মাদকের গ্রাস ও নৈতিক মূল্যবোধ-এক

মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান
বাংলাদেশে প্রায় সব সমাজের বিশেষ করে শহুরে সমাজের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর একটি বিরাট অংশ এখন মাদকের ভয়াবহ গ্রাসে । বর্তমান সময়ে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দেশে কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে মাদকাসক্তি আশঙ্কাজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের পাশাপাশি ছিনতাই, রাহাজানি, ধর্ষণ, খুন, গুম, পর্নোগ্রাফি, ইভটিজিং, অপহরণ, ও অপমৃত্যুর সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে অনায়াসে। ফলে সর্বনাশা মাদকে তারা একদিকে যেমন মেধাশূন্য হচ্ছে তেমনি অন্যদিকে তাদের মনুষত্ববোধ এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। বর্তমান সমাজে মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয় এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়েছে যে, কেউ কাউকে আর সহ্য করতে পারছে না। তাই এক প্রতিবেশি অন্য প্রতিবেশিকে, এক আত্মীয় অন্য আত্মীয়কে, সন্তান বাবা-মাকে, বাবা সন্তানকে, স্বামী স্ত্রীকে, স্ত্রী স্বামীকে, ভাই ভাইকে, বোন ভাইকে, ভাই বোনকে নির্মমভাবে এবং অনায়াসে হত্যা করছে। এসব অপ্রত্যাশিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রমাণ করে চারপাশের অবস্থা খুব ভালো নয়।
মাদকের ভয়াল পরিণতি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালের ৪২ তম অধিবেশনে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কমেনি বরং বেড়েছে বহুগুনে।
মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশ মাদকাসক্তির জন্য একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও লাওস) এবং উত্তর-পশ্চিমে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট (পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ইরান) যেখানে আফিম(পপি গাছ), গাঁজা, কোকেন, হেরোইন উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়-যা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। বাংলাদেশে যে সকল মাদকদ্রব্য যত্রতত্র পাওয়া যায় সেগুলো হলো বিড়ি, সিগারেট, চুরট, পানের জর্দা, গুল, নস্যি, আফিম, হিরোইন, ফেনসিডিল, গাঁজা, মারিজুয়ানা, ভাং, চরস, ইয়াবা, পেথিডিন সহ বিভিন্ন প্রকার ঘুমের ওষুধ, মদ এবং তামাক জাতীয় অন্যান্য মাদকদ্রব্য।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে গত আট বছরে ইয়াবার ব্যবহার বেড়েছে ৭৭ থেকে ১০০ গুণ। সারাদেশে প্রতিদিন যে পরিমাণ ইয়াবা ঢুকছে তার ৯০ শতাংশ আসছে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী রুট ব্যবহার করে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজার এখন ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এরপর তা জালের মতো ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। দেশে প্রতিবছর যে পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হচ্ছে তার ৫০ শতাংশেরও বেশি মিলছে কক্সবাজারে। সরকারি প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাফ নদীর জাদিরমুরা পয়েন্ট থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১৪-১৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার ও বান্দরবান এবং কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের দুটি পথের একটি টেকনাফ থেকে সদর উখিয়া ও অন্যটি টেকনাফ থেকে মেরিনড্রাইভ ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্ট।
সমুদ্রপথেও ইয়াবা সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা যেমন চট্টগ্রাম, মহেশখালি, সন্দ্বীপ, কুতুবদিয়া, নোয়াখালি, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ,বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর এলাকাসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলে চলে যাচ্ছে। এসব এলাকা থেকে আবার বাস, ট্রেন বা নিরাপদ রুট ধরে ছড়িয়ে পড়ছে তা দেশের পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলে। দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা, সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা, লঞ্চ ও ফেরি ঘাট, বাস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, বস্তি এলাকা, দূর্গম পাহাড়ি এলাকা, যৌনপল্লি, শহরের অপেক্ষাকৃত দরিদ্র এলাকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোর আবাসিক হলের আশ-পাশে, মাজারের পার্শ্ববর্তী এলাকা, বেশ তাৎপর্যসংখ্যক আবাসিক হোটেল, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, অভিজাত ক্লাব, মাদকের আখড়া হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে শহরের স্কুল, কলেজ (বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যম) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবলিক ও প্রাইভেট) শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক।
নেশা হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্তি
মাদকাসক্তি কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে ধীরে ধীরে শুরু হয় সিগারেট বা ধূমপান থেকে, সমবয়সীদের বা কখনো কখনো অসমবয়সীদের পারস্পরিক সাহচার্যে। মূলত নেশা এবং মাদক কেনার অর্থ জোগাড় করতে গিয়েই কিশোর, তরুণ ও যুবারা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে । মাদকের জালে একবার জড়িয়ে গেলে কেউ আর সহজে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না বলেই মাদকব্যবসায়ী চক্রের মূল টার্গেট এই কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ। এদেরকে খুব সহজে খুন, ধর্ষণ, রাহাজানি, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা যায়। ফলে প্রতিনিয়ত মাদকসেবীরা আরো বেপরোয়া ও বিপথগামী হয়ে ওঠে।
মাদকের কারণে মা-বাবার হাহাকার ও কান্নার শেষ নেই । প্রতিটি পরিবারের মা-বাবা কিংবা আত্মীয়-স্বজন মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে শঙ্কিত। মাদক মানুষের নৈতিকতা, মানবতা, বিবেক, মেধা ও মননকে নষ্ট করে দেয়। মাদক মানুষকে পশুতে পরিণত করে ।
মাদকের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি
মাদক গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় এমনই গবেষকদের মতামত।পাশাপাশি উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। জীবনাযাপন পদ্ধতি সঠিক না হলে তা দেহে-মনে মারাত্মক, নেতিবাচক ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন গবেষণা ও সংবাদপত্রের রিপোর্ট বলছে, ধূমপায়ীদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগই মাদকাসক্ত এবং তার মধ্যে শতকরা ৪৪ ভাগ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের ফলে প্রতি বছর প্রায় ৫৭-৬০ হাজার লোকের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মানুষ পঙ্গুত্ববরণ করে। শতকরা ৫৭ জন মাদকাসক্ত যৌনকর্মীর কাছে যায় এবং শতকরা ১০ শিরায় মাদকাসক্ত পুরুষ সমকামী। ফলে এইডসের জন্য বাংলাদেশ দিন দিন একটি ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা বলছে দেশে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে প্রতিদিন ২৭৭ জন মানুষ মারা যায়, দিনে একটি সিগারেটে হৃদরোগের ৫০ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। দেশে তামাক ও তামাকজাত পণ্য ব্যবহারে বছরে মারা যায় ১০ লাখ মানুষ যা মাসে ৮৩৩৩ জন, দিনে ২৭৭, এবং ঘণ্টায় ১২ জন। প্রতি এক হাজার টন তামাক উৎপাদনে এক হাজার জন মানুষ মারা যায়। তামাকের কারণে দেশে ক্যান্সারে ভুগছে ১৩-১৪ লাখ মানুষ। প্রতিবছর ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে আড়াই লাখ এবং মারা যাচ্ছে দুই লাখ মানুষ। মুখ গহ্বর, স্বরযন্ত্র, জিহ্বা ও ফুসফুস ক্যান্সারে প্রায় ৫০ ভাগের জন্যই দায়ী তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, দেশে হৃদরোগজনিত মৃত্যুর ৩০ শতাংশই দায়ী ধূমপান। টোব্যাকো অ্যাটলাসের ২০১৬ সালের তথ্যানুযায়ী মধ্যমসারির মানব উন্নয়ন সূচকে অবস্থানকারী অন্যান্য দেশের তুলানায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যুর হার ২৫.৫৪ শতাংশ বেশি। মাদক ও অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার সাথে জড়িত কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর শতকরা ৭০-৮০ জনের কর্মসংস্থান নেই। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, পৃথিবীতে প্রতি ৮ সেকেন্ডে শুধু ধূমপানজনিত কারণে একজন ব্যক্তির মৃত্যু হচ্ছে। যারা ধূমপান করে তারা ও ধূমপায়ী ব্যক্তির ছেড়ে দেওয়া ধোঁয়া থেকে অন্যেরাও সমানভাবে রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
মাদক থেকে বেরুবার উপায়
শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমান প্রজন্ম ও আমাদের প্রজন্মের মধ্যে প্রজন্ম দূরত্ব বেশি দিনের নয়। যান্ত্রিকতার যুগে পরিবারের সদস্যগণের ব্যস্ততা হয়ত বেড়েছে, তবে পরিবারের গুরুত্ব সবাইকে বুঝতে হবে আগে। আমাদের জীবনে এমন অভিজ্ঞতা রয়েছে যে, পরিবারের ধূমপায়ী সদস্যদেরকে কখনো দেখা যায়নি সবার সামনে ধূমপান করতে। চুরি করে সে কাজ করতেন তারা এমনভাবে যেন একটা পাপ করছেন লুকিয়ে। (দ্বিতীয় কিস্তিতে সমাপ্ত)
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান : পি.এইচ.ডি. গবেষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈশ্বিক সুশাসন, জেঝিয়াং ইউনিভার্সিটি, চীন ও শিক্ষক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- এক বছরে অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হলেও কমেছে অর্থপাচার-লুটপাট
- নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
- যারা আবার একাত্তরে ফিরতে চান, তারা চব্বিশের বাস্তবতাকে অস্বীকার করছেন: নাহিদ
- গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৫ জন গ্রেপ্তার
- যুগপৎ সঙ্গীদের দেওয়া কমিটমেন্ট থেকে সরবে না বিএনপি : তারেক রহমান
- গাজায় একদিনে নিহত ৭২, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৬০ হাজার ৩০০
- ঢাবির হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে : উপাচার্য
- আল-আরাফাহ্ ব্যাংক অফিসে চাকরিচ্যুতদের হামলা, আহত ১৫
- পুঁজিবাজার আধুনিকায়নে কাজ করবে এডিবি ও বিএসইসি
- ইস্তাম্বুলে জরুরি অবতরণ করলো বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট
- সুখবর পেল বাংলাদেশের মেয়েরা
- কক্সবাজারে যাওয়া ছিল নীরব প্রতিবাদ: হাসনাত আবদুল্লাহ
- সংস্কার কমিশনের ১৬ সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
- রমজানের আগেই নির্বাচন, তফসিল ডিসেম্বরের শুরুতে
- গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
- ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৪০৮
- সাবেক সিইসিসহ ১০ নির্বাচন কমিশনারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- দেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন হবে না: সালাহউদ্দিন
- ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ-আহতদের তালিকা সতর্কতার সঙ্গে হয়েছে’
- তারুণ্যের উৎসবে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বর্ণাঢ্য র্যালি
- ৮৬৪ কর্মকর্তাকে নিয়মিত করেছে আল-আরাফাহ ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- বিএসইসির বিনিয়োগ শিক্ষা লিংক জাতীয় তথ্য বাতায়নে যুক্ত
- গাজায় খাদ্যবাহী ট্রাক উল্টে কমপক্ষে ২০ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত বহু
- সানিয়া মির্জার অন্তর্ভুক্তি ‘মাইলফলক’ হবে
- দ.আফ্রিকাকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- "জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছে তাদেরকে যেন ভুলে না যাই"
- হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
- বিজয় র্যালির কারণে যানজট-ভোগান্তিতে দুঃখ প্রকাশ বিএনপির
- আমরা একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: মির্জা ফখরুল
- তফসিলের আগে এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঐক্যবদ্ধ থাকুন, মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের দোদুল্যমানতা কেটে গেছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের ওপর ‘উল্লেখযোগ্য’ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
- ওমান প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত
- জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বিএনপি
- ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৩ ফিলিস্তিনি, ভয়াবহ আকার ধারণ করছে দুর্ভিক্ষ
- ইসলামী ব্যাংকের নবনিযুক্ত এমডি’র সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- কক্সবাজারে এনসিপির ৪ শীর্ষ নেতা, পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের গুঞ্জন
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- আ.লীগের গুম-খুন ও লুটপাটের বিচার করা হবে
- পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের খবরকে ‘গুজব’ বললেন পাটওয়ারী
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
- শেষ দিনের রোমাঞ্চের অপেক্ষায় ওভাল টেস্ট
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- "৭ ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল অর্থনীতি খাতে অবস্থান দৃঢ় করতে চায় বাংলাদেশ"
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাদ, তালিকা প্রকাশ
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- গণহত্যার বিচারসহ এনসিপির ২৪ দফা ইশতেহারে আরও যা আছে
- পরিণত বাংলাদেশে মানুষ বিভেদ চায় না: তারেক রহমান
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ছাত্রদল-এনসিপিসহ ৩ সংগঠনের সমাবেশ রোববার, ঢাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- ২০ শতাংশ শুল্ক ভারসাম্যপূর্ণ: বিজিএমইএ
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- পিআর ভোটের জন্য কেউ জুলাইয়ে জীবন দেয়নি: মেজর হাফিজ
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
