শিক্ষার সর্বজনীন সংকট

অধ্যাপক ড. মোয়াজ্জেম হোসেন নিলু
শিক্ষা মানুষের সর্বজনীন মৌলিক অধিকার। এ অধিকার রাষ্ট্রের কোনো দান-খয়রাত নয়। কিংবা ক্ষমতাসীন সরকারের কোন অনুকম্পাও নয়। শিক্ষা হলো মানব সভ্যতার মাধ্যম। সভ্যতায় পৌঁছানোর মহাসড়ক। যে মহাসড়কের পথ ধরে মানবমুক্তি সাধিত হয়। জ্ঞানের বাতাবরণ উন্মুক্ত করে মানুষ তার চির আকাক্সক্ষার সুবর্ণ বন্দরে পৌঁছতে পারে একমাত্র শিক্ষার মাধ্যমে। দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের মহান দার্শনিক পাওলো ফ্রেইরি তাঁর ‘প্যাডাগজি অব দ্য অপপ্রেস্ট’ গ্রন্থে শিক্ষাকে দেখেছেন মানবমুক্তির হাতিয়ার হিসেবে। বিশ্ব পুঁজিবাদ ও আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ শিক্ষাকে যতটা প্রবলভাবে শ্রেণি-কাঠামোর বৃত্তে বাঁধতে চেষ্টা করুক না কেন, শিক্ষার বহুমুখি আলোকচ্ছটা সেই শ্রেণিবৃত্ত ভাঙতে বাধ্য। কারণ একমাত্র শিক্ষাই অন্ধ-কুপমণ্ডকতা, কুসংস্কার-কুপ্রথা দূর করে, মৌলবাদ-জঙ্গীবাদকে পরাজিত করে মুক্তবিশ্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
শিক্ষানীতি ২০১০ এর সংকট
বাংলাদেশে সর্বজনীন শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় ২০১০ সালে প্রণীত শিক্ষানীতি। ডক্টর কুদরত-ই-খুদার ১৯৭৪ সালে প্রস্তাবিত শিক্ষানীতির সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। মাতৃভাষার মাধ্যমে সর্বজনীন একমুখি শিক্ষার পরিবর্তে বর্তমান শিক্ষানীতিতে বহুভাষাভিত্তিক বহুমুখি শিক্ষার প্রবর্তন করা হয়েছে। বাংলা ভাষা, আরবি ও ইংরেজি ভাষাভিত্তিক চৌদ্দ প্রকারের, কারো কারো মতে ষোল প্রকারের শিক্ষা বাহাত্তরের সংবিধান অনুমোদন করে না। বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম, ইংরেজি ভার্সন, আরবি মাধ্যম মাদরাসা ও কওমি মাদরাসা নির্ভর শিক্ষা সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সাথে সাংঘর্ষিক। এই শিক্ষা ব্যবস্থা ভাষাভিত্তিক জাতি রাষ্ট্র গঠনের ক্ষেত্রে অনতিক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও ধর্ম নিরপেক্ষতা বলে বর্তমান রাষ্ট্রযন্ত্র যতই আপ্তবাক্য প্রচার করুক না কেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সংবিধানে সংরক্ষিত ধর্মনিরপেক্ষ ও একমুখী শিক্ষার অঙ্গীকার ও অর্জনগুলিকে ২০১০ সালে প্রণীত শিক্ষানীতি ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সর্বজনীন মৌলিক মানবিক শিক্ষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়ন করতে হবে।
জ্ঞানই শক্তি, প্রযুক্তিই সম্পদ
মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অঙ্গীকার ছিল জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। শিক্ষার লক্ষ্য ছিল জ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয় করে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন। আমাদের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করেছে প্রতিবন্ধকতা। শিক্ষার গুণগত মান নেমে গেছে তলানিতে। স্বাধীনতা লাভের সাতচল্লিশ বছরেও আমরা প্রাথমিক শিক্ষার স্তর নির্ধারণ করতে পারিনি! স্থির করতে পারিনি মাধ্যমিক শিক্ষার নির্দেশক। আর উচ্চশিক্ষার গুণগত মান আফ্রিকা মহাদেশের বন্যতাকেও হার মানিয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে গত সাতচল্লিশ বছরে আমরা কেবল পেছনের দিকে এগিয়েছি। আর এ জন্য দায়ী শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ। বর্তমান বাংলাদেশে আত্মশ্লাঘাসহ নিরাপদ ব্যবসার নাম হলো প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যাকে নামকরণ করা হয়েছে মাদরাসা, ক্যাডেট মাদরাসা, কিন্ডার গার্টেন, ইংলিশ মিডিয়াম ও ইংলিশ ভার্সন স্কুল, দেশি-বিদেশি নানা বাহারি নামের কলেজ, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি।
এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অধিকাংশ ক্ষেত্রে গাইড, কোচিং, প্রাইভেট ও শিট নির্ভর। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ ছাত্রদেরকে যে শিটগুলি সরবরাহ করেন তার অধিকাংশ আবার ডাউনলোড করা হয় গুগল থেকে, যেখানে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উদাহরণ দেওয়া থাকে ইউরোপ, আমেরিকা কিংবা ভারতীয় পাঠ্যসূচির! যেখানে সিলেবাস ও কারিকুলামের সাথে মিলের চেয়ে অমিলই থাকে বেশি। এবং বলতে দ্বিধা নেই, এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকরা কারিকুলাম ও সিলেবাসের তোয়াক্কা করে না। পাঠ ও ক্লাস পরিকল্পনা কিংবা বিষয় ও শ্রেণিভিত্তিক প্রস্তাবনা ও পরিকল্পনা কাকে বলে তাও জানে না! যেন অদ্ভুত এক উটের পীঠে চলছে এ দেশের শিক্ষার সাম্পান! তাছাড়া শহুরের অলিতে-গলিতে এবং গ্রামের পাড়া-মহল্লায় যে হারে ব্যাঙের ছাতার মত প্রাইভেট মাদরাসা ও স্কুল গড়ে উঠছে সে তুলনায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের সংখ্যা একেবারেই অপ্রতুল ও নগণ্য। এ কথা সত্যি যে, শিক্ষার লক্ষ্যই হলো জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য যে অর্থনৈতিক মুক্তি দরকার, সমাজের যে স্বাচ্ছন্দ্য দরকার তা অর্জন করতে হলে চাই প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার। কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বেসরকারি পর্যায়ে রয়েছে অনীহা আর সরকারি পর্যায়ে রয়েছে লজ্জাজনক অবহেলা।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি জনশক্তি কর্মরত। এদের মধ্যে দক্ষ জনশক্তি ত্রিশ শতাংশেরও কম। তাছাড়া দেশের বিকাশমান পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে শ্রম বাজারে দক্ষ জন শক্তির চাহিদা বাড়ছে দ্রুতহারে। দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশি শ্রম বাজারে যে বিশাল কর্মীবাহিনী বর্তমানে কর্মরত তাদেরকে এবং আগামী এক দশকে যারা শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে তাদেরকে যদি প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ কর্মীবাহিনীতে পরিণত করা যায় ̶ তাহলে দেশের আর্থ-সামাজিক চিত্রটাই পাল্টে যাবে। তাই বর্তমান সময়ে সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটানো। এ জন্য প্রতিউপজেলায় সরকারি অনুদানে কিংবা সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে একাধিক টেকনিক্যাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
দক্ষ শিক্ষক ও মানসম্মত শিক্ষা
রাষ্ট্রীয়ভাবে কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে উন্নত অবকাঠামো নির্ভর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যতই গড়ে উঠুক, দক্ষতা সম্পন্ন শিক্ষক ব্যতিত মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবয়ন করা যাবে না। তাহলে দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষক কারা ? সহজ কথায়, যে শিক্ষক পাঠ পরিকল্পনা, পাঠদান ও পাঠ মূল্যায়নে সক্ষম তিনিই দক্ষ শিক্ষক। আর উচ্চতর শিক্ষক হলেন তিনি, যিনি শিক্ষার্থীর ভেতর স্বপ্ন জাগাতে পারেন। যিনি সৎ ও ন্যায় পরায়ণ, সহজ ভাষায় ̶ যার কথা ও কাজের সমন্বয় আছে এবং যিনি সময়ের পূর্ণমূল্য দিতে জানেন তিনিই শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। মানসম্মত শিক্ষার জন্য চাই দক্ষ শিক্ষক; আর উন্নত জাতি গঠনে চাই শ্রেষ্ঠশিক্ষক। বলা বাহুল্য যে, শ্রেষ্ঠশিক্ষক দূরের কথা, বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষকের প্রাথমিক দক্ষতাই নেই! অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতাকে মনে করেন নিছক চাকরি! হ্যাঁ, শিক্ষকতা চাকরি তো বটেই কিন্তু প্রকৃত অর্থে এটা জাতি গঠনে সেবাধর্মী চাকরি। জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠনে কিংবা কারিগরি শিক্ষায় দক্ষকর্মী বাহিনী তৈরি করতে শিক্ষকের তো বিকল্প নেই! কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, এ দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে শিক্ষক অমর্যাদার শিকার, আর সামাজিকভাবে অবজ্ঞার পাত্র। তাই রাষ্ট্রীয়ভাবে যতদিন শিক্ষকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন পর্যন্ত মানসম্মত শিক্ষার ফানুস শুধু আকাশে উড়ে বেড়াবে, তাতে উন্নত জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠন হবে না।
লেখক : অধ্যাপক, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও অধ্যক্ষ আগাপে মিশন স্কুল।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/অক্টোবর ১২,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
