শিক্ষার সর্বজনীন সংকট

অধ্যাপক ড. মোয়াজ্জেম হোসেন নিলু
শিক্ষা মানুষের সর্বজনীন মৌলিক অধিকার। এ অধিকার রাষ্ট্রের কোনো দান-খয়রাত নয়। কিংবা ক্ষমতাসীন সরকারের কোন অনুকম্পাও নয়। শিক্ষা হলো মানব সভ্যতার মাধ্যম। সভ্যতায় পৌঁছানোর মহাসড়ক। যে মহাসড়কের পথ ধরে মানবমুক্তি সাধিত হয়। জ্ঞানের বাতাবরণ উন্মুক্ত করে মানুষ তার চির আকাক্সক্ষার সুবর্ণ বন্দরে পৌঁছতে পারে একমাত্র শিক্ষার মাধ্যমে। দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের মহান দার্শনিক পাওলো ফ্রেইরি তাঁর ‘প্যাডাগজি অব দ্য অপপ্রেস্ট’ গ্রন্থে শিক্ষাকে দেখেছেন মানবমুক্তির হাতিয়ার হিসেবে। বিশ্ব পুঁজিবাদ ও আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ শিক্ষাকে যতটা প্রবলভাবে শ্রেণি-কাঠামোর বৃত্তে বাঁধতে চেষ্টা করুক না কেন, শিক্ষার বহুমুখি আলোকচ্ছটা সেই শ্রেণিবৃত্ত ভাঙতে বাধ্য। কারণ একমাত্র শিক্ষাই অন্ধ-কুপমণ্ডকতা, কুসংস্কার-কুপ্রথা দূর করে, মৌলবাদ-জঙ্গীবাদকে পরাজিত করে মুক্তবিশ্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
শিক্ষানীতি ২০১০ এর সংকট
বাংলাদেশে সর্বজনীন শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় ২০১০ সালে প্রণীত শিক্ষানীতি। ডক্টর কুদরত-ই-খুদার ১৯৭৪ সালে প্রস্তাবিত শিক্ষানীতির সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। মাতৃভাষার মাধ্যমে সর্বজনীন একমুখি শিক্ষার পরিবর্তে বর্তমান শিক্ষানীতিতে বহুভাষাভিত্তিক বহুমুখি শিক্ষার প্রবর্তন করা হয়েছে। বাংলা ভাষা, আরবি ও ইংরেজি ভাষাভিত্তিক চৌদ্দ প্রকারের, কারো কারো মতে ষোল প্রকারের শিক্ষা বাহাত্তরের সংবিধান অনুমোদন করে না। বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম, ইংরেজি ভার্সন, আরবি মাধ্যম মাদরাসা ও কওমি মাদরাসা নির্ভর শিক্ষা সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সাথে সাংঘর্ষিক। এই শিক্ষা ব্যবস্থা ভাষাভিত্তিক জাতি রাষ্ট্র গঠনের ক্ষেত্রে অনতিক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও ধর্ম নিরপেক্ষতা বলে বর্তমান রাষ্ট্রযন্ত্র যতই আপ্তবাক্য প্রচার করুক না কেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সংবিধানে সংরক্ষিত ধর্মনিরপেক্ষ ও একমুখী শিক্ষার অঙ্গীকার ও অর্জনগুলিকে ২০১০ সালে প্রণীত শিক্ষানীতি ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সর্বজনীন মৌলিক মানবিক শিক্ষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়ন করতে হবে।
জ্ঞানই শক্তি, প্রযুক্তিই সম্পদ
মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অঙ্গীকার ছিল জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। শিক্ষার লক্ষ্য ছিল জ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয় করে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন। আমাদের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করেছে প্রতিবন্ধকতা। শিক্ষার গুণগত মান নেমে গেছে তলানিতে। স্বাধীনতা লাভের সাতচল্লিশ বছরেও আমরা প্রাথমিক শিক্ষার স্তর নির্ধারণ করতে পারিনি! স্থির করতে পারিনি মাধ্যমিক শিক্ষার নির্দেশক। আর উচ্চশিক্ষার গুণগত মান আফ্রিকা মহাদেশের বন্যতাকেও হার মানিয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে গত সাতচল্লিশ বছরে আমরা কেবল পেছনের দিকে এগিয়েছি। আর এ জন্য দায়ী শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ। বর্তমান বাংলাদেশে আত্মশ্লাঘাসহ নিরাপদ ব্যবসার নাম হলো প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যাকে নামকরণ করা হয়েছে মাদরাসা, ক্যাডেট মাদরাসা, কিন্ডার গার্টেন, ইংলিশ মিডিয়াম ও ইংলিশ ভার্সন স্কুল, দেশি-বিদেশি নানা বাহারি নামের কলেজ, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি।
এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অধিকাংশ ক্ষেত্রে গাইড, কোচিং, প্রাইভেট ও শিট নির্ভর। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ ছাত্রদেরকে যে শিটগুলি সরবরাহ করেন তার অধিকাংশ আবার ডাউনলোড করা হয় গুগল থেকে, যেখানে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উদাহরণ দেওয়া থাকে ইউরোপ, আমেরিকা কিংবা ভারতীয় পাঠ্যসূচির! যেখানে সিলেবাস ও কারিকুলামের সাথে মিলের চেয়ে অমিলই থাকে বেশি। এবং বলতে দ্বিধা নেই, এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকরা কারিকুলাম ও সিলেবাসের তোয়াক্কা করে না। পাঠ ও ক্লাস পরিকল্পনা কিংবা বিষয় ও শ্রেণিভিত্তিক প্রস্তাবনা ও পরিকল্পনা কাকে বলে তাও জানে না! যেন অদ্ভুত এক উটের পীঠে চলছে এ দেশের শিক্ষার সাম্পান! তাছাড়া শহুরের অলিতে-গলিতে এবং গ্রামের পাড়া-মহল্লায় যে হারে ব্যাঙের ছাতার মত প্রাইভেট মাদরাসা ও স্কুল গড়ে উঠছে সে তুলনায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের সংখ্যা একেবারেই অপ্রতুল ও নগণ্য। এ কথা সত্যি যে, শিক্ষার লক্ষ্যই হলো জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য যে অর্থনৈতিক মুক্তি দরকার, সমাজের যে স্বাচ্ছন্দ্য দরকার তা অর্জন করতে হলে চাই প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার। কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বেসরকারি পর্যায়ে রয়েছে অনীহা আর সরকারি পর্যায়ে রয়েছে লজ্জাজনক অবহেলা।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি জনশক্তি কর্মরত। এদের মধ্যে দক্ষ জনশক্তি ত্রিশ শতাংশেরও কম। তাছাড়া দেশের বিকাশমান পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে শ্রম বাজারে দক্ষ জন শক্তির চাহিদা বাড়ছে দ্রুতহারে। দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশি শ্রম বাজারে যে বিশাল কর্মীবাহিনী বর্তমানে কর্মরত তাদেরকে এবং আগামী এক দশকে যারা শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে তাদেরকে যদি প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ কর্মীবাহিনীতে পরিণত করা যায় ̶ তাহলে দেশের আর্থ-সামাজিক চিত্রটাই পাল্টে যাবে। তাই বর্তমান সময়ে সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটানো। এ জন্য প্রতিউপজেলায় সরকারি অনুদানে কিংবা সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে একাধিক টেকনিক্যাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
দক্ষ শিক্ষক ও মানসম্মত শিক্ষা
রাষ্ট্রীয়ভাবে কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে উন্নত অবকাঠামো নির্ভর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যতই গড়ে উঠুক, দক্ষতা সম্পন্ন শিক্ষক ব্যতিত মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবয়ন করা যাবে না। তাহলে দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষক কারা ? সহজ কথায়, যে শিক্ষক পাঠ পরিকল্পনা, পাঠদান ও পাঠ মূল্যায়নে সক্ষম তিনিই দক্ষ শিক্ষক। আর উচ্চতর শিক্ষক হলেন তিনি, যিনি শিক্ষার্থীর ভেতর স্বপ্ন জাগাতে পারেন। যিনি সৎ ও ন্যায় পরায়ণ, সহজ ভাষায় ̶ যার কথা ও কাজের সমন্বয় আছে এবং যিনি সময়ের পূর্ণমূল্য দিতে জানেন তিনিই শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। মানসম্মত শিক্ষার জন্য চাই দক্ষ শিক্ষক; আর উন্নত জাতি গঠনে চাই শ্রেষ্ঠশিক্ষক। বলা বাহুল্য যে, শ্রেষ্ঠশিক্ষক দূরের কথা, বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষকের প্রাথমিক দক্ষতাই নেই! অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতাকে মনে করেন নিছক চাকরি! হ্যাঁ, শিক্ষকতা চাকরি তো বটেই কিন্তু প্রকৃত অর্থে এটা জাতি গঠনে সেবাধর্মী চাকরি। জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠনে কিংবা কারিগরি শিক্ষায় দক্ষকর্মী বাহিনী তৈরি করতে শিক্ষকের তো বিকল্প নেই! কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, এ দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে শিক্ষক অমর্যাদার শিকার, আর সামাজিকভাবে অবজ্ঞার পাত্র। তাই রাষ্ট্রীয়ভাবে যতদিন শিক্ষকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন পর্যন্ত মানসম্মত শিক্ষার ফানুস শুধু আকাশে উড়ে বেড়াবে, তাতে উন্নত জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠন হবে না।
লেখক : অধ্যাপক, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও অধ্যক্ষ আগাপে মিশন স্কুল।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/অক্টোবর ১২,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
