গল্প
তবু একলা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, সখা!

রেজা রিফাত
"সে দেবতা হতে চেয়েছিল জীবনে,
তারপর অনেক অমাবস্যাতিথি পেরিয়ে,
সে জানলো তারপাশে কেউ নেই"
মৌলি আজকাল অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। গতরাতে যেমন- ওর মনে হচ্ছিল ঘরভর্তি মশা, ও যতবারই কম্বলের নিচ থেকে মুখ বের করে, কেন জানি রুমের সব মশা মুখের এসে কামড়াতে থাকে। মশার উপদ্রবে মুখ কম্বলে ঢেকে ফেলে, যদিও কিছুক্ষণ পরে দম বন্ধ হয়ে আসলে আবার মুখ বের করে নেয়। এবং এই ক্লান্তিকর ব্যাপারটা অনেক কাল ধরে চলতে থাকে। তারপর, ঘুম ভেংগে গেলে- দেখে, আসলে ঘরে কোথাও কোন মশা নেই। ক্যানবেরার মত শহরে মশা থাকার কথাও না। এতক্ষন স্বপ্নের ঘোরে মশার উপদ্রব সহ্য করছিল। এক প্রকান্ড অন্ধকার ঘরে শুয়ে আছে সে, কেবল ঘড়ির কাঁটার শব্দ শোনা যাচ্ছিলো; ভীষন তৃষ্ণা পেল, কিন্তু আলসেমির জন্য বিছানা ছেড়ে উঠতে ইচ্ছে করলো না।
হাতড়ে হাতড়ে মোবাইল খুঁজে বের করলো বালিশের তলা থেকে। রাত দুইটা বাজে মাত্র! তারমানে কেবল ঘণ্টাখানেক ঘুমিয়েছে, অথচ মনে হচ্ছিল ওর ৭/৮ ঘণ্ট ধরে ঘুমাচ্ছিল। তারপর, নানা চিন্তাভাবনা মাথা এসে ভর করলো। ইদানীং এটা প্রায়ই হয়। একবার কোন কিছু নিয়ে ভাবা শুরু হলে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তারপর সারাদিন প্রচণ্ড মাথা ধরে থাকে। ঠিক কতদিন হল ও বাংলাদেশ ছেড়েছে মনে করার চেস্টা করলো; ১৭ বছরের মত হবে! প্রথম কয়েক বছর নিয়মিতভাবে দেশে যেত। শেষ গিয়েছে নয় বছর আগে, আব্বা যেবার মারা গেল। কলেজে থাকতেই মা মারা যায় মৌলির। প্রচুর কেদেঁছিল সে বার। এত অশ্রু কোথায় জমা ছিল চোখের কোণায়, কে জানে!
বাবার মৃত্যু বলতে গেলে একটু প্রত্যাশিত ছিল। পক্ষাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন মৃত্যুর বছর কয়েক আগে। সবাই যেন হাঁপ ছেড়ে বাচঁল। শেষের দিকে ওর চার ভাইয়ের মধ্যে কোন ভাই-ই দায়িত্ব নিতে চাচ্ছিল না। যদিও তারা সবাই তার বাবা মোবারক উদ্দিনের বানানো বাড়ির বিভিন্ন ফ্লোরেই থাকতো। মৌলি-ই সমস্ত খরচ দিত তখন। জীবন কিভাবে বদলে যায়, তার বাবাকে না দেখলে বোঝা যেত না। একসময়ের প্রতাপশালী সরকারি চাকুরে, যার বাজার আর রান্না করার জন্য দু'তিন জন লোক থাকতো, তিনি মারা যাওয়ায় আগে পানি দেয়ার মত কাউকে পাওয়া যেত না।
মৌলি অবশ্য নিজের জীবন দিয়েও বুঝতে পারে আজকাল। ৩৭ ছুঁই ছুঁই একজন রমনীর একটা সংসার কিংবা ঘরভর্তি বাচ্চা থাকতে পারতো। কিছুই হলনা। এখানে আসার পর ফিজিয়ানঅস্ট্রেলিয়ান কৃষানের প্রেমে পড়েছিল। তুমুল প্রেম। পশ্চিমাদের মত নিয়ম করে প্রতি শনিবার রাতে বেরোতো । এইভাবে পাঁচটি বছর কাটিয়েছে সে। তারপর ক্লান্তি আসতে লাগলো। সপ্তাহান্তে এইভাবে রাতে বেরোনো বিরক্তিকর রকমের একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল।ডরোথি পার্কারের একটা কবিতা পড়েছিল এক সময় সে, কি আশ্চর্য রকমের মিল নিজের মধ্যে খুঁজে পায় সে-
“In youth, it was a way I had,
To do my best to please.
And change, with every passing lad
To suit his theories.
But now I know the things I know
And do the things I do,
And if you do not like me so,
To hell, my love, with you.”
ধীরে ধীরে কৃষানকে অসহ্য মনে হতে লাগলো। ধর্ম কখনো মৌলির কাছে বিভেদ করতে পারেনি, তবু যে সংস্কৃতিতে সে বেড়ে উঠেছিল, তাতো ধর্মের-ই আরেক নাম। না চাইতে সামনে চলে আসছিল। কিংবা প্রতি সপ্তাহের নানা বিল কিংবা মুদি খরচের ভাগাভাগি মেনে নিতে আর ইচ্ছে করছিল না। এমন না যে পর্যাপ্ত টাকার অভাব ছিল তার। কিন্তু বহুবছর আগে ফেলে আসা দেশের বাঙ্গালী মেয়েদের মত মন একটা নিশ্চিত আশ্রয় চাচ্ছিল। অর্থের সমস্ত চিন্তা স্বামীর উপর ছেড়ে দিয়ে সংসারে ডুবতে ইচ্ছে করছিল। বাটার ক্রসিয়েন্ট কিংবা গারলিক ব্রেড বাদ দিয়ে হলুদ আলু ভাজি দিয়ে রুটি খেতে ইচ্ছে করতো খুব। একটা ছোট্র বেণী দুলানো বাচ্চার বুকের ভেতর প্রতিনিয়ত ঘুরে বেরাচ্ছে, কিন্তু ও ছুতে পারছিলো না।কিছুই বনিবনা হচ্ছিল না যেন। এক আশ্চর্য হাহাকারে ওর ইচ্ছা করতো, চিৎকার করে সবকিছু খান খান করে দেয়।এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে সন্দেহ। মৌলির প্রায় মনেহত কৃষানের শরীরে অন্য কারো গন্ধ লেগে আছে। পাগলের মত কৃষানের শার্টে কিংবা কোটের কলারে কিছু একটা খুজত। অথচ, কত তুমুল দিনরাত কাটিয়েছিল কৃষানকে ভালোবেসে। ভেবেছিল এভাবেই একটা জীবন অনায়াসে কাটিয়ে দেয়া যাবে। তখন মনে হত বুঝি ভালোবাসার জন্য এক জীবন সম্ভবতযথেস্ট নয়। এই কথাটা ভেবে নিঃশব্দ কৌতুকময় হাসিতে ওর সারামুখ ভরে গেল। কৃষান প্রায়ই এই হাসিতে মুগ্ধ হয়ে যেত। এই হাসি নাকি ছিল ওর বাচাঁর প্রেরণা। আহা জীবন! অথচ কতদিন হয়ে গেল ওরা দুজন দুজনকে দেখেনা! এভাবেও তবু বাঁচা যায়!
আচমকা কুকুরের ডাকে মৌলির ভাবনায় ছেদ পড়লো। রোডের মাথার প্রতিবেশী ক্রিস্টালের এই কুকুরটা এমনভাবে কদিন ধরে চিৎকার করে রাতে, কেমন যেন ভয় করে। এই ভয়টা সবসময়ই তাড়া করে তাকে। ছোটবেলায় যখন গ্রামে বেড়াতে যেত, কুকুরের শব্দ শুনলেই মৌলির দাদী আশি বছরের বৃদ্ধা করিমুন্নেসা প্রচণ্ড ভয় পেতেন। যেন তেন ভয় না, মৃত্যুর ভয়। ডুকরে কেঁদে উঠে বলতেন 'যমে আমারে নিতে আইলো রে!' ঐ কান্নার শব্দ একেবারে বুকের ভেতর এসে লাগতো। পরের বছর কার্তিকের ভরা পূর্ণিমারাতে তার দাদী মারা যাওয়ার আগে নাকি বাড়ির কুকুর এভাবেই ডেকেছিল একটানা প্রতি রাতে। এই মৃত্যুর ভয়ের কারনে কি না কে জানে, মৌলির তার চরম দুঃসময়েও মরে যাবে এটা ভাবনায় কখনো আসেনি, তার সমস্ত জীবনেই বাচঁতে চেয়েছে, যে করেই হোক আরেকটি দিন বেশি বাচঁতে হবে।
কৃষানকে ভালোবেসে মৌলি প্রায় সবকিছু ত্যাগ করেছিল। দেশি কমিউনিটির সাথে উঠাবসা। নিজের দেশীয় খাবার। শাড়িতে একবার তার এক দূরসম্পর্কীয় মামা বলেছিলেন দারুণ লাগে। তখন সে মাত্র কলেজে পড়ে, তার বিরক্ত হয়ে বলার কথা ছিল-"ছি! মামা এসব কি বলছেন? আপনি আমার মামা হোন!" কিন্ত, তার বদলে সে লজ্জা পেয়েছিল, মুগ্ধতা জাগানিয়া লজ্জা! সে শাড়িতে কৃষানের অদ্ভূত লাগে দেখে সে কখনো আর পরতে চায়নি। অথচ, ওর প্রায় ইচ্ছা করতো একটা আটপৌরে শাড়ি আর কপালে একটা ছোট্ট টিপ দিয়ে কফি হাতে নিয়ে বই পড়তে! না, সে একবারের জন্যও করেনি।
তবে, জীবনে যেটা করতে পারবে কখনো মনে করেনি, সেটা সে করেছে, শেষ পর্যন্ত একা বাচঁতে শেখা। কৃষানকে ছেড়ে আসার মত কঠিন সিদ্ধান্তটা সে নিতে পেরেছিল। যে প্রেমকে বাচাঁনোর জন্য সবাইকে ছেড়েছে, নিজের কমিউনিটি কে তুচ্ছ করেছিল। সেই সম্পর্ককে অনায়াসে মুছে দিয়েছে? এটা করার জন্য অবশ্য যে ঘাত প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে গিয়েছে, সে এখন আর তা মনেকরতে ইচ্ছে করছে না। এটা মনে করে আর নিজেকে আবার কস্ট দিতে চায় না। অনেক সয়ে মৌলি নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছে।নিজের জন্যও যে বাচাঁ যায় তা এখন সে জানে! যদিও এখনো মাঝে মাঝে ঘুম ভেংগে গেলে মাঝরাতে, তীব্র হাহাকারে ভরে থাকে সমস্ত বুক। তবু, মৌলি কেবল নিজেকে নিয়ে থাকতে পারে। একাকীত্ব এবং নিঃসঙ্গতার মধ্যে সে নিজেই নিঃসঙ্গতা বেছে নিয়েছে! এই স্বেচ্ছা নিঃসঙ্গতা বেশ স্বস্তিকর।
হঠাৎ করে টেলিফোন বেজে উঠলো। অবাক হলো মৌলি, এই গভীর রাতে ল্যান্ডফোনে কে কল করবে? দেশ থেকে না তো! বহুবছরের মধ্যে দেশ থেকে কেউ ফোন করে না। কোন খারাপ খবর? দেশের কারো প্রতি ওর টান আছে বলে মনে হয় না। প্রথম দিকে সবাইকে ও ফোন করতো। পরে বুজলো যে এটা কেবলই অভ্যস্ততা থেকে বলা, কোন টান নেই। এরপরে আর মৌলি ফোন করেনি। টেলিফোনটা বাজতে বাজতে থেমে গেল!
ঘরের ভেতরের সবকিছু ক্রমে স্পষ্ট হতে লাগলো। জানালার কার্টেন গলে কিছু আলো দেখা যাচ্ছে। এই সময়টা কি বলে সুবহে সাদিক? মৌলি ঠিক মনে করতে পারলো না। চিন্তার জোর ক্রমে কমে আসছে। ক্লান্তি এসে জমছে শরীরের শিরায়। একধরনের তন্দ্রা বোধ করছে সে, যেকোন মূহুর্তে ঘুমিয়ে পড়বে। এবার আবার মোবাইল বেজে উঠলো ভোরের নিস্তব্ধতাকে ভেংগে দিয়ে।
কলটা ধরতেই পরিস্কারভাবে ইংরেজিতে মৌলির নাম জানতে চাইলো।
~ জ্বি বলছি
~ আমি পুলিশ স্টেশান থেকে বলছি, কৃষান নামের একজনের জরুরী কন্টাক্টে তোমার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তুমি কি আসবে?
~ সরি অফিসার, আমার প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছে। আমি কি ফোনটা রাখতে পারি এখন?
ফোন ছেড়ে দিয়ে মৌলি সত্যি সত্যি গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল। মনেহচ্ছে, সে বহুদিন ধরে ঘুমায়নি।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ০৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
