দুর্নীতির আগুনে পোড়ে অগ্নিযোদ্ধারা
হারুন উর রশীদ স্বপন
বনানীর এফআর টায়ারে আগুনের ঘটনায় মানুষের জীবন বাঁচাতে গিয়ে নিজেই জীবন দিয়েছেন ফায়ারম্যান সোহেল রানা৷ এই সোহেল রানা বাংলাদেশে পরিচিতি পেয়েছেন একজন বীর যোদ্ধা হিসেবে, একজন অগ্নিযোদ্ধা হিসেবে৷
কিন্তু হয়ত তাঁকে জীবন দিতে হতো না, যদি দুর্নীতি না থাকত ভবন নির্মাণে৷ যদি রাজউক তার দায়িত্ব পালন করতো৷ এই দুর্নীতি বা অসততা শুধু যে আর্থিক, তা নয়৷ মানসিকতায় দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে৷ আর তাই যদি না হবে, তাহলে পুরান ঢাকার চকবাজারের বাড়িওয়ালারা কেন বেশি ভাড়ার লোভে কেমিক্যাল ব্যবসায়ীদের কাছে বাসা ভাড়া দেন৷ যাঁরা বসবাসের জন্য ভাড়া নেন, তাঁরা তো অত ভাড়া দিতে পারবেন না৷ তাই তাঁরা সেখানে সহজে বাসা ভাড়া পান না৷ আর ধরুন বনানীর এফআর টাওয়ারের কথা৷ একটি বহুতল ভবন৷ কিন্তু মালিকপক্ষ কোনো ফায়ার সিস্টেমই গড়ে তোলেননি৷ অথচ ভাড়া দিয়েছেন৷ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে ফ্লোর ভাড়াও দিয়েছেন৷ যাঁরা সেখানে থাকবেন, তাঁদের জীবনের কথা চিন্তা করেননি৷ ব্যবসাটাকেই বড় করে দেখেছেন৷
এ তো গেল অসৎ মানসিকতার কথা৷ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির কথায় পরে আসছি৷ তার আগে আবার ফিরে যাই অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানার কথায়৷ ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীতে এফআর টাওয়ারের আগুনে আটকেপড়াদের উদ্ধার করতে গিয়ে গুরুতর আহত হন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহেল রানা৷ ভবনে আটকেপড়া মানুষদের জীবন বাঁচানো এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অভিযানে তৎপর ছিলেন অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানা৷ ফায়ার সার্ভিসের উঁচু ল্যাডারে (মই) উঠে উদ্ধারকাজ করার এক পর্যায়ে তাঁর শরীরে লাগানো নিরাপত্তা হুকটি মইয়ের সঙ্গে আটকে যায়৷ এরপর মই থেকে পিছলে পড়ে যান তিনি৷ ঝুলতে থাকেন বিপজ্জনকভাবে৷ তাঁর একটি পা ভেঙে যায়, গুরুতর আঘাত পান বুকে৷ ঢাকায় চিকিৎসার পর তাঁকে আরো উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরও পাঠানো হয়েছিল৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচিয়ে রাখা যায়নি৷ ৮ এপ্রিল তিনি সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে মারা যান৷
সরকার বছরে মাথাপিছু মাত্র ত্রিশ টাকা ব্যয় করছে অগ্নিনিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনা মোকাবেলায়৷ মাত্র ১১ হাজারের জনবল নিয়ে লড়ছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স৷ চাহিদা অনুযায়ী সক্ষমতা বাড়াতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি৷
সোহেল রানারা পোড়ে, কিন্তু...
সোহেল রানা ছিলেন একজন ফায়ারম্যান৷ পড়াশোনাও বেশি করেননি৷ তাঁর বেতন স্কেল ছিল ৮ হাজার টাকা৷ সবমিলিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতন পেতেন৷ যখন কোথাও আগুন লাগে, তখন এই স্বল্প বেতনের ফায়ারম্যানরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুনের বিরুদ্ধে লড়াই করেন৷ আগুন থেকে মানুষের জীবন আর সম্পদ বাঁচাতে এগিয়ে যান৷ তাঁরা জীবন দেন৷ দায়িত্ববোধই তাঁদের কাছে বড়৷ কত বেতন পান, সংসার চলে কিনা – তা তাঁদের বিবেচনায় থাকে না৷ তাঁদের বিবেচনায় থাকে মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য৷ কিন্তু যাঁরা উচ্চ বেতনে চাকরি করেন, অনেক পড়াশুনা করেছেন, রাষ্ট্র অনেক সুযোগ-সুবিধা দেয়, তাঁরা কি তাঁদের দায়িত্ব পালন করছেন?
এফআর টওয়ারে আগুন লাগার পর আমরা যেসব তথ্য জানতে পেরেছি তার অন্যতম হলো –
১. ভবনটিতে কোনো ফায়ার সিস্টেম ছিল না
২. কোনো ফায়ার অ্যালার্ম বাজেনি
৩. নিজস্ব কোনো ফায়ার টিম নেই
৪. ২৩ তলা ভনটির পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে
এই তথ্যগুলো কিন্তু আমাদের রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে৷ আমরা সাধারণ মানুষ এগুলো আগে জানতে পারি না, বুঝতেও পারি না৷ কারণ, আমরা তো আর ভবন ও অগ্নি নিরপত্তাবিশেষজ্ঞ নই৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভবনে আগুন লাগার পর অনেক জীবন আগুনে দগ্ধ হওয়ার পর আমাদের কেন এসব তথ্য জানানো হয়? যাঁদের জানার, তাঁরা কি আগে জানতেন না?
ড্রোনের সুবিধা হলো এটি নীচে দাঁড়িয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ কয়েকটি কোম্পানি এরই মধ্যে ফায়ারফাইটিং ড্রোন বাজারে ছেড়েছে৷ যেখানে এখন পর্যন্ত ক্রেন দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ মিটারের কিছু বেশি উচ্চতায় পৌঁছানো যায়, সেখানে অ্যারোনেস কোম্পানির ড্রোনগুলো ৩শ’ থেকে ৪শ’ মিটার উচ্চতায় যেতে পারে এবং এগুলো মিনিটে ১০০ লিটার গতিতে পানি ছিটাতে পারে৷ শুধু তাই নয় ১৪৫ কিলোগ্রাম পর্যন্ত ওজনের কোনো ব্যক্তিকেও এটি তুলে আনতে পারে৷
আগে না জানার কোনো কারণ নেই৷ এটা দেখার রাজউকের যেমন দায়িত্ব, তেমনি দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসের৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, রাজউক যখন বলে, পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তখন রাজউকের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন ওঠে৷ এটা কী করে সম্ভব যে, রাজউক থাকতে তাদের অগোচরে বনানীর মতো একটি জনবহুল জায়গায় একটি বহুতল ভবনের পাঁচটি ফ্লোর নির্মাণ করা হলো! এটা কি বস্তবে সম্ভব? এটা কেউ বিশ্বাস করবেন? অন্তত আমি বিশ্বাস করি না৷ আমি মনে করি, রাজউক-এর অনুমতি নিয়েই এটা করা হয়েছে৷ আর এই অনুমতির মধ্যেই আছে আসল ব্যবসা, আসল দুর্নীতি৷ তার বড় প্রমাণ ওই বাড়তি পাঁচ তলার কোনো ধরনের নথি প্রথমে খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হলেও, এখন ফটোকপি পাওয়ার কথা বলছে রাজউক৷ আমি মনে করি, এই ফটোকপি রাজউককে ভবন মালিক দিয়েছেন৷ রাজউকের কাছে ছিল না৷ কিন্তু মূল কপি পাওয়া না গেলে এর সত্যতা নির্ধারণ কঠিন হবে৷ আমার মনে হয়, রাজউক-এ যদি তল্লাশি চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে যে, এ রকম আরো অনেক ভবনের নথি নেই৷ নথি গায়েব করে ফেলা হয়েছে৷ আর এর অনেক কারণও আছে –
১. রাউজকের এক শ্রেণির কর্মকর্তা অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমতি করিয়ে দেয়
২. এর পিছনে আছে বড় অংকের অর্থের লেনদেন
৩. এসব নথি থাকলে ভবিষ্যতে যারা এই অনুমোদন প্রক্রিয়ায় যুক্ত, তাদের বিপদ হতে পারে৷
৪. নথি গায়েব করে ভবিষ্যৎ নিরাপদ রাখার চেষ্টা করা হয়
৫. মূল নথি না থাকলে, পরে কোনো সমস্যা হলে ভবনটাকে অবৈধ বলে কর্মকর্তারা নিজেদের রক্ষা করতে পরেন
লক্ষ্য করবেন – এফ আর টাওয়ারের আগুনের ঘটনায় জমি ও ভবন মালিক এবং ডেভেলপারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে৷ তাঁদের মধ্যে দু'জন গ্রেপ্তারও হয়েছেন৷ কিন্তু রাজউক-এর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি আর তাঁদের কেউই গ্রেপ্তারও হননি৷ এটাই রাজউক থেকে ভবন নির্মাণের নথি গায়েবের আসল রহস্য৷ আর এখানেই দুর্নীতির গ্রন্থি৷
দুর্নীতি দেখা যায়, বোঝাও যায়
ফায়ার সার্ভিসের আইনে ঢাকা শহরে ছয় তলার বেশি ভবন নির্মাণ করতে হলেই ফায়ার ক্লিয়ারেন্স লাগবে৷ আর রাজউকের আইনে এটা আট তলার বেশি৷ একই দেশে দুই আইন৷ আর রাজউক তাদের আইনকেই প্রাধান্য দেয়৷ তারা ফায়ার সার্ভিসকে পাত্তা দেয় না৷ আর ফায়ার সার্ভিসের কোনো ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নেই, তবে মামলা করতে পারে৷ কিন্তু মামলা করলেও সেই মামলার বিরুদ্ধে স্টে অর্ডার আনা কোনো কঠিন কাজ নয়৷ তাই ফায়ার সার্ভিসকে আমরা বলতে পারি, ‘ঢাল নাই তলোয়ার নাই, নিধিরাম সর্দার'৷ গত এক বছরে তারা পাঁচ হাজারেরও বেশি ভবনকে নোটিস দিয়েছে৷ আগুন ঝুঁকির কথা জানিয়েছে৷ ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হলে ঐসব ভবনের ফায়ার ‘সিস্টেম' কেমন হতে হবে, তা-ও জানাতে হবে৷ তবে তাতে শতকরা ৪-৫ জনের বেশি ভবন মালিক সাড়া দেননি৷ তাঁরা অর্থ খরচের কথা চিন্তা করে মানুষের জীবনকে আগুনের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন৷ কিন্তু আমি এ-ও মনে করি, ফায়ার সার্ভিস তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নেই বলে শুধু নোটিস দিয়েই বসে থাকতে পারে না৷ তারা অনেক উদ্যোগ নিতে পারে৷ তারা যা করতে পারে, তা হলো –
১. ভবনটি যে আগুন ঝুঁকিতে আছে, তা ভবনে বড় সাইনবোর্ড লাগিয়ে জানিয়ে দিতে পারে৷
২. এ ধরনের ভবনের তালিকা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারে৷
৩. রাজউক ও সিটি কর্পোরেশনকে জানিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করতে পারে৷
৪. তারা ফায়ার নিরাপত্তা নিয়ে দৃশ্যমান অভিযান পরিচালনা করতে পারে৷
এসব করলে এক ধরনের সামাজিক চাপ সৃষ্টি হয়, যা রাজউক এবং সিটি কর্পোরেশনকে আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করবে৷ কিন্তু ফায়ার সার্ভিস এসব কাজ করে বলে আমার জানা নেই৷
মূল চক্র রাজউকে
ভবন নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় রাজউক৷ আর এই অনুমোদনে তারা আইনের অনৈতিক সুযোগ নেয়৷ ফায়ার সার্ভিস যখন অনুমোদন দেয় না, তখন আট তলার আইন দেখিয়ে অনুমোদন দেয়ার এই যে হিড়িক, এর মধ্যে আছে দুর্নীতি৷ আর ভবনটি নির্মাণের পর দেখতে হবে যে, অনুমোদনের শর্ত পালিত হচ্ছে কিনা৷ ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ আইন পরিবর্তন করে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের বিধান করা হয়৷ এই বিধান অনুযায়ী, ভবন নির্মাণের পর রাজউক এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি ভবনটির অনুমোদিত নকশা এবং সব নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছে কিনা, তা দেখে ব্যবহারের ছাড়পত্র দেবে৷ তারপর গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন দেয়া হবে৷ অর্থাৎ, ভবনটি ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হবে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের পর৷ কিন্তু রাজউক এই দায়িত্ব পালন করছে না৷ ২০০৮ সালের পর থেকে ঢাকা শহরে ৪০ হাজার ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, কিন্তু অকুপেন্সি সার্টিফিকেট নিয়েছে মাত্র ১৬১টি ভবন৷ তাহলে প্রশ্ন – অকুপেন্সি সার্টিফিকেট ছাড়া এত ভবন কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে? এটাকে আমি শুধু রাজউকের অবহেলা বলতে নারাজ৷ আমি মনে করি, এখানে অর্থের মচ্ছব হয়েছে৷
রাজউক নিজেই গত বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন এলাকার দুই লাখ ৪ হাজার ভবনের ওপর জরিপ চালায়৷ এই ভবনগুলো তিন তলা বা তার বেশি উচ্চতার – তারা ওই জরিপে দেখতে পায়, প্রতি ১০টি ভবনের ৯টিই অনুমোদন ও নকশার বাইরে গিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ ২ লাখ ৪ হাজার ১০৬টি ভবনের মধ্যে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৫টি ভবন নিয়ম ভঙ্গ করে নির্মাণ করা হয়েছে৷ শতকরা হিসেবে এটা ৬৬ দশমিক ১১ ভাগ৷
তাহলে রাজউক কী করছে? এ নিয়ে আমি নিজেই কথা বলেছিলাম রাজউক চেয়ারম্যানের সঙ্গে৷ জানতে চেয়েছিলাম, জরিপের পর কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কিনা৷ তাছাড়া নকশার বাইরে গিয়ে কিভাবে এসব ভবন তৈরি হলো? রাজউকের চোখে পড়েনি? তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি৷ শুধু বলেছেন, ‘‘ব্যবস্থা নেয়া শুরু করব৷'' আসলে এসব কিছুই রাজউকের ইন্সপেক্টর ও সংশ্লিষ্টরা জানেন৷ এভাবে যদি অবৈধ কাজ না হয়, তাহলে পয়সা আসে কীভাবে? সবাই যদি নিয়ম মানে, তাহলে রাজউকের দুর্নীতিবাজরা বাণিজ্য করবেন কীভাবে? রাজউকের সাবেক এক চেয়ারম্যান আমাকে একবার বলেছিলেন, ‘‘যেভাবে চোর বেড়েছে, তাতে তো আমাকেই সব কিছু সরেজমিন গিয়ে দেখতে হবে৷ সেটা একজন মানুষের পক্ষে কীভাবে সম্ভব? আমি তো চক্রবন্দি হয়ে পড়েছি৷'' তিনি এ কথা তখন বললেও, তাকেও দেখিনি কোনো দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে৷
আওয়াজ নেই কেন?
এফআর টাওয়ারের আগুনের পর রাজউক ২৪টি টিম করে ঢাকা শহরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে৷ আর এবার আগুনের ঝুঁকির বিষয়টি নাকি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে৷ ১ এপ্রিল থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে৷ ১৫ দিনের মধ্যে এই কাজটি শেষ হওয়ার কথা৷ ১৫ দিন শেষ হয়েছে, কিন্তু কোনো আওয়াজ পাচ্ছি না৷ আওয়াজ কি হবে? না এবারও চাপ পড়ে যাবে?
সূত্র: ডয়চে ভেলে
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২২,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক