দুর্নীতির আগুনে পোড়ে অগ্নিযোদ্ধারা
হারুন উর রশীদ স্বপন
বনানীর এফআর টায়ারে আগুনের ঘটনায় মানুষের জীবন বাঁচাতে গিয়ে নিজেই জীবন দিয়েছেন ফায়ারম্যান সোহেল রানা৷ এই সোহেল রানা বাংলাদেশে পরিচিতি পেয়েছেন একজন বীর যোদ্ধা হিসেবে, একজন অগ্নিযোদ্ধা হিসেবে৷
কিন্তু হয়ত তাঁকে জীবন দিতে হতো না, যদি দুর্নীতি না থাকত ভবন নির্মাণে৷ যদি রাজউক তার দায়িত্ব পালন করতো৷ এই দুর্নীতি বা অসততা শুধু যে আর্থিক, তা নয়৷ মানসিকতায় দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে৷ আর তাই যদি না হবে, তাহলে পুরান ঢাকার চকবাজারের বাড়িওয়ালারা কেন বেশি ভাড়ার লোভে কেমিক্যাল ব্যবসায়ীদের কাছে বাসা ভাড়া দেন৷ যাঁরা বসবাসের জন্য ভাড়া নেন, তাঁরা তো অত ভাড়া দিতে পারবেন না৷ তাই তাঁরা সেখানে সহজে বাসা ভাড়া পান না৷ আর ধরুন বনানীর এফআর টাওয়ারের কথা৷ একটি বহুতল ভবন৷ কিন্তু মালিকপক্ষ কোনো ফায়ার সিস্টেমই গড়ে তোলেননি৷ অথচ ভাড়া দিয়েছেন৷ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে ফ্লোর ভাড়াও দিয়েছেন৷ যাঁরা সেখানে থাকবেন, তাঁদের জীবনের কথা চিন্তা করেননি৷ ব্যবসাটাকেই বড় করে দেখেছেন৷
এ তো গেল অসৎ মানসিকতার কথা৷ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির কথায় পরে আসছি৷ তার আগে আবার ফিরে যাই অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানার কথায়৷ ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীতে এফআর টাওয়ারের আগুনে আটকেপড়াদের উদ্ধার করতে গিয়ে গুরুতর আহত হন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহেল রানা৷ ভবনে আটকেপড়া মানুষদের জীবন বাঁচানো এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অভিযানে তৎপর ছিলেন অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানা৷ ফায়ার সার্ভিসের উঁচু ল্যাডারে (মই) উঠে উদ্ধারকাজ করার এক পর্যায়ে তাঁর শরীরে লাগানো নিরাপত্তা হুকটি মইয়ের সঙ্গে আটকে যায়৷ এরপর মই থেকে পিছলে পড়ে যান তিনি৷ ঝুলতে থাকেন বিপজ্জনকভাবে৷ তাঁর একটি পা ভেঙে যায়, গুরুতর আঘাত পান বুকে৷ ঢাকায় চিকিৎসার পর তাঁকে আরো উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরও পাঠানো হয়েছিল৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচিয়ে রাখা যায়নি৷ ৮ এপ্রিল তিনি সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে মারা যান৷
সরকার বছরে মাথাপিছু মাত্র ত্রিশ টাকা ব্যয় করছে অগ্নিনিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনা মোকাবেলায়৷ মাত্র ১১ হাজারের জনবল নিয়ে লড়ছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স৷ চাহিদা অনুযায়ী সক্ষমতা বাড়াতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি৷
সোহেল রানারা পোড়ে, কিন্তু...
সোহেল রানা ছিলেন একজন ফায়ারম্যান৷ পড়াশোনাও বেশি করেননি৷ তাঁর বেতন স্কেল ছিল ৮ হাজার টাকা৷ সবমিলিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতন পেতেন৷ যখন কোথাও আগুন লাগে, তখন এই স্বল্প বেতনের ফায়ারম্যানরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুনের বিরুদ্ধে লড়াই করেন৷ আগুন থেকে মানুষের জীবন আর সম্পদ বাঁচাতে এগিয়ে যান৷ তাঁরা জীবন দেন৷ দায়িত্ববোধই তাঁদের কাছে বড়৷ কত বেতন পান, সংসার চলে কিনা – তা তাঁদের বিবেচনায় থাকে না৷ তাঁদের বিবেচনায় থাকে মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য৷ কিন্তু যাঁরা উচ্চ বেতনে চাকরি করেন, অনেক পড়াশুনা করেছেন, রাষ্ট্র অনেক সুযোগ-সুবিধা দেয়, তাঁরা কি তাঁদের দায়িত্ব পালন করছেন?
এফআর টওয়ারে আগুন লাগার পর আমরা যেসব তথ্য জানতে পেরেছি তার অন্যতম হলো –
১. ভবনটিতে কোনো ফায়ার সিস্টেম ছিল না
২. কোনো ফায়ার অ্যালার্ম বাজেনি
৩. নিজস্ব কোনো ফায়ার টিম নেই
৪. ২৩ তলা ভনটির পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে
এই তথ্যগুলো কিন্তু আমাদের রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে৷ আমরা সাধারণ মানুষ এগুলো আগে জানতে পারি না, বুঝতেও পারি না৷ কারণ, আমরা তো আর ভবন ও অগ্নি নিরপত্তাবিশেষজ্ঞ নই৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভবনে আগুন লাগার পর অনেক জীবন আগুনে দগ্ধ হওয়ার পর আমাদের কেন এসব তথ্য জানানো হয়? যাঁদের জানার, তাঁরা কি আগে জানতেন না?
ড্রোনের সুবিধা হলো এটি নীচে দাঁড়িয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ কয়েকটি কোম্পানি এরই মধ্যে ফায়ারফাইটিং ড্রোন বাজারে ছেড়েছে৷ যেখানে এখন পর্যন্ত ক্রেন দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ মিটারের কিছু বেশি উচ্চতায় পৌঁছানো যায়, সেখানে অ্যারোনেস কোম্পানির ড্রোনগুলো ৩শ’ থেকে ৪শ’ মিটার উচ্চতায় যেতে পারে এবং এগুলো মিনিটে ১০০ লিটার গতিতে পানি ছিটাতে পারে৷ শুধু তাই নয় ১৪৫ কিলোগ্রাম পর্যন্ত ওজনের কোনো ব্যক্তিকেও এটি তুলে আনতে পারে৷
আগে না জানার কোনো কারণ নেই৷ এটা দেখার রাজউকের যেমন দায়িত্ব, তেমনি দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসের৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, রাজউক যখন বলে, পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তখন রাজউকের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন ওঠে৷ এটা কী করে সম্ভব যে, রাজউক থাকতে তাদের অগোচরে বনানীর মতো একটি জনবহুল জায়গায় একটি বহুতল ভবনের পাঁচটি ফ্লোর নির্মাণ করা হলো! এটা কি বস্তবে সম্ভব? এটা কেউ বিশ্বাস করবেন? অন্তত আমি বিশ্বাস করি না৷ আমি মনে করি, রাজউক-এর অনুমতি নিয়েই এটা করা হয়েছে৷ আর এই অনুমতির মধ্যেই আছে আসল ব্যবসা, আসল দুর্নীতি৷ তার বড় প্রমাণ ওই বাড়তি পাঁচ তলার কোনো ধরনের নথি প্রথমে খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হলেও, এখন ফটোকপি পাওয়ার কথা বলছে রাজউক৷ আমি মনে করি, এই ফটোকপি রাজউককে ভবন মালিক দিয়েছেন৷ রাজউকের কাছে ছিল না৷ কিন্তু মূল কপি পাওয়া না গেলে এর সত্যতা নির্ধারণ কঠিন হবে৷ আমার মনে হয়, রাজউক-এ যদি তল্লাশি চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে যে, এ রকম আরো অনেক ভবনের নথি নেই৷ নথি গায়েব করে ফেলা হয়েছে৷ আর এর অনেক কারণও আছে –
১. রাউজকের এক শ্রেণির কর্মকর্তা অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমতি করিয়ে দেয়
২. এর পিছনে আছে বড় অংকের অর্থের লেনদেন
৩. এসব নথি থাকলে ভবিষ্যতে যারা এই অনুমোদন প্রক্রিয়ায় যুক্ত, তাদের বিপদ হতে পারে৷
৪. নথি গায়েব করে ভবিষ্যৎ নিরাপদ রাখার চেষ্টা করা হয়
৫. মূল নথি না থাকলে, পরে কোনো সমস্যা হলে ভবনটাকে অবৈধ বলে কর্মকর্তারা নিজেদের রক্ষা করতে পরেন
লক্ষ্য করবেন – এফ আর টাওয়ারের আগুনের ঘটনায় জমি ও ভবন মালিক এবং ডেভেলপারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে৷ তাঁদের মধ্যে দু'জন গ্রেপ্তারও হয়েছেন৷ কিন্তু রাজউক-এর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি আর তাঁদের কেউই গ্রেপ্তারও হননি৷ এটাই রাজউক থেকে ভবন নির্মাণের নথি গায়েবের আসল রহস্য৷ আর এখানেই দুর্নীতির গ্রন্থি৷
দুর্নীতি দেখা যায়, বোঝাও যায়
ফায়ার সার্ভিসের আইনে ঢাকা শহরে ছয় তলার বেশি ভবন নির্মাণ করতে হলেই ফায়ার ক্লিয়ারেন্স লাগবে৷ আর রাজউকের আইনে এটা আট তলার বেশি৷ একই দেশে দুই আইন৷ আর রাজউক তাদের আইনকেই প্রাধান্য দেয়৷ তারা ফায়ার সার্ভিসকে পাত্তা দেয় না৷ আর ফায়ার সার্ভিসের কোনো ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নেই, তবে মামলা করতে পারে৷ কিন্তু মামলা করলেও সেই মামলার বিরুদ্ধে স্টে অর্ডার আনা কোনো কঠিন কাজ নয়৷ তাই ফায়ার সার্ভিসকে আমরা বলতে পারি, ‘ঢাল নাই তলোয়ার নাই, নিধিরাম সর্দার'৷ গত এক বছরে তারা পাঁচ হাজারেরও বেশি ভবনকে নোটিস দিয়েছে৷ আগুন ঝুঁকির কথা জানিয়েছে৷ ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হলে ঐসব ভবনের ফায়ার ‘সিস্টেম' কেমন হতে হবে, তা-ও জানাতে হবে৷ তবে তাতে শতকরা ৪-৫ জনের বেশি ভবন মালিক সাড়া দেননি৷ তাঁরা অর্থ খরচের কথা চিন্তা করে মানুষের জীবনকে আগুনের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন৷ কিন্তু আমি এ-ও মনে করি, ফায়ার সার্ভিস তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নেই বলে শুধু নোটিস দিয়েই বসে থাকতে পারে না৷ তারা অনেক উদ্যোগ নিতে পারে৷ তারা যা করতে পারে, তা হলো –
১. ভবনটি যে আগুন ঝুঁকিতে আছে, তা ভবনে বড় সাইনবোর্ড লাগিয়ে জানিয়ে দিতে পারে৷
২. এ ধরনের ভবনের তালিকা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারে৷
৩. রাজউক ও সিটি কর্পোরেশনকে জানিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করতে পারে৷
৪. তারা ফায়ার নিরাপত্তা নিয়ে দৃশ্যমান অভিযান পরিচালনা করতে পারে৷
এসব করলে এক ধরনের সামাজিক চাপ সৃষ্টি হয়, যা রাজউক এবং সিটি কর্পোরেশনকে আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করবে৷ কিন্তু ফায়ার সার্ভিস এসব কাজ করে বলে আমার জানা নেই৷
মূল চক্র রাজউকে
ভবন নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় রাজউক৷ আর এই অনুমোদনে তারা আইনের অনৈতিক সুযোগ নেয়৷ ফায়ার সার্ভিস যখন অনুমোদন দেয় না, তখন আট তলার আইন দেখিয়ে অনুমোদন দেয়ার এই যে হিড়িক, এর মধ্যে আছে দুর্নীতি৷ আর ভবনটি নির্মাণের পর দেখতে হবে যে, অনুমোদনের শর্ত পালিত হচ্ছে কিনা৷ ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ আইন পরিবর্তন করে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের বিধান করা হয়৷ এই বিধান অনুযায়ী, ভবন নির্মাণের পর রাজউক এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি ভবনটির অনুমোদিত নকশা এবং সব নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছে কিনা, তা দেখে ব্যবহারের ছাড়পত্র দেবে৷ তারপর গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন দেয়া হবে৷ অর্থাৎ, ভবনটি ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হবে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের পর৷ কিন্তু রাজউক এই দায়িত্ব পালন করছে না৷ ২০০৮ সালের পর থেকে ঢাকা শহরে ৪০ হাজার ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, কিন্তু অকুপেন্সি সার্টিফিকেট নিয়েছে মাত্র ১৬১টি ভবন৷ তাহলে প্রশ্ন – অকুপেন্সি সার্টিফিকেট ছাড়া এত ভবন কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে? এটাকে আমি শুধু রাজউকের অবহেলা বলতে নারাজ৷ আমি মনে করি, এখানে অর্থের মচ্ছব হয়েছে৷
রাজউক নিজেই গত বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন এলাকার দুই লাখ ৪ হাজার ভবনের ওপর জরিপ চালায়৷ এই ভবনগুলো তিন তলা বা তার বেশি উচ্চতার – তারা ওই জরিপে দেখতে পায়, প্রতি ১০টি ভবনের ৯টিই অনুমোদন ও নকশার বাইরে গিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ ২ লাখ ৪ হাজার ১০৬টি ভবনের মধ্যে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৫টি ভবন নিয়ম ভঙ্গ করে নির্মাণ করা হয়েছে৷ শতকরা হিসেবে এটা ৬৬ দশমিক ১১ ভাগ৷
তাহলে রাজউক কী করছে? এ নিয়ে আমি নিজেই কথা বলেছিলাম রাজউক চেয়ারম্যানের সঙ্গে৷ জানতে চেয়েছিলাম, জরিপের পর কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কিনা৷ তাছাড়া নকশার বাইরে গিয়ে কিভাবে এসব ভবন তৈরি হলো? রাজউকের চোখে পড়েনি? তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি৷ শুধু বলেছেন, ‘‘ব্যবস্থা নেয়া শুরু করব৷'' আসলে এসব কিছুই রাজউকের ইন্সপেক্টর ও সংশ্লিষ্টরা জানেন৷ এভাবে যদি অবৈধ কাজ না হয়, তাহলে পয়সা আসে কীভাবে? সবাই যদি নিয়ম মানে, তাহলে রাজউকের দুর্নীতিবাজরা বাণিজ্য করবেন কীভাবে? রাজউকের সাবেক এক চেয়ারম্যান আমাকে একবার বলেছিলেন, ‘‘যেভাবে চোর বেড়েছে, তাতে তো আমাকেই সব কিছু সরেজমিন গিয়ে দেখতে হবে৷ সেটা একজন মানুষের পক্ষে কীভাবে সম্ভব? আমি তো চক্রবন্দি হয়ে পড়েছি৷'' তিনি এ কথা তখন বললেও, তাকেও দেখিনি কোনো দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে৷
আওয়াজ নেই কেন?
এফআর টাওয়ারের আগুনের পর রাজউক ২৪টি টিম করে ঢাকা শহরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে৷ আর এবার আগুনের ঝুঁকির বিষয়টি নাকি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে৷ ১ এপ্রিল থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে৷ ১৫ দিনের মধ্যে এই কাজটি শেষ হওয়ার কথা৷ ১৫ দিন শেষ হয়েছে, কিন্তু কোনো আওয়াজ পাচ্ছি না৷ আওয়াজ কি হবে? না এবারও চাপ পড়ে যাবে?
সূত্র: ডয়চে ভেলে
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২২,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ: আপিলে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা