বেসরকারি হাসপাতাল নির্ভর স্বাস্থ্য সেবার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:কোভিড-১৯ মহামারির এই সময়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলো যখন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে তখন একমাত্র ভরসার জায়গা হয়েছে সরকারি হাসপাতালগুলো।
কিন্তু সরকারি হাসপাতালে সেবার মান ভালো নয় - এমন অভিযোগ পুরোনো। বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা এবং ব্যবস্থাপনা নিয়ে সাধারণ মানুষের অভিযোগের কোন কমতি নেই।সরকারি হাসপাতালগুলোর ব্যবস্থাপনার মান যখন দিনকে দিন অবনতির দিকে গেছে, তখন বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের আধিপত্য বেড়েছে। আর এখনবেসরকারি খাতের এই আধিপত্যে বেকায়দায় পড়েছে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সরকারও।
বেসরকারি খাতের আধিপত্য বেড়েছে কেন?
ঢাকার বাসিন্দা ফেরদৌস আরা রুমি এবং তার পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন সময় ছোট-খাটো শারীরিক সমস্যা নিয়ে চিকিসকের শরণাপন্ন হন।
কোথায় চিকিৎসা করাবেন? এমন ভাবনার শুরুতে মনে আসে বেসরকারি হাসপাতালের কথা। তিনি বলেন, অনেকটা বাধ্য হয়েই বেসরকারি হাসপাতালের উপর নির্ভর করতে হয়।
"বেশিরভাগ সময় দেখা যায়, ডাক্তাররা চেম্বার করেন বেসরকারি হসপিটালে। সরকারি হাসপাতালে লম্বা লাইন ধরতে হয়। সব মিলিয়ে বেসরকারি হসপিটাল প্রেফার করি," বলছিলেন ফেরদৌস আরা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে তিনি 'মন্দের ভালো' হিসেবে বর্ণনা করেন।
বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলো অতি দরিদ্রদের হাসপাতাল হিসেবেই পরিচিত।
যাদের আর্থিক সামর্থ্য কিছুটা হলেও ভালো, তারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে মোটেও ইচ্ছুক নন।
যারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান তাদের অধিকাংশকে শারীরিক পরীক্ষা করাতে হয় বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে।
অর্থাৎ স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের দাপট এখন বেশ জোরালো।
সরকারি হাসপাতালে সেবা নিতে হলে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন ১৯৯০ এর গোড়া থেকে বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে বিভিন্ন খাতে যেভাবে বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তার ঢেউ লেগেছে স্বাস্থ্য খাতেও।
বেসরকারি খাতের উপর অতি নির্ভরশীলতা যে ভালো নয় সেটি প্রমাণ হয়েছে এবার কোভিড-১৯ মহামারির সময়।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বেসরকারি সংস্থা ওয়াটার এইড-এর আঞ্চলিক পরিচালক ডা. খায়রুল ইসলাম বলছেন, "স্বাস্থ্য খাতের এই দুরাবস্থার একটা বড় কারণ হচ্ছে যখন থেকে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার কারিগরি সহায়তা দুর্বল হতে শুরু করলো এবং বিশ্বব্যাংক টোটাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা শুরু করল। প্রাইভেট সেক্টরকে অতি বাড়তে দেবার কুফল এখন আমরা হাড়ে-হাড়ে টের পাচ্ছি।"
বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের উপর নিয়ন্ত্রণ নেই
কোভিড-১৯ কিংবা অন্যান্য রোগের চিকিৎসা নিতে মানুষ যখন বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটোছুটি করছে, ঠিক সেই সময়ে বহু বেসরকারি হাসপাতাল মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
শুধু করোনাভাইরাস নয়, গত দুইমাস যাবত বাংলাদেশের অধিকাংশ বেসরকারি হাসপাতাল অন্য রোগীদের চিকিৎসা দেবার ক্ষেত্রে টালবাহানা করছে।
ডা. ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিন ১৫ বছর যাবত মেরি স্টোপস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ছিলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের বেসরকারি স্বাস্থ্য খাতের উপর সরকারের যে কোন নিয়ন্ত্রণ নেই সেটি বেশ পরিষ্কারভাবে বোঝা গেছে মহামারির এই সময়ে।
তিনি বলেন, "প্রাইভেট সেক্টরে কী হচ্ছে? কীভাবে এটাকে আরো শক্তিশালী করা যায়? এ কর্তৃত্বটা সরকার কখনো প্রাইভেট সেক্টরের উপর করতে পারেনি। প্রাইভেট সেক্টরটাকে আমরা কখনো আমাদের অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে আনতে পারিনি,"
বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গিয়ে অনেকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
স্বাস্থ্যখাতে মানুষের ব্যয় বেড়েছে
গত ২৫ থেকে ত্রিশ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের চিত্র ব্যাপকভাবে বদলে গেছে।
যেখানেই সরকারি হাসপাতাল আছে, ঠিক তার আশেপাশেই গড়ে উঠেছে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
বাংলাদেশের ১৯৯০ সালে জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ১০ কোটি। গত ৩০ বছরে জনসংখ্যা আরো ছয় কোটি বেড়েছে। এ কারণে হাসপাতালের চাহিদা বেড়েছে পাল্লা দিয়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শারমিন মোবিন ভুঁইয়া মনে করেন, বেসরকারি খাতের বিস্তারের কারণে মানুষের ব্যয় বেড়েছে অনেক বেশি।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে প্রতিবছর যত টাকা খরচ হয় তার ৬৭ শতাংশ রোগীরা ব্যয় করে, যেটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় বেশি।
শারমিন মোবিন ভুঁইয়া বলেন, " সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার অনেক কম। বাংলাদেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য তিনজন ডাক্তার আছে। অথচ বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী প্রতি এক হাজার জনের জন্য একজন ডাক্তার থাকার কথা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রফিট মোটিভ থাকে। ফলে টোটাল হেলথ এক্সপেন্ডিচারের একটি বড় অংশ মানুষ তার পকেট থেকে ব্যয় করছে।"
স্বাস্থ্যখাত নিয়ে পরিকল্পনার অভাব
সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫৪টি এবং এসব হাসপাতালে মোট শয্যার সংখ্যা ৫১,৩১৬টি।
আর বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৫,০৫৫টি, যেখানে মোট শয্যার সংখ্যা ৯০,৫৮৭টি। বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে কিছু অর্জন আছে যা চোখে পড়ার মতো।
এর মধ্যে রয়েছে মাতৃ ও শিশুমৃত্যু কমানো। ডা. ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিনের অভিজ্ঞতা বলছে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বরাবরই ইস্যু ভিত্তিক ছিল। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে সার্বিক কোন পরিকল্পনা করা হয়নি।
"পুরো জিনিসটাকে একটা ভিশনের আওতায় এনে যে হেলথ সার্ভিসটাকে দেখা , এটা কিন্তু কখনোই হয়নি। কখনো এইচআইভি চলে আসলো তো সেটার উপর টার্গেটেড কিছু প্রোগ্রাম করা হলো। কখনো টিবি চলে আসলো তো সেটাকে গুরুত্ব দেয়া। আমরা শুধু ইস্যু-ভিত্তিক চিন্তা করেছি। পুরো সিস্টেমটাকে নিয়ে কখনো ভাবিনি," বলেন ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিন।
সরকারি খাত অবহেলিত কেন?
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হাবার পর থেকে দেখা গেছে, কোভিড১৯ -এ আক্রান্ত হয়ে ব্যবসায়ী, উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা কিংবা রাজনীতিবিদদের অনেকেই বাধ্য হয়েছেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে।
স্বাভাবিক সময়ে এদের অনেকে বাংলাদেশে চিকিৎসা করানোর বিষয়টি চিন্তা করতে পারতেন না। কিন্তু দুর্যোগের এই সময়টিতে সরকারি হাসপাতাল হয়ে উঠেছে একমাত্র ভরসা।
গত ত্রিশ বছর যাবত দেখা যাচ্ছে, যারা নীতিনির্ধারণের সাথে জড়িত, তাদের প্রায় সবাই বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে অভ্যস্ত। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার ঘটনা বেশ বিরল।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর পাঁচ বছর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন আ ফ ম রুহুল হক, যিনি নিজেও একজন চিকিৎসক।
জনসংখ্যা অনুপাতে সরকারি হাসপাতালে সুযোগ-সুবিধা সেভাবে বাড়েনি।
মি: হক বলেন, বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ কম থাকায় সরকারি হাসপাতালগুলো বিভিন্ন সংকটের ভেতর দিয়ে যায়। তবে তিনি মনে করেন, এখনো বেশিরভাগ মানুষ সরকারি হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল।
"সরকার যখন বাজেট তৈরি করে তখন আমাদের স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির এক শতাংশের কম বরাদ্দ দেয়া হয়। বাজেট তৈরির সময় স্বাস্থ্য খাতে গুরুত্ব দেয়া হয় না। এগ্রিকালচার নিয়ে যায়, শিক্ষা নিয়ে যায়। এভাবে ভাগ বসতে বসতে স্বাস্থ্যে অনেক কম পড়ে যায়," বলেন মি: হক।
গত ৩০ বছরে যারা সরকার চালিয়েছেন তারা অবশ্য নিজেদের ব্যর্থতা মানতে রাজি নন। সবাই নিজেদের সফলতাই দাবি করে। কিন্তু বাস্তবতা পুরোপুরি ভিন্ন বলে মনে করে সাধারণ মানুষ।
প্রতিটি সরকার বেসরকারি হাসপাতাল গড়ে উঠতে সহায়তা করেছে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ঢাকা শহরে যখন কয়েকটি বৃহৎ বেসরকারি হাসপাতাল কাজ শুরু করে।
সে সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশারফ হোসেন।
তিনি যুক্তি তুলে ধরছেন, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশে থেকে অর্থ যেন বিদেশে চলে না যায়, সেজন্য বেসরকারি হাসপাতালকে উঠতে সহায়তা করা হয়েছিল।
বাংলাদেশের বিত্তবানরা বিদেশে চিকিৎসা করাতেই পছন্দ করেন।
মি: হোসেন বলেন, " আমাদের দেশের সামান্য কিছু লোক চিকিৎসার জন্য বিদেশে চলে যায়। বিদেশে না গিয়ে যাতে দেশে চিকিৎসা হয়, সেজন্যই বেসরকারি খাতকে সুযোগ দেয়া হয়েছিল। সম্পূর্ণ বেসরকারি খাতের উপর নির্ভরশীলতার জন্য কখনোই কোন সরকার এ সুযোগ দিয়েছে বলে আমার মনে হয় না। "
একটি দেশের স্বাস্থ্য খাতকে সে দেশের সরকার কতটা গুরুত্ব দেয় সেটি বোঝা যায় স্বাস্থ্যখাতে কত টাকা খরচ করছে তার উপর ভিত্তি করে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টের তথ্য দেখা যাচ্ছে, স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির মাত্র ০.৬৯ শতাংশ খরচ করে বাংলাদেশ সরকার।
বিশেষজ্ঞদের অনেকেই মনে করেছন, বেসরকারি খাতের উপর অতি নির্ভরশীলতার কারণেই এ অবস্থা তৈরি হয়েছে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির স্কুল অব পাবলিক হেলথের ড. মোশতাক চৌধুরী বলেন, "বাংলাদেশের জিডিপির পয়েন্ট ফোর পার্সেন্ট সরকারের হেলথ প্রোগ্রামে দেয়া হয়। এটা পৃথিবীর সবচেয়ে কম। শ্রীলংকাতেও তারা আমাদের চারগুণ বরাদ্দ দেয়। এটা তো জানা বিষয় যে আমাদের পাবলিক হেলথ সেক্টরটা গত তিন চার দশকে অবহেলার মধ্য দিয়ে গেছে।"
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিন মনে করেন, সরকারি হাসপাতালের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি সেখানে ব্যবস্থাপনার মান উন্নত করা হলে রোগীরা বেসরকারি খাতের উপর নির্ভরশীল হবে না। তার মতে সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার ব্যাপারে কোন দূরদর্শিতা নেই।
সুত্র: বিবিসি অনলাইন
দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/১১-০৬-২০
পাঠকের মতামত:
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- ২-১ গোলের জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা চলছেই, নিহত আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- বিএনপিকে যারা থামাতে গেছে, তারাই ধ্বংস হয়েছে : আমীর খসরু
- "নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায়"
- ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরো ৮ প্রাণ, মৃত্যু ছাড়াল ৪ শ’
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেপ্তার
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- রান্নার ঝামেলা দূর করে সময় বাঁচাতে মিনিস্টার মিক্সার গ্রাইন্ডার
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- শ্রীলঙ্কায় পার্লামেন্টের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
- গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ৭ দাবি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- টাকা পাচার মামলায় ফালুসহ ৩ জনকে অব্যাহতি
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
- উপদেষ্টাদের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরলেন আহতরা
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা নিয়ে সেমিনার করবে বিএনপি
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় নতুন অর্থনৈতিক কাঠামোর আহ্বান ড. ইউনূসের
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- থাকবে না এফবিআই, মাস্ক-বিবেককে নতুন দপ্তর দিলেন ট্রাম্প
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারার মামলা বাতিল
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- "নতুন বছরের প্রথম মাসেই মিলবে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক"
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- উপদেষ্টাদের বিষয়ে জনগণের অনাগ্রহ থাকলে খতিয়ে দেখব: মাহফুজ আলম
- অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করতে চাইলে চূড়ান্ত বিপ্লবের ডাক আসবে: আসিফ
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬৪ কর্মকর্তার বদলি-পদায়ন
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- নিজের স্বার্থেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু, দাবি ইসরাইলি জেনারেলের
- ৫ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার সিন্ডিকেটের কবলে ভোজ্যতেল, সংকট তৈরি করে বাড়াচ্ছে দাম
- আজ থেকে স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলার
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- ২২ দলের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
- জনকল্যাণে কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে চাই: আসিফ মাহমুদ
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো অনুষ্ঠান করবে না বিএনপি
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- গুরবাজের শতক, ওমরজাইয়ের ছক্কায় সিরিজ আফগানিস্তানের
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী