যে মৃত্যু আরো বেশি মহান আরো বেশি জীবন্ত করেছে তাকে!

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: ‘আমি জানি তুমি আমাকে হত্যা করতে এসেছো, গুলি করো কাপুরুষ, তুমি শুধু একজন মানুষকেই হত্যা করবে (তার বিপ্লবী চেতনাকে নয়)।’ বলিভিয়ার জঙ্গলে মার্কিন মদদপুষ্ট বলিভিয়ান বাহিনীর হাতে আটক হওয়া চে গুয়েভারা শহীদ হওয়ার আগে এভাবেই চিৎকার করে বলেছিলেন বন্দক তাক করে থাকা সৈনিকের দিকে তাকিয়ে।
১৯৬৭ সালের এই ৯ অক্টোবরই মুক্তির জন্য বিপ্লবের জন্য আত্মত্যাগের বার্তা ছড়িয়ে প্রাণ দেন চে গুয়েভারা। তার সেই মৃত্যু তাকে আরো মহিমান্বিত করে তুলেছে আরো বেশি ছড়িয়ে পরেছে তার আদর্শ আর লড়াইয়ের বার্তা। চে গুয়েভারা নামটিই যুগে যুগে কালে হয়ে উঠেছে মুক্তির মন্ত্র।
এই বিপ্লবী নেতা তার জীবন দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন মুক্তির লড়াই কিভাবে লড়তে হয়। দেশ কাল সীমানার গন্ডি অতিক্রম করে চে দেখিয়ে দিয়েছেন লোভ আর স্বার্থের সীমানা ছোট খুবই ছোট হয় বিপরীতে মুক্তির সীমানা অনেক বড় দীর্ঘ থেকে ক্রমেই আরো দীর্ঘ হয়। তাইতো আর্জিন্টিনায় জন্মেছেন। লড়েছেন কিউবার জনগণের মুক্তির জন্য। সেই কিউবায় বিপ্লব ঘটিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছেন অস্ত্র হাতে ঠিক তেমনি দেশ গঠনেও লড়েছেন। মন্ত্রীত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কারখানায় কাজ করেছেন স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে। দীর্ঘ সময় তিনি ছুটির দিনগুলোতে এই কাজ করে গেছেন শ্রমিকদের ভেতর শ্রম সংস্কৃতি শৃঙ্খলাকে ছড়িয়ে দিতে।
আবার সেই মন্ত্রীত্ব ত্যাগ করে ছুটে গেছেন জঙ্গলে বঞ্চিত শোষিত অসহায় মানুষের মুক্তির লড়াই গড়ে তুলতে। কিউবা ছেড়ে কঙ্গোতে গেছেন, ল্যাতিন আমেরিকার পথে পথে ঘুরে বেড়িয়েছেন, লড়েছেন বলিভিয়ার স্বৈরশাসকের হাতে জিম্মি জনগণের মুক্তির জন্য।
আর্জেন্টাইন এই মানুষটি দেশ, কালের গন্ডি পেরোনো এক বিপ্লবী মহাপুরুষ। ১৯৬৭ সালের ৯ অক্টোবর বলিভিয়ায় নিরস্ত্র অবস্থায় ৯টি গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল বন্দী চে গুয়েভারাকে।
১৯২৮ সালের ১৪ জুন আর্জেন্টিনায় জন্মগ্রহণ করেন চে গুয়েভারা। তার প্রকৃত নাম এর্নেস্তো গুয়েভারা দে লা সের্না। সারা বিশ্বে তিনি চে গুয়েভারা নামেই পরিচিত। তিনি ছিলেন একজন আর্জেন্টিনীয় তাত্ত্বিক মার্ক্সবাদী ও বিপ্লবী, চিকিৎসক, লেখক, চিত্রগ্রাহক, বুদ্ধিজীবী, গেরিলা নেতা, কূটনীতিবিদ, সামরিক তত্ত্ববিদ ও কিউবার এবং পরবর্তীতে সমগ্র ল্যাটিন আমেরিকার বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব।
তরুণ বয়সে চিকিৎসা বিজ্ঞানে পড়ার সময় চে দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করেন। সেখানে দেখতে পান মানুষের মাঝে মানুষের কি বৈষম্য। শোষণের পীড়নের যাতাকলে মানুষ কত অসহায়। যা তাকে অসহায় মানুষের দুঃখ কষ্ট অনুধাবন করার সুযোগ এনে দেয়। চে বুঝতে পারেন ধনী গরিবের এই ব্যবধান ধ্বংস করে দেবার জন্য বিপ্লব ছাড়া আর কোন উপায় নেই।
বিপ্লব অনিবার্য- এই বোধে পৌঁছাতে চে দীক্ষা নিয়েছিলেন মার্ক্সবাদে। গুয়াতেমালায় গিয়ে টিকে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার পর চলে গিয়েছিলেন মেক্সিকোয়, নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। সেখানেও একই দৃশ্য। লাতিন আমেরিকাজুড়ে চলমান সিআইএর হিংস্র তাণ্ডবলীলা। সবখানেই শ্রেণিবৈষম্য আর শ্রেণিশোষণ। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসন। চে বিপ্লবের জন্য অস্থির হয়ে ওঠেন। মুক্তি চাই তার এই শোষনের নড়ক থেকে।
১৯৫৫ সালের জুলাইয়ে ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে দেখা হলো তার। কাস্ত্রো তখন কিউবার স্বৈরশাসক বাতিস্তার বিরুদ্ধে লড়ছেন। তার গেরিলা দলে যোগ দিলেন চে। ১৯৫৬ সালের ২৫ নভেম্বর কিউবার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে কাস্ত্রোর গেরিলা দলের যুদ্ধজাহাজ গ্র্যানমা। ১৯৫৭ সালে কাস্ত্রোর গেরিলা বাহিনীর কমান্ডার নির্বাচিত হলেন। ১৯৫৮ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে সান্তা ক্লারার যুদ্ধে তার সফল নেতৃত্ব যুদ্ধের নিয়তি নির্ধারণ করে দিল। কিউবার স্বৈরশাসক বাতিস্তা সদলবলে পালালেন কিউবা ছেড়ে। বিপ্লব হলো কিউবায়।
১৯৬১ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত চে কিউবার শিল্প বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন। এসময় তিনি কিউবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। এসময় কিউবান নোটগুলোতে তার স্বাক্ষরে শুধু ‘চে’ লেখা থাকতো।
১৯৬৫ সালে চে আবার বিপ্লবের ময়দানে ঝাপিয়ে পড়েন। আফ্রিকায় নিষ্পেষিত মানুষের জন্য লড়াই করার জন্য অস্ত্র তুলে নেন হাতে। তার ইচ্ছা ছিল কঙ্গো-কিনশাসা ও বলিভিয়াতে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা এবং সেখানকার মানুষের মুক্তি। বলিভিয়াতে বিপ্লব করতে গিয়ে ১৯৬৭ সালের ৭ অক্টোবর তিনি সি আই এ মদদপুষ্ট বলিভিয়ান বাহিনীর কাছে ধরা পড়েন। এরপর তাকে হত্যা করা হয়।
কিন্তু আদর্শের মৃত্য হয় না। চে গুয়েভারা মুক্তির যে মহামন্ত্রধ্বনি উচ্চারণ করেছিলেন, তা আজও দেশে দেশে দুঃশাসনের অন্ধকারে ধ্রুবতারা হয়ে জ্বলছে। মুক্তির লড়াইয়ে তিনি হয়ে ওঠেন প্রেরণা, বিশ্বাস, শক্তির একটি নাম। চে গুয়েভারা বলতেন, ‘আসতা লা ভিকতোরিয়া সিয়েম্প্রে’। বিজয় না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও। তিনি আরো বলেছেন, ‘তুমি যদি প্রতিটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে জ্বলে ওঠো তাহলে তুমি আমার একজন সহযোদ্ধা।’
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/অক্টোবর ০৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
