ভালোবাসা ও অবৈধ সম্পর্কের মধ্যে পার্থক্য
[শায়েখ মুহাম্মদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ কে একজন প্রশ্ন করেন, ভালোবাসা ও অবৈধ সম্পর্কের পার্থক্য নিয়ে। তিনি উত্তর দিয়েছেন চমৎকার। দ্য রিপোর্টের পাঠকদের জন্য তা পত্রস্থ করা হলো। বি.স]
আমি ২৪ বছর বয়সী একজন অবিবাহিত মেয়ে। খোলাখুলি কথা হল, আমি একজন পবিত্র চরিত্রের দ্বীনদার মানুষকে কোন প্রকার দেখা-সাক্ষাৎ করা ছাড়া পবিত্র ও নিষ্কলুষভাবে ভালবাসি। যিনি আমাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং আমাকে অপেক্ষা করতে বলেছেন; যেহেতু তার বর্তমান পরিস্থিতি কঠিন। আমি অস্বীকার করব না যে, তিনি একাধিকবার আমাকে ফোন করেছেন। কিন্তু, আমি তাকে বলেছি তিনি যেন আমাকে ফোন না করেন। কারণ আমি এতে সন্তুষ্ট নই; যদিও আমি তাকে ভালবাসি। কারণ আমার মনে হচ্ছিল যে, এভাবে ভালোবাসাটা ভুল পথে অগ্রসর হতে যাচ্ছে। তিনিও আমার দৃষ্টিভঙ্গির সাথে একমত হয়েছেন এবং আমার মতামতকে সম্মান জানিয়েছেন। তিনি মাঝে মাঝে ইন্টারনেটে আমাকে কিছু কিছু মেসেজ পাঠান; যাতে করে আমি তার খবরাখবর জানতে পারি। এক বছর ধরে আমার সাথে তার সম্পর্ক। কিন্তু, তিনি খুব কঠিন পরিস্থিতিতে আছেন। এ ব্যক্তিকে আমি পারিবারিকভাবে চিনি। তার পরিবারের সাথে আমার পরিবারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আমি তাকে আল্লাহ্র জন্য ভালবাসি এবং আমি নিশ্চিত যে, তিনিও একই অনুভূতি লালন করেন। কিন্তু, সমস্যা হল আমার পিতার কাছে বিয়ের প্রস্তাব আসা শুরু হয়েছে। বর্তমানে আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে চাচ্ছেন এমন ছেলের সংখ্যা আটজন। কিন্তু, প্রত্যেকবার আমি প্রত্যাখ্যান করে আসছি; কারণ আমি তাকে অপেক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। বর্তমানে আমি এই পেরেশানিতে আছি যে, আমি যা করছি সেটা কি হালাল; নাকি হারাম? উল্লেখ্য, আলহামদু লিল্লাহ্; আমি ফরয, সুন্নত ও নফল নামায আদায় করি। তাহাজ্জুদের নামায পড়ি। আমার ভয় হচ্ছে, আমি যা করছি সে কারণে আমার নেক আমলগুলো নষ্ট হয়ে যায় কিনা? নিষ্কলুষ পবিত্র ভালোবাসা কি হারাম? আমার ভালোবাসা কি হালাল; না হারাম?
উত্তর:
আলহামদুলিল্লাহ।
প্রথমেই আমরা আল্লাহ্র কাছে আপনার জন্য তাওফিক ও কল্যাণের প্রার্থনা করছি। আল্লাহ্র কাছে দোয়া করছি তিনি যেন আপনার মত মেয়েদের সংখ্যা বৃদ্ধি করেন যারা পুতঃ পবিত্র চরিত্রের ব্যাপারে সচেতন, যারা তাদের সকল কর্মকাণ্ডে আল্লাহ্র সীমারেখা মেনে চলেন। এর মধ্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- আবেগতাড়িত সম্পর্কগুলো; যে ক্ষেত্রে অনেক মানুষ শিথিলতা করে। যার ফলে তারা আল্লাহ্র সীমারেখাগুলো লঙ্ঘন করে এবং হারাম কাজে লিপ্ত হয়। ফলে আল্লাহ্ তাদেরকে এমন সব পরীক্ষার সম্মুখীন করেন যেসব মুসিবতের কথা আমরা পড়ে থাকি, শুনে থাকি; যেগুলোর মধ্যে প্রত্যেক মুসলিমের জন্য বরং প্রত্যেক বিবেকবান মানুষের জন্য উপদেশ রয়েছে।
পর সমাচার, জেনে রাখুন বিপরীত লিঙ্গের দুইজন মানুষের মাঝে পত্র-যোগাযোগ একটি ফিতনার দরজা। এ পথ দিয়ে শয়তানের পাতানো ফাঁদে পা দেয়া থেকে সাবধানমূলক দলিল-প্রমাণ ইসলামী শরিয়তে ভরপুর। এমনকি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন এক যুবককে এক যুবতীর দিকে তাকাতে দেখলেন তখন তার গলা ঘুরিয়ে দিলেন যাতে করে যুবতীর উপর থেকে তার দৃষ্টি সরে যায়। এরপরতিনি বললেনঃ “আমি লক্ষ্য করলাম এরা দুইজন যুবক-যুবতী। সুতরাং তাদেরকে আমি শয়তান হতে নিরাপদ মনে করিনি।”।[সুনানে তিরমিযি (৮৮৫), আলবানী ‘সহিহুত তিরমিযি’ গ্রন্থে হাদিসটিকে ‘হাসান’ বলেছেন।]
তাই এ যুবকের সাথে ফোনে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আপনি সঠিক কাজটি করেছেন। আমরা আশা করব, তার সাথে আপনি ইমেইল আদান-প্রদানও বিচ্ছিন্ন করবেন। কেননা ইমেইল আদান-প্রদান বর্তমান যামানার লোকদের জন্য অনিষ্টের সবচেয়ে বড় রাস্তা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। ইতিপূর্বে এ বিষয়ে একাধিক প্রশ্নোত্তরে সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। আপনি 34841 নং ও 45668 নং প্রশ্নদ্বয় পড়তে পারেন। তবে এর অর্থ এই নয় যে, স্বামী বা স্ত্রী হিসেবে পাওয়ার জন্য বিশেষ কোন পুরুষ বা নারীর প্রতি কোন ব্যক্তি হৃদয়ে টান অনুভব করা, তার প্রতি ভালোবাসা অনুভব করা, সম্ভব হলে তার সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ হওয়ার দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেয়া হারাম। কারণ ভালোবাসা আন্তরিক বিষয়। ভালোবাসাটা কিছু জ্ঞাত কারণে কিংবা কিছু অজ্ঞাত কারণে অন্তরে ঢেলে দেয়া হয়। কিন্তু এ ভালোবাসা যদি অবাধ মেলামেশা, হারাম দৃষ্টি কিংবা হারাম কথাবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে ঘটে থাকে তাহলে সেটা হারাম। আর যদি এ ভালোবাসা কোন পূর্ব পরিচিতির কারণে, কিংবা আত্মীয়তার কারণে, কিংবা ঐ লোকের ব্যাপারে ভাল কিছু শুনে নিজের মন থেকে সেটা প্রতিহত করতে না পারার কারণে হয় তাহলে এ ভালোবাসাতে কোন গুনাহ নেই। তবে, শর্ত হচ্ছে- আল্লাহ্র সীমারেখা লঙ্ঘিত হতে পারবে না।
ইবনুল কাইয়্যেম (রহঃ) বলেন:
“যদি কোন হারাম কারণ ছাড়া ভালোবাসা তৈরী হয় তাহলে এ ভালোবাসার কারণে ব্যক্তিকে নিন্দা করা হবে না। যেমন- যে ব্যক্তি তার স্ত্রীকে কিংবা তার দাসীকে ভালবাসত, এরপর তাদের মাঝে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে, কিন্তু ভালোবাসাটা মনের মধ্যে রয়ে গেছে– এমন ব্যক্তিকে নিন্দা করা হয় না। অনুরূপভাবে কারো যদি হঠাৎ চোখ পড়ে যায় এবং সে দৃষ্টি ফিরিয়ে নেয়, কিন্তু তার অনিচ্ছা সত্ত্বেও মনের মাঝে ভালোবাসা স্থান করে নেয়। যদিও তার কর্তব্য এটাকে প্রতিহত করা ও দূর করা।”[সমাপ্ত][রওযাতুল মুহিব্বীন (পৃষ্ঠা-১৪)]
শাইখ উছাইমীন (রহঃ) বলেন:
হতে পারে কোন ব্যক্তি কোন এক নারী সম্পর্কে শুনল যে, তিনি সচ্চরিত্রবান ও ইলমদার। শুনে তাকে বিয়ে করার আগ্রহী হল। অনুরূপভাবে সে নারী এ পুরুষ সম্পর্কে শুনল যে, তিনি সচ্চরিত্রবান, ইলমদার ও আমলদার। শুনে তার ব্যাপারে আগ্রহী হল। কিন্তু, মুসিবত হল ভালোবাসায় আবদ্ধ দুইজনের মাঝে শরিয়ত কর্তৃক নিষিদ্ধ যোগাযোগ। এ যোগাযোগের পরিণতি হচ্ছে– বিপদজনক। তাই বিয়ের নাম করে নারীর সাথে পুরুষের যোগাযোগ কিংবা পুরুষের সাথে নারীর যোগাযোগ জায়েয নয়। বরং সে পুরুষ মেয়ের অভিভাবককে জানাতে পারে যে, সে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চাচ্ছে। কিংবা মেয়েটি তার অভিভাবককে অবহিত করতে পারে যে, সে ছেলেটিকে বিয়ে করতে চাচ্ছে। যেমনটি উমর (রাঃ) তাঁর মেয়ে হাফসাকে আবু বকর (রাঃ) ও উসমান (রাঃ) এর কাছে পেশ করেছিলেন। পক্ষান্তরে, মেয়ে নিজে পুরুষের সাথে যোগাযোগ করা– এটাই তো ফিতনা।[সমাপ্ত][লিকাআতুল বাব আল-মাফতুহ (২৬/প্রশ্ন নং-১৩)]
আপনার প্রতি উপদেশ হচ্ছে– আপনি জরুরীভিত্তিতে এ যুবকের সাথে পত্র যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করবেন এবং তাকে জানিয়ে দিবেন যে, প্রকৃতই যদি সে আপনাকে বিয়ে করতে চায় তাহলে সে যেন আপনার অভিভাবকের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তার বৈষয়িক অবস্থা কিংবা অন্য কোন বিষয়কে প্রতিবন্ধক হিসেবে গ্রহণ না করে। ইনশাআল্লাহ্, বিষয়টি সহজ। যে ব্যক্তি অল্পতে সন্তুষ্ট আল্লাহ্ নিজ অনুগ্রহে তাকে সাবলম্বী করে দিবেন। কমপক্ষে সে যেন আপনার সাথে ‘বিয়ের আকদ’ করার জন্য অগ্রসর হয়। যদি বাসর করতে বিলম্বও হয় তাতে অসুবিধা নেই। পক্ষান্তরে, বিয়ের প্রতিশ্রুতির উপর বিষয়টিকে ঝুলিয়ে রাখা এবং এর ভিত্তিতে আপনার দুইজনের মাঝে পত্র যোগাযোগ চলতে থাকা শরয়ি দৃষ্টিতে, বাস্তবতার নিরিখে এবং শত শত অভিজ্ঞতার আলোকে এটি ভুল রাস্তা এবং পাপ ও অনৈতিক পন্থা। আপনি নিশ্চিতভাবে জেনে রাখুন, আল্লাহ্র আনুগত্য ও শরিয়তের গণ্ডির মধ্যে থাকা ছাড়া অন্য কিছুতে আপনি সুখ পাবেন না। হারাম পন্থার বদলে শরিয়ত কর্তৃক বৈধকৃত পন্থা পর্যাপ্ত ও যথেষ্ট। কিন্তু, আমরা নিজেরা নিজেদের জন্য সংকীর্ণ করে ফেলি এরপর শয়তান আমাদের জন্য সংকীর্ণ করে দেয়।
বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে বিলম্ব করা আপনার জন্য চরম ক্ষতিকর। হতে পারে আপনার বয়স বেড়ে যাবে, কিন্তু সে ছেলের অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে না। ফলে আপনি সে ছেলেকেও বিয়ে করতে পারবেন না, অন্য ছেলেদেরকেও বিয়ে করতে পারবেন না। অতএব, বিয়েতে দেরী করা থেকে সাবধান হোন। এতে ক্ষতি ছাড়া কিছু নেই। জেনে রাখুন, আপনাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে যারা এগিয়ে আসতে চায় হতে পারে তাদের মধ্যে এমন কেউও থাকতে পারে যারা দ্বীনদারি ও পরহেযগারির দিক দিয়ে এ যুবকের চেয়েও ভাল। হতে পারে এ যুবকের মাঝে ও আপনার মাঝে যে ভালোবাসা এর চেয়ে বেশি ভালোবাসা আপনাদের দুইজনের মাঝে তৈরী হবে।
আল্লাহ্ই সর্বজ্ঞ।
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০