দুর্নীতির আগুনে পোড়ে অগ্নিযোদ্ধারা
হারুন উর রশীদ স্বপন
বনানীর এফআর টায়ারে আগুনের ঘটনায় মানুষের জীবন বাঁচাতে গিয়ে নিজেই জীবন দিয়েছেন ফায়ারম্যান সোহেল রানা৷ এই সোহেল রানা বাংলাদেশে পরিচিতি পেয়েছেন একজন বীর যোদ্ধা হিসেবে, একজন অগ্নিযোদ্ধা হিসেবে৷
কিন্তু হয়ত তাঁকে জীবন দিতে হতো না, যদি দুর্নীতি না থাকত ভবন নির্মাণে৷ যদি রাজউক তার দায়িত্ব পালন করতো৷ এই দুর্নীতি বা অসততা শুধু যে আর্থিক, তা নয়৷ মানসিকতায় দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে৷ আর তাই যদি না হবে, তাহলে পুরান ঢাকার চকবাজারের বাড়িওয়ালারা কেন বেশি ভাড়ার লোভে কেমিক্যাল ব্যবসায়ীদের কাছে বাসা ভাড়া দেন৷ যাঁরা বসবাসের জন্য ভাড়া নেন, তাঁরা তো অত ভাড়া দিতে পারবেন না৷ তাই তাঁরা সেখানে সহজে বাসা ভাড়া পান না৷ আর ধরুন বনানীর এফআর টাওয়ারের কথা৷ একটি বহুতল ভবন৷ কিন্তু মালিকপক্ষ কোনো ফায়ার সিস্টেমই গড়ে তোলেননি৷ অথচ ভাড়া দিয়েছেন৷ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে ফ্লোর ভাড়াও দিয়েছেন৷ যাঁরা সেখানে থাকবেন, তাঁদের জীবনের কথা চিন্তা করেননি৷ ব্যবসাটাকেই বড় করে দেখেছেন৷
এ তো গেল অসৎ মানসিকতার কথা৷ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির কথায় পরে আসছি৷ তার আগে আবার ফিরে যাই অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানার কথায়৷ ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীতে এফআর টাওয়ারের আগুনে আটকেপড়াদের উদ্ধার করতে গিয়ে গুরুতর আহত হন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহেল রানা৷ ভবনে আটকেপড়া মানুষদের জীবন বাঁচানো এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অভিযানে তৎপর ছিলেন অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানা৷ ফায়ার সার্ভিসের উঁচু ল্যাডারে (মই) উঠে উদ্ধারকাজ করার এক পর্যায়ে তাঁর শরীরে লাগানো নিরাপত্তা হুকটি মইয়ের সঙ্গে আটকে যায়৷ এরপর মই থেকে পিছলে পড়ে যান তিনি৷ ঝুলতে থাকেন বিপজ্জনকভাবে৷ তাঁর একটি পা ভেঙে যায়, গুরুতর আঘাত পান বুকে৷ ঢাকায় চিকিৎসার পর তাঁকে আরো উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরও পাঠানো হয়েছিল৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচিয়ে রাখা যায়নি৷ ৮ এপ্রিল তিনি সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে মারা যান৷
সরকার বছরে মাথাপিছু মাত্র ত্রিশ টাকা ব্যয় করছে অগ্নিনিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনা মোকাবেলায়৷ মাত্র ১১ হাজারের জনবল নিয়ে লড়ছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স৷ চাহিদা অনুযায়ী সক্ষমতা বাড়াতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি৷
সোহেল রানারা পোড়ে, কিন্তু...
সোহেল রানা ছিলেন একজন ফায়ারম্যান৷ পড়াশোনাও বেশি করেননি৷ তাঁর বেতন স্কেল ছিল ৮ হাজার টাকা৷ সবমিলিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতন পেতেন৷ যখন কোথাও আগুন লাগে, তখন এই স্বল্প বেতনের ফায়ারম্যানরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুনের বিরুদ্ধে লড়াই করেন৷ আগুন থেকে মানুষের জীবন আর সম্পদ বাঁচাতে এগিয়ে যান৷ তাঁরা জীবন দেন৷ দায়িত্ববোধই তাঁদের কাছে বড়৷ কত বেতন পান, সংসার চলে কিনা – তা তাঁদের বিবেচনায় থাকে না৷ তাঁদের বিবেচনায় থাকে মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য৷ কিন্তু যাঁরা উচ্চ বেতনে চাকরি করেন, অনেক পড়াশুনা করেছেন, রাষ্ট্র অনেক সুযোগ-সুবিধা দেয়, তাঁরা কি তাঁদের দায়িত্ব পালন করছেন?
এফআর টওয়ারে আগুন লাগার পর আমরা যেসব তথ্য জানতে পেরেছি তার অন্যতম হলো –
১. ভবনটিতে কোনো ফায়ার সিস্টেম ছিল না
২. কোনো ফায়ার অ্যালার্ম বাজেনি
৩. নিজস্ব কোনো ফায়ার টিম নেই
৪. ২৩ তলা ভনটির পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে
এই তথ্যগুলো কিন্তু আমাদের রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে৷ আমরা সাধারণ মানুষ এগুলো আগে জানতে পারি না, বুঝতেও পারি না৷ কারণ, আমরা তো আর ভবন ও অগ্নি নিরপত্তাবিশেষজ্ঞ নই৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভবনে আগুন লাগার পর অনেক জীবন আগুনে দগ্ধ হওয়ার পর আমাদের কেন এসব তথ্য জানানো হয়? যাঁদের জানার, তাঁরা কি আগে জানতেন না?
ড্রোনের সুবিধা হলো এটি নীচে দাঁড়িয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ কয়েকটি কোম্পানি এরই মধ্যে ফায়ারফাইটিং ড্রোন বাজারে ছেড়েছে৷ যেখানে এখন পর্যন্ত ক্রেন দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ মিটারের কিছু বেশি উচ্চতায় পৌঁছানো যায়, সেখানে অ্যারোনেস কোম্পানির ড্রোনগুলো ৩শ’ থেকে ৪শ’ মিটার উচ্চতায় যেতে পারে এবং এগুলো মিনিটে ১০০ লিটার গতিতে পানি ছিটাতে পারে৷ শুধু তাই নয় ১৪৫ কিলোগ্রাম পর্যন্ত ওজনের কোনো ব্যক্তিকেও এটি তুলে আনতে পারে৷
আগে না জানার কোনো কারণ নেই৷ এটা দেখার রাজউকের যেমন দায়িত্ব, তেমনি দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসের৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, রাজউক যখন বলে, পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তখন রাজউকের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন ওঠে৷ এটা কী করে সম্ভব যে, রাজউক থাকতে তাদের অগোচরে বনানীর মতো একটি জনবহুল জায়গায় একটি বহুতল ভবনের পাঁচটি ফ্লোর নির্মাণ করা হলো! এটা কি বস্তবে সম্ভব? এটা কেউ বিশ্বাস করবেন? অন্তত আমি বিশ্বাস করি না৷ আমি মনে করি, রাজউক-এর অনুমতি নিয়েই এটা করা হয়েছে৷ আর এই অনুমতির মধ্যেই আছে আসল ব্যবসা, আসল দুর্নীতি৷ তার বড় প্রমাণ ওই বাড়তি পাঁচ তলার কোনো ধরনের নথি প্রথমে খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হলেও, এখন ফটোকপি পাওয়ার কথা বলছে রাজউক৷ আমি মনে করি, এই ফটোকপি রাজউককে ভবন মালিক দিয়েছেন৷ রাজউকের কাছে ছিল না৷ কিন্তু মূল কপি পাওয়া না গেলে এর সত্যতা নির্ধারণ কঠিন হবে৷ আমার মনে হয়, রাজউক-এ যদি তল্লাশি চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে যে, এ রকম আরো অনেক ভবনের নথি নেই৷ নথি গায়েব করে ফেলা হয়েছে৷ আর এর অনেক কারণও আছে –
১. রাউজকের এক শ্রেণির কর্মকর্তা অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমতি করিয়ে দেয়
২. এর পিছনে আছে বড় অংকের অর্থের লেনদেন
৩. এসব নথি থাকলে ভবিষ্যতে যারা এই অনুমোদন প্রক্রিয়ায় যুক্ত, তাদের বিপদ হতে পারে৷
৪. নথি গায়েব করে ভবিষ্যৎ নিরাপদ রাখার চেষ্টা করা হয়
৫. মূল নথি না থাকলে, পরে কোনো সমস্যা হলে ভবনটাকে অবৈধ বলে কর্মকর্তারা নিজেদের রক্ষা করতে পরেন
লক্ষ্য করবেন – এফ আর টাওয়ারের আগুনের ঘটনায় জমি ও ভবন মালিক এবং ডেভেলপারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে৷ তাঁদের মধ্যে দু'জন গ্রেপ্তারও হয়েছেন৷ কিন্তু রাজউক-এর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি আর তাঁদের কেউই গ্রেপ্তারও হননি৷ এটাই রাজউক থেকে ভবন নির্মাণের নথি গায়েবের আসল রহস্য৷ আর এখানেই দুর্নীতির গ্রন্থি৷
দুর্নীতি দেখা যায়, বোঝাও যায়
ফায়ার সার্ভিসের আইনে ঢাকা শহরে ছয় তলার বেশি ভবন নির্মাণ করতে হলেই ফায়ার ক্লিয়ারেন্স লাগবে৷ আর রাজউকের আইনে এটা আট তলার বেশি৷ একই দেশে দুই আইন৷ আর রাজউক তাদের আইনকেই প্রাধান্য দেয়৷ তারা ফায়ার সার্ভিসকে পাত্তা দেয় না৷ আর ফায়ার সার্ভিসের কোনো ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নেই, তবে মামলা করতে পারে৷ কিন্তু মামলা করলেও সেই মামলার বিরুদ্ধে স্টে অর্ডার আনা কোনো কঠিন কাজ নয়৷ তাই ফায়ার সার্ভিসকে আমরা বলতে পারি, ‘ঢাল নাই তলোয়ার নাই, নিধিরাম সর্দার'৷ গত এক বছরে তারা পাঁচ হাজারেরও বেশি ভবনকে নোটিস দিয়েছে৷ আগুন ঝুঁকির কথা জানিয়েছে৷ ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হলে ঐসব ভবনের ফায়ার ‘সিস্টেম' কেমন হতে হবে, তা-ও জানাতে হবে৷ তবে তাতে শতকরা ৪-৫ জনের বেশি ভবন মালিক সাড়া দেননি৷ তাঁরা অর্থ খরচের কথা চিন্তা করে মানুষের জীবনকে আগুনের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন৷ কিন্তু আমি এ-ও মনে করি, ফায়ার সার্ভিস তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নেই বলে শুধু নোটিস দিয়েই বসে থাকতে পারে না৷ তারা অনেক উদ্যোগ নিতে পারে৷ তারা যা করতে পারে, তা হলো –
১. ভবনটি যে আগুন ঝুঁকিতে আছে, তা ভবনে বড় সাইনবোর্ড লাগিয়ে জানিয়ে দিতে পারে৷
২. এ ধরনের ভবনের তালিকা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারে৷
৩. রাজউক ও সিটি কর্পোরেশনকে জানিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করতে পারে৷
৪. তারা ফায়ার নিরাপত্তা নিয়ে দৃশ্যমান অভিযান পরিচালনা করতে পারে৷
এসব করলে এক ধরনের সামাজিক চাপ সৃষ্টি হয়, যা রাজউক এবং সিটি কর্পোরেশনকে আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করবে৷ কিন্তু ফায়ার সার্ভিস এসব কাজ করে বলে আমার জানা নেই৷
মূল চক্র রাজউকে
ভবন নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় রাজউক৷ আর এই অনুমোদনে তারা আইনের অনৈতিক সুযোগ নেয়৷ ফায়ার সার্ভিস যখন অনুমোদন দেয় না, তখন আট তলার আইন দেখিয়ে অনুমোদন দেয়ার এই যে হিড়িক, এর মধ্যে আছে দুর্নীতি৷ আর ভবনটি নির্মাণের পর দেখতে হবে যে, অনুমোদনের শর্ত পালিত হচ্ছে কিনা৷ ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ আইন পরিবর্তন করে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের বিধান করা হয়৷ এই বিধান অনুযায়ী, ভবন নির্মাণের পর রাজউক এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি ভবনটির অনুমোদিত নকশা এবং সব নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছে কিনা, তা দেখে ব্যবহারের ছাড়পত্র দেবে৷ তারপর গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন দেয়া হবে৷ অর্থাৎ, ভবনটি ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হবে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের পর৷ কিন্তু রাজউক এই দায়িত্ব পালন করছে না৷ ২০০৮ সালের পর থেকে ঢাকা শহরে ৪০ হাজার ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, কিন্তু অকুপেন্সি সার্টিফিকেট নিয়েছে মাত্র ১৬১টি ভবন৷ তাহলে প্রশ্ন – অকুপেন্সি সার্টিফিকেট ছাড়া এত ভবন কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে? এটাকে আমি শুধু রাজউকের অবহেলা বলতে নারাজ৷ আমি মনে করি, এখানে অর্থের মচ্ছব হয়েছে৷
রাজউক নিজেই গত বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন এলাকার দুই লাখ ৪ হাজার ভবনের ওপর জরিপ চালায়৷ এই ভবনগুলো তিন তলা বা তার বেশি উচ্চতার – তারা ওই জরিপে দেখতে পায়, প্রতি ১০টি ভবনের ৯টিই অনুমোদন ও নকশার বাইরে গিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ ২ লাখ ৪ হাজার ১০৬টি ভবনের মধ্যে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৫টি ভবন নিয়ম ভঙ্গ করে নির্মাণ করা হয়েছে৷ শতকরা হিসেবে এটা ৬৬ দশমিক ১১ ভাগ৷
তাহলে রাজউক কী করছে? এ নিয়ে আমি নিজেই কথা বলেছিলাম রাজউক চেয়ারম্যানের সঙ্গে৷ জানতে চেয়েছিলাম, জরিপের পর কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কিনা৷ তাছাড়া নকশার বাইরে গিয়ে কিভাবে এসব ভবন তৈরি হলো? রাজউকের চোখে পড়েনি? তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি৷ শুধু বলেছেন, ‘‘ব্যবস্থা নেয়া শুরু করব৷'' আসলে এসব কিছুই রাজউকের ইন্সপেক্টর ও সংশ্লিষ্টরা জানেন৷ এভাবে যদি অবৈধ কাজ না হয়, তাহলে পয়সা আসে কীভাবে? সবাই যদি নিয়ম মানে, তাহলে রাজউকের দুর্নীতিবাজরা বাণিজ্য করবেন কীভাবে? রাজউকের সাবেক এক চেয়ারম্যান আমাকে একবার বলেছিলেন, ‘‘যেভাবে চোর বেড়েছে, তাতে তো আমাকেই সব কিছু সরেজমিন গিয়ে দেখতে হবে৷ সেটা একজন মানুষের পক্ষে কীভাবে সম্ভব? আমি তো চক্রবন্দি হয়ে পড়েছি৷'' তিনি এ কথা তখন বললেও, তাকেও দেখিনি কোনো দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে৷
আওয়াজ নেই কেন?
এফআর টাওয়ারের আগুনের পর রাজউক ২৪টি টিম করে ঢাকা শহরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে৷ আর এবার আগুনের ঝুঁকির বিষয়টি নাকি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে৷ ১ এপ্রিল থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে৷ ১৫ দিনের মধ্যে এই কাজটি শেষ হওয়ার কথা৷ ১৫ দিন শেষ হয়েছে, কিন্তু কোনো আওয়াজ পাচ্ছি না৷ আওয়াজ কি হবে? না এবারও চাপ পড়ে যাবে?
সূত্র: ডয়চে ভেলে
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২২,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের