ঠাকুরের ‘শেষ লেখা’: আত্মোপলব্ধির পরমতম প্রকাশ

শেখর দেব
১৮৬১ খ্রিস্টাব্দ বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। এই বছরে ঘটেছিল দুটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। প্রথমটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্যের জন্ম আর অন্যটি বিশ্বকবির জন্ম। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ ও ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’। কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মাহাকাব্য এবং একই সাথে বাংলা সাহিত্য পেয়েছিল মহান এক কবিকে—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তখনও কি কেউ জানতো তিনিই বাংলা সাহিত্যকে নিয়ে যাবেন বিশ্বদরবারে। হয়ে উঠবেন বিশ্বের কবি। সাহিত্যের আধুনিক যুগের মাঝে সৃষ্টি করবেন নতুন একটি যুগ। রবীন্দ্রযুগ। তার বহুমুখী প্রতিভা দিয়ে তিনি সৃষ্টি করেছেন রবীন্দ্রযুগ। সাহিত্যাকাশের সব তারাকে ম্লান করে দিয়ে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিলেন তারকা ‘রবী’। বাংলা সাহিত্যে, বাঙালি মানসে রবীন্দ্রনাথ এক অক্ষয় নাম। কবি হুমায়ুন আজাদ তাই হয়তো বলেছিলেন,‘রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রতিদিনের সূর্য’। বাংলা সাহিত্যে তিনিই একমাত্র কবি যার লেখার সম্ভারের কয়েকগুন লেখা লিখিত হয়েছে তাঁর সাহিত্যকর্ম নিয়ে। বাংলা সাহিত্যের প্রতিটি মাধ্যমে যিনি স্বচ্ছন্দ সফল বিচরণ করেছেন নিজ মেধা ও বিশ্ববীক্ষণের মধ্য দিয়ে। সাহিত্যের যে শাখায় হাত দিয়েছেন সেখানেই ফলিয়েছেন সোনা।
১৯৪১খ্রিঃ বাংলা সাহিত্যের জন্য একটি শোকাবহ বছর। এ মহান কবিকে আমরা হারিয়েছিলাম শারিরীকভাবে। কিন্তু তিনি আমাদের জন্য রেখে গেছেন তাঁর অনন্য সৃষ্টি সম্ভার। কবি শেষদিন পর্যন্ত আমাদের উপহার দিয়ে গেছেন তাঁর অমর সৃষ্টিকর্ম। তার শেষজীবনে শয্যাশায়ী অবস্থায় লিখিত কবিতাগুলো নিয়ে প্রকাশিত হয়েছিল রবীন্দ্রনাথের শেষ কাব্য ‘শেষ লেখা’। যদিও এ গ্রন্থের নাম কবি দিয়ে যেতে পারেননি। কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর এ কাব্যের ভূমিকায় লিখেছিলেন,‘শেষ লেখার কয়েকটি কবিতা তাঁহার স্বহস্তলিখিত; অনেকগুলি শয্যাশায়ী অবস্থায় মুখে মুখে রচিত, নিকটে যাঁহারা থাকিতেন তাঁহারা সেগুলি লিখিয়া লইতেন, পরে তিনি সেগুলি সংশোধন করিয়া মুদ্রণের অনুমতি দিতেন।’ একজন মহান কবি শেষ জীবনে কী ভাবতেন বা কী বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দিতেন বা জীবনের শেষ উপলব্ধি-ই বা কী তা তার একটা স্বচ্ছ ধারনা পাওয়া যায় এ গ্রন্থ পাঠে। মৃত্যুর আগে কবি দেখে গেছেন তাঁর বিশ্বজোড়া খ্যাতি। মৃত্যুর শেষলগ্নে দাঁড়িয়ে কবি যেন সবকিছুর সমাধান পেয়ে যাচ্ছেন অনায়াসে। কবি লিখেছেন—
হয় যেন মর্ত্যের বন্ধন ক্ষয়,
বিরাট বিশ্ব বাহু মেলি লয়,
পায় অন্তরে নির্ভয় পরিচয়
মহা-অজানার।
[৩ ডিসেম্বর ১৯৩৯, বেলা একটা, শান্তিনিকেতন]
আসন্ন মৃত্যুর দুয়ারে দাঁড়িয়ে কবি যেন মৃত্যুকে গ্রহণেই প্রস্তুত হয়ে আছেন। ‘বিরাট বিশ্ব’ তাঁকে ঠিক বাহু মেলেই নিয়েছেন। তাইতো তিনি বিশ্বকবি। জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে যেন তিনি ‘মহা-আজানার’ রহস্যের জট খুলছেন নির্ভীক চিত্তে। ‘শেষ লেখা’র কবিতাগুলো কবিতার চেয়ে যেন আত্মোপলব্ধির বাণীতে পরিণত হয়েছিল বেশি। তিনি বলছেন এই বিশ্ব পরিবর্তন হচ্ছে নিয়ত কিন্তু একটি বিষয় অপরিবর্তিত রয়ে যায় সেটা হলো ‘মৃত্যু’। মৃত্যুর অনিবার্যতা মেনেও তিনি অমরত্বের দিকে পা বাড়ান অনায়াসে। তিনি বলছেন—
মৃত্যু দেখা দেয় এসে একান্তই অপরিবর্তনে,
এই বিশ্বে তাই সে সত্য নহে
এ কথা নিশ্চিত মনে জানি।
[৭মে ১৯৪০]
আবার তিনি এটাও বলছেন ‘প্রেমের অসীম মূল্য’ কেউ ছলনা বঞ্চনা করে অর্জন করতে পারে না। এরকম কোন দস্যু ঠিক পৃথিবীতে নেই।
প্রেমের অসীম মূল্য
সম্পূর্ণ বঞ্চনা করি লবে
হেন দস্যু নাই গুপ্ত
নিখিলের গুহা-গহ্বরেতে
এ কথা নিশ্চিত মনে জানি।
[৭মে ১৯৪০]
একই কবিতায় তিনি বিশ্বের বিভ্রমের প্রতি মানুষের মোহকেও তুলে এনেছেন। বিশ্ব এক মায়াময় জগৎ। এখানে আমাদের অতি মিথ্যাকেও সত্যরূপে ভ্রম করি। অবশ্য ‘বিশ্বের বিধান’ ঠিক তার সত্যরূপ উন্মোচন করবেই এ ছিল কবির বিশ্বাস।
সব-চেয়ে সত্য ক’রে পেয়েছিনু যারে
সব-চেয়ে মিথ্যা ছিল তারি মাঝে ছদ্মবেশ ধরি,
অস্তিত্বের এ কলঙ্ক কভু
সহিত না বিশ্বের বিধান
এ কথা নিশ্চিত মনে জানি।
[৭মে ১৯৪০]
মৃত্যুচিন্তা মানুষের মনে হতাশা নিয়ে আসে। মানুষকে করে দেয় অবুঝ শিশুটির মতো। শূন্যতা যেন চারদিক থেকে ঘিরে ধরে সমূহ স্বত্তা। এই শূন্যতার কোন মর্ম যেন ধরা যায় না।এই অনুভূতি তিনি লিখেছেন এভাবে—
রৌদ্রতাপ ঝাঁঝাঁ করে
জনহীন বেলা দুপহরে।
শূন্য চৌকির পানে চাহি,
সেথায় সান্ত্বনালেশ নাহি।
বুক ভরা তার
হতাশের ভাষা যেন করে হাহাকার।
শূন্যতার বাণী ওঠে করুণায় ভরা
মর্ম তার নহি যায় ধরা।
[২৬মার্চ ১৯৪১, বিকাল, শান্তিনিকেতন]
মৃতুর দুয়ারে দাঁড়িযে কবি যেন অতীতকেই ফিরে পেতে আকুল। অতীত স্বপ্নগুলোর কথা যেন বারবার ফিরে ফিরে আসে। কবি লিখছেন—
অতীতের পালানো স্বপন
আবার করিবে সেথা ভিড়,
অস্ফুট গুঞ্জনস্বরে
আরবার রচি দিবে নীড়।
[৬ এপ্রিল ১৯৪১, দুপুর, শান্তিনিকেতন]
অতীতে কোন বিদেশীনির প্রেমের অনুভূতিও নাড়া দিয়ে যাচ্ছিল ক্ষণে ক্ষণে। মনে পড়ছিল তার মধুর প্রেমালাপ সমূহ। তাইতো কবি লিখছেন—
বিদেশের ভালোবাসা দিয়ে
যে প্রেয়সী পেতেছে আসন
চিরদিন রাখিবে বাঁধিয়া
কানে কানে তাহারি ভাষণ।
[৬ এপ্রিল ১৯৪১, দুপুর, শান্তিনিকেতন]
কিছু কবিতায় প্রকাশ ঘটেছে জীবনের চরতম উপলব্ধির পরমতম প্রকাশ। জীবনের বিভিন্ন সম্পর্কের সন্ধান বিষয়ক বাণী প্রদান করেছেন নিচের কবিতায়—
জীবন পবিত্র জানি,
অভাব্য স্বরূপ তার
অজ্ঞেয় রহস্য-উৎস হতে
পেয়েছে প্রকাশ
কোন অলক্ষিত পথ দিয়ে
সন্ধান মেলে না তার।
[২৫ এপ্রিল, ১৯৪১, শান্তিনিকেতন]
কবির শেষ জন্মদিন নিয়েও তিনি কবিতা লিখে গেছেন। জন্মদিন নিয়ে লেখা কবির এ কবিতায় কবির মনোবাসনা সম্পর্কে জানতে পারি আমরা। কবি লিখেছেন—
আমার এ জন্মদিন-মাঝে আমি হারা,
আমি চাহি বন্ধুজন যারা
তাহাদের হাতের পরশে
মর্তের অন্তিম প্রীতিরসে
নিয়ে যাব জীবনের চরম প্রসাদ,
নিয়ে যাব মানুষের শেষ আশীর্বাদ।
[৬ মে ১৯৪১, শান্তিনিকেতন]
কবি ‘রূপ-নারানের কূলে’ জেগে উঠে জীবনের কঠিন সত্য উপলব্ধি করেন। তিনি লিখেন—
সত্য যে কঠিন,
কঠিনেরে ভালোবাসিলাম,
সে কখনো করে না বঞ্চনা।
[১৩ মে, ১৯৪১, রাত ৩.১৫মিনিট, শান্তিনিকেতন]
কিছু বিশ্বাসের মধ্যে তিনি কাটিয়েছেন সারা জীবন। সারা জীবন সেই বিশ্বাসকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে এর সত্যতা যাচাইয়ের চেষ্টা করে গেছেন আজীবন। প্রথম দিনের সূর্য প্রশ্ন করে যার উত্তর পায়নি। ঠিক জীবনের শেষ মুহূর্তেও তা নিরুত্তর রয়ে গেল। কবি লিখছেন—
বৎসর বৎসর চলে গেল,
দিবসের শেষ সূর্য
শেষ প্রশ্ন উচ্চারিল পশ্চিম-সাগরতীরে,
নিস্তব্ধ সন্ধ্যায়,
কে তুমি—
পেল না উত্তর।
[২৭ জুলাই ১৯৪১, জোড়াসাঁকো, কলিকাতা]
‘শেষ লেখা’ কাব্যের শেষ কবিতাটির ‘তুমি’ এক রহস্য নিয়ে আমাদের সামনে ওঠে আসে। এই ‘তুমি’ সৃষ্টিকর্তা না সাধরণ কোন রহস্যময়ী নারী এটা রহস্যই হয়ে থাকে। কবির মতো সে আমাদের ‘বিচিত্র ছলনা-জলে’ আমাদেরও মায়ার জালে বন্দি করেন। কবি লিখছেন—
তোমার সৃষ্টি পথ রেখেছ আকীর্ণ করি
বিচিত্র ছলনা-জলে,
হে ছলনাময়ী।
মিথ্যা বিশ্বাসের ফাঁদ পেতেছ নিপুণ হাতে
সরল জীবনে।
[৩০ জুলাই, ১৯৪১, সকাল সাড়ে-নয়টা, জোড়াসাঁকো]
এতো ছলনা, এতো প্রবঞ্চনা যে সয়ে যেতে পারে সে-ই জীবনে পরম শানিত্ লাভ করতে পারে। প্রবঞ্চনা দিয়েই যেন মহত্ত্বকে চিহ্নিত করছে প্রতিনিয়ত। তাই কবি লিখছেন—
অনায়াসে যে পেয়েছে ছলনা সহিতে
সে পায় তোমার হাতে
শান্তির অক্ষয় অধিকার।
[৩০ জুলাই, ১৯৪১, সকাল সাড়ে-নয়টা, জোড়াসাঁকো]
রবীন্দ্রনাথের ‘শেষ লেখা’ মূলত কবির আত্মোপলব্ধিরই বয়ান। কবিতার চেয়ে জীবনের অমোঘ বাণী যেন তিনি আওড়ালেন এ কাব্যে। এক জন মহান কবি মৃত্যুর খুব কাছাকাছি দাঁড়িয়ে জীবনকে কীভাবে দেখেন তা এ কবিতা থেকে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাংলা কবিতাকে বিশ্বের দরবারে পেীঁছে দিয়েছেন তিনি, বিনিময়ে পেয়েছেন বিশ্বকবির অভিধা। ২২ শ্রাবণের বৃষ্টিধারার মাঝে যিনি হারিয়ে গেছেন পৃথিবী থেকে। আসলেই কি তিনি হারালেন? কখনোই না। তিনি আমাদের মনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
লেখক: কবি
পাঠকের মতামত:

- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
