তাঞ্জানিয়ার নও-মুসলিম মুসা রুচুনগুরা'র ধর্মান্তরিত হওয়ার কাহিনী
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ইসলাম ইহকাল ও পরকাল এ দুই জগতেই মানুষের সৌভাগ্যের পথ দেখায়। এ ধর্ম যুক্তি দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করে, গায়ের জোরে নয়। ইসলাম মানুষের স্বভাব ও প্রকৃতির সঙ্গে মানানসহ বলে তার আকর্ষণও অকৃত্রিম। তাই সত্য-সন্ধানীদের কাছে এ ধর্মের আকর্ষণ দুনির্বার। তাঞ্জানিয়ার নও-মুসলিম মুসা রুচুনগুরা এ ধরনের সৌভাগ্যবানদেরই একজন।
মুসলমান হওয়ার পটভূমি তুলে ধরে তাঞ্জানিয়ার নও-মুসলিম রুচুনগুরা বলেছেন, "দশ বছর বয়সে ভর্তি হয়েছিলাম রোমান ক্যাথলিক গির্জার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ধর্ম ও অন্যান্য বিষয়ের প্রাথমিক শিক্ষা দেয়া হতো। ধর্ম সম্পর্কে সেখানেই প্রথমবারের মত কিছু জানতে পেরেছিলাম। কারণ, আমার পরিবার কোনো ধর্মেই বিশ্বাস করত না এবং মাত্র অল্প কিছুকাল আগে রোমান গির্জার প্রতি আগ্রহী হয়েছিল। ধর্মীয় স্কুলে ভর্তি হওয়ার সুবাদে নানা ধর্মের ইতিহাস সম্পর্কে জানার সুযোগ পেয়েছিলাম। স্কুলে খ্রিস্ট ধর্মের ইতিহাস পড়তে গিয়ে আমার মনে নানা প্রশ্ন জেগে ওঠে। যেমন, কেন পাদ্রিরা পাপ সম্পর্কে জনগণের স্বীকারোক্তি শোনেন? কারণ, এ বিষয়টি হল আল্লাহ ও মানুষের মধ্যে একটি গোপন বিষয়। এ রকম আরো অনেক প্রশ্ন জাগত মনে। আর এসবের উত্তর জানার জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে ধরনা দিতাম; কারণ তখনও আমার জ্ঞানের পরিধি ছিল বেশ সীমিত। কিন্তু তাদের জবাবগুলো আমাকে সন্তুষ্ট করেনি। আমি আগের মতই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতাম। কিন্তু আমাকে বলা হতো, এইসব প্রশ্ন ভুলে যাও। কারণ, এগুলো হল গোপন রহস্য। ফলে এইসব প্রশ্নের জবাব পাওয়ার ব্যাপারে আমি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম।"
এইসব ঘটনার প্রভাবে ধর্ম ও ধর্মীয় বিশ্বাস সম্পর্কে উদাসীন হয়ে পড়েন তাঞ্জানিয়ার নও-মুসলিম মুসা রুচুনগুরা। কিন্তু এর ফলে বিভ্রান্তির ধূম্রজাল আরো জটিল হয়। সেইসব প্রশ্নগুলোর জবাব না পাওয়ার অতৃপ্তি কেড়ে নিয়েছিল তার মানসিক প্রশান্তি। আর এই অবস্থা অব্যাহত থাকার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছিল মুসা রুচুনগুরার স্কুল জীবন। এর পরের ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, "বিভ্রান্তির সেই দিনগুলো চলতেই থাকে যতক্ষণ না ঘটনাক্রমে একজন মুসলমানের সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটে। ওই মুসলমান নিজের ধর্ম বিশ্বাসের প্রতি গভীর আস্থা রাখতেন। তার আত্মবিশ্বাসও ছিল বিস্ময়কর। এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছেন,
"আমি এমন এক ধর্মের অনুসারী যা একদিকে যেমন খুবই সহজ এবং মানুষকে সন্তুষ্ট করে, তেমনি এর নীতিমালা পুরোপুরি স্পষ্ট। কিন্তু আমি তাকে বললাম, আমি ধর্মকে চিরতরে এড়িয়ে যেতে চাই যাতে মানসিক অশান্তি থেকে মুক্ত হতে পারি। কারণ, আমি যে ধর্মেরই মুখোমুখি হয়েছি সেই ধর্মেই বিস্ময়কর অনেক কিছু দেখেছি এবং এইসব ধর্ম অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে সক্ষম নয়।"
তাঞ্জানিয়ার নও-মুসলিম মুসা রুচুনগুরার এইসব কথা শুনে ওই মুসলিম বন্ধু তার সঙ্গে ইসলাম সম্পর্কে আরো বেশি কথা বলতে উৎসাহিত হন। এভাবে তার সঙ্গে ইসলাম নিয়ে মুসার আলোচনা ও মত-বিনিময় শুরু হয় এবং প্রতি দিনই ইসলাম সম্পর্কে অনেক বাস্তবতা তার কাছ থেকে শুনতে পেতেন মুসা রুচুনগুরা।
তাওহিদ বা একত্ববাদই ইসলামের সবচেয়ে বড় মূলনীতি এবং এরই ছায়াতলে মানুষ বিশ্ব জগতে নিজের প্রকৃত অবস্থান খুঁজে পায়। বিষয়টি মুসা রুচিনগুরাকে মুগ্ধ করেছে। এভাবে তিনি তার বহু প্রশ্নের জবাব খুঁজে পেয়েছেন ইসলামের মধ্যে। আসলে স্রস্টার ব্যাপারে উদাসীন থেকে মানুষ নিজেকেই ভালভাবে উপলব্ধি করতে সক্ষম নয়। আল্লাহর ওপর নির্ভরতা মানুষকে বিভ্রান্তির গভীর ও নিকষ অন্ধকারে আচ্ছন্ন অতলান্ত এবং কুল-কিনারাহীন সাগর থেকে মুক্তি দেয়। এভাবে মানুষ লাভ করে আত্ম-সচেতনতা। তাওহিদ প্রসঙ্গে তাঞ্জানিয়ার নও-মুসলিম মুসা রুচুনগুরা বলেছেন,
"আমি এটা বুঝলাম, মুসলমানরা আল্লাহর পাঠানো সব নবী-রাসূলকে স্বীকৃতি দেন। ইসলামের একটি বিশেষ বাক্য তথা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' আমাকে খুব আকৃষ্ট করেছে। অর্থাত আল্লাহ ছাড়া কোনো খোদা নেই। মুসলমানরা প্রত্যেক নামাজের আগে ও নামাজের মধ্যে এই বাস্তবতার সাক্ষ্য দেন। এ বাক্যটি আমাদের শেখায় যে আল্লাহ সবচেয়ে বড় শক্তি। আর এই বিশ্বাস নিয়ে মানুষ মহান আল্লাহর অক্ষয় শক্তির প্রতি আনুগত্য করে। আর যে আল্লাহর দাসত্বকে মেনে নেয় সে আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো শক্তি ও রাজা-মহারাজার কাছে নত হয় না। ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি হল একত্ববাদ। আর এর সবচেয়ে সহজ ও ভালো প্রমাণ হল, বিশ্ব জগতের সমন্বিত ও সুবিন্যস্ত ব্যবস্থাপনা। মহান আল্লাহ কুরআনের বেশ কয়েকটি আয়াতে তাঁর ক্ষমতা ও জ্ঞানের নিদর্শন সম্পর্কে কথা বলেছেন এবং মানুষকে একত্ববাদের দিকে আহ্বান জানিয়েছেন। এটা হচ্ছে মানবজাতির জন্য বৃহত্তম ইশতিহার যা পড়ে মানুষ বাস্তবতাগুলোর দিকে পরিচালিত হতে পারে। ইসলামের বিশ্বদৃষ্টি আমাদের এটা বলে দেয় যে, মানুষের প্রকৃতিই আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের উৎস। অর্থাৎ মানুষ অশেষ শক্তির অধিকারী বিশ্বজগতের স্রস্টার প্রতি নির্ভরশীলতা অনুভব করে। এই স্রস্টাই তার নজিরবিহীন দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণতা নিয়ে বিশ্বজগতকে সৃষ্টি করেছেন।"
রুচুনগুরা মুসলমান হওয়ার পর নিজের জন্য মুসা নামটি বেছে নিয়েছেন। তিনি এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ইসলামের শিক্ষাগুলো নজিরবিহীন। বহু বছর ধরে বিভ্রান্তির মধ্যে থাকার পর আমি সত্য বা প্রকৃত ধর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি। আমি আমার নাম হিসেবে বেছে নিয়েছি মুসা নামক নামটি। এখন বিশ্বনবী (সা.)-ই আমার জীবনাদর্শ। কারণ, ইসলাম কোনো বিশেষ জাতি বা ভূখণ্ডের জন্য সীমিত নয়। বিশ্বনবী (সা.)'র কাছেই আল্লাহর সর্বশেষ বাণী নাজেল হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গোটামানব জাতির জন্য সুন্দরতম বক্তব্য।
ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে মুসলমান হওয়ার পর এই মহান ধর্মের ভবিষ্যত সম্পর্কে মুসা রুচুনগুরা বলেছেন,
"এমন এক যুগ আসবে যখন বিপুল সংখ্যক মানুষ ইসলামের পতাকাধারী হিসেবে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও রাজনীতিসহ বিশ্বের ঘটনা-প্রবাহের অগ্রদূত হবেন। অর্থাৎ মুসলমানরাই সব কিছুতে থাকবেন চালকের আসনে। তাই হে মানুষ, বিশ্বের যেখানেই থাকুন না কেন, আসুন, সবাই মিলে সত্য ও অপরাজেয় ধর্ম হিসেবে ইসলামের পতাকাকে বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠিত করি।"
সূত্র: পার্স টুডে
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ডিসেম্বর ২৯,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী