রমজান প্রতিদিন
রমজানে মানবিক উৎকর্ষ সাধনে অবারিত সুযোগ
এ.কে.এম মহিউদ্দীন
মঙ্গলবার আজ পবিত্র রমজানের ১৫ তম দিন। পক্ষকাল পেরিয়ে গেল। অতিক্রান্ত হচ্ছে মাগফেরাতের পাঁচ পাঁচটি রোজা। প্রতিবছর রমজান মানুষের দুয়ারে মানবিক উৎকর্ষ সাধনের এক অবারিত সুযোগ এনে দেয়। সাম্যবাদের দীক্ষা সামাজিকভাবে প্রতিজনের ভেতরে প্রতিস্থাপিত হয়। এখানে প্রজার জন্য এক রকম, রাজার জন্য আরেক রকম রোজা পালন করতে হবে, এমন নির্দেশনা নয়। সুবহে সাদেক থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজাদার মাত্র পানাহার বর্জন করে সিয়াম পালন করে। সামাজিক শৃঙ্খলা প্রণয়নে অনুপম মওকা তৈরি হয় এখানে। এ সুযোগ সবাইকে কাজে লাগানো প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, বিশ্বের সব জাতি যখন তাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটিয়ে প্রতিটি মুহূর্তের সদ্ব্যবহার করে তাদের জীবনমানের উন্নয়ন ও অগ্রগতি সাধনে ব্যস্ত, তখন আমাদের ভূমিকা কী ? আমরা ব্যক্তি বা গোষ্ঠী স্বার্থে জাতীয় স্বার্থের মূলে কুঠারাঘাত করছি। আমরা পরস্পর ক্ষুদ্র বিষয়ে দ্বন্দ্ব ও কলহে লিপ্ত হচ্ছি। খুন, সন্ত্রাস, ঘুষ, কালোবাজার, চোরাকারবার ও পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিষক্রিয়া সঞ্চারিত করছে। মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করতে পারছে না। সমাজ থেকে ক্রমশ সুকুমার বৃত্তি, মূল্যবোধ ও মানবতাবোধ নির্বাসিত হচ্ছে।
সমাজের এ অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে বাঁচার কোনো উপায়ই কি নেই? আমরা কি চিন্তা করে দেখেছি সমাজের এ নৈরাজ্যের মূল কারণ কী? সমাজের এ দুষ্ট গ্যাংগ্রিন দূর করে কি মানুষের জন্য সুস্থ সমাজ ও সুশীল সমাজ গঠন করা যায় না? মানুষ আল্লাহ প্রদত্ত আল-কুরআনের প্রদর্শিত জীবনবোধ এবং মহানবীর (সা.) প্রদর্শিত সহজ-সরল নিশ্চিত সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত ও পদস্খলিত।
মহাগ্রস্থ আল-কোরআনে মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রতিটি জাগতিক কাজের সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত নিখুঁত নির্দেশিকা মানুষের জীবন উপযোগী করে বলে দেয়া হয়েছে। পাপ-পুণ্য, হালাল-হারাম, ন্যায়-অন্যায়, বৈধ-অবৈধ, নৈতিক-অনৈতিক, মায়া-মমতা, সাম্য-ভ্রাতৃত্ব, শান্তি-শৃঙ্খলা, দেশপ্রেম, মানবতা ও মূল্যবোধ ইত্যাদির সঠিক অনুশীলন ও প্রায়োগিক কৌশল আল-কুরআন এবং আল-হাদিসে বিশদভাবে ব্যাখ্যাত হয়েছে। বস্তুত অপরাধ প্রবণতার অন্যতম মূল্য উৎস মানুষের সমাজ ব্যবস্থার প্রকৃতি ও সামাজিক মূল্যবোধের মধ্যে নিহিত আর সে বোধ মানুষের অভ্যন্তরীণ অপরাধ প্রবণতার মানসিক প্রবৃত্তিজাত।
ইসলামী বিধান মানেই শান্তির বিধান, আল্লাহ্র হুকুমতে আত্মসমর্পণের বিধান। এ বিধানে মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃত। জনকল্যাণ, জননিরাপত্তা, মানব মর্যাদা সেখানে পূর্ণস্বীকৃত। এ বিধানে বান্দার তাকওয়ার প্রতি অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। আর তাকওয়ার সর্ববিধ আয়োজন শিক্ষা ও জ্ঞাননির্ভর। মানবাধিকার, ইনসানিয়াত ও হারাম-হালাল, সীমিত সংযত জীবন-যাপনই তাকওয়ার মূল উদ্দেশ্য। মানুষের অহঙ্কার, আত্মাভিমান সে বিধানে নিষিদ্ধ। চরিত্র গঠন ও নৈতিকতা বজায় রাখাই বিধিসম্মত। শিষ্টের পালন, দুষ্টের দমন; ন্যায় প্রতিষ্ঠা, অন্যায়ের বিলোপ সাধন; হক ও বাতিলের পার্থক্য নির্ধারণ করে সত্য প্রতিষ্ঠা এবং অসত্যের বিনাশ সাধন এ বিধানের অন্যতম অমোঘ উপাদান।
ছোট-বড়, উঁচু-নিচু, সাদা-কালো, ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য এ বিধানে নেই। সমাজের অক্ষম, অসহায় এতিমদের সাহায্য করা, দুঃখী ও মজলুমের ফরিয়াদকে ভয় করা, সহনশীলতা, বিনয়-নম্রতা, ধৈর্য ও শিষ্টাচারের অনুশীলন এ নীতির আদর্শ। পরস্পর ভ্রাতৃত্ববোধ, ঐক্য, সংহতি ও শৃঙ্খলাবোধ, অত্যাচার, জুলুম এবং দুর্নীতির মূলোৎপাটন করে সুবিচার প্রতিষ্ঠা এ সমাজের বিধানের অবশ্য কর্তব্য। মিথ্যাচার, পরচর্চা, গীবত, চুরি, মজুতদারী, কালোবাজারি, সুদ, ঘুষ, মদ, জুয়া, ব্যভিচার ইত্যাদি কঠোর হস্তে দমন এ জীবনধারার অন্যতম অবশ্য পালনীয় বিধান। বান্দা নিজের জন্য যা পছন্দ করে, তার ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করবে; আমানতের খেয়ানত করবে না ও ওয়াদা খেলাফ করবে না। অর্থনীতি ও সমাজ জীবনে সবার সততা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবে। স্বদেশ ও বিশ্বমাবতার কল্য্যাণে জ্ঞান, বিদ্যা-বুদ্ধি, মেধা ও শক্তি ব্যয় করবে। বিশ্বাসঘাতকতা পরিহার করবে, হাতে, মুখে, কাজে ও আচরণে অপরকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকবে।
মহানবী (সা.) যুগ যুগ ধরে বিবাদ-কলহে লিপ্ত, গোত্রে গোত্রে বিভক্ত, পরস্পর যুদ্ধরত অজ্ঞ বেদুঈনদের অন্ধকার থেকে আলোর সন্ধান দিয়েছিলেন। তিনি এক দুর্ধর্ষ উচ্ছৃঙ্খল জাতিকে সুসংহত, সুশৃঙ্খল, কর্মমুখী, সৎ, সুখী এক আদর্শ জাতিতে পরিবর্তিত করেছিলেন। তাঁর স্বীয় জীবনের আদর্শ, নীতি, আচরণ, ভূমিকা, কর্ম ও ত্যাগের মহিমায় এবং সর্বোত্তম নেতৃত্বের মাধ্যমে তিনি এ কাজে সমর্থ হয়েছিলেন। আল্লাহ প্রদত্ত পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান ও মহানবী (সা.) প্রদর্শিত পথই মানবতার মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলা Complete code of life প্রদান করে এবং তাঁর প্রেরিত রাসূলের (সা.) জীবনে বাস্তবায়িত করে তাই দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। এর বাস্তবায়নেই সুশীল সমাজ গঠনের সাফল্য নিহিত।
আল-কুরআনুল করিমে বিধৃত এবং আল-হাদিসে বিবৃত মুমিন ও মুসলিমের জন্য অবশ্য পালনীয় বিধানগুলোর মধ্যে সিয়াম সাধনা অন্যতম। এর মধ্যে আমাদের বর্তমান সমাজের যাবতীয় গলদ দূর করে ভবিষ্যৎ সুশীল সমাজ গঠনের যে সব উপাদান রয়েছে, তা পরীক্ষা করে দেখা দরকার।
ইসলাম যে পাঁচটি মূল ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত, তার দুটি সালাত ও সিয়াম। আর জাকাত ও সাদকা প্রদান এবং হজ্জব্রত পালন এ দুটি হলো হক্কুল ইবাদ। বাকি একটি অর্থাৎ কলেমা, সালাত, সিয়াম, জাকাত ও হজ্জ এ চারটি তার পরিপূরক ও পরিপোষক। তার মানে বান্দা প্রথমে বিশ্বাস করবে, ঈমান আনবে, তারপর বাকি চারটির অনুশীলন বা আমল করবে। আপনি যদি বিশ্বাসই না করেন, ঈমানই না আনেন, তবে এসব করা-না করার নির্দেশ আপনার ওপর বর্তায় না।
স্রষ্টা ও প্রতিপালকের প্রতি সৃষ্টির হক আদায়ের পরিপ্রেক্ষিতই সালাত ও সিয়াম অবশ্য পালনীয় বা ‘ফরজ’রূপে স্বীকৃত হয়েছে। আর কুরআনে ‘আকিমিস সালাতা’ বলে সালাত প্রতিষ্ঠার জন্য বহুবার তাকিদ দেয়া হয়েছে। কারণ সালাত মুত্তাকি হওয়ার পথে অবশ্য পালনীয় সহায়ক। জাগতিক জীবনে সালাত কি প্রয়োজন সাধন করে? না, সালাত মানুষকে মুত্তাকি ও মুমিন হওয়ার অর্থাৎ প্রকৃত মুসলিম তথা সত্যিকার মানুষ হওয়ার পথ পরিষ্কার করে। আল-কুরআনে বলা হয়েছে : ‘ইন্নাস্ সালাতা তানহা আনিল ফাহশায়ে ওয়াল মুনকার’সালাত নিশ্চয় অশ্লীলতা ও নিষিদ্ধ কাজ থেকে বাঁচিয়ে রাখে। সাথে সাথে সিয়াম মানুষকে মানুষ হতে মোক্ষম সুযোগ এনে দেয়। যাবতীয় পশুত্বকে বিষর্জন দিতে সে উৎসাহ যোগায়। তাকওয়ার ভিত্তিতে সমাজে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে চায়।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ মে ২১,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া