত্রিসভা দ্রুতই বিলুপ্ত হবে এবং হিজবুল্লাহ ও তার মিত্র মন্ত্রীরা মন্ত্রিপরিষদ ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো থেকে পদত্যাগ করবেন। কিন্তু অবশ্যই তা ঘটে নি।”
তিনে বলেন, ইরান সমর্থিত দামেস্ক সরকারের সঙ্গে মিলে সিরিয়ায় উগ্রবাদী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরুর পর হিজবুল্লাহ অনেক বেশি শক্তিশালী হয়েছে। এবং “লেবাননের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রাণকেন্দ্রে এর প্রভাব এখন নিশ্চয় যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি”।
লেবানন হচ্ছে মাত্র ৬০ লাখ জনসংখ্যার একটি জাতি। দেশটির প্রধান ধর্মীয় গ্রুপগুলোর মধ্যে ক্ষমতা ভাগাভাগির মাধ্যমে শাসনকার্য পরিচালিত হয়। গ্রুপগুলো হলো- খ্রিস্টান, সুন্নি ও শিয়া মুসলিম। লেবাননের প্রধানমন্ত্রী হন সুন্নি মুসলিম, জাতীয় সংসদের স্পিকার হন শিয়া এবং প্রেসিডেন্ট হন খ্রিস্টান সম্প্রদায় থেকে। লেবাননের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও স্পিকার দুজনই হিজবুল্লাহর ঘনিষ্ঠ। লেবাননের জাতীয় সংসদে হিজবুল্লাহর ১১টি আসন এবং দুজন মন্ত্রী রয়েছেন।
কিন্তু এই সংগঠন লেবাননের আনুষ্ঠানিক শক্তির বাইরে থেকেও শক্তি সঞ্চয় করেছে, শক্তি সঞ্চয়ের সে উৎস হচ্ছে সামাজিক সেবা। হিজবুল্লাহ যেমন রাজনীতির ‘কিংমেকার’ তেমনি সামাজিক কর্মকাণ্ডেও এগিয়ে। তাদের হাতে রয়েছে রাষ্ট্রীয় শক্তির নিয়ন্ত্রণের বাইরের সামরিক শক্তি, রয়েছে ইরানের সমর্থন।
হিজবুল্লাহর শক্তি লেবাননের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতাকে ম্লান করে দেয়। এর সামাজিক সেবাকার্যক্রম স্কুল থেকে স্বেচ্ছাসেবা, প্রযুক্তিগত সহায়তা থেকে কৃষি- সবখানে বিস্তৃত। তাদের এই সামাজিক সেবাগুলো শিয়াসহ অন্য সব সম্প্রদায়কে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে।
অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ইরাক, লেবানন ও সিরিয়া প্রকল্পের পরিচালক হেইকো উয়িম্মেন বলেন, “হিজবুল্লাহর সক্ষমতা যদিও ‘রাষ্ট্রের মধ্যে রাষ্ট্র’র মতো তারপরও এরাই হচ্ছে লেবাননে বিকল্প সবকিছুর যোগানদাতা।”
তিনি বলেন, “সংকটের সময়, যখন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল তখন হিজবুল্লাহ দেশের জনগণকে যে সেবা দিয়েছে সেটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে তারা যেমন তাদের সম্প্রদায়ের মাঝে দৃঢ় সম্পর্ক স্থাপন করেছে তেমনি অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ভেতরে নিজেদের নিরাপদ অবস্থান গড়ে তুলেছে।”
ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য গেরিলা শক্তি হিসেবে হিজবুল্লাহর জন্ম হয়েছিল। দক্ষিণ লেবাননের জন্ম নেয়া এ সংগঠনটি সে কঠিন লড়াই করেছে ১৯৮৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত। হিজবুল্লাহর ভয়াবহ আক্রমণে দিশেহারা হয়ে ইসরাইল তার সেনাদেরকে লেবাননের ভূখণ্ড থেকে প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়। ২০০৬ সালে ইসরাইলের সঙ্গে আরেকটি যুদ্ধ করেছে হিজবুল্লাহ। যদিও সে যুদ্ধে ঠিক সেভাবে জয় পরাজয় নির্ধারিত হয় নি তবে সে যুদ্ধ হিজবুল্লাহকে প্রতিরোধী শক্তির মর্যাদা দিয়েছে। কিন্তু সিরিয়া যুদ্ধে এ সংগঠনটি দেশীয় সীমারেখা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক সংগঠনের মর্যাদা অর্জন করেছে, যুদ্ধ করেছে আঞ্চলিক বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে।
রাফায়েল লেফেভরে বলছেন, “সিরিয়ায় হিজবুল্লাহ শত শত যোদ্ধা হারিয়েছে কিন্তু আরো বহু নতুন যোদ্ধা রিক্রুট করেছে এবং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে যা হিজবুল্লাহকে প্যারা-মিলিটারি থেকে প্রকৃত মিনি-আর্মির সক্ষমতা দিয়েছে। আগে হিজবুল্লাহ গেরিলা যুদ্ধ করত এখন তাতে সীমাবদ্ধ নেই।”
রাফায়েল বলেন, “হিজবুল্লাহর এখন নিজস্ব ট্যাংক ডিভিশন এবং স্পেশাল অপারেশন্স ইউনিট রয়েছে যারা সিরিয়া ও রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে যুদ্ধ করছে এবং শত্রু কবলিত এলাকায় জটিল যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এ সংগঠন ইরান থেকে নগদ অর্থ ও অস্ত্র পায়। এই ইরানই হিজবুল্লাহকে গড়ে তুলেছে।”
সিরিয়া-লেবানন সীমান্তে হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা লেবাননের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে উগ্র সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালায়। লেবাননী সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান চালানো হলেও সেনাবাহিনী পেছনের কাতারেই ছিল।
হিজবুল্লাহর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মোহাম্মাদ ওবেইদ বলেন, “যখন লেবাননের সরকার তার দায়িত্ব পালন করে না তখন হিজবুল্লাহ দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে বাধ্য। জনগণকে রক্ষার জন্য কাউকে না কাউকে এগিয়ে আসতেই হবে।”
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযানগুলোর মাধ্যমে লেবাননের আরসাল ও কালামুন শহর থেকে হিজবুল্লাহ ও দেশটির সামরিক বাহিনী আল-কায়েদা এবং আইএস সন্ত্রাসীদের বহিষ্কার করতে সক্ষম হয়। ওবেইদ বলেন, “এই সমন্বয়ের অর্থ এই নয় যে, হিজবুল্লাহ লেবাননের সামরিক বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করছে। কিন্তু কাজটা লেবাননের সেনাবাহিনীর জন্য মোটেই সহজ ছিল না।….এবং হিজবুল্লাহ সবখানেই আছে।”
জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও, বিশেষ করে বহু লেবাননী নাগরিক যখন সৌদি তৎপরতাকে আগ্রাসন হিসেবে দেখছেন তখন হিজবল্লাহকে পুরো জাতির সমর্থন পেতে হবে। সংগঠনটি এরইমধ্যে লেবাননের সব সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য ত্রাণকর্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে এবং সরকারের ভেতরে ও বাইরে সুন্নি মিত্রদের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করছে।
হারির যিনি একজন সুন্নি তিনি দীর্ঘদিন ধরে হিজবুল্লাহর প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু তিনি যখন গত ৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেন তখন হিজবুল্লাহ মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ সৌদি সরকারকে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, সৌদি সরকার হারিরিকে আটক করেছে। প্রধানমন্ত্রী হারিরিকে অবিলম্বে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যও তিনি রিয়াদের প্রতি আহ্বান জানান।
উয়িম্মেন বলেন, “হিজবুল্লাহ নিশ্চয় সুন্নি মিত্র চায়। সামগ্রকিভাবে এই সংগঠনের তৎপরতা অন্তত বাহ্যিকভাবে সাম্প্রদায়িক নয়।”
এরইমধ্যে, এমনকি লেবাননের যেসব নাগরিক যারা বলেন যে, তারা হিজবুল্লাহর সঙ্গে জড়িত নন তারাও এই সংগঠনের উৎসাহী সমর্থকে পরিণত হয়েছেন।
বিলাল বালুত নামে দক্ষিণ লেবাননের একজন অর্থ সংগ্রহকারী এজেন্ট বলেন, “বহু মানুষ আছেন যারা রাজনৈতিক কারণে হিজবুল্লাহকে সমর্থন করেন কিন্তু বহু মানুষ আছেন যারা মনে করেন হিজবুল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করছে; সে কারণে তারা হিজবুল্লাহকে সমর্থন করেন।” বিলাল বলেন, “লেবাননের সেনারা যতটা পারছে ততটা আমাদেরকে সেবা দিচ্ছে কিন্তু হিজবুল্লাহর বহু সেনা আছে।”
তিনি বলেন, “যখন আপনি জনপ্রিয়তার শক্তি পাবেন তখন আপনি রাজনৈতিক শক্তিও পাবেন। এবং হিজবুল্লাহ প্রতিদিনই সেই সমর্থন পাচ্ছে এবং শক্তিশালী হচ্ছে।”
অনুবাদক : সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
পাঠকের মতামত:

- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
