গল্প
আত্মহত্যা বৃত্তান্ত
আশ্বিন মাসের শেষ, উত্তরের হিম শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। পাড়া প্রতিবেশীর হাসা হাসি, কপট সান্ত্বনা নিয়ে সুপারি গাছের সারি বেয়ে অনেক আগেই রাত নেমে এসেছে। পুকুরের পাড়ে নিকষ কালো অন্ধকার জমে আছে। রাত জাগা পেচার ডাক আর নদীর ওপারে দূরের শ্মশান থেকে ভেসে আসা শেয়ালের ডাকের মিলিত শব্দ ঢেউ যেন ময়েজুদ্দিকে অবশ করে দিচ্ছে। দুরের ডিস্ট্রিক বোর্ডের পাকা সড়ক দিয়ে বাস, ট্রাক পেরিয়ে যায়, একচিলতে শব্দের ঢেউ তূলে আবার তা মুহূর্তে মিলিয়ে যায়। মধ্যরাত। সকলেই ঘুমে, শুধু জেগে আছে ময়েজুদ্দি। সে তার ঘর থেকে বের হয়ে এক পা দু পা করে হেঁটে বাড়ির উঠোনে এসে দাঁড়ায়। সামনে তাকায়। দক্ষিণ দিকে ডাবরিতে ধান ক্ষেতের সবুজ গালিচা। আরও সামনে চকচকার বিল।তার যেন কোন আদি নেই, অন্ত নেই।
মণ্ডলের দুই গোয়াল ঘরের মাঝের গোবর লেপা সরুহাঁটার পথ দিয়ে খড় বিচালি মাড়িয়ে ময়েজুদ্দি ঝোপের আমগাছের দিকে এগোয়। রাত বাড়ছে ঝিঁঝিঁর ডাকে। শিরশির বাতাসে খড়ের চালে ঝরা আম পাতার খস খস শব্দ। এ রাস্তা ধরে অনেক হেটেছে সে- কোদাল হাতে জমির আইল কোপাতে গেছে, কাস্তে হাতে পাকা ধান কেটে ধানের বোঝা ঘাড়ে করে বাড়িতে এনেছে। কিন্তু এ পথে আজকের এ যাত্রা তার শেষযাত্রা। প্রতিবেশী খালেক মণ্ডলের খড়ের চালের ওপর উপুড় হওয়া আমগাছের যে ডালটি দোল খাচ্ছে, গামছাটা হাতে নিয়ে সেই ডালের দিকে তাকায় ময়েজুদ্দি। দৃষ্টি নিবদ্ধ গাছের ডাল বরাবর। আমগাছটি মইয়েজুদ্দিকে খুব ভালোবাসতো। তার অর্ধাহারে অনাহারে থাকার নিদারুণ যন্ত্রণার কথা যখন কেউ শুনতো না, তখন এই আম গাছটিকে তার দুঃখ কষ্টের কথা বলত, গাছটাও তাকে বোঝে, তার কথা শোনে। অনেক কিছু শেয়ার করে দুজনে। গাছের ডালটা যেন আজ আরও বেশি মায়াবি টানে কাছে টানে তাকে। এ সময় তার ছেলেটার কথা মনে হতেই চোখটা ছল ছল করে উঠল।
এমন একটি দিনেও ও এমন একটি স্থানে ময়জুদ্দি ১৯৮৫ সালের ১২ ই ডিসেম্বর নিজেকে নিজে হত্যা করে।
দড়ির পরিবর্তে সে একটি পুরনো গামছা, সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর যে গামছা দিয়ে সে গা মুছতো, তা দিয়ে গলার চারপাশে পেঁচিয়ে ঐ আম গাছের ডালে ঝুলে ছিল। গাছটি তার প্রতিবেশীর ঘর থেকে অল্প দূরে। তার ছেলে তাকে সেখানে দেখতে পায়। অবশ্য প্রতিবেশী রহিম শেখ তাকে প্রথমে সেখানে দেখতে পায়, পরে তার ছেলে তাকে তার পিতার লাশ হিসেবে শনাক্ত করে। কারণ তার মুখটা বেলুনের মতো ফূলে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল। মুখ গহ্বরেও রক্ত জমেছিল।
চির রুগ্ন, কঙ্কাল সার শরীর, শুকনো চামড়া, রক্তবাহী নালিগুলো শুকে গেছে পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে। মুখ ভর্তি খোঁচাখোঁচা দাড়ি, কন্ঠার হাড় ঠেলে বের হয়ে এসেছে। চোখ কোটরে বসেছে। মাথার চুল উঠেগেছে, অল্প কয়েকটি চুলের সবই পাকা। শরীরের তুলনায় মাথা বেশ ছোট। মুরগির পায়ের মত সরু সরু হাত পা। হাত পায়ে কড়া পড়েছে। ঘা ধরা কুকুরের চামড়ার মত গায়ের চামড়া-এখানে ওখানে উঠে চক্রা-বক্রা হয়ে গেছে। চল্লিশ বছর বয়েস। অথচ তাকে দেখতে ষাট বছরের বুড়োর মতো লাগছে।
থানা পুলিশের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সে বেশ কিছু দিন থেকে বেকার, কাজ কর্ম নেই, কিছুটা মানসিক বিকারগ্রস্ত। অবশ্য আশ্বিন-কার্তিক মাসের এই সময়টায় তার মত অনেকেরই কাজ থাকে না। এসময়টাকে এলাকার লোকজন মঙ্গার সময় বলে। রিপোর্টে আরও বলা হয়, সে বেশ কিছু দিন ধরে সে অসুস্থ। অবশ্য তার মত অনেকেই অসুস্থ। তার নিজের বাড়ি নেই। যে গাছের ডালে সে নিজেকে ঝুলিয়ে মেরেছে সে গাছটির মালিকও সে নয়। তাকে দেখে মনে হয় সে অনেক দিন ধরে না খেয়ে আছে। অবশ্য শুধু সে নয়, অন্য অনেকেই তার মতো না খেয়ে ছিল।
ময়েজুদ্দিই একমাত্র ব্যক্তি নয় যে এ এলাকায় এভাবে মারা গেছে, এবং এক্ষেত্রে সে সর্বশেষ ব্যক্তি ও হবে না। তার মারা যাওয়ার আগের দিনেও, আর একজন নিজের গলায় দড়ি দিয়েছে। এর একসপ্তাহ আগে, একই দিনে দুজন জন মেয়ে মানুষ সাংসারিক অভাব আর অনাহারের তাড়নায় বিলের পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করেছে। তার একমাস আগে, আর একজন তার নিজের গলা নিজেই কেটে ফেলেছে। কত লোক তো রোজ রোজ কত কারণে অকারণে মারা যাচ্ছে। ওটা তো কোন ঘটনাই নয়।
বেশকিছু দিন থেকে ঠিকমতো বৃষ্টি নেই। ছোট ছোট নদীগুলো শুকিয়ে গেছে। এ এলাকার বড় নদী তিস্তাতেই পানি নেই। মরা অজগরের মত একে বেঁকে শুয়ে আছে। ফলে জমিগুলো এই আশ্বিন-কার্তিক মাসে শুকিয়ে গেছে। ফলে জমি জিরাতের কাজ নেই। আর এই জনপদে ভাল কলকারখানা ও নেই যেখানে গরিব লোকজন কাজ করতে পারে। গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে আর খারাপ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এ এলাকায় কলকারখানা গড়ে উঠছে না, গঞ্জের চায়ের দোকানে নেতা গোছের লোকদের মুখে এ কথা অনেক শুনেছে ময়েজুদ্দি। কিন্তু এই গ্যাস, বিদ্যুতের অভাব, যোগাযোগ ব্যবস্থা-ইত্যাদি শব্দ তার মাথায় ঢোকে না। সে শুধু বোঝে তার দুটি শক্ত হাতআছে, শরীরে শক্তি আছে, তবে তার মত লোকের কোথাও কাজের সুযোগ নেই। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে, কিন্তু কেউ তাকে বলতে পারে না আরও কতদিন তাকে কাজের অভাব, খাবারের অভাবের সঙ্গে লড়তে হবে। কাজের খোঁজে পাশের উপজেলায় যায়, সেখানেও কাজ নাই। মজিদ মেম্বার বলল, ময়েজুদ্দি ঢাকায় যা, রিকশা চালা।
মুই না খায়া থাকিম, তাও রাজি। এই গাঁও থাকি বাইর হইলে বাইর হইবে মোর লাশ, মুই নোয়াওঁ। কথা বলার সময় ময়েজুদ্দির চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, গলায় এক অতি প্রাকৃতিক জোর চলে আসে। বাপ দাদার জন্মস্থান এই এলাকা থেকে সে কোথাও যেতে রাজি না।
চারিদিকে চাপা আতঙ্ক। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বড়দের গম্ভীর আর দুশ্চিন্তা গ্রস্ত মুখের দিকে দেখে দ্রুত ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছিল।বড়রা জানত কতবড় বিপদ ঘনিয়ে আসছে, কিন্তুতারা শিশুদের এব্যাপারে কিছুই বলতো না।
ময়েজুদ্দিনের স্ত্রীও কিছুদিন আগে মারা গেছে। অবশ্য তাকে তার স্বামীর মতো কষ্ট করে আত্মহত্যা করতে হয়নি-যক্ষারোগে মারা গেছে। বিনাচিকিৎসায়, ধুকে ধুকে, রক্তবমি করতে করতে।
ময়েজুদ্দি খালি হাতে চলে গেছে। তার রেখে যাওয়ার মতো কোন জিনিস ছিলনা। কাজেই রেখে যাওয়া জিনিস নিয়ে আত্মীয় পরিজনদের ঝগড়া বা টানা হ্যাঁচড়ার বালাই নেই। আত্মহত্যার আগে ছেলের উদ্দেশ্যে তার শেষ কথা ছিল ‘আগামীকাল থেকে তুমি আর আমাকে দেখতে পাবে না। তুমি এবার পুরো পুরি এতিম হয়ে গেলে।’
তার শেষ খাবার ছিল ভাত, সাথে আলুভর্তা আর নাপা শাক। শেষ খাবারে সে আলুভর্তা আর কই মাছের ঝোল দিয়ে গরম ভাত খেতে চেয়েছিল।এটা তার অনেক দিনের সাধ। জোটাতে পারেনি।কত দেখেছে ও পাড়ার খালেক মন্ডলের বাড়ির ছেলেরা শিং মাছ, কই মাছ পাতে ফেলে উঠে যায়। শেষ খাবারেও সে তা খেতে পেল না।
বাসে বা ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু বাস-ট্রেন লাইন এখান থেকে পাঁচ কিলমিটার দূরে। গ্রামে উঁচু কোন ঘর নাই যে তার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়বে। নাইলনের সরু দড়ি কিনতে চেয়েছে। তেলাপোকা বা ধানমারার বিষ খেতে চেয়েছে। কিন্তু এগুলো কিনতে তো পয়সা লাগবে। সে পয়সাও তো নেই। তাই অগত্যা গলায় গামছা পেঁচানো।
এইমাত্র ভ্যানে করে তার ময়নাতদন্তকৃত লাশ শহরের হাসপাতাল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে খালেক মন্ডলের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। গন্যমান্য ব্যক্তিরা –ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজির হয়েছেন। তারা বিব্রতবোধ করছেন। ময়েজুদ্দি এত অবিবেচকের মত এই ডিসেম্বর মাসে আত্মহত্যা করে তাদের অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন। তারা বলাবলি করছেন, মহান বিজয়ের মাস।দুই মাস বা একমাস পরে আত্মহত্যা করলে কী এমন ক্ষতি হত? এতদিন যখন সহ্য করতে পেরেছে তখন এই কয়েকদিন করলে কী এমন এদিক ও দিক হত। আর কয়েক বছর পরে স্বাধীনতার পঁচিশ বছর পালন করা হচ্ছে।এ সময় এরকম আত্মহত্যা বিব্রত কর।
স্বাধীনতা যুদ্বে যারা জীবনদান করেছেন, অবদান রেখেছেন, দেশ স্বাধীনের অব্যাবহিত পরে নবিন দেশ গঠনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন, আজ থেকে ষোল বছর পরে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তীতে বাংলাদেশ সরকার তাঁদের সন্মানিত করবেন, পদক দিবেন। নেতৃবৃন্দ তাঁদের বক্তৃতায় বলবেন, তাঁরা ছিল জাতির মহান সন্তান যারা একটা গৌরবজনক স্বপ্ন তাঁড়া করতে করতে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা ছিলেন উদ্যোক্তা যারা আলুর খামার গড়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন কিছু মেধাবি ডাক্তার যারা দেশের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করতে রাজি ছিলেন, তারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে এসেছিলেন। মিউজিয়ামগু্লো তাঁদের জীবন এবং তাঁরা যে কষ্টের সন্মুক্ষীন হয়েছিল–তা নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। তাদের জীবনের গল্পগুলো বাংলাদেশের গল্পের অবিচ্ছেদ্য অংশ হবে।
দুঃখজনকভাবে ময়েজুদ্দির জন্য, এটা ষোল বছর পরে নয়। এমন কি এটা দশ বছর পরে নয়, বা আট বছরও। এটা এখনই, তার মতো লোকের জন্য আত্মহত্যা করার এখনই সবচেয়ে ভাল সময়। যখন কাজ-কর্মের আর ভাতের এতই অভাব যে নিজের জীবন কিভাবে বাঁচানো যায়, তা নিয়েই সব সময় ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়, সন্তান কীভাবে বেঁচে থাকবে তা নিয়ে ভাবার সময় নাই, তখন জগতের অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করার সময় কোথায়।
শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অনেক লোকজন জড়ো হয়েছে। গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব না এসে মোয়াজ্জেন সাহেবকে পাঠিয়েছেন। এই ইমাম সাহেব সাধারণত আত্মহত্যার লাশের জানাজায় আসেন না। তার কফিনটা মন্ডলের বাড়ির পিছনে জঙ্গলের কোনায় খোঁড়া কবরের পাশে রাখা হল। লাশ কবরে নামানো হল। কবর দেয়ার কাজ তড়িৎ শেষ করার পর কবরের ওপরের মাটি সমান করা হল। কবরের কাছে দাঁড়িয়ে মজিদ মেম্বার মাথার তেলচে পড়া সাদা টূপিটা একহাতে নিয়ে অন্য হাতের পাঞ্জাবি গোটাতে গোটাতে বলল, ময়েজুদ্দি নিজের কবর নিজেই খুঁড়েছে। ও যদি ঢাকা যেত, রিকশা-ভ্যান চালাত, তাহলে এভাবে অপঘাতে মরতে হত না।উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিরা মেম্বারের কথায় মাথা নেড়ে সায় দিল।
মোয়াজ্জেন সাহেব মোনাজাত করতে যাবেন এমন সময় ভিড়ের মধ্যে ময়েজুদ্দির ছেলেটা তার নজরে পড়ল। মোয়াজ্জেন বলে উঠলেন, ওকে এদিকে নিয়ে এস, হাত তুলে দোয়া করতে বল। পিতার জন্য সন্তানের দোয়া আল্লাহ অবশ্যই শুনেন, অন্যদের দোয়া না শুনলেও। ছেলেটা কাছে এলে মোয়াজ্জেন বললেন, ময়েজুদ্দি একটা আস্তগাধা, তা নাহলে এত ছোট ও সুন্দর একটা ছেলে রেখে কেউ আত্মঘাতী হয়। যাক বাবা তুমি তুমি এখন তোমার বাবার আত্মার শান্তি কামনা করে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া কর। ময়েজুদ্দির দশ বছরের ছোট ছেলেটি এসব কিছুই বোঝে না। আকাশের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল।
>>>>আতোয়ার রহমান: কানাডা প্রবাসী
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া