অযোধ্যায় বিতর্কিত ধর্মীয় স্থানটিতে হিন্দু মন্দির বানানোর পক্ষেই রায়
রায়ের পক্ষে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের যুক্তিগুলো কী ছিল?
অযোধ্যায় বিতর্কিত ধর্মীয় স্থানটিতে একটি হিন্দু মন্দির বানানোর পক্ষেই রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এই রায়ের পক্ষে আদালতের যুক্তিগুলো কী ছিল? এ নিয়ে লিখেছেন বিবিসি বাংলার কলকাতা প্রতিনিধিঅমিতাভ ভট্টশালী।
সুপ্রিম কোর্টের ৫ সদস্যের বেঞ্চ এক সর্বসম্মত রায়ে বলেছে, অযোধ্যার যে ২.৭৭ একর জমি নিয়ে বিতর্ক ছিল বহুকাল ধরে সেখানে রামমন্দিরই হবে। আর মুসলমানদের মসজিদের জন্য ৫ একর জমি দেওয়ার নির্দেশও দেয়া হয় রায়ে।
অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছে যে কীসের ভিত্তিতে ওই রায় দিল সর্বোচ্চ আদালত। বেঞ্চ নিজেই এই প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিয়েছে।
এক হাজার পঁয়তাল্লিশ পাতার ওই রায়ের প্রায় শেষের দিকে আদালত বলেছে: তাদের সিদ্ধান্তের অন্যতম মূল ভিত্তি ছিল পুরাতাত্বিক প্রমাণসমূহ।
ভারতীয় পুরাতাত্বিক দফতর বা আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া যে সব প্রমাণ পেশ করেছে আদালতের কাছে, তা থেকে স্পষ্ট যে খ্রীষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকেও অযোধ্যার ওই অঞ্চলে একাধিক সভ্যতা ছিল। সে সব নিদর্শন মাটি খুঁড়ে পাওয়া গেছে।
দ্বাদশ শতকের একটি বড় কাঠামো মাটির নীচে পাওয়া গেছে, যেটি মোট ৮৫টি স্তম্ভ ছিল।
রায়ে বলা হয়, ওই কাঠামোটি হিন্দু ধর্মের কোনও স্থাপনা হওয়ার সম্ভাবনাই প্রবল। যে মসজিদ নিয়ে বিতর্ক, সেটির ভিত তৈরি হয়েছিল আগে থেকে নির্মিত কোনও কাঠামোর ওপরে।
আদালতের রায়ে বলা হয় ভারতের হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে অযোধ্যার ওই জায়গাটি ভগবান রামচন্দ্রের জ্ন্মভূমি।
ধাপে ধাপে যখন খনন কার্য চালানো হয়েছে, তখন একটি গোল উপাসনাস্থল পাওয়া গেছে, যেখানে একটি 'মকর প্রণালী'ও ছিল। সেখানে অষ্টম থেকে দশম শতাব্দী সময়কালে হিন্দুরা পুজো করতেন এমন ইঙ্গিতও পাওয়া যায়।
রায়ে বলা হয়, যদিও পুরাতাত্বিক জরিপ সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী মন্দিরের মতো একটি কাঠামো পাওয়া গেছে, তবে সেই রিপোর্টে এটা স্পষ্ট হয় নি যে ওই পুরনো কাঠামোটি কীভাবে ধ্বংস হয়েছিল।
তা ছাড়া 'ওই কাঠামোটি ভেঙেই মসজিদ তৈরী হয়েছিল কি না', সেই প্রমাণও পাওয়া যায় নি।
রিপোর্টটিতে একটা গুরুত্বপূর্ণ 'টাইম গ্যাপ' রয়েছে বলেও আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়।
আদালত বলেছে, মাটির নীচে থাকা পুরনো কাঠামোটি যদি দ্বাদশ শতাব্দীর হয়, তাহলে ষোড়শ শতাব্দীতে মসজিদ তৈরির সময়ের সঙ্গে চারশো বছরের একটা ফারাক থাকছে।
ওই চারশো বছরে কী হয়েছিল, তা জানা যায় না রিপোর্ট থেকে।
মন্দির তৈরির পক্ষেই রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
'ওখানে বাবরি মসজিদ থাকলেও কি এই রায় হত?'
বাবরি মসজিদ-রাম মন্দির বিতর্ক: ফিরে দেখা ইতিহাস
বিতর্কিত ওই জায়গাটিতে একটি রামমন্দির নির্মাণের জন্য আগে থেকেই বানিয়ে রাখা হয়েছে পাথরের স্তম্ভ
পুরাতত্ব সর্বেক্ষণ বা এ এস আইয়ের রিপোর্ট থেকে বারে বারে উদ্ধৃত করলেও আদালতের রায়ে বলা হয়, শুধুমাত্র পুরাতাত্বিক প্রমাণের ওপরে কোনও আদালত জমির মালিকানা নির্ধারণ করতে পারে না।
সেজন্য ঐতিহাসিক দলিল হিসাবে অষ্টাদশ শতাব্দীর দুই পর্যটকের লেখাকেও আমলে নিয়েছে কোর্ট। সেগুলি থেকে আদালত কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করেছে:
প্রথমত, হিন্দুরা বিশ্বাস করেন যে বিতর্কিত জমিটিতেই ভগবান রামের জন্ম হয়েছিল।
দ্বিতীয়ত, আশেপাশের কয়েকটি উপাসনাস্থল - যেমন সীতা রসোই, স্বর্গদ্বার প্রভৃতি দেখেও মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে যে ওই জায়গাতেই ভগবান রামের জন্ম হয়েছিল।
তৃতীয়ত, বিতর্কিত জমিটিতে যে পুজা-অর্চনা হত, আর নানা ধর্মীয় উৎসবে ওই জায়গায় বহু মানুষের সমাগম হত।
চতুর্থত, ব্রিটিশরা আওধের (অযোধ্যা) দখল নেওয়ার আগে থেকেই ভক্ত সমাগম আর পুজো হত ওই জমিতে।
আদালতের কাছে যা তথ্য প্রমাণ হাজির করা হয়েছে, তা বিচারপতিদের সিদ্ধান্ত যে, মসজিদ থাকা সত্বেও হিন্দুরা সেখানে পুজা-অর্চনা করা বন্ধ করে দেন নি।
আবার সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড যে প্রমাণ হাজির করেছে, তা থেকে স্পষ্ট হয় যে মসজিদে নামাজ পড়া শুরু হয় ১৮৫৬-৫৭ সাল থেকে।
দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দাঙ্গার প্রেক্ষাপটে ১৮৫৮ সালে ব্রিটিশ সরকার একটি ইঁটের দেওয়াল তৈরি করে দেয়।
এই বিশ্লেষণ করতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্ট এটাও বলেছে যে "ষোড়শ শতাব্দীতে যে সেখানে একটি মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল, যার ওপরে 'আল্লাহ' শব্দটি খোদাই করা ছিল, সেটাও অস্বীকার করা যায় না।"
শীর্ষ আদালত মন্তব্য করেছে, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর সেটি ধ্বংস করাটাও ছিল আইনের গুরুতর লঙ্ঘন।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/৯ নভেম্বর,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া