শিক্ষার সর্বজনীন সংকট
অধ্যাপক ড. মোয়াজ্জেম হোসেন নিলু
শিক্ষা মানুষের সর্বজনীন মৌলিক অধিকার। এ অধিকার রাষ্ট্রের কোনো দান-খয়রাত নয়। কিংবা ক্ষমতাসীন সরকারের কোন অনুকম্পাও নয়। শিক্ষা হলো মানব সভ্যতার মাধ্যম। সভ্যতায় পৌঁছানোর মহাসড়ক। যে মহাসড়কের পথ ধরে মানবমুক্তি সাধিত হয়। জ্ঞানের বাতাবরণ উন্মুক্ত করে মানুষ তার চির আকাক্সক্ষার সুবর্ণ বন্দরে পৌঁছতে পারে একমাত্র শিক্ষার মাধ্যমে। দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের মহান দার্শনিক পাওলো ফ্রেইরি তাঁর ‘প্যাডাগজি অব দ্য অপপ্রেস্ট’ গ্রন্থে শিক্ষাকে দেখেছেন মানবমুক্তির হাতিয়ার হিসেবে। বিশ্ব পুঁজিবাদ ও আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ শিক্ষাকে যতটা প্রবলভাবে শ্রেণি-কাঠামোর বৃত্তে বাঁধতে চেষ্টা করুক না কেন, শিক্ষার বহুমুখি আলোকচ্ছটা সেই শ্রেণিবৃত্ত ভাঙতে বাধ্য। কারণ একমাত্র শিক্ষাই অন্ধ-কুপমণ্ডকতা, কুসংস্কার-কুপ্রথা দূর করে, মৌলবাদ-জঙ্গীবাদকে পরাজিত করে মুক্তবিশ্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
শিক্ষানীতি ২০১০ এর সংকট
বাংলাদেশে সর্বজনীন শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় ২০১০ সালে প্রণীত শিক্ষানীতি। ডক্টর কুদরত-ই-খুদার ১৯৭৪ সালে প্রস্তাবিত শিক্ষানীতির সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। মাতৃভাষার মাধ্যমে সর্বজনীন একমুখি শিক্ষার পরিবর্তে বর্তমান শিক্ষানীতিতে বহুভাষাভিত্তিক বহুমুখি শিক্ষার প্রবর্তন করা হয়েছে। বাংলা ভাষা, আরবি ও ইংরেজি ভাষাভিত্তিক চৌদ্দ প্রকারের, কারো কারো মতে ষোল প্রকারের শিক্ষা বাহাত্তরের সংবিধান অনুমোদন করে না। বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম, ইংরেজি ভার্সন, আরবি মাধ্যম মাদরাসা ও কওমি মাদরাসা নির্ভর শিক্ষা সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সাথে সাংঘর্ষিক। এই শিক্ষা ব্যবস্থা ভাষাভিত্তিক জাতি রাষ্ট্র গঠনের ক্ষেত্রে অনতিক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও ধর্ম নিরপেক্ষতা বলে বর্তমান রাষ্ট্রযন্ত্র যতই আপ্তবাক্য প্রচার করুক না কেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সংবিধানে সংরক্ষিত ধর্মনিরপেক্ষ ও একমুখী শিক্ষার অঙ্গীকার ও অর্জনগুলিকে ২০১০ সালে প্রণীত শিক্ষানীতি ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সর্বজনীন মৌলিক মানবিক শিক্ষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়ন করতে হবে।
জ্ঞানই শক্তি, প্রযুক্তিই সম্পদ
মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অঙ্গীকার ছিল জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। শিক্ষার লক্ষ্য ছিল জ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয় করে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন। আমাদের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করেছে প্রতিবন্ধকতা। শিক্ষার গুণগত মান নেমে গেছে তলানিতে। স্বাধীনতা লাভের সাতচল্লিশ বছরেও আমরা প্রাথমিক শিক্ষার স্তর নির্ধারণ করতে পারিনি! স্থির করতে পারিনি মাধ্যমিক শিক্ষার নির্দেশক। আর উচ্চশিক্ষার গুণগত মান আফ্রিকা মহাদেশের বন্যতাকেও হার মানিয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে গত সাতচল্লিশ বছরে আমরা কেবল পেছনের দিকে এগিয়েছি। আর এ জন্য দায়ী শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ। বর্তমান বাংলাদেশে আত্মশ্লাঘাসহ নিরাপদ ব্যবসার নাম হলো প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যাকে নামকরণ করা হয়েছে মাদরাসা, ক্যাডেট মাদরাসা, কিন্ডার গার্টেন, ইংলিশ মিডিয়াম ও ইংলিশ ভার্সন স্কুল, দেশি-বিদেশি নানা বাহারি নামের কলেজ, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি।
এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অধিকাংশ ক্ষেত্রে গাইড, কোচিং, প্রাইভেট ও শিট নির্ভর। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ ছাত্রদেরকে যে শিটগুলি সরবরাহ করেন তার অধিকাংশ আবার ডাউনলোড করা হয় গুগল থেকে, যেখানে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উদাহরণ দেওয়া থাকে ইউরোপ, আমেরিকা কিংবা ভারতীয় পাঠ্যসূচির! যেখানে সিলেবাস ও কারিকুলামের সাথে মিলের চেয়ে অমিলই থাকে বেশি। এবং বলতে দ্বিধা নেই, এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকরা কারিকুলাম ও সিলেবাসের তোয়াক্কা করে না। পাঠ ও ক্লাস পরিকল্পনা কিংবা বিষয় ও শ্রেণিভিত্তিক প্রস্তাবনা ও পরিকল্পনা কাকে বলে তাও জানে না! যেন অদ্ভুত এক উটের পীঠে চলছে এ দেশের শিক্ষার সাম্পান! তাছাড়া শহুরের অলিতে-গলিতে এবং গ্রামের পাড়া-মহল্লায় যে হারে ব্যাঙের ছাতার মত প্রাইভেট মাদরাসা ও স্কুল গড়ে উঠছে সে তুলনায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের সংখ্যা একেবারেই অপ্রতুল ও নগণ্য। এ কথা সত্যি যে, শিক্ষার লক্ষ্যই হলো জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য যে অর্থনৈতিক মুক্তি দরকার, সমাজের যে স্বাচ্ছন্দ্য দরকার তা অর্জন করতে হলে চাই প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার। কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বেসরকারি পর্যায়ে রয়েছে অনীহা আর সরকারি পর্যায়ে রয়েছে লজ্জাজনক অবহেলা।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি জনশক্তি কর্মরত। এদের মধ্যে দক্ষ জনশক্তি ত্রিশ শতাংশেরও কম। তাছাড়া দেশের বিকাশমান পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে শ্রম বাজারে দক্ষ জন শক্তির চাহিদা বাড়ছে দ্রুতহারে। দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশি শ্রম বাজারে যে বিশাল কর্মীবাহিনী বর্তমানে কর্মরত তাদেরকে এবং আগামী এক দশকে যারা শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে তাদেরকে যদি প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ কর্মীবাহিনীতে পরিণত করা যায় ̶ তাহলে দেশের আর্থ-সামাজিক চিত্রটাই পাল্টে যাবে। তাই বর্তমান সময়ে সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটানো। এ জন্য প্রতিউপজেলায় সরকারি অনুদানে কিংবা সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে একাধিক টেকনিক্যাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
দক্ষ শিক্ষক ও মানসম্মত শিক্ষা
রাষ্ট্রীয়ভাবে কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে উন্নত অবকাঠামো নির্ভর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যতই গড়ে উঠুক, দক্ষতা সম্পন্ন শিক্ষক ব্যতিত মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবয়ন করা যাবে না। তাহলে দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষক কারা ? সহজ কথায়, যে শিক্ষক পাঠ পরিকল্পনা, পাঠদান ও পাঠ মূল্যায়নে সক্ষম তিনিই দক্ষ শিক্ষক। আর উচ্চতর শিক্ষক হলেন তিনি, যিনি শিক্ষার্থীর ভেতর স্বপ্ন জাগাতে পারেন। যিনি সৎ ও ন্যায় পরায়ণ, সহজ ভাষায় ̶ যার কথা ও কাজের সমন্বয় আছে এবং যিনি সময়ের পূর্ণমূল্য দিতে জানেন তিনিই শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। মানসম্মত শিক্ষার জন্য চাই দক্ষ শিক্ষক; আর উন্নত জাতি গঠনে চাই শ্রেষ্ঠশিক্ষক। বলা বাহুল্য যে, শ্রেষ্ঠশিক্ষক দূরের কথা, বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষকের প্রাথমিক দক্ষতাই নেই! অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতাকে মনে করেন নিছক চাকরি! হ্যাঁ, শিক্ষকতা চাকরি তো বটেই কিন্তু প্রকৃত অর্থে এটা জাতি গঠনে সেবাধর্মী চাকরি। জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠনে কিংবা কারিগরি শিক্ষায় দক্ষকর্মী বাহিনী তৈরি করতে শিক্ষকের তো বিকল্প নেই! কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, এ দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে শিক্ষক অমর্যাদার শিকার, আর সামাজিকভাবে অবজ্ঞার পাত্র। তাই রাষ্ট্রীয়ভাবে যতদিন শিক্ষকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন পর্যন্ত মানসম্মত শিক্ষার ফানুস শুধু আকাশে উড়ে বেড়াবে, তাতে উন্নত জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠন হবে না।
লেখক : অধ্যাপক, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও অধ্যক্ষ আগাপে মিশন স্কুল।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/অক্টোবর ১২,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা