গল্প
আত্মহত্যা বৃত্তান্ত

আশ্বিন মাসের শেষ, উত্তরের হিম শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। পাড়া প্রতিবেশীর হাসা হাসি, কপট সান্ত্বনা নিয়ে সুপারি গাছের সারি বেয়ে অনেক আগেই রাত নেমে এসেছে। পুকুরের পাড়ে নিকষ কালো অন্ধকার জমে আছে। রাত জাগা পেচার ডাক আর নদীর ওপারে দূরের শ্মশান থেকে ভেসে আসা শেয়ালের ডাকের মিলিত শব্দ ঢেউ যেন ময়েজুদ্দিকে অবশ করে দিচ্ছে। দুরের ডিস্ট্রিক বোর্ডের পাকা সড়ক দিয়ে বাস, ট্রাক পেরিয়ে যায়, একচিলতে শব্দের ঢেউ তূলে আবার তা মুহূর্তে মিলিয়ে যায়। মধ্যরাত। সকলেই ঘুমে, শুধু জেগে আছে ময়েজুদ্দি। সে তার ঘর থেকে বের হয়ে এক পা দু পা করে হেঁটে বাড়ির উঠোনে এসে দাঁড়ায়। সামনে তাকায়। দক্ষিণ দিকে ডাবরিতে ধান ক্ষেতের সবুজ গালিচা। আরও সামনে চকচকার বিল।তার যেন কোন আদি নেই, অন্ত নেই।
মণ্ডলের দুই গোয়াল ঘরের মাঝের গোবর লেপা সরুহাঁটার পথ দিয়ে খড় বিচালি মাড়িয়ে ময়েজুদ্দি ঝোপের আমগাছের দিকে এগোয়। রাত বাড়ছে ঝিঁঝিঁর ডাকে। শিরশির বাতাসে খড়ের চালে ঝরা আম পাতার খস খস শব্দ। এ রাস্তা ধরে অনেক হেটেছে সে- কোদাল হাতে জমির আইল কোপাতে গেছে, কাস্তে হাতে পাকা ধান কেটে ধানের বোঝা ঘাড়ে করে বাড়িতে এনেছে। কিন্তু এ পথে আজকের এ যাত্রা তার শেষযাত্রা। প্রতিবেশী খালেক মণ্ডলের খড়ের চালের ওপর উপুড় হওয়া আমগাছের যে ডালটি দোল খাচ্ছে, গামছাটা হাতে নিয়ে সেই ডালের দিকে তাকায় ময়েজুদ্দি। দৃষ্টি নিবদ্ধ গাছের ডাল বরাবর। আমগাছটি মইয়েজুদ্দিকে খুব ভালোবাসতো। তার অর্ধাহারে অনাহারে থাকার নিদারুণ যন্ত্রণার কথা যখন কেউ শুনতো না, তখন এই আম গাছটিকে তার দুঃখ কষ্টের কথা বলত, গাছটাও তাকে বোঝে, তার কথা শোনে। অনেক কিছু শেয়ার করে দুজনে। গাছের ডালটা যেন আজ আরও বেশি মায়াবি টানে কাছে টানে তাকে। এ সময় তার ছেলেটার কথা মনে হতেই চোখটা ছল ছল করে উঠল।
এমন একটি দিনেও ও এমন একটি স্থানে ময়জুদ্দি ১৯৮৫ সালের ১২ ই ডিসেম্বর নিজেকে নিজে হত্যা করে।
দড়ির পরিবর্তে সে একটি পুরনো গামছা, সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর যে গামছা দিয়ে সে গা মুছতো, তা দিয়ে গলার চারপাশে পেঁচিয়ে ঐ আম গাছের ডালে ঝুলে ছিল। গাছটি তার প্রতিবেশীর ঘর থেকে অল্প দূরে। তার ছেলে তাকে সেখানে দেখতে পায়। অবশ্য প্রতিবেশী রহিম শেখ তাকে প্রথমে সেখানে দেখতে পায়, পরে তার ছেলে তাকে তার পিতার লাশ হিসেবে শনাক্ত করে। কারণ তার মুখটা বেলুনের মতো ফূলে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল। মুখ গহ্বরেও রক্ত জমেছিল।
চির রুগ্ন, কঙ্কাল সার শরীর, শুকনো চামড়া, রক্তবাহী নালিগুলো শুকে গেছে পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে। মুখ ভর্তি খোঁচাখোঁচা দাড়ি, কন্ঠার হাড় ঠেলে বের হয়ে এসেছে। চোখ কোটরে বসেছে। মাথার চুল উঠেগেছে, অল্প কয়েকটি চুলের সবই পাকা। শরীরের তুলনায় মাথা বেশ ছোট। মুরগির পায়ের মত সরু সরু হাত পা। হাত পায়ে কড়া পড়েছে। ঘা ধরা কুকুরের চামড়ার মত গায়ের চামড়া-এখানে ওখানে উঠে চক্রা-বক্রা হয়ে গেছে। চল্লিশ বছর বয়েস। অথচ তাকে দেখতে ষাট বছরের বুড়োর মতো লাগছে।
থানা পুলিশের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সে বেশ কিছু দিন থেকে বেকার, কাজ কর্ম নেই, কিছুটা মানসিক বিকারগ্রস্ত। অবশ্য আশ্বিন-কার্তিক মাসের এই সময়টায় তার মত অনেকেরই কাজ থাকে না। এসময়টাকে এলাকার লোকজন মঙ্গার সময় বলে। রিপোর্টে আরও বলা হয়, সে বেশ কিছু দিন ধরে সে অসুস্থ। অবশ্য তার মত অনেকেই অসুস্থ। তার নিজের বাড়ি নেই। যে গাছের ডালে সে নিজেকে ঝুলিয়ে মেরেছে সে গাছটির মালিকও সে নয়। তাকে দেখে মনে হয় সে অনেক দিন ধরে না খেয়ে আছে। অবশ্য শুধু সে নয়, অন্য অনেকেই তার মতো না খেয়ে ছিল।
ময়েজুদ্দিই একমাত্র ব্যক্তি নয় যে এ এলাকায় এভাবে মারা গেছে, এবং এক্ষেত্রে সে সর্বশেষ ব্যক্তি ও হবে না। তার মারা যাওয়ার আগের দিনেও, আর একজন নিজের গলায় দড়ি দিয়েছে। এর একসপ্তাহ আগে, একই দিনে দুজন জন মেয়ে মানুষ সাংসারিক অভাব আর অনাহারের তাড়নায় বিলের পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করেছে। তার একমাস আগে, আর একজন তার নিজের গলা নিজেই কেটে ফেলেছে। কত লোক তো রোজ রোজ কত কারণে অকারণে মারা যাচ্ছে। ওটা তো কোন ঘটনাই নয়।
বেশকিছু দিন থেকে ঠিকমতো বৃষ্টি নেই। ছোট ছোট নদীগুলো শুকিয়ে গেছে। এ এলাকার বড় নদী তিস্তাতেই পানি নেই। মরা অজগরের মত একে বেঁকে শুয়ে আছে। ফলে জমিগুলো এই আশ্বিন-কার্তিক মাসে শুকিয়ে গেছে। ফলে জমি জিরাতের কাজ নেই। আর এই জনপদে ভাল কলকারখানা ও নেই যেখানে গরিব লোকজন কাজ করতে পারে। গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে আর খারাপ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এ এলাকায় কলকারখানা গড়ে উঠছে না, গঞ্জের চায়ের দোকানে নেতা গোছের লোকদের মুখে এ কথা অনেক শুনেছে ময়েজুদ্দি। কিন্তু এই গ্যাস, বিদ্যুতের অভাব, যোগাযোগ ব্যবস্থা-ইত্যাদি শব্দ তার মাথায় ঢোকে না। সে শুধু বোঝে তার দুটি শক্ত হাতআছে, শরীরে শক্তি আছে, তবে তার মত লোকের কোথাও কাজের সুযোগ নেই। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে, কিন্তু কেউ তাকে বলতে পারে না আরও কতদিন তাকে কাজের অভাব, খাবারের অভাবের সঙ্গে লড়তে হবে। কাজের খোঁজে পাশের উপজেলায় যায়, সেখানেও কাজ নাই। মজিদ মেম্বার বলল, ময়েজুদ্দি ঢাকায় যা, রিকশা চালা।
মুই না খায়া থাকিম, তাও রাজি। এই গাঁও থাকি বাইর হইলে বাইর হইবে মোর লাশ, মুই নোয়াওঁ। কথা বলার সময় ময়েজুদ্দির চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, গলায় এক অতি প্রাকৃতিক জোর চলে আসে। বাপ দাদার জন্মস্থান এই এলাকা থেকে সে কোথাও যেতে রাজি না।
চারিদিকে চাপা আতঙ্ক। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বড়দের গম্ভীর আর দুশ্চিন্তা গ্রস্ত মুখের দিকে দেখে দ্রুত ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছিল।বড়রা জানত কতবড় বিপদ ঘনিয়ে আসছে, কিন্তুতারা শিশুদের এব্যাপারে কিছুই বলতো না।
ময়েজুদ্দিনের স্ত্রীও কিছুদিন আগে মারা গেছে। অবশ্য তাকে তার স্বামীর মতো কষ্ট করে আত্মহত্যা করতে হয়নি-যক্ষারোগে মারা গেছে। বিনাচিকিৎসায়, ধুকে ধুকে, রক্তবমি করতে করতে।
ময়েজুদ্দি খালি হাতে চলে গেছে। তার রেখে যাওয়ার মতো কোন জিনিস ছিলনা। কাজেই রেখে যাওয়া জিনিস নিয়ে আত্মীয় পরিজনদের ঝগড়া বা টানা হ্যাঁচড়ার বালাই নেই। আত্মহত্যার আগে ছেলের উদ্দেশ্যে তার শেষ কথা ছিল ‘আগামীকাল থেকে তুমি আর আমাকে দেখতে পাবে না। তুমি এবার পুরো পুরি এতিম হয়ে গেলে।’
তার শেষ খাবার ছিল ভাত, সাথে আলুভর্তা আর নাপা শাক। শেষ খাবারে সে আলুভর্তা আর কই মাছের ঝোল দিয়ে গরম ভাত খেতে চেয়েছিল।এটা তার অনেক দিনের সাধ। জোটাতে পারেনি।কত দেখেছে ও পাড়ার খালেক মন্ডলের বাড়ির ছেলেরা শিং মাছ, কই মাছ পাতে ফেলে উঠে যায়। শেষ খাবারেও সে তা খেতে পেল না।
বাসে বা ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু বাস-ট্রেন লাইন এখান থেকে পাঁচ কিলমিটার দূরে। গ্রামে উঁচু কোন ঘর নাই যে তার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়বে। নাইলনের সরু দড়ি কিনতে চেয়েছে। তেলাপোকা বা ধানমারার বিষ খেতে চেয়েছে। কিন্তু এগুলো কিনতে তো পয়সা লাগবে। সে পয়সাও তো নেই। তাই অগত্যা গলায় গামছা পেঁচানো।
এইমাত্র ভ্যানে করে তার ময়নাতদন্তকৃত লাশ শহরের হাসপাতাল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে খালেক মন্ডলের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। গন্যমান্য ব্যক্তিরা –ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজির হয়েছেন। তারা বিব্রতবোধ করছেন। ময়েজুদ্দি এত অবিবেচকের মত এই ডিসেম্বর মাসে আত্মহত্যা করে তাদের অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন। তারা বলাবলি করছেন, মহান বিজয়ের মাস।দুই মাস বা একমাস পরে আত্মহত্যা করলে কী এমন ক্ষতি হত? এতদিন যখন সহ্য করতে পেরেছে তখন এই কয়েকদিন করলে কী এমন এদিক ও দিক হত। আর কয়েক বছর পরে স্বাধীনতার পঁচিশ বছর পালন করা হচ্ছে।এ সময় এরকম আত্মহত্যা বিব্রত কর।
স্বাধীনতা যুদ্বে যারা জীবনদান করেছেন, অবদান রেখেছেন, দেশ স্বাধীনের অব্যাবহিত পরে নবিন দেশ গঠনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন, আজ থেকে ষোল বছর পরে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তীতে বাংলাদেশ সরকার তাঁদের সন্মানিত করবেন, পদক দিবেন। নেতৃবৃন্দ তাঁদের বক্তৃতায় বলবেন, তাঁরা ছিল জাতির মহান সন্তান যারা একটা গৌরবজনক স্বপ্ন তাঁড়া করতে করতে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা ছিলেন উদ্যোক্তা যারা আলুর খামার গড়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন কিছু মেধাবি ডাক্তার যারা দেশের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করতে রাজি ছিলেন, তারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে এসেছিলেন। মিউজিয়ামগু্লো তাঁদের জীবন এবং তাঁরা যে কষ্টের সন্মুক্ষীন হয়েছিল–তা নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। তাদের জীবনের গল্পগুলো বাংলাদেশের গল্পের অবিচ্ছেদ্য অংশ হবে।
দুঃখজনকভাবে ময়েজুদ্দির জন্য, এটা ষোল বছর পরে নয়। এমন কি এটা দশ বছর পরে নয়, বা আট বছরও। এটা এখনই, তার মতো লোকের জন্য আত্মহত্যা করার এখনই সবচেয়ে ভাল সময়। যখন কাজ-কর্মের আর ভাতের এতই অভাব যে নিজের জীবন কিভাবে বাঁচানো যায়, তা নিয়েই সব সময় ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়, সন্তান কীভাবে বেঁচে থাকবে তা নিয়ে ভাবার সময় নাই, তখন জগতের অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করার সময় কোথায়।
শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অনেক লোকজন জড়ো হয়েছে। গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব না এসে মোয়াজ্জেন সাহেবকে পাঠিয়েছেন। এই ইমাম সাহেব সাধারণত আত্মহত্যার লাশের জানাজায় আসেন না। তার কফিনটা মন্ডলের বাড়ির পিছনে জঙ্গলের কোনায় খোঁড়া কবরের পাশে রাখা হল। লাশ কবরে নামানো হল। কবর দেয়ার কাজ তড়িৎ শেষ করার পর কবরের ওপরের মাটি সমান করা হল। কবরের কাছে দাঁড়িয়ে মজিদ মেম্বার মাথার তেলচে পড়া সাদা টূপিটা একহাতে নিয়ে অন্য হাতের পাঞ্জাবি গোটাতে গোটাতে বলল, ময়েজুদ্দি নিজের কবর নিজেই খুঁড়েছে। ও যদি ঢাকা যেত, রিকশা-ভ্যান চালাত, তাহলে এভাবে অপঘাতে মরতে হত না।উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিরা মেম্বারের কথায় মাথা নেড়ে সায় দিল।
মোয়াজ্জেন সাহেব মোনাজাত করতে যাবেন এমন সময় ভিড়ের মধ্যে ময়েজুদ্দির ছেলেটা তার নজরে পড়ল। মোয়াজ্জেন বলে উঠলেন, ওকে এদিকে নিয়ে এস, হাত তুলে দোয়া করতে বল। পিতার জন্য সন্তানের দোয়া আল্লাহ অবশ্যই শুনেন, অন্যদের দোয়া না শুনলেও। ছেলেটা কাছে এলে মোয়াজ্জেন বললেন, ময়েজুদ্দি একটা আস্তগাধা, তা নাহলে এত ছোট ও সুন্দর একটা ছেলে রেখে কেউ আত্মঘাতী হয়। যাক বাবা তুমি তুমি এখন তোমার বাবার আত্মার শান্তি কামনা করে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া কর। ময়েজুদ্দির দশ বছরের ছোট ছেলেটি এসব কিছুই বোঝে না। আকাশের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল।
>>>>আতোয়ার রহমান: কানাডা প্রবাসী
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
