ভারতে মুখে ধর্মনিরপেক্ষতা কাজে সাম্প্রদায়িকতা
বহুত্ববাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, অহিংসা, সহিষ্ণুতা ইত্যাদি শব্দগুলি শুনতে বেশ লাগে। আরো ভাল লাগে তা উচ্চারণ করতে। কারণ 'ভারতীয় ঐতিহ্য'র সঙ্গে শব্দগুলি নাকি ওতপ্রোত জড়িত।
এবং দেখছি ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় সেই 'ঐতিহ্য'র কথাই দেশের জনসাধারণ ও দেশের শাসকদের সম্প্রতি বার বার যেন স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন।
এই কারণে কি যে, দেশের শাসকগণ ও দেশবাসী এখন সেই 'ঐতিহ্য'র প্রতি খানিক পরাঙ্মুখ?
কিন্তু আমার তো মনে হয় ওই ভাল লাগা শব্দগুলির সঙ্গে একেবারে হাত ধরাধরি করেই চলেছে সহিংসতা, সাম্প্রদায়িকতা, অস্পৃশ্যতা, পরমত অসহিষ্ণুতা (সে ধর্মীয় বা রাজনৈতিক যাই হোক) ইত্যাদির মতো মন্দ শব্দগুলিও। যাদের অস্বীকার করবার জো নেই। যাদের কোনো নৈর্ব্যক্তিক উদাসীনতায় এড়িয়ে যাওয়ারও উপায় নেই ।
বিভিন্ন রাজ্যে জাতপাতের কুৎসিত সংঘাত, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা ও অস্পৃশ্যতার এমন সব মর্মান্তিক বহিঃপ্রকাশ ঘটছে যে, নিজেকে এই দেশের নাগরিক ভাবতেও লজ্জা বোধ হচ্ছে।
এবং দেশের নানা প্রান্তে সংঘটিত সেই সব ঘটনাকে বিচ্ছিন্ন বলেও তো উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
বোধহয় এটাও অস্বীকার করা যায় না যে, আবহমান কাল ধরে সেইসব দুর্বিনীত আচরণের ঐতিহ্যকে ভারতীয় সমাজই লালন করে চলেছে।
তাই দেশের জিডিপি যতই বাড়ুক, প্রযুক্তিতে, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে দেশ যতই এগিয়ে চলুক, আমাদের সমাজে ওই মন্দ শব্দগুলির মৌরুসি পাট্টা আজও কেউ ভেঙে দিতে পারে নি।
কিন্তু মনে হয় সত্যি কি কেউ ভাঙতে চেয়েছে? তা না হলে এমন ঘটনা আজও ঘটছে?
সম্প্রতি তামিলনাড়ুর শিবগঙ্গা জেলায় একটি মন্দিরের সামনে তিন দলিত যুবক কয়েক জন উচ্চবর্ণের হিন্দুদের সামনে পায়ের ওপর পা তুলে বসেছিল। আর তাতেই সেই উচ্চ বর্ণীয়রা নাকি প্রচণ্ড 'অপমানিত' বোধ করে। এবং সেই অপমানের জ্বালা জুড়োতে এবং দলিতদের ওই 'দুঃসাহস' দেখানোর 'অপরাধ'র শাস্তি দিতে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গ্রামে চড়াও হয়ে ওই তিন যুবককে হত্যা করে।
আর গুজরাটে তো দেখলাম ২১ বছরের এক দলিত তরুণ শুধু ঘোড়ার মালিক হওয়া এবং দুর্দান্ত ঘোড়সওয়ার হয়ে ওঠার অপরাধে উঁচু জাতের লোকদের হাতে নৃশংস ভাবে খুনই হয়ে গেল গত এপ্রিলে। কারণ ঘোড়ার মালিক হওয়া দলিতদের নাকি এক্তিয়ারের বাইরে।
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত দলিত নির্যাতনের এমন অসংখ্য ঘটনা প্রতিদিনই কোনো না কোনো রাজ্যে নিরবচ্ছিন্নভাবে ঘটছে। এবং দেখছি উত্তরোত্তর তা বেড়েই চলেছে।
যেমন ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো'র ২০১৬ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, উত্তর প্রদেশে মোট নথিভুক্ত অপরাধের মধ্যে ২৫.৬ শতাংশই সংঘটিত হয়েছিল দলিতদের বিরুদ্ধে। যা ছিল দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বিহার, রাজস্থান যথাক্রমে ছিল দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে। এবং এতদিন যে ভাবা হত, জাতপাতের দ্বন্দ্ব, সহিংসতা শুধু গ্রামগঞ্জেই সীমাবদ্ধ, সেই 'মিথ'ও ভেঙে দিয়েছে ওই রিপোর্টই । আসলে ট্র্যাডিশন অব্যাহত।
অবশ্য ভোটের আগে রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রীদের দলিত প্রেম জেগে ওঠে। কে আগে তাঁদের ঘরে গিয়ে একসঙ্গে পাত পাড়বেন, সেই লাইন পড়ে যায় দলিতদের কুঁড়ের সামনে।
রাতারাতি তাদের ঘরের মেঝে পাকা হয়ে যায়। তৈরি হয়ে যায় রাস্তাও।
তবে দুদিনের ওই দলিত প্রেমীদের প্রস্থান ঘটলেই দলিতরা দেখে, তারা যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই রয়ে গেছে।
এতদিনে তারা অবশ্য বুঝেও গেছে যে, 'অস্পৃশ্যতা'র কলঙ্ক-বোঝাটি আমৃত্যু তাদের পিঠে বয়েই বেড়াতে হবে। এবং কেউ যদি তাদের নুয়ে পড়া পিঠ থেকে সেই অদৃশ্য বোঝাটি নামিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে, তাহলে তার পরিণতিও কে জানে হয়তো রোহিত ভেমুলার মতোই হবে।
হায়দ্রাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি'র যে দলিত ছাত্রটি তার জাতিগত পরিচিতির বাইরে বেরুতে চেয়েছিল। কিন্তু সমাজ তাকে সেই সুযোগ দিতে চায় নি। দু'বছর আগে সে আত্মহত্যা করে।
তবে আমার কেবলই মনে হচ্ছে ভারতের বহুমাত্রিক সমাজে এই অস্পৃশ্যতার ঐতিহ্য কি এতোটাই দৃঢ়মূল যে তাকে উৎখাত করা যাচ্ছে না? অবশ্য হতাশাও জাগছে এই দেখে যে, তাকে জিইয়ে রাখতে ব্যক্তিগত, প্রতিষ্ঠানগত বা সামাজিক উদ্যোগেও কিছুমাত্র ভাঁটা পড়ছে না ।
আবার প্রায়ই দেখছি ভিন জাতে বা ভিন ধর্মে বিয়ে করলে বা বন্ধুত্ব করলে পরিবারই এগিয়ে এসে তাদের শাস্তি দিচ্ছে। এবং পারিবারিক সম্মান বাঁচানোর নামে নব দম্পতিকে সে নিজেদের ছেলে মেয়ে যেই হোক, খুন করে বসছে।
দেখছি জাতিসঙ্ঘের হিসেব বলছে, এই 'অনার কিলিং' সারা পৃথিবীতে যত হয়, তার প্রতি পাঁচটির একটিই না কি ঘটে ভারতে। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো'র পরিসংখ্যানেও দেখা যাচ্ছে ২০১৪ - ২০১৫ এই এক বছরেই ভারতে 'অনার কিলিং' বেড়েছে ৭৯৬ শতাংশ।
আর এই সম্মান রক্ষার্থে হত্যা ঘটেছে গুজরাট, উত্তর প্রদেশ ও মধ্য প্রদেশ - এই তিন রাজ্যে সব থেকে বেশি। অর্থাৎ স্বীকার করে নিতেই হচ্ছে যে, এই 'অনার কিলিং'ও দেশের এক সনাতনী পরম্পরা যা, ভারতীয় সমাজে লালিত হচ্ছে বহু যুগ ধরে। যা সময়ের কালস্রোতে এতটুকুও ফিকে হয় যায় নি।
তাই আমার কেবলই মনে হচ্ছে, ভারতের বহুত্ববাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, সহিষ্ণুতা, অহিংসা ইত্যাদি মান্য শব্দগুলিকে কেবলই যেন ব্যঙ্গ করে চলেছে দেশের ওই ঘটমান অস্পৃশ্যতা, সহিংসতা, সাম্প্রদায়িকতা, অসহিষ্ণুতা'রা।
ইদানীং আবার দেখছি ভারতীয় সমাজ ও রাজনীতির দিগন্তে মেরুকরণের এক কালো মেঘও যেন ঘনিয়ে উঠছে। তাতে নতুন করে আশঙ্কা জাগছে, আমাদের গণতন্ত্রও না এবার দুর্বল হয়ে পড়ে।
লেখক: কলকাতার সাংবাদিক
সূত্র: বিবিসি বাংলা
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ২৩,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০