পোষা পাখি পালন, কেনা-বেচায় লাইসেন্স না নিলে জেল-জরিমানা

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: পোষা পাখি লালন-পালন, খামার স্থাপন, কেনা-বেচা ও আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে লাইসেন্স নিতে হবে। লাইসেন্স না নিলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এমন শাস্তির বিধান রেখে ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা- ২০২০’ চূড়ান্ত করেছে সরকার। গত ১৩ জানুয়ারি বিধিমালাটি জারি করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালায় বলা হয়েছে, লাইসেন্স ছাড়া কোনো খামারি পোষা পাখির উৎপাদন, লালন-পালন, খামার স্থাপন, কেনা-বেচা বা আমদানি-রফতানি করতে পারবেন না বা কোন পেট সপ (পোষা পাখি বিক্রির দোকান) পোষা পাখি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবেন না।
যারা শখের বসে বাড়িতে বা কোনো প্রতিষ্ঠানে পোষা পাখি লালন-পালন করেন, পাখির সংখ্যা ১০টির বেশি নয়, তাদের শৌখিন পোষা পাখি পালনকারী বলা হয়েছে নীতিমালায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে এখন সবাইকে নীতিমালাটি মানতে হবে। সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে এবং কথা বলে এটি করা হয়েছে।’
বিধিমালা কার্যকর হওয়ার আগে কোনো ব্যক্তি পোষা পাখি লালন-পালন, খামার স্থাপন বা আমদানি-রফতানি বা পেট শপ পরিচালনা করে থাকলে তাকে এ বিধিমালা কার্যকর হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে লাইসেন্স নিতে হবে।
বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, প্রতিটি ক্ষেত্রে লাইসেন্সের মেয়াদ হবে এক বছর। এক বছর পর লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে। লাইসেন্স দেবে প্রধান ওয়ার্ডেন (প্রধান বন সংরক্ষক) বা তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনো কর্মকর্তা।
নবায়নের জন্য আবেদনপত্র পাওয়ার পর কর্তৃপক্ষ অধ:স্থন কর্মকর্তার মাধ্যমে আবেদনে উল্লেখিত তথ্যের সঠিকতা যাচাই এবং পাখির সংখ্যা অনুযায়ী স্থান, খাঁচার আকৃতি ও লালন-পালনের উপযুক্ত পরিবেশে রয়েছে কি-না, তা সরেজমিন তদন্ত করে লাইসেন্স নবায়ন করবে।
বন অধিদফতরের মাধ্যমে লাইসেন্স গ্রহণের পর এসআইটিইএসভুক্ত বা সাইটেসভুক্ত (বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির প্রাণীর বাণিজ্য রোধের কনভেনশন-ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইন এনডেনজারড স্পিসিস অব ওয়াইল্ড ফাউনা অ্যান্ড ফ্লোরা) পোষা পাখি রফতানি ও পুন:রফতানির আগে খামারিকে অবশ্যই সাইটেস সদর দফতর থেকে খামার রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
লাইসেন্স পাওয়ার পর কোনো খামারি পজেশন সার্টিফিকেট (পোষা পাখির মালিকানা-সংক্রান্ত সনদ) ছাড়া কোনো পাখি নিজ মালিকানায় বা দখলে রাখতে পারবে না। পজেশন সার্টিফিকেটের জন্য প্রতিটি পাখির জন্য নির্ধারিত বার্ষিক ফি দিতে হবে। এক বছরের জন্য পজেশন সার্টিফিকেট ইস্যু করা হবে। খামারির বিক্রয় রশিদে হালনাগাদ পজেশন সার্টিফিকেটের নম্বর থাকতে হবে। পজেশন সার্টিফিকেটও প্রতি বছর নবায়ন করতে হবে বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, সরকার যেকোনো সময় লাইসেন্স স্থগিত বা বাতিল করতে পারবে। কোনো খামারের লাইসেন্স বাতিল হলে তার পজেশন সার্টিফিকেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে।
বিধিমালা অনুযায়ী, পোষা পাখি খামারির ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা দিয়ে লাইসেন্স নিতে হবে। লাইসেন্স নবায়ন ফি লাইসেন্স ফির ২৫ শতাংশ। প্রসেস ফি দুই হাজার টাকা। বছরে পজেশন ফিও দুই হাজার টাকা। পজেশন সনদ নবায়ন ফি পজেশন ফির ২৫ শতাংশ।
পেট শপের ক্ষেত্রে লাইসেন্স ও প্রসেস ফি ৫০০ টাকা। বছরে পজেশন ফি দুই হাজার টাকা।
খসড়ায় শৌখিন পোষা পাখি লালন-পালনের জন্য লাইসেন্স নেয়ার নিয়ম রাখা হলেও চূড়ান্ত বিধিমালায় সেটা বাদ দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ শৌখিন পোষা পাখি লালন-পালনকারীদের লাইসেন্স নিতে হবে না।
শৌখিনভাবে পোষা পাখি পালনে খামার পরিচালনার শর্ত
শৌখিনভাবে এবং খামারে পোষা পাখি লালন-পালনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পোষা পাখির প্রজাতির খাঁচা সরকার নির্ধারিত মাপ অনুযায়ী হতে হবে। কতটি পাখির জন্য খাঁচার মাপ কী হবে তা বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বিধিমালায় বলা হয়েছে, খামারের প্রত্যেক পোষা পাখি প্রজাতির খাঁচার মধ্যে পর্যাপ্ত খাবার, খনিজ লবণ ও পানি সরবরাহের জন্য ভিন্ন ভিন্ন পাত্রের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং পর্যাপ্ত সুপেয় পানি ও সুষম খাদ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
খামারের প্রত্যেক পোষা পাখি এবং খামারকর্মীর স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য নিয়মিত প্রতিষেধক টিকা নিশ্চিত করতে হবে। খামারে পোষা পাখির বাচ্চা জন্মানোর পর বাচ্চার পায়ে রিং পরানোর পর রিং নম্বরসহ লাইসেন্স কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।
পোষ পাখি কোনো অবস্থাতেই প্রকৃতিতে অবমুক্ত করা যাবে না। মৃত পোষা পাখির দেহাবশেষ মাটি চাপা দিতে হবে। লাইসেন্সপ্রাপ্ত খামারিরা সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রার্ড ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে বছরে এক বা একাধিকবার পোষাপাখি প্রদর্শনী করতে পারবেন।
আমদানি-রফতানি:
সাইটেস অ্যাপেন্ডিক্স (বিলুপ্তপ্রায় নয় এমন পাখি) বহির্ভূত পোষা পাখি আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে খামারি বা আমদানিকারককে বন অধিদফতরের অনাপত্তিপত্রের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান ওয়ার্ডেনের অনুমোদন নিয়ে রাজস্ব ও ভ্যাট আদায় করে অতিরিক্ত ওয়ার্ডেন অনাপত্তিপত্র জারি করবেন।
পোষা পাখি রফতানির ক্ষেত্রে সাইটেস পারমিট গ্রহণ করতে হবে। পোষা পাখি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমে আমদানি বা রফতারি বা পুন:রফতানি করতে হবে। আমদানি করা সব পাখির রিং নম্বর দিয়ে লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে অবহিত করতে হবে।
প্রত্যেক খামারিকে পোষা পাখির সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি ও আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত একটি রেজিস্টার সংরক্ষণ করতে হবে। একইভাবে প্রত্যেক পেট শপ পরিচালনাকারীকে পোষা প্রাণী ক্রয়-বিক্রয় ও জন্মগ্রহণ করা পাখির বাচ্চার হিসাব একটি রেজিস্টারে সংরক্ষণ করতে হবে। রেজিস্টারের একটি অনুলিপি সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডেন অফিসে পরবর্তী বছরের জানুয়ারি মাসের মধ্যে পাঠাতে হবে।
কোনো পাখি জন্মালে বা কোনো পাখির মৃত্যু হলে জন্ম-মৃত্যুর সর্বোচ্চ ১০ দিনের মধ্যে খামারি সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডেন অফিসের রেজিস্টার্ড ভেটেরিনারি সার্জনের ইস্যু করা জন্ম বা মৃত্যু সার্টিফিকেটের একটি প্রতিবেদন দাখিল করবেন।
বিধিমালার অধীনে প্রত্যেক লাইসেন্সগ্রহীতাকে নির্ধারিত রেজিস্টার অনুযায়ী তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে এবং পরিদর্শনকারী কোনো কর্মকর্তাকে পরিদর্শনের সময় চাওয়ামাত্র তা প্রদর্শন করতে হবে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় থেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা বা লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময় কোনো প্রকার অগ্রিম নোটিশ ছাড়া পোষা পাখির খামার পরিদর্শন করতে পারবে। কোনো নিয়মের ব্যত্যয় পেলে তারা ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
বিধিমালায় আরো বলা হয়েছে, লাইসেন্স ছাড়া পোষা পাখির খামার স্থাপন ও পেট শপ পরিচালনা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এছাড়া লাইসেন্স বাতিল হওয়ার পরও খামার ব্যবসা পরিচালনা করা যাবে না। বিধিমালা অনুযায়ী, কেউ রেজিস্টার সংরক্ষণ না করলে ও পরিদর্শনকারী কোনো কর্মকর্তাকে প্রদর্শন না করলেও অপরাধী হিসেবে গণ্য হবেন।
লাইসেন্স না নেয়া, নবায়ন না করা, রেজিস্টার সংরক্ষণ না করা ও পরিদর্শনকারী কর্মকর্তাকে তথ্য দিতে না পারলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে বিধিমালায়। একই অপরাধ আবার করলে সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড পেতে হবে।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/জানুয়ারি ২৭,২০২০)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
অপরাধ ও আইন এর সর্বশেষ খবর
অপরাধ ও আইন - এর সব খবর
