চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-১
এস কে জামান
আধুনিক প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের এই বিশ্বে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। সমাজ ও রাষ্ট্র বিধ্বংসী এই অপশক্তির ভয়াল থাবা আজ বিশ্বকে অক্টোপাসের মতো আষ্টেপৃষ্টে ঘিরে ফেলেছে । ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে একদল চরম্পন্থী নির্বিচারে মানুষ হত্যা, রক্তা-রক্তি ও দাঙ্গা হাঙ্গামা করে যেমন গোটাবিশ্বকে অশান্ত করে তুলছে তেমনি ইসলামের শান্তিকামী চেহারা ও সৌন্দর্য ধ্বংস করতে উন্মত্ত হয়ে উঠেছে । এটি আজ সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার শ্বাসনালীতে এমনভাবে গেড়ে বসেছে যা মরণব্যাধি রূপে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়েছে । পারস্পরিক সম্পর্কের টানাপড়েন ও স্বার্থান্ধতা থেকে জন্ম নেয়া এক বিকৃত মানসিকতার শেষ পরিনতি সর্বসংহারী সন্ত্রাস যা বিশ্ব বিবেক কে আজ সাংঘাতিক ভাবিয়ে তুলেছে । অফুরন্ত শান্তি আর মানবতার কল্যাণের দিশারী ইসলামের নামে চরমপন্থা ও সত্রাসবাদ সৃষ্টি করে একে বিকৃত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে । অথচ ইসলাম হত্যা রক্তপাত সহিংসতাকে শুধু ঘৃণা করেনি বরং কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ
চরমপন্থা মানে হলো কোন বস্তুর অংশ বিশেষ ছিনিয়ে নেয়া । এই শব্দটি ইসলামী শরিয়াতের পরিভাষা হিসাবে কখনো ব্যবহার হয়নি । চরম্পন্থার কোন বিশেষ সংজ্ঞা দেয়া হয়নি তবে এটুকু বলা যায় যে, কোন বিষয়ে অতি বাড়াবাড়ি করা । আর এই বাড়াবাড়ির ব্যপারে পবিত্র কোরআনে সুরা মায়েদায় ৭৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে – ‘হে আহলে কিতাবগণ তোমরা স্বীয় ধর্মে অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি করো না’।
চরম্পন্থার অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে অন্ধতা । চরম্পন্থী বা গোঁড়া ব্যক্তি নিজের মতের প্রতি একগুঁয়ে ও অটল থাকে, কোন যুক্তিই তাকে টলাতে পারে না । অন্য মানুষের স্বার্থ ও মতামতের কোন তোয়াক্কা না করে নিজের প্রবৃত্তি অনুসরণেই মত্ত হয়ে যে কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাবোধ করে না । এমনকি কোন হত্যাকাণ্ডের মতো মারাত্মক অপরাধের পথও বেছে নিতে পারে ।
"দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর ফিলিস্তিনে হাগানা, ইরগুন ও স্টান গ্যাংয়ের মতো ইহুদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো আরব দেশগুলিতে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালায় । ফিলিস্তিনের তৎকালীন ব্রিটিশ শাসক ও এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসবাদী বলেই অভিহিত করেন । পরবর্তীতে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এসব সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর বহু নেতাই রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন । এদের মধ্যে মোশে দায়ান, আইজ্যাক রবিন, সেনচেম বেগিন ও এরিয়েল শ্যারন । আর ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী নেতারাই স্বাধীনতাকামী আরবদেরকে বিশ্ব দরবারে সন্ত্রাসী বলে চিহিত করে ।...
সন্ত্রাস শব্দটি বাংলা 'ত্রাস' থেকে এসেছে । যার অর্থ-অতিশয় ত্রাস ও ভয়ের পরিবেশ । কোন উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য মানুষের মনে ভীতির সঞ্চার করার প্রয়াস, ভয়াবহ ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরী করা হলো সন্ত্রাস । এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Terror আর সন্ত্রাসবাদের ইংরেজি হলো Terrorism. আধুনিক আরবি ভাষায় সন্ত্রাস শব্দের প্রতিশব্দ হলো 'ইরহাব' যা 'রাহবুন' থেকে এসেছে যার অর্থ ভয়, ভীতিপ্রদর্শন, আতঙ্কিতকরণ । পবিত্র কোরআনে সন্ত্রাসকে দুটি শব্দ দ্বারা বুঝানো হয়েছে তা হলো ফিত্না-ফাসাদ । যার সরল বাংলা হলো সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা ইত্যাদি ।
যুগে যুগে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ
মানবজাতির ইতিহাসে চরমপন্থী সন্ত্রাসী দলের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। প্রাচীন যুগ থেকে ইহুদী উগ্রবাদী ধার্মিকগণ ধর্মীয় আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য সন্ত্রাসী কার্যক্রমের আশ্রয় নিয়েছেন । খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম শতাব্দি ও তার পরবর্তী সময়ে রোমান সাম্রাজ্যের অধীনে বসবাসরত এ সকল ইহুদী নিজেদের ধর্মীয় ও সামাজিক স্বাতন্ত্র্য স্বাধীনতা রক্ষায় ছিল আপসহীন ।
তারা এতখানি চরমপন্থী ছিল যে, যেসকল ইহুদী রোমানদের সাথে সহযোগিতা করত বা সহাবস্থানের মাধ্যমে মিলে মিশে থাকতে চাইতো তাদেরকে এরা গুপ্ত হত্যা করত । এরা এতটাই চরমপন্থী ছিল যে প্রতিপক্ষের হাতে ধরা দেয়ার চাইতে আত্মহত্যাই শ্রেয় বলে মনে করত । তাদেরই উত্তসুরি ইহুদিজাতি কিভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ডকে অন্যায় ভাবে দখল করে কয়েক যুগব্যাপী পাখি শিকারের ন্যায় নিরীহ নিরপরাধ শিশুসহ সবাইকে নির্বিচারে হত্যা করছে তা বিশ্ববাসী তাকিয়ে তাকিয়ে শুধু দেখছে ।
মধ্যযুগীয় পপ-সম্রাটের দ্বন্দ্ব সংঘাতের ইতিহাস অরাজনৈতিক ও অন্ধকার যুগ বলে খ্যাত । এ সময়ে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টানদের অগণিত যুদ্ধ ও যুদ্ধবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অসংখ্য ঘটনা ঘটে । রাজনীতি, ক্ষমতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা এমন পর্যায়ে পোঁছেছিল যে, জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনায় মনোনিবেশকারী প্রায় ৩৫ হাজার জ্ঞান পিপাসুকে জ্বলন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করার যে জঘন্য ইতিহাস তা বিশ্ববাসী আজ ও ভুলতে পারেনি ।
ইতিহাস থেকে আমরা ১৯৬০ এর দশকে আরো একটি চরমপন্থী আন্দোলনের কথা জানতে পারি । ইতালির রেড ব্রিগেড এবং জার্মানির রেড আর্মি ছিল সে সময়কার সবথেকে নামকরা সন্ত্রাসবাদী সংগঠন । এ সময় ইতালির মুসোলিনি ও জার্মানির হিটলারের ফ্যাসিবাদী ও সন্ত্রাসবাদের কথা সকলেরই জানা ।
শীতল যুদ্ধের সময়কার কথিত পরাশক্তি সোভিয়েত কমিউনিস্ট জুজুর ভয় দেখিয়ে মুসলিম প্রধান দেশগুলিতে ইসলামকে হেয় প্রতিপন্ন করার মানসে ইসলামী চরম্পন্থার জন্ম দেয়া হয় । তার ফলে বিশ্ব আজ সত্যিকার অর্থে উগ্র ধর্মীয় জঙ্গি সন্ত্রাসবাদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে । একশ্রেণীর প্রকৃত ধর্মীয় জ্ঞানহীন ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মের অপব্যাখ্যা করে কালজয়ী চিরঞ্জীব ইসলাম ধর্মকে বিতর্কের মধ্যে ফেলে সারাবিশ্ব জুড়ে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দিয়েছে । ইরাক, লিবিয়া, ও সিরিয়ায় ইসলামপন্থী জঙ্গি সংগঠন আই এস এর উত্থানের পর মার্কিন সোভিয়েত জোটের অপারেশান ইনহারেন্ট রিজল্ভড ২০১৪ সালে ৮ আগস্ট শুরু হওয়া অভিযান এখনো চলছে ।
"মধ্যযুগীয় পপ-সম্রাটের দ্বন্দ্ব সংঘাতের ইতিহাস অরাজনৈতিক ও অন্ধকার যুগ বলে খ্যাত । এ সময়ে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টানদের অগণিত যুদ্ধ ও যুদ্ধবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অসংখ্য ঘটনা ঘটে । রাজনীতি, ক্ষমতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা এমন পর্যায়ে পোঁছেছিল যে, জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনায় মনোনিবেশকারী প্রায় ৩৫ হাজার জ্ঞান পিপাসুকে জ্বলন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করার যে জঘন্য ইতিহাস তা বিশ্ববাসী আজ ও ভুলতে পারেনি ।..."
সন্ত্রসবাদ নতুন কিছু নয় । ১৮৮১ সালে সন্ত্রসীদের হাতে খুন হন রাশিয়ার জার দ্বিতীয় আলেকজান্ডার ও তার ২১ জন সঙ্গী । ১৯০১ সালে সন্ত্রাসীরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ম্যাককিনলে ও ইতালীর রাজা প্রথম হামবার্ডকে হত্যা করে । অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্চ ডি উক ফ্রান্সিস ফার্ডিনান্ড সস্ত্রীক সন্ত্রাসিদের হাতে খুন হওয়ার কারণেই প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয় । এই সকল হত্যাকাণ্ড যদিও মুসলমানরা করেনি তথাপিও এগুলোকে সন্ত্রাসবাদ বলা হয় ।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর ফিলিস্তিনে হাগানা, ইরগুন ও স্টান গ্যাংয়ের মতো ইহুদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো আরব দেশগুলিতে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালায় । ফিলিস্তিনের তৎকালীন ব্রিটিশ শাসক ও এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসবাদী বলেই অভিহিত করেন । পরবর্তীতে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এসব সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর বহু নেতাই রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন । এদের মধ্যে মোশে দায়ান, আইজ্যাক রবিন, সেনচেম বেগিন ও এরিয়েল শ্যারন । আর ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী নেতারাই স্বাধীনতাকামী আরবদেরকে বিশ্ব দরবারে সন্ত্রাসী বলে চিহিত করে ।
১৯৬৮ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত জার্মানির বাদে-মেইনহুফ গ্যাং শত শত মানুষকে হত্যা করে । ১৯৯৫ সালের দিকে জাপানের রেড আর্মি ও উসশিনরিকির জন্ম হয় যারা টোকিওর পাতাল রেলে হামলা চালিয়ে বহু মানুষকে হত্যা করে । এভাবে প্রায় ১০০ বছর ধরে এই সন্ত্রাসী অপতৎপরতা চলতে থাকে।
উগান্ডার 'লর্ডস স্যালভেশন আর্মি' পুরো আফ্রিকা মহাদেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে । শ্রীলংকার তামিল টাইগাররা বিশ্বের সবচেয়ে নিষ্ঠুর ও ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী বলে পরিচিতি লাভ করে । ভারতের আসামের উলফাদের প্রধান লক্ষ্য মুসলমান নির্মূল করা । ভারত পারমাণবিক শক্তিধর বৃহৎ রাষ্ট্র হলেও এদেশের ৬০০ জেলার ২৮০ জেলায় মাওবাদী সেকুলার সন্ত্রাসীদের শক্ত অবস্থান রয়েছে । গোটা বিশ্বব্যাপী খ্রিস্টান, ইহুদী, হিন্দু, শিখ এমনকি বৌদ্ধদের মধ্যেও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদী অসংখ্য গোষ্ঠী রয়েছে । অপরদিকে তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী, অসাম্প্রদায়িক ও সেক্যুলার নামধারি সন্ত্রাসবাদীদের হাতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশী গণহত্যা সংগঠিত হয় । ব্রিটেনে মুসলমানদের চেয়ে অনেক বেশী মানুষ হত্যা করেছে ক্যাথলিক আই আর এ । লন্ডন ও মাদ্রিদের পাতাল রেলে হামলার স্মৃতি ইউরোপীয়রা কোন দিন ও ভুলতে পারবে না । (ক্রমশ)
লেখক: প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ০৫,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক