গল্প
তবু একলা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, সখা!

রেজা রিফাত
"সে দেবতা হতে চেয়েছিল জীবনে,
তারপর অনেক অমাবস্যাতিথি পেরিয়ে,
সে জানলো তারপাশে কেউ নেই"
মৌলি আজকাল অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। গতরাতে যেমন- ওর মনে হচ্ছিল ঘরভর্তি মশা, ও যতবারই কম্বলের নিচ থেকে মুখ বের করে, কেন জানি রুমের সব মশা মুখের এসে কামড়াতে থাকে। মশার উপদ্রবে মুখ কম্বলে ঢেকে ফেলে, যদিও কিছুক্ষণ পরে দম বন্ধ হয়ে আসলে আবার মুখ বের করে নেয়। এবং এই ক্লান্তিকর ব্যাপারটা অনেক কাল ধরে চলতে থাকে। তারপর, ঘুম ভেংগে গেলে- দেখে, আসলে ঘরে কোথাও কোন মশা নেই। ক্যানবেরার মত শহরে মশা থাকার কথাও না। এতক্ষন স্বপ্নের ঘোরে মশার উপদ্রব সহ্য করছিল। এক প্রকান্ড অন্ধকার ঘরে শুয়ে আছে সে, কেবল ঘড়ির কাঁটার শব্দ শোনা যাচ্ছিলো; ভীষন তৃষ্ণা পেল, কিন্তু আলসেমির জন্য বিছানা ছেড়ে উঠতে ইচ্ছে করলো না।
হাতড়ে হাতড়ে মোবাইল খুঁজে বের করলো বালিশের তলা থেকে। রাত দুইটা বাজে মাত্র! তারমানে কেবল ঘণ্টাখানেক ঘুমিয়েছে, অথচ মনে হচ্ছিল ওর ৭/৮ ঘণ্ট ধরে ঘুমাচ্ছিল। তারপর, নানা চিন্তাভাবনা মাথা এসে ভর করলো। ইদানীং এটা প্রায়ই হয়। একবার কোন কিছু নিয়ে ভাবা শুরু হলে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তারপর সারাদিন প্রচণ্ড মাথা ধরে থাকে। ঠিক কতদিন হল ও বাংলাদেশ ছেড়েছে মনে করার চেস্টা করলো; ১৭ বছরের মত হবে! প্রথম কয়েক বছর নিয়মিতভাবে দেশে যেত। শেষ গিয়েছে নয় বছর আগে, আব্বা যেবার মারা গেল। কলেজে থাকতেই মা মারা যায় মৌলির। প্রচুর কেদেঁছিল সে বার। এত অশ্রু কোথায় জমা ছিল চোখের কোণায়, কে জানে!
বাবার মৃত্যু বলতে গেলে একটু প্রত্যাশিত ছিল। পক্ষাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন মৃত্যুর বছর কয়েক আগে। সবাই যেন হাঁপ ছেড়ে বাচঁল। শেষের দিকে ওর চার ভাইয়ের মধ্যে কোন ভাই-ই দায়িত্ব নিতে চাচ্ছিল না। যদিও তারা সবাই তার বাবা মোবারক উদ্দিনের বানানো বাড়ির বিভিন্ন ফ্লোরেই থাকতো। মৌলি-ই সমস্ত খরচ দিত তখন। জীবন কিভাবে বদলে যায়, তার বাবাকে না দেখলে বোঝা যেত না। একসময়ের প্রতাপশালী সরকারি চাকুরে, যার বাজার আর রান্না করার জন্য দু'তিন জন লোক থাকতো, তিনি মারা যাওয়ায় আগে পানি দেয়ার মত কাউকে পাওয়া যেত না।
মৌলি অবশ্য নিজের জীবন দিয়েও বুঝতে পারে আজকাল। ৩৭ ছুঁই ছুঁই একজন রমনীর একটা সংসার কিংবা ঘরভর্তি বাচ্চা থাকতে পারতো। কিছুই হলনা। এখানে আসার পর ফিজিয়ানঅস্ট্রেলিয়ান কৃষানের প্রেমে পড়েছিল। তুমুল প্রেম। পশ্চিমাদের মত নিয়ম করে প্রতি শনিবার রাতে বেরোতো । এইভাবে পাঁচটি বছর কাটিয়েছে সে। তারপর ক্লান্তি আসতে লাগলো। সপ্তাহান্তে এইভাবে রাতে বেরোনো বিরক্তিকর রকমের একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল।ডরোথি পার্কারের একটা কবিতা পড়েছিল এক সময় সে, কি আশ্চর্য রকমের মিল নিজের মধ্যে খুঁজে পায় সে-
“In youth, it was a way I had,
To do my best to please.
And change, with every passing lad
To suit his theories.
But now I know the things I know
And do the things I do,
And if you do not like me so,
To hell, my love, with you.”
ধীরে ধীরে কৃষানকে অসহ্য মনে হতে লাগলো। ধর্ম কখনো মৌলির কাছে বিভেদ করতে পারেনি, তবু যে সংস্কৃতিতে সে বেড়ে উঠেছিল, তাতো ধর্মের-ই আরেক নাম। না চাইতে সামনে চলে আসছিল। কিংবা প্রতি সপ্তাহের নানা বিল কিংবা মুদি খরচের ভাগাভাগি মেনে নিতে আর ইচ্ছে করছিল না। এমন না যে পর্যাপ্ত টাকার অভাব ছিল তার। কিন্তু বহুবছর আগে ফেলে আসা দেশের বাঙ্গালী মেয়েদের মত মন একটা নিশ্চিত আশ্রয় চাচ্ছিল। অর্থের সমস্ত চিন্তা স্বামীর উপর ছেড়ে দিয়ে সংসারে ডুবতে ইচ্ছে করছিল। বাটার ক্রসিয়েন্ট কিংবা গারলিক ব্রেড বাদ দিয়ে হলুদ আলু ভাজি দিয়ে রুটি খেতে ইচ্ছে করতো খুব। একটা ছোট্র বেণী দুলানো বাচ্চার বুকের ভেতর প্রতিনিয়ত ঘুরে বেরাচ্ছে, কিন্তু ও ছুতে পারছিলো না।কিছুই বনিবনা হচ্ছিল না যেন। এক আশ্চর্য হাহাকারে ওর ইচ্ছা করতো, চিৎকার করে সবকিছু খান খান করে দেয়।এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে সন্দেহ। মৌলির প্রায় মনেহত কৃষানের শরীরে অন্য কারো গন্ধ লেগে আছে। পাগলের মত কৃষানের শার্টে কিংবা কোটের কলারে কিছু একটা খুজত। অথচ, কত তুমুল দিনরাত কাটিয়েছিল কৃষানকে ভালোবেসে। ভেবেছিল এভাবেই একটা জীবন অনায়াসে কাটিয়ে দেয়া যাবে। তখন মনে হত বুঝি ভালোবাসার জন্য এক জীবন সম্ভবতযথেস্ট নয়। এই কথাটা ভেবে নিঃশব্দ কৌতুকময় হাসিতে ওর সারামুখ ভরে গেল। কৃষান প্রায়ই এই হাসিতে মুগ্ধ হয়ে যেত। এই হাসি নাকি ছিল ওর বাচাঁর প্রেরণা। আহা জীবন! অথচ কতদিন হয়ে গেল ওরা দুজন দুজনকে দেখেনা! এভাবেও তবু বাঁচা যায়!
আচমকা কুকুরের ডাকে মৌলির ভাবনায় ছেদ পড়লো। রোডের মাথার প্রতিবেশী ক্রিস্টালের এই কুকুরটা এমনভাবে কদিন ধরে চিৎকার করে রাতে, কেমন যেন ভয় করে। এই ভয়টা সবসময়ই তাড়া করে তাকে। ছোটবেলায় যখন গ্রামে বেড়াতে যেত, কুকুরের শব্দ শুনলেই মৌলির দাদী আশি বছরের বৃদ্ধা করিমুন্নেসা প্রচণ্ড ভয় পেতেন। যেন তেন ভয় না, মৃত্যুর ভয়। ডুকরে কেঁদে উঠে বলতেন 'যমে আমারে নিতে আইলো রে!' ঐ কান্নার শব্দ একেবারে বুকের ভেতর এসে লাগতো। পরের বছর কার্তিকের ভরা পূর্ণিমারাতে তার দাদী মারা যাওয়ার আগে নাকি বাড়ির কুকুর এভাবেই ডেকেছিল একটানা প্রতি রাতে। এই মৃত্যুর ভয়ের কারনে কি না কে জানে, মৌলির তার চরম দুঃসময়েও মরে যাবে এটা ভাবনায় কখনো আসেনি, তার সমস্ত জীবনেই বাচঁতে চেয়েছে, যে করেই হোক আরেকটি দিন বেশি বাচঁতে হবে।
কৃষানকে ভালোবেসে মৌলি প্রায় সবকিছু ত্যাগ করেছিল। দেশি কমিউনিটির সাথে উঠাবসা। নিজের দেশীয় খাবার। শাড়িতে একবার তার এক দূরসম্পর্কীয় মামা বলেছিলেন দারুণ লাগে। তখন সে মাত্র কলেজে পড়ে, তার বিরক্ত হয়ে বলার কথা ছিল-"ছি! মামা এসব কি বলছেন? আপনি আমার মামা হোন!" কিন্ত, তার বদলে সে লজ্জা পেয়েছিল, মুগ্ধতা জাগানিয়া লজ্জা! সে শাড়িতে কৃষানের অদ্ভূত লাগে দেখে সে কখনো আর পরতে চায়নি। অথচ, ওর প্রায় ইচ্ছা করতো একটা আটপৌরে শাড়ি আর কপালে একটা ছোট্ট টিপ দিয়ে কফি হাতে নিয়ে বই পড়তে! না, সে একবারের জন্যও করেনি।
তবে, জীবনে যেটা করতে পারবে কখনো মনে করেনি, সেটা সে করেছে, শেষ পর্যন্ত একা বাচঁতে শেখা। কৃষানকে ছেড়ে আসার মত কঠিন সিদ্ধান্তটা সে নিতে পেরেছিল। যে প্রেমকে বাচাঁনোর জন্য সবাইকে ছেড়েছে, নিজের কমিউনিটি কে তুচ্ছ করেছিল। সেই সম্পর্ককে অনায়াসে মুছে দিয়েছে? এটা করার জন্য অবশ্য যে ঘাত প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে গিয়েছে, সে এখন আর তা মনেকরতে ইচ্ছে করছে না। এটা মনে করে আর নিজেকে আবার কস্ট দিতে চায় না। অনেক সয়ে মৌলি নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছে।নিজের জন্যও যে বাচাঁ যায় তা এখন সে জানে! যদিও এখনো মাঝে মাঝে ঘুম ভেংগে গেলে মাঝরাতে, তীব্র হাহাকারে ভরে থাকে সমস্ত বুক। তবু, মৌলি কেবল নিজেকে নিয়ে থাকতে পারে। একাকীত্ব এবং নিঃসঙ্গতার মধ্যে সে নিজেই নিঃসঙ্গতা বেছে নিয়েছে! এই স্বেচ্ছা নিঃসঙ্গতা বেশ স্বস্তিকর।
হঠাৎ করে টেলিফোন বেজে উঠলো। অবাক হলো মৌলি, এই গভীর রাতে ল্যান্ডফোনে কে কল করবে? দেশ থেকে না তো! বহুবছরের মধ্যে দেশ থেকে কেউ ফোন করে না। কোন খারাপ খবর? দেশের কারো প্রতি ওর টান আছে বলে মনে হয় না। প্রথম দিকে সবাইকে ও ফোন করতো। পরে বুজলো যে এটা কেবলই অভ্যস্ততা থেকে বলা, কোন টান নেই। এরপরে আর মৌলি ফোন করেনি। টেলিফোনটা বাজতে বাজতে থেমে গেল!
ঘরের ভেতরের সবকিছু ক্রমে স্পষ্ট হতে লাগলো। জানালার কার্টেন গলে কিছু আলো দেখা যাচ্ছে। এই সময়টা কি বলে সুবহে সাদিক? মৌলি ঠিক মনে করতে পারলো না। চিন্তার জোর ক্রমে কমে আসছে। ক্লান্তি এসে জমছে শরীরের শিরায়। একধরনের তন্দ্রা বোধ করছে সে, যেকোন মূহুর্তে ঘুমিয়ে পড়বে। এবার আবার মোবাইল বেজে উঠলো ভোরের নিস্তব্ধতাকে ভেংগে দিয়ে।
কলটা ধরতেই পরিস্কারভাবে ইংরেজিতে মৌলির নাম জানতে চাইলো।
~ জ্বি বলছি
~ আমি পুলিশ স্টেশান থেকে বলছি, কৃষান নামের একজনের জরুরী কন্টাক্টে তোমার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তুমি কি আসবে?
~ সরি অফিসার, আমার প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছে। আমি কি ফোনটা রাখতে পারি এখন?
ফোন ছেড়ে দিয়ে মৌলি সত্যি সত্যি গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল। মনেহচ্ছে, সে বহুদিন ধরে ঘুমায়নি।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ০৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- "গণহত্যার বিচার না হলে আরও ভয়ংকর রূপে ফিরবে ফ্যাসিবাদ"
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- "আগের চেয়ে সুস্থবোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালেদা জিয়া"
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাম বেড়েছে মুরগির, স্থিতিশীল সবজি
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১৭ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- বোর্ড পরিচালকদেরকে একহাত নিলেন তামিম
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত : শফিকুর রহমান
- আবরার হত্যা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- "দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি ওয়াশিংটনের গোলামি করার জন্য নয়"
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- "সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ"
- "অন্ধকার দিনগুলোতেও সাংবাদিকরা সত্যের সন্ধানে অবিচল থেকেছেন"
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত
- কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহ্বান রাশেদ মাকসুদের
- জাতীয় দলের জন্য নতুন নির্বাচক নিয়োগ দেবে বিসিবি
- শঙ্কা সত্যি করে বিদায় ম্যাক্সওয়েলের
- পাকিস্তান আকাশসীমা বন্ধ করায় এয়ার ইন্ডিয়ার ৬০ কোটি ডলার ক্ষতির আশঙ্কা
- ৪-৫ মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- ফজলুর রহমানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে না সরকার : শফিকুল আলম
- জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিন : বরিশালে রিজভী
- বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের হাই অ্যালার্ট
- বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
