মহাশ্বেতা দেবীর উপন্যাস—
কবি বন্দ্যঘটি গাঞির জীবন ও মৃত্যু : একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা

রায়ান নূর
“ কবি বন্দ্যঘটি গাঞির জীবন ও মৃত্যু” মহাশ্বেতা দেবীর একটি মানসগত উপন্যাস ৷ উপন্যাসটি পর্যালোচনা করলে আমরা একটি তত্ত্বের রূপরেখা দিতে পারি ৷ এই তত্ত্বকে আত্মার বিবর্তন বা evolution of souls নাম দেওয়াই সঙ্গত ৷
মূলত কবি বন্দ্যঘটি ছিল চুয়াড় যুবক ৷ যার পূর্বপুরুষ নিদয়ার জঙ্গলে বসবাস করে ৷ আর তাদের কর্তা ছিল পালকাপ্য মুনি যিনি হাতিদের রক্ষা করার জন্য আর্যদের কাছে হাতি সম্পর্কিত সকল বিদ্যা বলেছিল রাজাকে, যেগুলো সংস্কৃতে লেখা হয়েছে ৷ কিন্তু অনার্যরা সংস্কৃত পড়তে পারে না, তাদের বেদ পড়া নিষিদ্ধ ৷ তাই চুয়াড়রা কখনোই পালকাপ্য মুনির জ্ঞান সম্পর্কে কিংবা তাদের পুর্বপুরুষ সম্পর্কে জানতে পারে নি ৷
ছোটকাল থেকেই কবি বন্দ্যঘটির স্বভাব ছিল সাধারণের চেয়ে আলাদা ৷ নিদয়ার স্বজাতিরা তাকে ভবিষ্যতে তাদের রাজা হবার ঈঙ্গিত দিয়েছিল ৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন? প্রথমত সে সংসার বিমুখ, দ্বিতীয়ত তার চিন্তাসূত্র আলাদা ৷ তৃতীয়ত পৃথিবীতে সেই একমাত্র অস্তিত্বসন্ধানী ৷ এই কারণে তাকে পরানো হয়েছে লোহার শেকল ৷ কবির ব্যতিক্রমী স্বভাবের কারণে তাকে পছন্দ করত চুয়াড় রমনী কুসুম ৷ সেই তাকে শেকল থেকে মুক্তি দেয় ভালোবাসার তাড়নায় ৷ ঔপন্যাসিক এ পর্যায়ে কবির উত্তরণের পথ নির্মান করেন শিক্ষা ও ভালোবাসার মিলবন্ধনে ৷ কবির মনে পূর্বে এ আকাঙ্খা ছিলনা ৷ আকাঙ্খার সূত্রপাত হয়েছে বিদ্যার্জনে ৷ মূলত আত্মার বিবর্তনে শিক্ষা মূল সূত্র,ভালোবাসা প্রদায়ক শক্তি ৷ সেই সন্ন্যাসী যাকে সেবা করার দক্ষিণা হিসেবে কবিকে দিয়েছিল একটা চণ্ডীমঙ্গলের জীর্ণপুথি এবং বিদ্যার হাতে খড়ি ৷ তখন তার চিন্তার শুরু ৷ এরপর শুরু হয় অস্তিত্ব অনুসন্ধান ৷ অতঃপর পালিয়ে যাওয়া ৷ তার মুখের ভাষা এ ক্ষেত্রে প্রণিধানযোগ্য ৷
“ ভুবনে ঠাঁই খুঁজতে চাই ৷”
কিংবা
“বহু পথ আমি অতিক্রম করেছি ৷ এত পথ সহজে কেউ অতিক্রম করেনা ৷”
সে নিজেই যে তার আত্মার বিবর্তন করার প্রয়াসী ছিল ৷ এটাও ঔপন্যাসিক ঈঙ্গিত দিয়েছেন ৷
“ঈশ্বর মানুষ সির্জায়,মানুষ নাম সির্জায় ৷”
এভাবে সে পৈতৃক কলহণ নাম থেকে কবি বন্দ্যঘটি হয়ে উঠল এক নতুন অস্তিত্বে ৷ রাজা গর্গবল্লবের রাজ্যে খুব সহজে তার স্থান হলো ৷ রাজা এত কঠোর হলেও কবি তাকে নতুন পরিচয়ে সন্তুষ্ট করেছেন ৷ তার গুণকীর্তনে রাজাকে প্রজাহৈতেষী করার চেষ্টা করেছেন ৷
আত্মার বিবর্তন মাধব আচার্যের হয়েছিল ৷ সে ছিল ব্রাহ্মণ ৷ কিন্তু দুর্ভিক্ষ তাকে তার অবস্থান পরিবর্তন করিয়েছে ৷ সেও অস্তিত্ব রক্ষায় নিজ বাস্তুভিটা ত্যাগ করেছে,যা তার গোত্র কিংবা দর্শনের বিরোধী ৷ আরাধ্য দেবী পরিবর্তন করে নরবলি দিতে রাজাকে উদ্বুদ্ধ করেছে ৷
আত্মার বিবর্তন এক্ষেত্রে দুইভাবে সংঘটিত ৷ একটা শিক্ষার দ্বারা আর অপরটা সময় দ্বারা ৷ দুটির প্রদায়ক ভালোবাসা এবং পৃষ্ঠপোষকতা ৷ দুটিই সমান প্রভাব বিস্তার করেছে গর্গবল্লবের রাজ্যে ৷
কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন অন্যরাজ্যে এটি হলোনা ? রাজা গর্গবল্লব খুব রক্ষণশীল ৷ তার রাজ্যে তিনি কোন উদারনৈতিক চিন্তার প্রবেশ করতে দেননা ৷ মাধবাচার্য তার অস্তিত্বের প্রয়োজনে নঞর্থক জ্ঞান দিয়ে রাজ্যের প্রজাদের শাসনে রাখার পথ বাতলে দিয়েছেন ৷ কবি রাজার সুনাম প্রজাদের কাছে ছড়ানোর সময় বাতলে দিয়েছেন ৷ “ টাইম এণ্ড স্পেস ” তত্ত্ব দিয়ে সহজেই এটি উপলব্ধি করা যায় ৷
সেই দেশকালের পরিপ্রেক্ষিত ছিল বৈষ্ণব আন্দোলনের সময় ৷ সকলেই তাদের বর্ণপ্রথা ভেঙে এক কাতারে দাঁড়াতে শুরু করেছে চৈতন্যের প্রভাবে ৷ কবি মুকুন্দরাম তখন খুব খ্যাতিপ্রাপ্ত ৷ মূলত মুকুন্দরাম সমাজ পরিবর্তনের ঈঙ্গিত দিয়েছেন ৷ যে কালকেতু পশু শিকারে অভ্যস্ত, তার ভয়ে অরণ্যের প্রাণীরা ভীত ৷ দেবীর কৃপায় সে পরিবর্তিত হয় ৷ একই পথ কবি বন্দ্যঘটি তার প্রজ্ঞার দ্বারা করতে চেয়েছিলেন সুকৌশলে ৷ যে রাজার ভয় সর্বস্তরে, সেই রাজাকে তার কাব্যের শক্তির দ্বারা তিনি সকলের প্রিয় করতে চেয়েছিলেন ৷ কিন্তু পারেননি ৷
ঔপন্যাসিক যে সমাপ্তি টানলেন উপন্যাসের ৷ সেই সমাপ্তির একটা লজিক্যাল দিক আছে ৷ কবির মৃত্যু রাজ্যে রেনেসাঁর হাওয়া আনে ৷ রাজার মনকে দুর্বল করে,মন্ত্রী হরিশ রায়াকে সচেতন করে ৷ সেজন্য হরিশ রায়া বলেছিল,
“ আমার হাতে ক্ষমতা থাকলে জঙ্গল খেদা করতাম,তবু তোমাকে মারতাম না ৷”
রাজা তার অবস্থান থেকে সরতে পারেন নি শাসনের আর আইনের গণ্ডী থেকে ৷ এখানে প্রভাবক সেই বিবর্তিত আত্মা যার প্রধান ধর্ম দেশকালের উপর প্রভাব বিস্তার ৷ কবি স্বজাতির কাছে ফিরে যেতে অস্বীকার করে ৷ ফলে হাতির পায়ের নিচে তার মৃত্যু অবধারিত ৷ এটিই নিদয়ার জঙ্গলে সধর্ম ত্যাগের শাস্তি আর কবি যে চুয়াড় বংশ তাই রাজার হাতে তার দণ্ড অবধারিত ৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো এই আত্মার বিবর্তন তাহলে কি প্রভাব বিস্তার করলো?
কবি সমাজে ঠাঁয় পেলোনা, ফুল্লরাকে পেলো না, রাজকবি হতে পারল না, জনসমাজের হাস্যরসের যোগান দিল ৷ অথচ কবির মৃত্যুটাই ছিল ঔপন্যাসিকের উদ্দেশ্য ৷
কবির মৃত্যুই জনসমাজে ভাঙন ধরিয়েছে,রাজার মনে, হরিশরায়ার মনে এমনকি মাধবের মনেও ভাঙন ধরিয়েছে ৷ আর তার ফলে চুয়াড়রা বুঝতে পেরেছে তারা চাইলে রাজ্যের উচ্চআসনে যাওয়া সম্ভব,তারাও বিদ্যা চর্চা করতে পারে ৷ রাজার চিরায়ত ধারণাও পাল্টেছে ৷ তার মনে হয়েছে চুয়াড় জাতি কেবল ধনুক বিদ্যা নয়, প্রতিভায়ও শ্রেষ্ঠ হতে পারে ৷
কবির পরিণতি কি ফল বয়ে আনল পাঠক কিংবা জনসাধারণের মনে ? কবির পরিণতি সম্বন্ধে কবির নিজের একটা দ্বিধান্বিত ধারণা ছিল ৷ তার কাব্যই মূলত সে ৷ তার কাহিনী তখন মানুষকে নতুন করে ভাবতে শেখায় ৷ এক করুণ ট্রাজেডি সকলের মনে স্থান করে ৷ কবিরা ভবিষ্যতদ্রষ্টা, তার প্রমাণ তার কাব্য ৷ আর চুয়াড়দের নিয়ে তিনি লিখেননি ৷ অথচ কবির মৃত্যুতে চুয়াড়রা তাকে মনে রেখেছে, সেও যেন পালকাপ্য মুনির মতো কিংবদন্তিতুল্য ৷ চুয়াড়দের আত্মার বিবর্তনে ঐ একটা আলোকছটাই যথেষ্ট ৷ আত্মার ধর্ম কোন লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে নিজেকে পরিবর্তিত করা ৷
এখন তত্ত্বের দিকে আসি ৷ মাধবাচার্য তার অস্তিত্বের মুখে যেমন নিজ অবস্থান পরিবর্তন করেন ৷ কলহণ যেমন কবি হয় ৷ তেমনি সদর্থক জ্ঞানের প্রভাবে মাধবাচার্য সহ সকলেই পরিবর্তিত হয় ৷ আত্মার বিবর্তন একটা উদ্দেশ্যকে সফল করার জন্য কতক প্রভাবকের সমন্বয়ে ঘটে যা ব্যক্তির মাঝে অথচ অজ্ঞাতে ঘটে ৷ তার ফলে কলহণ তার পূর্ব জনমে তথা নিদয়ার জঙ্গলে ফিরে যেতে পারে নি ৷ কিন্তু আত্মার বিবর্তনের শেষ বিন্দুটি কি? অন্ধকার ৷ ঔপন্যাসিক প্রথমেই অন্ধকারের যে দৃশ্যটি অঙ্কন করেছেন এটিই অভিষ্ট ৷ এ যেন পানির মাঝে একটা বুদবুদ উঠে শূন্যে বিলীন হয়ে যাওয়া, যা সূর্যালোকের প্রভাবিত ৷
রায়ান নূর : কবি ও কথাসাহিত্যিক ৷ তিনি একাধারে কবিতা,ছোটগল্প, উপন্যাস,প্রবন্ধও লেখেন ৷ এছাড়াও তিনি একজন বস্তুনিষ্ঠ সমালোচক ৷ তিনি লোকচক্ষুর আড়ালে ও প্রচারবিমুখ থেকে আহরণ করেছেন একাগ্র অনুধ্যানে এক গভীর দর্শন যার প্রতিফলন ফুটে উঠেছে তার লেখায় ৷ তিনি ইংরেজি,ফারসী ও উর্দু ভাষা আয়ত্ব করেছেনে আর অনুবাদ করেছেন বিখ্যাত উর্দু কবি আহমদ ফারাজের শ্রেষ্ঠ দীর্ঘ কবিতাসমূহ আর ফার্সী কবি ফরুখ ফরুখজাদের কতিপয় কবিতা ৷ তার প্রকাশিত গ্রন্থ— ভালোবাসার গল্প(2014), বেনসন সাহেবের বৈজ্ঞানিক কারখানা (2015), কোহেকাফের সলতে(2016), সরীসৃপের হাসি(2017) ইত্যাদি ৷’
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ১০,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
