গল্প
তবু একলা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, সখা!
রেজা রিফাত
"সে দেবতা হতে চেয়েছিল জীবনে,
তারপর অনেক অমাবস্যাতিথি পেরিয়ে,
সে জানলো তারপাশে কেউ নেই"
মৌলি আজকাল অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। গতরাতে যেমন- ওর মনে হচ্ছিল ঘরভর্তি মশা, ও যতবারই কম্বলের নিচ থেকে মুখ বের করে, কেন জানি রুমের সব মশা মুখের এসে কামড়াতে থাকে। মশার উপদ্রবে মুখ কম্বলে ঢেকে ফেলে, যদিও কিছুক্ষণ পরে দম বন্ধ হয়ে আসলে আবার মুখ বের করে নেয়। এবং এই ক্লান্তিকর ব্যাপারটা অনেক কাল ধরে চলতে থাকে। তারপর, ঘুম ভেংগে গেলে- দেখে, আসলে ঘরে কোথাও কোন মশা নেই। ক্যানবেরার মত শহরে মশা থাকার কথাও না। এতক্ষন স্বপ্নের ঘোরে মশার উপদ্রব সহ্য করছিল। এক প্রকান্ড অন্ধকার ঘরে শুয়ে আছে সে, কেবল ঘড়ির কাঁটার শব্দ শোনা যাচ্ছিলো; ভীষন তৃষ্ণা পেল, কিন্তু আলসেমির জন্য বিছানা ছেড়ে উঠতে ইচ্ছে করলো না।
হাতড়ে হাতড়ে মোবাইল খুঁজে বের করলো বালিশের তলা থেকে। রাত দুইটা বাজে মাত্র! তারমানে কেবল ঘণ্টাখানেক ঘুমিয়েছে, অথচ মনে হচ্ছিল ওর ৭/৮ ঘণ্ট ধরে ঘুমাচ্ছিল। তারপর, নানা চিন্তাভাবনা মাথা এসে ভর করলো। ইদানীং এটা প্রায়ই হয়। একবার কোন কিছু নিয়ে ভাবা শুরু হলে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তারপর সারাদিন প্রচণ্ড মাথা ধরে থাকে। ঠিক কতদিন হল ও বাংলাদেশ ছেড়েছে মনে করার চেস্টা করলো; ১৭ বছরের মত হবে! প্রথম কয়েক বছর নিয়মিতভাবে দেশে যেত। শেষ গিয়েছে নয় বছর আগে, আব্বা যেবার মারা গেল। কলেজে থাকতেই মা মারা যায় মৌলির। প্রচুর কেদেঁছিল সে বার। এত অশ্রু কোথায় জমা ছিল চোখের কোণায়, কে জানে!
বাবার মৃত্যু বলতে গেলে একটু প্রত্যাশিত ছিল। পক্ষাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন মৃত্যুর বছর কয়েক আগে। সবাই যেন হাঁপ ছেড়ে বাচঁল। শেষের দিকে ওর চার ভাইয়ের মধ্যে কোন ভাই-ই দায়িত্ব নিতে চাচ্ছিল না। যদিও তারা সবাই তার বাবা মোবারক উদ্দিনের বানানো বাড়ির বিভিন্ন ফ্লোরেই থাকতো। মৌলি-ই সমস্ত খরচ দিত তখন। জীবন কিভাবে বদলে যায়, তার বাবাকে না দেখলে বোঝা যেত না। একসময়ের প্রতাপশালী সরকারি চাকুরে, যার বাজার আর রান্না করার জন্য দু'তিন জন লোক থাকতো, তিনি মারা যাওয়ায় আগে পানি দেয়ার মত কাউকে পাওয়া যেত না।
মৌলি অবশ্য নিজের জীবন দিয়েও বুঝতে পারে আজকাল। ৩৭ ছুঁই ছুঁই একজন রমনীর একটা সংসার কিংবা ঘরভর্তি বাচ্চা থাকতে পারতো। কিছুই হলনা। এখানে আসার পর ফিজিয়ানঅস্ট্রেলিয়ান কৃষানের প্রেমে পড়েছিল। তুমুল প্রেম। পশ্চিমাদের মত নিয়ম করে প্রতি শনিবার রাতে বেরোতো । এইভাবে পাঁচটি বছর কাটিয়েছে সে। তারপর ক্লান্তি আসতে লাগলো। সপ্তাহান্তে এইভাবে রাতে বেরোনো বিরক্তিকর রকমের একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল।ডরোথি পার্কারের একটা কবিতা পড়েছিল এক সময় সে, কি আশ্চর্য রকমের মিল নিজের মধ্যে খুঁজে পায় সে-
“In youth, it was a way I had,
To do my best to please.
And change, with every passing lad
To suit his theories.
But now I know the things I know
And do the things I do,
And if you do not like me so,
To hell, my love, with you.”
ধীরে ধীরে কৃষানকে অসহ্য মনে হতে লাগলো। ধর্ম কখনো মৌলির কাছে বিভেদ করতে পারেনি, তবু যে সংস্কৃতিতে সে বেড়ে উঠেছিল, তাতো ধর্মের-ই আরেক নাম। না চাইতে সামনে চলে আসছিল। কিংবা প্রতি সপ্তাহের নানা বিল কিংবা মুদি খরচের ভাগাভাগি মেনে নিতে আর ইচ্ছে করছিল না। এমন না যে পর্যাপ্ত টাকার অভাব ছিল তার। কিন্তু বহুবছর আগে ফেলে আসা দেশের বাঙ্গালী মেয়েদের মত মন একটা নিশ্চিত আশ্রয় চাচ্ছিল। অর্থের সমস্ত চিন্তা স্বামীর উপর ছেড়ে দিয়ে সংসারে ডুবতে ইচ্ছে করছিল। বাটার ক্রসিয়েন্ট কিংবা গারলিক ব্রেড বাদ দিয়ে হলুদ আলু ভাজি দিয়ে রুটি খেতে ইচ্ছে করতো খুব। একটা ছোট্র বেণী দুলানো বাচ্চার বুকের ভেতর প্রতিনিয়ত ঘুরে বেরাচ্ছে, কিন্তু ও ছুতে পারছিলো না।কিছুই বনিবনা হচ্ছিল না যেন। এক আশ্চর্য হাহাকারে ওর ইচ্ছা করতো, চিৎকার করে সবকিছু খান খান করে দেয়।এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে সন্দেহ। মৌলির প্রায় মনেহত কৃষানের শরীরে অন্য কারো গন্ধ লেগে আছে। পাগলের মত কৃষানের শার্টে কিংবা কোটের কলারে কিছু একটা খুজত। অথচ, কত তুমুল দিনরাত কাটিয়েছিল কৃষানকে ভালোবেসে। ভেবেছিল এভাবেই একটা জীবন অনায়াসে কাটিয়ে দেয়া যাবে। তখন মনে হত বুঝি ভালোবাসার জন্য এক জীবন সম্ভবতযথেস্ট নয়। এই কথাটা ভেবে নিঃশব্দ কৌতুকময় হাসিতে ওর সারামুখ ভরে গেল। কৃষান প্রায়ই এই হাসিতে মুগ্ধ হয়ে যেত। এই হাসি নাকি ছিল ওর বাচাঁর প্রেরণা। আহা জীবন! অথচ কতদিন হয়ে গেল ওরা দুজন দুজনকে দেখেনা! এভাবেও তবু বাঁচা যায়!
আচমকা কুকুরের ডাকে মৌলির ভাবনায় ছেদ পড়লো। রোডের মাথার প্রতিবেশী ক্রিস্টালের এই কুকুরটা এমনভাবে কদিন ধরে চিৎকার করে রাতে, কেমন যেন ভয় করে। এই ভয়টা সবসময়ই তাড়া করে তাকে। ছোটবেলায় যখন গ্রামে বেড়াতে যেত, কুকুরের শব্দ শুনলেই মৌলির দাদী আশি বছরের বৃদ্ধা করিমুন্নেসা প্রচণ্ড ভয় পেতেন। যেন তেন ভয় না, মৃত্যুর ভয়। ডুকরে কেঁদে উঠে বলতেন 'যমে আমারে নিতে আইলো রে!' ঐ কান্নার শব্দ একেবারে বুকের ভেতর এসে লাগতো। পরের বছর কার্তিকের ভরা পূর্ণিমারাতে তার দাদী মারা যাওয়ার আগে নাকি বাড়ির কুকুর এভাবেই ডেকেছিল একটানা প্রতি রাতে। এই মৃত্যুর ভয়ের কারনে কি না কে জানে, মৌলির তার চরম দুঃসময়েও মরে যাবে এটা ভাবনায় কখনো আসেনি, তার সমস্ত জীবনেই বাচঁতে চেয়েছে, যে করেই হোক আরেকটি দিন বেশি বাচঁতে হবে।
কৃষানকে ভালোবেসে মৌলি প্রায় সবকিছু ত্যাগ করেছিল। দেশি কমিউনিটির সাথে উঠাবসা। নিজের দেশীয় খাবার। শাড়িতে একবার তার এক দূরসম্পর্কীয় মামা বলেছিলেন দারুণ লাগে। তখন সে মাত্র কলেজে পড়ে, তার বিরক্ত হয়ে বলার কথা ছিল-"ছি! মামা এসব কি বলছেন? আপনি আমার মামা হোন!" কিন্ত, তার বদলে সে লজ্জা পেয়েছিল, মুগ্ধতা জাগানিয়া লজ্জা! সে শাড়িতে কৃষানের অদ্ভূত লাগে দেখে সে কখনো আর পরতে চায়নি। অথচ, ওর প্রায় ইচ্ছা করতো একটা আটপৌরে শাড়ি আর কপালে একটা ছোট্ট টিপ দিয়ে কফি হাতে নিয়ে বই পড়তে! না, সে একবারের জন্যও করেনি।
তবে, জীবনে যেটা করতে পারবে কখনো মনে করেনি, সেটা সে করেছে, শেষ পর্যন্ত একা বাচঁতে শেখা। কৃষানকে ছেড়ে আসার মত কঠিন সিদ্ধান্তটা সে নিতে পেরেছিল। যে প্রেমকে বাচাঁনোর জন্য সবাইকে ছেড়েছে, নিজের কমিউনিটি কে তুচ্ছ করেছিল। সেই সম্পর্ককে অনায়াসে মুছে দিয়েছে? এটা করার জন্য অবশ্য যে ঘাত প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে গিয়েছে, সে এখন আর তা মনেকরতে ইচ্ছে করছে না। এটা মনে করে আর নিজেকে আবার কস্ট দিতে চায় না। অনেক সয়ে মৌলি নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছে।নিজের জন্যও যে বাচাঁ যায় তা এখন সে জানে! যদিও এখনো মাঝে মাঝে ঘুম ভেংগে গেলে মাঝরাতে, তীব্র হাহাকারে ভরে থাকে সমস্ত বুক। তবু, মৌলি কেবল নিজেকে নিয়ে থাকতে পারে। একাকীত্ব এবং নিঃসঙ্গতার মধ্যে সে নিজেই নিঃসঙ্গতা বেছে নিয়েছে! এই স্বেচ্ছা নিঃসঙ্গতা বেশ স্বস্তিকর।
হঠাৎ করে টেলিফোন বেজে উঠলো। অবাক হলো মৌলি, এই গভীর রাতে ল্যান্ডফোনে কে কল করবে? দেশ থেকে না তো! বহুবছরের মধ্যে দেশ থেকে কেউ ফোন করে না। কোন খারাপ খবর? দেশের কারো প্রতি ওর টান আছে বলে মনে হয় না। প্রথম দিকে সবাইকে ও ফোন করতো। পরে বুজলো যে এটা কেবলই অভ্যস্ততা থেকে বলা, কোন টান নেই। এরপরে আর মৌলি ফোন করেনি। টেলিফোনটা বাজতে বাজতে থেমে গেল!
ঘরের ভেতরের সবকিছু ক্রমে স্পষ্ট হতে লাগলো। জানালার কার্টেন গলে কিছু আলো দেখা যাচ্ছে। এই সময়টা কি বলে সুবহে সাদিক? মৌলি ঠিক মনে করতে পারলো না। চিন্তার জোর ক্রমে কমে আসছে। ক্লান্তি এসে জমছে শরীরের শিরায়। একধরনের তন্দ্রা বোধ করছে সে, যেকোন মূহুর্তে ঘুমিয়ে পড়বে। এবার আবার মোবাইল বেজে উঠলো ভোরের নিস্তব্ধতাকে ভেংগে দিয়ে।
কলটা ধরতেই পরিস্কারভাবে ইংরেজিতে মৌলির নাম জানতে চাইলো।
~ জ্বি বলছি
~ আমি পুলিশ স্টেশান থেকে বলছি, কৃষান নামের একজনের জরুরী কন্টাক্টে তোমার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তুমি কি আসবে?
~ সরি অফিসার, আমার প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছে। আমি কি ফোনটা রাখতে পারি এখন?
ফোন ছেড়ে দিয়ে মৌলি সত্যি সত্যি গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল। মনেহচ্ছে, সে বহুদিন ধরে ঘুমায়নি।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ০৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা