ড. ফরাসউদ্দিনের তদন্ত প্রতিবেদন
রিজার্ভ চুরির ঘটনায় শীর্ষ ৮ কর্মকর্তা দায়ী

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : রিজার্ভ চুরির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের আট কর্মকর্তার গাফিলতি, দায়িত্বে অবহেলা ও অসতর্কতাকে দায়ী করেছে সরকারি তদন্ত কমিটি। তাদের মধ্যে চারজন রিজার্ভ চুরিতে সহায়তা করেছেন। তাদের দু’জন রিজার্ভ থেকে অর্থ স্থানান্তরের ভুয়া বার্তা পাঠানোর সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
আর অপর দুই কর্মকর্তার পাসওয়ার্ড ছিল অরক্ষিত। এই চার কর্মকর্তা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি।
আর চুরির ঘটনা তাৎক্ষণিকভাবে না জানিয়ে প্রায় এক মাস পর তা সরকারকে অবহিত করেন তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। এতে তিনি গর্হিত অপরাধ ও অসদাচরণ করেছেন বলে জানায় তদন্ত কমিটি।
তদন্ত প্রতিবেদনে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে আট কর্মকর্তার নাম এসেছে, তারা হলেন- অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের দুই যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা ও মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, সহকারী পরিচালক রফিক আহমেদ মজুমদার, উপ-পরিচালক জিএম আবদুল্লাহ সালেহীন ও মুখলেসুর রহমান, আইটি অপারেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) রাহাত উদ্দিন, সচিব বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মইনুল ইসলাম এবং সহকারী পরিচালক শেখ রিয়াজউদ্দিন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য। যদিও এ কমিটির দেয়া সুপারিশ এখনও বাস্তবায়ন হয়নি।
কারণ দায়ী কর্মকর্তারা চাকরিতে বহাল তবিয়তে আছেন। শুধু নামমাত্র তাদের ডেস্ক পরিবর্তন করা হয়। তবে এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার তদন্ত করছে সিআইডি। কিন্তু প্রায় তিন বছরেও তা শেষ হয়নি।
২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমের (ফেড বা এফআরবি) নিউইয়র্ক শাখায় রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ১০০ কোটি ডলার (প্রায় ৮ হাজার ২শ’ কোটি টাকা) অবৈধভাবে স্থানান্তরের চেষ্টা করা হয়।
এর মধ্যে ৮ কোটি ১০ লাখ ১ হাজার ৬২৩ ডলার চুরি করে ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং কর্পোরেশনের (আরসিবিসি) মাকাতি শাখার চারটি ভুয়া অ্যাকাউন্টে পাঠায় দুষ্কৃতকারী চক্র।
এ ঘটনার পর ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ ওই তদন্ত কমিটি গঠন করে সরকার। একই বছর ২০ এপ্রিল তৎকালীন অর্থমন্ত্রীর কাছে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন দাখিল করে কমিটি। পরে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়। কিন্তু সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের অনাগ্রহ ও অবহেলার কারণে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়নি।
সম্প্রতি রিজার্ভ চুরির ঘটনায় অর্থের অপব্যবহারের জন্য ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক মায়া শান্তোস দিগুইতোকে ৫৬ বছরের সাজা দিয়েছেন সেই দেশের আদালত। বাংলাদেশে জড়িতদের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ হলে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে।
ড. ফরাসউদ্দিনের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতা বা দায়িত্বে অবহেলা দু’ভাবে ছিল। সাধারণভাবে সুইফট বার্তা প্রেরণের প্রক্রিয়াটিকে অরক্ষিত করে ফেলা হয় ২০১৫ সালের আগস্ট-অক্টোবর থেকেই।
২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টা ৩৬ মিনিটের পর থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি ভোর ৩টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ৩৫টি অনুমোদিত পেমেন্ট ইনস্ট্রাকশন পাঠানো হয়। এ প্রক্রিয়ায় উপ-পরিচালক জিএম আবদুল্লাহ সালেহীন ও মুখলেসুর রহমানের সম্পৃক্ততা রয়েছে।
এ দু’জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের সুপারিশ করা হয়। মূলত সুইফটের সঙ্গে আরটিজিএস সংযুক্তির সময় এর সুরক্ষা ব্যবস্থা অরক্ষিত করা হয়। তারা সজ্ঞানে সহায়তাকারী নাকি রিজার্ভ চুরিতে অংশীদার, তা নির্ধারণ করার জন্য ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন করা জরুরি। এ থেকেই জানা যাবে, দেশে-বিদেশে কাদের সহযোগিতায় কার স্বার্থে তারা রিজার্ভ চুরিতে সহায়তা করেন।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা, মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, শেখ রিয়াজউদ্দিন ও রফিক আহমেদ মজুমদার দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়ে চুরির ঘটনাটি সম্পন্ন করতে সহায়তা করেছেন। বর্তমান সচিব বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মইনুল ইসলাম ও অ্যাকাউন্টস ও বাজেটিং বিভাগের সহকারী পরিচালক শেখ রিয়াজউদ্দিন তাদের পাসওয়ার্ড ‘কম্প্রোমাইজড’ হতে দিয়ে মহাবিপত্তির সৃষ্টি করেছিলেন। আইটি বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক রাহাত উদ্দিন সুইফট-আরটিজিএস ইন্টিগ্রেশনের সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে যা করণীয় ছিল তা করেননি।
এ ছাড়াও আইটি অপারেশন বিভাগের জিএম রাহাত উদ্দিন, যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা, মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, সহকারী পরিচালক শেখ রিয়াজ উদ্দিন ও রফিক আহমদ মজুমদারের বিরুদ্ধেও কর্তব্যে মারাত্মক গাফিলতি, অদক্ষতা, অসতর্কতা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কথা বলা হয় তদন্ত প্রতিবেদনে।
তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি থেকে অপসারণের প্রক্রিয়া শুরু করা যেতে পারে। কারণ ঘটনা জানার পরও যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা, মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, শেখ রিয়াজউদ্দিন ও রফিক মজুমদার প্রকৃতপক্ষে কোনো ব্যবস্থাই নেননি বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, রিজার্ভ চুরিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত দু’জন কর্মকর্তার যোগসাজশ সম্পর্কে গভীর সন্দেহ রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার ডিলিং রুমের ব্যাক অফিস (যে অফিস থেকে বিদেশের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন করা হয়) ছিল একটি আড্ডাখানা।
এখানে গান শোনা, জন্মদিনের অনুষ্ঠান করা, ফেসবুক চ্যাটিং করার মতো গর্হিত কাজ করা হতো। অথচ এ রুমে এতটাই গোপনীয়তা রক্ষা করার কথা, যাতে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ কোনোক্রমেই প্রবেশ করতে না পারে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্টিজিএস ও সুইফট সার্ভারের সংযোগ দেয়া থেকেই সর্বনাশের শুরু। রিজার্ভ চুরির ঘটনা ২৪ দিন গোপন রাখেন সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান।
এমন ঘটনা সরকারকে না জানানো ছিল গর্হিত অপরাধ। এ ঘটনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দেশের বিশাল ক্ষতি করেছেন। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর অফিস, অর্থ মন্ত্রণালয়কে না জানানোটাও ছিল অসদাচরণ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাটি বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস ও বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা একই বিভাগের জিএম বদরুল হককে জানাননি। তাকে না জানানোর বিষয়টি অত্যন্ত গর্হিত কাজ।
৭ ফেব্রুয়ারি বদরুল হক খান বিষয়টি জানার পর তদানীন্তন ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেমকে জানানো হয়। তিনি সঙ্গে সঙ্গে গভর্নর ড. আতিউর রহমানকে জানান। ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম লিখিত বক্তব্যে দাবি করেছেন, সরকারকে এ বিষয়ে অবহিত করা বা থানায় ডায়েরি করার বিষয়ে তিনি গভর্নরকে পরামর্শ দিলেও তাতে তিনি সাড়া দেননি।
৮ ফেব্রুয়ারি কর্মদিবসেও এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনার সময় সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এ নিয়ে কঠোর গোপনীয়তা রক্ষার নির্দেশ দেন।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, ২০১৬ সালের ৩ এপ্রিল ড. আতিউর রহমান তদন্ত কমিটিকে ‘হ্যাকড অর্থ পুনরুদ্ধার ও সাইবার সুরক্ষায় ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যকলাপের বিবরণ’ শিরোনামে একটি লিখিত বক্তব্য প্রদান করেন। এতেও তিনি গোপনীয়তা রক্ষার নির্দেশ নিশ্চিত করেন।
এর যুক্তি হিসেবে তিনি দাবি করেন, ওই বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি ফিলিপিনস সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নর তার বন্ধু মি. আমান্দো এম তেরাঙ্গাঁ জুনিয়রের সঙ্গে টেলিফোনে তিনি কথা বলেছেন।
তিনি এ বিষয়ে সম্পূর্ণ গোপনীয়তা রক্ষা করার অনুরোধ জানান। এটি না হলে অপরাধীরা পালিয়ে যেতে পারে। তাই তিনি কাউকে বিষয়টি না জানানো সমীচীন মনে করেন। ওই দেশের গভর্নর আমান্দো নাকি এ-ও বলেছিলেন, গোপনীয়তা রক্ষা করা হলে সম্পূর্ণ অর্থ দ্রুত ফেরত পাওয়া যেতে পারে।
এর অর্থ এই দাঁড়ায় যে, একজন বিদেশি কর্তৃপক্ষীয় লোকের পরামর্শ এবং অনিশ্চিত আশ্বাসের ভিত্তিতে সাবেক গভর্নর দেশীয় কোনো আইনানুগ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি ১ মার্চ পর্যন্ত না জানানোর সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম ছাড়া ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অন্য কোনো ডেপুটি গভর্নরকেও জানাননি।
এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদকেও জানানোর প্রয়োজন মনে করেননি। আতিউর রহমান ঘটনার প্রায় এক মাস পর ১ মার্চ গোয়েন্দা সংস্থাকে বিষয়টি জানান। এরপর তিনি প্রধানমন্ত্রীকে এসএমএস করে ঘটনাটি জানান বলেও তদন্ত কমিটির কাছে উল্লেখ করেন। ৭ মার্চ তিনি অর্থমন্ত্রীকে পত্র মারফত ও পরে সাক্ষাতে বিষয়টি যখন জানান, তখন ঘটনার তেত্রিশতম দিন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কমিটির পক্ষ থেকে সরকারকে না জানানোর বিষয়ে এবং নিরাপদ সুইফটকে আরটিজিএসের সঙ্গে ‘লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক’ (ল্যান) সম্পৃক্ত করা ও সেইসঙ্গে এন্টিভাইরাসকে মূলোৎপাটন করার বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয় আতিউর রহমানের কাছে।
আতিউর রহমানকে তদন্ত কমিটির সঙ্গে যে কোনোদিন যে কোনো সময় যে কোনো স্থানে সাক্ষাৎ করার অনুরোধ করা হলেও তিনি তা ফিরিয়ে দেন। তিনি যুক্তি দেখান- তখন মিডিয়া তার ওপর চড়াও হয়ে যাবে। তাই বাসভবনের বাইরে তিনি যেতে চান না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন কোন কর্মকর্তা প্রত্যক্ষভাবে সজ্ঞানে এ চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন, তা বলার মতো যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ কমিটির হাতে এখনও না এলেও অন্তত দু’জন কর্মকর্তার যোগসাজশ সম্পর্কে গভীর সন্দেহ রয়েছে।
সাধারণত স্থানীয় আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত আরটিজিএসের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের সুইফট সিস্টেমে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রায় পাঁচ হাজার কম্পিউটারসহ তিনটি ব্যাংকের (এমটিবি, ব্র্যাক ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এন) কয়েক হাজার কম্পিউটারের লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সংযোগ ঘটে।
এ প্রক্রিয়ায় কোনো বিশেষজ্ঞ মতামত না নিয়ে সংযোগ দেয়া মোটেও ঠিক হয়নি। এ প্রক্রিয়ায় সুইফটের ফায়ারওয়াল বা নিরাপত্তা বেষ্টনী সরিয়ে ফেলা হয়। এর মাধ্যমে ২০১৫ সালের আগস্ট থেকেই সাইবার অপরাধীদের রিজার্ভের অর্থ চুরি করার সুযোগ দেয়া হয়।
২০১৬ সালের ১৯ বা ২০ জানুয়ারি সুইফট সিস্টেমে একটি ম্যালওয়ার (আইটি ভাইরাস) ঢুকিয়ে দেয়া হয়। যেটি রিজার্ভ চুরিতে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড কপি করে নিতে উৎসাহিত করে।
এগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট সিস্টেমস ব্যবহার করে ৩৫টি অননুমোদিত বার্তা পাঠানো হয় মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমের নিউইয়র্ক শাখায়।
এর মাধ্যমে ওই সব অর্থ স্থানান্তর করা হয়। ৫ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তারা অফিসে এসে সুইফট থেকে কোনো বার্তার প্রিন্টকপি পাননি (সিস্টেম অনুযায়ী সুইফটের মাধ্যমে লেনদেন হলে সেসব তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রিন্ট হয়ে থাকে)।
পরে বিকল্প ব্যবস্থায় প্রিন্টার চালু করে বা ম্যানুয়ালি ওগুলো প্রিন্ট করে অননুমোদিত বার্তা দেখতে পেলে তাৎক্ষণিকভাবে ফেডকে (কর্মদিবসে) জরুরি সংকেত পাঠানো যেত। এতে অবৈধ ফান্ড ট্রান্সফার ঠেকানো যেত।
অথবা নিদেনপক্ষে স্টপ পেমেন্ট কার্যকর করার নির্দেশ সময়মতো দেয়া যেত। ওভাবে বার্তা প্রিন্ট করে আরসিবিসির নাম জানা গেলে ৫ ফেব্রুয়ারি শুক্রবারেই ওই ব্যাংকে স্টপ পেমেন্ট বার্তা দেয়া যেত।
সরকারের সঙ্গে গোপনীয়তা রক্ষা না করে সরকারের মাধ্যমে ফিলিপিনস সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা যেত। যৌথ উদ্যোগ নিলে অর্থ চুরি ঠেকানো সম্ভব হতো বলেই মনে করে কমিটি।
কিন্তু কর্মকর্তারা তা করেননি। বাংলাদেশ ব্যাংকের জুবায়ের বিন হুদা, মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, শেখ রিয়াজউদ্দীন ও রফিক আহমদ মজুমদার উদ্বেগহীনভাবে অফিস ত্যাগ করেন। এমনকি জেনারেল ম্যানেজার বদরুল হক খানকেও জানানোর প্রয়োজন মনে করেননি। এটি ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ।
প্রতিবেদনে বলা হয়- প্রশ্ন থাকে যে, আন্তর্জাতিক সাইবার অপরাধীরা অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টে সশরীরে প্রবেশ করে ফেডে ফান্ড হস্তান্তরের অননুমোদিত বার্তা পাঠিয়েছিল, নাকি ব্যাক অফিসের বাইরে থেকে পাঠিয়েছিল? ব্যাক অফিস থেকে বার্তা পাঠালে হয়তো বা সিসিটিভিতে রেকর্ড থাকত।
কিন্তু যেহেতু সিস্টেমে অনুপ্রবেশকারীরা ৪ ফেব্রুয়ারি পাঠানো বার্তার সব রেকর্ড মুছে দিতে সক্ষম হয়, সেক্ষেত্রে সিসিটিভি ফুটেজ মুছে ফেলাও সম্ভব ছিল। সশরীরে ব্যাক অফিসে প্রবেশ করতে হলে অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের কারও যোগসাজশ প্রয়োজন হতো।
তবে এ ধরনের অপরাধ নির্ণয়ের কোনো সক্ষমতা তদন্ত কমিটির নেই। এটি তাদের কর্মপরিধিতেও নেই। সিআইডি নিশ্চয়ই এ লাইনেই জিজ্ঞাসাবাদ ও অনুসন্ধান করছে। তবে সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তার দক্ষতা, যোগ্যতা, নিষ্ঠা, দূরদর্শিতা এমনকি কর্তব্যনিষ্ঠার অভাব তদন্তকালে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত দু’জন কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে রিজার্ভের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ডাকাতির সাইবার ক্রাইমটি সংঘটিত হওয়ার পথ প্রশস্ত করেছেন মর্মে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ রয়েছে।
কী কারণে তারা এটি করেছেন, সে বিষয়ে ক্রিমিন্যাল ইনভেস্টিগেশন করা প্রয়োজন। রিপোর্টে বলা হয়, সম্ভবত ২০১৫ সালের ১৩ আগস্ট মি. রেড্ডি যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের আরটিজিএস ও সুইফট সার্ভারের সংযুক্তি ঘটান, তখনই সর্বনাশের শুরু হয়।
তারপর মি. আথরেশ এন্টিভাইরাসকে সমূলে সরিয়ে এবং এইচএসএম বক্স যোগ না করে ‘গোলাইভ’ করে ফেলেন। তারপর থেকে ‘ল্যান’-এর যে কোনো মেশিন থেকে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিউইয়র্ক শাখায় সুইফট বার্তা পাঠানোর সুযোগ উন্মোচিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়- একটি ভিন দেশে হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য একটি ম্যালওয়ার (আইটি ভাইরাস) তৈরি করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস ও বাজেটিং ডিপার্টমেন্টে সুইফটের মাধ্যমে লেনদেন বার্তা পাঠানোর ক্ষমতাপ্রাপ্ত শেখ রিয়াজউদ্দিন ও মইনুল ইসলামের ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড জেনে যায় বিবি-আরটিজিএসের সঙ্গে প্রশ্নবিদ্ধ সুইফট প্রক্রিয়ার সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে।
ওই সংযোগ স্থাপনকালে বিদেশি নাগরিক মি. আথরেশ সুইফটের হয়ে একান্তে কাজ করেন। সে কারণেই সুইফট প্রতিনিধিরা সংযোগ স্থাপনের প্রক্রিয়াটিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারও কাছে বুঝিয়ে দিয়ে যাননি।
২০১৫ সালের নভেম্বরে সুইফটের প্রতিনিধি মি. নিলাভান্নানের মিশনকালে জুবায়ের বিন হুদা ও ছালেহীনের ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড নকল করে নেন। যেহেতু সার্ভারের নোটবুকে সবারই আইডি পাসওয়ার্ড রেকর্ড করা থাকে, সে জন্য সাইবার অপরাধীরা রেকনিসেন্স ও ভেরিফিকেশন করে রিয়াজউদ্দিনের আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেয়।
কারণ ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তিনি সর্বশেষ ব্যবহারকারী ছিলেন। অ্যাকাউন্টস ও বাজেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তারা অযত্ন-অবহেলায় নিজেদের গোপন তথ্য সাইবার অপরাধীদের হাতে তুলে দেন। এতে বলা হয়, রিজার্ভের অর্থ স্থানান্তরের জন্য নিউইয়র্ক ফেডও দায়ী।
হ্যাকিং ও অর্থ চুরি ঠেকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত পদক্ষেপ মোটেও পর্যাপ্ত ছিল না। ডিলিং রুমে কোনো ব্যাকআপ কম্পিউটার সার্ভারের ব্যবস্থা রাখা হয়নি। ২০১৪ সালের জুনে কেপিএমজি ও রহমান হক নামের অডিট ফার্ম বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৩-১৪ অর্থবছরের হিসাব বহির্নিরীক্ষা রিপোর্টের সামারিতে ‘সুইফট রুম ইজ নট ওয়েল সিকিউরড’ শিরোনামে দেয়া অশনিসংকেতেও কেউ কর্ণপাত করেননি।
তবে বর্তমান গভর্নর ফজলে কবির কয়েকবারই ব্যাকরুম পরিদর্শন করেছেন। সুইফট কর্তৃপক্ষ তদানীন্তন গভর্নরসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে বিবি-আরটিজিএসের সঙ্গে সুইফট বার্তাপ্রবাহ প্রক্রিয়া সংযুক্ত করে দিয়ে রিজার্ভ রক্ষণাবেক্ষণকে অনিরাপদ করে ফেলে।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/জানুয়ারি ১৪, ২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যা করলেই সংঘাতের অবসান হবে: নেতানিয়াহু
- চ্যালেঞ্জ নিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে লড়তে চায় বাংলাদেশ
- বিএসইসি ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ডস-ফেলোশিপ আহ্বান
- তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসে হটলাইন চালু
- জুলাই সনদ নিয়ে আজ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ফের বসছে কমিশন
- তেল আবিবের আকাশে ঝলকানি, বাজছে সাইরেন
- অবিলম্বে তেহরান খালি করার নির্দেশ ট্রাম্পের
- ভোর পর্যন্ত ইসরায়েলে হামলা চলবে, জানাল ইরান
- পূর্ব তেহরানে হামলা চালাল ইসরায়েল
- ইসরায়েল-ইরান সংঘাত থামানোর প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প: মাখোঁ
- ইরানের হামলায় তেল আবিবে ৩ ইসরায়েলি নিহত, হাইফায় বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন
- ইসরায়েলের শক্তি অনুভব করবে ইরান: নেতানিয়াহু
- ইরানে শাসন বদলে ইসরায়েলি পরিকল্পনা ইরানিরা কি সমর্থন করে?
- কখনো কখনো ‘লড়াই করেই মীমাংসা’ করতে হয়: ট্রাম্প
- বিভিন্ন দেশে দূতাবাস বন্ধ করল ইসরায়েল
- ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ইসরায়েলের হামলা
- মধ্য ইসরায়েলে ইরানের হামলায় নিহত ৩, হাসপাতালে ৬৭
- ঈদের ছুটি শেষে আজ খুলছে অফিস-আদালত
- ওয়ানডেতে দুই বলের নিয়মে বড় বদল আনলো আইসিসি
- নির্বাচনের সময়সীমা জামায়াত আমিরের বক্তব্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ: সালাহউদ্দিন
- আকাশসীমা বন্ধ করলো জর্দান
- ইরানে নিরাপদে আছেন ৬৬ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- শান্তি চাইলে পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করুক ইরান : হোয়াইট হাউস
- ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলে খোঁজ মিলছে না ৩৫ জনের
- তেহরানের শাহরান তেল ডিপোতে ইসরায়েলের হামলা
- আইএইএ-কে আর সহযোগিতা না করার ঘোষণা ইরানের
- ইরানের হামলায় ছয় ইসরায়েলি নিহত, আহত প্রায় ৫০
- ইরান চুক্তি না করলে ইসরায়েল আরো নৃশংস হামলা চালাবে: ট্রাম্প
- সংকট কাটিয়ে এক বছরের মধ্যেই দলকে গোছাতে চান মিরাজ
- ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
- নতুন বন্দোবস্ত না হলে আবার অভ্যুত্থানের দিকে যাবে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন
- করোনায় দুজনের মৃত্যু
- রোজার আগে নির্বাচনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
- শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি
- "নির্বাচন নিয়ে ঐকমত্য অনিশ্চয়তা কাটিয়ে নতুন আশার আলো এনেছে"
- দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
- "রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে "
- মেঘলা আকাশে কিছুটা কমবে ঢাকার গরম, আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক
- নির্বাচিত সরকারে দায়িত্বে থাকার কোনো ইচ্ছা নেই : ড. ইউনূস
- ৫ আগস্টের আগেই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধিদল
- আল্লাহ আছেন, সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে : আসিফ নজরুল
- দলটির কেউ এখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি, আ. লীগ প্রসঙ্গে ড. ইউনূস
- হিট ইনডেক্সে তাপমাত্রা ৫১.৯ ডিগ্রি, দিল্লিতে জারি রেড অ্যালার্ট
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩
- ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত, ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলো ‘মরণ ফাঁদ’
- শ্রীলংকার বর্ষসেরা কামিন্দু, নারী বিভাগে আতাপাত্তুর বাজিমাত
- সিঙ্গাপুরের ঘাম ঝরিয়েও হার বাংলাদেশের
- কারাগারগুলোকে সংশোধনাগারে পরিণত করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক ১৩ জুন
- অসাধু ব্যবসায়ীরা চামড়ার দাম কম বলে প্রচার করেছেন: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক সংস্কারে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে আগ্রহী কমনওয়েলথ
- দ্রুতই পূর্বাচলে বনাঞ্চলের সীমানা চিহ্নিত করা হবে : উপদেষ্টা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের একদল সংসদ সদস্যের সাক্ষাৎ
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল
- ২৪ ঘণ্টায় ৫ জনের করোনা শনাক্ত
- গ্রেটা থুনবার্গসহ সেই ১২ জনকে ফেরত পাঠাবে ইসরাইল
- স্টেডিয়ামে যেতে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
- চামড়ার বাজারে ধস, হতাশ মৌসুমি ব্যবসায়ীরা
- ঈদে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক ছিল: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- যথাসময়ে রোডম্যাপ দেবে নির্বাচন কমিশন: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- আমরা প্রধান উপদেষ্টার কথায় আস্থা রাখতে চাই: জামায়াত আমির
- অন্তর্বর্তী সরকার দু-একটি দলের কথা শুনে পেন্ডুলামের মতো দুলছে : রিজভী
- যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
- করোনার নতুন ঝুঁকি: জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভারতে না যাওয়ার পরামর্শ
- ‘ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে প্রয়োজনে বিএনপি পথে নামবে’
- ইলন মাস্ককে কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
- সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
- খালেদা জিয়া ভালো আছেন, দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
- পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- দ্বিতীয় দিনেও চলছে পশু কোরবানি
- ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ
- আজ থেকে মেট্রোরেল চালু, মাংস বহন নিষিদ্ধ
- এক দফা দাবিতে রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ইশরাকের
- জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
- মেঘলা আকাশে কিছুটা কমবে ঢাকার গরম, আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক
- ৫ আগস্টের আগেই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক ১৩ জুন
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল
- দলটির কেউ এখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি, আ. লীগ প্রসঙ্গে ড. ইউনূস
- সিঙ্গাপুরের ঘাম ঝরিয়েও হার বাংলাদেশের
- রাজনৈতিক সংস্কারে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে আগ্রহী কমনওয়েলথ
- কারাগারগুলোকে সংশোধনাগারে পরিণত করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আল্লাহ আছেন, সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে : আসিফ নজরুল
- দ্রুতই পূর্বাচলে বনাঞ্চলের সীমানা চিহ্নিত করা হবে : উপদেষ্টা
- অসাধু ব্যবসায়ীরা চামড়ার দাম কম বলে প্রচার করেছেন: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের একদল সংসদ সদস্যের সাক্ষাৎ
- নির্বাচিত সরকারে দায়িত্বে থাকার কোনো ইচ্ছা নেই : ড. ইউনূস
- মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধিদল
- ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত, ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলো ‘মরণ ফাঁদ’
- করোনায় দুজনের মৃত্যু
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩
- দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
- হিট ইনডেক্সে তাপমাত্রা ৫১.৯ ডিগ্রি, দিল্লিতে জারি রেড অ্যালার্ট
- রোজার আগে নির্বাচনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
- ইরানের হামলায় ছয় ইসরায়েলি নিহত, আহত প্রায় ৫০
- শ্রীলংকার বর্ষসেরা কামিন্দু, নারী বিভাগে আতাপাত্তুর বাজিমাত
- শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি
- নতুন বন্দোবস্ত না হলে আবার অভ্যুত্থানের দিকে যাবে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন
- সংকট কাটিয়ে এক বছরের মধ্যেই দলকে গোছাতে চান মিরাজ
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
