কোটা ব্যবস্থা বাদ: প্রধানমন্ত্রী

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফ কথা, ‘কোটা ব্যবস্থা বাদ, এটাই আমার পরিষ্কার কথা।’ শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কোটা নিয়ে যখন এতকিছু, তখন কোটাই থাকবে না। কোনও কোটারই দরকার নেই।’ বুধবার (১১ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষ্য, ‘কোটা থাকলেই সংস্কারের প্রশ্ন আসবে। এখন সংস্কার করলে আগামীতে আরেক দল আবারও সংস্কারের কথা বলবে। কোটা থাকলেই ঝামেলা। সুতরাং কোনও কোটারই দরকার নেই।’
কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবি শুনে বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষার আশ্বাস দেওয়ার পরও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী।
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, “আন্দোলন যথেষ্ট করেছে, এবার তারা বাড়ি ফিরে যাক।”
আন্দোলনের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাড়িতে হামলার ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়ে এতে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিতের কথা বলেন।
তিনি বলেন, “যারা ভাংচুর লুটপাটে জড়িত, তাদের বিচার হতে হবে। লুটের মাল কোথায় আছে, তা ছাত্রদেরই বের করে দিতে হবে।”
যা যা বললেন প্রধানমন্ত্রী:
বুধবার (১১ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের এক প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সংসদ সদস্য নানকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশে হিসেবে আমরা কার্যক্রম চালাচ্ছি। যখন একটি দেশ উন্নত হয়, শিক্ষিত সমাজ হিসেবে গড়ে ওঠে। তাই আমরা শিক্ষার ওপর সবসময় গুরুত্ব দিয়েছি। শিক্ষার্থীদের যা যা দরকার, করে যাচ্ছি। বিভিন্ন জেলায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বহুমুখী বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে দিয়েছি। দেশ-বিদেশে কর্মক্ষেত্র প্রসারিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছি। উচ্চ শিক্ষায় যেন সহযোগিতা পায়, বৃত্তি পায় তার ব্যবস্থা করেছি। প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা পয়সায় বই দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি।বৃত্তির ব্যবস্থা করেছি। বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। কেন করছি? কারণ, আমরা চাই সবাই লেখাপড়া শিখবে, মনুষের মতো মানুষ হবে। এরাই ভবিষ্যতের কর্ণধার হবে, দেশকে পরিচালনা করবে।’
প্রধানমন্ত্রীবলেন, ‘খুব দুঃখ লাগে যখন দেখলাম, হঠাৎ কোটা চাই না। কোট সংস্কারের আন্দোলন। আন্দোলনটা কী? সমস্ত লেখাপড়া বন্ধ করেদিয়ে রাস্তায় বসে থাকা। রাস্তা চলাচলা বন্ধ করা। এমনকি হাসপাতালে রোগী যেতে পারছে না। কর্মস্থলে মানুষ যেতে পারছে না। লেখাপড়া–পরীক্ষা বন্ধ করে বসে আছে। এই ঘটন যেন সমস্ত জায়গায় ছড়িয়ে পড়লো। ডিজিটাল বাংলাদেশ আমিই গড়ে তুলেছিলাম। আজকে ইন্টারনেট, ফেসবুক, ইউটিউব যা কিছুই ব্যবহার হচ্ছে, সেগুলো তো আমাদেরই করা। আধুনিক যে প্রযুক্তি শিক্ষা, তার ব্যবস্থা আমি করেছি। সবকিছু আমাদের করা। কিন্তু গঠনমূলক কাজে ব্যবহার না হয়ে সেটা গুজব ছড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। একটা ছেলের মাথায় আঘাত লেগেছে। হঠাৎ একজন স্টাটাস দিয়ে দিলো, সে মারা গেছে। সঙ্গে সঙ্গে ছেলে-মেয়েরা সব বেরিয়ে গেলো।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছেলে-মেয়ে সব বেরিয়ে গেলো, এমনকি মেয়েরাও। আমরা ছাত্র ছিলাম, কিন্তু এমন দেখিনি। রাত ১টার সময় হলের গেট ভেঙে মেয়েরা বেয়ে পড়েছে রাস্তায়। শুধু একটা গুজবের ওপর। সেই ছেলে যখন বললো যে আমি মরি না, আমি বেঁচে আছি, তখন তাদের মুখটা থাকলো কোথায়? তাহলে এই স্ট্যাটাসটি কে দিলো এরকম মিথ্যা গুজব ছড়ানোর জন্য? এটা কেন দেওয়া হলো। এই যে মেয়েরা বেরিয়ে এসেছে, এরপর যদি কোনও অঘটন ঘটত, তার দায়-দায়িত্ব কে নিত? এটা কি একবারও কেউ চিন্তা করেছে?’
তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক ঘটনা হলো ভিসির বাড়িতে আক্রমণ। আমরা তো ঢাকা বিম্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলাম। বাংলাদেশের সব আন্দোলনে সেখানে আমরা গিয়েছি। স্কুল থেকে, কলেজ থেকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি আন্দোলন করতে। কখনও কোনও ভিসির বাড়িতে যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বা ছাত্রীরা আক্রমণ করতে পারে, ভাঙচুর করতে পারে— আমরা ভাবিনি। আর সেই ভাঙচুরটা কী? ভিসির বাড়ির ওই ছবি দেখে আমার মনে পড়ছিল ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আমাদের ৩২ নম্বর বাড়িতে যেভাবে ভাঙচুর করেছিল, ঠিক একই কায়দায়। এমনকি সব লকার খুলে গহনা চুরি করা, টাকা-পয়সা চুরি করা থেকে শুরু করে বাথরুমের কমোড খুলে রাখা, সবকিছু ভেঙে চুরমার করে দেওয়া। ভিসি ছিলেন, তার স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়-স্বজন যারা ছিল, তাদের ভয়ে লুকিয়ে থাকতে হয়েছে। ভিসি সামনে এসেছিলেন, তার ওপর আঘাত পর্যন্ত করতে গেছে। যদিও অন্য ছেলেরা তাকে বাঁচিয়েছে। একতলা, দোতলা সব একেবারে তছনছ। শুধু তাই নয়, সেখানে সিসি ক্যামেরা লাগানো ছিল, তারা ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে সেই ক্যামেরা ভেঙেছে এবং ক্যামেরা রেকর্ডার বক্স যেটা আছে, সেটা পর্যন্ত সরিয়ে নিয়ে গেছে। কত পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।’
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তারা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হওয়ার উপযুক্ত না। বা তারা ওখানকারছাত্র বলে আমি মনে করি না। কারণ কোনও শিক্ষার্থী তার শিক্ষককে এভাবে অপমান করতে পারে না, আঘাত করতে পারে না। এটাইহচ্ছে বাস্তবতা। সবচেয়ে জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে। এর তীব্র নিন্দা আমরা জানাচ্ছি যে এটা কী ধরেনের কথা!’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা দাবি জানিয়েছে। আমরাও বসে নেই। সোমবার কেবিনেট মিটিং ছিল। সেখানে আলোচনা করলাম। সিদ্ধান্ত দেওয়া হলো— সিনিয়র মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন। সেইসঙ্গে আমি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিলাম, বিষয়টি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে যা কিছু দরকার, তা করা হবে। মন্ত্রী গেলেন, আলোচনায় বসলেন। একটা সমঝোতা হলো। তাদের বলা হলো, কীভাবে কী করা হবে, দেখা হচ্ছে। জনপ্রশাসন সচিবসহ সংশ্লিষ্টরা বলেও দিলেন, আমি এ বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছি। কিন্তু কেউ কেউ মানলো না। তারা সারারাত টিএসসিতে থেকে গেলো। আলোচনা হচ্ছে, কথা হচ্ছে; কিন্তু এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে! ক্যাম্পাসে আগুন দেওয়া, ভিসির বাড়ি ভাঙচুর করা, চারুকলায় মঙ্গল শোভাযাত্রার জিনিসপত্রগুলো পুড়িয়ে দেওয়া— এগুলোর কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে।’
আন্দোলনের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আন্দোলন করতে গিয়ে মেয়েরা হল থেকে বেরিয়ে এলো। আমি সারারাত ঘুমাতে পারিনি। তাদের কিছু একটা হয়ে গেলে কে দায়িত্ব নিতো? তাদের চিন্তায় আমি সারারাত ঘুমাতে পারিনি। পরে আমি জাহাঙ্গীর কবির নানককে পাঠিয়েছি। তিনি গেলেন, সবার সঙ্গে কথা বললেন, গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বললেন। তাদের ফিরে যাওয়ার কথা বলা হলো। কিন্তু তারা কিছুই মানলো না। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তো বটেই, ঢাকার বাইরেও সবাই রাস্তায় নেমে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটি নীতি দিয়ে দেশ পরিচালিত হয়। এখন যারা আন্দোলন করছে, তারা তো আমাদেরই ছেলেমেয়ে। অনেকেই আছে যারা আমার নাতির বয়সী। কী করলে তাদের ভালো হবে, সেটা কি আমরা বুঝি না? ১৯৭২ সাল থেকে কোটা পদ্ধতি চলে আসছে। বিভিন্ন সময়ে এর সংস্কার করা হয়েছে। তবে কোটা পদ্ধতিতে যাই থাকুক, যখনই নিয়োগে কোটা পূরণ না হয়, আমরা মেধাতালিকা থেকে চাকরি দিয়ে দেই।’ এ সময় ৩৩তম, ৩৫তম ও ৩৬তম বিসিএস পরীক্ষায় ৭৭ শতাংশ পর্যন্ত নিয়োগ মেধা কোটা থেকে হওয়ার পরিসংখ্যানও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোটার জন্য মেধাবীরা কেউ নিয়োগ থেকে বাদ পড়েনি। আগে কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে হয়তো সেই জায়গা পূরণ হতো না। কিন্তু আমি বলে দিলাম, যেখানে কোটায় কাউকে পাওয়া যাবে না, সেখানে মেধাতালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। অনেকদিন থেকেই এই নিয়ম মেনে আসা হচ্ছে। আমি জানি না, তারা (আন্দোলনকারীরা) এই খবর রাখে কিনা। যারা বিসিএস দেয়, তারা তো সবাই মেধাবী। কেউ তো মেধার বাইরে নয়। কোটায় যারা আসে, তারাও তো মেধাবী। তাদেরও তো লিখিত পরীক্ষা পাস করেই আসতে হয়, তারপর চাকরি দেওয়া হয়। তাহলে আপত্তি কোন জায়গায়? তাদের কথা তো স্পষ্ট না।’
তিনি বলেন, ‘তাদের দাবিতে এক জায়গায় যে বলা আছে, কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে পূরণ করতে হবে, এটা তো আমরা বহু আগে থেকেই কার্যকর করেছি। এটাও কি তারা জানে না? আমার দুঃখ লাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও কোনও অধ্যাপক বা শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও কোনও অধ্যাপক, তারাও তাদের সঙ্গে একই সুরে কথা বলছেন। তারা দেখেনই না যে মেধাতালিকাকে অগ্রাধিকার দিয়েই আমরা নিয়োগ দিয়ে যাচ্ছি। তা না হলে ৭৭ ভাগ বা ৭০ ভাগ কিভাবে মেধাতালিকা থেকে নিয়োগ পেত?’
প্রধানমন্ত্রীবলেন, ‘ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি আমার কাছে এলো। তিন দিন ধরে তারা ঘুমাতে পারছে না। ওদিকে, চৈত্র মাসের এই সময়েতারা রাস্তায় বসে আন্দোলন করছে। তারা তো অসুস্থ হয়ে পড়বে। তারা রাস্তা বন্ধ করে রেখেছে। এমনিতেই যানজট, তা আরও বাড়ছে। রোগীরা হাসপাতালে যেতে পারছে না। অফিস আদালতে মানুষ যেতে পারছে না, কাজকর্ম করতে পারছে না। জেলার জন্য কোটা সুবিধা আছে। অথচ জেলায় জেলায় তারা রাস্তায় নেমে গেছে। যারা বিভিন্ন জেলার, তারাও কোটা চায় না। কেউই যখন এই কোটা চায় না, তাহলে আর কোটার দরকার কী? আমি বলে দিলাম, কোটাই থাকবে না। কোটার দরকার নাই। ঠিক আছে, বিসিএস যেভাবে পরীক্ষা হবে, মেধা থেকে নিয়োগ হবে। কারও কোনও আপত্তি থাকার দরকার নেই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোনও শ্রেণি যেন বঞ্চিত না হয়, সেইটা সংবিধানে বলা আছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, নারী, প্রতিবন্ধী— তারা যেন বঞ্চিত না হয়। সেদিকে লক্ষ্য রেখে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জন্য কোটা রাখা হয়েছে। নারীদের জন্য কোটা করেছি। আমি যখন ১৯৯৬ সালে সরকারে আসি, তখন কি একজনও নারী সচিব ছিলেন? কোনও সরকারি উচ্চ পদে নারীরা চাকরি পেতেন? পুলিশের উচ্চ পদে চাকরি পেতেন? হাইকোর্টে কি একজনও নারী জজ ছিলেন? কোথাও ছিল না, স্পিকার। পাকিস্তান আমলে একসময় জুডিশিয়ারি সার্ভিসে নারীরা ঢুকতে পারত না— এমন আইন ছিল। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা আইন করে সেই অবস্থার পরিবর্তন করেছেন। চাকরিতে নারীদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা চালু করেন। নির্যাতিত নারীদের ব্যাপারেও তিনি বলেন। সেই মেয়েরাও নেমে গেছে। কোটা সংস্কার, কোটা চায় না। এটাকে আমি ধরে নেবো, তারাও কোটা চায় না। যখন আলোচনা হয়েছে, আমাদের সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে, মেয়ে প্রতিনিধিরা বলে দিয়েছে স্পষ্ট, তারা কোটা চায় না, পরীক্ষা দিয়ে চলে আসবে। এটা শুনে আমি খুশি। নারীর ক্ষমতায়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছি আমি। আজ সব জায়গায় নারী। প্রতিটি জায়গায় আমি বেছে বেছে দিয়েছি। সেই তারাও যখন কোটা চায় না, তখন কোটা পদ্ধতিরই দরকার নেই।’
কোটা না থাকলেও সরকার এখন কোটা সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীর জন্য চাকরির ব্যবস্থা করতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা প্রতিবন্ধী, যারা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য— তাদের জন্য অন্যভাবে আমরা চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে পারব। তারাও জয়েন করতে পারবে। কিন্তু কোটা নিয়ে এই যে আন্দোলন, আমি ছাত্রদের বলব, তাদের আন্দোলন তারা করেছে, যথেষ্ট। এখন তারা ক্লাসে ফিরে যাক।’
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভিসির বাড়ি কারা ভেঙেছে, লুটপাট কারা করেছে, লুটের মাল কোথায় আছে, কার কার কাছে আছে— ওই ছাত্রদেরই তা খুঁজে বের করে দিতে হবে। সেই সঙ্গে যারা এই ভাঙচুর-লুটপাটের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবশ্যই বিচার হতে হবে। এরই মধ্যে গোয়েন্দা সংস্থাকে আমরা নামিয়েছি। এটা তদন্ত করে বের করতে হবে এবং সেই ক্ষেত্রে আমি শিক্ষক-ছাত্র তাদেরও সহযোগিতা চাই। কারণ, এত বড় অন্যায় আমরা কোনোমতে মেনে নিতে পারি না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখনও আমাদের শিক্ষক যারা বেঁচে আছেন, তাদের যখন দেখি, আমরা তাদের সম্মান করি। আমি প্রধানমন্ত্রী হই বা যাই হই, যখন আমি শিক্ষকের কাছে যাই তখন আমি তার ছাত্রী। সেইভাবেই তাদের সাথে আচরণ করি। গুরুজনকে অপমান করে শিক্ষা লাভ করা যায় না। সেটা প্রকৃত শিক্ষা হয় না। হয়তো একটা ডিগ্রি হতে পারে, কিন্তু সেটা প্রকৃত শিক্ষা হয় না।’ প্রত্যেককেই একটা শালীনতা বজায় রেখে আইন ও নিয়ম মানতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্র একটি নীতিমালার ভিত্তিতে চলে বলেই আজ স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে, যা একসময় মাত্র ৪৫ শতাংশ ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল। আমি আসার পর কঠোর হস্তে দমন করেছি। একটা নিয়মিত শিক্ষাব্যবস্থা করে দিয়েছি। শুধু তাই নয়, শিক্ষা পদ্ধতি আমরা আধুনিক করেছি। আমাদের দেশ থেকে বিএ পাস করলেও একসময় বিদেশে গিয়ে আবার ইন্টারমিডিয়েট পড়তে হতো। আমরা সেখানেও পরিবর্তন এনে দিয়েছি। সেমিস্টার সিস্টেম করে দিয়েছি। কে করেছে? সব কিন্তু আমার হাতে করা। প্রথম যখন সরকারে ছিলাম, তখনই করে দিয়েছি। গ্রেডিংয়ে নম্বর পাওয়া, সেটাও আমরা করে দিয়েছি। আধুনিকভাবে করে দিয়েছি যেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমাদের শিক্ষার সামঞ্জস্য থাকে। আমাদের এখান থেকে বিএ পাস করে ওখানে গিয়ে যেন আবার ইন্টারমিডিয়েট পাস না করতে হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন নতুন হল থেকে শুরু করে যত উন্নয়ন হয়েছে, তা আমাদের সরকার করে দিয়েছে, আমরা করেছি। ছাত্রদের জন্য শিক্ষার একটা সুযোগ তৈরি করা, সবই করে দিয়েছি। তারপরও তারা কিছু মানে না। আলোচনা হলো, একটা সুনির্দিষ্ট তারিখ দিলো, কেবিনেট সেক্রেটারিকে আমি দায়িত্ব দিলাম, তারা সেই সময়টা দিলো না। একদল মানি না, মানব না বলে তারা যখন বসে গেল, আস্তে আস্তে তারা সব ওদের সঙ্গে যুক্ত হলো।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘খুব ভালো কথা, সংস্কার সংস্কার করতে গেলে কয়েকদিন পর তো আবার আরেক দল এসে বলবে, আবার সংস্কার চাই। তো কোটা থাকলেই সংস্কার। আর না থাকলে সংস্কারের কোনও ঝামেলাই নাই। কাজেই কোটা পদ্ধতি থাকারই দরকার নাই। আর যদি দরকার হয়, আমাদের কেবিনেট সেক্রেটারি তো আছেই। তাকে তো আমি বলেই দিয়েছি, সংশ্লিষ্ট যাদের নিয়ে বসে ওই কমিটি কাজ করবে এবং সেখান থেকে তারা বিষয়টি দেখবে। কিন্তু আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বারবার হবে। বারবার শিক্ষার সময় নষ্ট হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই যে পরীক্ষা নষ্ট হলো। যেখানে আজ পর্যন্ত সেশন জট ছিল না, অল্প সময়ের মধ্যে পরীক্ষা দিয়ে পাস করে তারা চাকরি পেত। সব বেসরকারি খাত উন্মুক্ত করে দিয়েছি, সেখানে চাকরির সুযোগ আছে। অথচ এই কয়েকদিন ধরে সমস্ত ইউনিভার্সিটিগুলোতে ক্লাস বন্ধ, পড়ালেখা বন্ধ। তারপর ভিসির বাড়িতে আক্রমণ। রাস্তাঘাটগুলোতে যানজট। মানুষের কষ্ট, সাধারণ মানুষের কষ্ট। এই সাধারণ মানুষ বারবার কষ্ট পাবে কেন? এই বারবার কষ্ট বন্ধ করার জন্য আর বারবার এই আন্দোলন-ঝামেলা মেটানোর জন্য কোটা পদ্ধতিই বাতিল। পরিষ্কার কথা। আমি এটাই মনে করি, সেটা হলেই ভালো।’
এর আগে, সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক তার প্রশ্নে বলেন, প্রধানমন্ত্রী, আপনি অবগত আছে, কোটা পদ্ধতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছে। তথাকথিত কিছু সুবিধাবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী গণধিকৃত গোষ্ঠী ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এরই মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতের অন্ধকারে বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়েছে। এই ঘটনা হানাদার বাহিনী নারকীয় ঘটনাকে হার মানিয়েছে। মন্ত্রিসভার সিনিয়র সদস্য ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আলোচনা করে কোটা বিষয়ে আপনার মনোভাব পরিপূর্ণভাবে সবাইকে জানিয়েছেন। আন্দোলনকারীরাও সাধুবাদ জানিয়েছে। তারপরও লক্ষ করছি, অতীতের মতো পরাজিত, মতলববাজ ও দুষ্টচক্র অর্থ পাচারকারী দল গুজব-উসকানি ছড়িয়ে সম্ভাবনাসময় শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে বিনীতভাবে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) সুনির্দিষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করছি।
দ্য রিপোর্ট/টিআইএম/১১ এপ্রিল,২০১৮
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
