গল্প
আত্মহত্যা বৃত্তান্ত
আশ্বিন মাসের শেষ, উত্তরের হিম শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। পাড়া প্রতিবেশীর হাসা হাসি, কপট সান্ত্বনা নিয়ে সুপারি গাছের সারি বেয়ে অনেক আগেই রাত নেমে এসেছে। পুকুরের পাড়ে নিকষ কালো অন্ধকার জমে আছে। রাত জাগা পেচার ডাক আর নদীর ওপারে দূরের শ্মশান থেকে ভেসে আসা শেয়ালের ডাকের মিলিত শব্দ ঢেউ যেন ময়েজুদ্দিকে অবশ করে দিচ্ছে। দুরের ডিস্ট্রিক বোর্ডের পাকা সড়ক দিয়ে বাস, ট্রাক পেরিয়ে যায়, একচিলতে শব্দের ঢেউ তূলে আবার তা মুহূর্তে মিলিয়ে যায়। মধ্যরাত। সকলেই ঘুমে, শুধু জেগে আছে ময়েজুদ্দি। সে তার ঘর থেকে বের হয়ে এক পা দু পা করে হেঁটে বাড়ির উঠোনে এসে দাঁড়ায়। সামনে তাকায়। দক্ষিণ দিকে ডাবরিতে ধান ক্ষেতের সবুজ গালিচা। আরও সামনে চকচকার বিল।তার যেন কোন আদি নেই, অন্ত নেই।
মণ্ডলের দুই গোয়াল ঘরের মাঝের গোবর লেপা সরুহাঁটার পথ দিয়ে খড় বিচালি মাড়িয়ে ময়েজুদ্দি ঝোপের আমগাছের দিকে এগোয়। রাত বাড়ছে ঝিঁঝিঁর ডাকে। শিরশির বাতাসে খড়ের চালে ঝরা আম পাতার খস খস শব্দ। এ রাস্তা ধরে অনেক হেটেছে সে- কোদাল হাতে জমির আইল কোপাতে গেছে, কাস্তে হাতে পাকা ধান কেটে ধানের বোঝা ঘাড়ে করে বাড়িতে এনেছে। কিন্তু এ পথে আজকের এ যাত্রা তার শেষযাত্রা। প্রতিবেশী খালেক মণ্ডলের খড়ের চালের ওপর উপুড় হওয়া আমগাছের যে ডালটি দোল খাচ্ছে, গামছাটা হাতে নিয়ে সেই ডালের দিকে তাকায় ময়েজুদ্দি। দৃষ্টি নিবদ্ধ গাছের ডাল বরাবর। আমগাছটি মইয়েজুদ্দিকে খুব ভালোবাসতো। তার অর্ধাহারে অনাহারে থাকার নিদারুণ যন্ত্রণার কথা যখন কেউ শুনতো না, তখন এই আম গাছটিকে তার দুঃখ কষ্টের কথা বলত, গাছটাও তাকে বোঝে, তার কথা শোনে। অনেক কিছু শেয়ার করে দুজনে। গাছের ডালটা যেন আজ আরও বেশি মায়াবি টানে কাছে টানে তাকে। এ সময় তার ছেলেটার কথা মনে হতেই চোখটা ছল ছল করে উঠল।
এমন একটি দিনেও ও এমন একটি স্থানে ময়জুদ্দি ১৯৮৫ সালের ১২ ই ডিসেম্বর নিজেকে নিজে হত্যা করে।
দড়ির পরিবর্তে সে একটি পুরনো গামছা, সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর যে গামছা দিয়ে সে গা মুছতো, তা দিয়ে গলার চারপাশে পেঁচিয়ে ঐ আম গাছের ডালে ঝুলে ছিল। গাছটি তার প্রতিবেশীর ঘর থেকে অল্প দূরে। তার ছেলে তাকে সেখানে দেখতে পায়। অবশ্য প্রতিবেশী রহিম শেখ তাকে প্রথমে সেখানে দেখতে পায়, পরে তার ছেলে তাকে তার পিতার লাশ হিসেবে শনাক্ত করে। কারণ তার মুখটা বেলুনের মতো ফূলে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল। মুখ গহ্বরেও রক্ত জমেছিল।
চির রুগ্ন, কঙ্কাল সার শরীর, শুকনো চামড়া, রক্তবাহী নালিগুলো শুকে গেছে পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে। মুখ ভর্তি খোঁচাখোঁচা দাড়ি, কন্ঠার হাড় ঠেলে বের হয়ে এসেছে। চোখ কোটরে বসেছে। মাথার চুল উঠেগেছে, অল্প কয়েকটি চুলের সবই পাকা। শরীরের তুলনায় মাথা বেশ ছোট। মুরগির পায়ের মত সরু সরু হাত পা। হাত পায়ে কড়া পড়েছে। ঘা ধরা কুকুরের চামড়ার মত গায়ের চামড়া-এখানে ওখানে উঠে চক্রা-বক্রা হয়ে গেছে। চল্লিশ বছর বয়েস। অথচ তাকে দেখতে ষাট বছরের বুড়োর মতো লাগছে।
থানা পুলিশের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সে বেশ কিছু দিন থেকে বেকার, কাজ কর্ম নেই, কিছুটা মানসিক বিকারগ্রস্ত। অবশ্য আশ্বিন-কার্তিক মাসের এই সময়টায় তার মত অনেকেরই কাজ থাকে না। এসময়টাকে এলাকার লোকজন মঙ্গার সময় বলে। রিপোর্টে আরও বলা হয়, সে বেশ কিছু দিন ধরে সে অসুস্থ। অবশ্য তার মত অনেকেই অসুস্থ। তার নিজের বাড়ি নেই। যে গাছের ডালে সে নিজেকে ঝুলিয়ে মেরেছে সে গাছটির মালিকও সে নয়। তাকে দেখে মনে হয় সে অনেক দিন ধরে না খেয়ে আছে। অবশ্য শুধু সে নয়, অন্য অনেকেই তার মতো না খেয়ে ছিল।
ময়েজুদ্দিই একমাত্র ব্যক্তি নয় যে এ এলাকায় এভাবে মারা গেছে, এবং এক্ষেত্রে সে সর্বশেষ ব্যক্তি ও হবে না। তার মারা যাওয়ার আগের দিনেও, আর একজন নিজের গলায় দড়ি দিয়েছে। এর একসপ্তাহ আগে, একই দিনে দুজন জন মেয়ে মানুষ সাংসারিক অভাব আর অনাহারের তাড়নায় বিলের পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করেছে। তার একমাস আগে, আর একজন তার নিজের গলা নিজেই কেটে ফেলেছে। কত লোক তো রোজ রোজ কত কারণে অকারণে মারা যাচ্ছে। ওটা তো কোন ঘটনাই নয়।
বেশকিছু দিন থেকে ঠিকমতো বৃষ্টি নেই। ছোট ছোট নদীগুলো শুকিয়ে গেছে। এ এলাকার বড় নদী তিস্তাতেই পানি নেই। মরা অজগরের মত একে বেঁকে শুয়ে আছে। ফলে জমিগুলো এই আশ্বিন-কার্তিক মাসে শুকিয়ে গেছে। ফলে জমি জিরাতের কাজ নেই। আর এই জনপদে ভাল কলকারখানা ও নেই যেখানে গরিব লোকজন কাজ করতে পারে। গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে আর খারাপ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এ এলাকায় কলকারখানা গড়ে উঠছে না, গঞ্জের চায়ের দোকানে নেতা গোছের লোকদের মুখে এ কথা অনেক শুনেছে ময়েজুদ্দি। কিন্তু এই গ্যাস, বিদ্যুতের অভাব, যোগাযোগ ব্যবস্থা-ইত্যাদি শব্দ তার মাথায় ঢোকে না। সে শুধু বোঝে তার দুটি শক্ত হাতআছে, শরীরে শক্তি আছে, তবে তার মত লোকের কোথাও কাজের সুযোগ নেই। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে, কিন্তু কেউ তাকে বলতে পারে না আরও কতদিন তাকে কাজের অভাব, খাবারের অভাবের সঙ্গে লড়তে হবে। কাজের খোঁজে পাশের উপজেলায় যায়, সেখানেও কাজ নাই। মজিদ মেম্বার বলল, ময়েজুদ্দি ঢাকায় যা, রিকশা চালা।
মুই না খায়া থাকিম, তাও রাজি। এই গাঁও থাকি বাইর হইলে বাইর হইবে মোর লাশ, মুই নোয়াওঁ। কথা বলার সময় ময়েজুদ্দির চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, গলায় এক অতি প্রাকৃতিক জোর চলে আসে। বাপ দাদার জন্মস্থান এই এলাকা থেকে সে কোথাও যেতে রাজি না।
চারিদিকে চাপা আতঙ্ক। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বড়দের গম্ভীর আর দুশ্চিন্তা গ্রস্ত মুখের দিকে দেখে দ্রুত ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছিল।বড়রা জানত কতবড় বিপদ ঘনিয়ে আসছে, কিন্তুতারা শিশুদের এব্যাপারে কিছুই বলতো না।
ময়েজুদ্দিনের স্ত্রীও কিছুদিন আগে মারা গেছে। অবশ্য তাকে তার স্বামীর মতো কষ্ট করে আত্মহত্যা করতে হয়নি-যক্ষারোগে মারা গেছে। বিনাচিকিৎসায়, ধুকে ধুকে, রক্তবমি করতে করতে।
ময়েজুদ্দি খালি হাতে চলে গেছে। তার রেখে যাওয়ার মতো কোন জিনিস ছিলনা। কাজেই রেখে যাওয়া জিনিস নিয়ে আত্মীয় পরিজনদের ঝগড়া বা টানা হ্যাঁচড়ার বালাই নেই। আত্মহত্যার আগে ছেলের উদ্দেশ্যে তার শেষ কথা ছিল ‘আগামীকাল থেকে তুমি আর আমাকে দেখতে পাবে না। তুমি এবার পুরো পুরি এতিম হয়ে গেলে।’
তার শেষ খাবার ছিল ভাত, সাথে আলুভর্তা আর নাপা শাক। শেষ খাবারে সে আলুভর্তা আর কই মাছের ঝোল দিয়ে গরম ভাত খেতে চেয়েছিল।এটা তার অনেক দিনের সাধ। জোটাতে পারেনি।কত দেখেছে ও পাড়ার খালেক মন্ডলের বাড়ির ছেলেরা শিং মাছ, কই মাছ পাতে ফেলে উঠে যায়। শেষ খাবারেও সে তা খেতে পেল না।
বাসে বা ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু বাস-ট্রেন লাইন এখান থেকে পাঁচ কিলমিটার দূরে। গ্রামে উঁচু কোন ঘর নাই যে তার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়বে। নাইলনের সরু দড়ি কিনতে চেয়েছে। তেলাপোকা বা ধানমারার বিষ খেতে চেয়েছে। কিন্তু এগুলো কিনতে তো পয়সা লাগবে। সে পয়সাও তো নেই। তাই অগত্যা গলায় গামছা পেঁচানো।
এইমাত্র ভ্যানে করে তার ময়নাতদন্তকৃত লাশ শহরের হাসপাতাল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে খালেক মন্ডলের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। গন্যমান্য ব্যক্তিরা –ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজির হয়েছেন। তারা বিব্রতবোধ করছেন। ময়েজুদ্দি এত অবিবেচকের মত এই ডিসেম্বর মাসে আত্মহত্যা করে তাদের অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন। তারা বলাবলি করছেন, মহান বিজয়ের মাস।দুই মাস বা একমাস পরে আত্মহত্যা করলে কী এমন ক্ষতি হত? এতদিন যখন সহ্য করতে পেরেছে তখন এই কয়েকদিন করলে কী এমন এদিক ও দিক হত। আর কয়েক বছর পরে স্বাধীনতার পঁচিশ বছর পালন করা হচ্ছে।এ সময় এরকম আত্মহত্যা বিব্রত কর।
স্বাধীনতা যুদ্বে যারা জীবনদান করেছেন, অবদান রেখেছেন, দেশ স্বাধীনের অব্যাবহিত পরে নবিন দেশ গঠনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন, আজ থেকে ষোল বছর পরে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তীতে বাংলাদেশ সরকার তাঁদের সন্মানিত করবেন, পদক দিবেন। নেতৃবৃন্দ তাঁদের বক্তৃতায় বলবেন, তাঁরা ছিল জাতির মহান সন্তান যারা একটা গৌরবজনক স্বপ্ন তাঁড়া করতে করতে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা ছিলেন উদ্যোক্তা যারা আলুর খামার গড়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন কিছু মেধাবি ডাক্তার যারা দেশের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করতে রাজি ছিলেন, তারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে এসেছিলেন। মিউজিয়ামগু্লো তাঁদের জীবন এবং তাঁরা যে কষ্টের সন্মুক্ষীন হয়েছিল–তা নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। তাদের জীবনের গল্পগুলো বাংলাদেশের গল্পের অবিচ্ছেদ্য অংশ হবে।
দুঃখজনকভাবে ময়েজুদ্দির জন্য, এটা ষোল বছর পরে নয়। এমন কি এটা দশ বছর পরে নয়, বা আট বছরও। এটা এখনই, তার মতো লোকের জন্য আত্মহত্যা করার এখনই সবচেয়ে ভাল সময়। যখন কাজ-কর্মের আর ভাতের এতই অভাব যে নিজের জীবন কিভাবে বাঁচানো যায়, তা নিয়েই সব সময় ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়, সন্তান কীভাবে বেঁচে থাকবে তা নিয়ে ভাবার সময় নাই, তখন জগতের অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করার সময় কোথায়।
শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অনেক লোকজন জড়ো হয়েছে। গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব না এসে মোয়াজ্জেন সাহেবকে পাঠিয়েছেন। এই ইমাম সাহেব সাধারণত আত্মহত্যার লাশের জানাজায় আসেন না। তার কফিনটা মন্ডলের বাড়ির পিছনে জঙ্গলের কোনায় খোঁড়া কবরের পাশে রাখা হল। লাশ কবরে নামানো হল। কবর দেয়ার কাজ তড়িৎ শেষ করার পর কবরের ওপরের মাটি সমান করা হল। কবরের কাছে দাঁড়িয়ে মজিদ মেম্বার মাথার তেলচে পড়া সাদা টূপিটা একহাতে নিয়ে অন্য হাতের পাঞ্জাবি গোটাতে গোটাতে বলল, ময়েজুদ্দি নিজের কবর নিজেই খুঁড়েছে। ও যদি ঢাকা যেত, রিকশা-ভ্যান চালাত, তাহলে এভাবে অপঘাতে মরতে হত না।উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিরা মেম্বারের কথায় মাথা নেড়ে সায় দিল।
মোয়াজ্জেন সাহেব মোনাজাত করতে যাবেন এমন সময় ভিড়ের মধ্যে ময়েজুদ্দির ছেলেটা তার নজরে পড়ল। মোয়াজ্জেন বলে উঠলেন, ওকে এদিকে নিয়ে এস, হাত তুলে দোয়া করতে বল। পিতার জন্য সন্তানের দোয়া আল্লাহ অবশ্যই শুনেন, অন্যদের দোয়া না শুনলেও। ছেলেটা কাছে এলে মোয়াজ্জেন বললেন, ময়েজুদ্দি একটা আস্তগাধা, তা নাহলে এত ছোট ও সুন্দর একটা ছেলে রেখে কেউ আত্মঘাতী হয়। যাক বাবা তুমি তুমি এখন তোমার বাবার আত্মার শান্তি কামনা করে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া কর। ময়েজুদ্দির দশ বছরের ছোট ছেলেটি এসব কিছুই বোঝে না। আকাশের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল।
>>>>আতোয়ার রহমান: কানাডা প্রবাসী
পাঠকের মতামত:
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএসইসির আলোচনা সভা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী