মহাদেব সাহার প্রেমের মহিমায় পল্লবিত ভুবন

[মহাদেব সাহার জন্ম ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট। বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তীকালের একজন অন্যতম প্রধান কবি। তিনি তাঁর সাহিত্যিক অবদান দিয়ে সব ধরনের পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। তিনিে রোম্যান্টিক গীতিকবিতার জন্য জনপ্রিয়। তার কবিতা অপরিশ্রুত আবেগের ঘনীভূত প্রকাশে তীব্র। তিনি জীবিকাসূত্রে একজন সাংবাদিক ছিলেন, এবং দীর্ঘকাল দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০১৬ থেকে তিনি কানাডা প্রবাসী। তার জন্মদিনে দ্য রিপোর্টের পক্ষ শুভেচ্ছা জানাতে এই লেখাটি পত্রস্থ করা হলো। বি.স ]
মহাদেব সাহা এদেশের কাব্য সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি। তিনি তাঁর অনবদ্য কবিতার মাধ্যমে অনন্য হয়ে উঠেছেন। পাঠকের প্রিয়তা অর্জন করেছেন। বাংলা কবিতার অগ্রপথিক মহাদেব সাহা কবিতায় নানামাত্রিক আবেদনের স্ফুরণ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সাহিত্য ভুবনে আবির্ভূত হন। তিনি কখনো গীতি ছন্দে কখনো ভিন্নভাবে স্বতন্ত্র কাব্য গঠনরীতিতে তাঁর কবিতাকে একটি নতুন রূপে আলাদা অবয়বে আকির্ণ করেন।তাঁর কবিতার ভাব মধুরতায় পাঠক সহজেই প্রেমের অনুভবে আপ্লুত হয়, ভালোবাসার চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। তাঁর কবিতায় প্রেম প্রবণতা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা যায়। তিনি প্রণয়ী কবি হয়ে প্রেমের জলে তাঁর কবিতার এলোমেলো ভেলা ভাসিয়ে দেন,অবাধ ভেসে বেড়ান । বিশুদ্ধ আবেগে নিজস্ব কাব্য ভাষায় প্রেমিকার লাবণ্যের ভাষান্তরণ ঘটানোর ব্যর্থতা প্রকাশ করেন অব্যর্থভাবে কাব্যিক রূপে। সৌন্দর্যের বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি অক্ষমতার কথা ব্যক্ত করেন। নান্দনিক ভাবে তিনি বলেন :
‘ধূলোমাটির মানুষ
তোমাকে বিশদ ব্যাখ্যা করবো কি বর্ণনায়ই বুঝেছি অক্ষম
নাই সে কিঞ্চিৎ ভাষাজ্ঞান, মাত্রাবোধ এমনকি শব্দেরও
শৃঙ্খলা
সে-বিদ্যা আয়ত্তে নাই অনায়াসে পাঠ করি তোমার চিবুক
কিংবা ধরো প্রসিদ্ধ নগর দেখে দেয় কেউ যে-রকম গাঢ়
বিবরণ,
দর্শনীয় বস্তু আর সুপ্রাচীন স্থানের তালিকা, সে-রকম
তোমার বিশদ ব্যাখ্যা জানি আমি পারবো না কখনো।’
ষাটের দশকের কবিতায় একটি স্বতন্ত্র জীবনবোধ লক্ষ্য করা যায়। মহাদেব সাহা এই বোধে পুরোপুরি আক্রান্ত। উপযুক্ত বিষয় উপজীব্য হয় তার কবিতায়। প্রেম, দ্রোহ সমাজ সচেতনতা বিচিত্র জীবনবোধ আবেগ বিহ্বলতা তার কবিতায় প্রতিভাসিত হয়। তার কবিতা কখনো প্রতিবাদমুখর। আবার কখনো লাজুক লাবণ্যে প্রেমময়। রাজনৈতিক টানাপড়েন, ভাঙাগড়ার চিত্র নানা বক্তব্যে বর্ণিত হয় মহাদেব সাহার কবিতায়। প্রেমের অভিব্যক্তি তেমনি তিনি ফুটিয়ে তোলেন সুনিপুণ হাতে। প্রেমের উচ্ছ্বাস-বিষাদ তার কবিতায় লক্ষণীয়। অন্য রকম এক প্রেমানুভূতিতে মহাদেব সাহার কবিতা সন্ধ্যার মসৃণ মখমল আলোর মতো সৌন্দর্যময়। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতায় অনন্য। প্রেমের আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ কিংবা শোকের অর্জন তার কবিতায় লীন হয়েছে। উদ্ধৃতি দেয়া যেতে পারে-
‘কেন ভালবাসি, কেন কষ্ট পাই
তুমি যেমন জানো আমিও তো তাই।
তবু ভালবাসি, তবু ভেজে চোখ
এভাবেই বেঁচে থাকা, এভাবেই শোক।’
মাহাদেব সাহা প্রেমের কবিতার ক্ষেত্রে সফল পদচারণা করেন। তিনি তার ভিন্নতর প্রকাশভঙ্গির মাধ্যমে আবেগময় প্রেম বিহ্বলতার অবতারণা করেন দক্ষতার সাথে। তিনি কবিতায় যুক্ত করেন আনন্দ-বেদনার মিশ্ররূপ। এই বিরূপ যান্ত্রিক সমাজ থেকে প্রেমের আনন্দ অনুভূতি যখন হারিয়ে যাচ্ছে, তখন মহাদেব সাহার কবিতা প্রেমানুভূতিকে জাগরুক করে। ষাটের দশকের প্রধান কবি মহাদেব সাহা ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ 'এই গৃহ এই সন্ন্যাস', 'মানব এনেছি কাছে', 'কী সুন্দর অন্ধ', 'লাজুক লিরিক', 'ফুল কই শুধু অস্ত্রের উল্লাস', 'আমি ছিন্নভিন্ন' প্রভৃতি।
প্রেমের অমোঘতা তার চিরন্তন অনুভূতি। মানব-মানবীর ব্যাকুলতার কথা মাহাদেব সাহা তার কবিতায় সন্নিবেশিত করেন শিল্পসমেত। শিল্পের অপূর্ব রূপায়ণ তিনি তার প্রেমের অদ্ভুত উপলব্ধির প্রকাশের মাধ্যমে ঘটান। প্রেমের নানা দর্শন মহাদের সাহার কবিতায় দেখা যায়। প্রেমবোধ প্রীতির নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করে। মানুষকে প্রত্যয়ী করে।
প্রেমশূন্য মানুষ কখনো সমাজ বিনির্মাণে অবদান রাখতে পারে না। কারণ প্রেম মানুষকে অঙ্গীকারাবদ্ধ করে। ভালবাসা একটি তীব্র অঙ্গীকার হিসেবে চিহ্নিত। এই অঙ্গীকারের তীব্রতা ভালবাসার গণ্ডি থেকে বেরিয়ে আসে, মানুষকে যোদ্ধার ভূমিকায় অবতীর্ণ করে। যে কোন লড়াই সংগ্রামে মানুষের গৌরবময় অর্জনের সঙ্গে থাকা তার আদি প্রেমের নানা প্রকাশ মহাদেব সাহা তার কবিতায় পরিস্ফুটিত করেন। তিনি ব্যক্তিগত অনুভূতি তার কবিতায় ব্যক্ত করেন এভাবে-
‘আমি নিরিবিলি একলা বকুল
তাতে কার ক্ষতি সামান্য ফুল
যদি ঝরে যাই।
ভালবেসে তবু এই উপহার
ঝরা বকুলের ঝরা সংসার
যেন রেখে যাই।’
প্রেমের কবিতার গুণগত উত্তরণের ক্ষেত্রে মহাদেব সাহা তার কবিতার দিগন্তকে উন্মুক্ত করেন। প্রেমের বহুমাত্রিকতা তার কবিতায় একীভূত হয়। স্বপ্ন অঙ্গীকার, অভিমান, উদ্দেশ্য প্রভৃতি মিলিত কথায় তার কবিতায় প্রতিফলিত হয়। দুরন্ত আবেগের উচ্ছ্বাস তিনি ভালবাসার আতিশয্যে কবিতাবদ্ধ করেন। প্রেমের পরিণতি এবং পরিণতিহীনতার মধ্যে প্রেমের স্মৃতি আনন্দ-বেদনার অভিজ্ঞতা ভালবাসার খুনসুটি মাখা বিগত মুখ মানুষকে এগিয়ে নিয়ে নিয়ে যায় আগামীর পথে মানুষের বিচিত্র কর্মমগ্নতার মধ্যে স্মৃতি জেগে ওঠে। মানুষ নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়। প্রেমের মুখ মনে পড়ে। স্মৃতিতে বেঁচে থাকে ভালবাসার প্রিয় মুখ। এরকম পরম সত্যবদ্ধ দর্শন মহাদেব সাহা কবিতায় উপস্থাপন করেন।
‘অবশেষে সবই ঝরে যায়
সময়ের হলুদ হাওয়ায়
স্মৃতি মাত্র লিখে রাখে নাম
সেইখানে আমিও ছিলাম।’
মহাদেব সাহা অবাধ ভালবাসায় ভেসে বেড়ান সর্বত্র। সব কবিই তাদের ভালবাসার বিশালতায় বিমুগ্ধ থাকেন। তাদের ভালবাসা মুক্ত প্রবাহে অবমুক্ত করেন, বিলিয়ে দেন; প্রেমের অপূর্ব শিহরণে। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাকে তার কাব্যচর্চায় প্রাধান্য দিয়েছেন। বাংলা কবিতায় বিভিন্ন দশকের প্রধান এবং অপ্রধান সব কবিই প্রেমের কবিতায় মনোযোগী থেকেছেন। মহাদেব সাহা তার ব্যতিক্রম নন। তার প্রেমপ্রবণতা তার কবিতাকে শিল্প সুষমায় উজ্জ্বল করে তোলে। তিনি নিরন্তর প্রেমবন্দনায় ব্রতি হন। তিনি ভালবাসার বর্ণিল পথে এগিয়ে যান । তার ভালবাসা উজাড় করে কবিতায় বাণীবদ্ধ করেন। তিনি উচ্চারণ করেন :
‘কবির কি আছে আর
ভালবাসা ছাড়া
সমস্ত উজাড় করে
হাতে একতারা।’
মানব-মানবীর প্রেমলীলা বহুভাবে আমাদের সাহিত্যে রূপায়িত হয়েছে। মহাদেব সাহা তার কাব্যচর্চার মধ্যদিয়ে এই বিষয়টির নানা দিক তত্ত্বমূলক লেখনি দিয়ে প্রকাশ করেছেন নানাভাবে। প্রেমের অপূর্ব ভাব তিনি সুন্দরভাবে তার কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রেমের ভাব মানুষকে স্পর্শ করবে এটাই নিয়তি। নিয়তির অমোঘতা রুখতে পারার সাধ্য কারো নেই। মানুষের অস্তিত্বজুড়ে প্রেমের খেলা চলমান থাকে। মানুষ প্রেমের প্রকটতায় কখনো কখনো দিশেহারা নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। ভালবাসার স্বীকৃতি আদায়ের সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। মানুষ জয়ী হয়। স্বীকৃতি মেলে, সাফল্য আসে। আবার ব্যর্থতার প্রকটায় হতাশা আগ্রাসী রূপ নেয়। সে পৃথিবীর সব ফুল হত্যা করে। ছিড়ে ফেলে। দুঃসময় এনে দেয়। মানুষ তার আকাঙ্ক্ষাকে সীমাবদ্ধতার মধ্যে নিয়ে আসে। মহাদেব সাহা এ ধরনের সব অনুসঙ্গকে কবিতায় যুক্ত করেছেন।
‘খুব বেশি চাই না কিছুই
নিজের যেটুকু আছে ভূঁই
তুমি তাতে দিলে স্নিগ্ধ জল
ফুটবে কি ব্যথিত কমল’
মহাদেব সাহার কবিতার ভুবন বহুমাত্রিকতায় প্রশস্ত। তার কবিতায় বিষয় বৈচিত্র্যের দিক লক্ষণীয়। বিষয়-আশয়ে তার মনোযোগ অভিন্ন। তিনি অন্যান্য বিষয়ের মতো প্রেমলীলাবিষয়ক কবিতা রচনায় দক্ষতা ও মননশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। যা অনুধাবন করা খুব সহজে সম্ভব। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাতেও অধিক সমাদৃত হয়েছেন। তিনি তার প্রেমের কবিতায় দুঃখের প্রসঙ্গের মধ্যে দুঃখকে উপেক্ষা করেছেন। তিনি কবিতায় আনন্দকে বিজয়ী করেছেন। তার কাছে অশ্রু এবং বেদনা অসহ্য হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। প্রেমের লক্ষ্য আনন্দ অর্জন, বেদনা নয়। এরকম পরম সত্য তিনি ব্যক্ত করেছেন তার কবিতায়।
তার প্রেমের দুরন্ত কাব্যোচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়। আনন্দ এবং বিষাদের পাশাপাশি তিনি বিচ্ছেদ পরিণতিকে স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেছেন বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে :
‘তুমি দিয়ে শুরু একটি বাক্য
শেষ তার তুমিহীন
একেই আমরা বলেছিতো প্রেম
বিচ্ছেদ চিরদিন।’
মহাদেব সাহার অনন্য প্রেমের সব কবিতাকে ভিন্ন ধারার কাব্য হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। তাঁ কাব্যভাষায় প্রেম নিরীক্ষা ভিন্নতায় নবতররূপে সংযোজিত হয়। তাঁর প্রেমভাষার মধ্যে রয়েছে শিল্প-শক্তির ভালবাসার শিহরণ আর প্রেমময় আবেগের নিবিড় অবস্থান। এই মহামিলন মহাদেব সাহা সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছেন। প্রেম ভালোবাসা, দুঃখ-কষ্ট আর যাতনাকে তিনি বিষয় করে সাবলীল ভাষা বিন্যাসে চিত্রকল্পেরর নিপুণ ব্যবহারে কবিতা বিনির্মাণ করেছেন। তাঁর কবিতা আবেগের জলে ভরে থেকেছে কানায় কানায়। তাঁর কবিতার ভুবনে দুর্যোগ অনাবৃষ্টি খরা হানা দেয়নি কখনো। মহাদেব সাহার কবিতার প্রতিটি চরণ বৃষ্টির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। পাঠকদের মনে মনে নিত্য অঙ্কুরিত হয়েছে তাঁর অনবদ্য সব কবিতার পঙক্তিমালা । তিনি ভালোবেসে ভালোবাসার জন্য আকুতি প্রকাশ করেন। ভালোবাসা হারানোর পরিণাম কোন ধ্বংসের দিকে তাকে নিয়ে যাবে সে আশঙ্কার কথা তিনি কবিতায় ব্যক্ত করেন অনুপম ভাষায়। তিনি মিলিত ভালোবাসায় মিলবে যে শুভ পরিণতি তা উল্লেখ করে বলেন :
‘একবার ভালোবেসে দেখো, একবার কাছে ডেকে দেখো
আবার আগের মতো কীভাবে ফুটাই এক লক্ষ একটি গোলাপ
অনায়াসে কীভাবে আবার অনুভূতি করি সঞ্চারিত,
একবার ভালোসেবে দেখো আবার কীভাবে লিখি দুহাতে কবিতা।’
আধুনিক বাংলা কাব্য সাহিত্যের অগ্রগণ্য দিকপাল মহাদেব সাহা প্রেমকে একান্ত অনুষঙ্গ হিসেবে অবলম্বন করেন। প্রেমের বোধকে তিনি নন্দনতাত্ত্বিকতায় আর শিল্পগুণের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন প্রেমিক-প্রেমিকার প্রেমবদ্ধ হৃদয়ের গহিনে। প্রেমের জয়গাথা তিনি নির্মাণ করেছেন অনন্ত প্রেমের উজ্জ্বল বিশ্বাসে। এটুকু মহাদেব সাহার শ্রেষ্ঠ সাফল্য।
মহাদেব সাহার মধ্যে শুধু নারী প্রেম নয়,ঈশ্বর প্রেমও প্রবল। তিনি মনে করেন:
ঈশ্বর ছাড়া তাঁর আর কেউ নেই । মানুষ কখনো মানুষের এত বন্ধু হয় না। ঈশ্বরই মানুষের একমাত্র আশ্রয়, একমাত্র বন্ধু। ঈশ্বরের কাছেই সব কিছু পাওয়া যায়। ঈশ্বরই কেবল সুখ-দুঃখের সমান অংশীদার। তাঁর দুঃখে ঈশ্বর যত ব্যথিত হন- তত ব্যথিত তিনি নিজেও হন না। কবি মহাদেব সাহার উপলব্ধি এমনই।ঈশ্বর, ঈশ্বর প্রণয়ী কবি মহাদেব সাহার দীর্ঘ জীবন দান করুক সেটাই কামনা করি।
লেখক: কবি ও গদ্যকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- "গণহত্যার বিচার না হলে আরও ভয়ংকর রূপে ফিরবে ফ্যাসিবাদ"
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- "আগের চেয়ে সুস্থবোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালেদা জিয়া"
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাম বেড়েছে মুরগির, স্থিতিশীল সবজি
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১৭ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- বোর্ড পরিচালকদেরকে একহাত নিলেন তামিম
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত : শফিকুর রহমান
- আবরার হত্যা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- "দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি ওয়াশিংটনের গোলামি করার জন্য নয়"
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- "সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ"
- "অন্ধকার দিনগুলোতেও সাংবাদিকরা সত্যের সন্ধানে অবিচল থেকেছেন"
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত
- কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহ্বান রাশেদ মাকসুদের
- জাতীয় দলের জন্য নতুন নির্বাচক নিয়োগ দেবে বিসিবি
- শঙ্কা সত্যি করে বিদায় ম্যাক্সওয়েলের
- পাকিস্তান আকাশসীমা বন্ধ করায় এয়ার ইন্ডিয়ার ৬০ কোটি ডলার ক্ষতির আশঙ্কা
- ৪-৫ মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- ফজলুর রহমানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে না সরকার : শফিকুল আলম
- জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিন : বরিশালে রিজভী
- বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের হাই অ্যালার্ট
- বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
