গল্প
আত্মহত্যা বৃত্তান্ত

আশ্বিন মাসের শেষ, উত্তরের হিম শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। পাড়া প্রতিবেশীর হাসা হাসি, কপট সান্ত্বনা নিয়ে সুপারি গাছের সারি বেয়ে অনেক আগেই রাত নেমে এসেছে। পুকুরের পাড়ে নিকষ কালো অন্ধকার জমে আছে। রাত জাগা পেচার ডাক আর নদীর ওপারে দূরের শ্মশান থেকে ভেসে আসা শেয়ালের ডাকের মিলিত শব্দ ঢেউ যেন ময়েজুদ্দিকে অবশ করে দিচ্ছে। দুরের ডিস্ট্রিক বোর্ডের পাকা সড়ক দিয়ে বাস, ট্রাক পেরিয়ে যায়, একচিলতে শব্দের ঢেউ তূলে আবার তা মুহূর্তে মিলিয়ে যায়। মধ্যরাত। সকলেই ঘুমে, শুধু জেগে আছে ময়েজুদ্দি। সে তার ঘর থেকে বের হয়ে এক পা দু পা করে হেঁটে বাড়ির উঠোনে এসে দাঁড়ায়। সামনে তাকায়। দক্ষিণ দিকে ডাবরিতে ধান ক্ষেতের সবুজ গালিচা। আরও সামনে চকচকার বিল।তার যেন কোন আদি নেই, অন্ত নেই।
মণ্ডলের দুই গোয়াল ঘরের মাঝের গোবর লেপা সরুহাঁটার পথ দিয়ে খড় বিচালি মাড়িয়ে ময়েজুদ্দি ঝোপের আমগাছের দিকে এগোয়। রাত বাড়ছে ঝিঁঝিঁর ডাকে। শিরশির বাতাসে খড়ের চালে ঝরা আম পাতার খস খস শব্দ। এ রাস্তা ধরে অনেক হেটেছে সে- কোদাল হাতে জমির আইল কোপাতে গেছে, কাস্তে হাতে পাকা ধান কেটে ধানের বোঝা ঘাড়ে করে বাড়িতে এনেছে। কিন্তু এ পথে আজকের এ যাত্রা তার শেষযাত্রা। প্রতিবেশী খালেক মণ্ডলের খড়ের চালের ওপর উপুড় হওয়া আমগাছের যে ডালটি দোল খাচ্ছে, গামছাটা হাতে নিয়ে সেই ডালের দিকে তাকায় ময়েজুদ্দি। দৃষ্টি নিবদ্ধ গাছের ডাল বরাবর। আমগাছটি মইয়েজুদ্দিকে খুব ভালোবাসতো। তার অর্ধাহারে অনাহারে থাকার নিদারুণ যন্ত্রণার কথা যখন কেউ শুনতো না, তখন এই আম গাছটিকে তার দুঃখ কষ্টের কথা বলত, গাছটাও তাকে বোঝে, তার কথা শোনে। অনেক কিছু শেয়ার করে দুজনে। গাছের ডালটা যেন আজ আরও বেশি মায়াবি টানে কাছে টানে তাকে। এ সময় তার ছেলেটার কথা মনে হতেই চোখটা ছল ছল করে উঠল।
এমন একটি দিনেও ও এমন একটি স্থানে ময়জুদ্দি ১৯৮৫ সালের ১২ ই ডিসেম্বর নিজেকে নিজে হত্যা করে।
দড়ির পরিবর্তে সে একটি পুরনো গামছা, সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর যে গামছা দিয়ে সে গা মুছতো, তা দিয়ে গলার চারপাশে পেঁচিয়ে ঐ আম গাছের ডালে ঝুলে ছিল। গাছটি তার প্রতিবেশীর ঘর থেকে অল্প দূরে। তার ছেলে তাকে সেখানে দেখতে পায়। অবশ্য প্রতিবেশী রহিম শেখ তাকে প্রথমে সেখানে দেখতে পায়, পরে তার ছেলে তাকে তার পিতার লাশ হিসেবে শনাক্ত করে। কারণ তার মুখটা বেলুনের মতো ফূলে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল। মুখ গহ্বরেও রক্ত জমেছিল।
চির রুগ্ন, কঙ্কাল সার শরীর, শুকনো চামড়া, রক্তবাহী নালিগুলো শুকে গেছে পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে। মুখ ভর্তি খোঁচাখোঁচা দাড়ি, কন্ঠার হাড় ঠেলে বের হয়ে এসেছে। চোখ কোটরে বসেছে। মাথার চুল উঠেগেছে, অল্প কয়েকটি চুলের সবই পাকা। শরীরের তুলনায় মাথা বেশ ছোট। মুরগির পায়ের মত সরু সরু হাত পা। হাত পায়ে কড়া পড়েছে। ঘা ধরা কুকুরের চামড়ার মত গায়ের চামড়া-এখানে ওখানে উঠে চক্রা-বক্রা হয়ে গেছে। চল্লিশ বছর বয়েস। অথচ তাকে দেখতে ষাট বছরের বুড়োর মতো লাগছে।
থানা পুলিশের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সে বেশ কিছু দিন থেকে বেকার, কাজ কর্ম নেই, কিছুটা মানসিক বিকারগ্রস্ত। অবশ্য আশ্বিন-কার্তিক মাসের এই সময়টায় তার মত অনেকেরই কাজ থাকে না। এসময়টাকে এলাকার লোকজন মঙ্গার সময় বলে। রিপোর্টে আরও বলা হয়, সে বেশ কিছু দিন ধরে সে অসুস্থ। অবশ্য তার মত অনেকেই অসুস্থ। তার নিজের বাড়ি নেই। যে গাছের ডালে সে নিজেকে ঝুলিয়ে মেরেছে সে গাছটির মালিকও সে নয়। তাকে দেখে মনে হয় সে অনেক দিন ধরে না খেয়ে আছে। অবশ্য শুধু সে নয়, অন্য অনেকেই তার মতো না খেয়ে ছিল।
ময়েজুদ্দিই একমাত্র ব্যক্তি নয় যে এ এলাকায় এভাবে মারা গেছে, এবং এক্ষেত্রে সে সর্বশেষ ব্যক্তি ও হবে না। তার মারা যাওয়ার আগের দিনেও, আর একজন নিজের গলায় দড়ি দিয়েছে। এর একসপ্তাহ আগে, একই দিনে দুজন জন মেয়ে মানুষ সাংসারিক অভাব আর অনাহারের তাড়নায় বিলের পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করেছে। তার একমাস আগে, আর একজন তার নিজের গলা নিজেই কেটে ফেলেছে। কত লোক তো রোজ রোজ কত কারণে অকারণে মারা যাচ্ছে। ওটা তো কোন ঘটনাই নয়।
বেশকিছু দিন থেকে ঠিকমতো বৃষ্টি নেই। ছোট ছোট নদীগুলো শুকিয়ে গেছে। এ এলাকার বড় নদী তিস্তাতেই পানি নেই। মরা অজগরের মত একে বেঁকে শুয়ে আছে। ফলে জমিগুলো এই আশ্বিন-কার্তিক মাসে শুকিয়ে গেছে। ফলে জমি জিরাতের কাজ নেই। আর এই জনপদে ভাল কলকারখানা ও নেই যেখানে গরিব লোকজন কাজ করতে পারে। গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে আর খারাপ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এ এলাকায় কলকারখানা গড়ে উঠছে না, গঞ্জের চায়ের দোকানে নেতা গোছের লোকদের মুখে এ কথা অনেক শুনেছে ময়েজুদ্দি। কিন্তু এই গ্যাস, বিদ্যুতের অভাব, যোগাযোগ ব্যবস্থা-ইত্যাদি শব্দ তার মাথায় ঢোকে না। সে শুধু বোঝে তার দুটি শক্ত হাতআছে, শরীরে শক্তি আছে, তবে তার মত লোকের কোথাও কাজের সুযোগ নেই। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে, কিন্তু কেউ তাকে বলতে পারে না আরও কতদিন তাকে কাজের অভাব, খাবারের অভাবের সঙ্গে লড়তে হবে। কাজের খোঁজে পাশের উপজেলায় যায়, সেখানেও কাজ নাই। মজিদ মেম্বার বলল, ময়েজুদ্দি ঢাকায় যা, রিকশা চালা।
মুই না খায়া থাকিম, তাও রাজি। এই গাঁও থাকি বাইর হইলে বাইর হইবে মোর লাশ, মুই নোয়াওঁ। কথা বলার সময় ময়েজুদ্দির চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, গলায় এক অতি প্রাকৃতিক জোর চলে আসে। বাপ দাদার জন্মস্থান এই এলাকা থেকে সে কোথাও যেতে রাজি না।
চারিদিকে চাপা আতঙ্ক। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বড়দের গম্ভীর আর দুশ্চিন্তা গ্রস্ত মুখের দিকে দেখে দ্রুত ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছিল।বড়রা জানত কতবড় বিপদ ঘনিয়ে আসছে, কিন্তুতারা শিশুদের এব্যাপারে কিছুই বলতো না।
ময়েজুদ্দিনের স্ত্রীও কিছুদিন আগে মারা গেছে। অবশ্য তাকে তার স্বামীর মতো কষ্ট করে আত্মহত্যা করতে হয়নি-যক্ষারোগে মারা গেছে। বিনাচিকিৎসায়, ধুকে ধুকে, রক্তবমি করতে করতে।
ময়েজুদ্দি খালি হাতে চলে গেছে। তার রেখে যাওয়ার মতো কোন জিনিস ছিলনা। কাজেই রেখে যাওয়া জিনিস নিয়ে আত্মীয় পরিজনদের ঝগড়া বা টানা হ্যাঁচড়ার বালাই নেই। আত্মহত্যার আগে ছেলের উদ্দেশ্যে তার শেষ কথা ছিল ‘আগামীকাল থেকে তুমি আর আমাকে দেখতে পাবে না। তুমি এবার পুরো পুরি এতিম হয়ে গেলে।’
তার শেষ খাবার ছিল ভাত, সাথে আলুভর্তা আর নাপা শাক। শেষ খাবারে সে আলুভর্তা আর কই মাছের ঝোল দিয়ে গরম ভাত খেতে চেয়েছিল।এটা তার অনেক দিনের সাধ। জোটাতে পারেনি।কত দেখেছে ও পাড়ার খালেক মন্ডলের বাড়ির ছেলেরা শিং মাছ, কই মাছ পাতে ফেলে উঠে যায়। শেষ খাবারেও সে তা খেতে পেল না।
বাসে বা ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু বাস-ট্রেন লাইন এখান থেকে পাঁচ কিলমিটার দূরে। গ্রামে উঁচু কোন ঘর নাই যে তার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়বে। নাইলনের সরু দড়ি কিনতে চেয়েছে। তেলাপোকা বা ধানমারার বিষ খেতে চেয়েছে। কিন্তু এগুলো কিনতে তো পয়সা লাগবে। সে পয়সাও তো নেই। তাই অগত্যা গলায় গামছা পেঁচানো।
এইমাত্র ভ্যানে করে তার ময়নাতদন্তকৃত লাশ শহরের হাসপাতাল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে খালেক মন্ডলের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। গন্যমান্য ব্যক্তিরা –ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজির হয়েছেন। তারা বিব্রতবোধ করছেন। ময়েজুদ্দি এত অবিবেচকের মত এই ডিসেম্বর মাসে আত্মহত্যা করে তাদের অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন। তারা বলাবলি করছেন, মহান বিজয়ের মাস।দুই মাস বা একমাস পরে আত্মহত্যা করলে কী এমন ক্ষতি হত? এতদিন যখন সহ্য করতে পেরেছে তখন এই কয়েকদিন করলে কী এমন এদিক ও দিক হত। আর কয়েক বছর পরে স্বাধীনতার পঁচিশ বছর পালন করা হচ্ছে।এ সময় এরকম আত্মহত্যা বিব্রত কর।
স্বাধীনতা যুদ্বে যারা জীবনদান করেছেন, অবদান রেখেছেন, দেশ স্বাধীনের অব্যাবহিত পরে নবিন দেশ গঠনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন, আজ থেকে ষোল বছর পরে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তীতে বাংলাদেশ সরকার তাঁদের সন্মানিত করবেন, পদক দিবেন। নেতৃবৃন্দ তাঁদের বক্তৃতায় বলবেন, তাঁরা ছিল জাতির মহান সন্তান যারা একটা গৌরবজনক স্বপ্ন তাঁড়া করতে করতে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা ছিলেন উদ্যোক্তা যারা আলুর খামার গড়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন কিছু মেধাবি ডাক্তার যারা দেশের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করতে রাজি ছিলেন, তারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে এসেছিলেন। মিউজিয়ামগু্লো তাঁদের জীবন এবং তাঁরা যে কষ্টের সন্মুক্ষীন হয়েছিল–তা নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। তাদের জীবনের গল্পগুলো বাংলাদেশের গল্পের অবিচ্ছেদ্য অংশ হবে।
দুঃখজনকভাবে ময়েজুদ্দির জন্য, এটা ষোল বছর পরে নয়। এমন কি এটা দশ বছর পরে নয়, বা আট বছরও। এটা এখনই, তার মতো লোকের জন্য আত্মহত্যা করার এখনই সবচেয়ে ভাল সময়। যখন কাজ-কর্মের আর ভাতের এতই অভাব যে নিজের জীবন কিভাবে বাঁচানো যায়, তা নিয়েই সব সময় ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়, সন্তান কীভাবে বেঁচে থাকবে তা নিয়ে ভাবার সময় নাই, তখন জগতের অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করার সময় কোথায়।
শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অনেক লোকজন জড়ো হয়েছে। গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব না এসে মোয়াজ্জেন সাহেবকে পাঠিয়েছেন। এই ইমাম সাহেব সাধারণত আত্মহত্যার লাশের জানাজায় আসেন না। তার কফিনটা মন্ডলের বাড়ির পিছনে জঙ্গলের কোনায় খোঁড়া কবরের পাশে রাখা হল। লাশ কবরে নামানো হল। কবর দেয়ার কাজ তড়িৎ শেষ করার পর কবরের ওপরের মাটি সমান করা হল। কবরের কাছে দাঁড়িয়ে মজিদ মেম্বার মাথার তেলচে পড়া সাদা টূপিটা একহাতে নিয়ে অন্য হাতের পাঞ্জাবি গোটাতে গোটাতে বলল, ময়েজুদ্দি নিজের কবর নিজেই খুঁড়েছে। ও যদি ঢাকা যেত, রিকশা-ভ্যান চালাত, তাহলে এভাবে অপঘাতে মরতে হত না।উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিরা মেম্বারের কথায় মাথা নেড়ে সায় দিল।
মোয়াজ্জেন সাহেব মোনাজাত করতে যাবেন এমন সময় ভিড়ের মধ্যে ময়েজুদ্দির ছেলেটা তার নজরে পড়ল। মোয়াজ্জেন বলে উঠলেন, ওকে এদিকে নিয়ে এস, হাত তুলে দোয়া করতে বল। পিতার জন্য সন্তানের দোয়া আল্লাহ অবশ্যই শুনেন, অন্যদের দোয়া না শুনলেও। ছেলেটা কাছে এলে মোয়াজ্জেন বললেন, ময়েজুদ্দি একটা আস্তগাধা, তা নাহলে এত ছোট ও সুন্দর একটা ছেলে রেখে কেউ আত্মঘাতী হয়। যাক বাবা তুমি তুমি এখন তোমার বাবার আত্মার শান্তি কামনা করে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া কর। ময়েজুদ্দির দশ বছরের ছোট ছেলেটি এসব কিছুই বোঝে না। আকাশের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল।
>>>>আতোয়ার রহমান: কানাডা প্রবাসী
পাঠকের মতামত:

- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
