এ দেশ আমার নয়
মেয়েটির নাম মরিয়ম। কোটা সংস্কার আন্দোলনে যোগ দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিল সে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকে যখন সাপের মতো পিটিয়ে মারছিল ছাত্রলীগ, একটি মানুষও যখন এগিয়ে যায়নি বাঁচাতে, তখনই ফারুককে রক্ষার জন্য এগিয়ে যায় মেয়েটি। না, ফারুক তার পূর্বপরিচিত কেউ ছিল না। না বন্ধু, না স্বজন, না পরিচিত। তবে যে কাউকে ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হতে দেখলে সুস্থ ও স্বাভাবিক মানসিকতার একজন মানুষ যা করে, মেয়েটি কেবল সেটাই চেষ্টা করেছিল। শুধু ছোট্ট একটি ভুল ছিল তার। সে বুঝতে পারেনি— দেশটি আর সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষের দখলে নেই। শকুনের মতো তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল কোটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে শিবিরের ছেলেরা, ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।
মেয়েটির সেই সময়কার ছবি তুলেছিল কেউ একজন। আত্মাকাঁপানো ওই ভয়াল ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ছবির বর্ণনা দেওয়ার কোনও ভাষা আমার জানা নেই, সব ছবি বর্ণনার অপেক্ষাও রাখে না। কিছু ছবি শব্দের চেয়েও লক্ষগুণ বেশি শক্তিশালী। মরিয়মের ছবিটিও ঠিক তেমন।
পরবর্তী সময়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে মেয়েটি সেদিনের ঘটনাটি বর্ণনা করতে গিয়ে কিছু কথা বলেছে। সঙ্গত কারণেই বিপর্যস্ত ও ক্ষুব্ধ ছিল সে। কথাগুলো আমি বারবার শুনেছি। মনের গহীন থেকে উঠে আসা খেদোক্তিগুলো কী গভীর তাৎপর্যময়। মেয়েটি বারবার বলছিল, ‘একটা কুকুরকে ওভাবে মারলেও তো মানুষ বাঁচাতে যায়, আর সেখানে উনি (ফারুক) তো একজন মানুষ ছিলেন।’ একপর্যায়ে গভীর বেদনা থেকে সে বলেছে, ‘এটা আমার দেশ নয়।’
মেয়েটি শহীদ মিনারের পথে নির্যাতিত হয়েছে, সিএনজিতে হয়েছে ও সবশেষ থানায় নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একবার চিন্তা করুন তো কোথায় বাস করছি আমরা? যে স্থানগুলো হওয়ার কথা ছিল নাগরিকের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ, ঠিক সেই জায়গাগুলোতেই অত্যাচারিত, নির্যাতিত ও অপমানিত হয়েছে মেয়েটি। এ কেমন বাংলাদেশ? মুখে বলি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, কিন্তু নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের মাধ্যমে হরণ করি নাগরিকের সব অধিকার, তার মানবিক মর্যাদা।
এমন পরিস্থিতি তো একদিনে হয়নি। ধীরে ধীরে আমাদের অলক্ষ্যে তৈরি হয়েছে এক নতুন বাংলাদেশ। ঘৃণা, নির্মমতা, বিভাজন আর নির্মূলের এক নতুন দেশ। এদেশে এখন হয় তুমি আমার বন্ধু, আর নয়তো শত্রু। এখানে মাঝামাঝি বলে কিছু নেই। এ এক তীব্র অসহিষ্ণু সময়। এই পরিবর্তন ঘটেছে ধীরে। আমরা চোখ বুঁজে থেকেছি, উট পাখি যেমন বালুতে মুখ গুঁজে থাকে। ভেবেছি আমি তো নিরাপদ। বুঝিনি অনিরাপদ রাষ্ট্রে কেউই নিরাপদ নয়। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নন। অত্যাচার, নিপীড়নের খবর আর ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে সয়ে যাওয়া মন ও মস্তিষ্ককে আমরা ব্যস্ত রেখেছি বিশ্বকাপে, আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল বিতর্কে।
সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির সংস্কারের কথা ছাত্র আর চাকরি প্রার্থীরা বহুদিন ধরেই বলে আসছিল। শুরু থেকেই তাদের এই দাবি ছিল অহিংস। যদিও পুলিশ প্রশাসন আর ছাত্রলীগ ছিল মারমুখী। তাদের এই সম্মিলিত নিপীড়নই মূলত স্বতঃস্ফূর্ত কিন্তু অসংগঠিত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে একসুতোয় গেঁথে ঐক্যবদ্ধ করেছে ও তাদের দাবিকে শক্তি জুগিয়েছে। এ আন্দোলন দলমত নির্বিশেষে দেশের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছে।
বিশেষ করে মানুষ যখন দেখেছে— নিরীহ এই দাবি দমনে পুলিশ প্রশাসন ও ছাত্রলীগ সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, টিয়ারশেল আর জল কামান দিয়ে আন্দোলনকে দমন করতে চাইছে, কখনোবা মাঝরাতে ছাত্রীদের হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, তখনই গণমানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে এই আন্দোলন। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী একবার সংসদে দাঁড়িয়ে ও দ্বিতীয়বার সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার ভাষায় কোটা বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন, যদিও তা কার্যকর করার কোনও উদ্যোগ বহুদিন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব ছিল ক্ষুব্ধ, যা কোটা আন্দোলনকারীদের মনে আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে ও তারা ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য কয়েক মাস অপেক্ষা করেছে। যখন সরকারের তরফ থেকে কোটা বাস্তবায়নে কোনও দৃশ্যমান উদ্যোগ নেওয়া হয়নি তখনই একরকম বাধ্য হয়ে আবারও পথে নেমেছে আন্দোলনকারীরা।
বলে রাখা ভালো ইতোমধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নুরুল হক নুরু ও রাশেদ খানকে ১৬ মে গভীর রাতে ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা হুমকি দেয় এই বলে যে, তারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করছে এবং তাদের একজনকেও ছাড়া হবে না। তাদেরকে আরও বলা হয়, প্রজ্ঞাপন জারি হলে ‘কুত্তার মতো পেটানো হবে’, ‘কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে।’ এর পরের ঘটনা আরও তাৎপর্যপূর্ণ। শাহবাগ থানায় জিডি করতে গেলে তাদের বেশকিছু সময় বসিয়ে রেখে ফেরত পাঠানো হয় জিডি না নিয়েই। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর পর্যন্ত যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি তাদের। এ কারণে গণমাধ্যম যখন প্রক্টরের সঙ্গে কথা বলেছে তখন তিনি জানান, ‘অফিসিয়ালি কেউ অভিযোগ করেনি।’
প্রধানমন্ত্রীর ‘কোটা বাতিল’ ঘোষণা যখন আমলাতন্ত্রের জটিল আবর্তে হারিয়ে গেছে প্রায়, তখনই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পথে নেমেছে আবারও। এবার আর কালক্ষেপণ করেনি ছাত্রলীগ। তাদের দেওয়া হুমকি কার্যকর করতে ৩০ জুন প্রথমে আন্দোলনকারীদের ওপর গণহামলা ও তারপরই খুঁজে খুঁজে সামনের সারির নেতাদের বেধড়ক মেরেছে ছাত্রলীগ। আহত হয়েছেন আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নুরু, ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ আরশ, জসিমউদ্দিন প্রমুখ।
এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মাত্র একদিন আগে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিতও হয়েছেন একজন শিক্ষক। এর ঠিক একদিন পরেই ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আরেক যুগ্ম আহ্ববায়ক মাহফুজ খানকেও তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। পরবর্তী সময়ে আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকেও গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। একই সময়ে ঢাকা, রাজশাহী, সিলেটসহ দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে ছাত্রদের ওপর চড়াও হয় ছাত্রলীগ।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রলীগের সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি মন্তব্য করেন— এটা কোটা আন্দোলনকারীদের অভ্যন্তরীণ ঝামেলা, দুই গ্রুপের সংঘর্ষ। এই বক্তব্যেই আজও অটল আছে ছাত্রলীগ। যদিও প্রতিটি গণমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের নাম-পদবীসহ ছাপা হয়েছে। এর চেয়েও চমকপ্রদ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। তার মতে, এটি ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্যু নয়, আন্দোলনের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে একটি গোষ্ঠী। তারা সেখানে হাতাহাতি করে।’ প্রক্টরের অন্ধ বধির ভূমিকার সঙ্গে এই ধারাবাহিক হামলার পুরোটা সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল ঢাবি ভিসি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর একটার পর একটা বর্বরোচিত হামলার মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলামের মেরুদণ্ড এবং পায়ের হাড় হাতুড়ি, লাঠি ও পাইপ দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলে ছাত্রলীগ। দেখে মনে হয়েছে— নিষ্ঠুরতা, বীভৎসতা ও বর্বরতার ওপর আলাদা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এই প্রাচীন সংগঠনটিতে। চিকিৎসাধীন নুরুল হক নুরুকে চিকিৎসারত অবস্থায় হাসপাতাল থেকে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। কী কারণে, কাদের চাপে বা হুমকিতে এ ঘটনা ঘটে তা অবশ্য পরিষ্কার করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ছাত্রলীগের নির্যাতনের পাশাপাশি এই ক’দিনে আন্দোলন সম্পৃক্ত ৮ জন নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিখোঁজ আছেন একজন। যদিও ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক ছাত্রলীগ নেতার নাম-পদবিসহ ছবি ছাপা হয়েছে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকারি দল, পুলিশ, প্রশাসন; কেউই ব্যবস্থা নেয়নি। এ কারণেই ধীরে ধীরে কোটা সংস্কার আন্দোলনটি রূপ নিয়েছে নিপীড়নবিরোধী আন্দোলনে।
গত কয়েকদিন ধরে চলা এই নিপীড়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, উপাচার্য ও প্রক্টরের আচরণ যেমন আমাদের বেদনাহত ও স্তম্ভিত করেছে তেমনই আশার আলো দেখেছি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের প্রধান গ্রন্থাগরিক অধ্যাপক জাবেদ আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক রেহনুমা আহমেদ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন ও ফাহমিদুল হক, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফরিদউদ্দিন খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফার ভূমিকায়।
দেশের বুদ্ধিজীবী ও তথাকথিত সুশীল সমাজের চেহারাও অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে এই আন্দোলনে। সামান্য দাক্ষিণ্য পাওয়ার লালসায় যে সমাজের হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া সবাই সরকারি দলের চতুর্থ শ্রেণির কর্মীর ভাষায় কথা বলে, সেই সমাজ যে ধ্বংস হয়ে গেছে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। অবাক হয়েছি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ তো দূর, সুশীলের কলম থেকে একটি বাক্য বা লেখা বের হয়নি।
ঘটনাগুলো ঘটছে একসময় ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে, যেখানে প্রবেশ করতে হয় মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ পেরিয়ে, যেখানে এখনও অসংখ্য আন্দোলন আর সংগ্রামের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অপরাজেয় বাংলা, শহীদ মিনার। ’৫২, ’৬৯, ’৭১ আর ’৯০-এর মতো অসংখ্য উত্তাল ও জাতির ভাগ্য নির্ণয়কারী আন্দোলনের সাক্ষী এই বিশ্ববিদ্যালয়। দলীয়করণের চূড়ান্ত আবর্তে যখন দেখি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এক প্রধান রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংঠনের পাতি নেতা তখন কষ্টের সঙ্গে হতাশাবোধও ঘিরে ধরে। ‘পাতি নেতা’ যদি যোগ্য হতেন, তার দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে নিজ দায়িত্ব পালন করতে পারতেন, তাহলে বলার কিছু ছিল না। কিন্তু সুফিয়া কামাল হলে তেমনটি আমরা দেখিনি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষ বা বিপক্ষের যুক্তি নিয়ে আলোচনা আমার এই লেখার বিষয় নয়। কোটা থাকবে কি থাকবে না, থাকলে কত শতাংশ থাকবে, তা বরং বহু হাঙ্গামার পর সরকার যে কমিটি গঠন করে দিয়েছে তারাই ঠিক করুক। কিন্তু এই আন্দোলন অনেক বিষয় আমাদের সামনে স্পষ্ট করে গেলো। যে রাষ্ট্রে আমরা বাস করছি, সেখানে সরকারের মতের সঙ্গে একটু অমিল হলেই একমুহূর্তের নিরাপত্তা নেই কারও। এখানে সরকারি দলের বা এর অঙ্গ সংগঠনের প্রতিটি কর্মীর একধরনের অলিখিত দায়মুক্তি আছে। তারা সাধারণ ছাত্রদের সাপের মতো পিটিয়ে মারতে পারে, ছাত্রীদের যেভাবে খুশি লাঞ্ছনা করতে পারে। সব প্রমাণ থাকার পরও পুলিশ বা প্রশাসনের ক্ষমতা নেই তাদের টিকি স্পর্শ করে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বলেছেন, ‘মানুষ কিন্তু কিছুই ভোলে না।’ কথাটি সরকারি দলের কর্মী সমর্থকরা যত দ্রুত বুঝতে পারবেন ততই মঙ্গল।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ০৮,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- বিচার না হলে বিপিএল ছাড়ার হুমকি বরিশাল মালিকের
- জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
- আর্জেন্টিনা থেকে এল ৫০ হাজার টন গম
- হঠাৎ-ই স্কোয়াড থেকে সরানো হলো বুমরাহকে, বাড়ছে শঙ্কা
- গাজা উপত্যকা দখল করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- উত্তরবঙ্গের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ ঘোষণা
- আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
- শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস
- বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
- হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ
- কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘‘বেস্ট ব্যাংকিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ঢাকা ক্যাপিটালস টিমের সদস্যরা
- ইসলামী ব্যাংকের সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- সৌদি আরবের জ্বালানি বহির্ভূত খাতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ঢাকায় ফিরছেন মুশতাক
- বাংলাদেশ ব্যাংকে গোপন ৩০০ লকারের সন্ধান, যে কোনো সময় অভিযান
- যুক্তরাজ্যের আদলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ার রূপরেখা দিলো বিএনপি
- ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করা প্রয়োজন’
- পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না
- পাচার সম্পদ পুনরুদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- "৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব প্রকাশ করা হবে"
- বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- ছয় মাসে লোকসানে ৬ কোম্পানি
- সরস্বতী পূজা আজ
- আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- ঢাকা ছাড়ছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা
- যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ: বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শেষ আজ
- "দাবির মুখে সরকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে না সরকার"
- আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- তিতুমীর কলেজ ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- দাবি পূরণের আশ্বাসে যমুনার সামনে থেকে চলে গেলেন আহতরা
- সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ হলে স্বৈরাচার সুযোগ পাবে: তারেক রহমান
- শীতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ, এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৫৬ কোটি টাকা
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- পারিশ্রমিক না পাওয়ায় হোটেল ছাড়েননি রাজশাহীর ক্রিকেটাররা
- নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান
- কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তন, সরে গেলো নৌকা
- বর্ষার আগে ঢাকার ১৯ খালে প্রবাহ ফেরাতে পারব: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
- ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হলো টঙ্গীর তুরাগ তীর
- ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ফখরুল-খসরু
- মহাখালীতে সড়ক অবরোধ, ‘ব্লকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি শিথিল
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"