মাদকের গ্রাস ও নৈতিক মূল্যবোধ-এক

মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান
বাংলাদেশে প্রায় সব সমাজের বিশেষ করে শহুরে সমাজের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর একটি বিরাট অংশ এখন মাদকের ভয়াবহ গ্রাসে । বর্তমান সময়ে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দেশে কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে মাদকাসক্তি আশঙ্কাজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের পাশাপাশি ছিনতাই, রাহাজানি, ধর্ষণ, খুন, গুম, পর্নোগ্রাফি, ইভটিজিং, অপহরণ, ও অপমৃত্যুর সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে অনায়াসে। ফলে সর্বনাশা মাদকে তারা একদিকে যেমন মেধাশূন্য হচ্ছে তেমনি অন্যদিকে তাদের মনুষত্ববোধ এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। বর্তমান সমাজে মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয় এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়েছে যে, কেউ কাউকে আর সহ্য করতে পারছে না। তাই এক প্রতিবেশি অন্য প্রতিবেশিকে, এক আত্মীয় অন্য আত্মীয়কে, সন্তান বাবা-মাকে, বাবা সন্তানকে, স্বামী স্ত্রীকে, স্ত্রী স্বামীকে, ভাই ভাইকে, বোন ভাইকে, ভাই বোনকে নির্মমভাবে এবং অনায়াসে হত্যা করছে। এসব অপ্রত্যাশিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রমাণ করে চারপাশের অবস্থা খুব ভালো নয়।
মাদকের ভয়াল পরিণতি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালের ৪২ তম অধিবেশনে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কমেনি বরং বেড়েছে বহুগুনে।
মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশ মাদকাসক্তির জন্য একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও লাওস) এবং উত্তর-পশ্চিমে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট (পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ইরান) যেখানে আফিম(পপি গাছ), গাঁজা, কোকেন, হেরোইন উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়-যা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। বাংলাদেশে যে সকল মাদকদ্রব্য যত্রতত্র পাওয়া যায় সেগুলো হলো বিড়ি, সিগারেট, চুরট, পানের জর্দা, গুল, নস্যি, আফিম, হিরোইন, ফেনসিডিল, গাঁজা, মারিজুয়ানা, ভাং, চরস, ইয়াবা, পেথিডিন সহ বিভিন্ন প্রকার ঘুমের ওষুধ, মদ এবং তামাক জাতীয় অন্যান্য মাদকদ্রব্য।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে গত আট বছরে ইয়াবার ব্যবহার বেড়েছে ৭৭ থেকে ১০০ গুণ। সারাদেশে প্রতিদিন যে পরিমাণ ইয়াবা ঢুকছে তার ৯০ শতাংশ আসছে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী রুট ব্যবহার করে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজার এখন ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এরপর তা জালের মতো ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। দেশে প্রতিবছর যে পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হচ্ছে তার ৫০ শতাংশেরও বেশি মিলছে কক্সবাজারে। সরকারি প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাফ নদীর জাদিরমুরা পয়েন্ট থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১৪-১৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার ও বান্দরবান এবং কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের দুটি পথের একটি টেকনাফ থেকে সদর উখিয়া ও অন্যটি টেকনাফ থেকে মেরিনড্রাইভ ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্ট।
সমুদ্রপথেও ইয়াবা সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা যেমন চট্টগ্রাম, মহেশখালি, সন্দ্বীপ, কুতুবদিয়া, নোয়াখালি, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ,বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর এলাকাসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলে চলে যাচ্ছে। এসব এলাকা থেকে আবার বাস, ট্রেন বা নিরাপদ রুট ধরে ছড়িয়ে পড়ছে তা দেশের পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলে। দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা, সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা, লঞ্চ ও ফেরি ঘাট, বাস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, বস্তি এলাকা, দূর্গম পাহাড়ি এলাকা, যৌনপল্লি, শহরের অপেক্ষাকৃত দরিদ্র এলাকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোর আবাসিক হলের আশ-পাশে, মাজারের পার্শ্ববর্তী এলাকা, বেশ তাৎপর্যসংখ্যক আবাসিক হোটেল, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, অভিজাত ক্লাব, মাদকের আখড়া হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে শহরের স্কুল, কলেজ (বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যম) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবলিক ও প্রাইভেট) শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক।
নেশা হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্তি
মাদকাসক্তি কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে ধীরে ধীরে শুরু হয় সিগারেট বা ধূমপান থেকে, সমবয়সীদের বা কখনো কখনো অসমবয়সীদের পারস্পরিক সাহচার্যে। মূলত নেশা এবং মাদক কেনার অর্থ জোগাড় করতে গিয়েই কিশোর, তরুণ ও যুবারা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে । মাদকের জালে একবার জড়িয়ে গেলে কেউ আর সহজে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না বলেই মাদকব্যবসায়ী চক্রের মূল টার্গেট এই কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ। এদেরকে খুব সহজে খুন, ধর্ষণ, রাহাজানি, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা যায়। ফলে প্রতিনিয়ত মাদকসেবীরা আরো বেপরোয়া ও বিপথগামী হয়ে ওঠে।
মাদকের কারণে মা-বাবার হাহাকার ও কান্নার শেষ নেই । প্রতিটি পরিবারের মা-বাবা কিংবা আত্মীয়-স্বজন মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে শঙ্কিত। মাদক মানুষের নৈতিকতা, মানবতা, বিবেক, মেধা ও মননকে নষ্ট করে দেয়। মাদক মানুষকে পশুতে পরিণত করে ।
মাদকের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি
মাদক গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় এমনই গবেষকদের মতামত।পাশাপাশি উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। জীবনাযাপন পদ্ধতি সঠিক না হলে তা দেহে-মনে মারাত্মক, নেতিবাচক ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন গবেষণা ও সংবাদপত্রের রিপোর্ট বলছে, ধূমপায়ীদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগই মাদকাসক্ত এবং তার মধ্যে শতকরা ৪৪ ভাগ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের ফলে প্রতি বছর প্রায় ৫৭-৬০ হাজার লোকের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মানুষ পঙ্গুত্ববরণ করে। শতকরা ৫৭ জন মাদকাসক্ত যৌনকর্মীর কাছে যায় এবং শতকরা ১০ শিরায় মাদকাসক্ত পুরুষ সমকামী। ফলে এইডসের জন্য বাংলাদেশ দিন দিন একটি ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা বলছে দেশে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে প্রতিদিন ২৭৭ জন মানুষ মারা যায়, দিনে একটি সিগারেটে হৃদরোগের ৫০ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। দেশে তামাক ও তামাকজাত পণ্য ব্যবহারে বছরে মারা যায় ১০ লাখ মানুষ যা মাসে ৮৩৩৩ জন, দিনে ২৭৭, এবং ঘণ্টায় ১২ জন। প্রতি এক হাজার টন তামাক উৎপাদনে এক হাজার জন মানুষ মারা যায়। তামাকের কারণে দেশে ক্যান্সারে ভুগছে ১৩-১৪ লাখ মানুষ। প্রতিবছর ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে আড়াই লাখ এবং মারা যাচ্ছে দুই লাখ মানুষ। মুখ গহ্বর, স্বরযন্ত্র, জিহ্বা ও ফুসফুস ক্যান্সারে প্রায় ৫০ ভাগের জন্যই দায়ী তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, দেশে হৃদরোগজনিত মৃত্যুর ৩০ শতাংশই দায়ী ধূমপান। টোব্যাকো অ্যাটলাসের ২০১৬ সালের তথ্যানুযায়ী মধ্যমসারির মানব উন্নয়ন সূচকে অবস্থানকারী অন্যান্য দেশের তুলানায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যুর হার ২৫.৫৪ শতাংশ বেশি। মাদক ও অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার সাথে জড়িত কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর শতকরা ৭০-৮০ জনের কর্মসংস্থান নেই। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, পৃথিবীতে প্রতি ৮ সেকেন্ডে শুধু ধূমপানজনিত কারণে একজন ব্যক্তির মৃত্যু হচ্ছে। যারা ধূমপান করে তারা ও ধূমপায়ী ব্যক্তির ছেড়ে দেওয়া ধোঁয়া থেকে অন্যেরাও সমানভাবে রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
মাদক থেকে বেরুবার উপায়
শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমান প্রজন্ম ও আমাদের প্রজন্মের মধ্যে প্রজন্ম দূরত্ব বেশি দিনের নয়। যান্ত্রিকতার যুগে পরিবারের সদস্যগণের ব্যস্ততা হয়ত বেড়েছে, তবে পরিবারের গুরুত্ব সবাইকে বুঝতে হবে আগে। আমাদের জীবনে এমন অভিজ্ঞতা রয়েছে যে, পরিবারের ধূমপায়ী সদস্যদেরকে কখনো দেখা যায়নি সবার সামনে ধূমপান করতে। চুরি করে সে কাজ করতেন তারা এমনভাবে যেন একটা পাপ করছেন লুকিয়ে। (দ্বিতীয় কিস্তিতে সমাপ্ত)
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান : পি.এইচ.ডি. গবেষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈশ্বিক সুশাসন, জেঝিয়াং ইউনিভার্সিটি, চীন ও শিক্ষক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
