কোটা ব্যবস্থা বাদ: প্রধানমন্ত্রী
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফ কথা, ‘কোটা ব্যবস্থা বাদ, এটাই আমার পরিষ্কার কথা।’ শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কোটা নিয়ে যখন এতকিছু, তখন কোটাই থাকবে না। কোনও কোটারই দরকার নেই।’ বুধবার (১১ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষ্য, ‘কোটা থাকলেই সংস্কারের প্রশ্ন আসবে। এখন সংস্কার করলে আগামীতে আরেক দল আবারও সংস্কারের কথা বলবে। কোটা থাকলেই ঝামেলা। সুতরাং কোনও কোটারই দরকার নেই।’
কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবি শুনে বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষার আশ্বাস দেওয়ার পরও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী।
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, “আন্দোলন যথেষ্ট করেছে, এবার তারা বাড়ি ফিরে যাক।”
আন্দোলনের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাড়িতে হামলার ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়ে এতে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিতের কথা বলেন।
তিনি বলেন, “যারা ভাংচুর লুটপাটে জড়িত, তাদের বিচার হতে হবে। লুটের মাল কোথায় আছে, তা ছাত্রদেরই বের করে দিতে হবে।”
যা যা বললেন প্রধানমন্ত্রী:
বুধবার (১১ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের এক প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সংসদ সদস্য নানকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশে হিসেবে আমরা কার্যক্রম চালাচ্ছি। যখন একটি দেশ উন্নত হয়, শিক্ষিত সমাজ হিসেবে গড়ে ওঠে। তাই আমরা শিক্ষার ওপর সবসময় গুরুত্ব দিয়েছি। শিক্ষার্থীদের যা যা দরকার, করে যাচ্ছি। বিভিন্ন জেলায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বহুমুখী বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে দিয়েছি। দেশ-বিদেশে কর্মক্ষেত্র প্রসারিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছি। উচ্চ শিক্ষায় যেন সহযোগিতা পায়, বৃত্তি পায় তার ব্যবস্থা করেছি। প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা পয়সায় বই দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি।বৃত্তির ব্যবস্থা করেছি। বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। কেন করছি? কারণ, আমরা চাই সবাই লেখাপড়া শিখবে, মনুষের মতো মানুষ হবে। এরাই ভবিষ্যতের কর্ণধার হবে, দেশকে পরিচালনা করবে।’
প্রধানমন্ত্রীবলেন, ‘খুব দুঃখ লাগে যখন দেখলাম, হঠাৎ কোটা চাই না। কোট সংস্কারের আন্দোলন। আন্দোলনটা কী? সমস্ত লেখাপড়া বন্ধ করেদিয়ে রাস্তায় বসে থাকা। রাস্তা চলাচলা বন্ধ করা। এমনকি হাসপাতালে রোগী যেতে পারছে না। কর্মস্থলে মানুষ যেতে পারছে না। লেখাপড়া–পরীক্ষা বন্ধ করে বসে আছে। এই ঘটন যেন সমস্ত জায়গায় ছড়িয়ে পড়লো। ডিজিটাল বাংলাদেশ আমিই গড়ে তুলেছিলাম। আজকে ইন্টারনেট, ফেসবুক, ইউটিউব যা কিছুই ব্যবহার হচ্ছে, সেগুলো তো আমাদেরই করা। আধুনিক যে প্রযুক্তি শিক্ষা, তার ব্যবস্থা আমি করেছি। সবকিছু আমাদের করা। কিন্তু গঠনমূলক কাজে ব্যবহার না হয়ে সেটা গুজব ছড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। একটা ছেলের মাথায় আঘাত লেগেছে। হঠাৎ একজন স্টাটাস দিয়ে দিলো, সে মারা গেছে। সঙ্গে সঙ্গে ছেলে-মেয়েরা সব বেরিয়ে গেলো।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছেলে-মেয়ে সব বেরিয়ে গেলো, এমনকি মেয়েরাও। আমরা ছাত্র ছিলাম, কিন্তু এমন দেখিনি। রাত ১টার সময় হলের গেট ভেঙে মেয়েরা বেয়ে পড়েছে রাস্তায়। শুধু একটা গুজবের ওপর। সেই ছেলে যখন বললো যে আমি মরি না, আমি বেঁচে আছি, তখন তাদের মুখটা থাকলো কোথায়? তাহলে এই স্ট্যাটাসটি কে দিলো এরকম মিথ্যা গুজব ছড়ানোর জন্য? এটা কেন দেওয়া হলো। এই যে মেয়েরা বেরিয়ে এসেছে, এরপর যদি কোনও অঘটন ঘটত, তার দায়-দায়িত্ব কে নিত? এটা কি একবারও কেউ চিন্তা করেছে?’
তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক ঘটনা হলো ভিসির বাড়িতে আক্রমণ। আমরা তো ঢাকা বিম্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলাম। বাংলাদেশের সব আন্দোলনে সেখানে আমরা গিয়েছি। স্কুল থেকে, কলেজ থেকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি আন্দোলন করতে। কখনও কোনও ভিসির বাড়িতে যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বা ছাত্রীরা আক্রমণ করতে পারে, ভাঙচুর করতে পারে— আমরা ভাবিনি। আর সেই ভাঙচুরটা কী? ভিসির বাড়ির ওই ছবি দেখে আমার মনে পড়ছিল ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আমাদের ৩২ নম্বর বাড়িতে যেভাবে ভাঙচুর করেছিল, ঠিক একই কায়দায়। এমনকি সব লকার খুলে গহনা চুরি করা, টাকা-পয়সা চুরি করা থেকে শুরু করে বাথরুমের কমোড খুলে রাখা, সবকিছু ভেঙে চুরমার করে দেওয়া। ভিসি ছিলেন, তার স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়-স্বজন যারা ছিল, তাদের ভয়ে লুকিয়ে থাকতে হয়েছে। ভিসি সামনে এসেছিলেন, তার ওপর আঘাত পর্যন্ত করতে গেছে। যদিও অন্য ছেলেরা তাকে বাঁচিয়েছে। একতলা, দোতলা সব একেবারে তছনছ। শুধু তাই নয়, সেখানে সিসি ক্যামেরা লাগানো ছিল, তারা ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে সেই ক্যামেরা ভেঙেছে এবং ক্যামেরা রেকর্ডার বক্স যেটা আছে, সেটা পর্যন্ত সরিয়ে নিয়ে গেছে। কত পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।’
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তারা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হওয়ার উপযুক্ত না। বা তারা ওখানকারছাত্র বলে আমি মনে করি না। কারণ কোনও শিক্ষার্থী তার শিক্ষককে এভাবে অপমান করতে পারে না, আঘাত করতে পারে না। এটাইহচ্ছে বাস্তবতা। সবচেয়ে জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে। এর তীব্র নিন্দা আমরা জানাচ্ছি যে এটা কী ধরেনের কথা!’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা দাবি জানিয়েছে। আমরাও বসে নেই। সোমবার কেবিনেট মিটিং ছিল। সেখানে আলোচনা করলাম। সিদ্ধান্ত দেওয়া হলো— সিনিয়র মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন। সেইসঙ্গে আমি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিলাম, বিষয়টি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে যা কিছু দরকার, তা করা হবে। মন্ত্রী গেলেন, আলোচনায় বসলেন। একটা সমঝোতা হলো। তাদের বলা হলো, কীভাবে কী করা হবে, দেখা হচ্ছে। জনপ্রশাসন সচিবসহ সংশ্লিষ্টরা বলেও দিলেন, আমি এ বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছি। কিন্তু কেউ কেউ মানলো না। তারা সারারাত টিএসসিতে থেকে গেলো। আলোচনা হচ্ছে, কথা হচ্ছে; কিন্তু এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে! ক্যাম্পাসে আগুন দেওয়া, ভিসির বাড়ি ভাঙচুর করা, চারুকলায় মঙ্গল শোভাযাত্রার জিনিসপত্রগুলো পুড়িয়ে দেওয়া— এগুলোর কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে।’
আন্দোলনের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আন্দোলন করতে গিয়ে মেয়েরা হল থেকে বেরিয়ে এলো। আমি সারারাত ঘুমাতে পারিনি। তাদের কিছু একটা হয়ে গেলে কে দায়িত্ব নিতো? তাদের চিন্তায় আমি সারারাত ঘুমাতে পারিনি। পরে আমি জাহাঙ্গীর কবির নানককে পাঠিয়েছি। তিনি গেলেন, সবার সঙ্গে কথা বললেন, গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বললেন। তাদের ফিরে যাওয়ার কথা বলা হলো। কিন্তু তারা কিছুই মানলো না। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তো বটেই, ঢাকার বাইরেও সবাই রাস্তায় নেমে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটি নীতি দিয়ে দেশ পরিচালিত হয়। এখন যারা আন্দোলন করছে, তারা তো আমাদেরই ছেলেমেয়ে। অনেকেই আছে যারা আমার নাতির বয়সী। কী করলে তাদের ভালো হবে, সেটা কি আমরা বুঝি না? ১৯৭২ সাল থেকে কোটা পদ্ধতি চলে আসছে। বিভিন্ন সময়ে এর সংস্কার করা হয়েছে। তবে কোটা পদ্ধতিতে যাই থাকুক, যখনই নিয়োগে কোটা পূরণ না হয়, আমরা মেধাতালিকা থেকে চাকরি দিয়ে দেই।’ এ সময় ৩৩তম, ৩৫তম ও ৩৬তম বিসিএস পরীক্ষায় ৭৭ শতাংশ পর্যন্ত নিয়োগ মেধা কোটা থেকে হওয়ার পরিসংখ্যানও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোটার জন্য মেধাবীরা কেউ নিয়োগ থেকে বাদ পড়েনি। আগে কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে হয়তো সেই জায়গা পূরণ হতো না। কিন্তু আমি বলে দিলাম, যেখানে কোটায় কাউকে পাওয়া যাবে না, সেখানে মেধাতালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। অনেকদিন থেকেই এই নিয়ম মেনে আসা হচ্ছে। আমি জানি না, তারা (আন্দোলনকারীরা) এই খবর রাখে কিনা। যারা বিসিএস দেয়, তারা তো সবাই মেধাবী। কেউ তো মেধার বাইরে নয়। কোটায় যারা আসে, তারাও তো মেধাবী। তাদেরও তো লিখিত পরীক্ষা পাস করেই আসতে হয়, তারপর চাকরি দেওয়া হয়। তাহলে আপত্তি কোন জায়গায়? তাদের কথা তো স্পষ্ট না।’
তিনি বলেন, ‘তাদের দাবিতে এক জায়গায় যে বলা আছে, কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে পূরণ করতে হবে, এটা তো আমরা বহু আগে থেকেই কার্যকর করেছি। এটাও কি তারা জানে না? আমার দুঃখ লাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও কোনও অধ্যাপক বা শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও কোনও অধ্যাপক, তারাও তাদের সঙ্গে একই সুরে কথা বলছেন। তারা দেখেনই না যে মেধাতালিকাকে অগ্রাধিকার দিয়েই আমরা নিয়োগ দিয়ে যাচ্ছি। তা না হলে ৭৭ ভাগ বা ৭০ ভাগ কিভাবে মেধাতালিকা থেকে নিয়োগ পেত?’
প্রধানমন্ত্রীবলেন, ‘ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি আমার কাছে এলো। তিন দিন ধরে তারা ঘুমাতে পারছে না। ওদিকে, চৈত্র মাসের এই সময়েতারা রাস্তায় বসে আন্দোলন করছে। তারা তো অসুস্থ হয়ে পড়বে। তারা রাস্তা বন্ধ করে রেখেছে। এমনিতেই যানজট, তা আরও বাড়ছে। রোগীরা হাসপাতালে যেতে পারছে না। অফিস আদালতে মানুষ যেতে পারছে না, কাজকর্ম করতে পারছে না। জেলার জন্য কোটা সুবিধা আছে। অথচ জেলায় জেলায় তারা রাস্তায় নেমে গেছে। যারা বিভিন্ন জেলার, তারাও কোটা চায় না। কেউই যখন এই কোটা চায় না, তাহলে আর কোটার দরকার কী? আমি বলে দিলাম, কোটাই থাকবে না। কোটার দরকার নাই। ঠিক আছে, বিসিএস যেভাবে পরীক্ষা হবে, মেধা থেকে নিয়োগ হবে। কারও কোনও আপত্তি থাকার দরকার নেই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোনও শ্রেণি যেন বঞ্চিত না হয়, সেইটা সংবিধানে বলা আছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, নারী, প্রতিবন্ধী— তারা যেন বঞ্চিত না হয়। সেদিকে লক্ষ্য রেখে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জন্য কোটা রাখা হয়েছে। নারীদের জন্য কোটা করেছি। আমি যখন ১৯৯৬ সালে সরকারে আসি, তখন কি একজনও নারী সচিব ছিলেন? কোনও সরকারি উচ্চ পদে নারীরা চাকরি পেতেন? পুলিশের উচ্চ পদে চাকরি পেতেন? হাইকোর্টে কি একজনও নারী জজ ছিলেন? কোথাও ছিল না, স্পিকার। পাকিস্তান আমলে একসময় জুডিশিয়ারি সার্ভিসে নারীরা ঢুকতে পারত না— এমন আইন ছিল। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা আইন করে সেই অবস্থার পরিবর্তন করেছেন। চাকরিতে নারীদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা চালু করেন। নির্যাতিত নারীদের ব্যাপারেও তিনি বলেন। সেই মেয়েরাও নেমে গেছে। কোটা সংস্কার, কোটা চায় না। এটাকে আমি ধরে নেবো, তারাও কোটা চায় না। যখন আলোচনা হয়েছে, আমাদের সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে, মেয়ে প্রতিনিধিরা বলে দিয়েছে স্পষ্ট, তারা কোটা চায় না, পরীক্ষা দিয়ে চলে আসবে। এটা শুনে আমি খুশি। নারীর ক্ষমতায়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছি আমি। আজ সব জায়গায় নারী। প্রতিটি জায়গায় আমি বেছে বেছে দিয়েছি। সেই তারাও যখন কোটা চায় না, তখন কোটা পদ্ধতিরই দরকার নেই।’
কোটা না থাকলেও সরকার এখন কোটা সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীর জন্য চাকরির ব্যবস্থা করতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা প্রতিবন্ধী, যারা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য— তাদের জন্য অন্যভাবে আমরা চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে পারব। তারাও জয়েন করতে পারবে। কিন্তু কোটা নিয়ে এই যে আন্দোলন, আমি ছাত্রদের বলব, তাদের আন্দোলন তারা করেছে, যথেষ্ট। এখন তারা ক্লাসে ফিরে যাক।’
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভিসির বাড়ি কারা ভেঙেছে, লুটপাট কারা করেছে, লুটের মাল কোথায় আছে, কার কার কাছে আছে— ওই ছাত্রদেরই তা খুঁজে বের করে দিতে হবে। সেই সঙ্গে যারা এই ভাঙচুর-লুটপাটের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবশ্যই বিচার হতে হবে। এরই মধ্যে গোয়েন্দা সংস্থাকে আমরা নামিয়েছি। এটা তদন্ত করে বের করতে হবে এবং সেই ক্ষেত্রে আমি শিক্ষক-ছাত্র তাদেরও সহযোগিতা চাই। কারণ, এত বড় অন্যায় আমরা কোনোমতে মেনে নিতে পারি না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখনও আমাদের শিক্ষক যারা বেঁচে আছেন, তাদের যখন দেখি, আমরা তাদের সম্মান করি। আমি প্রধানমন্ত্রী হই বা যাই হই, যখন আমি শিক্ষকের কাছে যাই তখন আমি তার ছাত্রী। সেইভাবেই তাদের সাথে আচরণ করি। গুরুজনকে অপমান করে শিক্ষা লাভ করা যায় না। সেটা প্রকৃত শিক্ষা হয় না। হয়তো একটা ডিগ্রি হতে পারে, কিন্তু সেটা প্রকৃত শিক্ষা হয় না।’ প্রত্যেককেই একটা শালীনতা বজায় রেখে আইন ও নিয়ম মানতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্র একটি নীতিমালার ভিত্তিতে চলে বলেই আজ স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে, যা একসময় মাত্র ৪৫ শতাংশ ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল। আমি আসার পর কঠোর হস্তে দমন করেছি। একটা নিয়মিত শিক্ষাব্যবস্থা করে দিয়েছি। শুধু তাই নয়, শিক্ষা পদ্ধতি আমরা আধুনিক করেছি। আমাদের দেশ থেকে বিএ পাস করলেও একসময় বিদেশে গিয়ে আবার ইন্টারমিডিয়েট পড়তে হতো। আমরা সেখানেও পরিবর্তন এনে দিয়েছি। সেমিস্টার সিস্টেম করে দিয়েছি। কে করেছে? সব কিন্তু আমার হাতে করা। প্রথম যখন সরকারে ছিলাম, তখনই করে দিয়েছি। গ্রেডিংয়ে নম্বর পাওয়া, সেটাও আমরা করে দিয়েছি। আধুনিকভাবে করে দিয়েছি যেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমাদের শিক্ষার সামঞ্জস্য থাকে। আমাদের এখান থেকে বিএ পাস করে ওখানে গিয়ে যেন আবার ইন্টারমিডিয়েট পাস না করতে হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন নতুন হল থেকে শুরু করে যত উন্নয়ন হয়েছে, তা আমাদের সরকার করে দিয়েছে, আমরা করেছি। ছাত্রদের জন্য শিক্ষার একটা সুযোগ তৈরি করা, সবই করে দিয়েছি। তারপরও তারা কিছু মানে না। আলোচনা হলো, একটা সুনির্দিষ্ট তারিখ দিলো, কেবিনেট সেক্রেটারিকে আমি দায়িত্ব দিলাম, তারা সেই সময়টা দিলো না। একদল মানি না, মানব না বলে তারা যখন বসে গেল, আস্তে আস্তে তারা সব ওদের সঙ্গে যুক্ত হলো।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘খুব ভালো কথা, সংস্কার সংস্কার করতে গেলে কয়েকদিন পর তো আবার আরেক দল এসে বলবে, আবার সংস্কার চাই। তো কোটা থাকলেই সংস্কার। আর না থাকলে সংস্কারের কোনও ঝামেলাই নাই। কাজেই কোটা পদ্ধতি থাকারই দরকার নাই। আর যদি দরকার হয়, আমাদের কেবিনেট সেক্রেটারি তো আছেই। তাকে তো আমি বলেই দিয়েছি, সংশ্লিষ্ট যাদের নিয়ে বসে ওই কমিটি কাজ করবে এবং সেখান থেকে তারা বিষয়টি দেখবে। কিন্তু আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বারবার হবে। বারবার শিক্ষার সময় নষ্ট হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই যে পরীক্ষা নষ্ট হলো। যেখানে আজ পর্যন্ত সেশন জট ছিল না, অল্প সময়ের মধ্যে পরীক্ষা দিয়ে পাস করে তারা চাকরি পেত। সব বেসরকারি খাত উন্মুক্ত করে দিয়েছি, সেখানে চাকরির সুযোগ আছে। অথচ এই কয়েকদিন ধরে সমস্ত ইউনিভার্সিটিগুলোতে ক্লাস বন্ধ, পড়ালেখা বন্ধ। তারপর ভিসির বাড়িতে আক্রমণ। রাস্তাঘাটগুলোতে যানজট। মানুষের কষ্ট, সাধারণ মানুষের কষ্ট। এই সাধারণ মানুষ বারবার কষ্ট পাবে কেন? এই বারবার কষ্ট বন্ধ করার জন্য আর বারবার এই আন্দোলন-ঝামেলা মেটানোর জন্য কোটা পদ্ধতিই বাতিল। পরিষ্কার কথা। আমি এটাই মনে করি, সেটা হলেই ভালো।’
এর আগে, সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক তার প্রশ্নে বলেন, প্রধানমন্ত্রী, আপনি অবগত আছে, কোটা পদ্ধতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছে। তথাকথিত কিছু সুবিধাবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী গণধিকৃত গোষ্ঠী ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এরই মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতের অন্ধকারে বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়েছে। এই ঘটনা হানাদার বাহিনী নারকীয় ঘটনাকে হার মানিয়েছে। মন্ত্রিসভার সিনিয়র সদস্য ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আলোচনা করে কোটা বিষয়ে আপনার মনোভাব পরিপূর্ণভাবে সবাইকে জানিয়েছেন। আন্দোলনকারীরাও সাধুবাদ জানিয়েছে। তারপরও লক্ষ করছি, অতীতের মতো পরাজিত, মতলববাজ ও দুষ্টচক্র অর্থ পাচারকারী দল গুজব-উসকানি ছড়িয়ে সম্ভাবনাসময় শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে বিনীতভাবে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) সুনির্দিষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করছি।
দ্য রিপোর্ট/টিআইএম/১১ এপ্রিল,২০১৮
পাঠকের মতামত:
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা
- ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- মধ্যরাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, মাত্রা ৫ দশমিক ১
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বিশ্বব্যাংক
- ‘অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করবো না’
- ইনসাফ, ন্যায় শান্তিপূর্ণ পরিচ্ছন্ন সমাজ উপহার দিতে চাই: জামায়াত আমির
- লন্ডনে চিকিৎসা: রাতে বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
- নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি
- গাড়ির গ্লাসে কালো পেপার লাগানো বন্ধের অনুরোধ
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন না : ফারুক
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- এ কে এস খান ফার্মাতে ডেনমার্কের ১২.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০০০ সেনা নিহত
- মালয়েশিয়ায় ৭১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- প্রায় অর্ধেক রান একাই করলেন নাঈম, তবু হারলো খুলনা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- রাতভর বিমানবন্দরে তল্লাশি, এবারও পাওয়া গেল না কিছু
- ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে
- দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে
- সাড়ে ১৫ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
- জুলাই নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যে
- পাচারের অর্থ ফেরাতে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সহায়তা কামনা
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প