এ দেশ আমার নয়
মেয়েটির নাম মরিয়ম। কোটা সংস্কার আন্দোলনে যোগ দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিল সে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকে যখন সাপের মতো পিটিয়ে মারছিল ছাত্রলীগ, একটি মানুষও যখন এগিয়ে যায়নি বাঁচাতে, তখনই ফারুককে রক্ষার জন্য এগিয়ে যায় মেয়েটি। না, ফারুক তার পূর্বপরিচিত কেউ ছিল না। না বন্ধু, না স্বজন, না পরিচিত। তবে যে কাউকে ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হতে দেখলে সুস্থ ও স্বাভাবিক মানসিকতার একজন মানুষ যা করে, মেয়েটি কেবল সেটাই চেষ্টা করেছিল। শুধু ছোট্ট একটি ভুল ছিল তার। সে বুঝতে পারেনি— দেশটি আর সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষের দখলে নেই। শকুনের মতো তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল কোটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে শিবিরের ছেলেরা, ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।
মেয়েটির সেই সময়কার ছবি তুলেছিল কেউ একজন। আত্মাকাঁপানো ওই ভয়াল ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ছবির বর্ণনা দেওয়ার কোনও ভাষা আমার জানা নেই, সব ছবি বর্ণনার অপেক্ষাও রাখে না। কিছু ছবি শব্দের চেয়েও লক্ষগুণ বেশি শক্তিশালী। মরিয়মের ছবিটিও ঠিক তেমন।
পরবর্তী সময়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে মেয়েটি সেদিনের ঘটনাটি বর্ণনা করতে গিয়ে কিছু কথা বলেছে। সঙ্গত কারণেই বিপর্যস্ত ও ক্ষুব্ধ ছিল সে। কথাগুলো আমি বারবার শুনেছি। মনের গহীন থেকে উঠে আসা খেদোক্তিগুলো কী গভীর তাৎপর্যময়। মেয়েটি বারবার বলছিল, ‘একটা কুকুরকে ওভাবে মারলেও তো মানুষ বাঁচাতে যায়, আর সেখানে উনি (ফারুক) তো একজন মানুষ ছিলেন।’ একপর্যায়ে গভীর বেদনা থেকে সে বলেছে, ‘এটা আমার দেশ নয়।’
মেয়েটি শহীদ মিনারের পথে নির্যাতিত হয়েছে, সিএনজিতে হয়েছে ও সবশেষ থানায় নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একবার চিন্তা করুন তো কোথায় বাস করছি আমরা? যে স্থানগুলো হওয়ার কথা ছিল নাগরিকের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ, ঠিক সেই জায়গাগুলোতেই অত্যাচারিত, নির্যাতিত ও অপমানিত হয়েছে মেয়েটি। এ কেমন বাংলাদেশ? মুখে বলি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, কিন্তু নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের মাধ্যমে হরণ করি নাগরিকের সব অধিকার, তার মানবিক মর্যাদা।
এমন পরিস্থিতি তো একদিনে হয়নি। ধীরে ধীরে আমাদের অলক্ষ্যে তৈরি হয়েছে এক নতুন বাংলাদেশ। ঘৃণা, নির্মমতা, বিভাজন আর নির্মূলের এক নতুন দেশ। এদেশে এখন হয় তুমি আমার বন্ধু, আর নয়তো শত্রু। এখানে মাঝামাঝি বলে কিছু নেই। এ এক তীব্র অসহিষ্ণু সময়। এই পরিবর্তন ঘটেছে ধীরে। আমরা চোখ বুঁজে থেকেছি, উট পাখি যেমন বালুতে মুখ গুঁজে থাকে। ভেবেছি আমি তো নিরাপদ। বুঝিনি অনিরাপদ রাষ্ট্রে কেউই নিরাপদ নয়। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নন। অত্যাচার, নিপীড়নের খবর আর ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে সয়ে যাওয়া মন ও মস্তিষ্ককে আমরা ব্যস্ত রেখেছি বিশ্বকাপে, আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল বিতর্কে।
সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির সংস্কারের কথা ছাত্র আর চাকরি প্রার্থীরা বহুদিন ধরেই বলে আসছিল। শুরু থেকেই তাদের এই দাবি ছিল অহিংস। যদিও পুলিশ প্রশাসন আর ছাত্রলীগ ছিল মারমুখী। তাদের এই সম্মিলিত নিপীড়নই মূলত স্বতঃস্ফূর্ত কিন্তু অসংগঠিত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে একসুতোয় গেঁথে ঐক্যবদ্ধ করেছে ও তাদের দাবিকে শক্তি জুগিয়েছে। এ আন্দোলন দলমত নির্বিশেষে দেশের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছে।
বিশেষ করে মানুষ যখন দেখেছে— নিরীহ এই দাবি দমনে পুলিশ প্রশাসন ও ছাত্রলীগ সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, টিয়ারশেল আর জল কামান দিয়ে আন্দোলনকে দমন করতে চাইছে, কখনোবা মাঝরাতে ছাত্রীদের হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, তখনই গণমানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে এই আন্দোলন। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী একবার সংসদে দাঁড়িয়ে ও দ্বিতীয়বার সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার ভাষায় কোটা বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন, যদিও তা কার্যকর করার কোনও উদ্যোগ বহুদিন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব ছিল ক্ষুব্ধ, যা কোটা আন্দোলনকারীদের মনে আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে ও তারা ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য কয়েক মাস অপেক্ষা করেছে। যখন সরকারের তরফ থেকে কোটা বাস্তবায়নে কোনও দৃশ্যমান উদ্যোগ নেওয়া হয়নি তখনই একরকম বাধ্য হয়ে আবারও পথে নেমেছে আন্দোলনকারীরা।
বলে রাখা ভালো ইতোমধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নুরুল হক নুরু ও রাশেদ খানকে ১৬ মে গভীর রাতে ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা হুমকি দেয় এই বলে যে, তারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করছে এবং তাদের একজনকেও ছাড়া হবে না। তাদেরকে আরও বলা হয়, প্রজ্ঞাপন জারি হলে ‘কুত্তার মতো পেটানো হবে’, ‘কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে।’ এর পরের ঘটনা আরও তাৎপর্যপূর্ণ। শাহবাগ থানায় জিডি করতে গেলে তাদের বেশকিছু সময় বসিয়ে রেখে ফেরত পাঠানো হয় জিডি না নিয়েই। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর পর্যন্ত যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি তাদের। এ কারণে গণমাধ্যম যখন প্রক্টরের সঙ্গে কথা বলেছে তখন তিনি জানান, ‘অফিসিয়ালি কেউ অভিযোগ করেনি।’
প্রধানমন্ত্রীর ‘কোটা বাতিল’ ঘোষণা যখন আমলাতন্ত্রের জটিল আবর্তে হারিয়ে গেছে প্রায়, তখনই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পথে নেমেছে আবারও। এবার আর কালক্ষেপণ করেনি ছাত্রলীগ। তাদের দেওয়া হুমকি কার্যকর করতে ৩০ জুন প্রথমে আন্দোলনকারীদের ওপর গণহামলা ও তারপরই খুঁজে খুঁজে সামনের সারির নেতাদের বেধড়ক মেরেছে ছাত্রলীগ। আহত হয়েছেন আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নুরু, ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ আরশ, জসিমউদ্দিন প্রমুখ।
এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মাত্র একদিন আগে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিতও হয়েছেন একজন শিক্ষক। এর ঠিক একদিন পরেই ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আরেক যুগ্ম আহ্ববায়ক মাহফুজ খানকেও তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। পরবর্তী সময়ে আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকেও গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। একই সময়ে ঢাকা, রাজশাহী, সিলেটসহ দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে ছাত্রদের ওপর চড়াও হয় ছাত্রলীগ।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রলীগের সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি মন্তব্য করেন— এটা কোটা আন্দোলনকারীদের অভ্যন্তরীণ ঝামেলা, দুই গ্রুপের সংঘর্ষ। এই বক্তব্যেই আজও অটল আছে ছাত্রলীগ। যদিও প্রতিটি গণমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের নাম-পদবীসহ ছাপা হয়েছে। এর চেয়েও চমকপ্রদ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। তার মতে, এটি ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্যু নয়, আন্দোলনের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে একটি গোষ্ঠী। তারা সেখানে হাতাহাতি করে।’ প্রক্টরের অন্ধ বধির ভূমিকার সঙ্গে এই ধারাবাহিক হামলার পুরোটা সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল ঢাবি ভিসি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর একটার পর একটা বর্বরোচিত হামলার মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলামের মেরুদণ্ড এবং পায়ের হাড় হাতুড়ি, লাঠি ও পাইপ দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলে ছাত্রলীগ। দেখে মনে হয়েছে— নিষ্ঠুরতা, বীভৎসতা ও বর্বরতার ওপর আলাদা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এই প্রাচীন সংগঠনটিতে। চিকিৎসাধীন নুরুল হক নুরুকে চিকিৎসারত অবস্থায় হাসপাতাল থেকে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। কী কারণে, কাদের চাপে বা হুমকিতে এ ঘটনা ঘটে তা অবশ্য পরিষ্কার করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ছাত্রলীগের নির্যাতনের পাশাপাশি এই ক’দিনে আন্দোলন সম্পৃক্ত ৮ জন নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিখোঁজ আছেন একজন। যদিও ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক ছাত্রলীগ নেতার নাম-পদবিসহ ছবি ছাপা হয়েছে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকারি দল, পুলিশ, প্রশাসন; কেউই ব্যবস্থা নেয়নি। এ কারণেই ধীরে ধীরে কোটা সংস্কার আন্দোলনটি রূপ নিয়েছে নিপীড়নবিরোধী আন্দোলনে।
গত কয়েকদিন ধরে চলা এই নিপীড়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, উপাচার্য ও প্রক্টরের আচরণ যেমন আমাদের বেদনাহত ও স্তম্ভিত করেছে তেমনই আশার আলো দেখেছি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের প্রধান গ্রন্থাগরিক অধ্যাপক জাবেদ আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক রেহনুমা আহমেদ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন ও ফাহমিদুল হক, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফরিদউদ্দিন খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফার ভূমিকায়।
দেশের বুদ্ধিজীবী ও তথাকথিত সুশীল সমাজের চেহারাও অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে এই আন্দোলনে। সামান্য দাক্ষিণ্য পাওয়ার লালসায় যে সমাজের হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া সবাই সরকারি দলের চতুর্থ শ্রেণির কর্মীর ভাষায় কথা বলে, সেই সমাজ যে ধ্বংস হয়ে গেছে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। অবাক হয়েছি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ তো দূর, সুশীলের কলম থেকে একটি বাক্য বা লেখা বের হয়নি।
ঘটনাগুলো ঘটছে একসময় ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে, যেখানে প্রবেশ করতে হয় মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ পেরিয়ে, যেখানে এখনও অসংখ্য আন্দোলন আর সংগ্রামের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অপরাজেয় বাংলা, শহীদ মিনার। ’৫২, ’৬৯, ’৭১ আর ’৯০-এর মতো অসংখ্য উত্তাল ও জাতির ভাগ্য নির্ণয়কারী আন্দোলনের সাক্ষী এই বিশ্ববিদ্যালয়। দলীয়করণের চূড়ান্ত আবর্তে যখন দেখি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এক প্রধান রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংঠনের পাতি নেতা তখন কষ্টের সঙ্গে হতাশাবোধও ঘিরে ধরে। ‘পাতি নেতা’ যদি যোগ্য হতেন, তার দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে নিজ দায়িত্ব পালন করতে পারতেন, তাহলে বলার কিছু ছিল না। কিন্তু সুফিয়া কামাল হলে তেমনটি আমরা দেখিনি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষ বা বিপক্ষের যুক্তি নিয়ে আলোচনা আমার এই লেখার বিষয় নয়। কোটা থাকবে কি থাকবে না, থাকলে কত শতাংশ থাকবে, তা বরং বহু হাঙ্গামার পর সরকার যে কমিটি গঠন করে দিয়েছে তারাই ঠিক করুক। কিন্তু এই আন্দোলন অনেক বিষয় আমাদের সামনে স্পষ্ট করে গেলো। যে রাষ্ট্রে আমরা বাস করছি, সেখানে সরকারের মতের সঙ্গে একটু অমিল হলেই একমুহূর্তের নিরাপত্তা নেই কারও। এখানে সরকারি দলের বা এর অঙ্গ সংগঠনের প্রতিটি কর্মীর একধরনের অলিখিত দায়মুক্তি আছে। তারা সাধারণ ছাত্রদের সাপের মতো পিটিয়ে মারতে পারে, ছাত্রীদের যেভাবে খুশি লাঞ্ছনা করতে পারে। সব প্রমাণ থাকার পরও পুলিশ বা প্রশাসনের ক্ষমতা নেই তাদের টিকি স্পর্শ করে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বলেছেন, ‘মানুষ কিন্তু কিছুই ভোলে না।’ কথাটি সরকারি দলের কর্মী সমর্থকরা যত দ্রুত বুঝতে পারবেন ততই মঙ্গল।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ০৮,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক