বদরযুদ্ধ: আত্মত্যাগের অনুপম নিদর্শন
এ.কে.এম মহিউদ্দীন
যুদ্ধের প্রাকমুহূর্ত :
কাবার দিকে কিবলার পরিবর্তন হয় রাসূলের মদীনায় আসার আঠার মাসের প্রথমদিকে শাবান মাসে।আর ইংরেজী সন অনুসারে ১৭ই মার্চ, ৬২৩খ্রীষ্টাব্দ এবং আরবী গণনা হিসেবে ১৭ রমজান দ্বিতীয় হিজরী সনে ইসলামের প্রথম যে যুদ্ধটি শুরু হয় সেটাই বদর যুদ্ধ। ওই দিন সকাল হতেই কুরাইশগণ এগিয়ে এল এবং পাহাড় অতিক্রম করে ইয়াল ইয়াল উপত্যকায় নামল। দূর থেকে তাদের দেখে রাসূলে খোদা আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করলেন, ‘হে আল্লাহ এখানেই কুরাইশগণ এসেছে, তারা তাদের ঔদ্ধত্য এবং গর্ব নিয়ে এসেছে। তারা তোমাকে এবং তোমার প্রেরিত পুরুষকে অস্বীকার করে এসেছে। হে মহান প্রভু, তুমি আমাদের সাহায্য কর, যে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি তুমি আমাকে দিয়েছিলে।’ বদর যুদ্ধ ছিল আত্মত্যাগের এক বিরাট নিদর্শন। যুদ্ধ আরম্ভ হলে দেখা গেল পিতা-পুত্রের বিরুদ্ধে, ভ্রাতা-ভ্রাতার বিরুদ্ধে, বন্ধু-বন্ধুর বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান। হজরত আবু বকর তাঁর পুত্র আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, কুরাইশ সেনাপতি ওত্বা তার পুত্র হুজায়ফার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। ইসলামের ইতিহাসে অনেক সংঘর্ষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে কিন্তু শেষ পর্যন্ত সংঘর্ষ হয়নি, শান্তি স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু মহানবী এবারে স্থির নিশ্চয় ছিলেন যে, এই যুদ্ধ এড়ানোর কোনই উপায় নেই। তিনি জানতেন সত্য তাঁর সপক্ষে এবং মহান প্রভু আল্লাহ্ তাঁকে সাহায্য করবেন। বদরের নিকটবর্তী পাহাড়গুলোর উপরে অনেক শকুন এসে বসেছিল, কয়েকটি আকাশেও উড়ছিল। এতে সুস্পষ্ট হয়েছিল যে যুদ্ধে মানুষ নিহত হবে এবং শকুনগুলো নিহত শব ভক্ষণ করবে।
দিনের প্রজ্জ্বলতায় একথা সত্য, ইসলামের ইতিহাসে বদরযুদ্ধ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এ যুদ্ধে বিজয় লাভের মধ্য দিয়েই পৃথিবীর বুকে পবিত্র ধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনে বদরযুদ্ধকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে পার্থক্যকারী হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আজ সত্য বিজিত হলো, মিথ্যা পরাজিত হলো। নিশ্চয় মিথ্যা সর্বদা পরাজিত।’ এ যুদ্ধে বিজয় লাভের পর বিশ্বময় ইসলামের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায় এবং ইসলামের জনপ্রিয়তা বহু গুণে বেড়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, প্রায় তিন গুণ শত্রুর বিরুদ্ধে এক অভাবনীয় বিজয় লাভের পর নওমুসলিম সাহাবিদের ঈমান এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.)-এর প্রতি আনুগত্যের পরিসর সুউচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কাফিরদের ওপর মুসলমানদের এমন বিজয় সত্যের পতাকাবাহীদের পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত করে। বস্তুতপক্ষে বদর কোনো যুদ্ধ নয়, বরং এটি ছিল মহান রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে পার্থক্য নির্ণিত হওয়ার একটি শুভক্ষণ।
বদরযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস :
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর সেখানে বিভিন্ন জাতি-ধর্মের লোকেদের সমন্বয়ে মদিনা সনদের ভিত্তিতে একটি নবতর রাষ্ট্র তৈয়ার করেন। তিনি ছিলেন তার অধিপতি। মদিনায় রাসূল (সা.) তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে অতি অল্প সময়ের মধ্যে শতধা বিভক্ত জাতিকে একটি সুশৃঙ্খল জাতিতে (উম্মাহ) পরিণত করেন। একটি নতুন ধর্ম ও রাষ্ট্রের উত্থান এবং মহানবী (সা.) ও মুসলমানদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি মক্কা-মদিনার ইসলামবিরোধী শক্তিগুলোর জন্য প্রবল আতঙ্ক ও গাত্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া একটি নতুন ধর্মের উন্মেষে নিজেদের প্রাধান্য খর্ব হওয়ায়, স্বতন্ত্র একটি মদিনা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে মক্কা থেকে সিরিয়া পর্যন্ত কুরাইশদের যে অবাধ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠিত ছিল তাতে বিঘœ সৃষ্টি হওয়ায়, মদিনার উপকণ্ঠে কুরাইশদের দস্যুবৃত্তির সুযোগ বন্ধ হওয়া এবং নাখলার খণ্ডযুদ্ধ প্রভৃতি কারণ মক্কার কুরাইশদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে প্ররোচিত করে। দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসের ৮ তারিখ সোমবার আনসার ও মুহাজিরদের সমন্বয়ে গঠিত মাত্র ৩১৩ জনের একটি মুসলিম বাহিনী নিয়ে কুরাইশদের এক হাজার সৈন্যের একটি সুসজ্জিত সামরিক বাহিনীর গতি রোধ করার জন্য মদিনা থেকে বেরিয়ে পড়েন। ৩১৩ জন মুজাহিদের এ ক্ষুদ্র বাহিনীতে ছিল মাত্র তিনটি ঘোড়া আর উট ছিল ৭০টি। (মুখতাসার সিরাতুর রাসূল ও সিরাতে ইবন হিশাম)
অসামান্য রণনৈপুণ্য, অপূর্ব বীরবিক্রম ও অপরিসীম নিয়মানুবর্তিতার সাথে যুদ্ধ করে মুসলমানগণ গুরুত্বপূর্ণ বদরযুদ্ধে বিধর্মী কুরাইশদের শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে। এ যুদ্ধে ৭০ জন কুরাইশ কাফির নিহত হয় এবং সমসংখ্যক সৈন্য বন্দী হয়। অপর দিকে ১৪ জন মুসলিম সৈন্য শাহাদাত বরণ করেন। কুরাইশ নেতা আবু জেহেল এ যুদ্ধে নিহত হয়। বন্দীদের মধ্যে রাসূল তনয় হজরত যয়নাব (রা.)এর স্বামী আবুল আস ইবন রাবীআ ইবন আব্দুল উয্যা ইবন আব্দ শামস-ও ছিল। অবশ্য পরবর্তীতে ঘটনাক্রমে তিনি ইসলাম কবুল করেছিলেন।
বদর যুদ্ধে প্রথম শহীদ :
ইবন ইসহাকের সূত্র ধরে আমরা জানতে পারি, কাফিরদের পক্ষ থেকে একটি তীর এসে উমর ইবন খাত্তাব (রা.) এর আজাদকৃত গোলাম মিহজা-এর শরীরে বিদ্ধ হয়। ফলে তিনি শহীদ হন। ইনি হলেন বদর যুদ্ধে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম শহীদ।
বদরযুদ্ধে আল্লাহর সাহায্য :
ইবন ইসহাক বলেন, আব্দুল্লাহ ইবন আবু বকর বনু সাঈদার জনৈক ব্যক্তি সূত্রে আমার কাছে আবু উসায়দ মালিক ইবন রবী’আ থেকে বর্ণনা করেছেন, যিনি বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে অন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তিনি বলতেন, আজ যদি আমার দৃষ্টি শক্তি থাকত এবং আমি বদর প্রান্তরে থাকতাম, তাহলে আমি তোমাদের সেই গিরিপথটি দেখাতাম, যেখান থেকে ফেরেশতারা বেরিয়ে এসেছিল।। এব্যাপারে আমার কোন সংশয় ও সন্দেহ নেই।
সূরা আনফালের ৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা সাহায্যের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় রবের কাছে, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদ কবুল করলেন যে, আমি তোমাদের সাহায্য করব ধারাবাহিকভাবে আগত ফেরেশতার মাধ্যমে।’ অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কাফিরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেবো, কাজেই তাদের গর্দানের ওপর আঘাত হান এবং তাদের জোড়ায় জোড়ায় কাট।’ (সূরা আনফাল, আয়াত-১২)
এ ছাড়া এ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবিদের কাছ থেকেও আল্লাহর প্রত্যক্ষ সাহায্যের বিবরণ পাওয়া যায়। যেমন : হজরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, ‘বদরের দিন ব্যতীত ফেরেশতারা আর কখনো যুদ্ধ করেননি।’ তিনি আরো বলেন, ‘বদরের দিন ফেরেশতারা সাদা পাগড়ি পরিহিত ছিল। যুদ্ধের জন্য তাদের অগ্রভাগে প্রেরণ করা হয়েছিল।’
বদরযুদ্ধের গুরুত্ব :
ঐতিহাসিক জোসেফ হেল বলেন, ‘বদরযুদ্ধ ইসলামের প্রথম সামরিক বিজয়। আমরা নিবিষ্টচিত্তে এটি অনুধাবন করেছি। কারণ এটি স্বজাতীয় দেশবাসীর ওপর মুসলমানদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে।’ এটি অবিসংবাদিত সত্য যে, বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এ যুদ্ধে কাফির বাহিনীর ওপর মুমিনদের বিজয় লাভে আল্লাহর সাহায্য অবতীর্ণ হওয়া একটি স্মরণীয় ঘটনা। এর মাধ্যমে মুসলমানদের সাহস, উদ্দীপনা ও আত্মপ্রত্যয় বহু গুণ বেড়ে যায়। বদরযুদ্ধে বিজয়ের পর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ইসলামের দাওয়াত প্রসারিত হতে থাকে। নওমুসলিমদের সংখ্যা বাড়তে থাকে অতি দ্রুত। হেল বলেন, ‘এ যুদ্ধে বিজয় লাভের পর আরবদের অধিকাংশই স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিনা দ্বিধায় ইসলাম গ্রহণ করতে থাকে।’ আরব ভূখণ্ড পেরিয়ে ইসলামের জনপ্রিয়তা পৌঁছে যায় দূর-দূরান্তে। হিট্টি বলেন, ‘বদরযুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সম্প্রসারণের সূচনা করে এবং পরবর্তী একশ বছরের মধ্যে (৬২৪-৭২৪) ইসলাম পশ্চিমে আফ্রিকা থেকে পূর্বে ভারতবর্ষ ও মধ্য এশিয়া পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে।’ এ যুদ্ধে জয়লাভ না করলে ইসলাম শুধু রাষ্ট্র হিসেবেই নয়, বরং মূলত ধর্ম হিসেবে পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। কিন্তু এ যুদ্ধে আল্লাহ তায়ালা সরাসরি মুমিনদের সাহায্য করার মাধ্যমে ইসলামি আদর্শকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছেন। এটি হজরত মুহাম্মদ সা:-এর সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধিসহ দুনিয়াব্যাপী ইসলাম প্রসারে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাই সব দিক বিবেচনায় বদরের যুদ্ধ মুসলমানদের ইতিবৃত্তের শুধু একটি বিখ্যাত যুদ্ধই নয়, এর ঐতিহাসিক গুরুত্বও অপরিসীম।
বদরযুদ্ধে বিজয় অর্জন শুধু একটি যুদ্ধে বিজয় অর্জনই নয়। এ বিজয় ছিল মিথ্যার ওপর সত্যের বিজয়। এ বিজয় ছিল কাফিরদের ওপর মুমিনদের বিজয়। এ বিজয় ছিল ইসলামি আদর্শের বিজয়। এ বিজয় ছিল বিশ্বব্যাপী শান্তিকামী মানুষের বিজয়। সুতরাং বদরযুদ্ধকে ইসলামের ইতিহাসে সর্বাধিক আলোড়নকারী (Turning-point) ঘটনা বলা যেতে পারে। বদর ইসলাম ও মুসলমানের জয়ের ইতিহাস। বদর হলো অধিক সংখ্যকের ওপর স্বল্পসংখ্যক মুমিনের সফলকাম হওয়ার ইতিহাস। বদর হলো আত্মত্যাগের ইতিহাস। বদর হলো শাহাদাতের সূচনার ইতিহাস। বদর হলো ইসলাম ও মুহাম্মদ (সা.)-এর সবচেয়ে বড় শত্রু আবু জাহেলের করুণ মৃত্যুর লজ্জাকর ইতিহাস। বদর হলো যুদ্ধের ময়দানে ফেরেশতা দিয়ে মুমিনদেরকে আল্লাহর সাহায্য করার ইতিহাস।
৩১৩ জন সাহাবিকে নিয়ে রণক্ষেত্রে উপস্থিত হয়ে রাসুল (সা.) এই বলে প্রার্থনা করতে থাকেন—‘ইয়া আল্লাহ! আজ যদি তুমি এ দলকে ধ্বংস কর. তা হলে আপনার ইবাদত করার জন্য পৃথিবীতে কেউ থাকবে না। এসময় আবু বকর (রা.) বললেন, হে আল্লাহ্র নবী,! আপনি কম দুআ করুন। কারণ আল্লাহ্ আপনাকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা তিনি অবশ্যই পুরণ করবেন।
এসময় রাসুল (সা.) তাঁর তাবুর মধ্যে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। এরপর তিনি জাগ্রত হয়ে বলেন, হে, আবু বকর! সুসংবাদ গ্রহণ কর। আল্লাহ্র সাহায্য এসে গেছে। এই তো জিবরীল, তিনি ঘোড়ার লাগাম ধরে আছেন, আর তাঁর ঘোড়ার সামনের দাঁতগুলো ময়লা যুক্ত।
হ্যাঁ, সেই দোয়া কবুলের অর্থই হলো আজ একটি স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে পৃথিবীতে আমরা আমাদের অস্তিত্ব ঘোষণা করছি। আর আমাদের উপর তাই প্রধান কর্তব্য হয়ে পড়েছে মানুষকে সত্যের দিকে আহ্বান করার। এই আবেদন নিয়ে প্রতিবছর আমাদের সামনে হাজির হয় ১৭ রমজান-পবিত্র বদর যুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ইতিহাস।
লেখক: সাংবাদিক ও গবেষক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ জুন ০৩,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের